এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নতুন বিষয় : নতুন বিষয় : নতুন বিষয়

    notun bishoy
    অন্যান্য | ১৩ জুলাই ২০১১ | ১৬৩৩২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ghanada | 223.223.142.222 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:২৫477279
  • ও মোর বিড়াল বিড়ালী!
    কার কারণে তোরা মলি
    হলি বলি না টলি
    কেন যে ইঁদুর মাত্তে গেলি
    এখন যা কালিঘাটে কোত্তে কেলি

  • achintyarup | 115.111.248.134 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:৩৩477280
  • বিড়াল প্রতিভার অধিকারিণী সেই কন্যার কণ্ঠে সরস্বতী, হস্তে লক্ষ্মী এবং পদযুগলে মেসির অধিষ্ঠান। তার শ্লীলাশ্লীল বাক্যে, শকার-বকারের প্রণবনাদে কেঁপে ওঠে কচ্ছ থেকে কালিম্পং, ঘামতে শুরু করে আসমুদ্র হিমাচল।
  • ranjan roy | 14.99.113.146 | ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ ০৪:১৯477281
  • মেঘেদের ঘাম ঘুম হয়ে আস্তে আস্তে নেমে আসে রাজকন্যার চোখের পাতায়, জড়িয়ে যায় আঠার মত। বিড়াল স্বভাবের রাজকন্যের গলা থেকে বেরিয়ে আসে তিনটে সপ্তক জুড়ে মীড় লাগানো দীর্ঘ এক অবরোহী ম্যা-ও--ও--ও-ও! রাণীক্ষেতের কোন শিখরচুড়ায় বসে কেউ গাইছে-- সো যা রাজকুমারী।
    এমন সময় পূব আকাশ থেকে ভেসে আসে লালহলুদের ছোঁয়া লাগা এক বাঙ্গাল মেঘ। গলা বাড়িয়ে সেই মেঘ বিনতি করে-- অ পরাণ ঘুমাইল্যা? পিউরশালা রান্ধতে হইবো না?
    রাজকন্যার কোন সাড়া নেই। কিন্তু প্রাসাদের ঘুলঘুলি থেকে আধডজন কবুতর এক লয়ে গেয়ে ওঠে-- ফোট বে! ফোট বে! ফোট বে!
  • T | 14.139.128.11 | ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:১৯477282
  • আর সেইসময় রাজপ্রাসাদের গোপন কুঠুরি থেকে ভবদুলাল বেরিয়ে এসে রাজকন্যার কানে ফিসিফিসিয়ে বলল, 'শেক দ্য বট্‌ল, শেক দ্য বট্‌ল'।
  • kumu | 122.176.32.39 | ২৭ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:৩৩477283
  • অলস মৃদু বায় ছুঁয়ে দেয় কন্যার দীর্ঘ আঁখিপল্লব,নত হয় চুম্বনে,কী ভেবে বিরত হয়,দ্বিধাথরথর।
    কুঞ্জে অলিসকল গুঞ্জে ওঠে,অশোক তাকায় নামহীন পুলকে।

    কন্যে নয়ন মেলে,উঙ্কÄল হলুদ তাঁতের শাড়ীটি নিয়ে স্নানে যায় নীলসায়রে।
  • sumeru | 117.194.98.153 | ২৭ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:০২477284
  • দাঁড়ে বসে বুড়ো কাকাতুয়া গান ধরে-

    নীলাঞ্জনছায়া, প্রফুল্ল কদম্ববন,
    জম্বুপুঞ্জে শ্যাম বনান্ত, বনবীথিকা ঘনসুগন্ধ।।
    মন্থর নব নীলনীরদ- পরিকীর্ণ দিগন্ত।
    চিত্ত মোর পান্থহারা কান্তবিরহকান্তারে।।
  • achintyarup | 59.93.244.240 | ২৮ ডিসেম্বর ২০১১ ০৬:০১477285
  • তারপর বর্গীরা আসে।
  • nk | 151.141.84.221 | ২৮ ডিসেম্বর ২০১১ ০৭:১৯477286
  • হা রে রে রে রে।
  • kumu | 122.176.32.39 | ০৬ জানুয়ারি ২০১২ ১১:৪০477287
  • ভীমবেগে ছুটে আসে বর্গীরা,ছিন্ন হয় যত রথতুরঙ্গ,রক্ত,রক্ত বেগে গড়িয়ে পড়ে রক্তধারা-
  • Bratin | 117.194.101.27 | ০৬ জানুয়ারি ২০১২ ১১:৫৭477289
  • কিন্তু ক পিস বর্গী আসছি রণ পা চড়ে। আসার আগে ভালে করে গাঁথিয়ে নেই নি । তাই একেবারে কুমড়োপটাস। কুমড়ো পটাশ বলতেই মনে পড়ে যায় সেই অবিস্মর্নীয় লোকগাঁথা

    (যদি) কুমড়োপটাশ নাচে --
    খবরদার কেউ এসো না আস্তাবলের কাছে;
    চাইবে নাকো ডাইনে বাঁয়ে চাইবে নাকো পাছে;
    চার পা তুলে থাকবে ঝুলে হট্টমুলের গাছে!
  • aka | 168.26.215.13 | ০৬ জানুয়ারি ২০১২ ১৯:১৯477290
  • ছুটন্ত বর্গীদের পড়ন্ত পটাসে কুমড়ো যখন উচ্ছলিত ঠিক সেই বেলায় কন্যা বসে কাকাতুয়ার গানে বিভোর হয়ে ভাবে চিত্ত মোর পান্থহারা, মন্থর নব নীলনীরদ, আরও যতসব ভালো ভালো কথা লেখা থাকে সুপার ক্লাসিক কাব্যে। তবে তাই হোক।
  • achintyarup | 115.111.242.10 | ১৪ জানুয়ারি ২০১২ ০১:১০477291
  • হ্যাঁ হ্যাঁ, তাই হোক। ডাল হোক আর ভাত হোক। বলতে বলতে ভবদুলাল আবার ঢুকে পড়ে রাজপ্রাসদের গোপন কুঠুরিতে। গ্রাইপ ওয়াটারের বোতল পড়ে থাকে বাইরে, অবহেলায়। মেঘেরা শান্ত হয়ে চোখ মোছে। পিটপিটিয়ে তাকায় রোদ্দুর। টপ করে এক ফোঁটা জল গড়িয়ে পড়ে চাঁপা গাছের গা বেয়ে। ভুঁইচাঁপাটি মুখ তুলে তাকিয়ে দেখে সামনে বনের মাটি জুড়ে রোদ আর ছায়ার আল্পনা।
  • achintyarup | 59.93.243.255 | ১৯ জানুয়ারি ২০১২ ০৪:৩৫477292
  • রাজার কন্যা আগল দেয় দোরে। বাইরে লোক লস্কর সেপাই সান্ত্রী পাহারায় খাড়া, মাছিটি গলতে দেয় না। রাজপুত্রকেও না। প্রাসাদের দেয়ালের বাইরে বাইরে ঘোরে কুমার, ক্লান্ত হয়ে গাছতলায় বসে। উষ্ণীষ খুলে ঝেড়েঝুড়ে মাটিতে পাতে, কোষমুক্ত অসি পাশে রেখে ভাবতে থাকে -- সে কি মোর তরে পথ চাহে, সে কি বিরহগীত গাহে...

    বর্গীরা হাই তুলে আড়মোড়া ভাঙ্গে।

  • aka | 75.76.118.96 | ১৯ জানুয়ারি ২০১২ ০৮:০৩477293
  • এমন সময়ে হারেরেরেরে
    ঐ যে কারা চা ঢেলেছে ভাঁড়ে
    বর্গীরা সব হুমড়ি খেয়ে পড়ে
    চায়ের ভাঁড়ে চুমুক দেবে বলে
    রাজার কন্যা উসখুশীত মন
    পাহারা? নাকি চায়ের ভাঁড়ের দখল?
    কুমার শুধু কেলিয়ে গিয়ে বলে
    চা চাই না, গিলব শুধু জল

  • byaang | 122.178.209.124 | ১৯ জানুয়ারি ২০১২ ০৮:৪৬477294
  • বর্গী সর্দার এক চ্যালা বর্গীকে ডেকে শুধোলেন, ""বলি বিড়ি আছে কটা?'' চ্যালা বর্গী বলে ""স্যার আগে ছিল - একটা। এখন আছে একবান্ডিল আর লুজ একটা। চায়ের ভাঁড় নিয়ে যখন হ্যাংলামি কচ্ছিলেন, তখনই টুপ করে আপনার গেঁজে থেকে পড়ে গেছিল বান্ডিল্টা। তুলে রেখেছি আমার কাছে। আপনার বান্ডিলের মালিকানা বাজেয়াপ্ত করে দিয়েছি, ওটা এখন আমার।'' বর্গী সর্দার বললেন ""হ্যাঁ রে, যুদ্ধু করতে আসার আগে অত করে যে তোদের সমবন্টন ব্যবস্থাটা বোঝালাম, সব ভুলে মেরে দিলি?''
  • kumu | 122.176.32.39 | ১৯ জানুয়ারি ২০১২ ১২:৪৫477295
  • আর অ্যাকাউন্টস হেড,নোজ,হ্যাণ্ড ই: কই?দিনের দিন রিপোর্ট চাই আমার,পাঁচটায় রোজ যুদ্ধু শেষ,তার আধঘন্টার মধ্যে।

    স্টোর কীপার কই গ্যালো?এরা সব কি পিকনিকে এসেচে নাকি?কটা বিড়ির বান্ডিল,ক রোল নাক মোছা ট্যিসু,ক রোল টয়লেট পেপার এসবের রিকুইজিশন দেয় না ক্যানো?

    কুমার গাছতলা হইতে কাঁদিয়া কহিল,"দুপাতা মেট্রোজিল ৫০০,দুপাতা রেডোটিল,অতি অবশ্যি।
  • achintyarup | 59.93.247.69 | ২০ জানুয়ারি ২০১২ ০৫:১৬477296
  • রাজামশাই ওদিকে ভাবনঘরের কেদারায় হেলান দিয়ে বসে। চক্ষু অর্ধনীমিলিত। শ্বেত পাথরের পাত্রে মাধ্বী এগিয়ে দেয় হেড ভৃত্য। বলে, একটু সাবধানে খাবেন মহারাজ। যেখানে সেখানে ফলবেন না যেন। ধোপা ইন চীফ ছুটিতে। কাচাকুচির ঝামেলা আমি নিতে পারব না বলে দিচ্ছি।

    বিরক্ত হয়ে রাজা মুখ ঘুরিয়ে তাকান। বলেন, কে মঞ্জুর করলে তার ছুটি?

    হেড ভৃত্য পুরোনো লোক। কট কট করে বলে, সে দেশে গেছে। ডেড়মাস তো মাইনে দেন নি, সে খেয়াল আছে? সেনাপতিমশাই পয্যন্ত টাকাপয়সা নিয়ে গজগজ কচ্ছিলেন একটু আগে, নিজের কানে শুনিছি। ওদিকে প্রাকারের বাইরে তো বর্গীরা বসে গেলাস গেলাস চা গিলছে। এই ধেয়ে এল বলে।

    গম্ভীর গলায় রাজা বলেন, গেলাসে নয়, ভাঁড়ে। গুপ্তচর নিজে বলে গেছে আমাকে। এখন যা, চাট্টি মাখম মাখম লুচি ভাজিয়ে নিয়ে আয় দেখি।
  • Magpie | 128.231.22.133 | ২০ জানুয়ারি ২০১২ ০৮:০৭477297
  • ভৃত্য গজগজ গজগজ কত্তে কত্তে রান্নাঘরে গিয়ে দেখে রাঁধুনী বিটিও সটকে পড়েছে। দেড় মাস নয়, সোয়া এক মাস নয়, মাত্র এক মাসের মাইনে বাকি পত্তেই এই !
    আরো আরো গজগজ গজগজ গজগজ গজগজ কত্তে কত্তে কত্তে কত্তে সে উনুনে ডেচকিটা বসালো।
    তাপ্পর এক মগ জল।
    তাপ্পর ভোঁতা কাঁচিটা দিয়ে কষ্টেসিষ্টে প্যাকেটটা কাটলো।
    তাপ্পর আরো একটা প্যাকেট।
    তাপ্পর অপেক্ষা।
    কুড়ি কুড়ি কুড়ি... ছ' কুড়ি সেকেণ্ডের।
  • byaang | 122.167.228.245 | ২০ জানুয়ারি ২০১২ ০৮:৩৯477298
  • ডেকচিতে জল ফুটচে টগবগ করে, জলের সঙ্গে সাদা সাদা কিলবিলে কীসবও জেন নড়তে লেগেচে, জলের টগব্‌গানির আওয়াজে হেডভৃত্যের একটু যেন চোখট লেগে গেছিলো, এমন সময়ে সেই টগ্বগানির শব্দের মধ্যে ফটাস করে কী একটা যেন পড়ার আওয়াজ হল, হেডভৃত্য চোখ মেলে দেখলেন, ডেকচির মাধ্যে আরো একটা যেন কী! রঙটা দেখলেই মেরিবিস্কুটের কথা মনে পড়ে যায়, দুটো হাত দুটো পা, লম্বা একতা সরু লেজ, আর দুটো কালো মুক্তোর মতন চোখ দুটো তার, মুখে ধরা একটা টাটকা সবুজ রঙের গঙ্গাফড়িং।
  • kumu | 122.176.32.39 | ২০ জানুয়ারি ২০১২ ১৯:৪৯477300
  • উদাস দৃষ্টিতে কিছুক্ষণ হেডভৃত্য দেখে ঐ প্রাণীটিকে,জল ফোটে, ফোটে,ফোটে।

    কিছুক্ষণ বাদে শেষ হয়ে যায় নড়াচড়া,গঙ্গাফড়িং কিভাবে কে জানে নিজেকে মুক্ত করে উড়ে যায়।

    হেডভৃত্য ওঠে ধীরে ধীরে,কঠিন একটি হাসি ঝোলে তার ঠোঁটের ডগায়।

    পাত্রসহ জল ফেলে দিয়ে সে কাবার্ড থেকে নতুন একটি পাত্র বের করে,তাতে জল,নতুন প্যাকেট থেকে ম্যাগি চাপায়,মটরশুঁটি খোঁজে।
  • byaang | 122.167.228.245 | ২০ জানুয়ারি ২০১২ ২০:০১477301
  • রাণী উপরের অলিন্দ থেকে বলে ওঠেন ""হতভাগা, ডেকচিটা ফেলে দিলি যে বড়! বেশি ইয়ে হয়েছে তোমার না! জানিস আমার বিয়েতে আমার বাবা যেসব বাসন দিয়েছিল সেগুলোর মধ্যে ঐ ডেকচিটাও ছিল!''
  • achintyarup | 59.93.246.125 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ০৪:২০477302
  • সে সব কানে যায় না রাজার। আপন মনে বসে বসে রাজা ভাবেন তাঁর রামধনু-রঙ পায়জামার কথা। বিষণ্ন মলিন ক্লান্ত নেই-দড়ি সেই পায়জামা। সাত রঙ তার উড়ে গেছে সাত দিকে, যে পেয়েছে নিয়েছে কুড়িয়ে। রাজা ভাবেন আর ভাবেন, আর শূন্য দৃষ্টিতে চেয়ে থাকেন দেউড়ির দিকে। ঝলমলে রঙিন রাজ-কুঁকড়ো সেখানে হেঁটে বেড়াচ্ছে। রাজামশাইয়ের সঙ্গে চোখাচোখি হতেই সে হেঁকে ওঠে, ভোর হলো রে-এ-এ-এ। ভর বিকেলে সে ডাক শুনে ইস্কুল থেকে ফেরা ছেলের দল হেসে কুটোপাটি।
  • kumu | 122.176.32.39 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ১২:১৯477303
  • হেডভৃত্য প্রথমে একটি কাগজ টেবিলে রাখে,তাতে লেখা আছে-
    "সেলেরি না পাওয়া ও সামান্ন এক ডেচকির জন্ন অকোমান হওয়াতে পদোত্তাগ করিলাম।
    হিসাব মিটাইয়া দিবেন।
    হেড
    ভিরিত্ত ডিপাট
    প্রযত্নে মহারাজাধিরাজ পাজামাদিত্য।"

    কাগজের ওপর রাখে একগাদা ঝোল শুদ্ধু ম্যাগির নতুন পাত্র,স্টিকার বলে তার দাম পঁচিশ টাকা।

    করুণ মুখে রাজামশাই এসব দ্যাখেন,তার্পর বলেন চশমা দোকান থেকে ডাঁটি সেরে এলো কিনা দ্যাখ,ফর্ক্কই?
  • achintyarup | 59.93.209.149 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ২২:৪৪477304
  • গম্বুজের আড়াল থেকে গলা বাড়িয়ে ভবদুলাল চেঁচিয়ে বলে, সব ঝুট হ্যায়।
  • Anamitra | 117.194.3.86 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ০৩:১৯477305
  • ভবদুলালটা কে হে। কিরকম যেন ঠেকছে এইখানটাতে। এ ব্যাটা কি পাজামায় পা আটকে আছাড় খেয়েছিলো নাকি ডেকচিটা ওর মাথায় পড়েছিলো। সব ব্যাপারে বক্তব্য রাখা চাই! আজব ঘরজামাই তো!
  • pi | 72.83.83.28 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ০৩:২৭477306
  • আর ডেকচির সেই জলটা যেখানে ফেলা হয়েছিল, সেইখান থেকে কেউ বলে ওঠে টিক টিক টিক। ঠিক ঠিক ঠিক।
  • bhabadulal | 93.186.164.43 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ০৫:৩৫477307
  • আ: গাছ এবং তলার দুইই খেলে তোমাদের এত অসুবিধা কিহে? সব ঝুটা হ্যায় এই অবধি শুনলে? বাকিটা ইতি গজর মতন ছিল শুধু ভবদুলাল সত্য, পরম ব্রহ্মের মতন। অবাক হলে? পাজামার রঙ চেনো, টিকটিকি চেনো কিন্তু ব্রহ্ম চেনো নাতো? আরে সে হল - অখণ্ডমণ্ডলাকরণং ব্যপ্তং যেন চরাচরং। এখনও বুঝলে নাতো? আসলে রাজমশায়ের মাখন লুচি রে পাগল। ভবদুলাল এই সময়েই আসে গরম গরম লুচির লোভে।
  • aka | 75.76.118.96 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ০৫:৪৩477308
  • এমন সময়ে হেডভৃত্য হেলতে দুলতে বেরিয়ে আসে রাজপ্রাসাদ থেকে। ভবদুলাল গম্বুজের আড়াল থেকে আবার বললে - সব ঝুটা হ্যায়।
  • achintyarup | 115.111.248.6 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ১৮:২১477309
  • বর্গী সর্দার বলল, অ্যাঁ, ঝুট হ্যায়? ব্যাটা গুল মাল্লে নাকি? এই যে আমাকে বলে গেল শিব্বারাও বাঘনখ লাগিয়ে মন দিয়ে আফজল খাঁ-র পেটটা একটু একটু করে চিরছে, আর মাঝে মাঝে ভেতরে উঁকি মেরে দেখছে। আর অফজলটার চিল চিচকার যদি শুনতে। চেঁচিয়েই যাচ্ছে -- বাবা মুস্তাফা, বাবা মুস্তাফা, বাবাগো! তাই শুনে আংরে বল্লে, চোপরাও শালা! বাবাগো মাগো কচ্ছে। বলি এটা কি তোমার বাপের বাড়ি পেয়োচো, অ্যাঁ?
  • kumu | 122.176.32.39 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ১৯:০১477311
  • আর তোমার ইউটেরাসে যে টিউমারটা রয়েচে,সেটা এইবেলা অপারেশন কইরে ন্যাও।মেডিক্লেম আছে তো? নাই?কোথাকার ভূত রে!!যাগ্গে, চিন্তা কোরো না,সস্তায় কইরে দেব।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন