এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নিছক ই একটা গল্প---

    koli
    অন্যান্য | ০৯ ডিসেম্বর ২০০৯ | ১৫৪৬৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • koli | 115.187.54.167 | ১০ জানুয়ারি ২০১০ ১৬:১৪425628
  • বিকেলে বাড়ি ফিরলে শ্যামলী আর চৈতী দুজনে একসঙ্গে। তারপর সন্ধ্যাবেলা সবাই যখন টিভি দেখতে ব্যস্ত তখন শ্যামলী এসে বসলো কলির পাষে। বললো-- এবার বল কি হয়েছে তো? এমনিতেই চুপচাপ থাকিস। আজ আরো চুপ হয়ে গেলি কেন? আমাদের এখানে তো মন টিকছে না বলে? নাকি কিছু হয়েছে? আমাকে বন্ধুর মত সব বলতে পারিস।
    চৈতী কিছু না বলে মুন্নির দেওয়া ছোট্ট কাগজটা ওকে দিলো। -- কি এটা?কার ঠিকানা?---আমি যাকে ভালোবাসি, সে এই ঠিকানায় থাকে। অন্যদিকে তাকিয়ে কথাগুলো বলে গেল চৈতী।
    শ্যামলী অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো-- ভালোবাসিস! কবে থেকে? কই আমি তো বুঝতে পারিনি কোনদিন? এইটুকু একটা মেয়ে হয়ে তুই কি করে চেপে থাকলি এই কথা?
    -- এই জন্যই আমি তোমাদের এখানে আছি দিদি। ওকে আমার কাছ থেকে দূরে রাখার এটাই নাকি একমাত্র পথ।বলতে গিয়ে চোখে জল এলো চৈতীর।
    শ্যামলী বললো- কাঁদছিস কেন বোকার মত? কাঁদবি না একদম। এই ঠিকানা তোকে কে দিলো?
    -- আমাদের পাড়ার একটা মেয়ে, আমার ছোটবেলার বন্ধু-মুন্নি আজ কলেজে এসে দিয়ে গেছে। বলেছে সম্ভব হলে যেন দেখা করি।
    -- আচ্ছা বেশ। জায়গাটা আমি চিনি। তোকে নিয়ে যাবো। এখন আর মন খারাপ করে থাকিস না। চল গানের প্রোগ্রাম হচ্ছে টিভি তে, তুই গান শুনতে তো খুব ভালোবাসিস। চল দেখবি চল।
    -- চৈতী যেন নিজের কানকেই বিশ্বাস করতে পারছিলো না! -- তুমি নিয়ে যাবে আমাকে?কেউ যদি জানতে পারে?
    --কেউ কিচ্ছু জানবে না রে। কাল কলেজ যাওয়ার সময় দুজন একসঙ্গে বেরোবো। কলেজ না গিয়ে ওখানে চলে যাবো....
  • ranjan roy | 115.184.102.130 | ১০ জানুয়ারি ২০১০ ১৮:৫৭425629
  • একি কলি? মাত্র এইটুকু? অ্যাদ্দিন উপোষ করার পর?
  • koli | 115.187.39.203 | ১০ জানুয়ারি ২০১০ ২১:৩৬425630
  • একি আপনি ও কলি'র লেখা পড়েন!!!!!!!!! কি ভালো কি ভালো :-)
  • ranjan roy | 115.184.123.108 | ১০ জানুয়ারি ২০১০ ২২:১৩425631
  • অ্যাই! ""আপনিও'' মানে কি?
    আরেন্টিস্যার ! আমায় বাঁচান!
    "" পূজা করি মোরে রাখিবে উর্দ্ধ্বে সে নহি, নহি।
    ঘৃণা করি মোরে রাখিবে দূরে সে নহি, নহি''।
    ""-- অমি তোমাদেরই লোক, আর কিছু নয়।'' ইত্যাদি, ইত্যাদি,:))))))
    হিন্দি বলয়ে শিখেছি-- শৃংগার রস, শ্রেষ্ঠ রস। আর ব্যর্থ প্রেমের গল্প, ব্যর্থ বিপ্লবের মতনই গল্প হিসেবে অব্যর্থ।
  • Nina | 68.45.145.174 | ১১ জানুয়ারি ২০১০ ০৯:২৯425632
  • কলিয়াআঅ---ঠিক বলেছে রঞ্জন ----আরো চাই আরও চাই--এইটুকুতে হবেনা!!
  • de | 59.163.30.2 | ১১ জানুয়ারি ২০১০ ১১:১৮425633
  • কলি,
    সত্যি কথা, এতোটুকুতে আশ মিটলো না, সময় পেলে একটু বেশী লিখো, কেমন?

  • kallol | 124.124.93.202 | ১১ জানুয়ারি ২০১০ ১৮:৪৩425634
  • অ কলি - কই গো। আর কতক্ষন। দ্যাখা করিয়ে দে-না বাবা।
  • SB | 114.31.249.105 | ১১ জানুয়ারি ২০১০ ১৮:৫৭425635
  • আমারও একই দাবী :-)
  • koli | 115.187.54.154 | ১৩ জানুয়ারি ২০১০ ১০:২৩425636
  • রিক্সা থেকে একটা অচেনা জায়গায় নামলো শ্যামলী আর চৈতী। সারাটা পথ আসতে আসতে চৈতী মনে মনে কত যে ধন্যবাদ দিলো শ্যামলী কে। এতটা ঝুঁকি নিয়ে ওকে এখানে নিয়ে এসেছে তন্ময় এর সঙ্গে দেখা করানোর জন্যে। বাড়ির লোক কেউ জানতে পারলে বকা ঝকা অপমান কিছুই যে বাকি থাকবে না সে সব ই চৈতী জানে। কিছুটা হয়তো শ্যামলী ও আন্দাজ করতে পারে। তবুও বেরিয়ে পড়েছে ওরা দুজনে।
    -- এই যে দাদা একটু শুনুন। এই ঠিকানা টায় কি করে যাবো একটু বলবেন?
    --- আমি তো ঠিক বলতে পারবো না দিদি। আপনি কোন দোকানে জিজ্ঞেস করুন।
    এবার ওরা দুজন একটা দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো, দোকানি দেখিয়ে দিলেন ডানদিকে গিয়ে বাঁদিকে একটু হাঁটলেই পেয়ে যাবেন। দোকানি কে ধন্যবাদ জানিয়ে দুজনে হাঁটতে হাঁটতে পৌছে গেলো একটা কনফেকশনারি টাইপ দোকানের সামনে। একটা বাচ্চা ছেলে দাঁড়িয়ে ছিলো। চৈতী জিজ্ঞেস করলো-- ভাই দোকানদার কোথায়?পুচকে টা বললো-- কাকে চাই? তন্ময়দা? উনি একটু বাইরে গেছেন,আমাকে বসিয়ে রেখে। আপনারা দেখা করতে এসেছেন? বসুন ভেতরে গিয়ে, চেয়ার আছে।বাচ্চাটার মুখে তন্ময় এর নাম শুনে দুজনেই আশ্বস্ত হয়ে দোকানের ভেতর গিয়ে দুটো চেয়ারে দুজনে বসলো।এর মধ্যে কয়েকজন কাস্টমার এসে ফিরে গেলো। মিনিট দশেক পর তন্ময় এলো।এসেই চৈতী কে দেখে ভীষণ ই অবাক হলো। কিন্তু ওকে কিছু না বলে শ্যামলী কে বললো-- আপনি?আপনাকে ঠিক চিনতে পারছি না।
    আমার পিসতুতো দিদি, ওদের সঙ্গেই থাকি এখন। মহিলা কলেজে ভর্তি হয়েছি ওখানেই-- এইভাবে কথা শুরু করলো চৈতী, কতদিন পর....শ্যামলী বললো--আপনি তন্ময় তো? আমি শ্যামলী, ওর দিদি হই সম্পর্কে। তন্ময় বললো-- ও আচ্ছা, নমস্কার দিদি। আসলে ওর সঙ্গে সেভাবে কথা বলার সুযোগ হয়নি কখনো বেশি। তাই সবার কথা ঠিক জানিনা। কিছু মনে করবেন না।-- না না সে ঠিক আছে। এখন তো জানলেন। তবে একটা আপত্তি আছে-বলে শ্যামলী একটু হেসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করলো। তন্ময় তৎক্ষনাৎ বললো-- কী বলুন তো?
    শ্যামলী বললো-- এই যে আপনি আমাকে দিদি বলছেন ঠিক আছে। কিন্তু আপনি কেন?এইসব আপনি টাপনি বলা চলবে না কিন্তু!-- হেসে ফেললো তন্ময়, আচ্ছা ঠিক আছে বলবো না। এবার তন্ময় চৈতীর দিকে তাকালো-- কেমন আছো?আমি ভালো আছি খুব...
    উত্তরে চৈতী বললো-- আমি আরো ভালো আছি তবে।
    কথা বলতে বলতে তন্ময় বিভিন্ন রকমের খাবার সাজিয়ে দিয়ে দিলো শ্যামলীর সামনে-- দিদি, এগুলো একটু খাও। না না বললে শুনবো না কিন্তু।শ্যামলী দেখলো আপত্তি করলে চলবে না, তাই সামান্য একটু কিছু খেয়ে বললো-- চৈতী তোরা কথা বল। আমি চলি। কলেজ ছুটির সময় মতো বাড়ি ফিরিস।তন্ময় এর দিকে তাকিয়ে বললো-- আপনি নিশ্চই ওকে পৌঁছে দেবেন কিছুটা?আসি তাহলে। আবার পরে দেখা হবে।
    --আচ্ছা দিদি। চিন্তা করবেন না ও ঠিক সময় ফিরবে। অবশ্য ও যদি ভয় না পায় এতক্ষন আমার সঙ্গে থাকতে.....
  • koli | 115.187.54.154 | ১৩ জানুয়ারি ২০১০ ১৩:৩৭425239
  • শ্যামলী চলে যেতেই তন্ময় চৈতীকে বললো -- ওদিকে একটা ঘর আছে, তুমি ওখানে গিয়ে বোসো। আমি আসছি একটু পরেই। তন্ময় এর দেখিয়ে দেওয়া ঘরে গেলো চৈতী। দোকানের মধ্যেই একটা ঘর। একটা ছোট্ট খাট, একটা বালিশ, একটা গায়ে দেওয়ার চাদর, দেওয়ালে একটা দড়ি ঝোলানো তাতে কিছু জামাকাপড় ঝুলছে। দেখে বোঝা যায় এখানে কেউ থাকে...
    খাটেই বসলো চৈতী। খুব বেশি আলো নেই ঘরটাতে। বাইরে চৈতী কারো কথা বলার আওয়াজ শুনলো-- "ও তুই এসে গেছিস? এদিকটা একটু দেখ। আমি একটু ঘরে যাই। চৈতী এসেছে।' কথা শুনে চৈতী বুঝতে পারলো ও যে এসেছে সে তন্ময় এর মেজ ভাই।দাদার মুখে চৈতী আসার কথা শুনে ও বললো--তাই নাকি? বৌদি এসেছে! আমি একটু কথা বলি। বলেই ঘরটায় এলো-- কেমন আছো বৌদি? বৌদি ডাকটা শুনে চৈতী খুব ই লজ্জা পেলো। একটু হেসে বললো--ভালো আছি, তুমি ভালো আছো? এইরকম কয়েকটা কথা বলে ভাই বাইরে বেরিয়ে গেলো। দাদাকে বললো-- যা তুই, কথা বল। আমি দেখছি এদিকটা।
    চৈতী বসে ছিলো চুপচাপ। তন্ময় এসে ওর ঠিক পাশেই বসলো। চাইলেও দূরে বসার সুযোগ ছিলো না। এইটুকু ঘরে খুব বেশি দূরত্বে দুজন মানুষ বসতে পারেনা। আর এদের দুজনের তো সেরকম চাওয়া ও নেই। এতদিন পর দেখা হয়েছে!
    চৈতীর একটা হাত তন্ময় ওর কোলের ওপর নিয়ে দুহাতে ধরে বললো-- কেমন আছো সোনা? তোমার রেজাল্টের কথা আমি শুনেছি। এখানে ভর্তি হয়েছো তাও জানি। কিন্তু তুমি আমার ঠিকানা কোথায় পেলে?আমি তো...চৈতী একটা হাত তন্ময় এর মুখে দিয়ে ওকে থামালো। কাঁধে মাথা রেখে বললো-- ভালো আছি তো। তুমি কেমন আছো?
    -- আমি খুব ভালো আছি-- আজ তুমি আমায় তুমি বললে যে! আজ আমার খুব আনন্দের দিন। পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ আমি। চৈতী বললো-- সুখী না ছাই.. সুখী হলে চেহারার এ কি হাল হয়েছে শুনি? আমি দেখতে পাইনা বলে যা মনে চায় তাই করবে?কেন একটুও নিজের যত্ন নাওনা তুমি?
    -- এবার থেকে নেবো তো। এবার তো তুমি এসে গেছো আমার কাছে। আর আমার কোন কষ্ট নেই।কথার ফাঁকে তন্ময় খেয়াল করেনি ওর কাঁধের দিকে শার্ট টা ভিজে উঠেছে-- এ কি! তুমি কাঁদছো? কেন কাঁদছো-- আমি তো আছি এখানেই। কথা বলো সোনা। কতদিন পর তোমাকে দেখছি। কেঁদে একটুও সময় নষ্ট করতে দেবোনা কিন্তু-- বলে চৈতীর গাল টেনে দিলো তন্ময়।বুকে জড়িয়ে নিয়ে বললো-- আমার সোনাকে আমি একটুও কাঁদতে দেবনা। সবসময় এমনি করে কাছে রেখে দেবো।কান্না থামালো চৈতী.....
  • Manish | 117.241.229.176 | ১৩ জানুয়ারি ২০১০ ১৬:৪৯425240
  • বোনডা,আমাগো ও না কাদায়ে আগে বাড়ো।
  • Nina | 75.147.111.42 | ১৪ জানুয়ারি ২০১০ ০২:০১425241
  • তাপ্পর????????
  • de | 59.163.30.5 | ১৪ জানুয়ারি ২০১০ ১০:৫০425242
  • এইত্তো কলি লিখেছে! তারপর কলি?
  • koli | 115.187.37.242 | ২১ জানুয়ারি ২০১০ ০৯:৩২425243
  • ভাইকে দোকান দেখতে বলে চৈতী কে নিয়ে তন্ময় বেরোলো। দুজনে একটা হোটেলে দুপুরের খাওয়া সেরে বেরিয়ে রাস্তায় হাঁটছিলো-- দূরে দূরে...
    নৌকায় উঠবো চলো?-- বলে চৈতীর দিকে তাকালো তন্ময়। খুব খুশী হলো চৈতী-- হুঁ উঠবো তো-- কিন্তু কোথায়?
    --সেকি তুমি জানোনা এখানে কাছেই তো একটা ঘাট আছে, চলো দেখাবো।একটা ট্যাক্সি থামিয়ে উঠলো দুজনে তাতে। গন্তব্য নদীর ঘাট।
    তন্ময় বললো-- একি এখন তো কেউ দেখছে না, এমন ভাবে বসেছো যেন আমি কোন অপরিচিত! এদিকে এসো। কাছে সরে এসে বসলো চৈতী।কলেজের ড্রেস পড়ে বেরিয়েছে বলে একটু অস্বস্তি হচ্ছেই, তাও আবার প্রথম বার কলেজ পালিয়ে!-- কি ভাবছো চৈতী? চৈতীর একটা হাত নিজের হাতে নিতে নিতে বললো তন্ময়।
    --হুঁ? না কিছু না। আপনি কি এখন এখানেই থাকেন? বাবা মা'র সঙ্গে দেখা করতে বাড়ি যান না?
    -- ছটফট করে উঠলো তন্ময়, " একি আবার আপনি বলছো? আমি কিন্তু রেগে যাবো এবারে'
    চৈতী বললো-- সবসময় তুমি বলতে পারবো না -- লজ্জা করে তো! তন্ময় একটু হাসলো-- আচ্ছা বেশ তোমার যখন যা ইচ্ছে হবে বলবে...এবার চৈতীর প্রশেন উত্তরে এলো তন্ময়-- যাই মাঝে মাঝে, ওখানে গেলেই তোমাকে আরো বেশি করে মনে পড়ে। তোমাকে দেখতে না পাওয়ার কষ্ট টা আরো বেড়ে যায়। যে পথ দিয়ে তুমি হেঁটে যেতে সেই পথে যেতে যেতে নিজেকে খুব একা লাগে কেমন যেন, তাই কম যাই।
    সব শুনে শাসনের সুরে চৈতী বললো-- এরকম করবেন না একদম। নিয়মিত বাড়ি যাবেন। আমার জন্য কষ্ট হয় বলে বাবা মায়ের প্রতি অনীহা এলে আমি কিন্তু মেরে দেবো বলে দিলাম!
    -- ওরে বাবা! মেরেই দেবে? আচ্ছা বেশ যাবো যাবো যাবো। কিন্তু মাঝে মাঝে মার খাওয়ার জন্য যদি দুষ্টুমি করি?
    চৈতী হেসে বললো-- খুব পাজি হয়েছেন না?....
  • Manish | 117.241.229.225 | ২১ জানুয়ারি ২০১০ ১৮:২৭425244
  • এক রত্তি লেখা কেনো?
  • koli | 115.187.40.190 | ২১ জানুয়ারি ২০১০ ১৯:৫১425245
  • :)
  • koli | 115.187.40.190 | ২১ জানুয়ারি ২০১০ ২০:০৯425246
  • নৌকায় উঠে মুখোমুখি বসলো দুজন...
    মাঝি সুন্দর একটা গান ধরেছেন--মন যারে চায়--- তারে কি ভুলিতে পারি--- পরের কথায় রে-------গান আর নৌকা চলছে সমান তালে। তার মধ্যে দুজন তাকিয়ে দুজনের দিকে-- তন্ময় বললো " তুমি কি জানো এর মধ্যে একদিন মাসীমার সঙ্গে দেখা করেছি আমি?' অবাক হয়ে চৈতী উত্তর দিলো-- না তো? কবে? মা তো আসেনি এর মধ্যে এখানে!
    -- না উনি আসেন নি হয়তো তোমার সঙ্গে দেখা করতে। আমি ওনার সঙ্গে মন্দিরে দেখা করেছিলাম। অনেক কথা হলো। চৈতী বললো- কি কথা? কি হয়েছে?
    তন্ময় গম্ভীর হলো কিছুটা-- তুমি দেখছি কিছুই জানোনা। তোমার বাড়ির লোক তোমার বিয়ের কথা ভাবছেন। কথাটা আমার কানে এসেছিলো তাই মাসীমাকে অনুরোধ করে এখানে দে্‌কহা করতে বলেছিলাম। আমার তো তোমাদের বাড়ির ত্রিসীমানায় যাওয়া বারণ।
    চৈতী বললো-- মাকে কি বলেছেন?
    -- বলেছি যে অপু আমাকে কথা দিয়েছে তোমার বিয়ে আমার সঙ্গেই হবে। কিন্তু এখন দেখছি অন্যরকম ব্যপার হচ্ছে। কেন হচ্ছে তাই জানতে চেয়েছিলাম।
    মা কি বলেছে সেসব শুনে?-- খুব উদ্বিগ্ন হয়ে জানতে চাইছিলো চৈতী। তন্ময় ওর কাঁধে হাত রেখে আশ্বস্ত করার চেষ্টা করে বললো-- চিন্তা করোনা। যতদিন তুমি চাইবে, ততদিন আমাকে তোমার কাছ থেকে কেউ আলাদা করতে পারবে না চৈতী।আমাদের মধ্যে যা কথা হয়েছে সেটা জরুরী নয়। জরুরী হলো তুমি কি চাও। আর তুমি যা চাও সেটা আমি দেখতেই পাচ্ছি। তুমি নিশ্চিন্তে থাকো।চুপ করে সব মেনে নিলো চৈতী। মনে মনে বললো-- তুমি কেন এত ভালোবাসো আমাকে? হয়তো মা তোমাকে অনেক অপমান করেছে। কিন্তু তুমি আমায় বললে না কিছুই। আমার কষ্ট হবে ভেবে কত কি নিজের মধ্যেই রেখে দাও। আর আমি সব তোমাকে বলি!
    -- কি রে পাগলী! কি ভাবছিস এত? বলেই চৈতীর চুল টেনে দিলো তন্ময়। ভাবনা থেকে বেরিয়ে এলো চৈতী-- ভাবছিলাম অনেক দেরী হচ্ছে এবার যাবো। ঘড়ির দিকে তাকালো তন্ময়-- সেকি! অনেক সময় পেরিয়ে গেলো। মাঝি ভাই নৌকা পাড়ে নিয়ে চলুন। এবার ফিরবো। মাঝি বললেন-- ঠিক আছে বাবু। আবার এলে আমার নৌকাতেই উঠবেন কিন্তু। আপনাদের আমার খুব মনে ধরেছে। তন্ময় হেসে জিজ্ঞেস করলো-- কেন? আমরা ও তো বাকি সবার মতো প্রেম করতে এসেছি এখানে! আলাদা তো নই।
    মাঝি বললো-- সে নাহয় আর নাইবা বললাম বাবু।.......
  • Nina | 66.240.33.35 | ২২ জানুয়ারি ২০১০ ০২:১২425247
  • কি মিষ্টি লিখেছিস রে কলিয়া ---মনটা ভাল হয়ে গেল। তন্ময়ের সঙ্গে যেন চৈতীর সুখের সংসার হয়, বাবা মা দাদাদের আশীর্বাদ নিয়েই!

  • M | 59.93.222.219 | ২৪ জানুয়ারি ২০১০ ২১:৪০425248
  • কলিইইইইইইইইইইইইইইইইইইইই,
    ডেকে গেলুম, ঘুমিয়ে পড়ছো কেন? শেষ কে করবে?
  • nina | 68.36.35.213 | ২৫ জানুয়ারি ২০১০ ০৪:০১425250
  • ও কলি বলনা তাপ্পর কি হল
  • koli | 115.187.36.215 | ২৫ জানুয়ারি ২০১০ ১০:২৯425251
  • :) শেষ তো আমাকেই করতে হবে :)
    ডাক শুনেই জেগে গেলা...................
  • koli | 115.187.36.215 | ২৫ জানুয়ারি ২০১০ ১০:৫৫425252
  • ট্যাক্সি করে পিসির বাড়ির কাচাকাছি একটা জায়গায় নামলো দুজনে। এবার তন্ময় চৈতীকে একটা রিক্সায় তুলে দেবে... দুজন আবার দুদিকে চলে যাবে।চৈতী বললো-- আবার কবে দেখা হবে?
    --তোমার জন্মদিনের দিন সকাল সাড়ে নটায় এখানে আসবে।দুজন মিলে আমরা একটা জায়গায় যাবো। একটু দূরে। সময় লাগবে। কলেজ ছুটির টাইমের মধ্যেই চলে আসবো।চিন্তা কোরো না। সব শুনে চৈতী বললো--আচ্ছা, ভালো থেকো ততদিন। যদি সুযোগ পাই চিঠি দেবো।তন্ময় বললো- তুমিও ভালো থেকো সোনা। মন দিয়ে পড়াশুনা কোরো।এইতো কদিন পর আবার দেখা হবে।মন ভালো রেখো। আমি কাছেই আছি।
    --টাটা....
    আজকের দিনটা ভাবতে ভাবতে রিক্সায় যাচ্ছিলো চৈতী। খেয়াল ই নেই আজ অনেক দেরী হয়ে গেলো। পিসি জানতে চাইলে কি উত্তর দেবে সেসব কিছুই ওর মাথায় নেই। বাড়ির সামনে এসে চৈতীর হুঁশ ফিরলো। কারণ রাস্তাতেই পিসি দাঁড়িয়ে ছিলো। রিক্সা থামিয়ে চৈতী বাড়ির দিকে হাঁটছিলো। পিসি বললো-- কি রে ভাড়া দিলি না। ভাড়া তন্ময় দিয়ে দিয়েছিলো। চৈতী বললো--ভাড়া আগে দিয়ে দিয়েছি পিসি।পিসি আর কিছু বাললো না।ঘরে ঢুকেই চৈতী ভয় পেলো। বাড়িতে মামা মামী ও এসে বসে আছে।সবাই এবার একসঙ্গে জিজ্ঞেস করলো--কোথায় গিয়েছিলি।
  • de | 59.163.30.2 | ২৫ জানুয়ারি ২০১০ ১১:১২425253
  • আসলে এই গল্পটার জন্য খুব টেনশনে আছি কলি, বাড়ির লোকগুলো যা ভিলেন-মার্কা :), আরেকটা পয়েন্ট হলো রিলে-রেসের মতো রিলে গল্প হলে বেশ হতো না? শুরু একজন করবে, শেষ আরেকজন! :) আরো লিখো।
  • koli | 115.187.36.215 | ২৫ জানুয়ারি ২০১০ ১১:৩৩425254
  • :) এইরকম টা হলে আমার ও খুব সুবিধে হতো। কিন্তু----- থাক আমি ই লিখছি :)
  • koli | 115.187.36.215 | ২৫ জানুয়ারি ২০১০ ১১:৪৪425255
  • সেদিন বন্ধুর বাড়ি গেয়েছি জ্যামে আটকে গেছি এসব বলে অনেক বোঝানের চেষ্টা করেছিলো চৈতী। কে কতটা বিশ্বাস করলো কে জানে। হয়তো ধরেই নিয়েছে মিথে বলছে মেয়েটা। শ্যামলী দি ও একটুও সহযোগীতা করেনি। আজ আর সেসব নিয়ে কোনো আক্ষেপ নেই ওর। কারণ আরো অনেক বেশি কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি ওকে হতে হবে--সেটা জানে চৈতী।যাই হোক তারপর থেকে নজরদারি আরো বেড়ে গিয়েছিলো চৈতীর ওপর। আর চৈতী ও একটু একটু সাহসী হচ্ছিলো। নিজের মত পড়াশুনা করতো।আর দিন গুনছিলো কবে ওর জন্মদিনের দিনটি আসবে। আর তন্ময় এর সঙ্গে কোনো এক অচেনা জায়গায় যাবে!
    একদিন ঘরে বসে বই খুলে অন্যদিকে তাকিয়ে ছিলো চৈতী। শ্যামলী এসে বললো-- কিরে কি ভাবছিস?--কই কিছুনা।বলে স্বাভাবিক হলো চৈতী।শ্যামলী বললো--দেখছি বই খুলে অন্যদিকে তাকিয়ে কিছু ভাবছিস?বলছিস না কেন?আমার ওঅপর রাগ করেছিস?সেদিন তোর হয়ে কাউকে কিছু বলিনি বলে?--না না রাগ কেন করবো। তুমি যা করেছো আমি হলেও তাই করতাম দিদি।শ্যামলী বললো- যাক বাঁচালি।শোননা, তোর জনমদিন তো এসেই গেলো। কি করবি সেদিন? চৈতী বললো-- কি আর করবো। আমাদের কারো র ই জন্মদিন পালন করা হয়না তেমন।তবে সেদিন এক জায়গায় যাবো। আশা করি তুমি কাউকে বলল্বে না।-- কোথায় যাবি?তৎক্ষনাৎ প্রশ্ন ছুঁড়ে দিলো শ্যামলী।উত্তরে চৈতী বললো-- সেদিন ওর সঙ্গে দেখা করতে যাবো। ও নাকি কোথায় নিয়ে যাবে আমাকে।শ্যামলী ভয় পাওয়া গলয় বললো-- তুই একা এআ চলে যাবি? ছেলেটা যদি খারাপ হয়?এতটা বিশ্বাস করা ঠিক নয় চৈতী।-- হুঁ জানি সাহস টা একটু বেশি ই হচ্ছে। কিন্তু যাকে বিশ্বাস করি তাকে এরকম ই বিশ্বাস করি। চোখ বন্ধ করে যেতে পারি, ও যেখানে নিয়ে যেতে চায় সবখানেই। শ্যামলীর মনে হয় কথা গুলো ঠিক পছন্দ হলো না। চুপচাপ উঠে চলে গেলো সামনে থেকে।
  • koli | 115.187.39.214 | ২৭ জানুয়ারি ২০১০ ১০:৪৭425256
  • আজ খুব ভোরবেলায় উঠলো চৈতী ঘুম থেকে। আজ ওর জন্মদিন। সেই কারণটা যদিও মুখ্য নয়।আজ তন্ময় এর সঙ্গে দেখা হবে, এটাই মুখ্য।স্নান পুজো সেরে কলেজের যা ড্রেস-- সাদা সালোয়ার কামিজ আর সাদা ওড়না পরে তৈরী হয়ে নিলো আজ একটু তাড়াতাড়ি ই। পিসী বললেন কী রে?আজ এত তাড়াতাড়ি বেরোচ্ছিস?এখনো তো খাওয়া ও হয়নি!চৈতীর খেয়াল ছিলোনা যে ও না খেয়েই বেরিয়ে পড়ছে। বললো-- না এইতো খাবো। বলে একটু মুখে দিয়ে বেরিয়ে গেলো নির্দিষ্ট জায়গার উদ্যেশ্যে। যেখানে তন্ময় দাঁড়িয়ে আছে।রিক্সা থেকে তন্ময়কে দেখতে পেয়েই থামতে বলে চৈতী নামলো।রিক্সাওয়ালা কে টকা দিয়ে বিদায় করলো তন্ময়। তারপর দুজন ট্যাক্সি তে উঠলো।তন্ময় এর হাতে অনেকগুলো গোলাপ।চৈতীকে দিয়ে বললো-- শুভ জন্মদিন সোনা।....
  • koli | 115.187.41.3 | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ০৯:০৩425257
  • চৈতী , তন্ময় আর ১৭ টা গোলাপ। এই নিয়ে একটি মন্দিরের উদ্যেশ্যে যাত্রা শুরু। সেখানে খুব সুন্দর একটি মন্দির-- একজন গুরুদেব-- তাঁর অনে্‌ক আশীর্বাদ ইত্যাদি নিয়ে দুজন আবার আলাদা হয়ে পৌঁছে গিয়েছে। সব আবার একঘেঁয়ে। চৈতী তার পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত আর তন্ময় তার ছোট্ট ব্যাবসা। যোগাযোগের আর কোন রাস্তা নেই। তন্ময় এর পাশের দোকানের একটা ফোন নাম্বার যদিও ও দিয়েছিলো কিন্তু সেই নাম্বারে চৈতী কোনদিন ফোন করেনি।কিছুদিন এভাবেই কাটলো...

    সুমী আর চৈতী ফিজিক্স কোচিং থেকে বেরিয়ে রিক্সায় উঠলো। কিছুদুর যেতেই রিক্সাওয়ালা রিক্সা থামিয়ে দিলো। চৈতী দেখতে পেলো তন্ময় রিক্সার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।ওকে দেখে রিক্সা থেকে নামলো চৈতী।-- কি হয়েছে?এখানে কেন এসেছেন? সুমী কিছুই বুইঝতে পারছিলো না তাই চুপচাপ রিক্সায় বসে আছে।তন্ময় বললো- চলো একটু আমার সঙ্গে।চৈতী ভয় পেয়ে গেলো।--এভাবে এখন আপনার সঙ্গে যাবো?সুমীকে কি বলল্বো? তন্ময় ই সুমীকে বলে দিলো-- সুমী আপনি যান চৈতী এঅটু পরে আসছে কেমন?এই বলে চৈতীকে আরেকটা রিক্সায় চাপিয়ে নিয়ে চললো তন্ময়।
  • til | 220.253.71.161 | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৫:১৯425258
  • এ কলি কি সেই কলি? অর্থ্যাৎ আমিকলি? কলিদি, আই মীন!
    বাহ, বেড়ে হচ্ছে কিন্তু।
    একটু প্যারাগ্রাফিং টা হলে আরও পড়তে সুবিধে হতো।
  • de | 59.163.30.3 | ২৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৬:৫০425259
  • কলি, তাপ্পর? এই মোক্ষম সময়ে থেমে গেলে? একটু হাত চালাও :)
  • koli | 115.187.38.85 | ২৯ জানুয়ারি ২০১০ ১১:৩৬425261
  • এইতো লিখছি... :)

    নতুন বন্ধু (তিল) হ্যাঁ আমি ই তো আমি কলি হিহি
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন