দেখি নাই ফিরে যারে-সে রয় খোয়াই পাড়ে!শেষ বিকেলের আলোশিল্পী কার মূর্তি বলো- চুমো দেয় কিঙ্করে!?
(তৃতীয় এবং শেষ পর্ব) সৈকতের বুটটাই চমৎকার ফিট করে গেল নিতুর পায়ে। কয়েক জোড়া অতিরিক্ত হোর্স আর গোলকিপারের জার্সি ক্লাবে ছিল। সেগুলোই কাজে লেগে গেল।ওগুলো কেনাকাটার সময়ও হাতে ছিল না।আড়াইটের মধ্যে স্টেডিয়ামের ড্রেসিংরুমে পৌঁছে গেল সুহাসিনী স্পোর্টিং। পুরুলিয়ার দলটার নাম বল্লভপুর ইলেভেন। বেশ দাপুটে টিম বলে শোনা যাচ্ছে।স্টেডিয়ামের গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। কোন টিকিট লাগবে না। প্রবেশ অবারিত। ... ...
এই লেখাটার মধ্যে কিছু ঐতিহাসিক উপাদান আছে । কয়েকদিন আগে আমি খান দুয়েক অর্বাচীন কবিতা খেরোর খাতায় পোষ্ট করেছিলাম ৷ তার মধ্যে অনেকগুলো বানান ভুল ছিল ৷ আমার অজ্ঞানতা-জনিত কারনে, প্রথম করা ড্রাফ্টে যেটা প্রায়ই থাকে, সাধারনত পরে শুধরে নিই ৷ এক্ষেত্রে দূর্ভাগ্যবশত সেটা হয়নি ৷ এক ভদ্রলোক বানান ভুলগুলি ধরেছিলেন ৷ কমেন্টে উল্লেখও করেছিলেন ৷ অভিধান খুলে রেখে লেখার পরামর্শ দিয়েছিলেন ৷ সুপরামর্শ সন্দেহ নেই ৷ এ পর্যন্ত ঠিকই ছিল I গন্ডগোলটা বাঁধে ভদ্রলোকের কমেন্টের শেষের দিকে এসে ৷ ভদ্রলোক আমাকে আক্রমন করতে গিয়ে লেখেন, "পাবলিসিটির প্রলোভন লোককে পাগল করে দেয় । " সত্যি বলতে কি এইটা আমার গায়ে ... ...
হয়তো বা বেঁচে আছে পিশাচেরা জঙ্গলেমরে যারা ভূত হলো দোষী নয়, ডিসপ্লে!
শীতকালেতে বসল আসর, শিল্পী এলেন কত / হবে নাটক, গানবাজনা, যাত্রাপালা যত
সত্যেন প্রামাণিক ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া-য় চাকরি করেন। হাওড়ায় অফিস। অফিস যাওয়া তো দূরের কথা তার নাওয়া খাওয়া মাথায় উঠেছে। নিতুর মা দিবারাত্র কেঁদে কেঁদে চোখ ফুলিয়ে ফেলেছে। কুচুটে প্রতিবেশীরা বেশ মজা পাচ্ছে। এইসব মজার অপেক্ষায় বছরভর বসে থাকে তারা। সন্ধের দিকে গলির মুখে অসীম মান্নার সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। বলল, ‘এই যে সত্যেনবাবু .... আপনাকেই খুঁজছিলাম। শুনলাম, নিত্যানন্দ নাকি স্কুল থেকে বাড়ি ফেরেনি ....’, বলে যেন কিছুই জানে না এইভাবে সত্যেনের মুখের দিকে তাকিয়ে রইল। ... ...
মেঘ ডাকছে, বড় বেলা হয়ে এল .. অফিস টাইম পেরিয়ে গেছে মিনিবাসগুলো ফাঁকা হয়ে আসছে,আমার পায়ে একটা মশা কামড়াচ্ছে কোমরে ব্যাথা, নীচু হয়ে মারতে পারছি না ।
সম্বোধনে পরিচিতির নতুনত্ব,জ্যাম ধরা দরজায় লুব্ধ তেল ,বালিশে মুখ, মাথা , পিঠ ;শায়িত মানুষটি আসলে ভ্রাম্যমান ।
হয়ত তুমি বহুদূর তবুও তোমার সুর অন্ধকারে একটি তারে, বাজে, সকল সুরের মাঝে, নেহাত বিনা কাজে
‘রাতদিন মাঠে ঘাটে খেলে বেড়ালে কি আর পড়াশোনা হয়। আমি মরলে ছেলের কি দশা যে হবে ঈশ্বরই জানেন। সারারাত দুচোখের পাতা এক করতে পারিনা নানা ভাবনা চিন্তায়’ - এ হল নিতুর বাবা সত্যেন প্রামানিকের নিজের একমাত্র সন্তান সম্পর্কে দৈনন্দিন খেদোক্তি। নিতুর মা মুখে কুলুপ এঁটে থাকেন এই সময়ে। জানেন যে, তার এ সময়ে যে কোন বাক্যস্ফূরণ হওয়া মানে আগুনে ঘি পড়া। ... ...
পর্ব ১ কলেজ থেকে বেড়নোর ঠিক মুখেই বৃষ্টি নামল। খুব জোরে। সারাদিন যা গুমোট ধরেছিল। বৃষ্টি নামারই কথা। জয়িতা ছাতা আনতে ভুলে গেছে। বাস স্টপেজ পর্যন্তও যাওয়া যাবে না এই বৃষ্টিতে। জয়িতা করিডরে বৃষ্টির ছাঁট বাঁচিয়ে দাঁড়াল। আরও অনেকেই এদিক ওদিক জটলা করে দাঁড়িয়ে । কেউই বেরতে পারেনি। আসলে এস আর এর ক্লাসটা না করেও যেতে ইচ্ছে করে না ,আবার এস আর বেছে বেছে এই সময়টায নেন ক্লাসের। আগে থাকলেও উনি চেঞ্জ করে নেন। জয়িতাও এটা মিস করে না । আসলে এস আর এর কি একটা অদ্ভুত ক্ষমতা আছে । ছেলে মেয়েরা সব মোহিত হয়ে থাকে। বলতে গেলে তাদের ডিপআর্টমেনটে এরকম স্যার ... ...
"না", এ প্রশ্নের সোজা উত্তর হচ্ছে "না"৷ কেউ কাউকে চিনে নেয় না৷ চেনা সম্ভব নয় বলেই।
এই টাইমলাইনে চোখ রাখা সকলকে জানাই যে হয়তো কেউ কেউ লক্ষ্য করেছেন এখানে মূলত সিপিএম দলের রাজনৈতিক অবস্থানের সমর্থনে, ক্কচ্চিত সমালোচনায় , বা বামপন্থীদের বা বামপন্থী ঘরানার লিবেরাল গণতন্ত্রের পক্ষে, সাম্প্রদায়িক, অগণতান্ত্রিক, যুক্তরাষ্ট্রে কাঠামো বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি ও নিয়ন্ত্রণ হীন ধনতান্ত্রিক অসাম্যের বিরুদ্ধে পোস্ট করা হয়েছে ২০২১ জুড়ে।
তোমাকে ভালবাসা বলতে কী বোঝায়? তোমাকে দেখতে ভালোবাসি? তোমাকে চুমু খেতে বা তোমার সঙ্গে সেক্স টেক্স করতে ভালোবাসি?
কী আশ্চর্য্য ব্যাপার, কুঁজোর চিৎ হয়ে শোওয়ার ইচ্ছে হয়েছিল | আমি ভালবাসতে চেয়েছিলাম চারদিকে সবাই হাসছিল, স্বর্গীয় আনন্দে হাসছিল, কুঁজোর কসরৎ দেখে হাসছিল।
রাগুনবাবু মাঝে মধ্যেই হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে বিবেক ধুয়ে ফেলেন, দিনে গড়ে দুবার। কখনও এক দুবার বেশী। কনসয়েন্স ক্লিয়ার রাখা কি চাট্টিখানি ব্যাপার!