এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নতুন বিষয় : নতুন বিষয় : নতুন বিষয়

    notun bishoy
    অন্যান্য | ১৩ জুলাই ২০১১ | ১৬৩৩১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • achintyarup | 69.93.242.33 | ২৬ মার্চ ২০১৩ ০৫:৫৪477227
  • ওদিকে বিশাল এক ঘরে চুপটি করে বসে থাকে রাজকন্যে, সেখানে স্তোত্রগানের সুর বাজে, ঝমঝম করে বাজে অর্গ্যান, সুর পাক খায় ঘর জুড়ে, দেওয়াল বেয়ে গড়িয়ে নামে সুর, ঝরনার মত, মার্বেলের মেঝে ভরে বইতে থাকে সুরের স্রোত, ঢেউ ওঠে তাতে, সেই ঢেউয়ে টলমল করে ওঠে ঘর, তারপর ভেসে যেতে থাকে নদীর জলের ওপর রাজহাঁসের মত। ঘরের ভেতরে সারি সারি বেঞ্চির একেবারে পেছনেরটিতে বসে সেই সুর শোনে রাজকন্যে, প্রদীপের শিখার মত স্নিগ্ধ তার রূপ। ভবদুলাল বসে থাকে পাশে, পিদিমের আলোয় তার ছায়া পড়ে দেওয়ালে, কাঁপা কাঁপা সেই ছায়ায় রাজপুত্তুরের আদল খোঁজে কন্যে, আর শক্ত করে আঁকড়ে ধরে তার হাত। ভবদুলাল ফিসফিস করে বলে, ভয় পাসনি, ভয় পাসনি পাগলি।
  • | 116.216.122.145 | ০৪ জুন ২০১৩ ০১:০৫477228
  • রাজকন্যার হঠাত কান্না পায়, কেনো পাগলি বল্লো? তবে কি...........?
  • Zn | 161.141.84.239 | ০৪ জুন ২০১৩ ০১:৪৬477229
  • একমুখ কাঁচা দাড়ি আর একমাথা ঝাকড়মাকড় চুলওয়ালা এক সৌম্যদর্শন কবি এসে হাজির হন হঠাৎ, গায়ে খয়েরী লম্বা পাঞ্জাবি আর পরনে সাদা পাজামা। গলায় ঝুলছে একটা মালা, তাতে অনেক ছোটো ছোটো পেতলের ঘন্টা ঝোলানো, টুং টাং করে মিঠেসুরে বাজছে। কবির হাতে একটি কীযেন অচেনা সুরযন্ত্র, তারওয়ালা। ভারী অমায়িক হেসে কবি বলেন, "পাগলি তোমার সঙ্গে যাবো/ পাগল হবো পাগল হবো-ও ও -", বলেই তারে তোলেন ঝঙ্কার, গাইতে থাকেন। অর্গ্যানের সুরের সঙ্গে তার গানবাজনার সুর মিলে যায় বড় নদীতে মিশে যাওয়া ছোটো নদীর মতন।
  • 16108 | 116.209.247.224 | ০৪ জুন ২০১৩ ১৩:১০477230
  • পাগলি তোমার সঙ্গে যাবো। পাগল হবো পাগল হবো-ও ও -
    ভরদুপুরে চন্দ্রালোকে ঘোমটা খুলে ভেস্তে যাবো,
    শক্ত করে আঁকড়ে ধরে নিবিড় চ​ড়ে পাগল হবো...........
  • i | 134.168.43.87 | ২১ মার্চ ২০১৫ ১১:০৪477231
  • তারপর সেই সব ভরদুপুরের চন্দ্রালোকে বিস্তর গানবাজনা হতে থাকে। মিঠে সুর, তেতো সুর মিলেমিশে ঝাল ঝাল টকটক সুর ওঠে, সরু সুর মোটা সুর জড়াজড়ি করে -কবির অম্বল হয়, সুড়সুড়ি লাগে।
  • π | ২১ মার্চ ২০১৫ ১১:৪০477232
  • কবি খুব শঙ্কায় আছেন, অম্বল না কমলে ডাগদার এন্ডোস্কোপির নল ঢুকোনোর নিদান হেঁকেছেন কিনা। রোজ সকালে উঠে এখন প্যান্টোপ্রাজোল গিলছেন আর পুবপানে তাকিয়ে সবিতাভাবীকে নিয়ে লেখা কাব্যিগুলো বিড়বিড় করে জপছেন। এ নাকি অব্যর্থ দাওয়াই, সিনিয়র কবিবর প্রণবেন্দু শাস্ত্রী বলেছেন।
  • b | 135.20.82.164 | ২১ মার্চ ২০১৫ ১১:৫৯477233
  • উদিকে কবিবৌদি এই সদ্য বসন্তে চালতার অম্বল রেঁধে বসে আছেন, বাইরে একটা কোকিল ডেকে ডেকে সারা, রোদ্দুর ঝকঝক করছে, মাঝখানে বসে ভবদুলাল গম্ভীরভাবে নাক্স ভমিকা থার্টি চোলাই করছেন। একবার কবির দিকে তাকিয়ে তিনি বললেন, ভেবো না, সব ঠিক হয়ে যাবে।
  • sosen | 212.142.69.160 | ২১ মার্চ ২০১৫ ১২:০৭477234
  • কবি চিন্তিত হয়ে বল্লেন, না না, সব ঠিক হয়ে গেলেই বেজায় মুশকিল। রাজামশাই তাহলে রাজবাড়ির সব বেড়ালকে আমার কাছে দিয়ে যাবেন বলেছেন। যেই না বেড়ালের কথা বলা, অম্নি কোত্থেকে মিঁউ মিঁয়াও ম্যাও করে শত শত বিল্লি ডেকে উঠল, অর্গ্যানের মতো। ভবদুলালের বেজায় হাঁচি পায়। তার কিনা বেড়ালে অ্যালার্জি!
  • dd | 132.167.134.37 | ২১ মার্চ ২০১৫ ২০:৫৬477235
  • ব্রহ্মা বিড় বিড় করে বলেন "ভবদুলালের আর ত্যামন সমিস্যিটি কোথায়? আমারে দ্যাখেন। চা' চাট্টে নাক জুড়ে ক্ষী সদ্দি ই না চলছে। আট্টা কানো কট কট কচ্ছে।অথচো স্বর্গে বেড়ালটি পজ্জন্তো নেই। ষষ্ঠী ঠাকুর ই নেই। কিন্তু এ নিয়ে কলোরব করবেই বা কে, শুনবেই বা কে? এই শালা অবাঙ্মানসগোচর হওয়া বড়ো মুষ্কিল তো"।

    পোদো স্বপ্নাদেশ শুনে মাথা নাড়ে "বেঙদির মানস থেকে ধাঁ করে গোচর হয়ে যাওয়া অতো ইজী নয় গো দাদু।"
  • Tim | 188.91.253.190 | ২১ মার্চ ২০১৫ ২১:৪৫477237
  • ওদিকে পাশের ঘরে আধশোয়া হয়ে নারায়ণ ঝিমুচ্ছিলেন। সারা গা সেলোফেনে মোড়া, নাক কান ইঃ ইঃ সমস্ত আউটলেটে ছাঁকনি। কি না যাই বেরোয় তাই অসুর হয়ে যায়, তাই ই এই ব্যবস্থা। তবে সবই ভেতর থেকে ইসে করা আছে, মনে মনে কথা হয়ে যায়। ব্রহ্মার কথা শুনে সেলোফেন ফাঁপিয়ে হেসে বললেন, হ্যাঃ ফুটো বন্ধ করে দিয়ে সদ্দিটারে রুখি, চাড্ডি বলে আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি? এইসব বলে টলে আবার ঘুমোলেন। বালিশটা ইতিমধ্য রং পাল্টেছে, অনন্তবাবু পাশ ফিরেছিলেন, একভাবে শুয়ে শুয়ে গা ব্যথা হয় তো। কিন্তু পাশ ফিরতে গিয়ে কাঞ্জিভরমের মত দেখতে খোলসটা একটু ভাঁজ খেয়ে গেল।

    ব্যস আর যায় কোথা! ভূমিকম্প। ভবদুলালের হাত থেকে নাক্স চলকে গেল। বেড়াল কাক মেয়র পারিষদ আর আইসিসের একসাথে বগলে ফোঁড়া হলো, সর্বোপরি সোফিয়া লরেন সাদা থান পরে বাবু হয়ে বসলেন। লোকে জয়ধ্বনি দিলো। বিভিন্ন ভাষা বলে কোনটা গাল কোনটা সাবাশি কিচ্ছু বোঝা যায়না সে এক কেলেঙ্কারি। শেষে পোদো বললো সব শব্দ বিপড আউট হয়ে ড্যাশ হয়ে যাক, সঙ্কেতে কথা কও।
  • sosen | 212.142.69.160 | ২১ মার্চ ২০১৫ ২২:১০477238
  • সংকেতের ডিকশনারি তৈরি করতে একককে কন্ট্রাক্ট দ্যাওয়া হোলো। অমনি দিন-দুনিয়ার মার্কেট জুড়ে সে কি ক্যাঁও ম্যাও হই চই। সেই আওয়াজেই শেষ পর্যন্ত রাজকুমারী চোখ খুলে নাকটি একটু রগড়ে নিয়ে উঠে বসলো। তার পর মিষ্টি হেসে পোষা রোবোকে ডাক দিলো, আয় রোবো আয়, চার্জ খাবি আয়।
    জানলার বাইরে দাঁড়িয়ে রাজপুত্তুর ফ্যালফেলিয়ে তাকায়। নোটস কন্সাল্ট করে।
  • ranjan roy | 24.96.77.249 | ২১ মার্চ ২০১৫ ২৩:১২477239
  • কিন্তু রোবো আসে না।
    সে এখন রোবু হয়ে কল্যাণীর হাতের শুক্তো আর বাটিচচ্চড়ি খাচ্ছে।
    তবু রাজকুমারী ডাকতে থাকেন--আয় রোবো আয়।
    সে ডাক বাতাসে ভেসে বেড়ায়।
    সূজ্জিমামা ফোঁত ফোঁত করে নাক টানে, গোলাপি মেঘের রুমাল দিয়ে চোখ মোছে। রাজকুমারীর গলা ধরে আসে।
    রাজকুমারের মন আনচান করে। সে জানলায় টোকা দেয়।
    কিন্তু তার আগেই দরজায় দুমদাম করে ঘা পড়ছে।
    রাজকুমারী ভয় পায়।
    -- কে তোমরা? কী চাই?
    -- ভয় পাঅবেন না মাঠাকরুণ, দরজা খোলেন। আমি পোটকে।
    দরজা খুলে রাজকুমারী অবাক।
    কোথায় পোটকে? কোথায় একটা পাটকাঠির মত ছেলে ছোকরা হবে যাকে রাজকুমারী প্রজাপতি আর ফড়িং ধরে আনতে পাঠাবে!
    তা না - এতো ছ'ফুটিয়া সাজোয়ান গুঁফো মানুষ, পায়ে নাইকি জুতো।
    -- তুমি-ই পোটকে?
    --আজ্ঞে হ্যাঁ, বললে পেত্যয় যাবেন না , আমিই গুরুচন্ডালির পোটকে।
    --- তা তুমি এখানে কেন?
    --আমাকে চন্ডালেরা পাঠিয়েছে যাতে এই বইটা দিয়ে এককের মাথায় দমাস সমাস করতে পারি।
    -- কেন গো? ও কি করেছে?
    -- জানেন না? ও নাকি 'সংকেতের ডিকশনারি' লিখবে! আরে এই দেখুন, ও বই আমি আগেই লিখেছি। এই যে ডিফারেন্সিয়াল ইকোয়েশন এর ওপর আমার লেখা বই। এটাই এ যুগের 'সংকেতের ডিকশনারি'।
    ও ব্যাটা নিঘ্ঘাত আমার থেকে টোকার তালে আছে। সেদিন পায়া রেঁধে খেতে ডেকেছিলাম, তখনই উল্টে পাল্টে দেখছিল।
    --- বাঃ! তুমি ভালো পায়া রাঁধতে পার বুঝি! তাহলে কাল থেকে লেগে যাও।
    --- মানে?
    --- কাল থেকে তুমি হবে রাজবাড়ির প্রধান সূপকার।
    -- কী যা তাঅ বলছেন? আমি যে একটি অ্যাড্ভান্স ম্যাথমেটিক্যাল কম্প্যুটেশনাল ইন্সটিটুটের ডিরেক্টর?
    --- ভাল করে ভেবে দেখ--- কোনটা ভাল? রাজবাড়ির প্রধান সূপকার না কোথাকার গাণিতিক উদ্ভটসাগর গবেষণাগারের প্রধান হওয়া?

    এবার রাজকুমার জানলা দিয়ে বলে উঠল-- কালীদা গো, কালীদা! আর পারি নে!
  • দ্রি | 186.10.99.202 | ২১ মার্চ ২০১৫ ২৩:১৭477240
  • হাওয়ায় রাজকুমারীর চুল ওড়ে। পোষা রোবো রাজকুমারীর কোলে বসে চার্জ খায়।

    রূপোর কাঠি দিয়ে পায়ে সুড়সুড়ি দিলে রাজকন্যের ঘুম ভাঙে। নোটসে তো এমনই লেখা আছে। তবে কেন আগেই ঘুম ভেঙে গেল তার? রাজপুত্রের সব রাগ গিয়ে পড়ে এককের ওপর। কেন উনি এই কন্ত্রাক্ত নিলেন? আর তাছাড়া সংকেতের ডিকশনারী তো স্যামুয়েল মোর্স আগেই বানিয়ে গেছেন! প্ল্যাজিয়ারিজ্‌মের গন্ধ পেয়ে রাজকুমার চঞ্চল হয়ে উঠে ঘোড়ায় চড়তে যান। এর প্রতিবাদ তিনি করবেনই। ফেসবুকে।

    কিন্তু ঘোড়া ছোটানোর আগেই ভবদুলাল বেড়াল কোলে আবির্ভুত হয়ে বলেন, 'প্রিন্স, প্লিজ যাবেন না। কবি আমাকে পাঠিয়েছেন আপনার জন্য একটা কবিতা লিখে। মে আই রিসাইট?' রাজকুমার সভয়ে বেড়ালের দিকে তাকিয়ে হাঁচেন -- হ্যাঁচ্চো!

    হাঁচির তোড়ে হাওয়া বেড়ে দ্বিগুন হয়। রাজকুমারীর চুল ওড়েহরাইজন্টাল হয়ে ওঠে। রোবোর চার্জিং ইন্ডিকেটার লাল থেকে সবুজ হয়। আকাশে পার্পল মেঘ পাক খায়। মেঘের গায় তখন চলছিল নাক্স ভোমের বিজ্ঞাপন। ভবদুলাল ভাবেন, এ তো প্ল্যাজিয়ারিজ্‌ম! ক্ষেপে গিয়ে বলেন, 'আমি এক্ষুনি বিষ্ণুর কাছে কমপ্লেন করব।'
  • Atoz | 161.141.84.175 | ২১ মার্চ ২০১৫ ২৩:৩০477241
  • বিষ্ণু ঘুমের ঘোরে পাশ ফেরেন, শুয়ে আছেন অনন্তের পিঠের উপরে। পাশ ফেরার ইম্প্যাক্টে অনন্ত একটু কেতরে গিয়ে বলে ওঠেন, "স্যর, প্লীজ, এরকম ধাক্কাবেন না। টেকটনিক প্লেটগুলো হঠাৎ বেশী নড়ে গেলেই কেলেংকারী।"
    একটু দূরে লক্ষ্মী গিটার বাজনো শিখছেন এক স্প্যানিশের কাছে, তিনি বলেন,"হ্যাঁ, এরকম নাড়িও না তো!"
    ওদিকে বাহির দুয়ারে ভবদুলাল হাজির হয়েছেন, বগলে একতাড়া কমপ্লেন পেপারওয়ার্ক।
  • T | 24.139.128.15 | ২১ মার্চ ২০১৫ ২৩:৫৬477242
  • কিন্তু সেসব পেপারওয়ার্ক আগে যথাস্থানে জমা দিতে হবে। দপ্তর আছে। নিয়ম আছে, কানুন আছে। দপ্তরি লোকজন সব ব্যস্তসমস্ত হয়ে সারাক্ষণ ছোটাছুটি করছে। কোথা থেকে আবার থেকে থেকে ঘন্টি বেজে উঠছে। অমনি একরাশ কাগজ বগলে করে হেড দপ্তরি ছুট লাগাচ্ছেন। এদিকে স্বর্গ হলে কি হয়, এসি নেই। ফলে লোকজন ঘেমে নেয়ে অস্থির। ব্যাপার দেখে ভবদুলালের চক্ষু চড়কগাছ। অগত্যা সে হাঁক লাগাল, 'ঘ্রিম ঘ্রাড়ে ঘ্রাড়ে বিহানা বিতাস ব্লগ্বাৎ কুহু কুহু ণীড়বীলীণ।'

    অমনি যে যেখানে ছিল সব থ হয়ে দাঁড়িয়ে পড়ল।
  • Atoz | 161.141.84.175 | ২২ মার্চ ২০১৫ ০০:২০477243
  • সবাই থ, চারিদিক নিস্তব্ধ, সূচ পড়লে শোনা যায়। এমন সময় হেড্দপ্তরির হঠাৎ কী যেন মনে পড়ে গেল। তিনি তাঁর চন্দ্রবদন উদ্ভাসিত করে হেসে ভবদুলালের দিকে এগিয়ে গেলেন। বললেন, "ঋ ঝাহী, ঔ আহী , ঋঝসে মীফা লীম শৌলিয়া ধ্বেৎ , সৌহরী বিঋক।"
  • dd | 132.172.111.157 | ২২ মার্চ ২০১৫ ১০:৩৫477244
  • অব কোর্স সবাই থ। পুরো বিশ্বটাই থ থ করছে।

    সুঁচ পর্বার শব্দের কথাটাও ভুল। ধুর। তখন গেভিটি আবিষ্কারই হয় নি। প্লাস সেলাই চলতো না। ঠাকুর দেবতারা বল্কল বা ব্যাঘ্রচর্মের নেংটি পরে থাকতেন।শীত লাগলে ডাইনোসর চর্ম।আরে, সাগর মন্থনের সময় ঠেলাঠেলিতে সে যে ক্ষী ক্ষেলেংকারী হয়েছিলো - যাগ্গে।
  • dc | 132.164.203.148 | ২২ মার্চ ২০১৫ ১০:৪৯477245
  • লক্ষ্মী যেই বিরক্ত হয়ে বললেন, "এরকম নাড়িও নাতো!" ওমনি নারায়নের মুখ থেকে বেরিয়ে এলো সেই অমর অমোঘ দৈববানী - "বেশ! এই কেউ নেড়ে দে না!" সেই তখন জন্ম নিল হস্তশিল্প আর কলাশিল্প। পুরা কালের পর্নো কুটির গুলো ফ্যাট ফ্যাট সাঁ সাঁই শব্দে মুখর হয়ে উঠল। কুটিরে কুটিরে কলাকারেরা নক্সি কাঁথা সেলাই করতে বসে গেল।
  • pi | 192.66.15.203 | ২২ মার্চ ২০১৫ ১০:৫২477248
  • থ থ র পরের স্টেজেই এল থৈ থৈ। তখন কী কী হয়েছিল এবং হয়নি সেসব আপনার রিসাচ করে বের করুন গে যান, খালি দাদুকে অ্যাকনলেজ করতে ভুলবেন না, পেপার পাবলিশ করলে। আর হ্যাঁ, প্রিয়ার রিভিউড জান্নাল দেখে করবেন।
  • shatadal | 186.10.99.205 | ২২ মার্চ ২০১৫ ১০:৫২477246
  • গ্রাভিটি ছিলনা বলে মন্দার প্রায় জলে ভেসে যায় আর কি। পিতামহ এসে মন্দারকে লোভ দেখালেন মন্থন শেষে সুরা উঠলে একটি সিঙ্গল মল্ট মন্দারের পাওনা হবে। সেই লোভে মন্দার কূর্ম্ম্সের খোলা দুই পায়ে আঁকড়ে ধরে কোমরে বাসুকি জড়িয়ে বেশ জম্পেশ করে দাঁড়াল।

    তখন দেবাসুরে 'বানজাই আকসাই' বলে হাঁক দিয়ে মন্থন শুরু করে দিলে। সেই মন্থনে মন্দারের মাথা ঘুরছিল বলে কৌপীন জলে ভেসে গেল। তখন মন্দারের পৌরুষে লজ্জা পেয়ে ঊর্বশী ঝিনুককে গিয়ে কইলেন, মন্দারকে তো আর সহ্য করা যায় না। কি করি। রূপসী ঊর্বশীকে দেখে ঝিনুকের মুখ হাঁ হয়ে গেল, নাল পড়তে শুরু করল। সেই ফাঁকে ঊর্বশী একটা খোলা টেনে নিয়ে সেইটে চড়ে হুশ করে ভেসে উঠলেন। ওঠার সময় জলের তোড়ে উর্বশীর শাড়ী সায়া ব্লাউজ কোথায় গেল তার ঠিক থাকল না। উনি ঝিনুকের খোলার উপরে মাথার চুল দিয়ে লজ্জা নিবারন করে দাঁড়ালেন। সেই দেখে ভবদুলালের পাঁজঞ্জুরিতে তিড়িতঙ্ক লেগে গেল। উনি কোনমতে মুখ বন্ধ করে বললেন - সুক্সি। অর্থাৎ সুন্দরী ও সেক্সি।
  • দ্রি | 161.80.131.146 | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০১:১৬477249
  • এমন সময় গোঁ গোঁ করে একটি বৈদিক বিমান এসে নামে। এক স্বেতাঙ্গ ইজেল বগলে করে অবতরন করেন। তিনি ভবদুলালকে বলেন, 'আই হ্যাভ কাম ফ্রম ভেরি ফার তু মিত ভেনুস অফ দ্য ইস্ত। হার নেম ইজ ---'। এই বলে তিনি পকেট থেকে একটি কাগজ বের করে পড়েন, 'উর্‌ভাশী'। ভবদুলাল মুখ টিপে হেসে বলেন, 'দু ইউ হ্যাভ পাসপোর্‌ৎ?' সাহেব কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলেন, 'আই ওনলি হ্যাভ আ ক্রেদিৎ কার্দ'। ভবদুলাল হাঁক পাড়েন, 'মন্দার? সমুদ্রমন্থনে একটা কার্ড সোয়াইপিং মেশিন উঠেছিল নারে?' মন্দার যন্ত্রটি ভবদুলালের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে বলে, 'ক্যাচ।' লুফে নিয়ে ভবদুলাল বলেন, ' আর সিঙ্গল মল্ট?' মন্দার চোখ টিপে বলে, 'সন্ধেবেলা।' রসিদ পকেটে পুরে সাহেব ঊর্বশীর সামনে হাত জোড় করে বলেন, 'সিনিওরা, ইউ আর দা মোস্ত বিউতিফুল উওম্যান অন আর্থ, আই উইশ তু দ্র ইওর পিকচার।' লাজুক হেসে ঊর্বশী জিজ্ঞাসা করেন, 'ইওর গুড নেম প্লিজ?' উত্তরে আর্য্যপুত্র বলেন, 'বতিচেলি --- সান্দো বতিচেলি'।

    তারপর কতক্ষণ কেটে গেল কে জানে। ঊর্বশীর ঘোর কাটল দেবরাজ ইন্দ্রের ফোনকলে। আজ সন্ধ্যেয় রাজসভায় একটা ডান্স প্রোগ্রাম আছে। তাকে আসতেই হবে। ঝিনুকের খোলা থেকে নেমে ঊর্বশী বললেন, 'এই সান্দ্রো, এবার আসি।' শিল্পী ইজেলে ফুঁ দিয়ে রং শুকোচ্ছিলেন। ঘুরে দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে একটি ফ্লায়িং কিস দিলেন। সেই ফ্লায়িং কিস উড়ে ঊর্বশীর হাতে এসে দুটো রুপোর কয়েন হয়ে গেল। কয়েন হাতে পেয়ে ঊর্বশীর মনে হল, এরকম নগ্নবেশে ইন্দ্রপুরীতে যাওয়া ঠিক হবে না। অনুষ্ঠানে আঠেরো অনূর্ধ দেবপুত্র, দেবকন্যারা আসতে পারে।

    সমুদ্রমন্থনে অনেক ড্রেস মেটিরিয়াল উঠেছিল। হকাররা সীবীচে এখন সেইসব জামাকাপড় ফিরি করতে বসে গেছে। ঊর্বশী এক রৌপ্যমুদ্রা দিয়ে একটি বাঘছালের মিনিস্কার্ট কিনলেন। স্টিগোসরাসের চামড়ার একটি জ্যাকেটও তাঁর পছন্দ হয়েছিল, কিন্তু তার দাম বেশী, তাছাড়া সামার আসছে, স্বর্গের ডান্সফ্লোরে এসি নেই এইসব সাতপাঁচ ভেবে তিনি ওটি আর কিনলেন না। তবে অনেক খোঁজ করা সত্ত্বেও তিনি বল্কলের পছন্দসই কোন লংস্কার্ট পেলেন না। তারপর ট্যাক্সির খোঁজে বেশ খানিকক্ষণ এদিক ওদিক ঘোরার পর অবশেষে হারৎজের রেন্টাল রথের একটা দোকান খুঁজে পেলেন। রৌপ্যমুদ্রায় রথভাড়া মিটিয়ে ঊর্বশী যখন ফ্রিওয়েতে রথ ছুটিয়ে দিলেন, তখন ঘড়িতে বাজে বেলা সাড়ে চারটে।

    ***

    অনন্ত নাগের পিঠে বসে বিষ্ণু সুদর্শন চক্র দিয়ে নখ কাটছিলেন। এমন সময়ে দরজা ঠেলে ভবদুলাল ঢুকে বলেন, 'স্যার, আমার কেসটা? নাক্স ভমিকা স্যার -- ফর্মুলা আমার, প্রসেস আমার, পেটেন্ট আমার। স্রেফ ঝেড়ে দিল। রয়্যালটি তো বাদ দিন, সামান্য অ্যাকনলেজমেন্টটুকু ---'। বিষ্ণু বললেন, 'ভবো, তুমি এতেই খচে যাচ্ছো? আমার কথাটা একবার ভাবো। লেজিস্লেটিভ, এগ্‌জিকিউটিভ, জুডিশিয়ারী, তিনটে ব্রাঞ্চই আমায় একা হাতে সামলাতে হয়। এখনও কতগুলো লীগাল কেস পেন্ডিং জানো? এই একটু আগে মেনকা এসে কেস ফাইল করে গেছে।' এই বলে বিষ্ণু ভবদুলালের কানের কাছে মুখ আনেন। ফিসফিস করে বলেন, 'দেবরাজ ইন্দ্রের এগেনস্টে ... মলেস্টেশানের চার্জ। জানাজানি হয়ে গেছে। জানোই তো একবার জানাজানি হলে প্রেশার গ্রুপগুলো কেমন ঝাঁপিয়ে পড়ে। স্বর্গীয় অপ্সরা সুরক্ষা সমিতি, সেলেস্টিয়াল গান্ধর্ব ব্রাদারহুড ফর পীস অ্যান্ড জাস্টিস, গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর হিউন্যানিটি অ্যান্ড ডিভিনিটি, নিও-সুররিয়াল রিভলিউশানারি অসুর্স ক্লাব, কুবের্স আর্মি ইন দ্যুলোক ভূলোক অ্যান্ড বিয়ন্ড -- সব্বাই চেঁচামেচি জুড়ে দিয়েছে, ফাস্ট-ট্র্যাক বিচার চাই। আচ্ছা, মলেস্টেশানের কেস, একটাও উইটনেস নেই। ফাস্ট ট্র্যাক বিচার কি করে করি বল তো? বসে বসে এখন সমস্ত সিসিটিভির ফুটেজ দেখছি। আর এই ব্রহ্মা আর মহেশ্বর, এই দুজন কি এতটুকু হেল্প করে আমাকে? ব্রহ্মার একমাত্র ইন্টারেস্ট আর্মস ডিলিংএ, গভর্নেন্সে কি ওর একটুও ইন্টারেস্ট আছে ভেবেছো? আরে দেবতাদের ব্রহ্মাস্ত্র বিক্রি করবি কর, তা বলে অসুরদেরও? স্ক্যান্ডালাস ব্যাপার ভবদুলাল, আর কত যে ব্ল্যাক মানি আছে এর পেছনে ... আর মহাদেব -- ও তো মারিয়ুয়ানা অ্যাডিক্ট, ওকে নিয়ে আর কি বলব বল। দুঃখ হয়, এত ট্যালেন্টেড দেবতা, জাস্ট ড্রাগ পেড্‌লারদের খপ্পরে পড়ে নষ্ট হয়ে গেল। যাই হোক ভবদুলাল, তুমি এক কাজ কর। তোমার ফাইলটা অনন্তর লেজে গুঁজে দিয়ে যাও। আমি পেন্ডিং ফাইলগুলো ক্লিয়ার করি, তারপর তোমায় ডাকছি।'

    ভবদুলাল ফাইলটা রাখতে গিয়ে দেখেন অনন্তর লেজের পাশ দিয়ে কি যেন একটা ভেসে যাচ্ছে। তিনি বলেন, 'ওটা আবার কী?' বিষ্ণু হেসে বলেন, 'ও কিছু না, ঊর্বশীর শাড়ি, শায়া আর ব্লাউজ'।

    লক্ষীদেবী গীটার থামিয়ে মুখ হাঁড়ি করে বলেন, 'দেখলে তো ভবদুলাল, তোমার ভগবান বিষ্ণু ব্রহ্মান্ডের সকল মহিলার অন্তর্বাসের খবর রাখেন। কিন্তু আমার একটি কথাও রাখেন না। কবে থেকে বলছি চল একটা হপ্তা কোথাও বেড়াতে যাই। শুনবেন আমার কথা?'

    অনন্ত বলে, 'আপনারা যান বা না যান, আমি কিন্তু এই সামারে এক হপ্তা ছুটি নেব আগেই বলে রেখেছি। আপানাদের সোফা সেজে থাকার চাকরী করে আমার স্পন্ডেলাইটিস হয়ে যাচ্ছে। আই নীড আ ব্রেক। আর বিষ্টুদা, একটা কথা বললে আপনি রেগে যাবেন, তাও বলি, যদিও এখানে গ্রেভিটি নাই, আমার পিঠে শুয়ে শুয়ে ইদানীং আপনার ওজন যে অনেকটা বেড়েছে, এ আমি বেশ ফীল করতে পারি।'

    ভবদুলাল ঘড়ি দেখে বললেন, 'আজ তাহলে উঠি? সন্ধ্যেবেলা আমার আবার মন্দারের বাড়িতে ... হোমিওপ্যাথি ওষুধের পার্টি আছে। কেসটা একটু দেখবেন। রয়্যালটির অ্যামাউন্টটা কিন্তু কম না। কেস এগোলে একবার ফোন করবেন। বৌদি, এলাম তাহলে -- না না আজ আর কিছু খাবো না।'
  • - | 109.133.152.163 | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০২:১১477250
  • জ্জিও ঃ-)
  • aranya | 154.160.226.91 | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৩:৫৭477251
  • দ্রি রকস :-)
  • | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৮:৫২477252
  • ওয়াহ্‌ কেয়াব্বাত!
  • ন্যাড়া | 172.233.205.42 | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৮:৫৯477253
  • এটা ফাটাফাটি হয়েছে স্যার।
  • lcm | 118.91.116.131 | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৯:০৫477254
  • হা হা, হেইডা কাঁপাকাঁপি হইসে
  • robu | 122.79.35.2 | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৯:২৯477255
  • ঃ-)
  • pi | 24.139.221.129 | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৯:৩৯477256
  • যা-তা !
  • b | 135.20.82.164 | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৯:৫০477257
  • থ্রী-ই-ই গুড।
  • 00 | 78.65.167.166 | ২৫ মার্চ ২০১৫ ০৯:৫১477260
  • নাজুক !
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন