এই লেখা আপনারা দেখতে পেলে আমাদের এই ক্লাস সাফল্যমণ্ডিত হবে।
বেশী লিখিনা কারণ বেশী বুঝিনা
চলমান পরিস্থিতিতে সাভারকর পড়া/ আবার পড়া দরকার মনে হল। হিন্দুত্ব বস্তুত খাজা বই। উল্টোদিকে ১৮৫৭- প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধের বইটা অসামান্য। পড়তে পড়তে বস্তুত রক্ত ফোটে। এবং এই বইয়ে তিনি সর্বতোভাবে হিন্দু-মুসলিম কোলাবরেশনের পক্ষপাতী। ১৮৫৭ থেকে হিন্দুত্ব সাভারকরের যাত্রাকে বোঝা দরকার।
অপ্রাসঙ্গিক। লিখতে ইচ্ছা হচ্ছে তাই লিখছি।
বরেন গঙ্গোপাধ্যায়- গল্পসমগ্র, করুণা প্রকাশনী
বাংলা ভাষা নিয়ে তিন অনুচ্ছেদ।
স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ব্যাক্তিগত তথ্যভান্ডারের ডিজিটালকরন যেমন প্রয়োজন, তার চেয়েও বেশী দরকার সাধারনের চিকিৎসাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো। বেসরকারি ও কর্পোরেট হাসপাতালের লাগামছাড়া চিকিৎসার খরচ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ক্ষোভ উগড়ে দেওয়ার পাশাপাশি জনস্বাস্থ্যের মৌলিক দাবিটুকু জানানোর সময় এসেছে।
তবে আর কী। হাতে নিন হাতা-খুন্তি। আর নিজেই করে ফেলুন খানা তৈয়ার। দুই কিসিমের রেসিপি এবার। যারে কয় হাঁসজারু, থুড়ি ফিউশন খাবার—নাম? ফুলকপির হাইকু! আহা খানা নয়, যেন পঙ্ক্তি কবিতার! সঙ্গে তার খানা গুরুবাদী, থুড়ি খানা অথেন্টিক, আগমার্কা খাঁটি— বাদশাহি বিন্স। চেবাতেই মেজাজখানা ঠিক যেন রাজা-রাজড়ার। ভয় নেই, মশলার ভুলে পড়বে না ঢি ঢি! বলে দিতে রান্নার নানা প্যাঁচপয়জার হাজির যে ডিডি। -- লিখেছেন ডিডি(পুনঃপ্রকাশ) ... ...
ভদ্রমশাই ভোরবেলায় চণ্ডীপাঠ সেরে ফেলেছেন এক সপ্তা হল৷ কিন্তু পুজো আসতে এখনও চার সপ্তা দেরি৷৷ এই সৃৃৃৃৃৃৃৃষ্টিছাড়া কাণ্ডের গোড়াটা খুঁজতে গিয়ে ক্যালেন্ডারের কাণ্ডকারখানা একটু নাড়াচাড়া করলাম৷
করোনার জন্য ওয়ার্ক ফ্রম হোমের বৃদ্ধি আর রিয়েল এস্টেটে তার প্রভাব।
বর্তমান শিক্ষাবর্ষ থেকে প্রতিবন্ধকতাযুক্ত শিক্ষার্থিদের উচ্চশিক্ষায় প্রবেশে নূন্যতম নম্বর বা যোগ্যতার ক্ষেত্রে পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছে সুপ্রীম কোর্ট। তার প্রাসঙ্গিকতা বিচার্য।
কবি বীরেন্দ্র চট্টোপাধায় স্মরণে
৩৪ বছর পর নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি অনুমোদন করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা৷ সেই নিয়েই দু-চার কথা যা মনে এল৷
১হাইওয়ের ওপর একটা ডাইনো-সাদা এরোপ্লেনের খোল —ধোঁয়া, আর আগুনে ঢাকা ব্যাকগ্রাউন্ড আকাশ; নিউ ইয়ার্স ইভ।পাশের ঘরে টেলিভিশন চলছে।মেটাল ব্যান্ড: আটটা তুলোর কুকুর বাচ্চা,নাথান-ফিলিপস স্কোয়ারে মানুষ ও মানুষীদের ভিড়;উড়ন্ত ড্রোনগুলি যেন ঝুঁকে নামবে অবতলে। ফ্লাইং সসারটি শুধু ঘুরছিলো, ঘুরছিলো —ফ্লুরোসেন্ট আলো জমে মরা স্থির চোখ তার;মাইক্রোওয়েভের গোঁ-গোঁ আওয়াজ।সাদা দেয়ালগুলোর ভেতর সে দাঁড়িয়েছিল, একা।এও হয় যে, ফ্রোজেন ফুড ক্রমে উত্তাপে প্রস্তুত; কাউন্টডাউনফুরিয়ে আসছিলো কাঁটায় কাঁটায় — চার, তিন, দুই ইত্যাদি। ২ বীভৎস জেটপ্লেন নেমে আসছেড্রয়িংরুম ভেঙে; সিলিঙে বিদ্যুৎ-আলো পুড়ে যাচ্ছে এখন,হাইওয়ে ৭৮ জুড়ে কারচেজ সিকোয়েন্স —মেয়েটা প্যান্টি খুলে রাখল বিছানার ওপর।নীঈঈ ঈ ঈ ঈ ঈ শব্দআর ফোঁটা খসে টপটপ আওয়াজ;দূরের দেশে হোটেল থেকে নিখোঁজ হয়ে গ্যাছে যেসব ... ...
কিছুই না; মহাজগতের সুরে সুর মেলাইবার উদ্দেশ্যে নিজের মাথার তারগুলিরে টিউন করিতেছি। মহাজগত রক করিলে আমিই বা করিবো না কেন?