এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পুজোআচ্চা আচারবিচার কি তরতরিয়ে বাড়ছে?

    π লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ | ৫০০৯৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ঊমেশ | 118.171.128.168 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৩:৫৪684118
  • বাড়ছে তো বটেই
    এই তো গনেশ পুজোটা বাড়লো।
  • π | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৪:৩১684229
  • গত কয়েকবছর কোলকাতার আশেপাশের মফস্বল জায়গাগুলো থাকা ও যাতায়াত সূত্রে মনে হত, নানা প্রকারের পাবলিক পুজো আচ্চার প্রকোপ বেশ বেড়েছে। আগে ছিলনা, এমনটা আদৌ নয়, কিন্তু ডেনসিটি, ফ্রিকোয়েন্সি, ইন্টেন্সিটি সবই যেন বেড়েছে। সে অনেক লোকজন এটাকে নিছক আমোদের উপকরণ হিসেবেও দেখছে, আরো কিছু হুজুগ, এভাবে দেখলে তেমন আপত্তি করারো কিছু বোধহয় নেই, তবু, ঐ, কেমন একটা লাগতো। আর এই অন্যান্য জায়গায় হিন্দুত্ববাদীদের অফিসিয়াল উত্থান দেখে ভয়ও হতো, এসবের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে না তো , মানে ট্রেন্ডটা কি ঐ দিকে ? জানিনা, পাড়ার মোড়ে মোড়ে মন্দির,মানত, ভোলেবাবা মাহিনা, এসব দেখে দেখেই বড় হবার পরেও মনে হচ্ছিল কোথাও এগুলো বাড়ছে। পরিসংখ্যান বলতে পারবো না, মনে হওয়া। ছোটবেলায় অষ্টপ্রহর নাম সঙ্কীর্তনে কান ঝালাপালা ভুলে গেছি এমন না, কিন্তু পাড়ায় পাড়ায় মণ্ডপ বেঁধে কি ঘর ট নিয়ে এত ভক্তিরসের উপচে প্লাবন ঠিক দেখি নাই। মানে, এভাবে প্রকাশ্যে এত আর কি। প্রতিবার যাই আর আশেপাশে নতুন নতুন মন্দির ফুঁড়ে উঠতে দেখি। বলাই বাহুল্য, সেখানে, ইয়ে, মানে দক্ষিণাপাতিও ভালই জমা হতে দেখি। দেখার বাইরে আরো কত কী জমা হয় সে হিসেবে নাহয় নাই গেলাম। আজই কোলকাতায় গণেশপুজোর মোচ্ছব নিয়ে অনেককেই ভ্রূ কোঁচকাতে দেখলাম। তার অনেকটাই অবশ্য অবাঙালী 'সংস্কৃতি' র অনুপ্রবেশের আশংকায়। এসবের বদলে আমাদের আমাদের বিশুদ্ধ বংগীয় লৌকিক দেবদেবীদের পুজোকে ইন থিং করে তোলার আহ্বানও দেখলাম।
    এমনিতে দুর্গাপুজোর রমরমা বহু বছর ধরেই বাড়তে দেখেছি, কিন্তু সেটা কোনভাবেই ঠিক পুজো ব্যাপারটায় ঝোঁক বাড়া মনে হয়নি, বরং পুরোটাই ঐ থিমপুজোকে ঘিরে একটা আলাদা কিছু ক'রে দেখানোর ইচ্ছা, কর্পোরেট স্পন্সরে প্রতিযোগিতা বেড়ে যাওয়ায় সেখানে জেতার ইচ্ছা, চ্যানেলে চ্যানেলে অহোরাত্র টেলিকাস্ট, একটা বিশাল পবলিসিটির সুযোগ আর সব মিলিয়ে হুজুগ বলি কি যাই বলি, ঐ কারিগর-শিল্পী-পাড়ার লোকজন- মিডিয়া-কর্পোরেট এসব মিলিয়ে মিশিয়ে একটা ব্যাপার , যদিও এর মধ্যে তিনো নেতাদের পুজোর আসরে থাকা বা নামাও একটা অনুঘটকক হতেই পারে।

    তা, কথা হল, যদিও বাম আমাদের ধর্মে জিরাফে সবেতেই ছিল, তবে এটা কি বাম থেকে তিনো পরিবর্তনের এফেক্ট নাকি সর্বভারতীয় স্তরে বিজেপির দিকে হেলার ফল কিম্বা এখানেই তারই প্রিল্যুড কে জানে।

    তো, ভেবেছিলাম , একটা সাবেকি বাম রাজ্য হিসেবে ত্রিপুরা এব্যাপারে কন্ট্রোল হিসেবে বুঝতে ভাল সাহায্য করবে। পবর ব্যাপাটা রাজ্যে পরিবর্তন নাকি কেন্দ্রে পরিবর্তনের ফল , নাকি অন্যকিছু সে ব্যাপারে বুঝতে। বিশেষ ক'রে দেখার সুযোগ যখন মিলেই গেল।

    এমনিতে মানিক সরকারের রাজ্য নিয়ে একটু আগ্রহ ছিল,তো সেই শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রশাসনের অনেক কিছু দেখেই ভালই লাগছিল। একটা ভাল সিস্টেম বানিয়েছে, চেষ্টাও আছে। এছাড়াও এত ট্রাইবাল ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, অফিসার, এঁদের সাথে কাজ করতে হয়, যে ঐ রিজার্ভেশনের সুতোয় , যেখানে তামিলনাড়ুর কোটা ও ডাক্তার কোয়ালিটি নিয়ে লিখেছিলাম, এবার ত্রিপুরার কথা লিখবো ভাবছিলাম। একেবারে উঁচুতলায় হেল্থ ডায়রেক্টর থেকে শুরু করে তৃণমূলে আশা, এম পি ডব্লু, কারোরই তো এফিসিয়েন্সির কিছু কমতি দেখিনা, ট্রাইবাল হয়েও, কোটার সুবিধে পেয়েও। সে যাগ্গে, এসবই ভালই লাগছিল। প্রথম খটকা লাগলো দরজায় খটখট ক'রে প্রসাদ বিতরণ ও পুজোর নেমতন্নের ফ্রিকোয়েন্সি দেখে। তারপর রাস্তায় দেখি সে ভারি মজার দৃশ্য। একপারে চলছে মাইক নিয়ে কমরেডদের বক্তৃতা, বিক্ষোভ সভা। তো অন্যপারের মাইকে চলছে নাম সঙ্কীর্তন। ফি হপ্তায় কোন না কোন দেব দেবীকে ভ্যানে করে বিসর্জন নিমিত্ত যাত্রা করতে দেখি। পিছু পিছু এই জনা কুড়ি পঁচিশ লোক, সিঁদুর , আবীর সব মেখে নাচতে নাচতে ভ্যানের পিছনে চলেছেন। এমনিতে ভাসানের অপোসমস্কিতি নেত্ত আমার দিব্বি লাগে, কিন্তু এই ফ্রিকোয়েন্সি দেখে জাস্ট ঘাবড়ে গেছি। বিপদকালি, রক্ষেকালি, ভদ্রকালি, শীতলাকালি, আকালি .... মাক্কালি নামের হিসেব রাখা ছেড়ে দিয়েছি।
    আর মোড়ে মোড়ে নীলবাবু তো আছেনই। আমি এমনি ঢ্যাঁড়শ কিম্বা আতা যে প্রথম যখন তাঁকে দেখি, চিনতেই পারিনি। হেব্বি উত্সাহ নিয়ে ছবি তুলেছিলাম। এমন নীল চেহারা, সাজগোজ, বেশ ইন্টারেস্টিং এক্সপ্রেশন, ভেবেছিলাম, কোন ট্রাইবাল দেবতা হবেন , রাস্তার ধারে এক বেশ অদ্ভুত জায়গায় তিনি বসে ছিলেন। কিন্তু এই না চেনাটা আমার কতটা দোষ জানিনা। আমি সত্যি ই পাড়ার মোড়ে মোড়ে
    এমনি পাইকারি রেটে শনিপুজো দেখিনি আমার কোলকাতাবাসকালে। দেখিইনি বলাই ঠিক হবে। সেটা আমার স্যাম্পল সাইজের দোষ হতে পারে, আমি রাস্তার অনেক কিছুই না দেখে চলে যাই ( যার জন্য রাস্তাঘাট চেনার ব্যাপারে প্রকৃত দিগ্গজ), তার দোষও হতে পারে। কিন্তু সেই আমারই যখন এই এই ক'দিনেই এখন এই দেখাশুনা হয়ে যাচ্ছে, তখন কিছু তো একটা তফাত আছে বস।
    নানাপ্রকার ব্রত পার্বণ গ্রাম গঞ্জের দিকে হয় জানি, কিন্তু এভাবে , এই মানে, এত্ত , শহরেও ?
    আর এরকম কি বরাবরই, নাকি পব র মত এখানেও কোন প্রকারের পরিবর্তন ?
    কিছু লোকজনকে ( কিছু মানে এক দু;জনই হবে, ভরসা ক'রে এসব জিগানোর লোকও তেমন পাইনা) জিগিয়েছিলুম, শুনলুম, এ নাকি অনেক দিনই এরকমই এখানে। আর তার একটা কারণ এখনএ নাকি আর সেরকম কোন বিনোদন নেই। এই ছোটখাটো পুজোগুলো উপলক্ষ ক'রে এইসবই এন্টারটেইনমেন্ট। সে যাগ্গে যাক, এন্টারমেন্ট হোক, সে তো দুর্গাপুজোও আমাদের আমোদ বিনোদনই , কিন্তু কোথাও কি কোন একটা কিন্তু লাগে ? নিছক বিনোদন কি ঐ ভাসান নাচ টাচ খ্যাঁটন ট্যাঁটন বাদ দিয়েও একেবারে আচার বিচার ধর্মপালন, মন্ত্রপাঠ, এগুলি কমরেডদের করতে দেখতে অস্বস্তি হয় ? নাকি প্রকৃত কমরেডরা এসবের থেকে দূরে দূরে উড়ে উড়েই থাকেন ?
    ত্রিপুরাতেও যদি এগুলি এত বেশি পরিমাণে থাকে, এবং তার ট্রেণ্ডও ক্রমবর্ধমান হয়, পব র মতই, তাহলে তো এর পিছানে আর পব র বাম টু তিনো পরিবর্তনের তত্ত্ব তেমন খাটেনা।

    তাহলে এগুলো কি ইন জেনেরাল একটা প্রো হিন্দুত্ববাদী একটা ট্রেন্ড, যা দেশজুড়ে চলছে ? ধর্মকর্মে পুজোআচ্চায়, আচারবিচারে মতিগতি বাড়লো , সেই বাড়াটা অন্য কোন কারণে, তার প্রভাব রাজনীতিতে পড়ছে, নাকি হিন্দুত্ববাদীদের ক্ষমতায় আসা এসব ট্রেণ্ড বাড়চ্ছে ?

    নাকি নিতান্তই কিছু অধর্মীয় কারণ ? হুজুগ বাড়ছে, বেকার লোকজনের সংখ্যা বাড়ছে, তাদের এনগেজ করার মাধ্যম হিসেবে এগুলো বেড়ে উঠছে, নাকি কিছু লোকের হাতে কাঁচা পয়সা বেশি আসছে ? নাকি এই সব পুজো টুজোর সাথেও ক্ষমতা, টাকা চালাচালি , এবং তার থেকে দুর্নীতি ফুর্নীতির গল্প জুড়ছে ? কিছুদিন বাদে কি পুজো স্ক্যাম ট্যামও শুনতে পাবো নাকি ?

    ওদিকে যদি নেহাতই ধর্মীয় রাজনীতির প্রভাব বাড়া নিয়ে বলি, লোকজনের মধ্যে এই মানসিকতাও বেড়ে যাবার কথা বলি, তো আবার পিকে র মত সিনেমার এমন সুপারহিট হওয়া দেখেও কনফিউজড হতে হয় !

    কথা হোক।
  • π | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৪:৫৩684340
  • কাল ভাটে এ নিয়ে লিখছিলাম।
    এই এতকিছু লিখে ফেলতাম না, সৎসঙ্গ দ্বারা এভাবে নিপীড়িত না হলে। তা মোটামুটি খাদিম, বাটার রিটেইলের মত সৎসগ বিহারের রিটেইল চেন নিয়েও তেমন কিছু বলার নেই , মাসে দু তিনবার ক'রে আশেপাশে সৎসঙ্গের আসর বসা নিয়েও তেমন কী বা বলার থাকতে পারে, কম্যুনিটি হল ভাড়া করে হাজার জনের সমাবেশ নিয়েও না, কিন্তু সেই সব জায়গায় আমার উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করার প্রশ্নে আপত্তি হ্যাজ। না গেলে, কি গিয়ে না থাকলে, প্রসাদ না খেলে উদ্যোক্তাদের অমঙ্গল হবে, এসব অতি অলুক্ষুণে ব্যাপারস্যাপার , অতএব পরিত্যজ্য, এসব বললে প্রবলতর আপত্তি হ্যাজ। বিশেষ ক'রে ঐ সৎসঙ্গের অনুলোম প্রতিলোম আরো কি কি লোম ঠাকুরটিকে যখন রীতিমতন অপছন্দ করি। এ এক আচ্ছা গেরোয় পড়া গেছে মাইরি। রানারা গোছের টইএর প্রিন্টাঅউট নিয়ে ঐ সৎসঙ্গসভায় বিলি করলে শান্তি পেতাম মনে হচ্ছে। কিন্তু সে আবার ভাবাবেগে আঘাত ফাঘাত দেওয়া হয়ে যাবে। খুবই গেরো।

    আর হুতোদের কাছে প্রশ্ন ছিল, ত্রিপুরার এইরকম ব্যাপারস্যাপার কি আগেও ছিল, এখনকার মতই, নাকি এখন বেড়েছে ? তো, হুতোর ভাটের উত্তরটাও এখানে দিয়ে রাখলাম।

    name: rabaahuta mail: country:

    IP Address : 215.174.22.27 (*) Date:18 Sep 2015 -- 02:30 AM

    পাইয়ের পোস্টটা পুরোটা এখনো ভালো করে পড়িনি, প্রথম লাইনটা পড়েই হুড়োহুড়ি করে উত্তর দিতে চাইলাম, এটা আমারো খুব মন্দ লাগার বিষয়।

    না, এতো ছিলো নাঃ( কিন্তু আমাদের চোখের সামনেই এই বাড়বৃদ্ধিটা শুরু হতে দেখেছি। কেন কে জানে। অনেকে বলেন বাংলাদেশ থেকে উদ্বাস্তু/শরনার্থী বা এমনি চলে আসতে থাকা মানুষের সঙ্গে এর কিছু যোগ আছে - ধর্মীয় নিরাপত্তাহীনতার থেকে আসা? টুকটাক মোড়ের মাথায় শণিপুজো এইসবও আস্তে আস্তে গজিয়ে উঠতে দেখেছি। এখন তো নাকি ক্লাব থেকে রাস্তা আটকে গণেশপূজো হয়। সৎসঙ্গের রমরমা অবশ্য পুরনো, তবে ঐ, একটা বড় মন্দির ছিল, ওখানে লোকজন নিজের মত যেত আসতো, নেমন্তন্ন ইত্যাদি তো দেখিনি।

    কিন্তু এই ঘন ঘন ভাসানের মিছিল, এ আমার জন্যেও একেবারে নতুন খবরঃ(

    বর্ডারের কাছাকাছি হওয়ায় নানারকম বাঁকা বাণিজ্য এবং সেই থেকে আসা প্রচুর পয়সা কড়ি ক্লাব গুলোতে যায়।

    সত্যি বলতে কি ত্রিপুরায় কিছু কিছু পকেটে একটা বাবু কালচার টাইপ আছে, সময় কাটছে না তো লাগিয়ে দাও বেড়ালের বিয়ে। নব্যধনী ইত্যাদি খুব উন্নাসিক শোনায়, তবে এইরকম দুয়েকজনকে ব্যক্তিগতভাবে জানি আরকি।

    কদিন আগে একজনের সঙ্গে আলাপ হলো, তিনি নমো আসায় খুব খুশি। নাকি দশ বছর বয়স থেকে আরেসেস করেন, রীতিমত খাকি হাপ্প্যন্ট পরে। এদিকে তাঁদের পরিবারটি সিপিয়েম হিসেবে পরিচিত মোটামুটি। সেটাকি? না সে তো ব্যাবসা ট্যাবসা করার জন্যে করতেই হয়। এইটা অবশ্য একটু অপ্রাসঙ্গিক।

    তো সেইখানে বারো মাসে তেরো পার্বন একটা মজাদার জিনিস।

    অন্যদিকে, আগরতলায় একটা অসংস্কৃতি এবং গ্রাম্যতার চর্চা আছে, সে সর্বত্রই থাকে, কিন্তু আগরতলায় মনে হয় এই জিনিসটা শহুরেপনা বা রবিঠাকুরীয় কেতাকে ছাপিয়ে যায় অনেক সময়। লোকজন পাল্টাতে থাকে দ্রুত, বেশীরভাগ মানুষ চলে যায় ত্রিপুরা থেকে। গ্রামীন জীবন হয়তো ভালো, কিন্তু গ্রাম্য জীবন মোতেই ভালো না। ওলাইচণ্ডী পুজোর থেকে বছরে তিরিশবার শ্যামা শাপমোচন, আমার কাছে অনেক বেশী আকর্ষনীয়।

    তো যাউগ্গা, মোটমাট বক্তব্য হলো, না এতো বেশী ধর্মে কর্মে মতি তো লোকের দেখিনি, শীতকালে তিনটে বাজারে কীর্তন আর দুর্গা পুজো এই তো ছিল।
  • | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৬:২৩684451
  • হ্যাঁ
  • Ekak | 125.99.196.27 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৬:৫৩684562
  • পুজোঅর্চা সেই হারে বাড়ছে বলে মনে হয়না মানে জনসংখ্যা বৃদ্ধি ধরলে । ভিসিবিলিটি অবশ্যই বাড়ছে । কারণ যে পুজোগুলো আগে ছোট করে হত সেগুলো এখন মচ্ছবের আকার নিয়েছে । ক্লাবগুলোতে টাকা ঢুকেছে বিস্তর । তারাই পারস্পরিক প্রতিযোগিতায় নেবেছে । দিস ইস দি হাই টাইম যখন একটা পুজকেন্দ্রিক বাজার গড়ে তোলা যায় । কলকাতায় তো গাড়ির এপস চলবে না বরং পুজো-র এপস চালু হোক । পুরোহিত -হোম -যাগ -যজ্ঞ এসবে ভরে যাক । নতুন নতুন ঠাকুর আমদানি হোক । তন্ত্র ফন্ত্র নিয়ে তো বাঙালি দের এমনিতেই লচকা আছে এবার, তারা দেবী -বাড়ির সামনে মনিদণ্ড আর পদ্ম আঁকা চালু হোক । উদিকে কালি কে জাগিয়ে তুলে প্রকাশ্যে স্ট্রিপ নাচ । হুদুর দূর্গা নিয়ে ক্যাচ্লানো জনতাকে উস্কে দিলে অসুর পুজো ও জমে যাবে । আচার বিচার ও যত বারে তত ভালো । মলমাস , কুষ্মান্ড -অলাবু ভক্ষণ , একাদশী এসব এর জন্যে স্পেশাল নোটিফিকেশন চালু করা দরকার । ভেবে দেখুন শুধুমাত্র কারোয়া চৌথ এর অন্নগ্রহণ নাস্তি আচার মানতে গিয়ে কিভাবে কান্ক্রীদানার কেজি প্রতি দাম বাড়লো হিন্দি বলয়ে ।

    আর যদি পার্টিকুলারলি হিন্দি বলয়ের পুজো ঢুকছে বলে গোঁসা হয় তাহলে সাবেকি বাঙালি পুজো যেমন বড়ঠাকুর , শেতলা , ডাকাত কালি ,সী সী জোমপুজো এসব হুহু করে বাড়াতে হবে । তবে তার জন্যে বাঙালির পকেটে পহা আসা দক্কার । ইকনমি ভোগে গেলে নিজেদের কালচার প্রমোট কি হাওয়ায় হবা । দলবেঁধে কীর্তন এর দোল গড়া যেতে পারে অবশ্য ।

    আঁতেল রা পথমদিকে এট্টু ওশোহিসনু হবেন । কুছ পরোয়া নেই । ওনাদের ঘটে যদি সত্যি ক্রিয়েটিভিটি থাকত তাহলে এদ্দিনে কালি ,দুগ্গা ,তন্ত্র এসব নিয়েই এট্টা খাসা কমিক জনার বানিয়ে ফেলতেন । চাচা চৌধরীর অখাদ্য স্কেচ বাজার পেতনা । কীর্তনের দলে গীটার ফিটার জুড়ে গথিক বডি পেইন্ট আর রক্তচন্ননের মিলমিশ গড়ে দুনিয়া দেখার মত এট্টা ব্যাপার হত । সেসব কিচুই হয়নি । কাজেই গুরুম ফিস । মানে মোচ্ছব আমোদি গোলা জনতা নিজের মত করে এগিয়ে জান ।
  • Lama | 213.99.211.133 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৭:০৯684578
  • আগরতলার শনিপূজো! উরিবাবারি!
    আর গোলবাজারের কীর্তন! (প্রায়শই জনপ্পিও হিন্দি গানের সুরে)

    পাই-এর পর্যবেক্ষণক্ষমতা হ্যজ- মানতেই হবে।
  • de | 69.185.236.51 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৭:২৬684589
  • ওশোহিসনু - বাপ্পো - আমি ভেবেছিনু জাপানী ঠাকুর!

    এমনিতে চ্যানেলে চ্যানেলে সব্ব ধম্মের মাদুলী, যন্ত্র ইঃ র প্রকোপও বাড়চে -এমনকি সিদিন চাঁদ-তারা আলা কি একটা মাদুলী এক মুসলিম গুরুকেও বিক্কিরি করতে দেখলাম চ্যানেলে। দৈবে বিশ্বাস বেড়ে যাচ্ছে মানুষের!
  • Ekak | 125.99.196.27 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৭:৩৫684600
  • অতটা বাড়ছেনা । চ্যানেল তো স্কিপ করা যায় । কিন্তু ধরুন ফুট পাথ দিয়ে কতজন মুশকিল আসান কে হেঁটে যেতে দেখা যায় ? বা পুরোহিত রা বাইক নিয়ে দৌড়ে দৌড়ে সার্ভিস দিয়ে বেড়াচ্ছেন এরকম চিত্র খুব বেশি কি কিছু অকেশন ছাড়া ? কতজন পুরোহিত ফুল টাইম ? কতজন এম এইট্টি চড়েন এখনো আর কতজন-এর এটলিস্ট একটা পালসার আছে ? ঐরকম মাঝে মাঝে হলে হবেনা । একটা রেগুলার ঝম্পো লেগে থাকতে হবে । এটা সিরিয়াসলি শুরু হলে এম্নীই টের পাবেন । গ্রুপে গ্রুপে মারামারি লেগে থাকবে । বিশেষ করে এই ব্যাটা বৈষ্ণব গুলোকে মাতিয়ে দিলে তো আর কথাই নেই । রাদ্দিন সংকীর্তন আর কে বেশি দীন তাই নিয়ে নিজেদের মধ্যেই ফাটাফাটি শুরু হবে :) ভেবেও সুখ !
  • de | 24.139.119.171 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৭:৪৫684611
  • ঃ))

    বেসিক্যালি পুজো-আচ্চা হলো বেকার লোকেদের বোরডমের ফল - যত বেকার বেশী, যত বোর্ডম বেশী - ততো বাড়বে!
  • Ekak | 125.99.196.27 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৭:৫৫684119
  • ওভাবে ব্যাখা করলে তো সবকিছুই কোনো না কোনকিছুর ফল । জনসংখ্যা বৃদ্ধি সন্ধ্যের পর বিদ্যুত ঘাটতির ফল , সন্ধ্যের পর বিদ্যুত ঘাটতি বেশি বেশি কারখানা চলার ফল । সেটা আবার বেশি চাহিদা তথা জন বৃদ্ধির ফল । ওসব ভেবে লাভ নাই । সাপ গুর্গুরুবেই । বরং এই পুজো আচ্চার হিরিক্তাকেই হাওয়া দিয়ে বাড়িয়ে দিলে একটা অকুপেশনের আকার নেবে । পুরোহিত -তন্ত্রধারক রা বেটার পেমেন্ট পাবেন । প্যান্ডাল ফ্যান্দাল বেঁধেও লোকের দু পহা হবে ।
  • টুমি শালা নালায়েক আছে | 218.87.237.201 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৮:২৬684130
  • হুঁ, আফিংবেচা টাটা বা নীলকর সায়েবরাও অনেকটাই এই লাইনে ভেবেছিল। শুধু মার্কেট, ব্যবসা। সাইড এফেক্টগুলো নিয়ে খ্যাল করেন্নাই।
  • Ekak | 125.99.196.27 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৯:১০684141
  • খ্যাকস । ভাগ্যিস করেন্নাই । সমস্ত কিছুরই সাইড এফেক্ট থাকে । হাইলি মবিলাইস করে মেকানায়স করাটাই মুহুর্তের কর্তব্য । ইটস আ গেম নট আ পাজল , যে "সমাধান " হয়ে যাবে ।
  • b | 24.139.196.6 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৯:২৫684152
  • "মেকানায়স" কি? খায় না মাখে?

    যাগ্গে। টাকা বাড়লে লোকের ভক্তি বাড়ে। অসুবিধার কি আছে?
  • Arpan | 125.117.165.248 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৯:৩১684163
  • মেকানাইজ।

    ওশোহিসনু ডিকোড হয়ে গেল আর এতে আটকে গেলে হবা!
  • b | 24.139.196.6 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৯:৪৭684174
  • ওশোহিসনু শুনে ওশোর ইয়ে মনে হচ্ছে।
  • নির | 122.79.39.222 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২১:৩৬684185
  • অাচ্ছা এই যে ত্রিপুরার সিস্টেম ভালো, কেরালাতেও তাই, তো এই স্টেটগুলো থেকে বহু বহু লোক অন্য রাজ্যগুলোতে অাসছে কাজের খোঁজে, কিন্তু অন্য রাজ্যগুলো থেকে তেমন কেউ যাচ্ছে না, এরকম হচ্ছে কেন? উল্টোটা হওয়া উচিত তো।
  • b | 135.20.82.164 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:০৯684196
  • কেরালাতে গুচ্ছের বাঙালী, অসমীয়া, বিহারী আর ওড়িয়া মাইগ্র্যান্ট।
  • Arpan | 125.117.164.213 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:১১684218
  • কেরালাতে ইন্ডাস্ট্রি তো কিসুই নাই। ট্যুরিজম ছাড়া।

    মাইগ্রেট করে কীসের জন্য?
  • b | 135.20.82.164 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:১১684207
  • ডিঃ এটা সাউথের সব স্টেটেই বোধ হয়।
  • kc | 198.70.10.135 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:১৮684230
  • কেরালাতে বেশীর ভাগ ডোমেস্টিক হেল্প, ড্রাইভার এখন বাঙালি আর অসমিয়া। লোকাল ছেলেপুলে সব মিডল ইস্টে ছোটখাট কাজে। আর সেই ব্ল্যাঙ্ক ফিল করছে বাঙালি আর অসমিয়ারা। আমার কেরালাইট কলিগদের থেকে শুনি।
  • Arpan | 125.117.164.213 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:১৯684241
  • বুঝলাম।
  • cm | 127.247.97.21 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:২৩684252
  • আর দারোয়ান?
  • psp | 122.79.37.243 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০২:৫৭684263
  • মুসলিম পীর বাবাও মাদুলি দিচ্ছে মানে? মুসলিমরা মাদুলি দিত/দেয়না নাকি ! ঝাড়ফুঁক মাদুলি জলপড়া নুনপড়া সাপেকাটার মন্তর ইত্যাদি প্রভৃতি গ্রামীণ লোকাচারে হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে তো বহুযুগ ধরেই জনপ্রিয়! এ টয়ের বিষয় যদিও মাদুলি না, তবু প্রসঙ্গ তোলা হয়েছে তাই বললামl
  • সে | 94.75.173.148 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৩:১৫684274
  • মুশকিল আসান উড়ে মালি
    ধর্মতলায় কর্মখালি
  • .. | 34.49.119.28 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৮:৪৭684285
  • ওফ সেই এম-এইট্টি! প্রথমে শহরতলী তারপর দেশ ছেড়ে অবধি মালটা দেখিনি, মালটার কথা মনেও পড়েনি!
    রুমেলার বাবার ছিল এম-এইট্টি! আর্লি নাইন্টিজের কথা, একদিন বাজারে দেখা, হাতে ব্যাগ দেখে বল্লেন "ওটা নিয়ে হাঁটবে কেন, আমার গাড়িতে ছেড়ে দিচ্ছি তোমায়"। ভাবলাম গাড়ি! আইব্বাস! তখন তো পাড়ায় এক-দুটো গাড়ি। তাপ্পর দেখি এম-এইট্টি নিয়ে আসছেন! হাসি চাপতে পাড়িনি!
  • kumu | 132.161.212.137 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১০:১৭684296
  • এম ৮০ কী?
  • kc | 198.70.10.135 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১০:৫০684307
  • মোপেড টাইপের মোটরসাইকেল। বাজাজ কোম্পানি বানাত।
  • b | 24.139.196.6 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:৩০684329
  • ধ্যাত ধ্যাত। শোনেন। আমাদের শহরে তিন চার বছর অগেও লোকে বলত,
    এই তো আমার গাড়ীটার বেল-টা (কি ভাগ্গি হর্ণ বলত না) খারাপ হয়ে গেছে, রাস্তায় চালাতে খুব অসুবিধা হচ্ছে মাইরি।
    কিম্বা
    গাড়িটার কি হয়েছে মাইরি, একদম হাওয়া নেই, প্যাডেল মারলেও এগোয় না।

    ইত্যাদি।
  • .. | 34.49.119.28 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:৫১684341
  • এই যে কোন রকম যানকে গাড়ি বলা নিয়ে একবার একজনের সঙ্গে তর্ক হয়েছিলো।আমার বক্তব্য ছিল এই মোপেড ইত্যাদি গাড়ি হলে সাইকেল কেন গাড়ি নয়। অপর পক্ষের বক্তব্য ইন্জিন থাকতে হবে। তো আমি বল্লাম রিক্শাওয়ালার তাদের যানকে গাড়ি বলে। তখন রফা হল হয় দুয়ের বেশি চাকা নয় ইন্জিন, কোন একটা ক্রাইটেরিয়ন স্যাটিসফাই করতে হবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন