বীর সাভারকার যে কালি ব্যবহার করতেন। সৌজন্যঃ অয়ন চক্কোতি ( সে কোথা থেকে পেয়েছে, তাকে জিগান)
বাঙালিদের জন্য রুশ ভাষা শিক্ষার ক্লাসПредисловие - (প্রাককথন)রুশ ভাষার হরফগুলো যেহেতু রোমান হরফের থেকে অনেকটাই অন্যরকম দেখতে তাই অনেকেরই এরকম একটা ধারণা থাকতে পারে যে ভাষাটা শেখা খুবই শক্ত ও খটোমটো।আদতে কিন্তু সেরকম নয়। যে পদ্ধতিতে আমি এই ভাষাটাকে শেখানোর চেষ্টা করছি, সেখানে প্রথমেই কয়েকটা জিনিস জানিয়ে দিতে চাই।১। ভাষাটিকে আমি শেখাবো খানিকটা ডিরেক্ট মেথডে, খানিকটা বাংলা (দরকার পড়লে কিছুটা ইংরিজি) ভাষার সাহায্যে।২। শেখানোর সময়ে প্রথমদিকে মনে হতে পারে যে ব্যাপারটা খাপছাড়া হচ্ছে। কারণ এমনিতে অন্যান্য ভাষা শেখার ক্ষেত্রে প্রথমেই বর্ণমালাটুকু শিখিয়ে নেবার যে নিয়ম আছে, সেটি এখানে হবে না। এর পেছনে কিছু কারণ অবশ্যই আছে। এভাবে শিখলে ডিরেক্ট মেথডের -- লিখেছেন Дж(পুনঃপ্রকাশ) ... ...
ধ্যার মশয়, ও সব কৃষিবিল-টিল নিয়ে আর হ্যাজাতে পারছি না। এদিকে বলে লকডাউনের জ্বালায় প্রাণ ছটফটাচ্ছে… তালে আছি, টুক করে কীভাবে একটা 'ছোটো বাইরে' মেরে আসব... কৃষি বিল নিয়ে বলারই বা কী আছে? আরে ভাই, বাজারকেও তো স্মার্ট হতে হবে, নাকি? চিরকালই কি সরকারী বাজারে মাল বিক্রি হবে?হতভাগাগুলোর দাবী, আরও মন্ডি বানাও, এমএসপি বাড়াও, এমএসপি লিগালাইজ করো, কেবল সাতাশ'টা ফসল নয়, এসেনশিয়াল প্রোডাক্টসের সংখ্যা বাড়াও...বায়নার কি আর শেষ আছে? তাদের ভালোর জন্য সরকার কত ভালো ভালো আইন করলো, সেসব নাকি তাদের চাই না। চিরকাল যেন তারা এপিএমসি'র কোলের উপর বসে নিশ্চিন্ত জীবন যাপন করতে চাইলেই পেয়ে যাবে। এমএসপি দিয়ে দাম সিকিওরড্ রাখবে। ... ...
“কতবার বললুম, ওরে যাসনি, বিপুয্যেয়ে ভিড়, একেবারে কষ্টের সীমা থাকবে না, মিছিমিছি কেলেঙ্কারী হবে। তা শুনলে আমার কথা? হইহই করে ভুটে, ভোম্বা, ফুচকে, পটকা, নোড়ে, দুম্বা সব কটা প্রাতঃকাল হতেই বেরিয়ে গেল। তাও নিজেরা যাচ্ছিস যা, আশি না বিরাশি বছরের বুড়ি আমার এক খুড়িমা আছেন, তাঁকে পর্যন্ত টেনে নিয়ে গেল সেখানে। সকাল সাতটায় বেরিয়ে সন্ধ্যা সাতটায় ফিরলেন সব—বুড়ি শুনলুম মাঝে মাঝেই চোখমুখ উল্টে ‘ওরে বাবারে, মুখপোড়ারা এ আমায় কোথায় আনলে রে’, করে ঘণ্টা তিনেক দাঁড়িয়ে গালাগাল দিতে শুরু করায় ভোম্বা তাঁকে একটা গ্যাসপোষ্টের কাছে বসিয়ে চলে যায়—বুড়ির খবর নিলো সন্ধ্যারও পর। ... ...
ইংরেজিতে জনপ্রিয় বিজ্ঞান বিষয়ক বই অনেক। কিন্তু বাংলায় সেসব বইয়ের তরজমা বিরল। তেমনই একটি বই স্টিফেন হকিং-এর ‘আ ব্রিফ হিস্ট্রি অফটাইম’। সেই বিখ্যাত বইয়ের বাংলা তরজমা পাঠ ও সেপ্রসঙ্গে বিজ্ঞান বিষয়ক বইয়ের বাংলা তরজমার চ্যালেঞ্জগুলি কী আলোচনা করলেন পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক গৌতম গঙ্গোপাধ্যায়। -- লিখেছেন গৌতম গঙ্গোপাধ্যায়(পুনঃপ্রকাশ)
ওয়েবসাইটে জ্যামিতির বনিয়াদ নিয়ে আমার এই লেখাটি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে...এখানে লেখাটা একই ভাবেই দিলাম... আমার ব্যক্তিগত অনুরোধ, আমার লেখাটা না পোষালেও ওয়েবসাইট টায় ঘুরে আসতে ভুলবেন না...আজ দ্বিতীয় পর্ব, যা ২৮শে জানুয়ারী, ২০১৫ ( ইংরাজি সন) এ প্রকাশিত হয়েছিল...জ্যামিতির গোড়ার কথা : ইউক্লিড থেকে রীমান ( দ্বিতীয় পর্ব ) -- লিখেছেন Swarnendu Sil(পুনঃপ্রকাশ) ... ...
মহাভারতঅমৃতসমান-১ -- লিখেছেন শমিম আহমেদহস্তিনাপুরের রাজপ্রাসাদ। অজমাংস রন্ধন গার্ডেন পার্টির ওপেন এয়ার কিচেনে চলছে জম্পেশ। তত্ত্বাবধানে দ্রৌপদী স্বয়ং। খুশবুতে তার চঞ্চল সমগ্র মহাভারত যেন। সে খুশবু মন্থন করেই বুঝি উঠে আসছে নানা জমজমাট মহাকিস্সা। তবে ষড় নয় বরং পঞ্চরসে আপ্লুত সে মহাভারতের খানা অমৃতসমান। লিখছেন শমিম আহমেদ। পুরোটা পড়ুন ... ...
—না কিছু করতে পারবে না ওরা। বাড়ি গিয়েই আমার ফেসবুকে পোস্ট করব প্রমাণটা। সবাই দেখবে, জানবে। তখন ওরা বাধ্য হবে আমাদের, মানুষদের গণিতের সৃজনশীলতাকে স্বীকৃতি দিতে। উচ্চকোটির গণিত যে শুধু ওরাই একচেটিয়া পারে সেই ভুল ভাঙবে। এবং সাথে সাথে সমস্ত গণিতের দরজা আমাদের জন্যও খুলে দেবে। ন্যায্য অধিকার হিসেবেই দিতে বাধ্য হবে। —এইটা তোমার মহান প্ল্যান? —এইটাই আমার মহান প্ল্যান। -- লিখেছেন কলিন অ্যাডামস, অনুবাদ: অভিজিৎ সরকার(পুনঃপ্রকাশ) ... ...
গুছিয়ে রাখা উনোকুটি খুঁটিনাটি।ছেঁড়া হাওয়াই চটি, জঙ ধরা সেফটিপিন,রংচটা মাফলার- কবেকার কব্জা ভাঙা সুটকেসে।পালে হাওয়া লাগলেই লাগাই ছুট...এমনতর দশা।আশা ঐ সেই বাংলা প্রবাদ ---- " বিষে বিষ ক্ষয় "।বিশে বিশ ২০২০ এখন বাজারের ফরমানে হয়রান দুনিয়া।কড়ায় গণ্ডায় মূল্য গুনতে গুনতে দেওয়ালে ঠেকেছে পিঠ আমাদের।ঢের সময় বিতেছে জলের মতো।ক্ষত শুকায়নি।টানাটানির সংসার ধর্মে অধর্ম হওয়ার জোগাড় ---ধর্ম রক্ষার্থে আমাদের এই জাড়িজুড়িমানে ঐ কালের বাণী কর্ণে নিয়ে মর্মে গেঁথে ফর্মে ছাড়ার অভিযানবেঁচে থাকার অভিলাষআগামী ১৫ অক্টোবররামরাজাতলা হাওড়াকথক পারফর্মিং রেপাটায়্যার#নয়ন_কবীরের_পালা১৬ অক্টোবরদাশনগর হাওড়াবাউরিয়া পিপলস রেপার্টরি#বাঘচাল১৭ অক্টোবরমেলাইচণ্ডি মন্দির প্রাঙ্গণ আমতা হাওড়াআন্তরিক প্রশ্রয় শিবানন্দ মুখোপাধ্যায়ের#বাঘচাল১৮ অক্টোবরগুরুকুল সরপোতা প্রেমরোড আমতা হাওড়াআন্তরিক প্রশ্রয় আমতা পরিচয়#কৌটো #থিয়েটারের_হোম_ডেলিভারি নিয়ে আমরা হাজির হবো ... ...
কৃষ্ণগহ্বর (black hole) শব্দটা সংবাদমাধ্যমের কল্যানে আমজনতার কাছে একেবারেই অপরিচিত নয়৷ একশো বছরেরও বেশী সময় ধরে জিনিসটার রহস্য বিজ্ঞানী, কল্পবিজ্ঞান লেখক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষকে রোমাঞ্চিত করেছে৷ কিন্তু নোবেল পুরস্কারের তালিকায় উঠতে কৃষ্ণগহ্বরের লেগে গেল ২০২০ সাল৷ এবারে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কারের অর্ধেক পাচ্ছেন রবার্ট পেনরোজ৷ তিনি দেখিয়েছেন, কৃষ্ণগহ্বর হল সাধারণ আপেক্ষিকতাবাদ তত্ত্বের অমোঘ ভবিষ্যৎবাণী৷ বাকি অর্ধেক ভাগ করে নিচ্ছেন রেনার্ড গেঞ্জেল এবং আন্দ্রে গেজ৷ তাঁরা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের কেন্দ্রে একটি অতি ভারী ঘনবস্তু আবিষ্কার করেছেন৷ বলা বাহুল্য ঐ বস্তুটি কৃষ্ণগহ্বর ছাড়া অন্য কিছু হতে পারে না৷ ব্ল্যাকহোল নামটা তুলনামূলকভাবে নতুন হলেও ব্ল্যাকহোলের মত কিছু একটা বস্তুর অস্তিত্ত্ব কল্পনা করা হয়েছিল উনবিংশ ... ...
মার্কন্ডেয় কাটজু বাঙালীদের অপমান করে বেশ ভালো ফুটেজ পাচ্ছে কয়েকদিন ধরে। লোকটা রসিকতার ছলে আরামসে এবেলা ওবেলা গা জ্বালানি পোস্ট দিচ্ছে। কিছু মুষ্টিমেয় লোকজন প্রতিবাদ করছে, পেজ রিপোর্ট করছে। কিন্তু বাঙালী জনমানসে যতটা আলোড়ন ওঠা উচিত, তার সিকিভাগও দেখলাম না। অথচ আমাদের পূর্বপুরুষরাই নাকি ভাষা আন্দোলন করেছিলেন?ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে কত কত মানুষ! ভাবা যায়! ... ...
আচ্ছা "ভ" অক্ষরটাকে একটু নিবিষ্টভাবে লক্ষ্য করেছেন কী? highly suspicious কিন্তু ভাই। ওই দেখুন দুম করে কানার মতো "ভ" এর গাড্ডায় পা দিয়ে ফেল্লাম। আচ্ছা ভাই বলে পৃথিবীতে সত্যি কিছু আছে নাকি? ধুর মশাই ওসব সৌভ্রাত্যবাদ আপনার পকেটেই রাখুন। স্বার্থে আঘাত লাগলে সব ভাইয়ের ভেতরের ভাইরাস গলগল করে বেরিয়ে রোগের মহামারী বাঁধিয়ে ফেলে। আর ঘ্যাঁচাং করে সম্পক্ক খাল্লাস। কি ভুল বল্লাম?? ইস!! আবার "ভ"। মেপে মেপে পা ফেলছি তবু্ও। এতো গাড্ডা না রাস্তায়। ভ্যাবলার মতো হাঁটলেই ভবিষ্যৎ ভয়ানক।। আসলে এক কথা বলতে এসে অন্য কথায় ভটকে গেলাম। ... ...
মোহরের অনলাইন ক্লাস হচ্ছে সোম-বুধ-শুক্র। সকাল আটটা থেকে বারোটা অবধি লম্বা ক্লাস রুটিন। আমি আর মোহর মিউট করে ক্লাসে ঘাপটি মেরে বসে থাকি প্রায়ই। সরাসরি আমাদেরকে কিছু জিগ্যেস করলে উত্তর দিই আর কি। বাবা-মায়েরা বাচ্চাদের দিয়ে 'গুড মর্ণিং' উইশ করে কান ঝালাপালা করে দেয় টিচারের। সেসব শুনে মোহর ফিকফিক করে হাসতে হাসতে আমাকে বলে, "গুড মর্ণিং, মাম্মাম"। আমি ওর কাঁধে ঠোনা মেরে বলি," গুড মর্ণিং, গিণুবাবা"। ... ...
পোস্ট ফিফটি বয়সের ওই এক দোষ। ঘুমের ঘাটতি। রাত্তিরে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়লে ঠিক ভোরে ঘুম ভেঙে যাবে। যেদিন এমনটা হয় সেদিন ভোরে উঠে আমি চা বানিয়ে লিখতে বসে পড়ি। যাহোক কিছু লেখা। যা মনের পর্দার উপর ভাসমান। এই আজ যেমন লিখছি সেইরকম। আমার মেয়ের বাড়িতে যেখানে থাকি সেখানে মসজিদ আছে বোধহয় ধারে পাশে কোথাও। এখন কানে দূর মসজিদ থেকে আজানের শব্দ আসছে। আজান শুনলে আমার ছোটবেলা জড়িয়ে ধরে। যে পাড়ায় শৈশব, কৈশোর কেটেছে সেখানে আজানের সময় মেপেই আমার দিন চলত। ভোরের আজানে ঘুম থেকে উঠে পড়তে বসা। দুপুরের আজানে বাড়িতে থাকলে স্নান খাওয়া শেষ করার প্রস্তুতি। সন্ধ্যার আজানের আগে খেলা সেরে বাড়ি ... ...
বাঙালিদের জন্য রুশ ভাষা শিক্ষার ক্লাসПредисловие - (প্রাককথন)রুশ ভাষার হরফগুলো যেহেতু রোমান হরফের থেকে অনেকটাই অন্যরকম দেখতে তাই অনেকেরই এরকম একটা ধারণা থাকতে পারে যে ভাষাটা শেখা খুবই শক্ত ও খটোমটো।আদতে কিন্তু সেরকম নয়। যে পদ্ধতিতে আমি এই ভাষাটাকে শেখানোর চেষ্টা করছি, সেখানে প্রথমেই কয়েকটা জিনিস জানিয়ে দিতে চাই।১। ভাষাটিকে আমি শেখাবো খানিকটা ডিরেক্ট মেথডে, খানিকটা বাংলা (দরকার পড়লে কিছুটা ইংরিজি) ভাষার সাহায্যে।২। শেখানোর সময়ে প্রথমদিকে মনে হতে পারে যে ব্যাপারটা খাপছাড়া হচ্ছে। কারণ এমনিতে অন্যান্য ভাষা শেখার ক্ষেত্রে প্রথমেই বর্ণমালাটুকু শিখিয়ে নেবার যে নিয়ম আছে, সেটি এখানে হবে না। এর পেছনে কিছু কারণ অবশ্যই আছে। এভাবে শিখলে ডিরেক্ট মেথডের ... ...
ভারতবর্ষ কি অখণ্ড একটা অস্তিত্ব? টিভিতে যেমন দেখায়? এই নিয়ে আগেই কথা হচ্ছিল, কিছুতে ছবিতে গল্পও থাকুক। পুং ও নারীর সংখ্যানুপাতঃ লেখাপড়ায় লিঙ্গবৈষম্যঃ সাক্ষরতাঃ জন্মহারঃ তফশিলি জাতির উপর অপরাধঃ অস্পৃশ্যতার মাপজোকঃ এ ছাড়া আরও অনুরূপ তথ্যাবলী আছে। আপাতত এই কটাই থাক। সবকটাতেই দেখবেন সমস্যাজনক এলাকা বলে চিহ্নিত একটিই এলাকা। গোবলয়। তা, পয়েন্ট একটাই। টিভি যখন দেখায়, 'ভারতে অস্পৃশ্যতার অভিশাপ' বা অনুরূপ কিছু, তখন, সেটি মূলত একটি এলাকার অভিশাপ। বাকি এলাকা সমস্যামুক্ত এমন না, কিন্তু অভিশাপটি একটি এলাকারই। টিভি এবং ভারতীয় রাষ্ট্রযন্ত্র অবশ্য তেমন বলেনা। কারণ, এখন ইন্ডিয়া দ্যাট ইজ ভারত, দ্যাট ইজ হিন্দুস্তান। হিন্দি-হিন্দু-হিন্দিস্তান। এবার ভারতবর্ষকে সমতল, সমসত্ত্ব -- এই থিয়োরি আপনি বিশ্বাস করবেন কিনা আপনার ব্যাপার। গোবলয়ের সংস্কৃতি এখন ভারত রাষ্ট্র শাসন করে। ... ...
রক্ত আজ ছুটছে আবার। গরম রক্তে গরম ভাবনা, গরম কথা কিছু সেরে নেওয়া ভালো। স্কুল গ্রুপে খোঁচা মারতে সেখানে স্ফুলিঙ্গ। আরো কিছু গ্রুপ কিছু অবাঙালি পরিমন্ডলে এসব তেমন জমলো না। কিছু দাদারা কেমন আকাশ থেকে পড়েছে মনে হল। সে যাইহোক, আমি আমার কথা বলি। আন্দোলন করা, প্রতিবাদ করা আমি বুঝলাম এই দুদিনে লোকে বুঝছেই না কি করতে হবে। এদের শাস্তি এই সরকার নিপাত যাক বলে হৈ হৈ, কেউ বলছে এদের সাথে লড়া যায় না, কেউ ভয়ে সিঁটিয়ে, কেউ আপসেট... বেশিরভাগ আজো নির্বিকার। আমার তো কিছু হয়নি, কি হচ্ছে? কোথায় হচ্ছে জানে না কিছু। কেউ সব বেকার মেনে নিয়েছে। অনেকেই মেয়েদের অতি ... ...
যে জীবন ফড়িঙেরচিন্ময় রায়সপ্তর্ষি প্রকাশনমূল্য: ২৫০ টাকা যে জীবনস্মৃতির নামকরণ ভীষণ ভাবেই জীবনানন্দ ঢঙে লিরিকাল, সেই 'ফড়িং' জীবনের শুরুই হয়েছিল জীবনানন্দের মতোই ওপার বাংলায়। দাদুর হাত ধরে কুমিল্লা থেকে ভবানীপুর আসেন শান্তি দত্তরায়। 'দত্তরায়' হয়ে যায় 'রায়' আর শান্তি? বলাই বাহুল্য, যে ফড়িং জীবনের কয়েকটা পাতা দু'মলাটের মাঝে পড়ার সুযোগ হয়ে আজকের এই আলোচনার অবতারণা, সেই আলোচনার নায়ক, শান্তি থেকে চিন্ময়। নিজের আত্মজীবনীকে তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন ছ'টি পর্বে। প্রথম পর্বে তিনি লিখছেন, || "বরাহনগরে এসেও লোকাল ফুটবল টিমে রাইট আউট খেলতাম। তবে ভালো খেললেও বাহবার সঙ্গে মাঝেমাঝে তিরস্কারও জুটত। এই তিরস্কার 'বাঙাল' হওয়ার কারণে। 'বাঙালগুলো এয়েচে' - এই বলে পাড়ায় একটা ... ...
লকডাউন পরিস্থিতিতে কাজ হারিয়েছেন অনেকে। অনেকের জীবনে নেমেছে নানা সমস্যা। সবকিছু ছাপিয়ে গেছে শিশুদের উপর যৌন নিগ্রহের ঘটনা। তার প্রতিকারে গণস্বাক্ষর সংগ্রহে আপনিও সামিল হোন
২০১৭ সালের ঐ রায় কিন্তু মাইনিং কোম্পানিগুলিকে সতর্ক করে দিয়েছিল। ওই বিপুল ক্ষতিপূরণ উঠে এসেছিল কেবল উড়িষ্যার তিনটে জেলা থেকে, তাও শুধুমাত্র লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ আকরিক বেআইনি ভাবে নিষ্কাশনের জন্য। অন্য রাজ্যে অন্য আকরিকের জন্য এই হারে ক্ষতিপূরণ ধার্য হলে সরকারি কোষাগারে কত টাকা জমা পড়ত? এই রায় দেখিয়ে যারা ক্রমাগত বে আইনি খননে ব্যস্ত, তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা যেত না? কিন্তু গেরুয়া ভারতে তা না করে অবাধ লুন্ঠনের ব্যবস্থা করে দেওয়া হচ্ছে। আর তা করা হচ্ছে ভীষণ তাড়াহুড়ো করে। যেন এই অতিমারির পর্দা সরে যাবার আগেই ঘোলা জলে মাছ ধরে ফেলতেই হবে। -- লিখেছেন প্রতিভা সরকার(পুনঃপ্রকাশ) ... ...