এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা  বিবিধ

  • চিনের সাথে ক্যাঁচাল

    দেব
    আলোচনা | বিবিধ | ২০ জুলাই ২০১৭ | ১৫৬০১ বার পঠিত
  • ১৯৬২র পর ১৯৮৬-৮৭, তারপর এই ২০১৭ এ এসে আবার চিনের সাথে ভাল রকম ঝামেলা শুরু হয়েছে। সেই একই গপ্পো - জমি কার?

    ঘটনার স্থল সিকিম-তিব্বত-ভুটান এই তিনটি রাজ্য ও দেশ যেখানে এসে মিলেছে সেই বিন্দু এবং তার পূর্বদিকের কয়েক বর্গকিমি ক্ষেত্র নিয়ে। সিকিম এবং তিব্বতের সীমানা ১৮৯০ সালে ব্রিটিশ ভারত ও চিনের রাজার মাঝে হওয়া চুক্তিতে স্থির হয়েছিল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দেব | 57.11.233.45 | ১২ নভেম্বর ২০১৭ ১৭:১৪367117
  • ইনোকুয়াস তো অবশ্যই নয়। কিন্তু তাতে ক্ষতি কি? চার্ম অফেন্সিভ বলে তো একটা কথাই আছে। হ্যাঁ লোকে সন্দেহ করছে ট্রাম্প এগুলো ব্যাক্তিস্বার্থে করছেন, দেশের জন্য নয়। সেটা হতে পারে, স্বীকার করি। কিন্তু এই ডিলগুলো দেখে মনে হচ্ছে উনি সত্যিই চেষ্টা করছেন একটা। হ্যাঁ এগুলো কদ্দুর যাবে সেটা একটা ব্যাপার বটে। আপাতত ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ মোডে আছি।

    রিগার্ডিং উত্তর কোরিয়া, ব্যাপার এই - উত্তর কোরিয়ার ভয় আমেরিকা আজ না হয় কাল দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে নৌসেনার মহড়ার অভিনয় করে পুরো আর্মাডা নিয়ে সত্যি সত্যি উত্তর কোরিয়া আক্রমণ করে বসবে। আমেরিকা প্রত্যেক বছরই উত্তর কোরিয়ার গা ঘেঁষে ঠিক এইরকমই একটা অভিযান প্র্যাকটিস করে। ফলে ডিটার‍্যান্ট হিসাবে উত্তর কোরিয়াকে বিরাট সেনাবাহিনী মেনটেন করতে হয়। খরচা ছোট্ট দেশটির জিডিপির প্রায় ২৫%! চিন প্রোটেকশন দেবে বলেছে কিন্তু জানেনই তো, প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর। তাছাড়া এর ফলে উত্তর কোরিয়াকে চিনের ওপরে নির্ভরশীল থাকতে হচ্ছে। তো কিম দুই ও তিন ঠিক করেছেন কনভেনশনাল সেনার বদলে পারমাণবিক বোমাখানা থাকুক। খরচা অনেক কম। একটু হাঁফ ছাড়া যাবে। অতবড় সেনাবাহিনীকে কমিয়ে আনা যাবে। ছেলেগুলোকে প্রোডাকটিভ কাজে লাগানো যাবে। যদি আমেরিকা আক্রমণ করে, টুকুস করে এক-দু'পিস বোমা ঘাড়ের ওপরে টপকে দিলেই হল। ঠিক যে নীতি পাকিস্তান ভারতের সাথে নিয়ে চলে।

    বলাই বাহুল্য উত্তর কোরিয়ায় ইরাকের মতন 'রেজিম চেঞ্জ' আর সম্ভব নয়। কিন্তু তাও, যদি আমেরিকার মাথা পুরোপুরিই খারাপ হয়ে যায় এবং উত্তর কোরিয়া আক্রমণ করে বসে, বোমা মেরে প্রাথমিক আক্রমণ তো না হয় ঠেকানো গেল। কিন্তু তারপর? আমেরিকাও অন্তত ছোট একটা পারমাণবিক বোমা নিয়ে পাল্টা দেবে। সেইটাকে আটকাতে উত্তর কোরিয়া মিসাইল বানিয়ে চলেছে। যদি আমেরিকা উত্তর কোরিয়ার উপরে পারমাণবিক বোমা হাঁকে, বা সটান কিমের প্রাসাদে খানদশেক টোমাহক ঝাড়ে, তাহলে আমেরিকা এবং তার দুই ভ্যাসাল - জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার ঘাড়ে পরমাণু বোমা নামবে। বোমা এবং মিসাইল মিলিয়ে কমপ্রিহেন্সিভ ডিটার‍্যান্স।

    শুনতে অদ্ভুত লাগলেও, এই পরিস্থিতিটা চিনের কাছেও কাম্য নয়। উত্তর কোরিয়াকে চিন নিজের তাঁবে রাখতে চায়। কিন্তু বোমাখানা থাকায় চিনের পক্ষেও আর উত্তর কোরিয়াকে নাচানো সম্ভব নয়। বিস্তারে যাচ্ছি না কিন্তু কিম তিনের সাথে চিনের সম্পর্ক খুব একটা ভাল নয়। নইলে চিন স্যাংশনে রাজি হত না। যদিও চিন উত্তর কোরিয়াকে পুরোপুরি অ্যাবানডন করবে না। দু'দেশের মধ্যে ফর্ম্যাল ডিফেন্স ট্রিটি আছে, ২০২১ অবধি ভ্যালিড। তারপর সেটা রিনিউ হয় কি না সেটা দেখলে বোঝা যাবে সম্পর্কটা ঠিক কোথায়।

    এই পরিস্থিতি আসত না যদি জর্জ বুশ 'অ্যাক্সিস অফ ইভিল' নৌটঙ্কিটা না করে কথাবার্তা বলতেন। উত্তর কোরিয়া কিচ্ছু ভুল করে নি। ইরাক, লিবিয়া ও সিরিয়ার পর আমেরিকার বিশ্বাসযোগ্যতা শূন্য। আগামী ২০ বছরেও ঠিক হবে না। ইরাক আক্রমণ যে কতখানা সর্বনাশ করেছে আমেরিকার এখনও লোকের বোধবুদ্ধি হয়নি। প্রসঙ্গত ডোনাল্ড ট্রাম্প একলা নেতা যিনি এটা ক্যাম্পেনের সময় স্বীকার করেছিলেন। কূদ্যোস।

    তো প্রশ্ন হচ্ছে ট্রাম্প উত্তর কোরিয়া নিয়ে অত চেঁচামেচি করছেন কেন? সিম্পল। প্লেয়িং টু দা গ্যালারী, এগেইন। উত্তর কোরিয়ার বোমা ও মিসাইল শুধু ডিটারেন্সের জন্য। কিমের মাথাখারাপ নয় যে নিজের থেকে আক্রমণ করে বসবেন। এবং সেটা পেন্টাগন ও ট্রাম্প খুব ভালভাবেই বোঝেন। উনি ভেবেছিলেন হাঁকডাক করলে চিনকে হয়তো ভয় দেখানো যাবে। আফটার অল চিন নিজের দোরগোড়ায় পরমাণু যুদ্ধ চায় না। তো "এই উত্তর কোরিয়া আক্রমণ করে বসলাম!" এরকম একখানা ইঙ্গিত দিলে যদি চিনের থেকে কিছু আদায় হয়। চিন কলড দা ব্লাফ। ট্রাম্প প্রোপ্যাগ্যান্ডা যুদ্ধের রিয়ারগার্ড অ্যাকশন খেলছেন এখন। অত ফট করে তো আর ক্লাইম্বডাউন করা যায় না।

    উত্তর কোরিয়া বোমা ছাড়বে না। শান্তি বৈঠক করে কিছু হবে না। কিছুদিন বাদে এটা নিউ নর্ম্যাল হয়ে যাবে যে চিন ও রাশিয়ার পর তৃতীয় একটি দেশ আমেরিকার মূল ভূখন্ডের উপরে পরমাণু হামলা করতে সক্ষম। তাতে কারোর কিস্যু বিগড়োবে না। স্যাংশন থাকবে কি না সেটা চিনের ওপরে নির্ভর করছে। আমেরিকার অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে উত্তর কোরিয়া কার্ড খেলা চলতে থাকবে যতদিন না এটার প্রোপ্যাগ্যান্ডা ভ্যালু শেষ হচ্ছে।
  • S | 184.45.155.75 | ১২ নভেম্বর ২০১৭ ১৮:০০367118
  • "প্রসঙ্গত ডোনাল্ড ট্রাম্প একলা নেতা যিনি এটা ক্যাম্পেনের সময় স্বীকার করেছিলেন।"

    এটা ঠিক না। অন্যদের কথা ছেড়েই দিলাম, জেব বুশও বলেছিলো যে ইরাকে গিয়ে ভুল হয়েছে।

    হ্যাঁ, এটা ঠিক যে উত্তর কোরিয়ার এই রেজিম বোমা বানিয়ে নিজেদেরকে ইন্সিওর্ড করতে চাইছে। কিন্তু যদি চীন চায়, তাহলে চেন্জ আসতেও পারে। চীন যদি ট্রেড বন্ধ করে দেয়, তখন কিম বাধ্য হবে টেবিলে বসতে। সেইটাই আম্রিগা চাইছে।

    উত্তর কোরিয়া বোধয় কোনোদিনই আমেরিকার মুল ভুখন্ডে হামলা করতে পারবে না। আমেরিকার মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম খুব খুব ভালো। আর উত্তর কোরিয়ার মিসাইল ক্ষমতা ততটাই দুর্বল।

    ট্রাম্পের উপরে অত ভরসা করবেন না। উনি এখন পুতিনের কথামতন চলছে। সেই পরিস্থিতি পরিবর্তন হলে কি করে সেইটাই দেখার।
  • a | 213.221.213.13 | ১২ নভেম্বর ২০১৭ ২১:০৮367120
  • দেবকে বলছি, একটু গেলে হত না? বিস্তারে? কিম আর চিনের সম্পর্ক নিয়ে?
  • একক | 53.224.129.61 | ১২ নভেম্বর ২০১৭ ২১:৩০367121
  • রিউমর ছড়ানো অতীব ভালো কাজ । পার্টিকুলার রিউমর বাতাসে ছেড়ে দিয়ে কী রিপার্কেষণ আসছে , কত ফ্রিকোয়েন্সিতে , কোন ডেমোগ্রাফি তেড়ে আসছে ,কারা প্যাসিভ এগুলো স্টাডি করা যায় । ভবিষ্যত পৃথিবীতে কূটনীতি হবে পুরোপুরি স্টাডি নির্ভর সাবজেক্ট এবং ক্যাল্কুলেটেড রিউমর সেখানে অপ্রতিরোধ্য টুল ।
  • modi | 214.85.191.30 | ১২ নভেম্বর ২০১৭ ২১:৪৩367122
  • একক কি হ্যারি শেলডনের ফ্যান হয়ে গেল নাকি? ঃ-)
  • dc | 120.227.235.23 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১০:২৯367124
  • আচ্ছা হাপপ্যান্ট পরা গৌমাতারা কি চীনের বর্ডারেও লড়বে?
  • Tim | 108.228.61.183 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১১:২৪367125
  • দেবের লেখাটা কি পিডিএফ করেছে কেউ?
  • | 52.107.70.192 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১১:৩৬367127
  • ডোকলাম নিয়ে গোমাতার সন্তানরা কিচুই বলচে না হায়!
  • dc | 120.227.235.23 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১১:৪০367128
  • ডোকলামে তো একেবারে ঢোকলা গুঁজে দিয়েছে।
  • সিকি | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৫:৩৭367130
  • টিম, আমি এই লেখাটা নিয়ে বসব। তবে একা হবে না। তোকে ডেকে নেব। আগে ড্রাফটটা বানাই।
  • | 144.159.168.72 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৭:৪০367131
  • pi | 24.139.221.129 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২১:৪৪367132
  • এবার একটু সময় নিয়ে পড়ব, তুলে রাখি।
  • | 144.159.168.72 | ২৮ মার্চ ২০১৮ ১৬:৪৯367133
  • এদিকে তো ডোকলাম নিয়ে জোবরদস্ত বকুনি খেয়ে ৫৬ ইন্চি মোটামুতি ১৬ ইন্চিতে কুঁকড়ে গেছে ... কোনও হ্হুঙ্কার দূর কি বাত কোনও বক্তব্যই নেই যা দেখা যাচ্ছে।

    উদিকে আবার ১৯৬২ র চিনের সাথে যুদ্ধের অফিশিয়াল ডকুও ডিক্লাসিফাই করতে দিচ্ছে না। আশ্চর্য্য না? নেহেরুর আমলের এমন ডকু হাতে পেয়েও ....

    https://thewire.in/history/bjp-bipolar-behaviour-secrecy-1962-war
  • | 144.159.168.72 | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১০:৫৯367134
  • "নাচছে বটে ভারত, কিন্তু তা কিংকর্তব্যবিমূঢ় বিপাকে পড়ে যাওয়া একার নৃত্য! কূটনৈতিক প্রথাকে উল্টে দিয়ে পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে দু’-দু’বার চিন সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। এপ্রিলের শেষে এবং জুনের গোড়ায়। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা থেকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী— চিন যাওয়ার ধুম লেগে গিয়েছে গত দেড় মাসে! দলাই লামাকে দিয়ে বলানো হচ্ছে, হিন্দি-চিনি ভাই ভাই! কেননা হাত বাড়ালে সত্যিই যে কোনও বন্ধু নেই পাড়াপড়শিতে। ভুটানকে বুঝিয়ে, পাশে না নিয়েই ডোকলামে আড়াই মাস ধরে বুক বাজিয়ে তাল ঠুকেছে নয়াদিল্লি।
    ..........
    ..........
    বরং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় চিনা নীতিতে তিতিবিরক্ত ফিলিপিন্স, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনামের মতো দেশগুলি তো প্রকাশ্যেই বলতে শুরু করেছে অন্য কথা। আসিয়ান ব্লকের অভিযোগ, ভারতকেই তো নেতৃত্ব অর্পণ করা হয়েছিল সমুদ্র-রাজনীতিতে একজোট হয়ে ড্রাগনের বিরোধিতা করার। কিন্তু বাৎসরিক মালাবার নৌ-মহড়া (আমেরিকা, জাপান, অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে) এবং চতুর্দেশীয় অক্ষ গড়ে শম্বুক গতিতে এগোনো ছাড়া বলার মতো কোনও রান ভারতের ব্যাটে নেই।

    দ্বিতীয় বিষয়টি আরও হতাশাজনক। নরম-গরম কূটনীতি বিশ্বব্যবস্থায় নতুন কোনও কৌশল নয়। কিন্তু কোন অনুপানে কতটা নরমের সঙ্গে কতটা গরম মেশালে প্রার্থিত চাপ তৈরি করা যাবে, তার নিক্তি মোদীর সরকারের হাতে দেখা যাচ্ছে না। বরং এই প্রশ্নে দৃশ্যতই দিশেহারা নয়াদিল্লি। কখনও নোট দিয়ে আমলা-মন্ত্রীদের সতর্ক করা হচ্ছে তিব্বতি ধর্মগুরু দলাই লামার অনুষ্ঠানের ধারে কাছে না যেতে। কারণ, চিনকে চটানো চলবে না। তার পক্ষকালের মধ্যেই সেই দলাই লামার অনুষ্ঠানেই পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের। মলদ্বীপে জরুরি অবস্থা জারি হওয়ার পর গর্জন করেছিল ভারত। বলা হয়েছিলঃ চিন, তুমি হাত ওঠাও। ভ্রুক্ষেপ করেনি বেজিং। সেই নরেন্দ্র মোদী সরকারই এখন গোপনে চিনকে বার্তা দিয়েছেঃ আমরা মলদ্বীপ-সঙ্কট নিয়ে নাক গলা চ্ছি না, ভাই তোমরাও আর ঝামেলা বাড়িয়ো না! ওবর নিয়ে জবরদস্ত বিরোধিতার পর এখন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, পাক-চিন আর্থিক করিডর নিয়ে বললেও ওবর নিয়ে কোনও সমালোচনা করা হবে না।"

    http://www.anandabazar.com/editorial/prime-minister-is-going-to-visit-china-for-two-times-in-five-weeks-1.773263?ref=editorial-new-stry
  • lcm | 109.0.80.158 | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২০:০৫367135
  • চীন-এর সঙ্গে ব্যবসা তো বেড়েই চলেছে।

    আমদানি


    রপ্তানি


    <https://globaledge.msu.edu/countries/india/tradestats
  • lcm | 109.0.80.158 | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২০:০৮367136
  • লিন্ক কেটে গেল। ভারতের আমদানি-রপ্তানি,

    আমদানি


    রপ্তানি
  • sm | 52.110.148.205 | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২০:৩২367138
  • চায়নার সঙ্গে ট্রেড ডেফিসিট তো সাগরের চেয়েও গভীর!হিমালয়ের চেয়েও উঁচু!চায়নার বদমায়েশি ধরে ফেলেছি।এই পাপাচার বন্ধ হোক!
    অবিলম্বে,জিং পিং কে পিং পং বলের মতো দূরে ঠেলে, ট্রাম্প কে গ্রিটিংস কার্ড ভেজা হোক।
  • PM | 56.152.100.168 | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২১:৪৭367139
  • লিস্ট টা ইন্টারেস্টিঙ্গ। সুইসারল্যন্ড আর ইন্দোনেসিয়া থেকে কি এতো আমদানি করে ভারত ?
  • b | 24.139.196.6 | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২১:৫৭367140
  • দ এর কথার প্রেক্ষিতে। উত্তর পূর্ব ভারতের সমস্ত কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে এম এইচ আর ডি থেকে সপ্তা দেড়েক আগে একটা চিঠি এসেছে। দলাই লামা সম্ভবতঃ মে-জুন মাস নাগাদ উত্তর পূর্বে আসছেন, কয়েঅকটি সভা হবে। "স্পর্শকাতরতার" কথা মাথায় রেখে সমস্ত কেন্দ্রীয় চাকুরেদের লিখিত অনুরোধ করা/আদেশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা যেন ঐ সব সভায় না যান।
  • b | 24.139.196.6 | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২১:৫৯367141
  • ওহো, দ লিখে দিয়েছেন।
  • S | 202.156.215.1 | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২২:৪৩367142
  • সুইটজার্ল্যান্ড থেকে প্রধানত জুয়েলারি প্রোডাক্টস (প্রেশাস স্টোনস, মেটালস) ইম্পোর্ট করে ভারত।
  • S | 202.156.215.1 | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২২:৪৪367143
  • আর ইন্দোনেশিয়া থেকে পাম ওয়েল।
  • PM | 56.152.100.168 | ২৭ এপ্রিল ২০১৮ ০১:০৬367144
  • ১২ বিলিওন এর পাম ওয়েল
  • S | 202.156.215.1 | ২৭ এপ্রিল ২০১৮ ০১:১৭367145
  • সব পাম ওয়েল না। কিন্তু ওটাই সব থেকে বড়। এছাড়াও কয়লা, কপার, রাবার এইসব ইম্পোর্টও করে। ২০১৭তে ইন্ডিয়া ১ কোটির টনের বেশি পাম ওয়েল ইম্পোর্ট করেছে। পাম ওয়েলের দাম এখন টন প্রতি ৭০০ ডলার।

    সুইজারল্যান্ড বোধয় ট্রেডিঙ্গ করে। মানে সব জায়্গা থেকে এনে তারপরে বিক্রি করে। পুরো ইয়োরোপই তো এই পরের ধনে পোদ্দারি করেই বড়লোক হয়েছে। ইন্ডিয়াতে সোনার ডিমান্ড মারাত্মক - লার্জেস্ট ইম্পোর্টার। তবে প্রেশাস স্টোন ইম্পোর্ট করা হয় কাটিঙ্গ করে রিসেলের জন্য - ফলে এক্স্পোর্টও বেশি।
  • sm | 52.110.148.205 | ২৭ এপ্রিল ২০১৮ ০৯:৫০367146
  • গোল্ডের লার্জেস্ট ইম্পোর্টার হিসাবে টপ ফাইভ এর মধ্যে ইন্ডিয়া পাঁচ নম্বর দেখছি।
    সুইটজারল্যান্ড,চায়না, ইউকে,হং কং তারপর ইণ্ডিয়া।
    এটা কি ঠিক?
    আমার ধারণা ছিলো, চায়না লার্জেস্ট তারপর ইন্ডিয়া।
  • lcm | 146.152.209.239 | ২৭ এপ্রিল ২০১৮ ১০:৫১367147
  • সুইৎজারল্যান্ডে - প্রসাস মেটাল কাটিং, রিফাইনিং ইন্ডাস্ট্রি বেশ বড় ব্যাপার (মানে দেশটির সাইজের তুলনায়)। এমনিতেই সূক্ষ্ম ইঞ্জিনিয়ারিং-এ সুইশরা ভাল- - ঘড়ি থেকে ছুরি।
    বলছে --
    Most of the gold produced in the world transits physically through Switzerland. Four of the world’s major six refineries of gold are located on Swiss soil. If you look at the refineries on the Good Delivery List, this six have 90% of the volume.
  • PM | 56.152.100.168 | ২৭ এপ্রিল ২০১৮ ১১:৪৭367150
  • India China: Why is Modi meeting Xi now?
    ---------------
    "Thirdly, India is responding to an uncertain period in world politics. India's concern is that Beijing will improve ties both with Washington, because of the North Korean crisis, and with Moscow, because of the rupture in West-Russia relations, all at Delhi's expense. Better, in this view, that India hedges its bets now.

    "With a strengthening Russia-China axis and with the US taking its eye off China to deal with Russia," warned PS Raghavan, a former ambassador and chairman of a body that advises the Indian government on national security, "it is prudent for India to maintain a harmonious dialogue with China, even as we deal with the wrinkles in our relations with the other two great powers."
    -------------------------

    http://www.bbc.com/news/world-asia-india-43904086
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন