এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রাইভেট হাসপাতালের ওপর নজরদারি - প্র্যাক্টিকালি কী করা যায়?

    pinaki
    অন্যান্য | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | ১৫৮০৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • SS | 160.148.14.3 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২৩:৪৩728255
  • প্রাইভেসি নিয়ে চিন্তা নেই, এখনো পর্যন্ত।
  • sm | 57.15.3.15 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০০:২৩728256
  • বেশ ,তাহলে এখানে ইন্সুরেন্স কোম্পানি চুলচেরা হিসেবে করবে কিভাবে?রেকর্ড তো দেখতেই হবে। চাই কি মেডিকেল নোটস এর পাতাও ওল্টাতে হবে।সুতরাং প্রাইভেসি যাবে চুলোয়।
    আর প্রাইভেট হাসপাতাল থেকে ভেন্টিলেশন এর ডেটা সরকার চাইতেই পারে।
    সরকার নির্দিষ্ট ফর্ম ফিলাপ করার কথা বলতে পারে। যেখানে ভেন্টিলেশন এর ইন্ডিকেশন স্পষ্ট দেওয়া থাকবে।
    চাই কি নোশোকমিয়াল ইনফেকশনের ডেটাও চাইতে পারে।
    যদি ধরা যাক আই সি সিউ তে সিউডোমোনাস এর ইনফেকশন ভয়ানক বেড়ে ওঠে;তাহলে ওই আই সি উ বন্ধ করে ও দিতে পারে।
  • SS | 160.148.14.3 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০০:৫৩728257
  • হ্যাঁ, রেকর্ড তো দেখতেই হবে। কিন্তু সেই রেকর্ড কোম্পানির কাছে সুরক্ষিত থাকবে। পেশেন্ট রেকর্ড পেশেন্ট নিজে আর ক্লিনিশিয়ান ছাড়া অর কোনো থার্ড পার্টি দেখতে পারবে না বললে তো সব ক্লিনিকাল ট্রায়াল ব্ন্ধ করে দিতে হয়। দরকার হলে কোম্পানি নামধাম বাদ দিয়ে প্রত্যেক ক্লায়েন্টের জন্যে ইউনিক কোনো আইডি বানাতে পারে।

    আর সরকার চাইলে যত খুশি আইন বানাতে পারে। সেইরকম পেশেন্টের প্রাইভেসি বজায় রখার আইনও বানাতে পারে। ইন্শিওরেন্স কোম্পানি পেশেন্ট ডেটা প্রাইভেট না রাখলে কড়া শাস্তি বা জরিমানাও করতে পারে। আর শুধু আইন বানানো নয়, আইনটা এনফোর্স করতে হবে। ভারতে আইন আছে প্রচুর, কিন্তু তার এনফোর্সমেন্ট হয় না। আর নিরপেক্ষ জুডিশিয়ারি বলে কিছু এক্সিস্ট করে না। তবে সে অন্য তর্ক।
  • কল্লোল | 116.216.165.178 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:২০728258
  • আমি হাসপাতাল ও চিকিৎসা পরিসেবা বিষয়ে কিছুই প্রায় জানি না। নিজে কিছুকাল আগেই দুটো আপারেশন করিয়েছি। সেই অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি এই ব্যাপারে আইন করে কিছু হবে না। আইন করতে হবে - সেটা অপরাধ করে ধরা পড়লে আতে কেউ পার না পায় তার জন্য। কিন্তু আইনের ভয় দেখিয়ে পরিসেবা শুধরানো বিষয়টা প্রায় হাস্যকর।
    প্রথমে আমার পায়ের তলায় একটা অপারেশন করতে ভর্তি হই ব্যাঙ্গালোর হাসপাতালে। এটি কিছুদিন আগেও ছিলো সরকারী হাসপাতাল, এখন বেসরকারী হাতে দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালটি খুবই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন।
    আমায় ভর্তির সময়ে তিন ধরনের বেডের কথা বলা হয়। আমি বেছে নেই আমার সাধ্য অনুযায়ী। প্যাকেজ নয়, আমায় আনুমানিক খরচ বলা হয়েছিলো। পরে রুটিন ইসিজি করতে গিয়ে ধরা পরে হার্টে কিছু গোলমাল আছে। ইকো ও অ্যাঞ্জিওগ্রাম করে ধরা পরে আমার একাধিক ব্লক আছে ও বাইপাস করতে হবে। হার্টের গন্ড্গোল ধরা পরার আমায় ICUতে রাখে। আমি তিন দিন ছিলাম পায়ের অপারেশন ICUতে থাকা নিয়ে খরচ হয়েছে ৮২হাজার টাকা। ডাক্তারেরা প্রত্যেকে অসম্ভব ভালো ব্যবহার করেছেন। যত প্রশ্নই করেছি আক্ষরিক অর্থে হাসিমুখে জবাব দিয়েছেন। ছড়া পাবার পর একমাস ধরে একদিন অন্তর ড্রেসিং করাতে যেতাম। যে সার্জন অপারেশন করেছেন তিনি নিজে হাতে ড্রেসিং করাতেন। ড্রেসিং করানোর সময় আমার স্ত্রীকে ডেকে নিতেন। প্রতিবার অপারেশনের জায়গাটির ছবি তুলে আমায় দেখাতে বলতেন, যাতে আমি নিজে দেখতে পাই কতটা উন্নতি হচ্ছে। সোত্যি কথা বলতে কি এটা তো বেআইনী। এমার্জেন্সীতে যেখানে ড্রেসিং হচ্ছে সেখানে ডাক্তার, রুগী ও সহকারীরা ছাড়া কারুর ঢোকার কথা নয়। সেটা এমার্জেন্সীর বাইরে বেশ বড় বড় করে লেখা আছে। ডাক্তার তো আইন ভেঙ্গেই আমার স্ত্রীকে নিয়ে আসতেন। এটা শুধু আমার ক্ষেত্রে নয়, এধরনের কেসে অন্যদেরও এই সুযোগ দিতেন - আমি দেখেছি।
    এর অন্য আইন করতে হয় নি, বরং আইন প্রয়োজনে ভেঙ্গেছেন ডাক্তার। এটাকে বলে মানবিকতা। যেটা পবতে হাসপাতালে ও বহু ডাক্তারদের মধ্য নেই। আইন করে মানবিকতা আনা যায় না।
    পরে নারায়ন হৃদয়ালয়ের কথা পরে লিখছি।
  • Du | 182.58.104.80 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:০৩728259
  • সরকারীতে জায়গা পাওয়া যায় না সেটাও এক্টা কারন। আর পরিস্কারের ব্যপারটাতো আছেই
  • কল্লোল | 116.216.138.70 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:১১728260
  • আর হ্যাঁ, হাসপাতালের অন্য কর্মীদের কথা না বললে অন্যায় করা হবে। দ্রেসিং করানোর দ্বিতীয় দিন কাছাকাছি কাউকে না পেয়ে আমার স্ত্রী নিজেই হুইল চেয়ার ঠেলে নিয়ে যাচ্ছিলেন এমার্জেন্সীতে। সেটা দেখতে পেয়ে দুজন কর্মচারী ছুটে এসে ওর হাত থেকে হুইল চেয়ার নিয়ে নেন ও বলে এরকম না করতে, তাহলে নাকি ওদের চাকরী চলে যাবে। এরকম হলে (কাউকে না পেলে) সিকিউরিটি কে বললে ওরাই ডেকে দেবে।
    ড্রেসিং করার সময় যিনি হুইল চেয়ার ঠেলে আমায় নিয়ে আসতেন তিনি চলে যেতেন। ড্রেসিং শেষ হলে আমায় কোন্দিন অপেক্ষা করতে হয় নি। কেউ না কেউ অন্য হুইল চারে করে আমায় নিয়ে যেতেন।
    এই একই ব্যবহার নারায়ন হৃদয়ালয়াতেও পেয়েছি।
  • Ekak | 53.224.129.60 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:১৫728261
  • "পরিষ্কার " কথাটা গোলমেলে । চোখে দেখার পরিষ্কার আর ক্লিনিক্যাল পরিষ্কার এক নয় । এই যে বেসরকারিগুলো এতো "পরিষ্কার " এটা পরিষ্কার না , ফিটফাট । ইনফেকশন কীভাবে কোন পরিস্থিতিতে হয় , তার থেকে বাঁচানোর জন্যে ওটি তে কী কী মেন্টেন করা জরুরি সেগুলো পেশেন্ট পার্টি ওয়াকিব হাল নন । তাঁদের চোখে যা ফিটফাট তাই পরিষ্কার ।
  • sm | 53.251.89.81 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:২৭728262
  • কিন্তু প্রাইভেট হাসপাতালে কর্মীদের ব্যবহার সামান্য বেটার হতে পারে।মানে ওপর ভদ্রতা।অনেকটা সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকের পার্থক্যের মতন।
    নারায়ণ হৃদয়ালওয়া নিয়ে অভিযোগ প্রচুর। যেটা তাদের ফেসবুক দেখলেই পাওয়া যাবে।
    কিন্তু আসল প্রশ্ন হচ্ছে , গাদা গাদা লোকজন প্রাইভেট হাসপাতালে যাচ্ছে কেন?
    নিশ্চয় সরকারি হাসপাতালে কিছু কিছু খামতি রয়েছে।এই সরকারি ব্যবস্থা বেহাল কেন বা এত লিস্ট জনগণ বিশ্বাস হারিয়েছে কেন?
    সেগুলো ঠিক কি কি? জনগণ বেটার পরিষেবার নামে কি পায় ?
  • কল্লোল | 116.216.138.70 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:৩৬728263
  • ব্যাঙ্গালোরে সরকারী হাসপাতালের অভিজ্ঞতা খুব বেশী নেই। তবু তার মধ্যে সামরানের ছেলের জন্যে নিমহানসে গেছি অনেকবার। খুব পরিস্কার। আউটডোরে দেখানোর পদ্ধতি খুব সহজ ও স্বচ্ছ। প্রচুর কাউন্টার আছে প্রত্যক বিভাগের জন্য। নিউরো সার্জারীতেই দেখেছি প্রায় ১০টা কাউন্টার, সব কটাই সকাল ৮টায় খোলে।
    সামরানের ছেলের একটা অপারেশনের কথা হয়েছিলো। ডাক্তার একটু সময় নিলেন (প্রায় ৫দিন)। তারপর ধৈর্য্য ধরে সকলকে বোঝালেন যে উনি অপারেশনটা করতে চান না। সামরানরা কিন্তু অপারেশন করাবে বলে মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিলো। কিন্তু ডাক্তার ওদের বোঝালেন, যেহেতু বিষয়টা ব্রেন অপারেশন, একটা ছোট্ট লাম্প (বিনাইন) সেটা বাদ দিতে গেলে কিছু আশেপাশের ব্রেনসেল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তার ফলে কি ধরনের অসুবিধা ভবিষ্যতে হবে তা উনি নির্দিষ্ট করে বলতে পারবে না। তবে কিছু অসুবিধা তো হবেই। উনি মনে করছেন এই লাম্পটা যে হারে বাড়ছে, সেটা ১৪-১৫ বছরেও কোন অসুবিধা করবে না। তাছাড়া ওষুধ তো চলবেই।
    অপারেশনটা করলে হাসপাতাল ও ডাক্তার টাকা ভালো-ই পেতেন। এটার জন্য আইন করতে হয় নি। মুখ্যমন্ত্রীকে ধমক দিতেও হয় নি।
  • dd | 116.51.25.124 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:৫০728265
  • সমস্যাটা তো সরকারি বনাম বেসরকারি হ্সপিটাল নিয়ে নয়।

    এটা স্রেফ পশ্চিম বংগের "কালচার"। সেটা হাঁসপাতাল থেকে ব্যাংক বা অন্য কোনো (গ্যাস, পোস্টাপিস) যায়গায় গেলেও হবে। সর্বত্রই হবে।

    এই রকমই চলবে।
  • PT | 126.193.135.91 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:৫৬728266
  • পুণার KEM হাসপাতালে আমার দুটি সন্তানের জন্ম হয়েছে এবং আমার মা-ও ওখানে চিকিৎসাধীন ছিলেন। কখনো মনে হয়নি যে ডাক্তাররা ইচ্ছাকৃত ভাবে বিল বাড়াচ্ছেন। মা-র ভাষাগত সমস্যা থাকা সত্বেও ডাক্তার ও নার্সদের সহায়তার কথা মনে রাখার মত।
    তাছাড়া ওখানকার শিশু চিকিৎসকের কর্মপদ্ধতিও চমৎকার ছিল। তুলনায় সল্ট লেকের প্রখ্যাত এক চর্মচিকিৎসকের ঢপ ধরতে পারার পরে আর ওমুখো হইনি।

    এমনকি রোগ সম্পুর্ণ নিরাময় না হলেও লোকে ভেলোরের হাসপাতালের কর্মপদ্ধতি ও ব্যবহারের প্রভূত প্রশংসা করে।

    কলকাতার সমস্যাটা কি তাহলে ইউনিক কিছু?
  • sm | 57.15.3.15 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:৫৭728268
  • নিম্যান্স হচ্ছে ইন্ডিয়ার প্রাইম ইন্সটি। যেমন পিজিআই চন্ডিগড়বা এইমস। এগুলো সত্যিকারের রেটিং হলে বিশ্বের প্রথম সারিতে চলে আসবে। এগুলোতে ডাক্তার ও সহকারী কর্মীরা মেধায় ও যোগ্যতায় খুব উঁচু দিকে।অনেকটা বিভিন্ন স্কুলের ফার্স্ট বয় নিয়ে গড়া কলেজ এর মতন।
    সরকারি অনুদান ও এইসব জায়গায় লাগাম ছাড়া। সুতরাং ওটি দিয়ে সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বোঝা যাবেনা।
    আর যেখানে আলাদা ইনসেনটিভ নাই;সেখানে সার্জেন অপ্রয়োজনীয় সার্জারি করতে যাবে কেন?
    বরঞ্চ সরকার ব্যবস্থা কতটা উন্নত হতে পারে;সেটা লন্ডনের গ্রেট অর্মন্ড স্ট্রিট শিশু হাসপাতাল বা রয়াল মার্সডেন ক্যান্সার হাসপাতাল এর কর্ম প্রণালী দেখলে অনুধাবন করা যেতে পারে।
  • কল্লোল | 116.216.138.70 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:৫৭728267
  • নারায়ন হৃদয়ালয়। আমরা ৭জন গেছিলাম দেবী শেট্টিকে দেখাতে। প্রায় সারাদিন অপেক্ষার পর আমার নম্বর এলো। আমরা ৭জনই ওনার চেম্বারে ঢুকলাম। উনি ব্যাঙ্গালোর হাসপাতালে করা অ্যাঞ্জিওগ্রামের সিডিটা দেখে আমায় বাইপাস করাতেই বললেন। বারবার ৭জনকেই জিজ্ঞাসা করলেন কোন প্রশ্ন আছে কি না। সাতজনের মধ্যে পাঁচ জনই প্রশ্ন করলেন। প্রত্যককে ধৈর্য্য ধরে জবাব দিলেন। আমার প্যাকেজ ছিলো সাড়ে ৪লাখের। আমি ওনাকে বললাম যে আমার ২০বছরের ডায়বিটিস, তাই কোন মেডিকাল ইন্স্যুরেন্স নেই। এককথায় ওটা সাড়ে৩ লাখ করে দিলেন। এটাই শেষ নয়।
    আমার অপারেশন হয়ে যাবার পর যে ওয়ার্ডে আমি ছিলাম আমার পাশের বিছানায় উত্তর কর্ণাটকের এক কৃষক ছিলেন। ওনারও বাইপাস। ওনার স্ত্রী ওনার কাছে থাকতেন (ব্যাঙ্গালোরে বা বোধহয় সব দঃভারতের হাসপাতালেই আয়া বলে কিছু হয় না। রক্তের সম্পর্কে আত্মীয় অথবা স্ত্রী সঙ্গে থাকতে পারেন। খাওয়া নিজের। দরকার হনে উনি নার্সদের ডেকে নেবেন)। আমার স্ত্রীর সাথে ওনার বেশ সখ্য গড়ে ওঠে। ভাষার ব্যবধান বেশ দুস্তর, তবু ভাঙ্গা হিন্দী আর হাত-পা নেড়েই কাজ চলতো। উনি আমার একদিন আগে ছাড়া পান। ওনার ছেলে এসেছিলো নিতে। তার কাছে শুনলাম ওনার চিকিৎসার কোন খরচ লাগে নি। ওনার ছেলের কথায়, "দশ রুপিয়া ভি খর্চ নহি হুয়া"। উল্টে উনি ও ওনার স্ত্রীর ট্রেনের টিকিট কেটে দিয়েছে হাসপাতাল। আমার ও ওনার সেবায় কোন পার্থক্য চোখে পড়েনি।
    শুনেছি অবস্থাপন্ন রুগীদের ক্ষেত্রে (অনেক মধ্য এশিয়ার মানুষ আসেন) বলে কয়েই দুগুন টাকা নেওয়া হয়। সেটা এই ধরনের রুগীদের কথা বলেই।
    এগুলোর জন্য আইন বা মুখ্যমন্ত্রী জরুরী নয়।
  • sch | 55.251.235.16 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:০৫728269
  • দেখুন সরকারী হাসপাতালে প্রথম সমস্যা হচ্ছে আমাদের সময়ের অভাব। আপনাকে যদি একজন ডাক্তারকে দেখাতে তিন চার ঘনটা লাইনে দাঁড়িয়ে দেখাতে হয় তাহলে অনেকে ই সেই সময়টা দিতে পারব না - কারণ আমরা বেশীর ভাগই চাকর, চাকরী করে খাই।কিন্তু আমার সব সময়েই মনে হয় যে সব ডাক্তাররা সারাদিনে হস্পিটালে দুশো রোগী দেখেন আউটডোরে তারা অনেক বেশী টাফ - তাদের ভুল হবার সম্ভাবনা কম।
    আমরা এই জন্য সরকারী হাসপাতালের আউটডরে যেতে চাই না। আর ইন পেসেন্টের ক্ষেত্রে প্রধাণ অসুবিধে সিট পাওয়া।

    দুটো অভিজ্ঞতাঃ

    ১) এক্সিডেন্টে আমার কব্জির হাড় কয়েকটুকরো হওয়ায় কলম্বিয়া এশিয়া হস্পিতালে একজন বড়ো সার্জেনকে দেখাই - তিনি প্লেট সহ অপারেশান ইত্যাদি করে ৭০ হাজার টাকা দাবী করেন। এবং দ্বিতীয় প্রশ্নই ছিল আপনি কর্পরেটে কভারড তো। প্লেট বসানোর কথায় ঘাবড়ে গিয়ে পালিয়ে আসি। ডঃ জগন্নাথ ভট্টাচার্য্, ILS হস্পিটালে স্পাইকা ব্যান্ডেজে ওই হাত ঠিক করেন - খরচ সাকুল্যে ১২ হাজার টাকা। ২০১২ র ঘটনা। টেবিল টেনিস খেলা ছাড়া আর সব কিছুই এই ঠিক হওয়া কব্জি দিয়ে হয়

    ২) আমার মাসির হঠাৎ করে গলব্লাডার ধরা পড়ে , আপলো ক্লিনিকে ডঃ গৌতম চ্যাটার্জী দেখয়ার পর জানান ইমিজিয়েট অপারেশান না করলে অবস্ট্রাকটিভ জয়েন্ডিস অব্দি হয়ে যেতে পারে। দু জায়গায় যেখানে উনি অপারেশান করেন (নর্থ সিটি আর আই এল এস দমদম) তাদের খরচ ৫০ হাজার প্লাস । তার সাথে ইসি জি দেখে - হার্টের অবস্থা উদবেগজঙ্ক বলে একজন হার্ট সেপশালিস্তকে দেখাতে বলেন যিনি এপোলোতেই বসেন। এও জানান যে ওনার ক্লিয়ারেন্স না পেলে উনি অপারেশান করবেন না। মেডিক্লেইম ছিল না বলে আমরা কলকাতা হার্ট ক্লিনিকে (সলটলেকে, এটি বেসরকারি হলেও তথা কথিত ঝাঁ চকচকে হোটেল মার্কা হাস্পপাতাল না) অপারেশানের সিদ্ধান্ত নি ডক্টর কর্মকারের কছে। ল্যাপারোস্কপি করার কথা ছিল - করতে গিয়ে কিছু জটিলতা হয় - উনি বেড়িয়ে এসে জানান সেরকম হলে উনি ওপেন করে অপারেট করবেন। কিন্তু শেষ অব্দি আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় ল্যাপারোস্কোপিতেই করেন। একাধিক ডাক্তার জানিয়েছেন এরকম চেষ্টা
    কেউ করে না - ল্যাপারোস্কোপি আধ ঘন্টায় না হলে সরাসরি কেটে দেয়।

    আমাদের খরচ হয়েছিল ২২ হাজার। ডাক্তারের দেওয়া রুটীন ও ডায়েট ফলো করে, মাসি এক মাসের মধ্যে স্বাভাবিক খাওয়া দাওয়া ও জীবনে ফিরতে পেরেছেন

    সম্প্রতি আমার এক সহকর্মী একই অবস্থায় তার বাবার গল ব্লাডার অপারেশান করেছেন ফর্টিস এ - খরচ হয়েছে ১.৮২ লাখ। আধ ঘন্টার পর ল্যাপারোতে সমস্যা হওয়ায় ডাক্তার পেট কেটে বের করেছে
  • Ekak | 53.224.129.60 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:১০728270
  • গলব্লাডারে দু লাখ !! অবিশ্বাস করছি না কলকাতায় সবই সম্ভব :( ব্রেকআপ দিয়েছিলো ?
  • sm | 57.15.2.110 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:১১728271
  • তাহলে কল্লোল বাবু বা পিটিবাবুর পোস্ট থেকে দুটো জিনিস পাওয়া গেলো-ভদ্র ব্যবহার ও বিলিং এর ক্ষেত্রে মোটামুটি স্বচ্ছতা।
    কিন্তু বিলিং এর ক্ষেত্রে হিডেন ব্যাপার স্যাপার কি সাধারণ মানুষ বুঝতে পারে?
    আর এই সাড়ে চারলাখের প্যাকেজ মানে কি?কি করে সেটা এক লক্ষ কমে গেলো?
  • b | 135.20.82.164 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:১৯728273
  • কল্লোলবাবু আর পিটিবাবুর পোস্ট থেকে এটাও বোঝা গেল যে দুটি হসপিটালই কলকাতার বাইরে।
  • PT | 126.193.135.91 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:১৯728272
  • According to the Organisation for Economic Cooperation and Development, India has 0.7 doctors per 1,000 people – lower than Pakistan’s 0.8, China’s 1.5, and the UAE’s 2.5...........
    ........As of March 2015, 8 per cent of India’s 25,300 primary health centres had no doctor. More than 80 per cent of community health centres, where specialists practise, had no surgeons; 76 per cent had no obstetricians and gynaecologists, and 82 per cent had no paediatricians, according to a study by the Lancet – a UK medical journal.
    http://www.thenational.ae/world/south-asia/shortage-of-doctors-in-india-takes-a-toll-on-public-health
    কাজেই হাসপাতালের লোক ডেকে ধমক-চমক দিয়ে কোন লাভ নেই। পব-র জনঘনত্ব খুব বেশী হওয়ায় সমস্যা আরো গভীর হবে সেটাই প্রত্যাশিত। দুচারকে নীল-সাদা রং করা খালি বাড়িকে সুপার-স্পেশালিটি আখ্যা দিয়ে ভোট হয়ত পাওয়া যায় কিন্তু ভাইরাস বা ব্যাক্টেরিয়াকে জব্দ করা যায় না।
    যিনি আর্থ-সামাজিক ব্যাপার স্যাপার কিছুই বোঝেন না তিনি এই ব্যাপারটাও যে বুঝবেন না সেটা প্রত্যাশিত। সমস্যা অনেক গভীরে-যেটা অনুধাবন করার রাজনৈতিক বোধ এই মুহূর্তে পব-তে অনুপস্থিত।
  • Arpan | 24.195.234.104 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:২৮728274
  • শ্চদা কথিত কলকাতা হার্ট ক্লিনিক সত্যিই উজ্জ্ল ব্যতিক্রম। আমার মায়ের যাবতীয় চিকিৎসা ওখানেই হয়।

    ইন্সটিউট অফ নিউরোসায়েন্সেও অভিজ্ঞতা খারাপ না।
  • sm | 57.15.1.146 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:২৯728276
  • Sch ,এর পোস্ট টা পড়ে আর একটি কারণ পাওয়া গেলো। সময়ের অভাব। একদম সত্যি কথা।
    আর সত্যি কথা ,১০০ -২০০ পেশেন্ট থাকলে কি ডাক্তার জাস্টিস করতে পারে?
    কিন্তু বেসরকারি হাসপাতালেও আউট ডোরে ভালোই অপেক্ষা করতে হয়।যদি ও হাসপাতাল সেন্ট্রালি এসি থাকে বলে অতটা কষ্ট হয় না।
    আর ভিড়বেশি থাকলে; ডাক্তার অনেক ক্ষেত্রেই পূর্ণ জাস্টিস দিতে পারে না। এটা সরকারি সিস্টেম এর জ্বলন্ত সমস্যা।
    এর পরে রয়েছে অত্যন্ত অপরিষ্কার বেড,টয়লেট ইত্যাদি।
    যেটাতে গরু ছাগল থাকতেও কষ্ট পাবে।
    আর একটা কারণ হতে পারে;আমরা যাঁরা মধ্য বা উচ্চ বিত্ত,তারা হয়তো ক্যাটেল ক্লাস বা ওই গ্রাম থেকে বা বস্তি থেকে আসা জনতার সঙ্গে একাত্ম বোধ করতে পারি না।
    তাই সরকারি হাসপাতালে যেতে ভয় পাই।
    ডিডির বক্তব্য অনুযায়ী অভদ্র ব্যবহার খালি কলকাতার ইউনিক নয়।এটা সমগ্র উত্তর ভারতেই অল্পবিস্তর আছে।
    তুলনায় দক্ষিণে প্রফেশনাল এটিচ্যুড বেটার।
    আর একটা জিনিস লক্ষণীয় কলকাতা তেওঁ নার্সিং স্টাফের বড় অংশ কিন্তু দক্ষিণ ভারত ও উত্তর পূর্ব ভারতের।
  • sm | 57.15.1.146 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৩৩728277
  • অর্পনের পোস্ট থেকে বোঝা গেলো ক্যালকাটা হার্ট ক্লিনিক ও ইন্সটি অফ নিউরো সায়েন্স খারাপ না। যদিও দুটি ই কলকাতার। কি তাই তো!
  • Arpan | 24.195.234.104 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৩৫728278
  • কিন্তু তথ্যের অধিকার খুব দরকার। আর একটা ওম্বাডসম্যান বেসড গ্রিভান্স মেকানিজম সিস্টেম।

    এইটা পিনাকীর জন্য বলা। টেকনোলজি দিয়ে তথ্যের নাগাল পাওয়ার কাজটা সোজা হয়ত হবে, কিন্তু তার আগে হাসপাতালগুলোকে তথ্য দিতে বাধ্য করতে হবে।

    http://www.anandabazar.com/state/patient-gets-medical-report-from-nursing-home-after-2-years-1.569395
  • | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৩৯728279
  • কলকাতায় একমাত্র যে জায়গায় দেখিয়ে ও পরিষেবা পেয়ে আমি/আমরা খুব সন্তুষ্ট সেটা সুশ্রুত আই কেয়ার। স্রেফ ৫০ টাকা দিয়ে একটা কার্ড করাতে হয়, কিন্তু তারপরে বাকী সব চমৎকার।

    এছাড়া বাকী অন্যান্য অসুখেই অন্যত্র একেবারে ভয়ানক অবস্থা, যেতেই ভয় করে।
  • avi | 57.15.7.119 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৪০728280
  • কাল একটা ফেসবুক পোস্ট দেখছিলাম এই নিয়ে। তাতে একজন অভিযোগ করেছেন, কোনো ডাক্তার একটা টেস্ট করতে ৬০০ টাকা লাগবে বলে জানিয়েছেন, এবং কিছু পরে জানিয়েছেন এই ক্ষেত্রে ওনার কথা বলে ২০০ টাকায় হয়ে যাবে। এ থেকে উনি সিদ্ধান্তে এসেছেন, এক্ষেত্রে ডাক্তার সম্ভবত নিজের কমিশন ছেড়ে দিলেন। আমরা সরকারী হাসপাতালে আইসিইউতে অনেক সময়েই ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির সাথে কথা বলে বিভিন্ন দামী এন্টিবায়োটিক প্রায় অর্ধেক দামে দেওয়ার ব্যবস্থা করিয়েছি, সেখানেও নিশ্চয় লোকজন কমিশন ছাড়ার কথাই ভেবেছে। অথচ দেবী শেট্টির ক্ষেত্রে সেটাই হয়ে যায় অন্যরকম। :)
  • sm | 57.15.1.146 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৪১728281
  • তথ্য তো কোর্টে মামলা করলেই হাসপাতাল কতৃপক্ষ দিতে বাধ্য।কনস্যুমার ফোরামেও যাওয়া যায়।
  • Arpan | 24.195.234.104 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৪৩728282
  • ইয়েস। একটা সল্লেক, আরেকটা মল্লিকবাজারের।

    কলকাতা হার্ট ক্লিনিক প্রায় দাতব্যই বলা যায়। সিপিআই করা কয়েকজন ডাক্তার মিলে এইটা বানিয়েছিলেন। সেই আদর্শ এখনো ধরে রেখেছে। আর খরচ এত কম যে উল্টে আমরা লজ্জা পেয়ে ওদের জন্য সামান্য একটা বার্ষিক অনুদানের ব্যবস্থা করি।
  • Arpan | 24.195.234.104 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৪৬728283
  • সবাই তো মামলাবাজ না। সবার সে সামর্থ্যও নেই। তথ্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে এমনিতেই দিতে হবে। হাসপাতালে রোগী ভর্তি হলেই হসপিটাল কর্তৃপক্ষ পাব্লিক ক্লাউডে ডেটা তুলে দিতে বাধ্য থাকবেন। যেটা পেশেন্টের পরিজন আধার বা কোন অথেন্টিকেশন দিয়ে অ্যাক্সেস করতে পারবেন।
  • sm | 57.15.1.146 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৫২728284
  • রোগীর পরিবার পুরো বিল মেটালে তথ্য তুলে দিতে হাসপাতাল কতৃপক্ষ বাধ্য।না মেটালেও আংশিক তথ্য ditei
    না দিলে সেটাকে গা জোয়ারি বলে। এটার জন্য থানায় এফ আই আর বা মামলা বা ক্রেতা সুরক্ষা কোনো একটা অপশন বেছে নিতেই হবে।
    কোর্ট এক্ষেত্রে যেন ৬ অংকের ক্ষতিপূরণের সাজা দেয়।
  • sm | 57.15.1.146 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৫৩728285
  • দিতেই পারে।
  • Arpan | 24.195.234.104 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৫৭728287
  • আমি যেটা বলতে চাইছি সেটা হল মামলাটা পরের স্টেপ। চিকিৎসায় গাফিলতি হয়েছে বা প্রতারণা করা হয়েছে মনে করলে মামলা মোকদ্দমা সবই করা যাবে।

    কিন্তু তার আগে বাকি জিনিসগুলো (ইনফর্মেশন অ্যাক্সেস, ওম্বাডসম্যান ইঃ) রেগুলেশনের আওতায় আনাই যায়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন