এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমেরিকান প্রেশিডেনশিয়াল ইলেকশান ২০১৬

    Abhyu
    অন্যান্য | ১০ মার্চ ২০১৬ | ৭০২১৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 79.73.9.37 | ২০ অক্টোবর ২০১৬ ০৮:০৫699013
  • কিন্তু "ন্যাস্টি ওম্যান" শেষে।
  • দেব | 135.22.193.148 | ২০ অক্টোবর ২০১৬ ১৩:৩৮699014
  • যেভাবে মিডিয়া পুরোপুরি হিলারিকে সাপোর্টাচ্ছে দেখলেই রোমাঞ্চ হয়। অবশ্য এটা ঠিক যে ট্রাম্প ক্যান্ডিডেট না হলে কিছুটা ব্যালান্সড হত। কেউই ট্রাম্পকে সাপোর্টানোর ঝুঁকি নিচ্ছে না।

    তবে কেন এরা এরকম খেপচুরিয়াস হয়ে ট্রাম্পের পেছনে লাগল বুঝতে অসুবিধা হয় না। ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে যে কি হবে সেটা কেউ ভাবতেও চাইছে না। হিলারিকে জেতাতেই হবে।

    কিছু চুনোপুঁটি কাগজ অবশ্য গ্যাম্বল করেছে ট্রাম্পের ওপরে।

    তবে যেটা ওমিনাস সেটা হচ্ছে সাদাদের মধ্যে প্রবল ভাবে একটা বিশেষ এটিচ্যুড ফিরে আসছে। যেভাবে উইকিলিকসের মুখ বন্ধ করা হল এই প্রবল প্রোপাগ্যান্ডা ডেমদের বিরুদ্ধে ব্যাকফায়ার না করে যায়। ব্রেক্সিটের পর থেকে আর না আঁচালে বিশ্বাস নেই।

    ক্ষমতায় যেই আসুক বিদেশনীতিতে কিস্যু পাল্টাবে না। মিলিটারী কেইনসিয়ানিজম আমেরিকার অর্থনীতির একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ দীর্ঘদিন ধরে।

    দক্ষিণ বর্ডারে পাঁচিল অবশ্য দিতেই পারে ট্রাম্প। কিন্তু আউটসোর্সিং বন্ধ করার সময় তুমুল মারপিট হবে। আমেরিকার দৈত্যাকার কর্পোরেশনগুলোর পাহাড়্পর্বত বিনিয়োগ আছে চিনে।

    ইন্টারেষ্টিং টাইমস এহেড।
  • umesh | 72.254.195.217 | ২০ অক্টোবর ২০১৬ ১৭:৫৪699015
  • জানি না আর কারো মনে হয় কিনা, আমার হিলারী'র হাসিটা আবার বড্ডো নকল/আর্টিফিসিয়াল মনে হয়। যেন রোবোটের মতো হাসি। কিন্তু রোবোট কি হাসে?

    এরকম নকল হাসি'র জন্যে আমার হিলারী একদম নাপছন্দ।
  • PM | 116.78.3.221 | ২০ অক্টোবর ২০১৬ ১৮:১৭699016
  • একাধারে সফল উকিল আর পলিটিসিয়ান দিল খোলা হাসি হাসবে --- বলিহারি এক্সপেকটেসন উমেশবাবুর ঃ) ঃ)
  • ঈশান | ২০ অক্টোবর ২০১৬ ২৩:২৪699017
  • গ্রিন পার্টি নিয়ে আমি কি বলেছি, তাদের কোনো সমস্যা নেই? তাতেই সব সমস্যার সমাধান, তাও কই নাই। কাজেই বিশ্বাস/ অন্ধবিশ্বাসের প্রশ্নই নেই।

    আপাতত আমার পয়েন্ট একটাই ছিল। পুরো আমেরিকান নির্বাচনী ব্যবস্থাটাই টু-পার্টি সিস্টেমের দিকে টিল্টেড। অন্যান্য পার্টিদের নাক গলাতেই যাতে অসুবিধে হয়, তার ব্যবস্থা একেবারে পাকা করে রাখা হয়েছে। এর সঙ্গে জিল স্টেইন ভালো না গ্যারি জনসন, তার কোনো সম্পর্ক নেই।

    এবং এইটাই গোলপোস্ট ছিল ও আছে। দূর থেকে বুঝতে অসুবিধে হলে চশমা এবং/অথবা টেলিস্কোপের সাহায্য নিয়ে পারেন।
  • ranjan roy | 132.162.197.131 | ২০ অক্টোবর ২০১৬ ২৩:৩৩699018
  • "ক্ষমতায় যেই আসুক বিদেশনীতিতে কিস্যু পাল্টাবে না। মিলিটারী কেইনসিয়ানিজম আমেরিকার অর্থনীতির একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ দীর্ঘদিন ধরে।"

    --খাঁটি কথা। কাজেই আমাদের ঔৎসুক্য থাকলেও যেই জিতুক উলুত-পুলুত হওয়ার মত কিছু নয়।
  • ঈশান | ২১ অক্টোবর ২০১৬ ০০:৩৪699019
  • কদিন বাদে পোল খুলে দেখি লেটেস্ট চারটে পোলের মধ্যে দুটোতে হিলারি আর বাকি দুটোয় ট্রাম্প এগিয়ে। ই কি কান্ড। এ সবই অবশ্য ডিবেটের আগের পোল।
  • Du | 182.58.104.112 | ২১ অক্টোবর ২০১৬ ০০:৪৭699020
  • লোকটা যাস্ট সহ্য করা যায় না। ওকে জেতালে সারা পৃথিবীর ওকে রেগুলার অহ্য করতে হবে
  • দ্রি | 205.123.209.184 | ২১ অক্টোবর ২০১৬ ২৩:০৭699021
  • এখন আমেরিকায় ভোট ফ্রড নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। ডেমোক্র্যাটিক ভোট ফ্রড নিয়ে আন্ডারকাভার ইনভেস্টিগেশানের ভিডিও পাবলিশড হল। খুব ইন্টারেস্টিং। চেনা হল অ্যামেরিকান্স ইউনাইটেড ফর চেঞ্জ, ডেমোক্র্যটিক ন্যাশানাল কমিটির মত কিছু নন-প্রফিট অর্গানাইজেশানের নাম, স্কট ফোভাল, বব ক্রেমারের মত কিছু ক্যারেকটার। এবং ইনসাইটিং স্পন্টেনিয়াস ডিসরাপশান/প্রোটেস্ট ও ভোট ফ্রডের বিভিন্ন টেকনিক।



    শোনা যায়, বিভিন্ন দেশে কালার রিভলিউশান ফোমেন্ট করার পেছনে অনেক এনজিওর অবদান আছে। কিন্তু কিকরে করা হয় সেটা? এই ভিডিও থেকে কিছুটা আন্দাজ পাওয়া যেতে পারে।
  • PM | 11.187.188.244 | ২২ অক্টোবর ২০১৬ ১৬:০২699023
  • জর্জ সোরোস বাবু টিভি ক্যামেরার সামনে কি সব বলছেন ??!! পপুলার ভোটে নাকি ট্রাম্প ল্যান্ডস্লাইড জিতবে !!!! কিন্তু ইলেকটোরেট নাকি নিশ্চিত করবে হিলারীর জয়!!! সোসোস বাবু আবার "paid electorates " নামক শব্দ বন্ধ ব্যবহার করেছেন।



    কদিন ধরে বীপ বাবুর এখনকার মত জানতে ইচ্ছা করছে ঃ(
  • দ্রি | 205.154.122.54 | ২৪ অক্টোবর ২০১৬ ২২:২৩699025
  • ভোটিং মেশিন ফ্রড নিয়ে হাউসে এক প্রোগ্রামারের দেওয়া টেস্টিমনি (আন্ডার ওথ)।



    নীচে একজনের কমেন্টঃ

    In Massachusetts, another key primary, election watchers have submitted that in districts in which ballots are counted by hand, Sanders won by an average of 17%, whereas in districts where ballots are counted by machine, Clinton won by just over one percent.Other analysts studying exit polls contend there is strong evidence, warranting further investigation, that Sanders had in actuality done better, in some cases much better, than reported in the states of Texas, Mississippi, Ohio, Illinois, Connecticut, Virginia, West Virginia, Indiana, Michigan, Tennessee, and Massachusetts.
  • দ্রি | 205.154.122.54 | ২৪ অক্টোবর ২০১৬ ২২:৩৬699026
  • এবং আরো রিপোর্ট আসছে, ১৬টা স্টেটে এমন কোম্পানীর ভোটিং মেশিন ব্যবহার করা হবে যার সাথে জর্জ সোরোসের যোগাযোগ আছে। এখানে কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট একদম ক্লিয়ার, যেখানে সোরোস ঘোষিত ক্লিন্টন ডোনার, শুধু তাই নয় ক্লিন্টন সোরোসের কানেকশান উইকিলীকের ইমেলেও প্রতিষ্ঠিত।

    The U.K.-based Smartmatic company posted a flow-chart on its website that it had provided voting machines for 16 states, including important battleground states like Florida and Arizona. Smartmatic Chairman Mark Malloch-Brown is a former U.N. official and sits on the board of Soros’ Open Society Foundations. Since the story first broke, the flow-chart has disappeared from Smartmatic’s website, raising further questions about the real status of the Soros-tied voting equipment and whether it is truly being deployed in U.S. elections.

    http://www.lifezette.com/polizette/concern-grows-over-soros-linked-voting-machines/
  • SS | 160.148.14.2 | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ ০০:২৪699027
  • হুম, এখানে কনফ্লিকট অফ ইন্টারেস্ট ক্লিয়ার, আর এর আগে জন ওকিফের যে ভিডিওটা শেয়ার করলেন সেখানে কনফ্লিক্টের কথাটা বেমালুম চেপে গেলেন!
  • SS | 160.148.14.2 | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ ০০:৩৭699028
  • দ্রি Date:21 Oct 2016 -- 11:07 PM
    এ যে ভিডিও শেয়ার করেছেন, সেই ভিডিও যে বানিয়েছে, তার নাম জেমস ওকিফ (জন নয়, আগের পোস্টে ভুল নাম লিখেছি) এবং সে ডক্টরড ভিডিও বানানোর জন্যে কুখ্যাত। এর আগে অনেকবার এই রকম ডকটরড ভিডিও বানিয়েছে। রাইট উইং অ্যাকটিভিস্ট এবং ট্রাম্প ক্যাম্পেন একে টাকা দিয়েছে ইলেকশানের ফ্রড সম্পর্কিত ফ্রড ভিডিও বানানোর জন্যে। জেমস ওকিফ প্রজেক্ট ভেরিটাস নামের একটা অর্গনাইজেশন চালায়। এর তৈরি ডক্টরড ভিডিওর জন্যে অ্যাকর্ন বলে একটা অর্গানাইজেশন উঠে গেছে। অ্যাকর্ণ মাইনরিটি কমিউনিটিতে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করত। ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচারের শার্লি শেরডএর ঘটনা তো বহুল প্রচারিত। সেই ডক্টর্ড ভিডিওর জেরে ওনার চাকরি যায়। তারপর এগ্রিকলচারাল সেক্রেটারি আবার ওনাকে রিইনস্টেট করতে চাইলেও উনি আর চাকরি নেননি। রিসেন্টলি, অ্যাবর্শান প্রোভাইডার প্ল্যান্ট পেরেন্টহুডকে নিয়ে আর একটা ভিডিও বনিয়েছিল, কিন্তু তাতে আইডেন্টিটি ফ্র্ডে নিজেরাই ফেঁসেছে। এখনো কেস চলছে। খুব সম্ভবত দ্রির দেওয়া ভিডিওটাও ডক্টরড। কদিন পরেই বোঝা যাবে।
  • SS | 160.148.14.2 | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ ০০:৩৯699029
  • আইডেন্টিটি ফ্রডে
  • Atoz | 161.141.85.8 | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ ০১:২৬699030
  • তিনি কি এতই কামিয়েছেন যে এখন চাকরি না করলেও জম্পেশ চলে ?
  • bip | 183.67.5.178 | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ ০২:৩৪699031
  • সাদা আমেরিকানদের ইমিগ্রান্ট চাইনিজ, ভারতীয় , মুসলমান সবার ওপরে বিরাট ক্ষোভ আছে। গত কুড়ি বছরে ওদের [ সাদাদের] মিডিয়ান সম্পদ কমেছে ১৯২ হাজা্র ডলার থেকে ১৪০ হাজার ডলারে। ওদের ধারনা এর জন্য দায়ী ইমিগ্রেশন, আউটসোর্সিং। ক্ষোভটা ব্রেক্সিটের মতন এত চোরা গোপ্তা, নিজেদের ক্ষতি করেও রাগ পোষাতে ট্রাম্পকে ভোট দিতে পারে। এমনিতে অধিকাংশ সাদা আমেরিকান-শিক্ষিতদের পর্যন্ত ফিউচার ব্লিক। ১০০-২০০ হাজার ডলার স্টুডেন্ট লোন মাথায় নিয়ে বসে আছে। হাই স্কুল গ্রাজুয়েটদের চাকরি নেই -শুধু রিটেল আর রেস্টুরেন্টের ঘন্টায় দশ ডলারের চাকরি। তার ওপরে ওবামা কেয়ারের জন্য সবার মেডিক্যাল খরচা বেড়েছে। আমার বেড়েছে প্রায় চারগুন। শুধু ওবামাকেয়ারের জন্যই এবার ডেমরা হারত-যদি মিট রমনির মতন একজন ভদ্রসভ্য লোক রিপাবলিকান পার্টির হয়ে দাঁড়াত।

    এদিকে খরচের বেলায় হিসাব নেই। সবার হাতেই আইফোন। দুপয়সা হলে অডি নইলে বি এম ডব্লু কেনার চেষ্টা করবে মেয়ে পটানোর জন্য।

    ট্রাম্পকে ভয় পাচ্ছি আমরা-যাদের ভবিষ্যত নিয়ে ভাবতে হয়। যাদের ভবিষ্যতই নেই, তারা ডেসপারেটলি ভোট দেবে।

    শুধু ভরসা এই যে এখানে রেগুলার ভোটদেয় ডেম আর রিপাবলিকান পার্টির কার্ড হোল্ডার রা। বাকী ৫০% দের ভোটিং বূথে টানা কঠিন। ডেম কার্ড হোল্ডাররা সবাই ভোট দেবে। রিপাবলিকান পার্টির মেয়েরা দেবে না-বা আসবে না। এবার বাকী ৫০% টা হচ্ছে আসল ম্যাজিক। তাদের যদি ট্রাম্প টানতে পারে তবেই ট্রাম্পের চান্স আছে। এদিকে এই ৫০% অধিকাংশ ভোটার রেজিস্ট্রেশন করার জন্য যে কাউন্টি অফিসে যেতে হয় বা মেইল পাঠাতে হয়, তা জানে কি না, বা করেছে কি না সন্দেহ আছে। কত % করেছে সেটাই আসল খেলা। ওই রেজিস্ট্রেশনের % -মানে ৫০% এর মধ্যে যদি ৩০% ও রেজিস্টার করে-তারা করেছে একটা ডেটারমিন্ড মোটিভে=সেটা মূলত সাদাদের রাগ। তাহলে হিলারী কপালে দুঃখ আছে।

    এবং পোলে বিশ্বাস করিবেন না। ওগুলো সব ফালতু। আমাদের মেরীল্যান্ডে আগের বারে রিপাবলিকানরা জিতেছে গর্ভনর পদে। যেখানে তার দুবছর আগে ওবামা ৮০% ভোট টেনে ছিল। আমি এত নিশ্চিত ছিলাম, তিনটের সময় অফিস থেকে এসে ভাবলাম ভোট দিতে যাব-তারপরে ভাবলাম দূর ৮০%-ফালতু গিয়ে আর কি হবে! সন্ধ্যায় শুনি ডেম ক্যান্ডিডেট এন্টনি হেরে গেছে-যার মূল কারন সে কৃষ্ণাঙ্গ। সব পোলে যে ২০+ ে এগিয়ে ছিল।

    এর পর থেকে সাদাদের চোরাগোপ্তা রাগকে ভয় করতে শিখেছি। ব্রেক্সিটে আবার দেখিলাম। সুতরাং সাধু সাবধান।
  • bip | 183.67.5.178 | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ ০২:৪৬699032
  • ইনফ্যাক্ট মেরীল্যান্ডের গর্ভনর ইলেকশন থেকে শিক্ষা নিয়েছি। মেরীল্যান্ডের গভর্নর নির্বাচনে রিপাবলিকান গর্ভনর জিততে পারে কেউ কোন দিন ভাবে নি। রিপাবলিকান কোন প্রচার ছিল না-ল্যারি হোগান মেরে কেটে কয়েকশো হাজার ডলার তুলেছিল-যেখানে এন্টনি শুধু প্রাইমারীতেই তুলেছিল দুমিলিয়ান, আসল ভোটে পাঁচ মিলিয়ান ডলার। এই ল্যারি হোগান আবার ট্রাম্পের মত ন রিয়াল এস্টেটের লোক-দুবার দিউলিয়া ডিক্লেয়ার করে প্রচুর লোকের পয়সা মেরেছে। শেষের বৌটা চাইনিজ, ট্রাম্পের মতন বৃদ্ধস্ব তরুনী ভার্যা। ওমন লোক, এন্টনির মতন একজন এস্টব্লিশড জেনারেল টার্ন্ড রাজনীতিবিদকে হারাবে-চিন্তাতে ছিল না কারো। কিন্ত ওই সাদা চোরাগোপ্তা রাগ।
  • SS | 160.148.14.1 | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ ০৮:৩৮699034
  • atoz,
    সরকারি চাকরি করে আর কতই বা কামাবেন? শার্লি শেরড জর্জিয়াতে ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচারে কি একটা ডিভিসন ডিরেক্টর ছিলেন। যে ভিডিওটার কথা বলছি সেটা বোধহয় ২০০৯ তে হয়েছিল। উনি NAACP তে একটা লেকচার দিয়েছিলেন, সেটা জেমেস ওকিফ আর তার গডফাদার অ্যান্ড্রু ব্রাইটবার্ট এডিট করে ব্রাইটবার্ট নিউজে পাবলিশ করে। তারপর শার্লি শেরডের উপর অনেক চাপ তৈরি করে ওনাকে রিজাইন করতে বলা হয়। পরে যখন আনকাট ভিডিও দেখা হয় তখন আসল সত্যি প্রকাশ প্রায়। সেক্রেটারি টম ভিলস্যাক ওনার কাছে ক্ষমা চেয়ে আবার ওনাকে অন্য পজিশন অফার করেন কিন্তু উনি আর অ্যাক্সেপ্ট করেন নি। এরপর উনি ব্র্রাইটবার্ট নিউজকে সু করেন ডিফেমেশনের জন্যে আর আনডিসক্লোসড অ্যামাউন্টে ডিল হয়েছিল।

    তবে এই জেমস ওকিফের কথা যখন উঠলই, তখন এর আরো কিছু কীর্তির কথা বলি। ২০০৮ এ ওবামা ইলেকশনের পরেই এরা অ্যাকর্ণের পিছনে লেগেছিল। স্টিং ভিডিও বানিয়েছিল অ্যাকর্ণ ভোটার রেজিস্ট্রেশনে কারচুপি করছে বলে। সেটাও ফলস প্রমাণিত হয়েছে। এরপর একের পর এক NPR, প্ল্যান্ট পেরেন্টহুড, শার্লি শেরড, লুইসিয়ানার সেনেটর মেরি ল্যান্ড্রুর অফিস। প্রতিটা ভিডিও ফলস প্রমাণিত হয়েছে। কয়েক মাস আগে দ্রি যে জর্জ সোরোসকে নিয়ে অবসেসড, সেই জর্জ সোরোসের কোন একটা অফিসে নাম ভাঁড়িয়ে মেসেজ রেখেছিল হাঙ্গারির কোন বিজনেসম্যানের নাম দিয়ে কিন্তু নিজের ফোন অফ করতে ভুলে গেছে আর ওপাশের সব কথা, প্ল্যান ইত্যাদি মেসেজে রেকর্ড হয়ে গেছে। তাই জর্জ সোরোস এযাত্রা বেঁচে গেলেন।
    ডেমোক্র্যাট পার্টি অফিশিয়ালকে নিয়ে যে ভিডিওটা দ্রি পোষ্ট করেছেন, সেটা আনকাট ভিডিও প্রকাশ করার দাবী উঠেছে কি্ন্তু জেমস ওকিফ জানিয়েছে সে পুরো ভিডিও পাবলিশ করবে না। বোঝাই যাচ্ছে কেন!
    এই লিংকটা দেখলে একটু আন্দাজ পাওয়া যাবে।
    From ACORN to NPR: We Rate O'Keefe's Fake, Sadly Effective Stings

    http://www.colorlines.com/articles/acorn-npr-we-rate-okeefes-fake-sadly-effective-stings

    আর দ্রি দুটো ইম্পর্ট্যান্ট খবর দিতে ভুলে (?) গেছেন। ২০১৫ এ ট্রাম্প ফাউন্ডেশন ওকিফের প্রোজেক্ট ভেরিটাসকে প্রায় ১০০,০০০ ডলার দিয়েছিল। আর নাম্বার টু, ব্রাইটবার্ট নিউজের চিফ এডিটর স্টিভ ব্যানন এখন ট্রাম্প ক্যাম্পেন চালাচ্ছেন। এতে অবশ্য দ্রি কোনো কনফ্লিক্ট দেখতে পাচ্ছেন না!
  • SS | 160.148.14.1 | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ ০৮:৪৬699035
  • প্ল্যান্ট নয়, প্ল্যানড পেরেন্টহুড
  • cb | 208.147.160.75 | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ ১১:৫৪699036
  • এই ব্রেইটবার্ট ইত্যাদিকে সিরিয়াস আলোচনায় না আনাই ভাল
  • SS | 160.148.14.2 | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ ১৭:৩৩699037
  • আমারো সেটাই বক্তব্য। ব্রাইটবার্ট অ্যাফিলিয়েটেড ভিডিও পোস্ট করে উদাহরণ দেওয়া যে ডেমোক্র্যাটরা ট্রাম্পের সভায় গোলমাল করছে, এমনকি আরো একপা এগিয়ে কনক্লুড করা এইভাবে কালার রেভোলিউশন ইন্স্টিগেট করা হয়, এটা মানে কনস্পিরেসি থিওরির পক্ষেও বাড়াবাড়ি।
    প্রতি পদে জর্জ সোরোসের ভূত দেখা নিয়ে অবশ্য কিছু বলছি না!
  • nabanita | 162.79.255.200 | ২৫ অক্টোবর ২০১৬ ২৩:০২699038
  • ওবামাকেয়ার বা ACA - রিপাবলিকান পার্টি ঘেঁষা লোক জনের থেকে শোনা যাচ্ছে যে এত ভয়ঙ্কর ব্যাপার নাকি পৃথিবীতেই ঘটেনি, আমেরিকা তো কোন ছাড়। কিন্তু কেউ আসলে বলছেন না যে ব্যাপারটা কি? এতদিন হেলথ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানীরা মানুষের প্রায় মাথা হাতে কাটত। আমরা যারা lucky, যাদের বড় কোম্পানী হেলথকেয়ার provide করে তারা ছাড়া অন্যান্যদের এ ছিল এক সাক্ষাৎ দু:স্বপ্ন। প্রথমে pre-existing condition ক্লস - ধরুন টাকা পয়সার অসুবিধাতে আপনি তিন মাস হেলথ ইন্স্যুরেন্স করতে পারেন নি, এবার নতুন ইন্স্যুরেন্স করতে গেলেন - সঙ্গে সঙ্গে কোম্পানী রা বলতে শুরু করল আপনার ডায়াবেটিস যা পরীক্ষাতে এখন ধরা পড়ল তা নাকি আগে থেকেই ছিল তাই তারা আপনাকে ইন্সিওর করবে না। যদি বা মহাভাগ্যে ওদের পরীক্ষাতে কিছু না মিলতে আপনাকে কভার করেও ফেলে তাহলে সর্দি থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত সব কিছু আপনাকে pre-existing condition বলে প্রথমেই deny করবে। অনেক কোম্পানী ক্লেইমস প্রোসেসারদের বলেই দিত যে প্রথম x বার ক্লায়েন্ট কে ডিনাই কর, তাহলে বেশ কিছু মানুষ বিরক্ত হয়ে টাকা চাওয়া বন্ধ করে দেবেন। ধরা পড়লে ফাইন মিনিমাম ছিল কোম্পানীদের জন্যে।
    এই pre-existing condition clause-এ ডিনাই করা বন্ধ হয়েছে ACA বা ওবামাকেয়ারে। এবার যাদের pre-existing কোনো অসুখ আছে তাদের কভার করতে অনেক কোম্পানী প্রিমিয়াম বাড়াচ্ছে কিন্তু no-insurance এর চাইতে বেশি প্রিমিয়াম যে অনেক বেশি affordable তা বেশিরভাগ মানুষই বোঝেন যদি না না-বোঝার agenda থাকে।

    এর পরের দু:স্বপ্ন life time maximum - মোটামুটি ৩০ বছর বয়সের মধ্যে যদি কোনো বড় অসুস্থতা এক দুবার হয়, বা কোনো accident যাতে বেশ কিছু দিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছে, তাহলেই life time maximum amount দেওয়া হয়ে যায় হেলথ কেয়ার কোম্পানীদের। নীট ফল - সারা জীবনে আপনি আর কোনো reimbursement পাবেন না। এই নিয়মও বন্ধ হয়েছে ওবামাকেয়ারে। ফলে নিয়ম মাফিক অসুস্থতার খরচা দিতে গিয়ে রাস্তায় বসার probability কমেছে চাকরী বাকরি করা সাধারণ মানুষের।

    সন্তানের ২৬ বছর বয়স পর্যন্ত তারা মা-বাবার হেলথ ইন্সিওরেন্সে dependent থাকতে পারে। ফলে পড়ুয়া ছেলে মেয়ের হেল্থ premium জিগাতে গিয়ে মা-বাবার নাভিশ্বাস কম উঠছে। অনেকে এই একটি কারণে পড়াশোনা ছেড়ে দিত।

    হাসপাতাল দের সবচাইতে বড় overhead ছিল uninsured রোগীরা- এখন এদেশের ৮০% এর চাইতে বেশি মানুষ insured। সেই overhead এখন অনেকটাই কমার দিকে যাচ্ছে, সেই টাকার বড় অংশ কিন্তু ফেডেরাল গ্রান্ট হিসাবে আসত - যা কমাতে সরকারি খরচ কমেছে।

    আরো বহু পয়েন্ট রয়েছে যা আমেরিকার বহু মানুষকে চিকিৎসা পেতে সাহায্য করছে -আজ সময় এখানেই শেষ।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৬ অক্টোবর ২০১৬ ০২:১৭699039
  • মেডিক্যাল প্রিকন্ডিশন থাকলে তার মেডিকেল ইনশিওরেন্স হবে না বা ক্লেইম করা যাবে না, এটা এরকম বড়োলোক একটা দেশে হতে পারে!
    আবার চাকরিজীবীদের ইনশিওরেন্সের প্রিমিয়াম দিচ্ছে তাদের কোম্পানী, সেটাও দারুণ ব্যাপার।
    আসচে বছর প্রিমিয়াম কম বেশি বাড়বে। আড়াই লাখ বা তার বেশি বাৎসরিক ইনকাম যাদের, তাদের প্রিমিয়াম বাড়বে সবচেয়ে বেশি। সলিডারিটি প্রিন্সিপল। গরীবদের সাবসিডাইজড প্রিমিয়াম। হোমলেসদেরো নিশ্চয় কিছু না কিছু দেবে। হয়ত পুরো প্রিমিয়াম ফ্রি করে দেবে। তেমন হলে সত্যিই ভালো হয়। স্বাস্থ্য পরিষেবা সকলের কাছে পৌঁছনো দরকার।
  • nabanita | 162.79.255.200 | ২৬ অক্টোবর ২০১৬ ০৩:৩০699040
  • বড়লোক দেশ বলে কিছু হয় কি? এদেশে সবাই কিন্তু বিল গেটস বা ওয়ারেন বাফে নয়। চিকিৎসার খরচের দায়ে বাড়ি বিক্রি হতে দেখেছি অনেক প্রোফেশানালেরও। ইন্সিওরেন্স না থাকলে এদেশে treatment অসম্ভব। দশ/পনেরো দিন হাসপাতাল বাসের খরচ মিলিয়ান লেভেলে পৌঁছাতে পারে।

    বছরে ২৫০০০০ ডলারের উপর যাদের রোজগার তাদের যদি কিছু ট্যাক্স বাড়ে, তাতে হয়ত তাদের মার্সেডিস S-65 এর বদলে মার্সেডিস E ক্লাস চড়তে হতে পারে, কিন্তু বেঁচে থাকায় মারাত্মক হেরফের হয় না। সেই টাকায় যদি হোমলেস বা poverty লেভেলের নীচের নাগরিকদের চিকিৎসা বা কলেজ ফ্রী হয়, it will be a very very done deal।
  • bip | 183.67.5.178 | ২৬ অক্টোবর ২০১৬ ০৭:০২699041
  • @ Nabanita
    ওবামাকেয়ারের ধাক্কা সরকারি কর্মচারিদের লাগে নি। লেগেছে প্রাইভেট কোম্পানীতে কাজ করা লোকেদের। যাদের ক্ষেত্রে প্রিমিয়াম বাড়ার ইম্প্যাক্ট ৩০-৬০% । আর আমাদের মতন ব্যবসায়ীরা যারা প্রাইভেটে ইন্স্যুরেন্স কিনি, তাদের ক্ষেত্রে এই বৃদ্ধি ৩০০-৪০০% ।ওবামাকেয়ারের আগে মাসে ৪০০ ডলারের মধ্যে খুব ভাল ফ্যামিলি ইন্সুরেন্স পাওয়া যেত । এখন মাসে ১২০০ ডলার দিয়ে যে ইন্সুয়ারেন্স কিনতে হচ্ছে, তা আগের থেকেও অনেক বাজে। এতেব যারা ব্যবসা করে খাচ্ছে, তারা চটবে না বলছো? সবাই ওবামাকেয়ারের জন্য রেগে আছে। ওবামাকেয়ারে ইন্সুয়ারেন্স কোম্পানীগুলো লালে লাল হয়েছে। শ্রেফ ওবামা কেয়ারের ধাক্কায় সেনেট এবং কংগ্রেস হারিয়েছে ডেমরা। প্রেসিডেন্সিও হারাত। নেহাৎ ট্রাম্প সামনে তাই এই যাত্রায় বেঁচে গেল হয়ত-তাও সিউর শট কেস এখনো না।

    ওবামা একজন আদর্শবাদি। পলিসি মেকার। কিন্ত খুব পুওর এক্সিকিউশনের প্রশ্নে। ওবামাকেয়ার ছড়িয়ে লাট। কমনকোর এডুকেশনের দৌলতে বাচ্চাদের সিলেবাস, ইভ্যাল্যুশন এখন দারুন। কিন্ত ছেলেকে পড়াতে গিয়ে বুঝেছি,ওদের শিক্ষক শিক্ষিকারা কমন কোর পড়ানোর যোগ্য না অনেক ক্ষেত্রেই।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৬ অক্টোবর ২০১৬ ১০:০১699042
  • মাত্র বারোশো ডলারে ফ্যামিলি ইনশিওরেন্স? এত কম!
  • bip | 183.67.5.178 | ২৬ অক্টোবর ২০১৬ ১৬:৪৯699043
  • Yearly, that will be 1200x12= 14,400

    Now add, hospitalization and other deductable..yearly it comes around $20k...

    Now American median family income $59k..before Tax deduction...

    So $20k will be 40% of their income...

    So a family paying 40% of their income on health related cost...even for those earning 100k, that is close to 25% after Tax...That is too high..25% of the income going to medical expense...even for those earning 20% top bracket
  • Arpan | 93.137.1.194 | ২৬ অক্টোবর ২০১৬ ১৭:০৫699045
  • বেঁচে থাক বিলেতের এনএইচেস সিস্টেম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন