পান্নালাল দাশগুপ্তর "গান্ধী গবেষণা" বইতে গান্ধীজিকে অন্যভাবে দেখতে ও দেখাতে চেয়েছিলেন৷ সেই বইটাই পড়া গেল৷
আমাদের বাড়িতে চারটে প্রাণী... অনমিত্র(যিনি এখানে দুধভাতের রোল প্লে করবেন), আমি(যে এখানে গল্পগুলো বলবে), আর আমাদের দুটো অত্যাচারী ছানা...একজনের নাম কাজু, আরেকজনের সুফি.. কাজুর একটা ল্যাজ আছে। সুফিরও আছে। যদিও সেটা অদৃশ্য..কাজু প্রথম আমার কাছে আসেন ৮ই জুন, ২০১৫। তখন ওনার বয়স ছিল ৩৪দিন। সেরেল্যাক খেতেন.. চার ঘন্টা পরপর আড়াই চামচ করে..কোলে ঘুমোতেন... আমি ওনাকে কোলে নিয়ে রান্না করতাম। উনি কাঁধের জামা আঁকড়ে ধরে থাকতেন... নিজের কাজকম্মো বাদে আমার আর কাজুর মধ্যে কিছু ধরাবাঁধা নিয়ম ছিল। যেমন গাছে জ -- লিখেছেন Sriparna Dey(পুনঃপ্রকাশ) ... ...
টেস্টিং। উড়িয়ে দেবো পরে।
আচমকা ধাক্কা। এক বুড়ো ট্যাক্সি। আধ ঘন্টার সফর। ক্যাসকেড থেকে তুলে আনা স্মৃতি।
এই লেখার মাইরি বলছি কোনও সারমর্ম নেই। থাকলে আমি জানতেম।
প্রতিটি মেয়ের এক গোপন নিজস্ব যুদ্ধ আছে, যা তাকে রোজ নিয়ম করে সকলের চোখের আড়ালে লড়তে হয়। সেই যুদ্ধের সব ক্ষত সব রক্তপাত যত্নে লুকিয়ে হাসিমুখে পৃথিবীর মুখোমুখি হতে হয় রোজ। প্রতিটি মেয়ে জানে রোজ কত অপমান, অবিচার, তাচ্ছিল্য উপেক্ষা করে তাকে রেসের শেষ ফিতেটা আঙুলে ছুতে হয় – দৌড়টা কিন্তু তাকেই প্রাণপণে ছুটতে হয়, কেউ তার হয়ে ছুটে দেয় না। ... ...
আজকের এই মোদি-দিদি সময়ের থেকে অনেক অনেক দিন আগেকার কথা, ক্যালেন্ডার ধরে হিসেব করে দেখলে প্রায় আড়াই হাজার কোটি বছর তখন আমাদের এই চেনা পৃথিবী একদম অন্যরকম ছিল। কোনও ভগবান ছিল না। কোনও মুসলমান ছিল না। আজকের এই সূর্য্যের চারদিকে পাক দিয়ে বেড়ানো আমাদের এই পৃথিবীতে কোন রাজ্য ছিল না, কোন দেশ ছিলো না।থাকবে কি করে!? তখন তো চারদিকে ঘন নীল সমুদ্রের বুকে একটাই ভূখণ্ড ভেসে বেড়াতো। সেই ভূখণ্ডের চারদিক ছিল সবুজ বন বনানীতে ভরা, আর মাঝখানটা মরুভূমি। আসলে সেই ভূখণ্ড এতটাই বিশাল ছিল, যে সমুদ্রের জলীয় বাষ্প তার কেন্দ্রতে পৌঁছতে পারত না। আর সেই ভূখণ্ডে দাপিয়ে বেড়াতো বিশালাকায়, দানবীয় সাইজের কিছু প্রাণী ... ...
কতগুলো লাইন, ইস্পাতের। লাইনের মাঝে কালো কালো পাথর। মাঝে মাঝেই হারিয়ে যাচ্ছে লাইনগুলো। স্টেশন এসে যাচ্ছে।
কলকাতার একটি বহুল পরিচিত CBSE বোর্ডের ইংরাজী মাধ্যম স্কুলের ক্লাস নাইনের জন্য নোটিশ——
জাতপাত
বাণিজ্যে যাবেন রাজামশাই। হঠাৎ নেমে পড়লেন বজরা থেকে। কেন?
উল্লাস
নৈঃশব্দ ভাঙিয়া যায় বারংবার। অমিতবীর্যের অস্থির ক্রুদ্ধ পদচারণায় শুষ্ক মর্মর্দল দলিত হইতে থাকে। বৈজী কুমারের মৃগয়ার সাধ অপূর্ণ থাকিয়া গিয়াছে বৌদ্ধ ভিক্ষু সংঘের তীব্র বাধায়। তাঁহারা বনপথ অবরুদ্ধ করিয়া শায়িত ছিলেন যাহাতে কুমারের মৃগয়া বাহিনী বনে প্রবেশ না করিতে পারে।