এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিবেকি কন্ঠ ও মার্কিন সরকারের বদমাইশি

    shyamal
    অন্যান্য | ২৯ জুন ২০০৮ | ২৬৪৮৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • shyamal | 64.47.121.98 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০০:৪৬400448
  • শুভজিত,

    আমার মনে হয় চাক্কা জ্যাম, বন্ধ, পুলিশ পিটানো, রেল অবরোধ ইত্যাদি বাক স্বাধীনতা নয়, বেআইনী কাজ করা। ঘুষ নেওয়া বা ব্যাঙ্ক ডাকাতির চেয়ে কোন তফাৎ নেই। আমাদের দেশে সরকার দৃঢ় হাতে আইন মানাতে পারেনা কেন জানিনা। জনতা বেআইনী কাজ করলে পুলিশের উচিৎ তাদের সরে যেতে বলা। কাজ না হলে কাঁদানে গ্যাস দেওয়া। কাজ না হলে বলা আপনারা বেআইনী কাজ করছেন, এবার আমরা গুলি চালাব। তিন বার ওয়ার্নিং দেওয়া। তার পর গুলি চালানো। যদি দুটো বন্ধে পুলিশ ( বা সি আর পি) এ কাজ করে আর গোটা পঞ্চাশেক লাশ পড়ে, প: বঙ্গে আর বন্ধ হবেনা।

    বাম ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় সরকারের থেকে সমর্থন তুলে নিয়েছে। এগারো তারিখ বোধ হয় নো কনফিডেন্স ভোট।
  • Blank | 170.153.62.251 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০১:২২400449
  • বন্ধ ও বেআইনি?
  • nyara | 67.88.241.3 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০১:৪০400450
  • ব্যক্তিগতভাবে বন্ধ বেআইনি হতে পারে না, কারণ সেটা ব্যক্তির গণতান্ত্রিক অধিকারে হাত দেওয়া হয়। মানে একজন ব্যক্তি যদি বলে আমি বন্ধের সমর্থনে আজ কাজে যাব না, সেটা বেআইনি হতে পারে না (ক্ষেত্রবিশেষে ছাড়া)। তবে তার জন্যে আইনমাফিক যা প্রাপ্য (মাইনে কাটা বা ছুটি কাটা) তা মেনে নিতে হবে।

    যা কিন্তু বন্ধ চাপিয়ে দেওয়া বা করতে বাধ্য করা বেআইনি, কারণ সেক্ষেত্রে অন্য লোকের গণতান্ত্রিক অধিকারে হাত দেওয়া। কাজেই চাক্কা জ্যাম, রেল ও রাস্তা অবরোধ, জোর করে অফিস না করতে দেওয়া - এগুলো সবই বেআইনি।
  • Abhyu | 130.207.140.235 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০১:৪৩400451
  • গোটা পঞ্চাশেক লাশ?? হাততালি ।
  • shyamal | 64.47.121.98 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০২:০৫400452
  • ধরুন আপনি বন্ধের দিন আপিস যাচ্ছেন, তখন একটা মব আপনার বাহনকে (গাড়ী, অটো, বাস) চলতে দিলনা। পুলিশ বা সি আর পি তাদের বলল মানে মানে সরে যেতে । তারা গেলনা। তাদের ওপর কাঁদানে গ্যাস চার্জ করা হল। তাও তারা সরলনা। তখন যদি গুলি চালানো হয় তাতে আপনার আপত্তিটা বলবেন? এদেশে তো আপনাকে যদি পুলিশ বলে , স্টপ আর আপনি না থামেন, পুলিশ আপনার শরীর (পা নয়) লক্ষ্য করে গুলি চালাবে। এতে দোষের কি?
    আপনি আইন মেনে চলুন , পুলিশ আপনাকে মারবে না। বেআইনী কাজ বন্ধ করার জন্যই তো পুলিশ আছে। নাকি?
  • Blank | 170.153.62.251 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০২:২৪400453
  • ভাগ্যিস !!
  • Abhyu | 130.207.140.235 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০২:৩৫400454
  • এ দেশে হয় মানেই ভালো এমন কথা মানা গেল না। তাছাড়া বেআইনী কাজ করা মানেই ভুল কাজ সেকথাও বলা যায় না।

    কাঁদানে গ্যাস ছোড়ার পরেও যদি গুলি চালিয়ে পঞ্চাশটা লাশ ফেলতে হয় (যাতে কেউ বন্ধের দিনে গাড়ি চালিয়ে অফিস যেতে পারে) তাহলে মনে হয় বন্ধের ইস্যুটা খুব বেশিই সিরিয়াস ধরণের কিছু। সে ক্ষেত্রে গুলি চালানোটা রাষ্ট্রের ক্ষমতা দেখানো ছাড়া আর কি?
  • shyamal | 64.47.121.98 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০২:৪৮400455
  • অভ্যু,
    গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে প্রতি ব্যাক্তির কতগুলো দায়িত্ব ও অধিকার থাকে। তার মধ্যে একটা হল আইন না ভাঙ্গা। আইন করেছে দেশের সাংসদরা। আপনার সেই আইন ভাঙ্গা মানে আপনি দেশের মেজরিটির বিরুদ্ধে যাচ্ছেন। আপনার মত যদি সবাই শোনে তবে আপনি দল তৈরী করে লোকসভায় যান আর আইন বদলান। কিন্তু গণতন্ত্রে আপনি নিজের হাতে আইন নিলে লাশ ফেলতে হতে পারে। রাষ্ট্র এ ক্ষেত্রে ক্ষমতা দেখাচ্ছেনা, শুধু নিয়ম মানছে। সে নিয়মে কিন্তু মেজরিটির সায় আছে।
    এটা গণতন্ত্র না হলে আপনার যুক্তি খাটতে পারত হয়তো।

    যাই হোক, সিপিএম এবার কোথায় যাবে? সরকার তো পরমাণু চুক্তিতে বদ্ধপরিকর।
  • shyamal | 64.47.121.98 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০২:৫৪400458
  • মনে হচ্ছে সরকার টিঁকে গেল।
    http://www.anandabazar.com/9desh01.htm
    এখানে পার্টিগুলোর সাইজ দিয়েছে।
  • Abhyu | 130.207.140.235 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ০২:৫৪400456
  • এ থ্রেডটা এ নিয়ে আলোচনার জায়গা নয়। তবু রাষ্ট্রের ক্ষমতা দেখানোর প্রসঙ্গে বিনায়ক সেনের নাম উল্লেখ করে যাই।

    যাই হোক, সিপিএম সম্ভবতো এবার ভোগে যাবে :)

  • umesh | 62.254.196.200 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ১২:৪৬400459
  • আমি যতদুর জানি, পশ্চিম এর দেশ গুলো তে পুলিশ সরাসরি সরকার দ্বারা চালিত নয় মোটামুটি একটা স্বাধীন dept.
    কিন্তু ভারতে পুলিশ সরাসরি সরকার এর (মানে ক্ষমতা তে যে দল আছে) দ্বারা চালিত।
  • umesh | 62.254.196.200 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ১২:৫৮400460
  • তাই পুলিশ কে বাধ্য হয়ে সরকারের কথা মতো চলতে হয়। বন্ধ, রাস্তা রোকো তে বাধা না
  • Suvajit | 124.183.74.32 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ১৯:৩২400461
  • শ্যামলবাবু আপনিও শেষে দমদম দাওয়াইকেই এন্ডোর্স করলেন। আইন ভাঙ্গলে পুলিশ যদি গুলি চালাতে পারে, তাহলে পুলিশ বেআইনি কাজ করলে জনতাও ধরে ঠ্যাঙাতে পারে। আর বেআইনি কাজ তো টপ টু বটম সর্বত্র হচ্ছে, সবাইকেই গুলি করা হোক তাহলে। শুধু বন্ধ সমর্থকদের কেন?
    মানছি যে এই প:ব:য়ে অত্যাধিক বন্ধ হওয়ায়, আর বন্ধ কোনো প্রতিবাদের চটজলদি হাতিয়ার হওয়ায় আপনি ক্ষুব্ধ। বন্ধ তার গুরুত্ব হারিয়েছে। আজ শুধু একটা ক্ষমতা প্রদর্শনের হাতিয়ার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
    কিন্তু তবুও অনেক প্রশ্ন থাকে যে রাজনৈতিক দলগুলো বন্ধ ডাকে কেন? নিশ্চয় কোনো ইস্যু থাকে যাতে সরকার স্বচ্ছ নয়, বা তার নীতি ভুল, রূপায়ন ভুল, অথবা নেহাতই বেআইনি কিছু করেছে। সেই বন্ধে এত রাজনৈতিক কর্মী সক্রিয় অংশগ্রহন করে কেন? এক তাদের অন্য রুজিরোজগারের ব্যবস্থা নেই, অথবা তাদের রুজিরোজগারের ব্যবস্থা পার্টির ছত্রছায়ায় থেকে। তার মানে সরকার বা রাষ্ট্র তাদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা দিতে পারেনি। পারেনি তার অনেক কারনের মধ্যে অন্যতম যে সরকারের স্নেহধন্য অনেক লোক নানান রকম বেআইনি কাজ করে গেছে।
    আমেরিকায় বেসিক নেসেসিটির সমস্যা নেই তাই কোনো বড়সড় রাজনৈতিক ইস্যুতে জনগনের সামগ্রিক ইনভলভেন্ট কম। প্রতিবাদের সেই তেজ অনুপস্থিত। তা না হলে ইরাক যুদ্ধের পরে আমেরিকার জনগনকে বিভ্রান্ত করার জন্য বুশের ইম্পিচমেন্ট হল না কেন? যেখানে একটা পরমানু চুক্তির নীতি নিয়ে ভারতে একটা সরকার পড়ে যাবার অবস্থা হয়।
    আর বন্ধকে বেআইনি এবং গুলি করে থামানো সমর্থন করলে তো বলতে হয় গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনেও ব্রিটিশ সরকার পাইকারি হারে মানুষ মেরে ঠিক কাজ করেছিলো।
  • Suvajit | 124.183.74.32 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ১৯:৩৬400462
  • আর ন্যাড়াস্যারের কথাগুলো থিয়োরিটিকালি ট্রু, কিন্তু প্রাক্টিকালি বোনলেস ইলিশমাছ খাওয়ার মতো।
  • shyamal | 64.47.121.98 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ১৯:৫৭400463
  • ১) আমি আগেই বলেছি, অগণতান্ত্রিক দেশে (যেমন পরাধীন ভারতে) আন্দোলন চালানো দরকর হতে পারে। কিন্তু গণতান্ত্রিক দেশে আইনগুলো মেজরিটির দ্বারা তৈরী সরকার বানিয়েছে। বন্ধ করলে মেজরিটির মুখে, আইনের মুখে লাথি মারা হয়।
    ২) সরকারের বিরোধীতা করার জায়গা লোকসভা বা বিধানসভা, রাস্তা নয়। যদি আপনার এইগুলোতে তেমন শক্তি না থাকে তার মানে মেজরিটি আপনার সাথে নেই। তাও যদি কোন অন্যায় হয়ে থাকে, আপনি আরো লোককে জোগাড় করে এম পি, মন্ত্রীদের চিঠি লিখুন যেটা এদেশে হয়। ইমেল করুন। কয়েক লক্ষ চিঠি পেলে এম পি বা মন্ত্রী বুঝবে তার কেন্দ্রে এই ইস্যুর বিরোধীতা না করলে পরের ভোটে হার নিশ্চিত। আর যদি সেটা না করতে পারেন তবে আপনার ইস্যুতে জনসমর্থন নেই।
    ৩) অর্থনৈতিক স্বাধীনতা মানে যদি চাকরি হয়, সরকারের দায় নয় সবার চাকরি করে দেওয়ার। প্রতি অ্যাডাল্টের সেটা দায়ীত্ব।
    ৪) সরকার বেআইনী কাজ করেনা। করে সরকারের কোন ব্যাক্তি ,যেমন মন্ত্রী বা আমলা, আর করে লুকিয়ে। ধরতে পারলে তার শাস্তি হতে পারে। কিন্তু বন্ধ হয় খোলাখুলি।
    ৫) আইন একজায়গায় ভাঙলে আইন ঠুঁটো হয়ে পড়ে। আপনি বন্ধ করলেন , পুলিশ এলনা। কাল আপনার বাড়িতে ডাকাত পড়লেও পুলিশ আসবেনা। তবে তো পুলিশ তুলে দিলেই হয়।
  • dd | 122.167.20.66 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২০:৩২400464
  • ঈশেনেরে লিখি
    বিবেকানন্দদার বইটা আমি পড়ি নি। উনি বেশ নামকরা বামপন্থী (বোধহয় সি পি আই) ছিলেন।
    বছর ত্রিশেক আগের অমন গুরু গম্ভীর ইতিহাসের বইতে ঐ রসিকতা থাকার চান্স একেবারেই নেই। মানে আমার তো পেত্যয় হয় না।
  • aja | 207.47.98.129 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২১:০৬400465
  • গনতন্ত্র বলে যে বস্তুটি আমরা এখন বুঝি, তাতে মেজরিটির ইচ্ছে সব সময় প্রতিফলিত হয় এমন কথা বলা যাবে না।

    ১। অর্ধেকের কম লোকের ভোট পেয়ে কোন সরকার ক্ষমতায় আসতেই পারে। ধরুন পাঁচটা সিট আছে, প্রতি সিটে দশজন করে ভোটার। পার্টি এক তিনটি সিটে ছয়টি করে ভোট পেল, অন্য সিটগুলিতে একটিও ভোট পেল না। পার্টি দুই অন্য সব ভোট পেল। পার্টি এক ছত্রিশ শতাংশ ভোট পেয়ে ক্ষমতায় এল, পার্টি দুই বাহাত্তর শতাংশ ভোট পেয়ে ক্ষমতার বাইরে থাকল। মার্কিন দেশের জেরীম্যান্ডারিং-এর ব্যাপারটা এই ধরনের হিসেবের ওপর দাঁড়িয়ে আছে।

    কেউ বলতেই পারে এই রকম ব্যাপার সংবিধান অনুযায়ী সিদ্ধ, আর সংবিধান যেহেতু মেজরিটি এক সময় গ্রহন করেছিল, তাই মেজরিটির বিরুদ্ধে সরকার গঠনও মেজরিটির ইচ্ছে। সেরকম যুক্তি আমার ঠিক গ্রহনযোগ্য মনে হয় না।

    ২। সরকার পুরো সময়কাল মেজরিটির সমর্থন নাও পেতে পারে। যেমন আপাতত বুশ-সাহেব এটি পাচ্ছেন না বলেই মনে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে সরকারের সিদ্ধান্তই মেজরিটির সিদ্ধান্ত, এমন কথা বলা যায় না।

    ৩। ধরা যাক তিনটি পার্টি আর কুড়িটি ইসু। পার্টি এক আটটি ইসুতে মেজরিটির সাথে একমত, বাকি পার্টি দুটি চারটি করে ইসুতে মেজরিটির সাথে একমত, বাকী চারটি ইসুতে সব পার্টিই মেজরিটির সাথে ভিন্নমত। পার্টি এক ক্ষমতায় এল। সরকার অধিকাংশ ইসুতে মেজরিটিকে রিপ্রেজেন্ট করে না।

    ৪। এটি তঙ্কেÄর কথা। ডিরেক্ট ভোটের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হলেও গন্ডগোল আছে। ধরা যাক একটি সমস্যার তিনটি সমাধান সম্ভব, এ, বি আর সি। ভোটারদের মতামত চাওয়া হল। বলা হল এ, বি আর সি কে পছন্দের ভিত্তিতে সাজাতে। তিন ভোটারের একজন সাজাল এ, বি, সি; অন্যজন সাজাল বি, সি, এ এবং তৃতীয়জন সাজাল সি, এ, বি। দুজন মনে করে এ বি-এর চেয়ে ভাল, দুজন মনে করে বি সি-এর চেয়ে ভাল আর দুজন মনে করে সি এ-র চেয়ে ভাল। কোন সমধানটি গনতান্ত্রিক (বা মেজরিটির আশীর্বাদধন্য)?

    সমাধান হিসেবে বলা হয় পুরোপুরি সাজাতে না বলে একটি সমাধান বাছাই করতে দিলেই তো হয়। সেক্ষেত্রে মেজরিটির পছন্দের একটি অংশকে কনসিডার করা হচ্ছে না। কোন অংশকে বাতিল করা হবে সেই সিদ্ধান্ত কে নেবে?

    বস্তুত: বহু তথাকথিত গনতান্ত্রিক দেশেই এলিট ও মিডিয়া এমন ভান করে যে তাদের পক্ষে অপ্রীতিকর সমাধানগুলি সভ্যসমাজে আলোচনার অযোগ্য (যেমন আমেরিকায় সোশালাইজড মেডিসিন নিয়ে মিডিয়া কথা বলতেই চায় না)। এইভাবে ভোটের ভড়ং বজায় রেখেও মেজরিটির ইচ্ছেকে ইগনোর করা যায়।

    সুতরাং মেজরিটির ইচ্ছে == নির্বাচিত সরকার == আইন, এই সমীকরণটি সবসময় গ্রহনযোগ্য নয়।
  • aja | 207.47.98.129 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২১:১২400466
  • সরি, বাহাত্তর নয়, চৌষট্টি।
  • shyamal | 64.47.121.98 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২১:৩২400467
  • অজ,
    আপনার পোষ্টের মূল কথা হল গণতন্ত্র পারফেক্ট নয়। যদিও আমি চার্চিলের সব কথা মানিনা, এই কথাটা বোধ হয় বেশীর ভাগ শিক্ষিত, গণতান্ত্রিক মানুষ মানেন। It has been said that democracy is the worst form of government except all the others that have been tried.
    গণতন্ত্রে মানুষের সঙ্গে সরকারের একটা চুক্তি (কনট্র্যাক্ট) থাকে কোন ব্যাক্তি চান বা না চান। সেটা হল যে প্রতি ব্যাক্তি ও সরকার সংবিধান ও আইন মেনে চলবে। কেউ না চললে তাকে সংশোধন করার নিয়মাবলী আছে। যেমন আপনার বাড়িতে কাউকে মোলেস্ট করলে আপনি পুলিশের সাহায্য চাইবেন। এটা সেই চুক্তির অংশ।
    এক নিয়ম মানব আর আরেকটা মানবনা, সেটা হলে আইনের কোন মুল্য থাকেনা। কিন্তু আপনি সর্বদাই আইন পাল্টাতে পারেন। সেজন্য কি করতে হয় আগে বলেছি। আপনার বা একশো জন এলিটের মনে হল আইন পাল্টাব, আর আইন পাল্টে গেল --- এটা কমিউনিষ্ট বা অন্য জাতের ডিক্টেটরশিপে হয়, গণতন্ত্রে নয়।
    এদেশে দেখেছেন তো, অনেক ইস্যুতে রেফারেন্ডাম হয়। আমার মনে হয় ভারতে এটা শুরু করলে ভাল।

    ধরুন, চুক্তি চাষ। প: বঙ্গে যদি এর ওপর রেফারেন্ডাম হয়, তবে পরের ভোটে ছাপ দেওয়ার সাথে সাথে ভোটারদের একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে -- আপনি চুক্তি চাষের পক্ষে না বিপক্ষে? তাতে পুরো রাজ্যের ফিডব্যাক পাওয়া যাবে, কতিপয় এম এল এর নয়।
    এর অনেক মাইনর অসুবিধা আছে, যেমন ভারতে অনেকে নিরক্ষর। কিন্তু সেগুলোর ওয়ে অ্যারাউন্ড আছে।
  • aja | 207.47.98.129 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২১:৪৪400469
  • আমার পোস্টের মূল কথা হল যে সোশ্যাল ক¾ট্রাকটের কথা আপনি বলছেন সেইটি একটি ধাপ্পাবাজী। শাসক এবং এলিটেরা নিজেদের ইচ্ছেকে জনগনের ইচ্ছে বলে চালিয়ে দিতে চায়, যাতে শাসন ও শোষণের ওভারহেড কম থাকে। মোটের ওপর যারা প্রতিবাদ করছে তাদের যদি বিশ্বাস করানো যায় যে তারা আসলে অধিকাংশের বিরোধিতা করছে, তাহলে প্রতিবাদের জোর কমে যায়।

    এদেশে রেফারেন্ডাম হয়, খুব ভাল। কিন্তু সত্যিকারের ইম্পর্ট্যান্ট ইসুতে কমই হয়। গে ম্যারেজ নিয়ে গুচ্ছের রেফারেন্ডাম হল, সোশ্যালাইজড হেলথ কেয়ার নিয়ে হয় না কেন? ভারতে রেফারেন্ডাম হোক না, বেশ তো। তবে চুক্তি চাষ কেন শুধু, পুরো ইকনমিক লিবারালাইজেশন নিয়েই হোক।
  • shyamal | 64.47.121.98 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২৩:০৫400470
  • আপনার শেষ পোস্টের প্রথম প্যারা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাতে অবিশ্বাস। আইডিয়াল গণতন্ত্র বলে কিছু নেই যেমন আইডিয়াল, ইউটোপিয়ান, ইউনিকর্ন কিছুই হয়না। কিন্তু আপনার বক্তব্যে পরিষ্কার যে আপনার বর্তমানে যে গণতন্ত্রের ফর্ম তাতে বিশ্বাস নেই। তার বদলে কি? অ্যানার্কি না কমিউনিষ্ট ডিক্টেটরশিপ ? কি করা যাবে ভারত, আমেরিকা ও আরো অনেক উন্নত দেশে অধিকাংশ লোক আপনার মতের বিরোধী।
    গণতন্ত্র কেন সুপিরিয়র সেটা নিশ্চয় আপনকে বোঝাতে হবেনা। চার কি পাঁচ বছর অন্তর মানুষ গদি থেকে উৎখাত করতে পারে। আর গণতন্ত্রে বিভিন্ন লবির (গোষ্ঠি, ইন্টারেস্ট গ্রুপ) শক্তির ওপরে পলিসি ঠিক হয়। আপনি মনে হচ্ছে সাধারণ মানুষের মতামতকে পাত্তা দেননা। তাহলে গণতন্ত্রে বিশ্বাস হারাতেন না।
  • aja | 207.47.98.129 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২৩:১৫400471
  • আমার বিশ্বাস হল একটি রিয়েলিস্ট ব্যবস্থায়। সেখেনে শাসক থাকবে আর শাসকেরা যাদের মারবে তাদের প্রতিবাদও থাকবে। খুব মারলে, সে প্রতিবাদ হিংস্রও হতে পারে, বন্ধ ইত্যাদিও হতে পারে। পারফেক্ট গনতন্ত্রে অমন প্রতিবাদের দরকার হত না হয় তো। কিন্তু গনতন্ত্র তো পারফেক্ট নয়। সুতরাং শাসিত ও শোষিতদের কাছে পারফেক্ট ব্যবহার আশা করার দরকার নেই।
  • aja | 207.47.98.129 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২৩:১৭400472
  • আর ইমপারফেক্ট গনতন্ত্রে সাধারন মানুষের মতামত পারফেক্টলি প্রতিফলিত হয় না। সুতরাং যারা ঐ ইমপারফেক্ট গনতন্ত্রের দোহাই দিয়ে মানুষের প্রতিবাদের রাস্তা বন্ধ করে দিতে চান তারাই মানুষের মতামতের তোয়াক্কা করেন না।
  • nyara | 67.88.241.3 | ০৯ জুলাই ২০০৮ ২৩:৫৮400473
  • শুভজিৎ, ঠিক কথা। আমার বক্তব্যটা বেশ থিওরেটিকাল শুনতে লাগছে। কিন্তু ব্যাপার চিরকাল এরকম ছিল না। আগে শুনেছি হর্তাল বেশ স্বত:স্ফুর্তই হত। টুকটাক ইনটিমিডেশন আড়ালে-আবডালে চলত নিশচয়ই, কিন্তু আজকাল যেরকম পাইকারি হারে ক্যাডার নাবিয়ে বন্ধ করাতে হয় সেরকম ব্যাপার ছিল না। ছবিটা বদলাতে শুরু করে আশির দশকের শেষ থেকে।

    বন্ধ আজকাল আর মানুষের প্রতিবাদের প্রতীক নেই। রাজনৈতিক পেশীআস্ফালনের উপায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। নইলে অন্য রাজ্যে, অন্য দেশে এই আঙ্গিকের প্রতিবাদ দেখা যায় না কেন? প্রতিবাদ তখনই স্বত:স্ফুর্ত যেখন রাজনৈতিক কর্মীদের মাঠে না নাবিয়েও, প্রশাসনকে কাজে না লাগিয়েও বন্ধ সফল করানো যায়। তাই যাঁরা দৈনন্দিন রাজনীতিতে সক্রিয় অংশ নেন না, তাঁরা কেউই বোধহয় আর বন্ধকে প্রতিবাদ হিসেবে দেখেন না। কেউ বন্ধ ডাকলে এই কারণেই সমস্বর শুনি, 'আবার বন্ধ!'
  • shyamal | 64.47.121.98 | ১০ জুলাই ২০০৮ ০০:০৮400474
  • অজ,
    শাসন মানেই কি শোষণ? লোকে তো ভোট দিয়ে তাদের এনেছে। পছন্দ না হলে পরের ভোটে তাড়িয়ে দেবে। পরের পার্টি এসে বুঝবে আমরা শোষণ করলে আমাদেরও ঐ দশা হবে। এগুলো আপনাকে বোঝাতে হবে ভাবিনি।

    আপনি বলেছেন, মারলে প্রতিবাদ হিংস্র হতে পারে, বন্ধ হতে পারে। প্রতিবাদ করার জন্য যদি আপনি রবিবার গড়ের মাঠে বিরাট সভা করেন, কেউ আপত্তি করবেনা। কিন্তু আপিসের দিনে লোককে কাজে যেতে না দেওয়ার অধিকার আপনাকে কে দিল? আপনি আইন নিজের হাতে নিলেন। কেন সেটা খারাপ? কেন প্রত্যেকের আইন শৃংখলা মেনে চলতে হবে? কারণ আইন না মানলে সেটাই দেশের সিস্টেম হয়ে দাঁড়ায়। তখন আর আপনি চাইলেও আইনের, পুলিশের সাহায্য পাবেননা।

    কিন্তু বন্ধ ওয়ালা কারুর বৌ বা মেয়েকে যদি চারটে ছেলে এসে তুলে নিয়ে যায়, সেই কিন্তু পুলিশের কাছে ছুটবে।

    আমার কথা হল আইন মানা/না মানাটা ডিসক্রিশনারী হতে পারেনা। আমি তিন আর সাত মানব কিন্তু দুই আর চার আমার পছন্দ নয়। কে ঠিক করবে কোন আইন মানা উচিৎ কোনটা উচিৎ নয়?

    প্রতিবাদ করুন, কিন্তু আইন মেনে। সব গণতন্ত্রের বেসিক প্রেমিস হল প্রতিবাদের সুযোগ। যদিও সবদেশে সব ক্ষেত্রে নয়।
  • aja | 207.47.98.129 | ১০ জুলাই ২০০৮ ০০:১২400475
  • ন্যাড়ার কথা বেশ ভাল, থিওরেটিক্যালি। তবে যারা রিয়েলপলিটিকের সাথে যুক্ত থেকেছে, তারা সবাই জানে, মানুষ ভীষণ খচে থাকলেও, রাজনৈতিক সংগঠন ছাড়া বন্ধ (বা কোন প্রতিবাদই) হবে না। কেন না, অসংগঠিত প্রতিবাদ করতে গেলে ঝাড় খাবার চান্স খুব বেশী।

    পার্টি সরকারে থাকলেই এই নিয়ম বদলে যায় না। আমার মনে আছে, এই নিয়ে আড্ডা দেবার সময় বহু বন্ধ সমর্থককে ভয় পেতে দেখেছি চাকরির ওপর সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে। প্রকৃত গনতন্ত্রে প্রতিবাদ করার জন্য চাকরির ক্ষতি হবে, এই ভয় থাকার কথা নয়। এই সব ভয় দূর করা গেলে, তখন আমি ন্যাড়ার কথা মেনে নেব, অর্থাৎ ক্যাডার দূর করা সমর্থন করব।
  • aja | 207.47.98.129 | ১০ জুলাই ২০০৮ ০০:২৯400476
  • শোষণ পার্টি করে, কিন্তু ছোট-মোট। আসল শোষণ করে যার হাতে উৎপাদনের উপায়। তারা পার্টিদের পোষে। সুতরাং এক পার্টি গিয়ে অন্য পার্টি এলেই শোষণ যায় না। পার্টিরাও জানে ঐ শোষণের বিরুদ্ধে দাঁড়ালে তাদের ক্ষমতায় আসার আশা শেষ। দেখুন না, ওবামা কেমন ফাইসা বিল সমর্থন করছে!

    আইন মানা না মানা ডিসক্রিশনারি নয়। ওটা ক্ষমতার ওপর নির্ভরশীল। আপনার ক্ষমতা থাকলে আপনি আইন মানবেন না, বা সুবিধামত আইন বানিয়ে নেবেন। এই যেমন টেলিকম কোম্পানিরা রেট্রোঅ্যাকটিভ ইমিউনিটি পেতে চলেছে। আমার যদি পয়সা না থাকে তো আমি আইন ভাংব, কি বন্ধ করব, কি ভাংচুর করব, হোয়াটএভার। পুলিশ, আইন এসব আমার স্বার্থে তৈরী হয় নি, আমার স্বার্থ রক্ষা করা তাদের প্রধান কাজ নয়। আম্রিকাতে কখনো পুলুস দিয়ে কাজ করানোর চেষ্টা করেছেন? মানে পাড়ার ছেলেরা হট্টগোল করছে, বকে দিয়ে যাও ধরনের কাজ নয়। কেউ নিখোঁজ, কি খুন হয়েছে তার তদন্ত। দে উইল স্টার্ট ইট। কিন্তু লেবার পেটানোর কাজ তাদের আসল প্রায়োরিটি। তেমন কিছু এসে পরলেই আপনার কাজ ব্যাকবার্ণারে চলে যাবে।

    আর আইন মাত্রই কি মানা যায় নাকি। দাসত্ব-ও তো মার্কিন মুলুকে আইনসঙ্গত: ছিল (অ্যান্ড ইট নিডেড সাম ভায়োলেন্স টু চেঞ্জ দ্যাট)। জিম ক্রো আইন মনে পড়ছে? সেই যে সেপারেট বাট ইকুয়ালের তঙ্কÄ? সিভিল রাইট্‌স মুভমেন্ট কি ভায়োলেন্স-বর্জিত ছিল একেবারে? নেপালের মাওবাদীরা কিছু ভায়োলেন্স ছাড়া নির্বাচনে দাঁড়াতেই পারতো না।

    সর্বাবস্থায় অহিংসা আর আইন মানার কথা বলা আসলে ভায়োলেন্সের ওপর রাষ্ট্রের আর সমাজের এলিটের মনোপলি কায়েম করার কথা বলা।
  • nyara | 67.88.241.3 | ১০ জুলাই ২০০৮ ০০:৩২400477
  • সংগঠন ছাড়া রাজনৈতিক প্রতিবাদ দানা বাঁধে না সে কথা একশোবার সত্যি। তাই সংগঠনের প্রয়োজন আছে। কিন্তু রাজনৈতিক সংগঠন যখন ইনটিমিডেশনের রূপ নেয় (যা আমরা ভাল করেই জানি, যে নেয়) তখন বুঝতে হবে যে হয় দল সংগঠন করার জোর হারিয়েছে অথবা মানুষ প্রতিবাদের বিষয়কে আর প্রতিবাদযোগ্য মনে করছে না।

    এখানে আমি রিয়েলপলিটিকের কথাই বলছি। বছরে একাধিক বন্ধ - দলনির্বিশেষের - যে একটা নর্ম হয়ে গেছে, সেটাকে ন্যায্য ও উপায়ান্তরহীন প্রতিবাদ বলে ধরতে গেলে মগজ বাঁধা রাখতে হবে। পারলাম না।
  • aja | 207.47.98.129 | ১০ জুলাই ২০০৮ ০০:৪৫400478
  • ইন্টিমিডেশন শুধু রাজনৈতিক দলের তরফেই নয়, অন্য দিকেও আছে। একদিকের ইন্টিমিডেশন বজায় রেখে অন্য দিকের ইন্টিমিডেশন বন্ধ হোক, এ দাবি করতে গেলে যতটা মগজ বাঁধা রাখতে হয়, সে পারা গেল না।
  • nyara | 67.88.241.3 | ১০ জুলাই ২০০৮ ০০:৪৬400481
  • অন্য দিকেও মানে? রাজনৈতিক দলকে সাধারণ মানুষ ইন্টিমিডেট করছে? একটু খোলশা করে বল মাইরি, চিত্তে চুলবুলি জাগুক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন