এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ধারাবাহিক  স্মৃতিকথা  শনিবারবেলা

  • কাদামাটির হাফলাইফ - ইট পাথরের জীবন

    ইমানুল হক
    ধারাবাহিক | স্মৃতিকথা | ০৩ আগস্ট ২০২৪ | ৩৩৪ বার পঠিত
  • ছবি: রমিত চট্টোপাধ্যায়

    কথা - ৩৭



    গুলি ডাং? সে আবার কী? ৫০ বছর পর হয়তো এ-জন্য টীকাকারের প্রয়োজন হবে। জানতে চাইবে, গুগল বা বুগুল খুলে, হোয়াট ইজ গুলি ডাং, বুড়ি বসন্তী, ভাটা খেলা, নুনচিক/ গাদি/ জাহাজ খেলা। তাই লিখে দেওয়া সমীচীন।‌ বন্ধুরা কেউ সাহায্য করবেন?
    গুলি মানে বন্দুকের নয়, দুদিক ছুঁচলো একটা কাঠের দু ইঞ্চি থেকে চার ইঞ্চি একটা সরু টুকরো। ডাং হচ্ছে কাঠেরই একটা দুফুট থেকে তিন ফুটের একটা ডান্ডা। মাটিতে শোয়ানো গুলিকে ছুঁচলো দিকে ডান্ডা পিটিয়ে মাটির উপরে তুলে বা রেখে এক বা একাধিক বার ড্রিবল করে যত দূরে পাঠাবে, ততো পয়েন্ট জুটবে। হাতের ওই ডান্ডা বা গুলি দিয়ে মাপ হবে।
    গুলিকে শূন্যে যতবার পেটানো হবে মাপ হবে ততোগুণ। অনেকটা ক্রিকেটের বড়দা।
    উইকেটের বদলে পেছনে একটা গর্ত থাকবে।
    বিপক্ষের লোক একটা নির্দিষ্ট দূরত্ব থেকে গুলি ছুঁড়বে ওই গর্তে ফেলার জন্য। ডাং খেলি সেটিকে মেরে সপাটে দূরে পাঠাবেন। মাঝে যদি দুই বা ততোধিক বার শূন্যে পেটাতে পারেন তাহলে ততোগুণ পয়েন্ট হবে।
    আর ক্রিকেটের মতো ফিল্ডার বা বিপক্ষের খেলোয়াড় থাকবে ক্যাচ ধরার জন্য।
    ধরলেই খেলি / খেলোয়াড় আউট।

    বুড়ি বসন্তী-- একজন ছেলে বা মেয়ে বুড়ি হবে। তার পক্ষের একজন 'কু' বলে ডাক দিয়ে বিপক্ষের‌ ছেলে মেয়েদের তাড়া করবে যাতে বুড়ি ওই বসে থাকা জায়গা থেকে নিজের ঘরে ফিরতে পারে। কু ডাক দিয়ে বিপক্ষের কাউকে ছুঁয়ে দিলে সে মৃত।
    এ খেলা ছেলে মেয়ে মিলে খেলা হতো।
    গুলি ডাং ডাকাতে খেলা। মেয়েদের খুব একটা দেখা যেতো না। দু একজনের চোখ বা কপালে ফুটে যেতো।
    এই গুলি ডাং বা মার্বেল বা ভাটা বা ফুটবল-- ওস্তাদ ছিল শ্যামলমামা।
    পড়াশোনা আর খেলাধুলোয় বুঝি একটু দ্বন্দ্ব আছে। আমরা ক্লাসে প্রথম হতাম, খেলায় শ্যামলমামার শত হাত দূরে। শ্যামলমামার উল্টো।
    তার গুলি পেটানো ছিল দেখার।
    আমার তিনবার মারতে পারলেই হিরো ভাবি, সে শূন্যে গুলিকে পাঁচ থেকে ছয়বার অনায়াসে পিটিয়ে গোলামহল পার করে দিতো। খুব ভালো ফুটবল খেলতো।
    মামার বাড়ি পাড়ায় বাড়ি। এক দেওয়ালের এ পিঠ ওপিঠ।
    তাই সবাই মামা।
    শ্যামলমামা আমাকে ছোটো থেকেই খুব ভালো বাসতো। বলতো, মামু।
    দুষ্টুমিতে শ্যামলমামার খুব খ্যাতি ছিল। মারামারিতেও। কিন্তু আমার প্রতি তাঁর অগাধ স্নেহ।
    শ্যামলমামারা জ্যাঠতুতো খুড়তুতো মিলিয়ে সাতজন।
    সাতজনই দারুণ ফুটবল খেলতো।
    অশোক তো জিনিয়াস।
    সমীর ছিল ছোটো। তার খেলাও আজো মনে আছে।
    ওরা সবাই মামা বলতো। নামে কেউ ডাকতো না। আমরাও তাই।
    শ্যামলমামা আর চাঁদু চাচা বন্ধুত্ব ছিল দেখার মতো। হরিহর আত্মা। খুব ভালো মনের মানুষ চাঁদু চাচা এবং শ্যামলমামা। দুজনে একবার এমন কাণ্ড করলো, স্কুলে পরীক্ষাই পিছিয়ে দিল একদিন।
    হৈ হৈ রৈ রৈ কাণ্ড।
    স্যাররা শাস্তি দেবেন?; ক্লাস সিক্সের ঘর ছিল মজবুত না। সেই ঘরের দেওয়াল ভেঙে পগাড় পার।
    শেষে ডেকে এনে বাবা বাছা।
    এমন করিস না।
    তা আর করে নি।
    দুজনে ব্যাক খেলতো‌। ফুটবলে। চাঁদুচাচা শৌখিন মানুষ। চুলের দারুণ বাহার। কোঁকড়া চুল। শ্যামলমামার সে-সব দিকে নজর নাই। উস্কোখুস্কো চুল।
    শ্যামলমামারা ছিল বেনে। দত্ত। পয়সাওয়ালা। চাঁদুচাচারাও ছিল অবস্থাপন্ন।
    শ্যামলমামার সঙ্গে একজনের ছিল খুব দ্বন্দ্ব। প্রায়ই ঝামেলা। শ্যামলমামা তাঁকে বলতো, নেংটি বামুন।
    আমাদের চেয়ে বড়ো দাদাটি, পড়াশোনায় ভালো। বাবা শিক্ষক। বামুনের ছেলে। একটু বেশিই অহঙ্কারী ছিল। ওর কারণে আমার জনপ্রিয়তা একটু বাড়তি জোটে। আমি সবার সঙ্গে মিশি। ডেকে ডেকে কথা বলি। সে উল্টো।
    তা একবার একটা ঘটনা ঘটলো।
    গ্রামে স্কুলের পাকা ঘর হবে, ইঁট আসছে লরি করে।
    গ্রামে এখন ঘরে ঘরে বাইক বা চারচাকা। তখন তো মানে সাতের দশকের মাঝামাঝি লরি-- এখনকার হেলিকপ্টার বা চার্টার্ড প্লেনের সমান ব্যাপার।
    তাই লরি ঢুকলেই বেদম ভিড়। ঢোকার আগে আওয়াজ পেলে এক কিলোমিটার দূরে গিয়ে লরির পিছন পিছন ছুটে আসা। খালাসির সঙ্গে ভাব জমানোর চেষ্টা।
    এবার খালি লরি ফিরবে, আমরা লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে , ড্রাইভার হেল্পারের কথা না শুনে লরির পিছনে উঠে পড়তাম।
    তিন কিলোমিটার গিয়ে নামতাম।
    কাঁচারাস্তার ছেলে পাকারাস্তা পৌঁছালেই নেমে পড়ো।
    চালক হুমকি দিতো, নিয়ে পালাব, বুঝবে মজা। পাকারাস্তায় উঠতে গিয়ে একটু স্লো করতেই হতো।
    আমরাও সে-সময় ফটাফট ঝাঁপ।
    একটু আধটু ভালোই ছিঁড়তো। চোট লাগতো। লরি চাপার আনন্দের কাছে সে-সব প্ল্যান।্এখনকার দিন হলে সেসব রক্তারক্তিতে হাসপাতাল ডাক্তার নিদেনপক্ষে টিটেনাস, সাতদিন আটকে রাখা-- হয়ে যেতো।
    হাঁটু রক্তাক্ত হয় নি, এমন ছেলে ছেলেই না। ... র অধম।
    ( এসব লিখবো না, নারীবাদীরা চটবেন। কিন্তু সমাজ ইতিহাস বুঝতে সেকালের মনোভাবটা জানা দরকার)। তবে আমাদের সময় মেয়েরাও কম যেতো না। গাছে চড়া, চুকিৎ কিৎ, সাঁতার, ফুটবলে এক্সপার্ট। ওদের পা-ও রক্তাক্ত হতো পড়ে ছিঁড়ে।

    আর লরি থেক নেমে পড়ে ছুটে ছুটে ফেরা।
    পাশের গ্রাম পলাশন। সেখানে হাট বসে পাকা রাস্তার ধারে। বাস যায়, দোকানপাট আছে। এই গ্রামের পশ্চিমদিকে আমাদের গ্রাম। পলাশনের মাঠে ছিল আখের খেত। আমাদের গ্রামের মাটিতে আখ হতো না।
    চাষ করে দেখেছিল বাবা। চাষ ফেল।
    সাহসীরা সেই আখের খেতে ঢুকে আখ ভেঙে আনতো‌।
    আমরাও দু' এক টুকরো ভাগ পেতাম।
    চাষিরা পাহারা দিতো। কিন্তু ৫০-৬০ জন ছেলে। বড়ো জমি। কে কোন দিয়ে ফুঁকফাঁক করে ঢুকে পড়ে।
    সেদিন দুটো লরি এসেছে। শ্যামলদারা আগে গেছে।
    গিয়ে জমির মালিককে বলেছে, আজ তোমরা দেখতে পাবে কে আখ ভাঙে।
    আমরা ভালো ছেলে, ওসব করি না।
    এরপর আর কয়েকজন তাদের অপছন্দের ছেলেকে বার খাইয়ে গ্যাস দিয়ে আখের খেতে ঢুকিয়েছে।
    সেতো আজ হিরোর সম্মান পাচ্ছে, আখ চুরির দলে নিয়েছে ভেবে খুব খুশি।
    আখ ভাঙছে মনের সুখে।
    এইসময় শ্যামলদারা গিয়ে খবর দিয়েছে চাষিদের, দেখো আসল চোর আজ পাবে।
    ছেলেটি, এখন লোক, বিদেশে থাকে, বৈজ্ঞানিক, নাম লিখছি না, ৫/৬ টা আখ ভেঙেছে।
    আরো ভাঙবে। এমন সময় চাষির দল হাজির।
    ওই ভাঙা আখ দিয়ে বেদম মার।
    পিঠ একেবারে লাল।
    আমাদের খুব খারাপ লাগছে।
    শ্যামলদারা ৫/৬ টা আখ পেয়ে গেল।
    আর চুক্তি হলো, আখ চুরির দরকার নেই।
    এমনসব ভালো ছেলে চোর ধরিয়ে দেয়।
    গোটা চারেক আখ পাবে, লরি এলে ওরাই পাহারাদার।
    দু চারটে খেতের শসা কাঁকুড়ও মিলতে লাগলো ভালো ছেলেদের জন্য।
    তা আমার আর আজমের এ-রকম এক মার খাওয়ার গল্প আছে।
    আমাদের সঙ্গে উত্তরপাড়ার দুটি ছেলে পড়তো। আমাদের বোঝালো, ওদের একটা কুল গাছ আছে। দারুণ মিষ্টি কুল। খেতে যেতে পারি। নমুনা হিসেবে চারটি খেতে দিল। নারকুলে কুল।
    খেয়ে তর।
    চল।
    তো আমি আর আমার এক বন্ধু গেছি। বেড়া খুলে ঢুকে কুল পাড়ছি।
    দেখি ওরা নেই। একটু সন্দেহ হলো। বের হতে গেলাম। তখনই হাজির গাছের আসল মালিকের ছেলে।
    ব্যাটা তোমরা রোজ এসে কুল পেড়ে যাও। আমি ভাবি, ওরা।
    দেখাচ্ছি মজা।
    বলেই লাঠি দিয়ে মার।
    ব্যাটারা করেছে কী, নিজেরা কুল পেড়ে খায়। আজ আমাদের ডেকে এনে নিজেদের গাছ বলে মালিকের ছেলেকে গিয়ে বলেছে, ওরা রোজ এসে কুল খেয়ে যায়।
    আজ ধরবি তো চল।
    বন্ধু ভাস্কর সেন কথাপ্রসঙ্গে জানালেন,
    ইটের টুকরো বা মাটির হাঁড়ির টুকরো ঘষে গোল করে চাকতি বানানো হত। একটার ওপরে একটা লম্বা করে বসানোর পর একজন একজন করে একটু দূর থেকে বল গড়িয়ে সেটা ভাঙার চেষ্টা করত। যে ভাঙত সে হত চোর। একজন পালা করে চাকতির ছোট মিনারের পিছনে উইকেট কিপারের মত দাঁড়াত। মিনার ভাঙলেই বলের দখল নিত সে। তারপর বাকিরা বল নিয়ে ছুঁড়ে নিজেদের মধ্যে পাস করত। কিন্তু নিয়ম হল বল হাতে পেলে স্থান পরিবর্তন না করেই পাস করতে হবে। বল হাতে দৌড়ন যাবে না। চোরের কাজ হল বল নিজের দখলে আনা আর বল পেলেই সজোরে তা কোন একজনকে লক্ষ্য করে ছুঁড়ে মারা। বল গায়ে লাগলেই সেও চোর। এই ভাবে চোরের সংখ্যা বাড়তে থাকে। যে শেষ পর্যন্ত টিঁকে থাকবে জিত তার। বল এত জোরে ছোঁড়া হত লাগলে গায়ে চাকা চাকা দাগ হয়ে যেত। তবুও এ খেলার আকর্ষণ ছিল প্রবল। এও আপনার ভাষায় ডাকাতে খেলা। আর খেলা মাঠে শুরু হলেও একটু পরেই তা পাড়া জুড়ে ছড়িয়ে পড়ত।



    (ক্রমশঃ)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ধারাবাহিক | ০৩ আগস্ট ২০২৪ | ৩৩৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০৩ আগস্ট ২০২৪ ২০:৫৩535656
  • ডাং-গুলি (গুলি-ডাং), বুড়ি ছোঁয়া (বুড়ি বসন্তী) এবং বল মেরে চারার গাছ ভেঙ্গে তারপর বল দিয়ে মেরে পিঠ-গা-হাত-পা লাল দাগড়া করে দেওয়ার খেলা 'পিট্টু' - তিনটেই চমৎকার ভাবে বর্ণনা করে দিয়েছেন। দরকার মত এই লেখার লিঙ্ক বসিয়ে দিলেই আর নতুন করে বোঝাতে লাগবেনা। laughyes
  • Eman Bhasha | ০৩ আগস্ট ২০২৪ ২২:২৭535662
  • ধন্যবাদ অমিতাভদা
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন