এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • ইউক্রেন, বাংলাদেশ, এবং মিডিয়া -- বর্বরতার সেকাল একাল

    Partha Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২২ মার্চ ২০২২ | ১১৯৩৯ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • ঊনিশশো একাত্তরের মার্চ মাস থেকে ডিসেম্বর -- বাংলাদেশের রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে -- আজ এই দুহাজার বাইশ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত পৃথিবীতে কতগুলো যুদ্ধ হয়েছে, এবং তার পরিণতি হিসেবে কত কোটি নিরীহ মানুষকে নিজের দেশ ছেড়ে চিরকালের মতো অন্য দেশে গিয়ে উদ্বাস্তুর জীবন কাটাতে হয়েছে? কেউ কি তার হিসেব রেখেছে কোনো?
     
    আজকে নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন, বিবিসি এবং প্রায় সমস্ত মার্কিন ও পশ্চিমি মিডিয়া রাশিয়ার আক্রমণে ইউক্রেন থেকে পালিয়ে যাওয়া শরণার্থীদের জন্যে কেঁদে আকুল। কেবলমাত্র পোল্যাণ্ডেই দশ থেকে পনেরো লক্ষ ইউক্রেনিয়ান পুরুষ, নারী ও শিশু আশ্রয় নিয়েছে। এর পর আছে পশ্চিম ইউরোপের আরো দেশ -- যেমন জার্মানি, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, স্পেন, ইতালি। ইউক্রেনের চারপাশে আরো যেসব দেশ আছে, যেমন বেলারুশ, হাঙ্গেরি, চেক রিপাবলিক, মলডোভা, জর্জিয়া, রোমানিয়া ইত্যাদি। 

    ইউক্রেনে রাশিয়ার বর্বর আক্রমণ এই প্রতিটি দেশকেই সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে বাধ্য। পরিবেশ ও জলবায়ুর ওপরে যে নিদারুণ প্রভাব পড়বে, এবং কত কোটি গাছ কাটা পড়বে, পার্ক ও তৃণভূমি জ্বলে যাবে, কত লক্ষ কোটি গ্যালন জল চিরকালের মতো বিলীন হবে, তার হিসেব কে করে? এবং যারা বেঁচে থাকবে, বিশেষ করে শিশুরা, তাদের মনের ওপর এই যুদ্ধ ও বোমাবর্ষণ চিরকালের মতো কেমনভাবে ছাপ ফেলে যাবে, তার হিসেব কে করে?
     
    বাংলাদেশ যুদ্ধের সময়ে আমরা দেখেছি, কত লক্ষ নিরীহ পরিবারকে এই ট্রমার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল। কত অসংখ্য নারীর মর্যাদা লুন্ঠিত হয়েছিল। কত মানুষ বিকলাঙ্গ, পঙ্গু হয়ে গিয়েছিলো। অথচ, বাংলাদেশের ওপর পাকিস্তানী হানাদারদের বর্বরতার খবর আমার পরিচিত অনেক সাধারণ পাকিস্তানীই জানেনা। আমি যখন তাদের এসব কথা বলি, তারা আশ্চর্য হয়ে যায়। তারা তাদের দেশে থাকার সময়ে কখনো এসব কথা শোনেনি। শুনলেও তার যে বীভৎসতা, বিভীষিকা, তার কোনো সঠিক খবর তাদের দেশের মিডিয়া তাদের দেয়নি। এও হলো আমার পূর্বকথিত "জার্নালিজম অফ এক্সক্লুশন" বা কৌশলে বর্জন করার সাংবাদিকতা। আজ আমরা নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন, বিবিসি এবং পশ্চিমি মিডিয়াতে তার এক আধুনিক সংস্করণ দেখতে পাচ্ছি।
     
    এই আধুনিক, নবতম মগজধোলাইতে দেখা যাচ্ছে, রাশিয়া ও পুতিন কেমনভাবে ইউক্রেনের ওপর বর্বর আক্রমণ চালাচ্ছে, কত নিরীহ মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, মারিপল, ম্যারিটোপোল, খারসন, ইত্যাদি শহরে হাসপাতাল, আশ্রয়কেন্দ্র এসব রাশিয়ার বোমার আঘাতে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। তার ছবি আমরা দিবারাত্র পশ্চিমি মিডিয়াতে এবং তাদের বশংবদ ভারতীয় ও বাংলাদেশী মিডিয়াতে দেখছি। এবং শিহরিত হচ্ছি। হওয়ারই কথা।
     
