এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রাইভেট হাসপাতালের ওপর নজরদারি - প্র্যাক্টিকালি কী করা যায়?

    pinaki
    অন্যান্য | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | ১৫৮০৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sch | 55.251.235.16 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১১:৪০728321
  • সরকার করে দিক এই ইভ্যালুয়েশান কমিটি। সমস্যা কি। আর এই রেজালতের সামারি সরকারি ওয়েব সাইটে প্রতি তিন মাস অন্তর পাবলিশড হোক। এম্নিইই ইভ্যালুয়েসান হয়ে যাবে
  • sm | 57.15.0.57 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১১:৪২728322
  • De , এর এই লাস্ট লাইন টা কেমন লাগলো।পব ৯০ শতাংশ বৃহৎ কর্পোরেট হাসপাতাল গুলো তো বাম আমলে তৈরী।প্রায় অধিকাংশ কে নাম মাত্র মূল্যে লিজ দেওয়া হয়েছে। যেখানে ১০ শতাংশ গরিবদের ফ্রি বা লো কষ্ট এ ট্রীট করার কথা ছিল। কেউই ফলো করে নি।
    মমতার আমলে তো তাও উদ্যোগ নেওয়া হলো। অবিশ্যি কাজের কাজ কতটা হবে সময়ই বলবে।
  • কল্লোল | 116.216.134.0 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১১:৫১728323
  • আগে যা লিখেছি তা ২০১৬সালের অভিজ্ঞতা।
    এবার ১৯৮৪ সালের কথা বলি। আমার বোনের (তখন বয়স ২৪) হঠাৎ করে প্রেসার বেড়ে গেলো। তার সাথে প্রচন্ড মাথা যন্ত্রনা। ব্রেন, হার্ট, চেস্ট সবই দেখানো হলো কলকাতায়। পরে কলকাতারই এক চেস্টের ডাক্তার সন্দেহ করেন, বিষয়টি কিডনির। ধরা পরে বোনের একটা কিডনি ছোটবেলা থেকেই আন্ডার ডেভালপড। ওর সেই কিডনিটির রক্তবাহী ধমনীতে কিছু সমস্যা ছিলো।
    বাবা সবে রিটায়ার করেছেন, আমি দু/তিন বছর হলো চাকরী পেয়েছি। তখন মেডিকাল ইন্সুরেন্স বিষয়টি আজকের মতো সুলভ ছিলো না। ফলে কম পয়সায় কিডনি চিকিৎসার ব্যাপারে খোঁজ নেওয়া হচ্ছিলো। এমন সময়ে পরিবর্তন নামে একটি পত্রিকায় ভেলোর নিয়ে একটি লেখা পড়ে বাবা খুব ইমপ্রেসড হন। সমস্ত ডিটেল ও রিপোর্টের জেরক্স করে ভেলোর সিএমসিতে পাঠান। এক সপ্তাহের মধ্যে জবাব আসে (সবই পোস্টে - এটা ই-মেইলপূর্ব যুগ), মেয়েকে নিয়ে চলে আসুন। ওঁরাই জানান হাসপাতালের ভিতর অ্যানেক্স বিল্ডিংএ দিনে ৫টাকা ভাড়ায় থাকা যাবে। একটা ঘরে আমরা ৬জনও ছিলাম।শোবার জায়গা ছিলো দুজনের। বাকিদের জন্য তোষোক ও চাদর ভাড়া পাওয়া যেতো।
    বাবা, মা আর বোন প্রথমে যায়। বাবা পৌঁছে চিঠি লেখেন - "তোমার বোন যদি হাঁটাচলা করতে পারতো তবে তাকে একা পাঠিয়ে দিলেও কোন ক্ষতি হতো না।"
    ওর অপারেশন হবে ঠিক হয়। একটা কিডনি বাদ দিতে হবে। সেবার পূজো ছিলো অক্টোবারে। অষ্টমীর দিন বোনের অপারেশনের ডেট দেয়।
    আমি, আমার ভাই ও স্ত্রী ভেলোর যাবার জন্য কোরমন্ডল ধরি। দুর্ভগ্যক্রমে সেবার প্রচন্ড ঝড়ে অন্ধ্র বিপর্যস্ত। বহু জায়গায় রেললাইন ভেসে গেছে। আমরা দুদিনের রাস্তা প্রায় পাঁচদিনে পৌঁছেছিলাম। ম্যাড্রাস হয়ে যখন ভেলোর পৌঁছালাম, তখন রাত ১০টা। আমরা অ্যানেক্স বিল্ডিংএ পৌঁছতেই ওখানকার রিসেপশন থেকে আমাদের ঘর খুলে দেওয়া হলো। আর বলা হলো বোনের অপারেশন হয়ে গেছে। মা, বাবা হাসপাতালে ওয়ার্ডেই আছেন। আমরা যেন গিয়ে দেখা করি। রাত ১০টায় কোন হাসপাতালে কিডনি অপারেশন হয়েছে এমন রোগীকে দেখতে দেয়, আমি কস্মিনকালেও শুনিনি। আমরা মেইন বিল্ডিংএ যেতে সেখানে একজন অচিকিৎসক কর্মচারী আমাদের নিয়ে গেলেন ওয়ার্ডে। ওয়ার্ডে ঢুকতেই একজন নার্স এসে আমাদের পরিচয় জানতে চান ও আমাদের বোনের বেডে নিয়ে যান। বোন তখনো প্রায় অচেতন। বাবা আর মা বসে ছিলেন। মা থাকলেন। বাবা আমাদের সাথে চলে এলেন। আমি সেই নার্সকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, এতো রাতে ভিজিটার আসতে দেওয়া হলো কেন। জবাব পেয়েছিলাম, তাতে কোন সমস্যা নেই। আপনারা তো কাউকে বিরক্ত করছেন না। এতো দূর থেকে আসেন যারা তাদের তো চিন্তা হয়। তাই। (আরও আছে)
  • de | 69.185.236.54 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১১:৫৫728324
  • তাই তো লিখলাম - আগেই হওয়া উচিত ছিলো - এখন অন্ততঃ হয়েচে - তবে ফলো আপ না হলে একদিনকার হাঁকডাকে কি কিছু হবে?
  • কল্লোল | 116.216.134.0 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:০৩728325
  • পরে শুনলাম। বোনের অপারেশনের জন্য ওনারা বোনকে ডাকত্রারদের কাছে নিয়ে যান। তারা বোনকে ও মা বাবাকে বিষয়টি বুঝিয়ে বলেন, কেন অপারেশন, কি অপারেশন, কিভাবে হবে সেটা। এরপর ওঁরা বোনের কাছে অনুমতি চান। বোন বলে, ওর ভয় করছে। তখন ওঁরা বোনকে ডনারদের ওয়ার্ডে নিয়ে যান। ওখানকার মানুষদের দেখিয়ে বলেন, এরা সকলে সুস্থ মানুষ, যাদের দুটো কিডনিই ভালো। এদের একটা সুস্থ কিডনি কেটে অন্য কাউকে দেওয়া হবে। তাতে এদের কোন ক্ষতি না হলে তোমার একটা অসুস্থ কিডনি বাদ দিলে তোমার ক্ষতো হবে কেন? বোন আমাকে বলেছিলো, ও এতোটাই কনভিন্সড হয় যে ওর আর কোন ভয় ছিলো না।
    ও সেরে উঠে চলে আসার পরও ওর ডাক্তার ও সেই নার্সেরা ওকে ক্রিসমাস-নিউ ইয়ারে ওকে কার্ড পাঠাতো প্রায় ৫ বছর ধরে।
    ওর বিয়ের আগে বাবা ডঃ জেকবের (যিনি ওর অপারেশন করেন) সাথে কথা বলেন। ডঃ জেকব বলে দিয়েছিলেন ও যেন ৩ বছরের মধ্যে কনসিভ না করে।
    আমি আজও মনে করি ভেলোর যাওয়া আমার কাছে তীর্থ দর্শনের মতো ছিলো।
  • dc | 132.174.80.251 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:০৯728326
  • sch যেটা লিখেছেন আমি সেটাই ভাবছিলাম, মানে কিছু সিলেক্টেবল অপশান আর তার সাথে একটা টেক্সট বক্স যেখানে রুগী তাঁর রিভিউ লিখতে পারেন (চাইলে)। ইভ্যালুয়েশান বা রেটিং দেওয়ার জন্য এক্সপার্ট কমিটি থাকলে ভালো, না হলে ট্রিপঅ্যাডভাইসর বা অ্যামাজনে যেমন ইউসার রেটিং এর অ্যাভারেজ করা হয় সেরকমও রাখা যায়।

    তবে আবারও, আমার মনে হয় সরকারকে এর মধ্যে ইনভলভ না করলেই ভালো, পুরোপুরি ইউসার ড্রিভেন থাকুক। সরকারি ইনভলভমেন্ট এলেই বুরোক্রেসি, পয়সা খাওয়া ইত্যাদির গল্প চলে আসবে।
  • dc | 132.174.80.251 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:১৮728327
  • আর শুধু হাসপাতাল কেন, ডাক্তার, নার্স, হাউসস্টাফ, ওয়ার্ডবয়, ফ্রন্ট ডেস্ক কর্মী ইত্যদি প্রত্যেককে রিভিউতে মেনশন করা যেতে পারে। যেমন ধরুন আমরা ট্রিপঅ্যাডভাইসরে লিখি অমুক হোটেলের তমুক বেলবয় কতো ভালো ব্যবহার করেছিলেন, বা তমুক রেস্টুরেন্ট ম্যানেজার নতুন একটা খাবার সাজেস্ট করেছিলেন ইত্যাদি। আবার সেই রিভিউ পড়ে অন্য কেউ সেই হোটেলে গিয়ে তাঁদের কনট্যাক্ট করেন। পুরো হেল্থ সিস্টেমটায় এরকম রিভিউ চালু করলে প্রত্যেক কর্মী নিজেও ইন্ডিভিজুয়ালি উত্সাহিত হবেন, হয়তো হাসপাতালগুলোও তাঁদেরকে ইনসেনটিভ দেবেন।
  • sch | 55.251.235.16 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:১৯728328
  • dc মালটা কেউ যদি নামিয়ে মার্কেটে ছেড়ে দেয় সরকার শিওর এই সময় এটা লুফে নেবে, কিন্তু কিছু মার্কেটে আশা দরকার এবং সেখানে ইউজারের রেতিং এর অপশান না থাকা দরকার। রেটিং ওটো জেনেরেটেড হলে সব থেকে ভালো
  • sch | 55.251.235.16 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:২০728329
  • *আসা
  • dc | 132.174.80.251 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:২৬728033
  • এরকম করা যেতে পারে, ইউজার রেটিং পাবলিশড হবেনা কিন্তু অটো রেটিং জেনারেশান অ্যালগোতে ওটার একটা ওয়েট থাকবে। তবুও আমার মতে ইউজার রেটিং পাবলিশ হলে তাতে ট্রান্সপারেন্সি হয়তো বাড়বে, কারন ওভার টাইম অনেকগুলো রেটিং হলে মোটামুটি একটা ট্রেন্ড ঠিকই বেরোবে। যাই হোক, রেটিং নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা য্তে পারে।
  • Ekak | 53.224.129.61 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:৪৪728034
  • একটু ঠান্ডা জল ঢালি :)

    পশ্চিমবঙ্গে এরকম কোনো সফয়ার সিস্টেম সরকার নেবেনা । সরকার যে নাচানাচিটা করছে সেটা তোলা তোলার জন্যে । কমাসের মধ্যেই কোনো সরকারি কমিটি গঠন হবে । চেয়ারম্যান -ইন্সপেকশন রেগুলেশন হ্যানা ত্যানা । আল্টিমেটলি তারা বেসরকারি হাসপাতাল থেকে তোলা তুলবে । সব হাসপাতাল কামাচ্ছে আর ভাগ দিচ্ছেনা পার্টিতে এটা চলতে দেওয়া হবেনা । খুবই খারাপ শোনাচ্ছে , কিন্তু এটাই হবে , তোলা তোলার জন্যেই এতো নাটক ।
  • sm | 53.251.89.81 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:৫২728035
  • কল্লোল বাবুর ভেলোর হাসপাতালের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্য বাদ।এখন হয়তো অতটা কেয়ার নেয় না কিন্তু আচরণ বিধি অনুসরণ যোগ্য। অর্থাৎ কলকাতার হাসপাতাল গুলো যদি দেখে বা শুনেও শিখতে পারে।
    একটা জিনিস লক্ষণীয় ; ভেলোরও যদ্দুর জানি ক্রিশ্চিয়ান বোর্ড পরিচালিত একটি সরকারি সংস্থা।
    নিম্যান্স ও তাই।
    এইটাই যদি চেন্নাই এপোলো তে হতো; তাহলে পরিষেবা একই মানের পাওয়া গেলেও আর্থিক ভাবে বিপর্যস্ত বোধ করতো পেশেন্ট পার্টি।
    প্রশ্ন হলো ;চেন্নাই ভালো; কলকাতা ভালো/খারাপ এই আলোচনা ছেড়ে ;কিভাবে পবর হেলথ এর উন্নতি ঘটে বা কর্পোরেট হাসপাতাল গুলো বদমায়েশি কমে তার পথ বার করা যায়।
  • dc | 132.174.80.251 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:০০728036
  • কিন্তু একক বা sch, তোমরা সরকারের দিকে যাচ্ছো কেন? ট্রিপঅ্যাডভাইসার কি কোন দেশের সরকার চালায়? এটা একটা পিওর ইউসার ড্রিভেন সিস্টেম হিসেবে দেখো, যেখানে ইউসাররা নিজেদের মতো করে রেটিং দেবে আর রিভিউ লিখবে। সরকারের নাক গলানোর তো কোন স্কোপই নেই!
  • Ekak | 53.224.129.61 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:০৬728037
  • বেশ তাহলে জনতা করে ফেলুক :) আমার ধারণা হেলথ প্যারামিটার র্যাংকিং টা ঠিক ট্রাভেল বা ফুড এক্সপেরিয়েন্স এর মতো নয় । আমি ভুল হতেই পারি ।
  • PM | 11.187.163.11 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:০৭728038
  • কলকাতা হার্ট ক্লিনিক এর কথা জানতাম না। জেনে রাখলাম।চেনা পরিচিত কারুর দরকার পড়লে রেফার করবো।

    অনুরুপ ভালো অভিজ্গতা নিচের কিছু হাসপাতাল ক্লিনিক এ। সকলের জানার জন্য দিয়ে দিলাম-

    বেঙ্গল অন্কোলজি সেন্টার ( দেশপ্রিয় পর্কের কাছে) --- আমার পরিচিত ক্যানসারের অনেক রোগী ভালো বলেছে। ব্যবহার ইত্যাদিতে খুশী। একজন কে অন্য জায়্গায় নিদান দিয়ে দিলেও--- ওদের চিকিৎসায় প্রায় ১০ বছর সুস্থ্য

    ভট্টাচারিয়া অর্থোপেডিক রিসার্চ সেন্টার- (নারায়নপুর)। ভালো ফিডব্যাক। আউটডোরে নাম লেখাতে হয়। চিটিঙের টারগেট থাকে না। অপারেসনের খরচ কম। পরিষেবা যথেষ্ট ভালো।

    শুশ্রুত (বিধাননগর) ঃ খুব কম খরচে চোখের চিকিৎসা হয়। একজনের রেফেরান্সে মেয়েকে নিয়ে গেছিলাম চোখের সমস্যায়। শুধু চোখের ব্যায়াম করিয়ে ২-৩ বছরের মধ্যে অনেক ইম্প্রুভ করিয়েছে মেয়ের

    দিশা ( ব্যারাক্পুর) ঃ গত সপ্তাহে মায়ের ছানি অপরেশন করালাম। আগে কথা ছিলো প্রিয়মবদা বিড়লায় করানোয়, কিন্তু মামা রা দিশায় করানোয় , মা ও দিশার জন্য জোর করে। এখোনো পর্যন্ত্য বেশ ভালো অভিজ্ঞতা। পরের সপ্তাহে প্রথম চেক আপের পরে বোঝা যাবে
  • Arpan | 24.195.234.104 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:১০728039
  • অরবিন্দ সেবা কেন্দ্র - ঢাকুরিয়া
  • sch | 55.251.235.16 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:১৪728040
  • একক 12:44 - আমারও তাই বিশ্বাস। তবে এই চান্সে কেউ এরকম আপ্পস বানিয়ে মার্কেটে ছেড়ে দিলে আর মিডিয়াকে অল্প খাইয়ে দিলে সরকার চাপে পড়ে যাবে,। চাপ দিন - নিরন্তর চাপ - সরকার নামক প্রাণীটিকে সারাক্ষণ চাপে রাখলে একসমইয় কেলিয়ে যাবেই
  • dc | 132.174.80.251 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:১৭728041
  • উল্টোটা হবার চান্সই বেশী, মানে একক ঠিক আর আমি ভুল ঃ) তবে আমার অনে হয় যে একদম ইন্ডিপেনডেন্ট আর নিউট্রাল একটা প্ল্যাটফর্মের ডিম্যান্ড আছে, যেখানে সারা ভারতের ইউসাররা পুরো হেল্থ সেক্টরটা নিয়ে নিজেদের মতামত প্রকাশ করতে পারবে (এমনকি ইন্ডিয়াতে হেল্থ টুরিজমে যাঁরা আসেন তাঁরাও পার্টিসিপেট করতে পারবেন)।
  • PM | 11.187.163.11 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:১৯728042
  • মাল্টি স্পেসালিটির মধ্যে বেলভিউ র অভিজ্ঞ তা হলো গত বছর। বৌ , মা দুজনেই ভর্তি হয়েছিলো একমাসের ব্যাবধানে। আমার কিন্তু মনে হয় নি ওরা আটকে রেখে পয়সা লোটার চেষ্টা করছে। বরং মোটামুটি সুস্থ্য হলেই বিদেয় করার জন্য ডাক্তার ব্যস্ত ছিলো-- আমি আরো দুদিন রাখতে চাইলেও। ওষুধ, টেস্ট ইত্যাদি সব ঠিক ঠাক দাম নিয়েছে। আমার কম্পানি পুরো খরচ বইলেও , ওরা বেশী চার্জ করে নি। সার্ভিস আর নিরামিষ খাওয়া নিয়ে হাল্কা বক্তব্য আছে যদিও

    কিন্তু আমি নেহাত বাধ্য না হলে অ্যাপেলোতে যাবো না কখনো আর। পুরো ডাকাত
  • dc | 132.174.80.251 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:২০728044
  • "চাপ দিন - নিরন্তর চাপ - সরকার নামক প্রাণীটিকে সারাক্ষণ চাপে রাখলে একসমইয় কেলিয়ে যাবেই"

    একদম একমত। নিউট্রাল প্ল্যাটফর্মে ইউসার রিভিউ বেরোতে থাকলে হাসপাতাল, ডাক্তাররা, ওষুধের দোকানদাররা চাপে পড়বেনই। আমরা এখন কোথাও ট্রিপ প্ল্যান করতে হলেই ট্রিপঅ্যাডভাইসার খুলে বসি, কোথাও খেতে যেতে হলে জোম্যাটোর রিভিউ পড়তে শুরু করি। এরকমই হাসপাতাল, প্যাথোলজিকাল ল্যাবোরেটরি ইত্যাদিদের শয়ে শয়ে রিভিউ বেরোতে থাকলে চাপ আসবেই।
  • b | 135.20.82.164 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:২৭728045
  • দিশা শ্যাওড়াফুলিতে/মোড়ীগ্রামেও আছে।

    বাবা মা দেখায়। মোটের উপর ভালই ত বলে।
  • Arpan | 24.195.234.104 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:৪১728046
  • রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে এন্ট্রি সাফিশিয়েন্ট চেকপয়েন্ট নয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিজেদের লোক দিয়ে রিভিউ সিস্টেমের অ্যাবিউজ করে ছাড়বে।
  • dc | 167.50.3.164 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:৫৫728047
  • আর রেজিস্ট্রেশান নং পাবলিক করলে হাসপাতালও রুগীর ওপর চাপ দিতে পারে। পেশেন্ট ভেরিফিকেশানের অন্য কোন প্রসেস ভেবে দেখা যেতে পারে।
  • sch | 55.251.235.16 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৪:২২728048
  • Arpan, Dc

    1) এটা গ্রিভান্স লজিং টুল হবে - নট পারফরম্যান্স ইভ্যাল্লুয়েশান, তবে উল্টো দিক দিয়ে দেখলে যার এগেনস্টে গ্রিভান্স কম তার পারফরম্যানশ ভালো, কাজেই হসপিটাল কর্তৃপক্ষের কোন ভালো ফিডব্যাক তোইরী করা সম্ভব না। দ্রপ ডাউন লিস্টে শুধু কমপ্লেনের বিভিন্ন টাইপ থাকবে

    ২) রেজিস্ট্রেশান নাম্বার ডিটেইল ইনভেস্টিগেশানের জন্য এবং কোন হস্পিটাল কাউন্টার করলে সেটা ভেরিফাই করার জন্য। আউটপুটে শুধু একটা টেবল আসবে -
    হস্পিটালের নাম - between two dates number of complaints under head
    1,2,3,4........... আর কলামে থাকবে state of the patient
    patient died, pateint discharged, patient still under treatment.
    মনে হয় নে কেউ নিজের সুস্থ হোয়ে যাওয়া পেসেন্টকে ডেড লিখবে।
    এবার লেচার অফ কমপ্লেনে ওয়েটেজ থাকবে আর state of the pateint e weightage থাকবে
    সব মিলিয়ে একটা স্কোর হবে - নেগেটিভ।
  • cm | 127.247.97.119 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৫:৫৭728049
  • আমার নিতান্তই সরলমতি দাবী, বেসরকারি হাসপাতালে ক্যাশ নিষিদ্ধ করা হোক।
  • pi | 57.29.129.57 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৬:৫৮728050
  • এরকম একটা সাইট ( আর তার সাথে আরো কিছু প্যারামিটার ও ফিচার সহ) এর কথা অনেকদিন ধরেই ভাবা হচ্ছে, কিছু কথা আর কাজও হচ্ছে।
  • pinaki | 90.254.154.105 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৮:০২728051
  • না না অর্পণ, এমন নয় যে আমার এব্যাপারে অলরেডি প্রচুর ধারণা বা প্রস্তাব রয়েছে। বরং আমার যেটা সমস্যা মনে হয়, সেটা হল এত জ্বলন্ত একটা ইস্যু, সবাই বুঝছে, কিন্তু কোনো কংক্রীট অ্যাকশন পয়েন্ট বের করা যাচ্ছে না। একটা যদি 'দশ দফা দাবী' বা এরকম কিছু তৈরী করা যায় - তাহলে একদম সেটাকে নিয়ে জনমত তৈরী করা যায়। এগুলো করতে হবে, সরকার কেন করছো না, ইত্যাদি। আবার সেই দাবীটা যদি এরকম হয়, কাল থেকে সমস্ত প্রাইভেট নার্সিং হোমের লাইসেন্স বাতিল করে ব্রিটেনের মত সিস্টেম চালু করতে হবে - সেটা যতই ঠিকঠাক দাবী হোক, সাধারণ মানুষ সেটার সাথে রিলেট করতে পারবে না। অবাস্তব ভাববে। এওয়ারনেস ক্যাম্পেন হিসেবে সেটা ঠিক আছে। কিন্তু এই মুহূর্তের সমস্যার সমাধান হবে কিভাবে - সেই দিক থেকে দেখলে ঠিক নেই। বেসরকারি হাসপাতালের ওপর সামাজিক নজরদারিটা (সরকারি রেগুলেশন + জনতার নজরদারি) পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থার হাল ফেরানোর একটা ক্ষুদ্র অংশ। অন্য পার্টগুলো, যেমন সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবাকে কিভাবে আরও ভালো করা যায়, গ্রামের হাতুড়ে ডাক্তারদের কিভাবে ব্যবহার করা হবে, রোগ প্রিভেনশনের জন্য কী করা উচিৎ - এরকম ব্যাপারগুলো আমি এখানে ইচ্ছে করেই তুলতে চাইনি। কারণ ঐ একটাই। কংক্রীট অ্যাকশন পয়েন্ট না বেরোনোর সম্ভাবনা। আলোচনা বহুদিকে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা।

    এখন কিন্তু আলোচনাটা একেবারে ঠিকঠাক হচ্ছে। সরকারের কাছে কী দাবী হবে - সেটা আলোচনায় সেভাবে না এলেও, আমরা বা মানুষ কী করতে পারে - সেটা ভালোই উঠে আসছে। সচদা তো খুবই ক্যাটেগরিক প্রস্তাব দিয়েছে। অন্যরাও। সব প্রবলেম আমরা সল্ভ করতে পারবো না। কিন্তু শুধু আলোচনার থেকে বেটার যদি কিছু কংক্রীট আইডিয়া/দাবী/অ্যাকশন পয়েন্ট উঠে আসে।

    পাই, যারা এই ধরণের ওয়েবসাইট বানানোর কাজ অলরেডি করছেন, তাঁদের কি এই আলোচনায় নিয়ে আসার কোনও অপশন আছে? যদি না থাকে তাহলে অন্ততঃ এই আলোচনা কি তাঁদের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়? রাজীবকে যদি পারিস একটু এখানে লিখতে বল।
  • dc | 167.50.6.218 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৮:২৭728052
  • এরকম ওয়েবসাইট বা অ্যাপ বানালে খুব ভালো হয়। আমার মনে হয় পুরো ইন্ডিয়ান হেল্থ সেক্টরে ট্রিপঅ্যাডভাইসর টাইপের একটা পাবলিক রিভিউ বেসড সাইটের দরকার আছে।
  • rajib | 24.99.91.205 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৯:৩৪728053
  • acha ami kintu roman haraph ar english miliye likhchi..please maph korben.. - "already eta ekta global issue.. amra besh kichu lokjon from different part of thee world theke HIFA boole ekta movement suru kori kichu bachor age..idea was opening up any and all healthcare information - based on which patient and his/her care-provider can take informed decision (that includes doctor as well as a hospital - may be a hospital realizes that they are not the best hospital, may be the hospital next door will be best for this patient) .. health information er already established bhalo framework ache - in ten domains - e.g - Personal Health Record and Electronic Medical Record, Aggregate or Population Health Record, Knowledge Services in public health, Human Resources for health, Infrastructure resources including hospital, Supply chain, Environmental Services,Diagnostic services, Financial etc.. er modhye ekhane jeta niye kotha hoche mone holo "hospitalization" - more specifically, "what is the most optimal place for this patient" - uporer domain gulor modhye, human resource, infrastructure and supply chain domain coupled with financial domain theke ei answer ta pawa sambhabh - first e bole rakhi "optimal" solution ta suru hoi ekta question diye - is it a medical emergency which needs golden hour intervention or not (btw..golden hour kintu 1 hour noi..depending on the type of emergency the time varies) ? - er pore ase tinte part - 1. kon hospital e ki resource ache (including human resource which is very important for health ), 2. sei resource der ei muhurte ki availability ? and 3. sei resource gulo avail korte gele ki kharoch.. er sathe indian (or developing country) perspective e arekta jinish important - seta holo specific emergency problem tar janwo kon hospital ta nearest (eta developed country te otota hai na kenona, for emergency situation , such as a heart attack, stroke or trauma. most hospitals are equipped upto a standard and can provide a standard guideline based treatment) - as example, kolkatate, 24x7 only 5 ta stroke ready hospital (SRH) ache.. mane, karor jodi ischemic stroke hoi kolkatai ratri 10 tar, ebong take niye jawa hoi X hospital e jeta SRH noi , sekhane patient ke hoito ICU te bhorti kore dewa hobe .. ar sakal 8 tar somoe ba tar opore hoito take dekha hobe..totokhone kintu onek deri hoye geche..kenona ischemic stroke er definitive treatment thrombolysis kintu 3-4.5 hours er modhye hote hoi - (etar anek details ache - ki osudh, kothai etc etc, jaigar abhabhe simply bollam eta ekline - sob dhoroner thrombolysis ke ektar modhye dhore) uporer comment theke bojha jache je ekta simple question er answer oto simple noi - anekgulo componert ache - ar khub important holo, patient er privacy hamper na kore ki kora jai different care-provider ke convince kora jai ei data dewar janwo - obviously technical features such as assurance of security, ease of integration, multiple way of integration , create some standardization etc etc - are very important, but most important is choosing certain topic (or rather low hanging fruit) to start with - and not include things which are controversial such as the cost of ICU bed - ami amar ekta published paper theke tule dilam in next comment
  • rajib | 24.99.91.205 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৯:৩৬728055
  • Broader Impact:
    In India, there are two distinct HealthCare systems that divide society: one is the minimal cost (or free) public health system, and the other is high-cost, fee-based private hospital system – which is again multi-tiered based on socio-cultural and economical perception. The poor and lower middle class flood the public health system, as they cannot afford the high cost of private hospitals. During medical emergencies, these populations do not seek out private hospitals. The affluent population who can afford the private hospitals, never access the public hospitals, though it may be just a block away. In fact, even among the private hospitals, there are tiers based on amenities provided, rather than the actual quality of medical care. Often it is a status symbol among this population to be admitted to a specific hospital because it is perceived to be “high-end.” This cultural, social, and economical perception and bias doesn't serve anyone in an emergency. KMES disrupts this process by providing the same data to everyone that allows them to act in their best interest. We believe that KMES can address the bias by improving the low-hanging fruit in the medical system, which is “medical emergency and critical care”. It is a specific medical condition that has the ethical backing to effectively bridge the disparity in the Healthcare system. Our project is the first step in that direction. Specifically, KMES is bringing the following significant changes in this unequal system:
    •Collaborating organizations and agencies are being accountable during medical emergencies.
    •Every citizen with this information is feeling empowered to help a fellow citizen and is acting as a Good Samaritan, whatever his/her respective social status is and the fellow citizen’s social status is
    •Patients are reaching appropriate hospital based on proximity and availability of facilities, the most important criteria during medical emergency
    •Patients are using Ambulances which are closest to his/her location thus ensuring retrieval within golden-hour of emergency
    •In case of Blood requirement, Blood Donors are getting directly connected with the Patient in need, thus saving valuable time in collection from Blood Bank as well as ensuring the Blood is not contaminated due to storage or for any other reason.
    •And finally, with a centralized system where all types of providers data are exposed to the general public without any restriction the perception of divided HealthCare system will change over time
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন