এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রাইভেট হাসপাতালের ওপর নজরদারি - প্র্যাক্টিকালি কী করা যায়?

    pinaki
    অন্যান্য | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | ১৫৮০৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sm | 57.15.5.173 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:৩৬728089
  • পাগলা খাবি কি! কারোর একিউট চেস্ট পেইন বা স্ট্রোক হলে প্রথমেই চশমা সেঁটে ইন্টারনেট ঘাঁটবে -তাই তো !
    নাকি পুরো ডাক্তারি বইটাই চষে ফেলবে।
  • PT | 213.110.242.21 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:৪৭728090
  • পাগলামোর কোন লক্ষণ রেখা হয়না?
  • S | 184.45.155.75 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৫:০৪728091
  • এমার্জেন্সি কেস ছাড়া আম্রিগাতে অনেকেই বিপের মতন ওয়েবমেড বা যতটা সম্ভব ইনফরমেশন নিয়ে তবেই ডাক্তারের কাছে যায় বা যায়্না।
  • sm | 57.15.5.173 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৮:৩০728092
  • তা ঠিক।একজন লোকের সমস্যা ছিল বদ হজম ও মাঝে মাঝে পাতলা দাস্ত।তা,কষে নেট ঘাঁটা শুরু করলো । প্রচুর ডায়াগনসিস অপশন পেলো। কোনোটাই মনে ধরেনা।আল্টিমেটলি তার দৃঢ় প্রত্যয় জন্মালো তার পেটে ক্যান্সার হয়েছে । কি আশ্চর্য্য ! নেটে লেখা সিম্পটম গুলো ও কেমন মিলতে শুরু করে দিলো।
    হটাৎ লক্ষ্য করলো ঘাড়ে কেমন একটা জ্বালা জ্বালা বোধ হচ্ছে,আঙুলের ডগা গুলো চিন চিন করছে,গলা শুকিয়ে যাচ্ছে,চোখে ঘুম নেই।
    অগত্যা ,সাইক্রিয়াটিস্ট এর ক্লিনিক দর্শন।তিনি গম্ভীর মুখে দু -চারটে মেডিসিন লিখে দিলেন। ঘরে এসেই নেট খুলে বসা ।
    আই বাপ!কি সব ভয়ঙ্কর সাইড এফেক্ট রে ভাই।এ ডাক্তার নিশ্চয় আমায় মারার বন্দোবস্ত করছে। আমি কি পাগল নাকি ?
    এর পরের ইতিহাস সংক্ষিপ্ত।
    কথা হলো নেট ভয়ঙ্কর জিনিস।কতটুকু নেবো সেটা ঠিক করাও বিচক্ষণতার পরিচয়।
    তবে ইন্ডিয়া নামক এতো বড় একটা দেশের কোনো ডাক্তার নলেজ আপডেট করে না -এটা কি ধরণের বিচক্ষণতা !
    আমেরিকা তেও প্রায়শই সেই ইন্ডিয়ান ডাক্তারের মুখ ই তো দেখতে হবে। তারা নিজেদের আপডেট করে তো!
  • sch | 55.250.245.225 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২৩:৩০728093
  • সকাল থেকে ক'বার পেলাম whatsapp এ

    "মিডিয়া যেমন কখনও কখনও সাধারণ মানুষকে খেপিয়ে তোলে, তেমনি সাধারণ মানুষের খ্যাপামোতেও মিডিয়াকে তাল মেলাতে হয়। অ্যাপোলোর ঘটনা তার জলজ্যান্ত প্রমাণ। প্রথমত, সঞ্জয় রায়ের পরিবার অশিক্ষিত নন। তাঁদের এইটুকু বোধ নিশ্চয়ই ছিল অ্যাপোলোতে গেলে খরচার বহর কতটা। তা সত্ত্বেও তাঁরা সেখানে যান। দ্বিতীয়ত, বিলের বহরে চোখ যখন কপালে ওঠে, তখন সঞ্জয়কে তাঁরা সেখান থেকে সরিয়ে এসএসকেএম-এ নিয়ে যেতে চান, ডাক্তারদের বারণ সত্ত্বেও। অথচ নিয়ে যাওয়া হল। যেদিন যাওয়া হল সেদিন রাতেই সঞ্জয় মারা যান। নিঃসন্দেহে দুঃখজনক। কিন্তু একটা জিনিস লক্ষ্য করে দেখা জরুরি, সকাল পর্যন্ত চিকিৎসার গাফিলতির অভিযোগ ওঠেনি। বিল নিয়েই ছিল যত অসন্তোষ। এরপর সেখানে গেলেন মদন মিত্র। চুলকে দিলেন, ব্যাস....। আচমকাই চিকিৎসায় গাফিলতির ভূত চাপল।

    আমার প্রশ্ন, আমার পাড়ায় দুটো দোকান, এক জায়গায় আলু ১০ টাকা, এক জায়গায় ৬। আপনি ৬ টাকার দোকানে যান না ভাই। আলুর দাম বেশি বলে পাশের দোকানের ওপর চিল্লামেল্লির কি আছে? চিকিৎসা সেবা, ব্যবসা নয় এসব আবালের মতো কথাবার্তা যাঁরা বলেন, তাঁরা নিজেদের পরিবারের ছেলেপুলেদের বলুন না সরকারি হাসপাতালে কাজ করতে? অ্যাপোলো যদি এতটাই ভিলেন হয়, তাহলে ওড়িশাতে কেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় অ্যাপোলোর বেডেই শুয়ে রয়েছেন? মশাই আপনার যদি বেসরকারি হাসপাতালে না পোষায় তাহলে ভাই যাবেন না। মরে যাবেন, তবুও দয়া করে যাবেন না। আমাদের মতো হা ঘরে লোকেদের জন্য এসএসকেম, এনআরএস, এসব রয়েছে। দিদির আন্ডারের সে সব জায়গায় কুকুর ছাগলের মতো থাকবো আমরা। এটাই ভবিতব্য। তাবলে সেবা-র দোহাই দিয়ে ব্যবসায়ীদের বলতে পারি না ভাই ব্যবসা কোরো না। আপনি মশাই কি করেন? আপনার মাইনে থেকে আপনি কত টাকা সেবার জন্য খরচ করেন?
    বাড়ির কাজের লোককে সবচেয়ে সস্তার ফুটের জামাকাপড় দেওয়া আপনি, রাস্তার ভিখিরিকে উল্টেপাল্টে দেখে ২ টাকা দেওয়া আপনি, রিকশাওয়ালার সাথে ১ টাকা ঝামেলা করা আপনি, সব্জীওয়ালার সাথে ৬ টাকা নিয়ে ঝামেলা করা আপনি, ১০০ টাকার জায়গায় পাড়ার পুজোয় বাওয়াল দিয়ে ৪০ টাকা চাঁদা দেওয়ার আপনি, বৎসরান্তে মোটা টাকার প্যাকেজে ঘুরতে যাওয়া আপনি, সাউথ সিটিতে বচ্ছরভর শপিং করা আপনি, আইনক্সে আড়াইশো টাকার মুভি আর একশো সত্তর টাকার পপকর্ন চেবানো আপনি, সপ্তাহান্তে পাঁঠার মাংস ভাত খেয়ে ভাত ঘুম দিয়ে ভুড়ি বাগানো আপনি, ওলা-উবেরের এসি-র হাওয়ায় আপনি, শিবের ওই-টাতে দুধ ঢালা আপনি প্লিজ, সেবা নিতে বাতেলা দেবেন না।

    বিয়ারের দাম বাড়লে চিল্লান না, সিগারেটের দাম বাড়লেও খেতে ছাড়েন না, মাংস-শাক-সব্জীর দাম বাড়লে বাতেলাই সার। রেস্টুরেন্টের সার্ভিস ট্যাক্সের কারসাজি দেখেও দেখেন না। বাস, অটো ভাড়া বাড়লে হালকা অসন্তোষ। নিজের শরীরের জন্য খরচা করতে এত চুলকুনি কেন বাপু? চিকিৎসা ব্যবস্থাটাই একটা ব্যবসা ভাই, ঠিক তেমন যেমন শিক্ষা। তাও কিছু মানুষ ফ্রি সার্ভিস দেন, কম পয়সায় পড়ান। চিকিৎসাতেও তাই। তাদের দোহাই দিয়ে বাকিদের শিক্ষা দেওয়ার আগে নিজে শিক্ষিত হন। একটা খাঁটি সত্যি কথা জেনে রাখুন মশাই। এ দুনিয়ায় টাকা থাকলে থাকবেন, নয়ত ফুটে যাবেন। এটাই বেসিক সত্য। তৃতীয় অপশনও আছে। আমার মতো কিছু মানুষ, টাকা নেই, পরের দয়ায় বেঁচে, সরকারের বদান্যতায় টিকে। ওয়েলফেয়ার স্টেটে বাস করি, আমার কপাল। দাঁত মুখ খিঁচোনোর আগে দাঁত মাজাটা জরুরি। আমরা পচা মুখে বাওয়াল বেশি দিই, ভাবি কম, কাজ করি কম, সমস্যা এটাই। শুধু বাতেলাতে চিঁড়ে ভেজে না। টাকা ছাড়া অ্যাপোলের মতো জায়গায় ট্রিটমেন্ট হয় না। এটাই সার সত্য, জয় গুরু!"

    এটা নাকি appolor CEO রূপালী বাসুর PR সুচেতার লেখা। জানি না সত্যি কি না। তবে আলুর দামের ওপরেও সরকারের কন্ট্রোল থাকে, কাজেই যা খুশী দামে বেচা যায় না

    যদি সত্যি ওই রূপালী গোষ্ঠীর লেখা হয় একটাই সাজেশান দেব - নামটা বদলে আপোলো মাসাজ পার্লার করে দিন - তারপর যে কোন রেট চাইলেই পাবেন - কেউ কন্ট্রোল করতে পারবে না। ওটাও একটা ব্যবসা এবং ওর রেট সরকার কন্ট্রোল করে না। আপনি রেট চাইবেন তাই পাবেন
  • PT | 213.110.242.6 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০০:০৪728094
  • এই বিতর্কে সবাইকে বেশ বামমার্গী মনে হচ্ছে। হঠাৎ ক্যাপিটালিজম ও প্র্রফিট উধাও। এমনকি আবাপ-র ঘোর ডান-পন্থী তারকা সাংবাদিক মাখো-মাখো মুখে সেবাদান ইত্যাদির কথা বলতে লাগলেন। সবুজ দত্ত মশাই উত্তেজিত হয়ে বেশ কিছু কাঁঠালের আমসত্ব দাবী করে বসলেন। আর কোন একজন কড়া বামপন্থী- ডাক্তারই হবেন বোধহয়- স্ক্যানডেনেভিয়ান দেশের চিকিৎসা ব্যব্স্থার কথা উল্লেখ করে, অন্যপক্ষের সেনাপতি কুণাল সরকারের হাতে একটি চমৎকার অস্ত্র তুলে দিলেন। কুণালবাবু জানতে চাইলেন যে এদেশের কোন রাজনীতিবিদের ঐ দেশগুলির মত অতি উচ্চ আয়্কর ধার্য করার সাহস আছে? তাহলে তো সরকারই স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে পারে!!

    আম্মো সন্দেহপিশাচের মত ভাবছিলাম যে এরাজ্যের শাসকদল কি বুঝতে পেরেছে যে জনগণকে ফাঁকা নীল-সাদা বাড়ি দেখিয়ে আর বেশিদিন স্বাস্থ্য পরিসেবার গন্ধ শোঁকানো দেওয়া যাবে না? তারমধ্যে নোট-বন্দী নিয়েও লোককে খেপানো যায়নি। ওদিকে সরকারি ডাক্তাররাও ওষুধের জেনেরিক নাম লিখছে না। আর "স্বাস্থ্যব্যব্স্থা মানুষের অধিকার" জাতীয় আর্থ সামাজিক আন্দোলন করা যেহেতু তিনোর সিলেবাসে নেই, অতএব এখন কি সময় হয়েছে কোন খলনায়ক খুঁজে বের করে দৃষ্টি অন্য দিকে ঘোরানোর?

    আমি বাপু কোন সোনালী-রূপালী গোষ্ঠীর খোঁজ রাখিনা আর এসব লেখার জন্য কোন প্রাইভেট হাসপাতাল আমাকে ফুটো-কড়িও দেয়নি। তবে ছাত্র হিসেবে প্রায় ৩০% ট্যাক্স দিয়ে স্ক্যানডিনেভিয়ান দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চেখে ও চোখে দেখে এসেছি। সমাজ বদল না করে দু-একটা প্রাইভেট হাসপাতালের কর্তাদের জেলে পুরে বা পাবলিকের সামানে বেইজ্জতি করে এই সমস্যার সমাধান করা যাবে বলে মনে হয়না।

    কমরেডগণ, অন্য কোন পদ্ধতির কথা ভাবুন।
  • S | 184.45.155.75 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০০:৩০728095
  • এসেম, ব্যাপারটা মজার মনে হতেই পারে। বাড়ির লোকেরাও বোঝেনা। এমার্জেন্সি ছাড়া এমনিতেই ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে কয়েকদিন লাগে। আমাদের মতন বিপাকে পড়লে বুঝতেন কেন ইন্টারনেট বড় ভরসা হয়ে ওঠে।

    পিটি, শিক্ষা আর স্বাস্থ্যে ক্যাপিটালিজম চলে না। কারণ এগুলোর ভ্যালু অমুল্য। আর দেশের বেশিরভাগ লোকে এখনো গরীব। এক হেজ ফান্ড ম্যানেজারের পাল্লায় পরে সাড়ে ১৩ ডলারের অসুধের দাম একদিনে ৭০০ ডলারে পরিণত হয়। তার যুক্তি ছিলো যেহেতু লাইফ সেভিঙ্গ ড্রাগ অতেব লোকে দিতে বাধ্য।
  • pi | 233.231.24.197 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০০:৪৩728096
  • উচ্চ কর ধার্য করা যাচ্ছেনা বলে স্বাস্থ্যে বেশি বরাদ্দ করা যাচ্ছেনা ?
    জিডিপির কত শতাংশ স্বাস্থ্যাখাতে বরাদ্দ ? প্রতিরক্ষায় কতটা বরাদ্দ আছে ?

    ইউনিভার্সাল হেল্থ কেয়ার নামক একটা কথা আছে, শোনা আশা করি। অনেক স্বাস্থ্যকর্মী এটার জন্য অনেকদিন ধরে আন্দোলন করে যাচ্ছেন ( যদিও জনস্বাস্থ্য কখনৈ কোন পার্টির জন্যই ভোটের ইস্যু হয়নি, পাব্লিকেরও কখনো এটাকে ডিসাইডিং ফ্যাক্টর করতে দেখা যায়নি)। ডঃ শ্রীনাথ রেড্ডির নেতৃত্বে হাই পাওয়ার কমিটি এই মর্মে এক বিশাল রিপোর্ট দাখিল করেছিলেন, কীকরে এটি করা সম্ভব। সম্ভব হলে পড়ে নেবেন। না পেলে পাঠিয়েও দিতে পারি। তাতে বরাদ্দ কতটুকু বাড়ালেই এটা করা সম্ভব, তাও বলা আছে, সব প্র্যাকটিকাল সমাধানই দেওয়া আছে। এখানেই ডঃ পুণ্যব্রত গুণের নানা লেখায় এই নিয়ে বিস্তারিত আছে।
    এই নিয়ে কী হল বা হল না, কেন হল না, সেই নিয়ে শ্যামলাল সরকারকে কেউ জিগেশ করার চাপটুকুও বোধহয় দেয়নি। মানে যতজন মিলে, যেভাবে চাপ দিলে সত্যি সত্যি চাপ পড়ে।
  • PT | 213.110.242.4 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:১০728097
  • "পিটি, শিক্ষা আর স্বাস্থ্যে ক্যাপিটালিজম চলে না।"
    উঃ কি ভাল যে লাগছে শুনে। কিন্তু খাদ্য, বাসস্থান, পরিবহন কি বাদ তাহলে? ঘোষিত ক্যাপিটালিস্টদের বক্তব্য শুনি একটু এই প্রসঙ্গে।

    কিন্তু এই প্রতিরক্ষা বনাম স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দর বামপন্থী তুলনা শুনে শুনে বৃদ্ধ হয়ে গেলাম গো। এক মণ তেলও পুড়ল না রাধাও নাচল না। তো পুণ্যব্রত গুণের লেখার কপিটি কালীঘাটে পাঠিয়ে ঘরের শ্যামলালকে দিয়ে শুরু করা যায় না? প্রাইভেট নার্সিং হোমের কর্তাদের কানের গোড়ায় চড়-চাপাটি দিয়ে কি বিশেষ উপকার হবে? টিভি থেকে জানলাম যে স্বাস্থ্য ব্যব্স্থার ৮০% শতাংশ নাকি প্রাইভেটরাই দেখভাল করে। তো সরকার করছেটা কি?

    যদিও একটু আগের লেখা, তবে মাটির কাছে অবস্থা বিশেষ বদলেছে বলে তো মনে হয়নাঃ
    The Jan Swasthya Abhiyan, the Indian chapter of the People’s Health Movement, had a major role in lobbying for and preparing the grounds for the draft bill, which for the first time addresses questions of equitable entitlements to essential health facilities, goods, drugs, services, and conditions for all .......The bill also mandates similar access to food, safe water, housing, and sanitation, and seems to recognise the social determinants of health. However, there are no clear guidelines in the text about actual and operational public responsibility for ensuring these lofty goals, nor a clear commitment to public financing to attain these rights. One becomes fearful, thus, that this is yet another addition to our national list of beautiful documents of intent.
    http://www.thelancet.com/pdfs/journals/lancet/PIIS0140-6736(10)62182-4.pdf
    http://www.thelancet.com/series/india-towards-universal-health-coverage
  • sm | 53.251.90.16 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:০১728099
  • এমার্জেন্সি ছাড়া এমনিতেই ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে কয়েকদিন লাগে। আমাদের মতন বিপাকে পড়লে বুঝতেন কেন ইন্টারনেট বড় ভরসা হয়ে ওঠে।
    --
    বড় এস,আপনি কোন দেশে থাকেন জানিনা। কিন্তু যে দেশে কয়েকদিন পর ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট পেতে হয়;তাদের প্রতি আমার সহানুভূতি থাকলো।
    ইন্ডিয়াতে অন্তত এদিক থেকে আমরা ভাগ্যবান।কারণ ৫০০ টাকা ভিজিট দিলেই স্পেশালিস্ট আর ৩০০ টাকা খরচ করলেই ডাক্তার দেখানো যায়।
    কিন্তু কথা হলো ডাক্তারের বিকল্প তো ইন্টারনেট নয়।কারণ রেড ফ্ল্যাগ সাইন ধরা আপনার কম্মো নয়। ওটি ইন্টারনেট পরেও সম্ভব নয়। পদে পদে ভুল হবার সম্ভাবনা।
    আর উন্নত দেশে ওভার দা কাউন্টার মেডিসিন এর সংখ্যা সীমিত।কারণে অকারণে এ এন্ড ই তে সবসময় যাওয়া যায় না।গেলে পুরো দিন নষ্ট।
    নিদান; ডাক্তারের সংখ্যা বাড়ানো।অথবা এমন অঞ্চলে থাকা যেখানে সহজেই জিপির একসেস পাওয়া যায়।
    সুতরাং কি আর করা! ইন্টারনেট সার্ফ করে জড়িবুটি আর হারবাল ই ভরসা!
    কিন্তু আমার লেখা পোস্ট টি ছিল বিপের পাকামো মাখা পোস্ট এর সাপেক্ষে ।ইন্ডিয়ায় ডাক্তার রা নাকি নলেজ আপডেট করে না;ও, ওয়েব এম ডি পড়ে সব কিছু বুঝে নিয়েছে।ঠিক যেমন গত পাঁচ বছর গোপনে দর্শন চর্চা চালিয়ে গেছে।
  • sm | 53.251.90.16 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:১৮728100
  • পিটি কিন্তু হি রা ভ লাইনে খেলেই যাচ্ছে।বাম আমলে এক টাকায় হাসপাতাল গুলোকে জমি দেওয়া শুরু হয়।তারপর আসে সরকারি হাসপাতাল ও ডাক্তারদের বিরুদ্ধে নেতাদের স্লোগান ও জনগণ কে খেপিয়ে তোলার কাজ।সরকারি হাসপাতাল গুলো কে আস্তাবলের চেয়েও খারাপ করে ছেড়ে দেওয়া হয়।প্রাইভেট প্র্যাকটিস বন্ধ করে; বহু নামি চিকিৎসক ডাক্তার কে কাজ ছাড়তে বাধ্য করা হয়।
    এক কথায় মধ্যবিত্ত জনগণ নেহাত অসহায় না হলে সরকারি হাসপাতাল থেকে মুখফিরিয়ে নিতে বাধ্য হয়।
    বর্তমান সরকারের আমলে একটু হলেও চেষ্টা চলছে।বিনামূল্যে ওষুধ পাচ্ছে।জেলায় জেলায় মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতাল খোলা হয়েছে।তবে বিশেযজ্ঞ ডাক্তারের শর্টেজ প্রচুর। একটু বুদ্ধি করে খেললে ভালো সুফল পাওয়া যাবে।
    কিন্তু প্রশ্ন একটা উঠবেই।এই সরকারের আমলেও প্রাইভেট হাসপাতাল গুলো ডাকাতির কাজ সমানে চালিয়ে গেছে।১০ পার্সেন্ট গরিব দের ফ্রি চিকিৎস্যা - এই চুক্তি কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়েছে।
    এগুলো অরাজকতা। কমাতে হবেই।সবে ভিমরুলের চাকে ঢিল পড়েছে। দেখি কতদূর কি হয়!
  • sm | 53.251.90.16 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৪১728101
  • সরকারি সিস্টেম এর গলদ গুলো কোথায় একটু দেখা যাক।
    আগে প্রশ্ন রেখেছিলাম লোকজন কেন প্রাইভেট হাসপাতালে যায়?
    মোটামুটি ৪-৫ টা কারণ বেরিয়ে এসেছে।
    এক, বেটার পরিষেবা ও আউট কাম। এটি আমার মতে ভুল ধারণা। কারণ বেসরকারি হাসপাতাল গুলো- সমগ্র ভাবে মর্টালিটি বা মরবিডিটি কমিয়েছে; এমন স্টাডি রিপোর্ট অন্তত মার্ চোখে পড়ে নি।
    দুই,পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা। আমি নিজে অন্তত এই রিজন টির জন্য সরকার হাসপাতালে ভর্তি হবো না। কারণ বেড নোংরা,ওয়ার্ড অপরিষ্কার,বেড়াল- কুকুর ঘুরছে;টয়লেট ব্যবহারের অযোগ্য।এখানে কিন্তু বেসরকারি মাঝারি মাপের হাসপাতাল ও দশ গোল দেবে।
    কিন্তু মাইক্রোস্কোপের চোখে পরিচ্ছন্নতা অর্থাৎ কিনা স্টেরিলিটি মেনটেইন করার ব্যাপারে দুজায়গাই সমান অযোগ্য।অবিশ্যি,এক্ষেত্রে সরকারী বড় বা টিচিং হাসপাতাল একটু বেটার পজিশনে থাকবে।
    তিন,ডিলে বা সময় নষ্ট। সরকারি হাসপাতাল হলো ঘুঘুর বাসা। এখানে সিটি বা এম আর আই এর ডেট পেতে কালঘাম ছুটে যাবে।এমার্জেন্সি না হলে ৩-৬ মাস পর্যন্তও লেগে যাবে। কর্মীরা অযোগ্য ও মেশিন পত্তর ভাঙার ব্যাপারে দক্ষ। সুতরাং আপনি চাইলেই পরিষেবা পাবেন না; বরঞ্চ মনে অনাবশ্যক ক্রোধের সঞ্চার হবে।
    উল্টো দিকে এম আর আই, সিটি বা পেট স্ক্যান করানোর জন্য প্রাইভেট হাসপাতাল সদাহাস্য।কারণে অকারণে করিয়ে ; পকেট ফাঁক করে ছেড়ে দেবে।
    চার,কর্মীদের দুর্ব্যবহার ! এটিতে সরকারি কর্মীরা এম ডি ডিগ্রিধারী আর বেসরকারি হাসপাতালের কর্মীরা টেনেটুনে ডিপ্লোমা পেয়েছে।
    এইসব কারণ প্লাস প্রচার মানুষ কে পতঙ্গের মতন কর্পোরেট হাসপাতালের দিকে টেনে নিয়ে যায়।প্লাস মনে মনে একটা গর্ব থাকে- জানেন, অসুখ হলে আমি অমুক কর্পোরেট হাসপাতালে চিকিৎসা করে থাকি ইত্যাদি প্রভৃতি।
  • pi | 57.29.130.39 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:৫৫728102
  • সরকারি হাসপাতালে সিটি , এমাআরাই তে ছমাস লাগে ? এটা তো জানা ছিলনা।

    এখানে আমাকে কাজের কারণেই গ্রামের মহিলাদের প্রশ্ন করতে হয়, কেন সরকারি হাসপাতালে যান না ( যাঁরা যান না, আর সেই সংখ্যা কম নয়)। উত্তরগুলো ইন্টারেস্টিং আসে। যদিও খুব স্পষ্টভাবে কেউ বলতে চান না। অনেক খুঁচিয়ে, কায়দা ক'রে বের করতে হয়।
  • pi | 57.29.130.39 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:০২728103
  • আমি আসাম , ত্রিপুরায় বেশিতভাগই পুরো সরকারি হাসপাতালে দেখিয়েছি, তার একটা বড় কারণ ছিল, সরকারি সিস্টেমটা কাছ থেকে নিজে দেখব বলে। এর মধ্যে কিছু এমারজেন্সি কেস ছিল, কিছু ততটা এমারজেন্সি নয়। অন্যদের নিয়ে গিয়েও দেখিয়েছি। এবং আমার চেনা জানা এত থাকা সত্ত্বেও ( যেটা দেখলাম খুবই ম্যাটার করে), বেশ কিছু সমস্যা আইডেন্টিফাই করেছি, যেগুলো লোকজনকে সরকারি পরিষেবা থেকে সরিয়ে দেয়। আবার বেশ কিছু ভাল ব্যবস্থাও আছে, যেগুলো নিয়ে লোকে ওয়াকিবহালও নয়। একটা নেগেটিভ পারসেপশন হয়ে রয়েছে। একটা বিষচক্র হয়ে গেছে।
    তবে টেস্ট করাতে অনেক লম্বা লাইন দিতে হলেও এক কি বড়জোর দু তিনদিনে হয়ে গেছে ( এমারজেন্সি ছাড়াও)। এই ছ'মাস ওয়েটিং কি কোলকাতা স্পেসিফিক সমস্যা ?

    আরেকটা কথা জানার আছে। অভি বলতে পারবে ভাল। সরকারি হাসপাতালে টেস্ট করাতে কত টাকা নেওয়া হয় নাকি পুরো ফ্রি ? এ নিয়ে কেন্দ্রীয় গাইডলাইন্স কী ? নাকি একেক রাজ্যে একেকরকম ? এটা নিয়ে আমি এত ভার্শন শুনেছি, যে একটু ঠিকঠাক জানতে চাই।
  • sm | 53.251.90.16 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:০৮728104
  • আমাদের দেশে সরকারি হেলথ ব্যবস্থা হলো থ্রি টায়ার সিস্টেম। বটমে রয়েছে প্রাইমারি হেলথ সেন্টার,ব্লক পি এস সি ও হেলথ ওয়ার্কার রা।গলদ টা এখানেই বেশি।
    হেলথ ওয়ার্কার মানে যারা আই সি ডি এস বা ফ্যামিলি প্ল্যানিং বা টিবি পেশেন্ট এর ট্রিটমেন্ট দেখভাল করেন। তাদের দিয়ে কিন্তু বিস্তর সুফল পাওয়া যায় বা ভবিষ্যতেও যাবে। লক্ষ্য করুন এখানে কিন্তু কোনো ডাক্তারের অস্তিত্ব নেই।কিন্তু এরা ভালো কাজ করলে হেলথ প্যারামিটার গুলো তে হু হা উন্নতি চোখে পড়বে। একটি রাজ্য আর একটি রাজ্যকে সহজেই টপকে যাবে।
    কিন্তু পিএসসি বা ব্লক পিএসসি গুলো আদতে কি? এগুলোতে দু একজন ডাক্তার ও কয়েকজন নার্স পোস্টেড্ থাকে।ওষুধ পত্তরের সাপ্লাই নাম মাত্র। কয়েক টি ভাঙা চোরা বেড সম্বল।
    এটি টোট্যালি ফেল করেছে।ডাক্তার ও কোনো পরিষেবা দিতে পারে না- কারণ না আছে ঔষধ, না আছে ওটি, না আছে ইনভেস্টিগেশন ফেসিলিটি।
    সুতরাং এই বিল্ডিং গুলি তুলে দিয়ে প্রাইমারি স্কুল করে দেওয়া উচিত।
    প্রতি ১০-১৫ কিমি রেডিয়াসে একটি করে মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতাল খুলে- পর্যাপ্ত ডাক্তার নার্স ও হেলথ কর্মী পোস্টিং করা উচিত।
    একদম নিচের দিকে রাখা উচিত চুক্তিভিত্তিক ডাক্তার ও নার্স যারা পেশেন্ট দের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আউটডোর সার্ভিস টুকু দেবে।হোম ভিজিট অপশনাল।বিনিময়ে পাবে ফি। যেটা কিনা পেশেন্ট পার্টি নিজের পকেট থেকে বা সরকারি ইন্সুরেন্স এর মাধ্যমে পেইড আপ হবে।
    মিডল টায়ার ঠিক আছে। মানে ডিস্ট্রিক্ট ও সাব ডিভিশনাল হাসপাতাল। তবে পরিষেবার মান উন্নত করতেই হবে।
    আপ্পার টায়ার বা কলেজ/ইউনি হাসপাতাল গুলো কে কর্পোরেট হাসপাতালের সঙ্গে টেক্কা দিতে হবে। এদের ভালো গুন্ গুলো কে এডপ্ট করতে হবে। অযথা রোগী হয়রানি বন্ধ করতেই হবে।তবে কিনা মোটামুটি একটা গ্রহণ যোগ্য হেলথ সিস্টেম পাবো।
    কর্পোরেট দের বদমায়েশি ও ধীরে ধীরে কমে আসবে।
  • PT | 213.110.242.4 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:১৪728105
  • "`তারপর আসে সরকারি হাসপাতাল ও ডাক্তারদের বিরুদ্ধে নেতাদের স্লোগান ও জনগণ কে খেপিয়ে তোলার কাজ। ....
    প্রাইভেট প্র্যাকটিস বন্ধ করে; বহু নামি চিকিৎসক ডাক্তার কে কাজ ছাড়তে বাধ্য করা হয়।"
    এগুলো ঠিক কবে কবে হয়েছিল আর কোন স্কেলে হয়েছিল? প্রাইভেটে প্রাকটিস আর সরকারি চাকরী এর মধ্যে টানা-পোড়েন তো চিরকালেরই!!
    তখন কি "কিন্তু মদন বলে চলেন, ‘‘কাল থেকে হাসপাতালের সামনের হোর্ডিং বদলে কেওড়াতলা অ্যাপোলো হাসপাতাল করে দেব? দেখতে চান?"-এর চাইতেও খারাপ স্লোগান দিয়ে লোক ক্ষ্যাপানো হত?

    তবে যে পোস্টিং-এ স্বাস্থ্য, প্রতিরক্ষা ও বিনায়ক সেনের উদ্ধৃতি থাকে সেটা কি করে হীরাভ লাইনে খেলা হয় সেটা বোঝা গেল না।
  • sm | 53.251.90.16 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:২৭728106
  • আপনার স্মরণ শক্তি দুর্বল।প্রথমেই আসি প্রশান্ত সুরের কোথায়। যিনি প্রথম স্লোগান তোলেন ডাক্তার দের স্টেথো ধরে টান মারুন।উনি অনারারি ছাত্র দরদী বিখ্যাত শিক্ষক চিকিৎসক সুনীল সেন কে মেডিকেল কলেজে অপমান করেন। উনি ছাত্র পড়ানো ছেড়ে দেন।
    সরকার বিল আনে মেডিক্যাল কলেজ গুলোতে পোস্টেড্ থাকলে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করা যাবেনা।
    এতে করে প্রায় শ তিনেক শিক্ষক চিকিৎসক চাকরি ছেড়ে দেন বা ডিস্ট্রিক্ট ও সাব ডিভিশন হাসপাতাল গুলিতে বদলি হয়ে যান।
    আচমকা বিরাট সংখ্যক এক্সপেরিয়েন্সড টিচার দের অভাবে মেডিক্যাল এডুকেশন রক্তাল্পতায় ভুগতে থাকে আর হাসপাতাল গুলো ও দক্ষ চিকিৎসকের অভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
    কয়েক বছর পরে অবিশ্যি ওই সরকার ই ভুল বুঝতে পেরে প্রাইভেট প্র্যাকটিস পুনরায় চালু করে। ততদিনে অবশ্য অনেক দেরি হয়ে গেছে।
  • pi | 57.29.130.39 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:৩০728108
  • একদম তৃণমূল স্তরে ডাক্তারের অস্তিত্ব নেই, এটা কিন্তু ঠিক না। এম পি ডব্লু বা আই সি ডি এস কর্মীদের সমানেই পিএচসির তত্বাবধানে থাকতে হয়, আর এম পি ডব্লুরা প্রচুর কেসই পি এইচ সি তে রেফার করেন। আই সি ডি এস কর্মীদের কাজটা সাপ্লিমেন্টারি মিল দেওয়াতে মূলতঃ। টিকা ইঃ কবে দেওয়া হবে জানানো, রেকর্ড রাখা। ঘরে ঘরে গিয়ে সেই কাজ মূলতঃ আশার। কিন্তু সবই ডাক্তারের অধীনে। পি এইচ সি তুলে দেওয়া খুবই খারাপ প্রস্তাব। যে পি এইচ সি তে ডাক্তার আসেন, বা যেদিন আসেন, কী কী কাজ হয় একটু দেখবেন ( পবর কথা বলতে পারবনা)।
  • sm | 53.251.90.16 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:৩০728107
  • আপনার স্মরণ শক্তি দুর্বল।প্রথমেই আসি প্রশান্ত সুরের কোথায়। যিনি প্রথম স্লোগান তোলেন ডাক্তার দের স্টেথো ধরে টান মারুন।উনি অনারারি ছাত্র দরদী বিখ্যাত শিক্ষক চিকিৎসক সুনীল সেন কে মেডিকেল কলেজে অপমান করেন। উনি ছাত্র পড়ানো ছেড়ে দেন।
    সরকার বিল আনে মেডিক্যাল কলেজ গুলোতে পোস্টেড্ থাকলে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করা যাবেনা।
    এতে করে প্রায় শ তিনেক শিক্ষক চিকিৎসক চাকরি ছেড়ে দেন বা ডিস্ট্রিক্ট ও সাব ডিভিশন হাসপাতাল গুলিতে বদলি হয়ে যান।
    আচমকা বিরাট সংখ্যক এক্সপেরিয়েন্সড টিচার দের অভাবে মেডিক্যাল এডুকেশন রক্তাল্পতায় ভুগতে থাকে আর হাসপাতাল গুলো ও দক্ষ চিকিৎসকের অভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
    কয়েক বছর পরে অবিশ্যি ওই সরকার ই ভুল বুঝতে পেরে প্রাইভেট প্র্যাকটিস পুনরায় চালু করে। ততদিনে অবশ্য অনেক দেরি হয়ে গেছে।
  • sm | 53.251.90.16 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:৩২728110
  • আপনার স্মরণ শক্তি দুর্বল।প্রথমেই আসি প্রশান্ত সুরের কোথায়। যিনি প্রথম স্লোগান তোলেন ডাক্তার দের স্টেথো ধরে টান মারুন।উনি অনারারি ছাত্র দরদী বিখ্যাত শিক্ষক চিকিৎসক সুনীল সেন কে মেডিকেল কলেজে অপমান করেন। উনি ছাত্র পড়ানো ছেড়ে দেন।
    সরকার বিল আনে মেডিক্যাল কলেজ গুলোতে পোস্টেড্ থাকলে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করা যাবেনা।
    এতে করে প্রায় শ তিনেক শিক্ষক চিকিৎসক চাকরি ছেড়ে দেন বা ডিস্ট্রিক্ট ও সাব ডিভিশন হাসপাতাল গুলিতে বদলি হয়ে যান।
    আচমকা বিরাট সংখ্যক এক্সপেরিয়েন্সড টিচার দের অভাবে মেডিক্যাল এডুকেশন রক্তাল্পতায় ভুগতে থাকে আর হাসপাতাল গুলো ও দক্ষ চিকিৎসকের অভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
    কয়েক বছর পরে অবিশ্যি ওই সরকার ই ভুল বুঝতে পেরে প্রাইভেট প্র্যাকটিস পুনরায় চালু করে। ততদিনে অবশ্য অনেক দেরি হয়ে গেছে।
  • sm | 53.251.90.16 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:৩৯728111
  • রিপোর্ট করা বা রেফার করা তো মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতাল থাকলেই করা যাবে।আপনি ডিস্ট্রিক্ট বা সাব ডিভিশন লেভেলেও করতে পারেন।
    এরা তো অবশ্যই পার্ট এন্ড পার্সেল অফ হেলথ সিস্টেম।জনগণ তো নিজেই নিজেকে রেফার করতে পারে। এনিওয়ে যত দিন যাবে এরা এদের কাজের পরিসংখ্যান ও তথ্য এপ্স এর মাধ্যমে সি এম ও হেইচ এর অফিস এ ডিরেক্ট পাঠিয়ে দিতে পারবে।
    মেইন কথা হলো ওষুধ বিষুধ না থাকলে, মিনিমাম ইনভেস্টিগেশন- যেমন কি ইসিজি, এক্সরে ও ব্লাড টেস্ট এর বন্দোবস্ত না রেখে একজন ডাক্তার পোষা বেশ অযৌক্তিক। এটা কি আপনি মানেন?
  • dc | 181.49.209.167 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:৪২728113
  • "উঃ কি ভাল যে লাগছে শুনে। কিন্তু খাদ্য, বাসস্থান, পরিবহন কি বাদ তাহলে? ঘোষিত ক্যাপিটালিস্টদের বক্তব্য শুনি একটু এই প্রসঙ্গে।"

    আমি ছহি ক্যাপিটালিস্ট। আমার বক্তব্য হলো সরকারের উচিত বিনে পয়সায় বা নমিনাল ফিতে অন্তত বেসিক আর মিড লেভেল পর্যন্ত শিক্ষা আর স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পরিচালনা করা উচিত, দেশের সবার জন্য। তার কারন শিক্ষা আর স্বাস্থ্যের উন্নতি হলে ম্যানপাওয়ার কোয়ালিটি বাড়বে, মার্কেট এক্সপ্যান্ড করবে, আর আমরা ক্যাপিটালিস্টর বেশী বেশী প্রোডাক্ট আর সার্ভিস বেচে বেশী করে লাভ করব। আর সরকারের এটা করা উচিত বাজেট বরাদ্দ বাড়িয়ে, দুটো সেক্টরেই জিডিপির অন্তত ৫-৬% অ্যালট করে। তবে এসব কোনদিনই হবেনা, তাও জানি।

    সরকারি বনাম বেসরকারি হেলথ ব্যবস্থা নিয়ে sm যা বলেছেন তার সাথে অনেকটা একমত। আমিও সরকারি হাসপাতালে যাইনা, কারন অপরিচ্ছন্নতা, ইনেফিসিয়েন্সি ইত্যাদি। আর একটা বড়ো কারন আমার কোথাও গিয়ে ওয়েট করতে ভয়ানক বাজে লাগে। এমনকি বেসরকারি হাসপাতালে বা ক্লিনিকে গিয়ে ওয়েট করতে হলেও আমি ঘনঘন সেক্রেটারিকে গিয়ে বিরক্ত করতে থাকি, তাঁকে বলতে থাকি ডাক্তারবাবুকে ফোন করুন, কোথায় আছেন জানতে চান। আজকাল অ্যাপোলো মেনে আর যাইনা কারন এমারাই বা ইকো করতে অন্তত দু ঘন্টা ওয়েট করায়, দুঘন্টা ওভাবে সময় নষ্ট হলে আমি পাগল হয়ে যাব। তার থেকে ডায়াগন্স্টিক সেন্টার আর ল্যাবগুলো বেটার অপশান।
  • Keya | 218.54.83.196 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:৪২728112
  • ডাক্তার-হাসপাতাল-বিভ্রান্তি (১)
    (ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৭)

    'ঘন্টাখানেক… ' টক শো-টা আমি দেখি না। কিন্তু ১৫ তারিখে একজন দেখতে বললেন বলে রিপিট্ টেলিকাস্ট দেখলাম।
    ভর্তি করার পর বিনা চিকিৎসায় এক কিশোরীকে ফেলে রেখেছিল কলকাতার Rী হসপিটাল। দেড় লক্ষ টাকার বদলে মাত্র চল্লিশ হাজার টাকা জমা দিতে পেরেছিল তার পরিবার। তাই সে কোনও চিকিৎসা পরিষেবা পায়নি। খবরটা জানতে পেরে পাড়ার ক্ষিপ্ত মানুষরা ভাংচুর চালান সেখানে। এ খবর সকলেরই জানা।

    সেদিন টক শো-টা দেখেছিলাম ডাঃ অভিজিৎ চৌধুরীর বক্তব্য শুনব বলে। ডাঃ চৌধুরী একজন অভিজ্ঞ সুচিকিৎসক। ডাক্তারদের কাছ থেকে যে সংবেদনশীলতা আশা করি সেটি তাঁর আছে আর তার চেয়েও দরকারি কথা, তিনি অত্যন্ত স্পষ্টবক্তা। তিনি যা বললেন মোটামুটি এইরকমঃ

    * চিকিৎসার ইনডিসক্রিট প্রাইভেটাইজেশন আর কর্পোরেটাইজেশনের ফলে চিকিৎসা পরিষেবা এখন ব্যবসা।
    * সাধারণ মানুষ সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে ভরসা পান না আবার কর্পোরেট নিয়ন্ত্রণে থাকা প্রাইভেট হাসপাতালকেও বিশ্বাস করতে পারেন না। তার কারণ-
    - অনিয়মিত অডিট
    - বিলিং এ কোনও স্বচ্ছতা না থাকা
    - বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া ডাক্তার ও রোগীর পরিজনদের মধ্যে স্বচ্ছ কমিউনিকেশন না থাকা
    * পৃথিবীর অন্যান্য সভ্য ভদ্র দেশের হেলথ পলিসি যেসব কমিটি নির্ধারণ করেন সেসব কমিটিতে চিকিৎসক ছাড়াও সমাজতাত্ত্বিক, আইনজ্ঞ, সাংবাদিক এমনকি সাহিত্যিকরাও থাকেন। ভারতের হেলথ পলিসি ঠিক করে দেয় ওন্ফেদরতিওন ওফ ঈন্দিঅন ঈন্দুস্ত্রিএস এর হেলথ সাবকমিটি। যার সদস্যরা মূলত গুরগাঁও এর মেডিক্যাল মল-এর মালিক।
    তাই ভারতে প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা মানে রোগীরাও সেই ব্যবসার অংশ, যে ব্যবসা থেকে ভাল রিটার্ন আশা করছেন কর্পোরেট মালিক ব্যবসায়ী।

    গতকালও আর এক দফা বিতর্ক হল।
    বেসরকারি হসপিটালের তরফে ছিলেন যাঁরা তাঁদের যুক্তি যে বেশ নড়বড়ে বুঝতে অসুবিধা হয় না। একজন তো রাত আড়াইটেয় ঘুম থেকে উঠে ক্রিটিক্যাল রোগী দেখতে যাবার প্রসঙ্গে গাড়ির তেলের দামের কথাও বলে ফেললেন।
    ডাঃ চৌধুরী এদিনও বেসরকারি হাসপাতালের মানবিক মুখ বেশিরভাগ সময়ই দেখতে না পাবার কথা উল্লেখ করলেন। উল্টোপক্ষ থেকে তির্যক মন্তব্য উড়ে এল- সব মানবিকতা কি সরকারি হাসপাতালেই?

    এসব বিতর্ক চলতেই থাকবে। তবে আমাদের মধ্যে যাদেরই প্রাইভেট হাসপাতালে যেতে হয়েছে- অভিজ্ঞতা যে খুব ভাল হয়েছে তা বলা যায় না।
    সর্বস্তরে অস্বচ্ছতার অভিযোগ সেখানে। শুধু ওষুধে যে পরিমাণ বিল দেখানো হয়, এমনকি বেশি দামি ওষুধগুলো নিজেরা কিনে দিলেও- সন্দেহ থাকে সত্যি কি ততটা পরিমাণ ওষুধ লাগল রোগীর জন্য?
    কাল শুনলাম একটি বেসরকারি হসপিটাল শুধু তুলোর জন্য যত খরচ দেখিয়েছে একটা বিলে- সেই পরিমাণ তুলোয় গোটা হসপিটালের একটা বড় অংশ ঢেকে যাবে, রাখারই জায়গা হবে না। একই বেডের বিভিন্ন সময়ে আলাদা আলদা ভাড়া দেখানোরও অভিযোগ হয়েছে।

    এ বছর জানুয়ারিতে ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি (এনপিপিএ)-র প্রকাশিত রিপোর্টে দেখা গিয়েছিল নানা স্তরে মুনাফা লোটার কারণে হার্টের স্টেন্ট কমপক্ষে ২৭০% থেকে শুরু করে কখনও কখনও ১০০০% পর্যন্ত লাভে বেচা হয়।

    কেন্দ্রীয় সরকার থেকে ঘোষণা করে ক'দিন আগেই ৮৫% পর্যন্ত দাম কমানো হয়েছে স্টেন্ট-এর। কিন্তু আশঙ্কা থেকেই যায়- বেসরকারি কর্পোরেট হসপিটালের প্যাকেজের খরচ কি তাতে কমবে নাকি প্রসিডিওরের খরচ বাড়িয়ে দিয়ে লাভের অঙ্কটা একই রাখতে চাইবে তারা?

    আজ বেসরকারি হাসপাতালের কর্তাদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর মিটিংয়ে সাধারণ মানুষের কি সুরাহা হবে কিছু!

    আসলে চিকিৎসা নিয়ে সাধারণ মানুষের এত দুর্ভোগের কারণ এই যে ভারতে স্বাস্থ্য পরিষেবায় সরকারের কোনও ভূমিকা নেই। কোনও বিনিয়োগ নেই। সাধারণ মানুষের জন্য সরকারের কোনও স্বাস্থ্যনীতি নেই।

    এই অবস্থা কি পাল্টানো যায়? পাল্টাতে গেলে সাধারণ মানুষ কী করতে পারেন? চিকিৎসকরা কি কোনও সদর্থক ভূমিকা নিতে পারেন সম্মিলিতভাবে?

    ফেসবুকের পাতাটিতে কয়েকজন ডাক্তারের মতামত আছ। লিঙ্কঃ
  • Keya | 218.54.83.196 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:৪৩728114
  • ফেসবুকে আলোচনা/ মতামতের লিঙ্ক রইল।

    হ্ত্ত্প্সঃ//ম।ফেবূক।োম/স্তোর‌্য।ফ্প?স্তোর‌্য্‌ফ্বিদ=৭৯৪৩২৮৪৭৭৩৮৫২৪২&ইদ=১০০০০৪২৪২৯০৫৭৭৯
  • de | 69.185.236.52 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৫:১৯728116
  • আম্রিগা অব্দি যেতে হবেনা, এই মুম্বইতেই দিন পাঁচ-সাত, কখনো কখনো তারো বেশি অপেক্ষা করতে হয় ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে গেলে!
  • sm | 53.251.90.16 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৫:৫৫728117
  • তার মানে ট্রিটেবল কোনো নন এমার্জেন্সি কেস হলে ৫ -৭ দিন অপেক্ষা করবো
    যেমন ধরুন কারোর বিপি বেড়ে বা কমে গেলো,সুগার বেড়ে গেলো,মাথা ঘুরছে,খুব গ্যাসের প্রব্লেম হচ্ছে ,বুকের কাছে চিন চিন বেদনা হচ্ছে,একটু একটু কালো পায়খানা হচ্ছে -সবকিছুর জন্য ৭ দিন অপেক্ষা করবো?
    ইন্ডিয়া তে তো তাও ওভার দা কাউন্টার সব ওষুধই চাইলে ই পাওয়া যায় আম্রিগা তে তো প্যারাসিটামল ,জোলাপ,এন্টাসিড এই সব কিছু ছাড়া আর বিশেষ কিছু মিলবেক নাই।পাড়ার রমেন দাও নাই ।
  • sm | 57.15.4.166 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৫:৫৭728118
  • তার মানে ট্রিটেবল কোনো নন এমার্জেন্সি কেস হলে ৫ -৭ দিন অপেক্ষা করবো
    যেমন ধরুন কারোর বিপি বেড়ে বা কমে গেলো,সুগার বেড়ে গেলো,মাথা ঘুরছে,খুব গ্যাসের প্রব্লেম হচ্ছে ,বুকের কাছে চিন চিন বেদনা হচ্ছে,একটু একটু কালো পায়খানা হচ্ছে -সবকিছুর জন্য ৭ দিন অপেক্ষা করবো?
    ইন্ডিয়া তে তো তাও ওভার দা কাউন্টার সব ওষুধই চাইলে ই পাওয়া যায় আম্রিগা তে তো প্যারাসিটামল ,জোলাপ,এন্টাসিড এই সব কিছু ছাড়া আর বিশেষ কিছু মিলবেক নাই।পাড়ার রমেন দাও নাই ।
  • SS | 160.148.14.1 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২০:৩৪728119
  • না, সাতদিন অপেক্ষা করতে হবে কেন? ডাক্তার চাইলেই দেখানো যায়। তবে আপনি সচরাচর যাকে দেখান, তিনি নাও থাকতে পারেন। কিন্তু কাউকে না কাউকে ঠিক পাওয়া যায়। আসল লোকে যেদিন শরীর খারাপ হল সেদিন নিজের সুবিধে মত সময়ে নিজের ডাক্তারকে না পেলে ভাবে ডাক্তার পাওয়া গেল না। আর উইকেন্ডে কিছু হলে প্রথমে ডাক্তারের আফিসে ফোনে করতে হয়, সেখানে নার্স থাকে। কথা বলে সমস্যা সমাধান হলে ভাল, না হলে আর্জেন্ট কেয়ারে বা এমার্জেন্সিতে যেতে হবে।
  • SS | 160.148.14.1 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২০:৩৮728121
  • ডিসি,
    বেশ। ভারতে সরকারের বানানো যে কোনো প্ল্যাট্ফর্ম খারাপ। কাল থেকে আপনি আপনার ট্যাক্স ইনফর্মেশান, বায়োমেট্রিক মানে আধার কার্ডের ইনফর্মেশান প্রাইভেট কোম্পানির হাতে দিয়ে দেওয়া হল। কেমন লাগছে ভেবে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন