আচ্ছা, এই হাতে হ্যারিকেন ধরিয়ে দেওয়াতে ক'টা কথা মনে হল। মোদীজির সবই মাস্টারস্ট্রোক, তাই তেনার অসীম ক্ষেমতায় মেরা দিমাগ কি বাত্তি জ্বল হি গ্যয়া। ... ...
উত্তরপ্রদেশের এক স্কুলে কার্লা হার্প এবং প্রিয়াঙ্কা পান্ডে একটি বিশেষ সমীক্ষা করেন। সমীক্ষার জন্য গৃহিত স্থিতিমাপ গুলো ছিল ভিন্ন রকমের। বিশেষ এক শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের বুদ্ধ্যঙ্ক পরিমাপ করা হয়। পরিমাপের আগে কাউকেই মনে করিয়ে দেওয়া হয় নি কে ব্রাহ্মণ, কে অব্রাহ্মণ বা কে অন্ত্যজ। দেখা যায় জাত ও গোত্রধর্ম নির্বিশেষে সবার বুদ্ধ্যঙ্ক প্রায় সমমানের। অন্ততঃ পরিসংখ্যানগত কোন তফাৎ নেই। দ্বিতীয় পর্যায়ে ঐ ছাত্রছাত্রীদের বার বার মনে করানো হয় তাদের জাতি ও গোত্রধর্ম পরিচিতি। আবার বুদ্ধ্যঙ্ক পরিমাপ করতে গিয়ে দেখা যায় অন্ত্যজদের গড় বুদ্ধ্যঙ্ক অনেকটা নীচে নেমে গেছে। এই সমীক্ষা থেকে যেটা উঠে আসছে যে আর্থসামাজিক বৈষম্যের পাশাপাশি ব্যক্তির দক্ষতার ঘাটতির ক্ষেত্রে অন্যতম বড় প্যারামিটার হল জাতি বৈষম্য এবং তদুপরি ব্যক্তির জাতিগত মনোসামাজিক অবস্থান। ... ...
সমকামিতাকে কিভাবে ডারউইনীয় বিবর্তনের কাঠামোয় রাখা যায়? মানুষের যৌন আচরণের কোন কোন দিকগুলো মানুষকে আর সমস্ত প্রাণীর থেকে আলাদা বানিয়েছে? ... ...
রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের প্রায় ৮% এই কোমর্বিড ব্যক্তিসমূহ। মৃত্যুকালে তাঁদের প্রতিরোধক্ষমতা কম হওয়ায় তাঁরা সহজে সংক্রমণের শিকার হচ্ছেন হয় তো, কিন্তু বীজাণুর বাহুল্য ব্যতিরকে এই সংক্রমণ সম্ভব হত না। সরকারি হাসপাতালগুলি অপরিচ্ছন্নতার জন্য ইতিহাসখ্যাত, এই রাজ্যের বেসরকারি স্বাস্থ্যব্যবসার আড়তগুলিও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসম্মত পরিচ্ছন্নতার দিক থেকে খুব এগিয়ে নেই, তা এদের শৌচাগারে গেলেই টের পাওয়া যায়। আমরা বাড়িতে রোগির কাছে যেতে যতটুকু স্বাস্থ্যবিধি মানি তার অর্ধেকও সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে মানা হয় কী না সন্দেহ। ... ...
ভারতবর্ষের দারিদ্রসীমার নিচে থাকা সেই বিপুল সংখ্যক জনতা যদি আদিম হুঙ্কারে গর্জন করে যে - ভাত চাই ! তবেই লক ডাউন মানব ! না হলে আমরা এমনিও মরি অমনিও মরি, করোনায় আমাদের কি যায় আসে হে? ... ...
গত ১৬ ই ফেব্রুয়ারি রায়গঞ্জ মধ্য মোহনবাটি গ্রন্থাগারে ছিল গল্প পাঠের আসর। পঠিত গল্পগুলি নিয়ে আলোচনা করলেন আলোচক পুরুষোত্তম সিংহ ... ...
অথচ, প্রশ্ন ছিল অনেক। প্রশ্নগুলো যেভাবে এবং যতোখানি জোরের সাথে উঠে আসার কথা ছিল, সবই পটকার আওয়াজে ধামাচাপা পড়ে গিয়েছে। যেমন, দেশে প্রথম করোনা রোগীর খোঁজ পাওয়ার পরেও সরকার হাত গুটিয়ে বসেছিলেন কেন? যেমন, প্রথমদিকের সব আক্রান্তই বিলেতফেরত জেনেও, আন্তর্জাতিক উড়ান বন্ধ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি কেন? যেমন, খবর পাওয়ার পরেও আন্তর্জাতিক উড়ান থেকে যাঁরা নামলেন, তাঁদের নজরে রাখা এবং পরীক্ষার বন্দোবস্ত হল না কেন? যেমন, সারা বিশ্ব যখন করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আতঙ্কিত, তখনও স্বাস্থ্যদপ্তর কোন আক্কেলে জানালেন, যে, করোনা কোনো এমার্জেন্সি পরিস্থিতি নয়? কিন্তু, সেসব এখন অতীত। যা ঘটে গিয়েছে, সে নিয়ে দোষারোপ করে গায়ের ঝাল মেটানো যেতে পারে - পরিস্থিতির মোকাবিলায় এগোনো যাবেনা তেমন। অতএব, মোমবাতি জ্বালানোর যুক্তি ছিল কি ছিল না, অত্যুৎসাহীর দল পটকা ফাটিয়ে বিপর্যয়ের মুখে অশ্লীল আমোদ প্রকাশ করেছে কি করেনি - এসব প্রশ্ন ছেড়ে আসল প্রশ্নগুলোর কথা বলা যাক। ... ...
আর্য শব্দের উৎস ও এই নামে পরিচিত জনগোষ্ঠীর উৎস- দুটো নিয়েই আমাদের মনে অনেক প্রশ্ন থাকে। ইতিহাসের একটা প্রশ্নের উত্তর কখনই একটা সূত্র থেকে পাওয়া যায় না, বিশেষ করে প্রশ্নটা যখন প্রাগৈতিহাসিক যুগকে ঘিরে। তাই আমরা পাঁচরকম আঙ্গিকে উত্তরটা খোঁজার ও বোঝার চেষ্টা করব- সাহিত্য, ভাষা, জেনেটিক্স, আইকোনোগ্রাফি ও শিল্প। এগুলি সবই ইতিহাস গঠনের রসদ। আজ শেষ পর্বে দেখব আইকোনোগ্রাফি ও শিল্পের আঙ্গিকে। ... ...
জয়দ্রথ বধ - কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের আঠারো দিনের মধ্যে চতুর্দশ দিনের লড়াইটাই ছিলো সব থেকে বেশে রক্তক্ষয়ী। আর দিন না বলে, দিন আর রাত বলাই ভালো - কেনো না লক্ষ পিদিম জ্বালিয়ে চাঁদের আলোয় রাত্রিবেলাতেও যুদ্ধ হয়েছিলো।সেই একেবারে শেষ রাতে ঘন্টাখানেকের বিশ্রাম।তারপর পরের দিন আবার সকাল থেকেই শুরু। ... ...
করোনাভাইরাস হাওয়ায় যে ভাসমান খুব ক্ষুদ্র কণিকা দিয়ে ছড়ায়, এ নিয়ে প্রথম থেকেই বহু বৈজ্ঞানিক বলে এসেছেন, তবুও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং অন্যান্য দেশজ স্বাস্থ্য এজেনসির চিকিৎসক এবং জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা প্রথম দিকে বলতেন যে করোনা "মূলত" বড় ড্রপলেট দিয়েই ছড়ায়, এবং দু-মিটার বা ছ'ফুটের দূরত্ব বজায় রাখা, ইত্যাদি অধিক প্রয়োজনীয়। সম্প্রতি একটি লেখাকে কেন্দ্র করে করোনার হাওয়ায় ভাসমান হওয়া নিয়ে কয়েকটি বক্তব্য বেরিয়েছে, তাই নিয়ে কয়েকটি বিষয়ের অবতারণা। এক, বিশ্বস্বাস্থ্যসংস্থা ("বিস্বাস") এর বক্তব্য ছিল যে যেহেতু করোনা ভাইরাস এর প্রাথমিক সংক্রমণ ক্ষমতা কম (আর_শূন্য = ২ দশমিক ৫ এর কাছাকাছি), অতএব হাম বা সমগোত্রীয় জীবাণুর মত সে নয়, কাজেই সে যে হাওয়ায় ছড়ায়, এমনটা না ভাবলেও চলবে। এ ধারণা নানা কারণে অমূলক | এছাড়াও প্রাণী গবেষণা, হাসপাতালে কোভিড সংক্রমণ, নিউজিল্যাণ্ডের মতন দেশে যেখানে সাধারণভাবে জনসমাজে কোভিড নিয়ন্ত্রিত, সেখানে হোটেলে কোয়ারানটাইনড হওয়া লোকের মধ্যে সংক্রমণের আধিক্য, মেলা/কনসার্ট থেকে ছড়ানো, ইত্যাদি নানান সূত্র ধরে বলা যায় যে কোভিড কিন্তু হাওয়ার মাধ্যমে ছড়ায়। কি করে এবং কি করা উচিৎ সেই বিষয়গুলো এই লেখাটিতে কিছুটা লেখা হয়েছে। ... ...
জাপানী কথাকার হারুকি মুরাকামি বর্তমান বিশ্বের বিশিষ্ট ও জনপ্রিয়তম ঔপন্যাসিকদের অন্যতম। তাঁর লেখা উপন্যাসগুলির মধ্যে রয়েছে হিয়ার দ্য উইন্ড সিং, পিনবল ১৯৭৩, আ ওয়াইল্ড শিপ চেজ, হার্ড বয়েলড ওয়ান্ডারল্যান্ড অ্যান্ড দ্য এন্ড অব দ্য ওয়ার্ল্ড, নরওয়েজিয়ান উড, ড্যান্স ড্যান্স ড্যান্স, সীমান্তের দক্ষিণে সূর্যের পশ্চিমে, দ্য উইন্ড আপ বার্ড ক্রনিকল, স্পুটনিক স্যুইটহার্ট, কাফকা অন দ্য শোর, আফটার ডার্ক ইত্যাদি। এছাড়া হাতি গায়েব, আফটার দ্য কোয়েক, ব্লাইন্ড উইলো স্লিপিং উওমেন, নারী বিবর্জিত পুরুষেরা ইত্যাদি নামের বেশ কিছু জনপ্রিয় গল্পগ্রন্থও তিনি লিখেছেন। কলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সহ এপার বাংলা ওপার বাংলা মিশিয়ে বিভিন্ন প্রকাশনসংস্থা থেকে মুরাকামির বেশ কিছু উপন্যাস ও গল্পগ্রন্থের অনুবাদও প্রকাশিত হয়েছে। বিভিন্ন পত্রপত্রিকা মুরাকামির ওপর বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করেছে। তাঁকে নিয়ে দুই বাংলাতেই চর্চা ক্রমবর্ধমান। ... ...
আগামীকাল থেকে সমস্ত গার্মেন্টস খুলে দেওয়া হচ্ছে। এই ব্যাপারে সরকারের দায় আরও বেশি। এবং সেই দায় সরকার কোন ভাবেই এড়াতে পারে না। যদিও উভয় সঙ্কট পরিস্থিতি তবুও বিকল্প কোন পন্থা খুঁজে বের করা উচিত ছিল। যারা ক্রয়াদেশ বাতিল করেনি তারা তাদের পণ্য তৈরি চাইতেই পারে। সেক্ষেত্রে কারখানা খোলা রাখতে হবে। আবার বর্তমান পরিস্থিতিতে কোন ভাবেই কারখানা চালু রাখার সুযোগ নাই। কিন্তু সরকার কাল থেকে কারখানা চালু করে দিচ্ছে এবং বিজিএমইএ কারখানা খুলে দিতে সম্মত হয়েছে। এতে যে এক দেশে দুই নীতি চালু হল তা কি কেউ খেয়াল করে দেখেছে? শ্রমিকদের জীবনের মূল্য নাই? সবাই নিরাপদ থাকার জন্য, নিরাপদ রাখার জন্য ঘরে বসে থাকার সুযোগ পাচ্ছে কিন্তু শ্রমিক নামক এই প্রাণীদের আজকে ঠেলে দিলাম আমরা জীবনের ঝুঁকি নিতে! বলা হচ্ছে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিয়ে কারখানা চালু রাখবে! কীভাবে সম্ভব এই জিনিস? যারা বলছে তারা কোনদিন একটা তৈরি পোশাক কারখানা ঘুরে দেখেছে? কীভাবে কাজ করে আর কীভাবে খাওয়া দাওয়া করে? তারা কোনদিন শ্রমিকরা কে কীভাবে থাকে তা জানে বা জানার চেষ্টা করেছে কোনদিন? সম্ভবত না। যার কারনেই এমন জিনিস কল্পনা করে বলতেছে যে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিয়ে কারখানা চালু করতে। স্বাভাবিক সময়েই আমাদের শ্রমিকরা কত ভাল থাকে তা আমরা জানি, এই দুঃসময়ে তারা খুব ভাল আর নিরাপদে থাকবে তেমন আশা করি কোন যুক্তিতে? ... ...
প্রীতম বসু যেভাবে বাংলা তথা ভারতের জ্ঞান বিজ্ঞান জগতের বিশিষ্ট অর্জনগুলিকে একের পর এক তুলে আনেন, তার ধারাবাহিক চর্চার কথা বলেন – তা আমাদের জাতিগত গৌরবকে পুনঃনির্মাণের এক জরুরী চেষ্টা। আমাদের গণিতশাস্ত্র ও জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চার ব্যুৎপত্তিই হোক বা ভেষজ চিকিৎসাশাস্ত্রের বিষ্ময়কর বিকাশই হোক, অনেক পরিশ্রমসাধ্য গবেষণার মধ্যে দিয়ে প্রীতম তার স্বাদু পরিবেশন করেছেন এখানে। অনেক প্রচলিত ধারণাকে উলটে পালটে দিয়েছেন। অনেক নতুন তথ্যের সমাবেশ ঘটিয়ে আমাদের অতীতের প্রতি বিষ্ময়মুগ্ধ ভালোবাসার বোধ জাগিয়ে তুলেছেন, যা চৌথপীর চর্যাপদের অন্যতম অবদান। ... ...
স্কুল খোলা নিয়ে নানান তর্ক চলছে। তর্ক না হওয়াটাই অস্বাভাবিক হত। উন্নত বিশ্বে কোথায় কোথায় স্কুল কলেজ খুলে দেওয়া হয়েছে বা কোথায় একদিনের জন্যও স্কুল বন্ধ হয়নি তা একেকজন প্রচার করছে। এখানেই গোলটা বাঁধে। আমাদের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে আমরা ভুলে যায়। আমাদের বিপুল জনগোষ্ঠী সম্পর্কে আমাদের ধারনা থাকে না এমন মন্তব্য করার আগে। যারা আমেরিকা ইউরোপের উদাহরণ দিচ্ছে তাদের ধারনাও নাই আমাদের একেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে যতজন ছাত্র পড়ে তা অনেক দেশের জনসংখ্যার সমান! কাজেই তাদের উদাহরণ আমাদের দেখিয়ে লাভ নাই। আমাদের সমস্যা আমাদের সমাধান করতে হবে। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে সমাধানের পথে কেউ নাই। আমরা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের উদাহরণ নিতে পারি। আমি জানি না ওই দেশের স্কুল কলেজ খোলা কিনা। তারা কীভাবে সমাধান করছে এই সমস্যার তা আমাদের দেখা উচিত। জনসংখ্যা, ভৌগোলিক অবস্থা সব মিলিয়ে ভারতকে এই বিষয়ে অনুসরণ করা যেতে পারে। ওরাই যদি লেজেগোবরে অবস্থায় থাকে তাহলে আমাদের ভিন্ন পথে হাঁটতে হবে। আমাদের দেশে কত জ্ঞানী গুণীজন আছে, তাদের নিয়ে একটা সমাধানের পথ খুঁজতে হবে। পরীক্ষা বা মুখস্থ বিদ্যা দ্বারা মেধা যাচাই ছাড়া আর কোন কোন উপায়ে ছাত্রদের মেধা যাচাই করা যায়, পড়াশোনার ভিতরে রাখা যায় এটা বের করতে হবে আমাদের। মোট কথা যেভাবে চলছে সেভাবে চলতে দেওয়া যায় না। ... ...
করোনা পরীক্ষা কি সত্যি কম হচ্ছে ভারতে? আর তাই করোনা রোগী যত বেশী হওয়ার কথা তা হচ্ছে না? আসুন দেখা যাক পরিসংখ্যান কি বলছে। আজ দ্বিতীয় কিস্তি ... ...
দেশ এবার মুজিব জন্মশত বর্ষ পালনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। পুরো দেশ এই প্রস্তুতিতে অংশ নিয়েছে। ক্ষণ গণনা শুরু হয়েছে ১০ জানুয়ারি থেকে। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস থেকে। ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে বিশেষ আয়োজন থাকবে এবার। ওই বিশেষ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন বিশ্বের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব৷ কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ, সংযুক্ত আরব আমিরাতের যুবরাজ জায়েদ আল নাহিয়ান, ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি, ভারতের কংগ্রেস দলের সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন-সহ অনেকেই থাকবেন সেদিনের অনুষ্ঠানে৷ এত এত বিশেষ ব্যক্তিত্বের ভিতরেও বাংলাদেশ সরকার ওই অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা হিসেবে রেখেছেন নরেন্দ্র মোদীকে। ভারতেরে প্রধানমন্ত্রীকে এই বিশেষ সম্মান সরকার দিচ্ছে। ... ...