    রাশিয়ার এ আগ্রাসন ও বর্বরতাকে চরম ধিক্কার জানাই। 
     
    কিন্তু এখানে একটা বিরাট প্রব্লেমও আছে। আজ পৃথিবীতে যেমন সোশ্যাল মিডিয়াতে কোনো খবর দেখলে তেমন কেউ তার সম্পর্কে খোঁজখবর করেনা বা রিসার্চ করেনা, এবং সেই উড়ো খবরকেই ধ্রুবসত্য বলে মনে করে এবং নিজের বন্ধু পরিজনের সঙ্গে চোখ বন্ধ করে শেয়ার করে ফেলে, ঠিক তেমনি নিউ ইয়র্ক টাইমস বা সিএনএনের খবরকে কেউ যাচাই না করেই নিজেদের মিডিয়াতে প্রকাশ করে দেয়। এবং কে কত বেশি আগে প্রকাশ করতে পারলো, তার প্রতিযোগিতা চলে। 

    অথচ, নিউ ইয়র্ক টাইমস জাতীয় মিডিয়া একপেশে রাশিয়াবিরোধী খবর প্রচার করে চলেছে, যা ওয়ার প্রোপাগাণ্ডা -- যুদ্ধ সম্পর্কে একটা জিগির সৃষ্টি করা।
     
    সেই একপেশে সাংবাদিকতায় যেমন যুক্তিতর্ক, বিশ্লেষণ, কারণ অনুসন্ধান সমস্ত বিলুপ্ত, ঠিক তেমনই ইতিহাসের কোনো আলোচনাও সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এই তথাকথিত "মুক্ত ও স্বাধীনতার দেশ" আমেরিকায় আজ যদি কোনো মূলস্রোত মিডিয়া সেসব কারণ বা ইতিহাসের কথা তোলে, সঙ্গে সঙ্গেই সে মিডিয়া জনপ্রিয়তা হারাবে, এবং যেসব বড় বড় কর্পোরেশন -- গাড়ি থেকে ওষুধ থেকে ম্যাকডোনাল্ড থেকে পিৎজা হাট থেকে ডিজনি ওয়ার্ল্ড -- তাদের বিজ্ঞাপন দিয়ে চলেছে, তারা সে বিজ্ঞাপন গুটিয়ে নেবে, এবং সে মিডিয়া মুখ থুবড়ে পড়বে। সে ঝুঁকি নিয়ে সৎ, নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার সাহস কোনো মূলস্রোত মিডিয়ার নেই।
     
    অথচ সৎ, নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা করার এই মুহূর্তে খুব বেশি দরকার ছিল। আগের তিন সপ্তাহে আমি বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় সেসব বিষয় নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেছি। আজ করছি যুদ্ধ এবং শরণার্থী সমস্যা নিয়ে আলোচনা। ইমিগ্রেন্ট এবং ইমিগ্রেশন নিয়ে মার্কিন মিডিয়ার একপেশে আলোচনা দেখলে স্তম্ভিত হতে হয়। ইরাক, আফগানিস্তানের যুদ্ধের সময়ে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন সে দুই দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ মেরেছিলো, এবং বলতে গেলে বিনা কারণেই বোমার আঘাতে দুটো দেশকে গুঁড়িয়ে দিয়েছিলো, তখন মার্কিনি ও পশ্চিমি মিডিয়ার এই কুম্ভীরাশ্রু কোথায় ছিল? 

    প্রতিটি ছবি, প্রতিটি খবর দেখলে আজ সেই হিপোক্রিসি, দ্বিচারিতার কথাই খুব বেশি করে মনে আসে। কিন্তু সেসব কথা বলা জনপ্রিয় নয়। 

    ইতিহাসের আলোচনা জনপ্রিয় নয়। আপনার চাকরি চলে যেতে পারে, আপনার ফোন হ্যাক করা হতে পারে, আপনার পরিবারের ওপর নজরদারি করা হতেই পারে। এমনিতেই আমেরিকায় গুগল, ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব বিনা পয়সায় ব্যবহারের পরিবর্তে আপনার ব্যক্তিগত সমস্ত তথ্য বা পছন্দের খবর মার্কিনি কর্পোরেশনগুলো জানে। আপনার ফোনে বা ইমেলে যে কোনো সময়ে যে কোনো কর্পোরেশন আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে। আপনার বাড়িতে যদি অ্যালেক্সা-জাতীয় অনলাইন রোবট থাকে, তাহলে তার মাধ্যমে আপনার বলা সমস্ত কথা কর্পোরেশনগুলির হাতে সরাসরি চলে যেতে পারে। 

    এই তথাকথিত "ল্যাণ্ড অফ প্রাইভেসি" আমেরিকায় কোনো ব্যক্তিগত গোপনীয়তা আপনার অবশিষ্ট নেই।
     
    একাত্তরের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়েই কিন্তু ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, চিলি এসব দেশে বিশাল বিশাল যুদ্ধ চলছিল, এবং প্রতিটি যুদ্ধের পিছনেই ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিলিটারি ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্সের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ হাত। সেই একই সময়ে দক্ষিণ আমেরিকায় গুয়াতেমালা, সালভাডোর, হণ্ডুরাস এসব দেশে মার্কিন মদতে সেখানকার অত্যাচারী রাষ্ট্রনায়করা বর্বর আক্রমণে বিরোধী শক্তিকে শেষ করে দেওয়ার খেলায় নেমেছিল, এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ জমি, ঘরবাড়ি, স্বজন পরিজন হারিয়ে স্ত্রীপুত্রকন্যার হাত ধরে নিজের প্রিয় দেশ ও পরিচিত পরিবেশ ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলো অন্য দেশের আশ্রয়ে।
     
    ফিলিপিন্স থেকে এ্যাঙ্গোলা, বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা, সুদান থেকে কঙ্গো, কসোভো থেকে ইউক্রেন -- সমস্ত যুদ্ধের পিছনেই ওই যে কথা আগেই বললাম, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন এবং তাদের ট্রিলিয়ন ডলার, ট্রিলিয়ন পাউনড অস্ত্র ও যুদ্ধ কর্পোরেশনের মদত রয়েছে। ঠিক যেমন পট্যাটো চিপসকে জনপ্রিয় না করলে খামারের আলু বিক্রি হবেনা এবং পচে যাবে, ঠিক একই ভাবে যুদ্ধ না লাগালে এবং যুদ্ধ চালিয়ে না গেলে এই ট্রিলিয়ন ডলারের মজুত করা অস্ত্রভাণ্ডার পড়ে থাকবে, এবং শেয়ার বাজারে তাদের লাভ দ্রুত পড়ে যাবে। 
     
    অস্ত্র ও যুদ্ধ বিক্রি না হলে লাভ নেই, এবং লাভ না থাকলে শেয়ার মার্কেট নেই। স্টকহোল্ডাররা ক্ষেপে উঠবে। 

    যুদ্ধ কর্পোরেশনের সঙ্গে কেবলমাত্র অস্ত্র প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো যুক্ত নয়। যুক্ত আছে ওষুধপত্র, কম্পিউটার ও সফটওয়্যার, হাজার ইলেক্ট্রনিক্স ও অনলাইন বাণিজ্য, সাবান থেকে খাদ্যসামগ্রী। গাড়ি থেকে গ্রেনেড। বস্তুতঃ, যুদ্ধ না লাগালে, এবং যুদ্ধ চালিয়ে না গেলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবেই ধ্বংস হয়ে যাবে। এই কারণে, আপনারা একবার গুগল সার্চ করে দেখে নিতে পারেন, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমেরিকা পৃথিবীর কোথাও না কোথাও কোনো না কোনো ভাবে যুদ্ধের সঙ্গে যুক্ত ছিল। আছে।
     
    আজকে পৃথিবীতে এই মুহূর্তেই সৌদি আরব ইয়েমেনের ওপর বর্বর আক্রমণ চালাচ্ছে। এবং মার্কিন অস্ত্র ব্যবহার করছে। কিন্তু নিউ ইয়র্ক টাইমস বা সিএনএন বা বিবিসিতে তার কোনো খবর আপনি পাবেন না আদৌ।
     
    কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সর্বক্ষণ যুদ্ধ চলেছে। আফ্রিকার অনেকগুলো দেশের মধ্যে নিরন্তর যুদ্ধ চলেছে। ইজরায়েলের কথা বলে আর মার্কিনি মিডিয়ার লজ্জা বাড়ালাম না। অবশ্য, জার্নালিজম অফ এক্সক্লুশনে লজ্জা বস্তুটাই তাদের আর নেই।
     
    সব জায়গাতেই -- বার্মা থেকে বাংলাদেশ থেকে বলিভিয়া থেকে বার্কিনা ফাসো -- যুদ্ধের শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। তারা ওই মেক্সিকো, গুয়াতেমালার সর্বস্বান্ত মানুষের মতোই দেশ হারিয়ে, স্বজন পরিজন হারিয়ে, জমি হারিয়ে পাড়ি জমাচ্ছে অন্য দেশের আশ্রয়ে। এই মুহূর্তে যেমন ইউক্রেন থেকে পোল্যাণ্ডে পাড়ি জমাচ্ছে ওই দশ থেকে পনেরো লক্ষ মানুষ। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময়ে যেমন ইউরোপ থেকে আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছিল কোটি কোটি মানুষ।
     
    আমেরিকা তাদের আশ্রয় দিয়েছিলো। যেমন ইউরোপের নতুন যুদ্ধগুলোর শরণার্থীরা অনেকেই আশ্রয় পেয়েছে জার্মানিতে, ফ্রান্সে।
     
    কিন্তু আমেরিকায় আজ উদ্বাস্তুবিরোধী, শরণার্থীবিরোধী রাজনৈতিক ও সামাজিক হাওয়া অতি প্রবল আজ যদি কুম্ভীরাশ্রু নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন বলতো, ইউক্রেন থেকে যে কেউ আমেরিকায় আশ্রয় পেতে চাইলে আমেরিকা তাদের বিনাশর্তে আশ্রয় দেবে, এ্যাসাইলাম দেবে। বলবে কি?
     
    বিবিসি কি রাণীর ওপরে চাপ সৃষ্টি করবে, যাতে ইউক্রেনের শরণার্থীরা সবাই ব্রিটেনে নিরাপদ আশ্রয় পায়?
     
    যেমন একাত্তরে বাংলাদেশ থেকে কোটি কোটি নিঃস্ব, ছিন্নমূল নিরীহ মানুষ ভারতে আশ্রয় পেয়েছিলো?
     
    ###

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২২ মার্চ ২০২২ | ১১৯৩৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সে | 194.56.48.114 | ২৫ মার্চ ২০২২ ১১:৫৯505532
  • "কত লোকের যে আম্রিগার ওপর রাগ। :) "
    একদম সঙ্গত কারনেই।
  • lcm | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:০১505533
  • কেউ যদি বলে এই যুদ্ধে আম্রিকা আর রাশিয়া - এই দুটো দেশকেই পছন্দ করি না - এই কেসটা লোকে নিতে পারছে না। অনেকদিন ধরে বাইনারিতে অভ্যস্ত চিন্তাভাবনা তো। এটা মেনে নেওয়া মুশকিল।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::8d:44f9 | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:০১505534
  • "সাদ্দাম হলো সেই বিরল গোত্রের ডিক্টেটর যে নিজের দেশে কেমিকাল এট্যাক করেছিল কুর্দ দের  ওপর।"

    - এইসব বলবেন না। আমি আপনি যেসব দেশে থাকি, তাদের মাইনরিটি সংক্রান্ত ইতিহাস খুব ভালো না। কে কখন ইতিহাস খুলে বসবে, তখন দুজনের কেউই মুখ লোকানোর জায়্গা পাবোনা।
  • সে | 194.56.48.114 | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:০৬505535
  • বিদেন্দাদু আসবার পরে যুদ্ধ একটা নতুন করে বাধবে সেটা অনেকেই আঁচ করেছিল। কিন্তু ভেবেছিল, হয়ত আবার সিরিয়ায় শুরু হবে। কিন্তু সিরিয়া তো শেষ। ড্যামোক্র্যাসি সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে সিরিয়ায়, ইরাকে, অ্যাফ্গানিস্ট্যানে। যুদ্দু না চললে বেওসা ক্যামোনে হৈবে?
    এই যুদ্ধ শেষ হওয়া অবধি অপেক্ষা করুন, দেখুন কী হয়।
  • সে | 194.56.48.114 | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:০৮505536
  • বিদেন্দাদু তো বাইনারিই চাচ্ছেন।
  • সিএস  | 103.99.156.98 | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:০৯505537
  • ইতিহাস কেন খোলা হবে না , হচ্ছে তো। আম্রিকায় হচ্ছে, অস্ট্রেলিয়ায় হচ্ছে, কালো মানুষদের ইতিহাস নিয়ে হচ্ছে, স্ট্যাচু ফেলে দেওয়া হচ্ছে, aborigin-দের ওপরে অত্যাচার নিয়ে হচ্ছে, স্লেভারি নিয়ে হচ্ছে, কালকেই তো হেডলাইন দেখলাম, রাজপরিবারের কোন জন যেন (Harry?), সে ইংরেজদের ইতিহাসে স্লেভারি যে একটা জঘন্য ঘটনা সে কথা বলেছে। নানা রকমের তর্ক হবে, হচ্ছে, কিন্তু কথা তো বন্ধ হয়নি। তুরস্ক যে আর্মেনিয়ান জেনোসাইড করেছিল সে নিয়েও কয়েক বছর আগে কথা হত, ওরহান পামুকই মন্তব্য করেছিল, তারপর কেসটেস খেল। সুতরাং বলা হয় না, বলি কী করে ?
  • lcm | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:১৪505538
  • আমেরিকা আর রাশিয়া তো বাইনারি চাইবেই।

    আমার কাছে দুটোই সাম্রাজ্যবাদী দেশ।
  • সিএস | 103.99.156.98 | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:১৫505539
  • এই ইউক্রেনেই তো ইহুদীবিদ্বেষের খুব খারাপ ইতিহাস আছে, দীর্ঘদিন ধরে আছে, সোভিয়েট আমলের প্রথম দিকে আছে, ২য় বিশ্বযুদ্ধর সময়ে জার্মানী যখন দখল করল, ম্যাসাকার হল, তখন ইউক্রেনের লোকেরা কোলাবরেটরও ছিল। যুদ্ধের পরে সেইসব কথা বিশেষ আলোচনা হত না, সোভিয়েটের লাইন ছিল যে যুদ্ধে সবার ক্ষতি হয়েছে, আলাদা করে ইহুদীদের কথা বলা যাবে না। তো এই লাইনের মধ্যেও ইহুদীবিদ্বেষ ছিল, সেসবও বলা হয়েছে। তো পুতিন ইতিহাস শিক্ষা দিলে, এসব নিয়েও একটু আলোচনা করতে পারে, অনেক কিছু বেরোবে।
  • lcm | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:১৬505540
  • আমার কাছে দুটোই সাম্রাজ্যবাদী দেশ। মানে, অন্তত সাম্প্রতিক কালের ইতিহাস ধরলে।
  • Amit | 193.116.193.114 | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:১৬505541
  • তাহলে পুতিন কি বিডেন দাদুর কথা তেই যুদ্ধ বাঁধালেন ?  হবেও বা। ​​​​​​​
     
    এ একেবারে ক্লাসিক "সব পাখি মাছ খায় দোষ শুধু মাছরাঙার " কেস। 
  • সে | 194.56.48.114 | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:২২505542
  • ইহুদিবিদ্বেষ সকলেরি ছিলো।
    বিশ্বযুদ্ধে ইহুদিনিধন হয়েছে, স্লাভনিধন হয়েছে, রোমা নিধন হয়েছে।
    রোমাদের এখনও খুব নীচু চোখে দেখা হয়। বিশ্বযুদ্ধ শেষ হবার অনেক পরেও রোমা মহিলাদের ধরে ধরে বন্ধ্যাকরণ করানো হয়েছে পশ্চিম ইয়োরোপে।
     
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::7d:85d9 | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:২৬505543
  • ইজরায়েলেরই একটা মিডিয়ায় দেখলাম লিখেছে যে ইউক্রেনে প্রায় ৮০,০০০ নাজি (এসেস পোলিস) কোলাবরেটার ছিল। আর নাজিদের বিরুদ্ধে কাজ করেছিলো আড়াই-তিন হাজার।

    কালকে একটা লিন্ক দিয়েছিলাম। এই ২০১০এও ইউক্রেনের সরকার তাদের হিরো অব ইউক্রেন নাকি ঐরকম কি একটা সন্মান দিয়েছিলো স্টেফান ব্যান্ডেরাকে (পসথুমাস)। এই লোকটা একদম ডকুমেন্টেড নাজি পাজি ছিলো।
  • সে | 194.56.48.114 | ২৫ মার্চ ২০২২ ১২:৪৭505545
  • আজভ বাহিনী।
  • সে | 194.56.48.114 | ২৫ মার্চ ২০২২ ১৩:০৭505546
  • পূর্ব এবং পশ্চিম নির্বিশেষে গোটা ইয়োরোপের প্রত্যেকটা দেশে ইস্কুল কলেজে নাৎসীদের কলঙ্কময় কর্মকাণ্ড তথা বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস বাধ্যতামূলকভাবে পড়ানো হয়।
    তাই আমরাও পড়েছি। নতুন করে উইকি ঘেঁটে খুব বেশি কিছু দেখতে হয় না।
    মুশকিল হচ্ছে, যারা এগুলো পড়েনি তাদের গোড়া থেকে এগুলো বোঝানো।

    প্রায় গোটা পশ্চিম ইয়োরোপ তথা পূর্ব ইয়োরোপের দেশগুলো কীভাবে হিটলার বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পন করেছিল সে ইতিহাস অজানা নয়। ইহুদিবিদ্বেষ এর মধ্যে একটা অন্যতম প্রধান কারন হিসেবে ধরা যায়, তবে সবটাই ইহুদিবিদ্বেষ থেকে নয়।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::7f:4bd2 | ২৫ মার্চ ২০২২ ২৩:০৫505553
  • A high-powered cross-party UK delegation to India led by the Commons Speaker, Sir Lindsay Hoyle, and his deputy has been called off at the last minute in a sign of a growing rift over India’s refusal to distance itself from the Russian invasion of Ukraine.
  • Joshita Ghoshal | ২৫ মার্চ ২০২২ ২৩:২১505554
  • ইয়োরোপে তেল বেচার ব্যবসাটা রাশিয়ার হাত থেকে অ্যামের্কার হাতে চলে গেল।
  • Joshita Ghoshal | ২৫ মার্চ ২০২২ ২৩:২৬505555
  • আসলে, ঐ বিশ্বায়নের সোনা পাথরবাটিটা ওরা নিজেরাই ভাঙলো। 
    কিসিঞ্জার বলেছিলেন, কীসের বিশ্বায়ন? ‌আসলে ওটা আমেরিকার হেজিমনির আরেক চেহারা।
  • Joshita Ghoshal | ২৫ মার্চ ২০২২ ২৩:২৮505556
  • আসলে, এ দিকে জেনে বুঝে ঠেলে আনা হয়েছে। 
    ইউরোপ আসলে বিদায় নিচ্ছে, দেখতে পাচ্ছেন কি না জানি না।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::b1:daf3 | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:০৪505557
  • এইযে ন্যাটোর এক্সপ্যানশন না করার অ্যাসুওরেন্স।

    Declassified documents show security assurances against NATO expansion to Soviet leaders from Baker, Bush, Genscher, Kohl, Gates, Mitterrand, Thatcher, Hurd, Major, and Woerner

    https://nsarchive.gwu.edu/briefing-book/russia-programs/2017-12-12/nato-expansion-what-gorbachev-heard-western-leaders-early

    এতোবড় ডকুমেন্ট আমি এখনই পড়তে পারছিনা। কেউ পড়ে জানাবেন কি লেখা আছে এতে।
  • Joshita Ghoshal | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:১৪505558
  • এটা বহু পুরোন ডকুমেন্ট তো!
  • Joshita Ghoshal | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:১৫505559
  • এটার প্রসঙ্গেই তো আগে লিখেছিলাম সম্ভবত ভাটে।
  • Joshita Ghoshal | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:১৬505560
  • এখন তো আজ ও গতকালের আলোচনায় ভাগা বাঁটোয়ারা শুরু হয়ে গেছে।
  • Joshita Ghoshal | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:১৭505561
  • ভাগা  ভাগ
  • lcm | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:১৮505562
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::a0:756b | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:১৮505563
  • বিশ্বায়ন করা হয়েছিলো যাতে একদল উন্নত দেশ তাদের খাজা প্রডাক্টস আর সার্ভিসেস অনুন্নত দেশগুলোকে বিক্রি করতে পারে। ইকনমিক কলোনিয়ালিজম যাতে অব্যাহত থাকে। তখন একপ্রকার জোড় করেই বহু দেশকে গ্যাট চুক্তি গেলানো হয়েছিলো।

    বিগত তিরিশ বছরে সেসব হিসাব অনেকটাই উল্টে গেছে। চায়্না আর ইন্ডিয়া বিশাল লাভবান হয়েছে। গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং আর সার্ভিসের হাব হয়ে উঠেছে। এছাড়াও অন্য বহু দেশ লাভ করেছে উন্নত দেশের মার্কেটে ঢুকতে পেরে। উন্নত দেশে অশ্বেতাঙ্গদের ইমিগ্রেশান বেড়েছে।

    এর ফলে উন্নত দেশগুলো-ও প্রচুর লাভ করেছে - সস্তায় জিনিস পেয়েছে, ইনফ্লেশান খুব কম থেকেছে (প্যান্ডামিকে সেই সাপ্লাই চেনে ইন্টারাপশান আসতেই ইনফ্লেশান বেড়েছে), ক্যাপিটাল মার্কেট সর্বদাই প্রায় চাঙ্গা থেকেছে, এইসব অনুন্নত দেশগুলো থেকেও প্রচুর ইনভেস্টমেন্ট গেছে উন্নত দেশে।

    তবে এটাও ঠিক যে উন্নত দেশে বেশ কিছু লোকজন চাক্রি হারিয়েছে। অথচ ট্যাক্স পলিসি ক্রমাগত উইনারস অব গ্লোবালাইজেশান যারা তাদের পক্ষে চলে গেছে। ফলে কোনও ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থাও করা হয়নি।

    তাই উন্নত দেশগুলোতে এখন বিশ্বায়নের খুব আনপপুলার।
  • Joshita Ghoshal | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:২০505564
  • ঠিক
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::a9:c665 | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:২১505565
  • "এখন তো আজ ও গতকালের আলোচনায় ভাগা বাঁটোয়ারা শুরু হয়ে গেছে।"

    হ্যাঁ। বাইডেণ নাকি কোথায় একটা বলেছে যে ইউক্রেণ যদি নিজের টেরিটোরিয়াল ইন্টিগ্রিটি কমপ্রোমাইজ করতে চায়, তাহলে সেটা তাদের ডিসিশান। বাকীদের কিছুই করার নেই। এইরকম টাইপের কিছু একটা।

    জোসিতা ঘোষালই কি সেদি? ওওওও।
  • Joshita Ghoshal | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:২২505566
  • হ্যাঁ। আমিই সে। যোষিতা।
  • Joshita Ghoshal | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:২৩505567
  • ইলিয়া পানামারিওভ ইউক্রেনের হয়ে লড়াই করছে। বিবিসিতে ইন্টারভিউ দিচ্ছে।
    লোকটা রুশ মিলিটারি থেকে পালিয়েছে বলে মনে হচ্ছে।
  • Joshita Ghoshal | ২৬ মার্চ ২০২২ ০০:২৬505568
  • https://en.m.wikipedia.org/wiki/Ilya_Ponomarev
     
    এই সেই লোক। এতক্ষণ বিবিসির হার্ড টকে কথা বলল। খুবই রেগে আছে বিদেন নো-ফ্লাই জোনের দাবী উড়িয়ে দিয়েছে বলে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন