এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মাওবাদী

    SB
    অন্যান্য | ১৮ মে ২০১০ | ১৮৬৫১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ranjan roy | 14.97.181.46 | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০৮:৫৮446985
  • মাইরি! কি রকম কপালের জোর!
    রিটায়ার হওয়ার পর ট্যাঁকে ঠনঠন গোপাল, কিন্তু ক্যা ক্যা মঞ্জর দেখনে কো মিল রহা হ্যায়?
    দন্তেওয়াড়া থেকে মাওবাদীদের পয়সা দেয়ার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছে এস্‌সার কোম্পানীর জিএম আর সোনী সোড়ী।
    আমি হটাৎ সুযোগ পেলাম তিনদিনের ঝটিকা সফরে কেশকাল, কোন্ডাগাঁও, জগদলপুর, গীদম, দন্তেওয়াড়া ঘুরে নকশালপ্রভাবিত এলাকায় ভারত সরকারের বেসিক এডুকেশন প্রসারের চেষ্টা ও গাইডলাইন দেখার মিশনের কনভয়ের সঙ্গে এনজিও'র লেজ হয়ে ঘুরে দেখার, মায় সলওয়া জুড়ুমের একটি ক্যাম্প অব্দি! জগদলপুর জেলের অন্দত্র অবধি।
    জানি এই দেখা কিছুই না। তবু কিছু স্ন্যপ শটের মত দেখা, তাই কম কি!
    ( জানি, পাইদিদি বইলবেন-- ন্যাকামি ছেড়ে এত্‌টা বুলবুল পাঠান দিকি! সেরেছে!)
  • pi | 72.83.87.179 | ০৫ অক্টোবর ২০১১ ০৯:২৬446986
  • বলে তো দিলামই :)
  • pi | 72.83.87.179 | ০৬ অক্টোবর ২০১১ ১৫:০১446987
  • রঞ্জনদার অভিজ্ঞতা কার সাথে বেশি মিললো ? অরুন্ধতী না আল-জাজিরার ঐ লেখক ?
  • pi | 128.231.22.249 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৯:১১446988
  • যে জন আছে মাঝখানে কিম্বা রাষ্ট্রের স্ক্রিপ্টেড লাটক :



    একটু পুরানো। তাও আবার শুনতে গিয়ে মনে হল, এখানে থাক।
  • PT | 203.110.247.221 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৭:১৩446989
  • ছোট খবর কিন্তু প্রণিধানযোগ্য। মনোজ মাহাতোর শেষ আশ্রয় সেই তৃণমূল।
    চার নম্বর খবর। http://www.anandabazar.com/28med8.html
  • kallol | 119.226.79.139 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৭:৩০446990
  • মনোজ মাওবাদী, তৃণমূলে
    বাবলু চক্রবর্তী সিপিএম, তৃণমূলে
    এমনটাই ঘটে। জঞ্জাল এভাবেই কং-সিপিএম-তৃমূ ঘুরে বেড়ায়।
    ডানকুনির তৃণমূল কর্মী তপন জলাজমি বোজানোর বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে দিনদুপুরে খুন হলেন যাদের হাতে তারা তখন তৃমূ, দুদিন আগেই সিপিএম ছিলো।
    প্রণিধানযোগ্যই বটে।
  • PT | 203.110.247.221 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৭:৫৫446991
  • পৃথিবীর সব রাজনৈতিক ঘটনাই কি সিপিএমের পদস্খলনের প্রেক্ষিতে দেখতে হবে? এতে সিপিএম-কে একটু বেশী পাত্তা দেওয়া হয়না কি?

    মনোজ মাহাতোর তৃণমূলে আশ্রয় নেওয়া মোটেই প্রমাণ করেনা যে মনোজ মাহাতো "জঞ্জাল" - শুধু মাওবাদী-তৃ-কং এর সখ্যতার দিকটি একটু উন্মোছিত হয়।
  • PT | 203.110.247.221 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৭:৫৬446992
  • **উন্মোচিত
  • dukhe | 14.99.1.122 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৮:১৬446993
  • সে তো কিষেণজির মৃত্যুতেই উন্মোচিত ।
  • kallol | 115.242.161.73 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২১:২৯446995
  • না না, কোই আমি তো য়েদুরাপ্পার ঝামেলায় সিপিএম দেখাই নি। ইজরায়েলি গাড়িতে বোমায় ও সিপিএম খুঁজিনি। কিংবা পার্ক স্টিটের ঘটনায় মমতার জঘন্য মন্তব্যেও সিপিএমের পদস্খলন নিয়ে ভাবিনি। গদ্দাফি বা বিন লাদেনের ঘটনাতেও সিপিএম টানিনি।
    আমি শুধু প:ব:এর জঞ্জালেদের কথায় সিপিএম দেখিয়েছি। দেখাবো নাই বা কেন? ৩৪ বছর ধরে দেখেছি কেমন করে পাড়ঁ কংগ্রেসী গুন্ডা সিপিএম ""কমরেট"" হয়ে উঠেছে। আর এখন দেখছি সিপিএমএর রত্নরা কেমন তৃণমূল হয়ে যাচ্ছে। একেবারে কংশালদের আজকের নয়া রূপ তৃণয়েম।
    কেউ কেউ তো মনে করে জঞ্জালগুলো কং থেকে তৃমূতে পাচার হয়ে গেছে, সিপিএমে তার হাওয়াও লাগেনি। তাই বলতে হয়। তা এই তৃণয়েমদের বিষয়ে কি মনে হয়? সিপিএম তৃণমূল সখ্য??
    আমি দুটোর কোনটাতেই সখ্য দেখি না। গোটাটাই লুম্পেনদের ক্ষমতার সাথে লেপ্টে থাকার তাড়না। কংশালেরাও তাইই ছিলো।
  • PT | 203.110.246.230 | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০০:০০446996
  • সিপিএম-এ তার ""হাওয়া লাগেনি"" কে ভেবেছে তার নামটা জানতে পারলে ভাল হত।

    জঞ্জাল প্রসঙ্গে জানাই যে পাতি গুণ্ডা নিয়ে আমি চিন্তিত নই। সে বাদ দিতে গেলে গোটা ভারতবর্ষ থেকে রাজনীতি ঊঠে যেতে হবে। নকশাল আন্দোলনের নামে কত অমানুষ ব্যক্তিগত হিংসা চরিতার্থ করেছে কে জানে। তাতে কি চারু মজুমদারের কাছের মানুষদের স্মৃতিকথায় শুধু সেই ঘৃণার কথাই লেখা থাকে?

    আমার কাছে কংগ্রেসের জঞ্জালরা হচ্ছে সু-সৌ-ম ইত্যাদিরা এবং সিদ্ধার্থর উত্তরসুরীরা-অর্থৎ যারা গুন্ডাদের সর্দার। তারা যাওয়াতে কংগ্রেস এখন অনেক বেশী পরিচ্ছন্ন। কংগ্রেসের আর্থিক নীতির প্রতি আমার কোন শ্রদ্ধা নেই কিন্তু অন্য কারো আঁচলের আড়ালে আশ্রয় নিয়ে সেই অর্থনীতিকে পরোক্ষে তোল্লাই দেওয়াকে বোধবুদ্ধিহীন রাজনীতি বলে মনে করি।
  • kallol | 115.241.91.40 | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০০:১৩446997
  • কংগ্রেস পরিচ্ছন্ন!! অধীর, শ্রীমতী দাসমুন্সী পরিচ্ছন্ন!!! মানস, গণি আত্মীয়রা পরিচ্ছন্ন!!!!
    ভালো।
    আমি অবশ্য লুম্পেনদের কথা বলছিলাম - এই যেমন বাবলু চক্রবর্তি অ্যান্ড কোং। তাদের সর্দারদের নাম জানেন নাকি?
    যাকগে। অন্ধবিশ্বাসীদের সাথে তর্ক করা অর্থহীন।
  • pi | 72.83.80.169 | ০১ মার্চ ২০১২ ১৭:৪৩446998
  • টেস্ট
  • PT | 203.110.247.221 | ০১ মার্চ ২০১২ ১৮:১৪446999
  • এদের সবাইকে অপছন্দ হলে তো সেই ষাটের দশকের শেষের দিকে ""বুর্জোয়া শিক্ষাব্যবস্থা"" ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে সোদপুর হাইস্কুলে যারা আগুন লাগাতে এসেছিল তাদের রাজ্য চালানোর জন্য ডেকে আনতে হয়!! তারা সাম্যবাদী বলে তাদের দলে অবিশ্যি গুন্ডা-সর্দার বলে কিছু ছিল না - কেননা তারা প্রত্যেকেই একই রকমের গুন্ডা ছিল।
  • kallol | 115.242.171.79 | ০১ মার্চ ২০১২ ১৯:০৩447000
  • :-))))))
    রাজ্য চালানোর জন্য কাকে ডাকা হবে, সে পরে দেখা যাবে।
    বলছিলাম কি, ১৯৭০ থেকে ২০১১ পর্যন্ত বাবলু চক্রবর্তী অ্যান্ড কোং-এর সর্দার কারা ছিলো জানেন নাকি পিটি?
    লিখতে হাত কাঁপছে? সেই যে বিজন সেতুর ওপর আনন্দমার্গীদের পুড়িয়ে মারার নায়ক - বাবলু চক্রবর্তী। ২০১১ পর্যন্ত তার সর্দারেরা কারা? বলতে পারেন পিটি?

  • PT | 203.110.247.221 | ০১ মার্চ ২০১২ ১৯:৩১447001
  • রক্তে রাঙা ইঁটের পাঁজা
    তার ওপরে বসল রাজা......

    ......সেখানে বাবলু চক্রবর্তী একটা ঘুঁটি মাত্র। আদালত খোলা আছে - আছে পরিবর্তনের সরকার, আন্দমার্গীদের জন্য নিত্য অশ্রুবিসর্জন কারী তথাগত রায় আর কল্যাণ ব্যানার্জী। নতুন করে কেস চালু হোক। শাস্তি হোক যারা হত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের। তাহলে আনন্দমার্গীরা কিসের সঙ্গে জড়িত সে সব গপ্পও বেড়িয়ে আসবে। চাঁদের অন্য পিঠের সে সব গল্প আমরা হয়ত জানিও না।

    কিন্তু ইতিহাস তো সেখানে থেমে থাকেনা। কাজেই নৈরাজ্যবাদী হয়ে একটা ঘুলঘুলিতে আটকে না থেকে আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমে সকলের যোগ্য শাস্তি দাবী করাটা অনেক বেশী যুক্তিযুক্ত বলে মনে করি।
  • kallol | 115.242.171.79 | ০১ মার্চ ২০১২ ২১:৫২447002
  • আহা, তাইতো তাই তো।
    আমি তো অত জানতে চাইনি। আমি শুধু বাবলু চক্রবর্তিদের সর্দারদের নাম জানতে চেয়েছিলাম। মানে বাবলু চক্রবর্তি নামের ঘুঁটিটি চালাতো কে ২০১১র আগে?

    লজ্জা লাগলে বলতে হবে না।
    অবশ্য শোক ও শস্যের ওয়াগন টইতে সিদ্ধার্থ বলেই দিয়েছেন বাবলু চক্রবর্তির কথা।

    অবশ্য কংগ্রেসী গুন্ডাদের সর্দারদের নাম তো বেশ মনে আছে - সু-সৌ-ম। অবশ্য বড় সর্দারের নাম নেন নি - সি। কি জানি কারুর বন্ধু বলে হয়তো তিনি ছাড় পেয়েছেন!!

  • PT | 203.110.246.230 | ০১ মার্চ ২০১২ ২২:৩২447003
  • দেখুন এই আলোচনাটাকে ব্যক্তিগত স্তরে নামিয়ে এনে কোন লাভ নেই। বাবলু চক্রবর্তি যদি গুন্ডার মাপকাঠি হয় তাহলে সে সিপিএমে ছিল আর এখন তৃণতে আছে। তাহলে আমার যুক্তির খানিকটা সারবত্তা রইল: - প: বঙ্গ কংগ্রেসই এখন অধিকতর পরিচ্ছন্ন দল। তাকেই তো ক্ষমতায় আনার option-এর কথা বলেছিলাম। আর আমি নৈরাজবাদী নই - তাই দেশটা যতক্ষণ না সুইডেন হয়ে যাচ্ছে ততক্ষণ এইসব দলগুলো থেকেই আমার রাজ্য/দেশের সরকার বেছে নিতে হবে। অবিশ্যি অনন্দমার্গী বা তাদের বন্ধুরা ক্ষমতা পেলে কিরকম সরকার হবে তা আমার জানা নেই।

