ছড়ায় ছবিই কথার সাঁকো
করোনার সময় গান্ধী থাকলে কি করতেন এনিয়ে ল্যান্সেটে একটা ভাল প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছিল।ডাঃ অভয় বাংগ এর লেখা। সেই পদ্মশ্রযিডাঃ বাংগ, যাঁর শিশু ও মায়ের মৃত্যু কমানোর ফেনোমেনাল কাজ আছে, প্রত্যন্ত অতিদরিদ্র আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চলে, স্ত্রী ডাঃ রাণী বাংগ এর সংগে, যে কাজ দেশেবিদেশে হু, হপকিন্স ইউনিসেফ ল্যান্সেট থেকে শুরু করে বহু জায়গায় বহুপ্রশংসিত পুরস্কৃত, স্বীকৃত, দেশেও যে মডেল সরকারি পলিসিতে গৃহীত। ২০০৫ সালে টাইম ম্যাগাজিনের গ্লোবাল হেলথ হিরো ছিলেন।আরো প্রচুর কাজ আছে। কাজ বলতে একেবারে বড় স্কেলে বহু মানুষকে ইম্প্যাক্ট করার মত কাজ। আর সেইসব মানুষ মূলতঃ প্রান্তিক, মূলনিবাসী। এখন ওঁর বক্তৃতা চলছে, আইসিএমআর এর গান্ধীজয়ন্তী উদযাপন অনুষ্ঠানে। গান্ধী এবং স্বাস্থ্য নিয়ে। ... ...
কাজ নাই, দেখছিলাম... পাশের বাড়িতে ঢালাই হবে মনে হয়, খুব কাজের চাপ । মেয়েটা বস্তায় বালি ভরছে আর লোকটা মাথায় করে পৌঁছে আসছে হেড রাজমিস্ত্রির কাছে। দুপুরে দেখলাম একসঙ্গে খেতে বসেছে গাছের নিচে। উঁকি দিয়ে দেখলাম করলা ভাজা আর লাউ আলুর তরকারি।
চুর্নী...আমার পরিচিত ভালোবাসার একজন...ওর ছেলে রিভু আমার ছেলের বয়সী... আজ রিভুর জন্মদিন ছিল ।নার্সিং ড্রেসটা চেঞ্জ করেই হাসপাতালের স্টাফ কেবিনের বাইরে এসেই চূর্ণী ভিডিও কল করেছিল রিভু কে ।জন্মদিন এর উইশ করতে । ঠিক দুটো পাঁচ মিনিটে । ছোট্ট হাতে মা কে ফোনে কেক খাওয়াতে গিয়ে টাচ স্ক্রিনে হাত লেগে সেই যে ফোনটা কাটলো আর আর কানেক্টই করতে পারেনি চুর্নী । নেটওয়ার্কের দোষ, না কপালের কে জানে । হতাশা আর দুঃখে নিজের মনেই কাঁদতে কাঁদতে মেসেজ করেছিল আমাকে । ধমকে বলেছিলাম...তোর তো হাসপাতালের সামনেই বাড়ি । ডিউটি ছুটি নিয়ে বাড়ি গেলি না কেন । চুর্নী উত্তর দিল : দিনের আলোয় বাড়ি গেলে পাড়ার সবাই বলে ... ...
... মেয়েটার ২২ এ বিয়ে ...২৪ এ মা.. শুরু জীবন যুদ্ধ ।ছেলেটার ২৮ এ চাকরি ..৩০ এ বাবা .. জীবনভর কর্তব্যের বোঝা । মেয়েটা এখন ৫৪ ..প্রায় বুড়ি..স্বপ্নখুনি.. যুদ্ধ অর্ধেক শেষ । ছেলেটা ৬০.. সাদা চুলের বুড়ো..সাদা কালো জীবন ..বোঝার চাপে কুঁজো । একলা দুপুরে নদীর তীরে দুজন অনেকদিন পর হঠাৎ একা । লালপাড় আলুথালু সাদা শাড়িতে বুড়ির চিন্তা, এই বয়সে কি আর ওসব পারি ..লজ্জা হয় ভীষন ...যদি কেউ দেখে ... কাশবনের ফাঁকে ফোকলা দাঁতে আদ্যিকালের ক্যামেরার সাটার দেবে বুড়োর মুচকি হাসি .. বলে.. বুড়ি দূর্গার রূপ দেখে ফোকলা অসুর টা না আবার ঘায়েল হয় । বুড়ি লজ্জায় ...ধ্যাৎ..... বৃষ্টি নামলো বলে ❤️ ... ...
প্রথম দুদিন ঠিক খেয়াল করেনি, তিন নং দিনে দীপ্ত লক্ষ্য করল, হ্যাঁ, মেয়েটা এদিকেই তাকিয়ে আছে। একটু দূরে বলে ঠিক চোখে চোখ পড়ছে না, কিন্তু তাকিয়ে আছে এটা নিশ্চিত। দীপ্তর উনচল্লিশ বছরের মনে বেশ একটা পুলক জাগে।পুলক জিনিসটা অকারনেই জাগে, বেশ একটা খুশি খুশি মন, অকারন।কোল থেকে নেমে জিমো রেলিং এর উপর তুলোর বলের মত গড়াতে থাকে। রেলিং খুব ঘন তবু একটু খেয়াল রাখতেই হয়। বলতে গেলে জিমোর জন্যই এই ব্যালকনিতে আসা শুরু হয়েছিল। সারাদিন ঘরে থেকে হাঁপিয়ে ওঠে জিমোটা। রনিতা থাকতে রনিতার সঙ্গেই সারাক্ষন থাকত। কিন্তু পুনে গিয়ে রনিতা আটকে গেছে। ভাগ্যিস ওখানে দিতিরা আছে, ননদের বাড়িই এখন কতদিন ... ...
***কাস্টিং :- অক্ষয় কুমার কে দলিতের মেয়েটির আইনজীবির চরিত্রে দারুণ মানাবে। কঙ্গনা রানাওয়াত অত্যাচারিত মেয়েটি চরিত্রে বেস্ট চয়েস। অনুপম খের থাকবেন মেয়েটির বাবার রোলে। মা এর চরিত্রে কে হবেন এখনো খুঁজছি ।পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী ছাড়া এমন ছবি বানানো কঠিন। প্রসূন যোশীও ভালো বিকল্প। একটা দুঃখের গানে সোনু নিগম ভালো চয়েস । আর গাঁজাখোর দুস্টুর চরিত্রে সালমান বা রণবীর । ***লাইট ক্যামেরা একশন :- #টেক ওয়ান :- শুরুতেই দেখানো হবে একটা ধ্যারধ্যারে গোবিন্দপুর মার্কা গ্রাম যেখানে মেয়েদের রাস্তাঘাটে সেজেগুজে হট পোশাক পরে বেরোতে নেই । ( এই হট পোশাক কোনটা তার ক্লারিফিকাশন চাইবেন না ) সন্ধের আগে বাড়ি ঢুকে যেতে হয় বা বেরোলেও বাড়ির দাদা ... ...
ছড়ায় ছবিই কথার সাঁকো
একটি ষোল বছরের কিশোরীকে চারজন নির্মমভাবে ধর্ষণ করে, মেরে মেরুদন্ডের হাড় ভেঙে দিয়ে, জিভ কামড়ে টেনে ছিঁড়ে ফেলার পর সে যখন মরে যায়, তখন কিছু লেখার মত থাকে না। একা ঘরে খবরটা দেখতে দেখতে, পড়তে পড়তে, ভেতরে জমে ওঠা অন্ধকার, কালো আগুনরাগ, দু:খ, হতাশা, অক্ষমতা, অসহায়তা - ফুটিয়ে তোলে, শব্দের অত শক্তি নেই। বাক্যের অত স্পর্ধা নেই। কলমের অত ক্ষমতা নেই। লজ্জা করে, বড্ড লজ্জা করে। মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ মিছিল করতে লজ্জা করে, কাঁদতে লজ্জা করে। এমন কি বিচার চাইতে, নালিশ জানাতে লজ্জা করে। ... ...
বিশ্বের উন্নততম দেশে নির্বাচনের সার্কাস শুরু হয়ে গেল। আজ ছিল প্রথম রাষ্ট্রপতি বিতর্ক। এক মঞ্চে ট্রাম্প-বাইডেন। নির্বাচনের বাজারে প্রথমবার। কী হল? সংক্ষেপে, সে এক কান্ড বটে। উন্নততম দেশের সার্কাসও উন্নততম। খাজনার চেয়ে বাজনা সবসময়েই বেশি। হোয়াইট হাউস, আমেরিকা, সিএনএন, সব গামা-গামা ব্যাপার। তার উপর, টিভিতে প্রাইম-টাইমে দেখায় বিজ্ঞাপন-টন ছাড়া। আমরা হুজুগে পাবলিক, তাই দেখতেই হয়, নইলে সত্যি বলতে কি, এর জায়গায় হনুমান-চালিশা-পাঠের প্রতিযোগিতা করলেও খারাপ কিছু হতনা। ইসু-টিসু, প্রশ্নোত্তরের বালাই নেই, যা হল, তা পাতি ঝগড়া। তাও ভালো কিছু না। সোশাল মিডিয়ার ঝগড়া এর চেয়ে নিঃসন্দেহে অনেক বেশি চিত্তাকর্ষক। তৃতীয় বিশ্বের ট্রেনে 'তুই-আমার-পা-মাড়িয়ে-দিলি-কেন-রে-ট্রেন-কি-তোর-বাবার' চুলোচুলি অনেক বেশি কুশলী। পাড়ার মোড়ে কলের লাইনের ... ...
ছড়ায় ছবিই কথার সাঁকো।
এই বিশৃঙ্খলতার আক্রোশে, / ভরে যায় জেলের কুঠুরি।
বিশ্বাসে রেখেছি তারে, সম্মোহনে তীব্র জ্বালা, বিষ! আজন্ম ভেবেছি স্বস্তি, শীততাপনিয়ন্ত্রিত কফিটি আইরিশ।
লকডাউনের পুণ্য প্রভাতে ঘুন ভাঙতেই হোয়াটস অ্যাপে একটি সুপ্রভাত বার্তা পেলাম – বেসিনের পাশে স্তুপাকৃত তৈজসপত্র মার্জনারত এক স্বল্পবসন ম্যাচো ম্যান । নীচে ক্যাপশন “ হাতে স্কচ থেকে স্কচ ব্রাইট – ভারতীয় পুরুষের বিবর্তন!” তারপর তো তাই নিয়ে সারাদিন ধরে হাসি ঠাট্টা কৌতুকের বন্যা । কত রকম মিম, কতরকম ভিডিও, কতরকম রম্যরচনা! রান্না, ঘরমোছা, বাসন মাজা ইত্যাদি ঘরের কাজ করতে তারা যে কত অপটু, কত আনাড়ি সে কথা জেনে আর জানিয়ে হেসে গড়িয়ে পড়ছে ঘরবন্দী রসিকপুরুষের দল। ঘরের কাজে হাত লাগাতে বলে অসহায় পুরুষজাতিকে কি প্রচণ্ড অত্যাচার করে চলেছে পাষন্ড নারীজাতি তার পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা – কি করুণ আবেদন - ... ...
কথায় বলে 'মাছে ভাতে বাঙ্গালী।' বাংলার বাইরে বাঙালীর বদনাম 'মছলিখোর' বলে। হ্যাঁ, দিনে একবেলা মাছ-ভাত না খেলে গড়পড়তা বাঙালীর দিনটা ভালো যেতেই পারে না। নদীমাতৃক বাংলায় মাছের যোগান আজন্মকাল। তা সে মাছ ছোট বা বড় যাই হোক না কেন। ফলত রকমফের মাছের হরেক কিসিম পদ বাঙালীর খাদ্যতালিকায় বরাবর। আগে রসনাপ্রিয় বাঙালী বলত, 'লিখিব পড়িব রইব দুঃখে, মৎস মারিব খাইব সুখে।' কিন্তু আম বাঙালীর সে সুখের দিন গিয়েছে। উন্নয়নের স্রোতে বাংলায় নদী নালা খাল বিল তাদের স্বাভাবিক গতি হারিয়েছে কালের নিয়মে। কালের নিয়মেই বদলেছে প্রাত্যহিক অভ্যেস। খাদ্যতালিকায় তার ছাপ পড়েছে স্বাভাবিক ভাবেই। তবু বাঙালি আজও নিজের পুরোনো অভ্যেসকে জিইয়ে রেখেছে। এই দুর্মূল্যের ... ...
১)রোদ প্রায় পড়ে এসেছে। সেপ্টেম্বর, ১৯০৯; এক ভ্যাপসা ক্লান্তিকর মরা বিকেলে বুড়ি মিস রোজা কোল্ডফিল্ড বসে আছেন সেই ঘরটাতে যেটাকে তাঁর বাবা 'অফিস' বলতেন। ঘরটায় বেশি আলো ঢোকেনা, হাওয়া চলাচল করে না; তেতাল্লিশটি গ্রীষ্ম ধরে জানলার পর্দাগুলো টানা রয়েছে, কেননা যখন তিনি ছোট ছিলেন, কেউ, আমরা জানিনা কে, তাঁকে বলেছিল আলো আর বাতাস ঘরকে আরো গরম করে তোলে, এবং ছায়া সবসময় শীতলতর হয়। অন্ধকার শীতল ছায়া, অতীতের ছায়া এই সাদার্ন গথিকে বারবার ফিরে আসবে, কারণ যেখানে মিস কোল্ডফিল্ড বসে আছেন, সেই জায়গাটা আসলে একটা ধ্বংসস্তূপ — জেফারসন, মিসিসিপি; সিভিল ওয়ার-পরবর্তী সাউথ। তাঁর সামনে বসে রয়েছে একটি বছর আঠেরোর ছেলে, কোয়েন্টিন। তাকে মিস ... ...
বিদ্যাসাগরপুজোর হিড়িকে আমরা যেন ভুলে না যাই তাঁর প্রায় একশ বছর আগে রামপ্রসাদ সেন বাংলাভাষায় যে পদগুলি রচনা করেছিলেন, তার সঙ্গে আজকের লিখিত বাংলার ফারাক সামান্যই। এবং তাঁর বহু পদ বরিশালের মাঝিমাল্লার কাছ থেকে উদ্ধার করে ঈশ্বরগুপ্ত কবিকাহিনিতে ছাপিয়েছিলেন। তবে রামপ্রসাদী বাংলা যাকে বলে যবনীমিশেলযুক্ত, যে বাংলাকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিদূরিত করার ইচ্ছে অনেকে আজ প্রকাশ করছেন।আরও ইন্টারেস্টিং দীনেশচন্দ্র সেন বঙ্গভাষা ও সাহিত্য গ্রন্থে চৈতন্যসাহিত্য থেকে কিছু বাংলা গদ্যের নমুনা দিয়েছেন, যেগুলি প্রায় পাঁচশ বছর আগে রচিত। পাঠক পড়লে দেখবেন, সেই অর্বাচীন বাংলায় কত প্রাঞ্জল গদ্যরচনা হত।বাংলাভাষার আগের অর্জনগুলি ভুলে/ না জেনে জপেনদার মতন শুধু বিদ্যাসাগরচর্চা করলে আমরা একটা বড় প্রশ্নের ... ...
এসে গেল শারদোৎসব, পূজোর তোড়জোড় শুরু, এদিকে লকডাউনের ফলে বহু মানুষ কর্মহীন, আক্রান্তের সংখ্যা পন্চাশ লক্ষ ছাড়িয়েছে, মৃৃৃত্যুও হচ্ছে, রাতের অন্ধকারে বেওয়ারিশ লাশের মতো করে স্তুপীকৃত মরদেহ চুল্লির আগুনে পুড়ে যাচ্ছে৷৷ পরিবার পরিজনএর চোখের আড়ালে৷৷ এত কিছুর পরও নিয়মের তোয়াক্কা না করেই মানুষ পথে নেমে গেছে, আক্রান্তের উর্ধমুখী গ্রাফ তারই প্রমান৷৷তার মধ্যে আবার পূজো, ক্লাবকর্তারা হাসিমুখে প্যান্ডেলের তদারকী করছেন৷৷ পূজো শুরু হলে করোনা আতঙ্ককে মাথায় রেখে বেশ কিছু ভাটের নিয়ম তৈরী হবে পূজো দেখার জন্য৷ "মাস্ক পরুন—পূজো দেখুন"— নোটিশ ঝুলবে প্যান্ডেলের আনাচে কানাচে৷৷ প্যান্ডেলের মুখে অল্পবয়সী ক্লাবকর্মী একটা স্যানিটাইজারের বোতল নিয়ে ফুসফাস করে শুদ্ধিকরন কর্মসুচী চালাব৷৷ নতুন জামা কাপড়ে সেজে জনগন ... ...
বিজ্ঞানে বাঙালির জয়জয়কার ভাটনাগর পুরস্কারে ১৪ জনের মধ্যে ছ’জনই রাজ্যের --- নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা এবং নয়াদিল্লি: ‘শান্তিস্বরূপ ভাটনাগর পুরস্কার’-এর মঞ্চে ফের উড়ল বাঙালির জয়পতাকা! বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এবছর দেশের ১৪ জন কৃতীকে বেছে নেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ছ’জনই বাঙালি। এছাড়া কলকাতায় গবেষণা করা আরও এক বিজ্ঞানী এবার এই পুরস্কার পাচ্ছেন ... ...
আমি গেলেই ডাকতেন, ও খোকা, মিত্তিরবাবুর বাড়ির ছেলে না ? হ্যাঁ, বলতে তাঁর একের পর এক প্রশ্ন ধেয়ে আসত আমার দিকে। “ভাত খেয়েচ? কী দিয়ে ভাত খেলে ? মাছ খেইলে ? কী মাছ। মাছের কালিয়ায় কি ফুলকপি ছিল। টমটমের চাটনি ছিল কি ? ক্ষীর খেয়েচ কাঁটাল দিয়ে। মাংস কবে খেয়েচ খোকা…” এখন বুঝতে পারি ক্ষুধার্ত মানুষের জিজ্ঞাসা ওসব। গরিব কাহার পাড়ার মানুষের না ছিল জমি, না ছিল কাজ। অন্ন সংস্থান হবে কী করে ? ভোটো কাহার রিকশা করেছিল, তা তার নিজের না অন্য কারোর টাকায় কেনা তা জানতাম না। গ্রামের বাঁড়ুজ্যে বামুনের সঙ্গে ভোটো কাওরার খুব বিবাদ ছিল। রিকশায় ... -- লিখেছেন অমর মিত্র(পুনঃপ্রকাশ) ... ...