    তুষার ভট্টাচার্যের ডকু আমি দেখেছি। কেউ শচীন সেনের নাম নিচ্ছেন কেউ বা কান্তি গাঙ্গুলির। শুধু ভাবছিলাম যে ১৯৮২ থেকে এই ডকু বানানো পর্যন্ত বিভাস চক্রবর্তী কোন কারণে মুখ বন্ধ করে ছিলেন?
  • kallol | 119.226.79.139 | ০২ মার্চ ২০১২ ১৩:০৫447004
  • একটা ছোট্ট সংশোধন। তুষারের আনন্দমার্গী হত্যা নিয়ে ত:চি:তে কেউ শচীন সেন, কেউ কান্তি গাঙ্গুলী বলছে না। প্রায় সকলেই, বিশেষ করে প্রাণে বেঁচে যাওয়া মানুষেরা তিনজনের নাম বলছে - মিচকে বাবলু(চক্রবর্তি), কান্তি গাঙ্গুলী, শচীন সেন। আর একজন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ আফিসার (ধর্মে শিখ - নাম মনে পড়ছে না), রানুদেবীর নাম নিয়েছেন যিনি তখন প্রশাসনের হত্তাকত্তা। কেউ কেউ সোমনাথ চট্টোর নামও নিয়েছেন। জ্যোতিবাবুর সই করা মেমোও আছে।

    পারলে তুষারের মরিচঝাঁপি নিয়ে ত:চি:টাও দেখে নেবেন।
  • PT | 203.110.246.230 | ০২ মার্চ ২০১২ ১৩:৩৭447006
  • সেটাও দেখেছি।

    কিন্তু দুটো ক্ষেত্রেই ডকুর presentation-এর ধরণ দেখে মনে হয়েছে যে পরিচালকের মনে প্যাথোলোজিকাল বাম সরকার বিরোধিতা কাজ করেছে এবং তিনি সেই মত ঘটনাক্রম বা সাক্ষী হাজির করেছেন। সেকারণেই মার্কামারা বাম সরকার বিরোধী বিভাস বা সুনন্দকে দেখা যায় কিন্তু তুলনায় নিরপেক্ষ কারুর মুখ দেখা যায় না।

    কিন্তু আনন্দমার্গীরা মোটেই ধোয়া তুলসীপাতা ছিল না এবং আমি ঢাকুরিয়াতে বড় হওয়ার কারণে জানি যে অসংখ্য মানুষ আনন্দমার্গীদের নরমুন্ড (কঙ্কাল) ও তরোয়াল হাতে প্রকাশ্যে নাচন-কোঁদন অত্যন্ত ঘৃণার চোখে দেখত। সেসবের কোন উল্লেখ এই ডকুতে নেই - পরিচালক তাঁদেরেকে নিছক গেরুয়া পরিহিত সন্ন্যাসী বলে উল্লেখ করেছেন। তাঁরা মোটেই তা ছিলেন না - রামকৃষ্ণ মিশন, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সাধুদের সঙ্গে তাঁদের অনেক ফারাক ছিল। এঁদের কাউকে মরিচঝাপির গোলমালেও দেখা গিয়েছিল আর অস্ত্রবর্ষণের সঙ্গে এঁদের সম্পর্ক প্রশ্নাতীত নয়।

    মরিচঝাঁপির ক্ষেত্রে অচিন্ত্যরূপের TOI-এর লেখা সেই তুলনায় অনেক বেশী balanced মনে হয়েছে।

    উপরের কোন বক্তব্যকেই হত্যাকারীদের আড়াল করার চেষ্টা বলে মনে করবেন না। আমি চাই কেস আবার চালু হোক আর জীবিত বা মৃত যে কাউকেই হত্যাকারী বলে চিহ্নিত করা হোক।
  • kallol | 119.226.79.139 | ০২ মার্চ ২০১২ ১৪:৪৪447007
  • আমিও তাইই চাই।
  • Mongoldhoni | 58.97.226.56 | ২২ এপ্রিল ২০১২ ০৭:৫৭447008
  • ভারতে বহুজাতিক কোম্পানির আগ্রাসন এবং কিষেনজির মৃত্যু

    লিখেছেন: নেসার আহমেদ

    ২৪শে নভেম্বর ২০১১, পশ্চিমবঙ্গের শালবিহারের বুড়িশোলের সোরাকোটা গ্রামে জঙ্গলে পুলিশ মাল্লাজুল্লা কোটেশ্বর রাও ওরফে কিষেনজিকে গ্রেফতার ও পরে গুলি করে হত্যা করে। কিষেনজি ছিলেন কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া (মাওবাদী)’র পলিটব্যুরোর সদস্য এবং একজন শীর্ষ নেতা। তাঁর মৃত্যুর সূত্র ধরে ভারতের রাজনীতিতে নানান মাত্রার বিতর্ক শুরু হয়েছে। রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষেই কিষেনজির মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু ঘটনার পরদিন গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা সমিতি (এপিডিআর) সহ ২৪টি মানবাধিকার সংগঠন, অন্ধ্রপ্রদেশের বিশিষ্ট কবি ও চিন্তাবিদ ভারভারা রাও দাবি করেছেন- কিষেনজিকে বন্দি অবস্থায় খুন করা হয়েছে। সিপিআই সাংসদ গুরুদাস দাশগুপ্ত ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পালানিয়প্পন চিদম্বরমকে চিঠি লিখে ঘটনার তদন্ত চেয়েছেন। তাঁরও দাবি কিষেনজিকে গ্রেফতারের পর হত্যা করা হয়েছে। প্রখ্যাত লেখিকা ও মানবাধিকার নেত্রী মহাশ্বেতা দেবী কিষাণজিকে হত্যা করার প্রতিক্রিয়া হিসেবে মমতাকে ফ্যাসিস্ট হিসেবে সমালোচনা করেছেন এবং বিধানসভা সদস্য ও গায়ক কবির সুমনের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতার দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। অবশ্য এর বিপরীত মতামতও রয়েছে। যেমন ভারতের শাসক শ্রেণী, কর্পোরেট মালিক এবং গণমাধ্যমগুলো দাবি করছে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকার গঠন করার ৬ মাসের মধ্যে কিষেনজিকে হত্যা করতে পারা মমতা ব্যানার্জির জন্য বড় মাপের সাফল্য! কিন্তু ঘটনা কি আসলেই তাই? কারণ কিষেনজিকে হত্যা করা হয়েছে এমন একটি সময়ে, যখন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারের সাথে মাওবাদীদের আলোচনা চলছিল। এবং কিষেনজিকে হত্যার পরপরই মাওবাদীরা আলোচনা প্রক্রিয়া ভেঙ্গে দিয়েছেন। পাশাপাশি মধ্যস্থতাকারীরা তাঁদের নাম প্রত্যাহার করেছেন। ফলে সব মিলিয়ে পরিস্থিতি কিছুটা নাজুক। সেটা যেমন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য, তেমনি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারের জন্যও। কারণ কিষেনজির হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে মাওবাদীদের মুখ থুবড়ে পড়ার সম্ভাবনা আদৌ কতটুকু? এ প্রশ্নের সদুত্তর পাওয়া যাবে মূলত ভারতের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে।

    (পুরো লেখা নিচের লিঙ্কে--)
    http://www.mongoldhoni.net/2012/04/22/aggression-of-multinational-companies-in-india-and-killing-of-kishenji/
  • Guest | 108.7.7.42 | ২২ এপ্রিল ২০১২ ০৮:১১447009
  • আহমেদ এর নেশা টা ভালো ই চেগেছে দেখা যাচ্ছে
  • Mongoldhoni | 58.97.226.56 | ২২ এপ্রিল ২০১২ ০৮:২৮447010
  • ভারতে বহুজাতিক কোম্পানির আগ্রাসন এবং কিষেনজির মৃত্যু

    লিখেছেন : নেসার আহমেদ

    ২৪শে নভেম্বর ২০১১, পশ্চিমবঙ্গের শালবিহারের বুড়িশোলের সোরাকোটা গ্রামে জঙ্গলে পুলিশ মাল্লাজুল্লা কোটেশ্বর রাও ওরফে কিষেনজিকে গ্রেফতার ও পরে গুলি করে হত্যা করে। কিষেনজি ছিলেন কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া (মাওবাদী) র পলিটব্যুরোর সদস্য এবং একজন শীর্ষ নেতা। তাঁর মৃত্যুর সূত্র ধরে ভারতের রাজনীতিতে নানান মাত্রার বিতর্ক শুরু হয়েছে। রাষ্টের্‌র পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষেই কিষেনজির মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু ঘটনার পরদিন গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা সমিতি (এপিডিআর) সহ ২৪টি মানবাধিকার সংগঠন, অন্ধপে্‌র্‌র্‌দশের বিশিষ্ট কবি ও চিন্তাবিদ ভারভারা রাও দাবি করেছেন- কিষেনজিকে বন্দি অবস্থায় খুন করা হয়েছে। সিপিআই সাংসদ গুরুদাস দাশগুপ্ত ভারতের স্বরাষ্টম্‌র্‌ন্‌ত্‌রী পালানিয়প্পন চিদম্বরমকে চিঠি লিখে ঘটনার তদন্ত চেয়েছেন। তাঁরও দাবি কিষেনজিকে গ্রেফতারের পর হত্যা করা হয়েছে। প্রখ্যাত লেখিকা ও মানবাধিকার নেত্রী মহাশ্বেতা দেবী কিষাণজিকে হত্যা করার প্রতিক্রিয়া হিসেবে মমতাকে ফ্যাসিস্ট হিসেবে সমালোচনা করেছেন এবং বিধানসভা সদস্য ও গায়ক কবির সুমনের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতার দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। অবশ্য এর বিপরীত মতামতও রয়েছে। যেমন ভারতের শাসক শ্রেণী, কর্পোরেট মালিক এবং গণমাধ্যমগুলো দাবি করছে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকার গঠন করার ৬ মাসের মধ্যে কিষেনজিকে হত্যা করতে পারা মমতা ব্যানার্জির জন্য বড় মাপের সাফল্য! কিন্তু ঘটনা কি আসলেই তাই? কারণ কিষেনজিকে হত্যা করা হয়েছে এমন একটি সময়ে, যখন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারের সাথে মাওবাদীদের আলোচনা চলছিল। এবং কিষেনজিকে হত্যার পরপরই মাওবাদীরা আলোচনা প্রক্রিয়া ভেঙ্গে দিয়েছেন। পাশাপাশি মধ্যস্থতাকারীরা তাঁদের নাম প্রত্যাহার করেছেন। ফলে সব মিলিয়ে পরিস্থিতি কিছুটা নাজুক। সেটা যেমন ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য, তেমনি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারের জন্যও। কারণ কিষেনজির হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে মাওবাদীদের মুখ থুবড়ে পড়ার সম্ভাবনা আদৌ কতটুকু? এ প্রশ্নের সদুত্তর পাওয়া যাবে মূলত ভারতের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে।

    (পুরো লেখা নিচের লিঙ্কে--)
    http://www.mongoldhoni.net/2012/04/22/aggression-of-multinational-companies-in-india-and-killing-of-kishenji/

  • Mongoldhoni | 58.97.226.56 | ২২ এপ্রিল ২০১২ ০৮:৩৬447011
  • ভারত সরকারের দৃষ্টিতে মাওবাদীরা :
    ভারত সরকার এখনো তার অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার দিক থেকে রাজনৈতিক দল হিসেবে মাওবাদীদেরকে সবচেয়ে বড় হুমকি মনে করে। এবং রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে হুগলি জেলার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট সৌমিত্রের উপর একটি রিপোর্ট তৈরির দায়িত্ব দিয়েছিলেন। এই রিপোর্টের সংক্ষিপ্ত সার ২০০৫ সালে ডিফেন্স রিভিউ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। রিপোর্টে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বর ২০০৪ সালে ১৩ টি রাজ্যের ১৫৬ টি জেলায় এই গোষ্ঠির উল্লেখযোগ্য কার্যকলাপ ছিল। ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেটি ১৫ রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ে। ভারতীয় মোট জনসংখ্যার ৩৫ শতাংশ এবং ভারতের ভৌগলিক সীমানার ৪০ শতাংশ মাওবাদীদের প্রভাবাধীন। ১৯৭০ এর দশকের প্রথম প্রজন্মের নকশালপন্থীদের চেয়ে বর্তমানের সিপিআই (মাওবাদী) অনেক আধুনিক গেরিলা যুদ্ধে সক্ষম। পূর্বের দশকের তুলনায় এরা অনেক বেশি আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত-দক্ষ এবং যুদ্ধের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ যে যোগাযোগ ব্যবস্থা, তা তাঁদের আয়ত্তের মধ্যে এসে গেছে। দুটি বড় গোপন সংগঠন (সিপিআই-এমএল [পিপলস ওয়ার] ও এমসিসি), তাঁদের নিজ নিজ দক্ষ গেরিলা স্কোয়াড নিয়ে হাতে হাত মিলিয়েছে। ফলে নকশালপন্থী আন্দোলনের এতদিনের যে বিভাজনের ধারা, তার পরিবর্তে ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়ে সাংগঠনিক দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সাংগঠনিক ও সামরিক দিক থেকে শক্তিশালী হওয়ায় এখন এরা অনেক বেশি অনুপ্রাণিত এবং সামরিক দিক দিয়ে অনেক বেশি দক্ষ নেতারা এদের পরিচালনা করেন। দ্বিতীয় তরঙ্গের এই নকশালপন্থীরা প্রকাশ্যেই ঘোষণা করেছেন যে, তাঁদের লক্ষ্য হলো রাষ্ট্রক্ষমতা দখল। তাঁদের লড়াই জমি-ফসল বা এই জাতীয় আশু লক্ষ্য অর্জনের জন্য নয়।
    ভারতের জাতিসত্তা সমস্যার বিষয়ে তাঁরা অবহিত। জাতিসত্তার আত্মনিয়ন্ত্রনের কথা তাঁরা শুধু যে কর্মসূচিতে ঘোষণা করেছেন তাই নয়, তাঁরা সক্রিয়ভাবে এই আন্দোলনকে সমর্থন করেন। উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন জাতির আন্দোলন এবং কাশ্মীরের জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার আন্দোলনের এরা সমর্থক। বিভিন্ন জাতিসত্তার আন্দোলন সিপিআই (মাওবাদী)'কে নতুন সমর্থন জুগিয়েছে। মোটামুটি এটা হলো উল্লেখিত রিপোর্টের সংক্ষিপ্তসার। ভারত সরকারের স্বরাষ্ট্র দপ্তরের ২০০৯ সালের তথ্য অনুযায়ী ঐ দেশের মোট ৬০৭টি জেলার মধ্যে ২২৫টি জেলা হলো মাওবাদ অধ্যুষিত। এবং ছত্তিশগড়-ওড়িষ্যা-অন্ধ্রপ্রদেশ-মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ড-বিহার-উত্তর প্রদেশ-পশ্চিমবঙ্গের ৯২ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে মাওবাদীদের রেড করিডোর গড়ে উঠেছে। আবার ভারতের সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ এয়ান্ড এয়ানালাইসিস উইং বা ‘’এর তথ্য মতে মাওবাদীদের ২০ হাজারের অধিক নিয়মিত যোদ্ধা রয়েছে। আর প্যারা মিলিশিয়া বাহিনীর সদস্য সংখ্যা ৫০ হাজার ইত্যাদি। ২০১০ সালের ৬ মে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক প্রেস নোট জারি করে ঘোষণা করে, যদি কাউকে মাওবাদীদের সমর্থন করতে দেখা যায়, তাহলে তাদেরকে ইউএপি-র ৩৯ ধারায় অভিযুক্ত করা হবে। আর মনমোহন সিং ২৪মে প্রেস কনফারেন্স করে বলেন, ‘গণতন্ত্রে প্রত্যেকের মত প্রকাশের অধিকার রয়েছে তবে যতক্ষণ না তারা হিংসার পক্ষে মত প্রকাশ করছেন, ততক্ষণ তাদের কোনো বাধা দেয়া হবে না।’ অর্থাৎ মনমোহন সিং এখানে হিংসা বলতে মূলত শ্রেণী ভিত্তিক এবং সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্যদিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের কথা বলছেন। তবে এখানে একটি বিষয় পরিষ্কার হওয়া দরকার সেটা হলো ইউএপি-র ৩৯ ধারা সম্পর্কে। এই ধারায় যদি কাউকে গ্রেফতার করা হয় তাহলে সংবিধানে বর্ণিত সকল ব্যক্তির অধিকার বা মানবাধিকার রাষ্ট্র কর্তৃক স্থগিত হয়ে যায় এবং তাকে বিনা বিচারে বছরের পর বছর কয়েদ করে রাখা সম্ভব। মোটামুটি এই হলো ভারত সরকারের দৃষ্টিতে মাওবাদীদের সম্পর্কে পঠন-পাঠন। এখানে একটি কথা বিশেষভাবে বলা দরকার, সেটা হলো- ভারত সরকার কর্তৃক এই পঠন-পাঠনের উপর দাঁড়িয়ে প্রকৃত অবস্থা বিচার-বিশ্লেষণ করতে গেলে অনেক মৌলিক বিষয় আলাপচারিতার বাইরে থেকে যেতে বাধ্য। ফলে আলোচনার স্বার্থে আরো কিছু কেন্দ্রীয় বিষয়ের উপর নজর দেয়া জরুরি। আমরা এবার সেদিকেই নজর দেব।
  • Nim | 72.89.203.109 | ২২ এপ্রিল ২০১২ ২১:০৫447013
  • মানে এখানে কোন আলোচনা দেখলাম না, গ্রুপে হচ্ছে, যাদের ফেসবুক id আছে আগ্রহ থাকলে পড়ে দেখবেন!
  • Rajesh Datta | 117.194.10.19 | ২৫ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৪৯447014
  • আমি এইমাত্র হিমাংশু কুমারের কাছ থেকে এই সংবাদ পেলাম। "सोनीसोरीकेचेहरेऔरशरीरमेंसूजनहोगयीहै ! आँखेंबाहरगयीहैं ! पेशाबकेसाथखूनजारहाहै ! सोनीकोंउठनेबैठनेमेंभीमुश्किलहोनेलगीहै !सुप्रीमकोर्टमेंउसकीसुनवाईपिछलेपांचमहीनेसेहरहफ्तेआगेबढ़ादीजातीहै ! समझमेंनहींरहाक्याकियाजाए ?" বাংলায় অনুবাদ করে লিখছি--- "সোনি সোরির মুখ ও শরীর ফুলে গেছে। চোখ ঠিকরে বেরিয়ে এসেছে। পেচ্ছাপের সাথে রক্ত বেরোচ্ছে। এখন ওঁর উঠতে বসতেও কষ্ট হচ্ছে। সুপ্রীম কোর্ট সোনি সোরির মামলার শুনানি গত পাঁচ মাস ধরে প্রত্যেক সপ্তাহে এক এক সপ্তাহ করে পিছিয়ে দিচ্ছে । বুঝতে পারছি না, কী করা যায়? -- হিমাংশু কুমার।" সোনি সোরি সম্পর্কে আরো খবর জানতে আপনারা হিমাংশু কুমারের ব্লগ দেখতে পারেন। এখানে লিঙ্ক দিলাম- Thisfightisbetweentruthandfalsehoods- SoniSorihttp://dantewadavani.blogspot.in/2012/03/this-fight-is-between-truth-and.html
  • পাই | 82.83.81.233 | ২৭ মে ২০১২ ১৯:৩০447015
  • http://www.hindustantimes.com/India-news/NewDelhi/Salwa-Judum-added-to-Naxal-ranks-Sukma-collector/Article1-861871.aspx

    A stark truth has hit the Chhattisgarh government after the release of Sukma collector Alex Paul Menon, who spent 13 days in Naxal captivity. In extended debriefing sessions with senior officials in Raipur, he has revealed that close to 70% of his abductors took up the gun in response to the Salwa Judum movement......According to the officials, 30% of the Naxals Menon met said they were fighting for the poor and 70% reacted in anger to what is now well-documented violence by the Salwa Judum.

    সরকার দায় নেবে ?
  • পাই | 82.83.81.233 | ২৭ মে ২০১২ ২২:২৭447017
  • http://www.change.org/petitions/release-kkm-members-now

    According to official government figures, on an average 2 dalits are killed and 3 raped every day across India. All the more shocking is the fact that even in Maharashtra which gave birth to major social reformists and progressive thinkers like Jotiba Phule and Dr. Babasaheb Ambedkar, the incidence of atrocities remains unacceptably high.

    In this landscape it cannot be surprising that dalit and adivasi youth have begun to voice their protest more openly than before. After the police killings at Ramabai colony and later, the Khairlanji massacre many protests took place. Instead of bringing the guilty to book, the State responded by branding the protesters as Naxalites (Maoists). Dalit cultural activists like Sudhir Dhawle were jailed for “sedition” and remain behind bars for years, pending trial.

    It is in this context that the story of Kabir Kala Manch must be understood. KKM is a Pune based cultural troupe mainly consisting of Dalit youth from the region. First coming together against the communal carnage in Gujarat, they took part in innumerable public interest causes like slum-dwellers rights, workers rights and sustainable development, but their special affinity has been fighting for the annihilation of caste to which end they even held events promoting inter-caste marriage. As a cultural troupe they performed for and with movements led by Medha Patkar and Bhai Vaidya as well as with groups from the working class movement.

    Around last year the state began to brand them as Naxalites. Today while Deepak Dengle and Siddharth Bhonsle of KKM are in prison, many other members including lead singer-poets Sheetal Sathe, Sagar Gorkhe and Sachin Mali have gone underground after threats from the police. All are charged with being Naxalites and the ATS is using an uncritical media to plant regular allegations against the KKM. Even these allegations do not accuse the KKM of any violence, but are dependent mainly on guilt by association.......
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন