এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • Multibrand FDI 2

    h
    অন্যান্য | ০৩ ডিসেম্বর ২০১১ | ৯৪৭৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • maximin | 59.93.163.127 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:২০512805
  • h আপনার দেওয়া লিং রিপোস্ট করলাম।
  • maximin | 59.93.163.127 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:৫১512807
  • যারা ওপরের দশে আছেন তাদের কথা বাদ দিলাম। নীচের দশ শতাংশ লোকজন মোট খরচের কত শতাংশ খাওয়াদাওয়ার ওপর খরচ করেন? গ্রামে ৪৬ শহরে ৩১ (পারসেন্ট)। এটা কী হিসেবে খারাপ লক্ষণ?
  • maximin | 59.93.163.127 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:৫৮512808
  • ভুল বললাম। গ্রামে ৬৫ শহরে ৬২।
  • Ishan | 122.248.183.1 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:২৭512809
  • আকাকে সোর্সটা দিয়ে দিই।

    http://isid.org.in/pdf/EmployTrenz.PDF

    এটার ডেটা মূলত: NSSO ডেটার কম্পাইলেশন। ইচ্ছে হলে সেখান থেকেও জোগাড় করা যায়। বাকি পরে লিখব।
  • maximin | 59.93.163.127 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৩৩512810
  • h এনেসেস ৬৬ তম রাউন্ড নিয়ে কে আবার কথা বলল? আলোচনার বিষয় ছিল ২০০০ অবধি জব গ্রোথ।
  • Ishan | 122.248.183.1 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৪২512811
  • পপুলেশন নিয়ে দুই পয়সা।

    পপুলেশন ১৯৭০ -- ১৯৯০ এ ৫০+ % বেড়েছিল।
    ১৯৯০ - ২০১০ এ তার চেয়ে কম।

    ১৯৬০-৭০ সালে খাদ্য সমস্যা সাংঘাতিক ছিল। ১৯৬৬ র খাদ্য আন্দোলনের কথা এখানে অনেকেই মনে করতে পারবেন (সে নিয়ে বারান্তরে লেখার ইচ্ছা রাখি)। সে সময় সরকার কোনো মতে সামাল দিয়েছিল। এবারও কোনো মতে ম্যানেজ দিয়েছে, এ কথা মেনে নিতে আমার কোনো আপত্তি নেই। দেশে বড়ো কোনো দুর্ভিক্ষ হয়নি। গোটা দেশ ইথিওপিয়ায় রূপান্তরিত হয়নি (কয়েকটা পকেট ছাড়া)। ইত্যাদি ইত্যাদি।

    এসব ঠিকই আছে। কিন্তু সাফল্যের গপ্পো দিলে, কমরেড ব্যথা আছে। :)
  • h | 203.99.212.54 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৪৭512812
  • Jaak, nijersheshhtamauttarnijeianekaTaadiyechhen. (abashyaaamiaagersabakaTaaekhanoayATempaTakarini.)

    1.graamerlokeraakhetebhaalobaaseneiTaaekaTaauttar.swargata:gupigaainbalechhilen, munDugelekhaaboTaaki? unigraamerlokachhilen.
    2.kheteiJadietokhachchhaahabeshixaaswaasthyakikarehabe.eba`msegulorkharachkamachhenaa, saabasiDikamachhe.baadhyataamoolahaayaareDukeshanaphenomenanTaagraameaalaadaakarekataTaaaachhejaaninaa.eba`meTaakeeichDiaaiersa`MgesamparkaJuktanayerakambalaa60%lebheleruparebeshkaThin.
    3.eTaakeinaphleshanerekaTaainDikeTarhisebedharabenkinaaekaTubalun.dharaleaamaarolaabhaapanaarolaabh.aapaniephDiaaienedaamakamaaben, aamimajutadaarirbiruddhekriminaalprasikiushanpheraanorkathaabalabo, ityaadi:-)) prashnasahajeba`muttorjaanaa.kichhuTaaaadaanpradaanmaatra.

    eibaaraakaarJeTaamenpayenT, eTaarsa`Mgeliberelaaijeshanerkisamparka.totaahaleaaroprashnattoreJaaoyaaraagedharenitehay, graamaarshaharguloekaideshe.eba`moyaalamaarTerxetrephasalruphaTapgaarDenehabenaa.uiwilaTekaiTaphramdeyaar:-))
  • h | 203.99.212.54 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৪৯512814
  • aasale, aamaraaekekajanekekajaayagaathekeenTrinichchi.eTaalambaathreDa.eibhulaamaarbaleimenenilaam.prashnagulorayegela.
  • h | 203.99.212.54 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৫৬512815
  • aaraagerraaunDerthekeJadi66tamaraaunDerDeTaa 'bhaalo' kamhaybaa 'khaaraap' hay, eba`mtaartheke2011rDeTaakhaaraaphay, taaroduTouttar.aajkepranabadaarsTeTamenTaanuJaayeeeTaaaantarjaatikakhaaraapabasthaa.aamaarmatelibaarelaaijeshanerJaaduaarkaddinkaajakarabe.kaaraNaobhaaralpaarTisipeshankam.

    kintuaamaarenTriTaabhuluinDotehayechhe, eTaaaamimenenilaam.sari.
  • pi | 72.83.83.28 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৯:১৮512816
  • এক দশকের ডেটা থেকে যদিও কমরেড বর্ণিত সেক্টরসমূহে রিফর্ম জনিত 'প্রচুর গ্রোথ'এর কিচ্ছু বোঝা যায়নি, বরং সেগুলো সব উল্টো কথা বলছিল :), তবু হ্যাঁ, তার পরের ডাটাও গুলো এলেও ভাল হয়।

    ম্যানুফ্যাকচারিং, যেই সেক্টরে বেড়েছে বলে এত লাফালাফি করা হয়, তার অবস্থাটা দেখা যাক।

    http://www.networkideas.org/ideasact/jan09/PDF/Sudip.pdf

    এবার অ্যানালিসিসের কিছু অংশও তুলে দিলুম, যাতে ডেটা দেখে বাড়া কমা গুলিয়ে না যায় :)


    The White Paper issued by the Government of India in 1993 (Economic Reforms: Two Years
    after and the Tasks Ahead) contended that the pattern of industrialization will be “sufficiently
    labour intensive” to absorb labour and reduce poverty. However the expectation has not
    materialized. The employment situation in fact is quite dismal. As Table 5 shows,
    employment in the Annual Survey of Industries factory sector did increase from 5.46 million
    in 1991-92 to 6.54 million in 1995-96. But since then there has been a sharp decline to 5.91
    million in 2003-04. The employment figure in 2003-04 is in fact about 10% lower than what
    it was in 1995-96. Employment in the factory sector has been declining despite the
    acceleration of the growth rate of output since 2000-01 (col 4 of Table 1).

    EXPORTS AND IMPORTS OF MANUFACTURED GOODS
    Merchandise exports have been increasing quite rapidly in recent years (Table 6). Between
    2001-02 and 2007-08 manufactured exports have increased at the compound annual rate of
    growth (CARG) of 20%. But the share of manufactured goods in total exports has declined
    from 73.6% in 1991-92 to 63.6% in 2007-08.
    The growth in exports has been interpreted as a success of the reforms process since 1991.
    But as Table 7 shows, more than 50% of the growth of exports during 1991-92 to 2007-08
    has been accounted for by engineering goods (39.1%) and chemicals and related products
    (15.2%). Again within these two sectors, the products for which exports have been
    expanding rapidly are primary & semi-finished iron & steel (CARG 26.88% between 1991-92
    and 2007-08), Iron & steel bar/rods (20.85%), Machinery & instruments (18.39%), Drugs,
    pharmaceuticals & fine chemicals (16.45%) etc (Table 8).
    These are precisely the industries which were created and developed in the pre-reforms
    period through active state intervention. Consider, for example drugs & pharmaceuticals.
    This industry is considered to be one of the success stories of independent India. A
    conscious industrial policy worked behind the development of the pharmaceutical industry
    in India. Among the instruments used were regulation of foreign capital, promotion of
    indigenous enterprises, patent reforms, public investments in manufacturing and R&D.
    When discussing the impact of import liberalization and the withdrawal of the state from
    industrial policy, it is important to make a distinction between existing developed industries
    and the new ones which can be potentially developed.

  • h | 203.99.212.54 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৯:৩২512817
  • myaanuphyaakachaari`meaajakerJeDeTaaseTaaobeshchaaper.
  • aka | 168.26.215.13 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ১৯:৩৭512818
  • ঈশান সাফল্যের ডেফিনিশন কি সেটা বুঝতে হবে।

    সাফল্য বলতে আমি সব সময়ে বলেছি

    ১। জিডিপির সাথে সরকারী আয় বেড়েছে যেটা প্লাস।

    ২। জিডিপির ফলে বেশ কিছু এমপ্লয়মেন্ট তৈরি হয়েছে যা না হলে অবস্থা আরও খারাপ হত।

    ৩। আর একটা জিনিষ যা মাপা খুব শক্ত এবং কোন পেপার আছে কিনা তাও জানি না। তা হল আনর্গানাইজড সেক্টরের গ্রোথ - গ্রাম এবং শহরে। মূলত শহরে। এটা অ্যানেকডোটাল কিন্তু মনে হয় এর এক্সট্রাপোলেশন খুব খারাপ এস্টিমেট হবে না কারণ আমি খুব বিচ্ছিন্ন দ্বীপে থাকি না। বহু লোক ইন্টারনেট কাফে, জেরক্স সেন্টার, কম্পিউটার সারানো, ট্রেনিং ইত্যাদি করে খাচ্ছে, এ আগে দেখি নি।

    ৪। বারবার কারখানা বন্ধের কথা উঠছে। শ্যামনগর হুগলি শিল্পাঞ্চলের হার্ট। তো সেখানের সব থেকে বড় দুই চটকল অন্নপূর্ণা এবং ডাম্বার ৮০ র দশক থেকে ধুঁকছে। ডাম্বার বন্ধ হয় ১৯৮৫ তে। অন্নপূর্ণা বোধহয় আরও কিছুকাল ধুঁকতে ধুঁকতে চলেছে। ওয়েভারলি চিরকাল দেখলাম প্রতি ৬ মাসে একবার ৬ মাসের জন্য বন্ধ হয়। এগুলো ঠিক রিফর্মের জন্য নয়। সমস্যা অন্যত্র ছিল। হুগলী শিল্পাঞ্চল অন্তত রিফর্মের জন্য ধ্বসে গেল এই কথা বলা ঠিক নয়। যদি না কেউ এস্টাবলিশ করে আমার দেখা শোনা ভুল।

    জিডিপি বাড়লে উন্নতি যেমন নয় তেমনই জিডিপি বেড়ে ঘোড়ার মাথা হয়েছে তাও নয়। রিয়ালিটি ইজ সামহোয়ার ইন বিটুইন।
  • Ishan | 122.248.183.1 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:০২512819
  • এইটাও আমার লেখার কথা ছিল। এখানেই লিখে দিই। জিডিপি বাড়লে যে সরকারি রেভিনিউ বাড়ে, এই সোজা ইকুয়েশনে আমি কোনো আপত্তি করিনি। ওটা সত্যিই হয়।

    আমার পুরো আপত্তি ছিল টোটাল চেনটায়। জিডিপি বাড়লে সরকারি রেভিনিউ বাড়ে। রেভিনিউ বাড়লে জনকল্যাণে টাকা যায়। সেই টাকায় জনতার মানোন্নয়ন ঘটে। ইত্যাদি এই পুরো লজিকটায় আমার আপত্তি আছে।

    যদি ডেটা এই দেখায়, যে, জিডিপি বাড়ায় সরকারের রেভিনিউ বেড়েছে, সেটা নিশ্চয়ই মেনে নেব। নিচ্ছিও। কিন্তু তাতে জনতার জীবনের সামগ্রিক মানোন্নয়নের কচু হয়েছে, সেটাও ডেটাই দেখাচ্ছে। সেটাও মানতেই হবে।

    এবার, ডেটা যদি এই দেখায়, তাহলে খুঁজে বার করতে হবে, জিডিপি বস্তুটির বাড়া আসলে কোনো বাবল কিনা। সেটা না খুঁজে দেখা অবধি জিডিপির বৃদ্ধি নিয়ে নাচানাচির কোনো কারণ নেই। সরকারি রেভিনিউ নিয়েও আহ্লাদিত হবার কোনো কারণ নেই। কে জানে কোন টাকা কোথায় ঢুকছে। :)
  • aka | 168.26.215.13 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:০৯512820
  • ঈশান মানছি তো, ১০০ কিংবা ১০০০ বার মানছি। এও বলেছি তারজন্য সরকারকে চাপ দিন সঙ্গে আছি।

    কিন্তু রিফর্মের ফলে কিছুই হয় নি কারণ এইচডিআই র‌্যাংকিং কত জানি একটা সেটা নিয়ে আপত্তি।

    আমার মনে হয় আমরা দুই বিপরীত বিন্দু থেকে শুরু করে প্রায় কাছাকাছি চলে এসেছি। :)
  • Ishan | 122.248.183.1 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:১১512821
  • আর দ্বিতীয়ত: জব গ্রোথ রেটটা না বোঝার কি হল জানিনা।

    আমি ইকনমির একটা প্যাটার্ন থেকে শিফট করে আরেকটায় আসছি। সরকারি থেকে বেসরকারি ইকনমিতে। উদাহরণ দিয়ে বলি, ১৯৯০ সাল পর্যন্ত মাইনিং সেক্টরে সরকার কাঁড়ি কাঁড়ি লোক নিয়োগ করেছে। তার পরে সেটা আস্তে আস্তে বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে মাইনিং এ লোক ইনটেক কমে। এবং জব গ্রোথ নেগেটিভে পোঁছে যায়।

    এটা সরকারের পলিসির কারণে। সরকারি এমপ্লয়মেন্টের বদলে এই সময়টায় বেসরকারি এমপ্লয়মেন্টকেই "সোনালী ভবিষ্যৎ' বলে প্রোজেক্ট করা হয়েছিল। সোনালী ভবিষ্যতের জন্য সরকারি সেক্টরগুলোতে এমপ্লয়মেন্ট আস্তে আস্তে বন্ধ ক্রে দেওয়া হয়। পাওয়ার সেক্টর। মাইনিং। চাষে ভরতুকি আস্তে আস্তে তুলে দেওয়া হয়। আর প্রোজেক্ট করা হয়, যে, বেসরকারি ক্ষেত্রে এমপ্লয়মেন্টের বান ডাকবে।

    এখন দিনের শেষে এসে দেখি, যে সেক্টরগুলোকে অবহেলা করা হয়েছে, তাদের গ্রোথ নেগেটিভ (পাওয়ার, মাইনিং), কিংবা খুব কম (কৃষি)। এর দায়িত্ব নতুন পলিসির।

    অন্য দিকে কনস্ট্রাকশনে এমপ্লয়মেন্ট বেড়েছে। ট্রান্সপোর্ট এবং ট্রেডে বেড়েছে। সে কৃতিত্ব নি:সন্দেহে নতুন পলিসির। কিন্তু সেটা জব লসকে রিকভার করতে পারেনি। এই ব্যর্থতাও আবার নতুন পলিসিরই।

    শুধু সাফল্যের দায় নেব, আর ব্যর্থতার না, এটা কেমন কথা? আপনাদের পলিসির ফলে কিছু সেক্টরে জব বেড়েছে, কিছু জায়গায় কমেছে, সব মিলিয়ে গ্রোথ রেট কমেছে -- এই সোজা কথাটা ডেটা থেকে পরিষ্কার। সেটা স্বীকার করতে অসুবিধা কোথায়?

    হ্যাঁ, পলিটিকাল উদ্দেশ্য থাকলে অন্য কথা। সে চশমা কখনও খোলেনা। :)
  • Ishan | 122.248.183.1 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:১৫512822
  • সরকারকে কি নিয়ে চাপ দেব? আমি তো আগে ইকনমিস্টদের চাপ দেব, যে, বাবলটা কোথায় খুঁজে বার করুন। দরকার হলে নতুন ইনডেক্স আনুন। মাপার নতুন পদ্ধতি বানান। নইলে সেই পুরাতন বামপন্থী স্লোগান চলবে: "সরকারকে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে বেশি খরচা করতে হবে'। তারপর টাকা বরাদ্দ হবে। সেই টাকা পিঁপড়েয় খাবে। ইত্যাদি।

    যদ্দিন না এই ব্ল্যাক ইকনমি ফর্দাফাঁই করা যাবে, কোত্থাও কিস্যু হবেনা। আমাদের ইকনমিস্টরা সেটা হতে দেবেন না। :)
  • aka | 168.26.215.13 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:১৮512823
  • না ঈশান এটা মনে হয় ঠিক নয়। জব গ্রোথ কমেছে মূলত এগ্রিকালচারে জব গ্রোথ কমার জন্য। এগ্রিকালচারের ওয়েট ৫২%। মানে ১২০ কোটির দেশে সেটা বিরাট। সেখানে ০.৬% জব গ্রোথ হলে খুব মুশকিল। সেটা রিফর্মও মেকাপ করতে পারে নি।

    আমার রাফ ক্যালকুলেশন হল এগ্রিকালচার বাদ দিয়ে বাকি সেক্টর সম্মিলিত জব গ্রোথ বেড়েছে।
  • ppn | 202.91.136.71 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:৩৩512826
  • মাইনিং-এ জব গ্রোথ নেগেটিভ হয়েছে এইটার ডেটা কোন পোস্টে আছে? (মিস করে গেছি)
  • lcm | 69.236.179.180 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:৫০512827
  • খুড়োর কল, খুড়োর কল।

    ১) জনসংখ্যা ২৫ কোটি থেকে ৫০ কোটি হলে সেটা ২০০% বৃদ্ধি। সেটা ম্যানেজ দেওয়া আর, ১২০ কোটি ম্যানেজ দেওয়ায় (মানছি তাপ্পিতুপ্পি মেরে) তফাৎ আছে বন্ধু।

    ২) ১২০ কোটি মানুষের খাবার আজ তাপ্পিতুপ্পি দিয়ে ম্যানেজ হচ্ছে তার কারণ ফার্ম আউটপুটে গ্রোথ। কী করে? লাঙল দিয়ে নয়, অনেকটা অটোমেশন করে - ট্রাক্টর, ডেভলপ্‌ড ইরিগেশন.... এসেট্রা করে, যদিও প্রয়োজনের তুলনায় অনেকটা হয় নি। রেজাল্ট - ১২০ কোটি টেনেটুনে খাবার পাচ্ছে - প্রবলেমটা যত বেশী না প্রোডাকশনে তার থেকে বেশী ডিস্ট্রিবিউশনে। অন্য রেজাল্ট - অটোমেশনের ফলে চাষীদের কাজ কমে যাচ্ছে। বলদ/লাঙলে ফেরৎ গেলে ১২০ কোটির খাবার হবে না, কিন্তু চাষবাষে কাজ থাকবে। কী চাই? খাবার না চাকরি।

    এই হল খুড়োর কল।
  • maximin | 59.93.246.236 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২১:৪৭512828
  • h শহরেও মোট ব্যয়ের ৬২ শতাংশ খাদ্যসংস্থান করতেই চলে যায়। খারাপ খবর। আমার বাড়িতে যে মেয়েটি কাজ করতে আসে তার ছেলে ও মেয়ে স্কুলে পড়ে কোচিং ও পড়ে। বুঝতে পারছি সে একটি ব্যতিক্রম।
  • h | 117.194.235.208 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২২:২৪512829
  • আকা, একেকটা ম্যানুফ্যাকচারিং ইনডাস্ট্রি, একেকটা ইনডাস্ট্রি একেক সময়ে একেক সমস্যায় ভুগেছে।এর মধ্যে একটা ফ্যাকটর, বাজার বা টেকনোলোজি এজিং আর অনেক সময়ে সরকারি সহায়তার অভাব, অনেক সময়ে অপেক্ষাকৃত লাভ জনক শিল্পে ইনভেস্টমেন্ট শিফট। আমাদের দেশে রিফর্মের পরে একটা বিশেষ ধরণের সানরাইজ ইন্ডাস্ট্রি কে বিশাল সুবিধে দেওয়া হয়েছে, ট্যাকস হলিডে দেওয়া হয়েছে, সেটা বাদ দিলে, বা ট্যাক্স পেয়ার ফেরত পেলে, সফল কোম্পানির খাতা অন্যরকম দেখাত। বম্বে এবং কলকাতা সহ সারা ভারত জুড়ে রিয়েল এস্টেটের চাপে প্রচুর স্মল ইউনিট বন্ধ হয়েছে। ৮২-৯৫ বম্বের ইতিহাস হল টেক্‌স্‌টাইল মিল বন্ধ হওয়া আর একের পর এক গ্যারেজ আর ফ্ল্যাট হওয়া, এখন আবার গ্যারেজ ওয়ারহাউজ বিদেয় হয়ে মল ইত্যাদি হচ্ছে। কি পড়বি বল, অন্তত ৫/৬ টা বই এখনি মনে পড়ছে। এক্ষেত্রে ক্যাপিটাল মুক্ত ও নির্দয়। লেবার শুধুই মুক্ত, একটু ভিন্নার্থে। রিফর্মের পরে বা আগে , প্রতিটা রেজিমে, একেক ধরণের শিল্প তোল্লা পায় আর চাপ খায়। 90s এর NBFC র কাজ কর্ম এখন অনেকটাই ব্যাংক করে। এখন অন্য ধরণের ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ফার্ম তৈরি হয়েছে, দুটো-ই রিফর্মের আমলেই। অতএব চোখে দেখার সময়ে একটু বড় করে ভাবাই ভালো।
  • h | 117.194.237.24 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২২:৩১512831
  • নানা... ভাল খবর। শুধু স্কুল ড্রপ আউট রেশিও গুলো দেখে নেবেন। এখানে বেশ খারাপ। বিধানসভা ইলেকশনের সময়ে প্রচুর সেই সব ডেটা নানা কারণে ব্যবহার হয়েছে। ড্রপ আউট করার পরে বাচ্চারা এটা ওটা করছে। সমাজের বা সরকারের কারোর ই বিশেষ দায়িঙ্কÄ নাই। ইউ এন এর লোকেদের জেনেরাল বক্তব্য হল, ব্যক্তিগত আলাপচারিতার সূত্রে, এখানে বাবা মায়েদের সচেতনতা প্রচুর, কিন্তু অন্যান্য ইন্ডিকেটর যেমন ড্রপ আউট রেশিও বেশ বাজে।
  • maximin | 59.93.246.236 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২২:৩১512830
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে সরকারী ব্যয় বাড়ানোকে বামপন্থী স্লোগান বলে হাইজ্যাক করা যায় না। নরডিক মডেলও আছে চোখের সামনে। ম্যাক্সিমাম লেবার পার্টিসিপেশনের মডেল।

    Publicexpenditureforhealthandeducation -- high.

    Theoveralltaxburden -- high.VeryhighinSweden.

    Education -- freeanduniversal.

    Healthcare -- ditto.

    Fiscalpolicy -- expansionary.
  • h | 117.194.237.24 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২২:৩৩512832
  • এর একটা কারণ হিসেবে বলা হয়, প্রাইমারি স্কুলের তুলনায় মিডল স্কুল, মিডল স্কুলের তুলনায় হাই স্কুল ইত্যাদি খুব ই কম। প্রাপ্তবয়স্ক দের পিরামিডের প্রস্তুতি আর কি।

    তো সাবেকি বামপন্থী যদি বা নির্দয় দক্ষিনপন্থী যদি নাও হন, এগুলো ডেটা।
  • maximin | 59.93.246.236 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২২:৩৬512833
  • না আমার বাড়িতে যে আসে তার ছেলে বা মেয়ে ড্রপ আউট করেনি। টাচ উড।
  • maximin | 59.93.246.236 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২২:৩৭512834
  • এবং তাদের মা কাজে ফাঁকি দেয়না একদমই। বরং বাড়িয়ে কাজ করে। সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে চায়।
  • Sibu | 74.125.59.177 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২২:৪২512835
  • দিস ইজ অলমোস্ট ফানি। সরকার শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় অ্যাভয়েড করতে চায়। বাইরে থেকে সরকারকে সমর্থন দেওয়া হয় এই বলে যে যদ্দিন ইকনমিস্টরা নতুন মডেল বানাচ্ছে তদ্দিন শিক্ষা স্বাস্থ্যে ব্যয় করার দরকার নেই। কেন না, কেন না তার আগে ব্যয়ের টাকা পিমড়ে খাবে।

    কই, ডিফেন্স নিয়ে এরকম কথা তো কেউ কয় না!!
  • dd | 122.167.43.39 | ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ ২২:৪৪512837
  • যদি প্রশ্নো করেন, এই টইতে এয়েছেন ক্ষি মনে করে? তো,সত্যি বলি, আমার পি পাকামীর প্রতি দায়বদ্ধতায়, আর কোনো কারন নেই।

    দেখুন, এই যে কইলেন, অ্যাগ্রো সেক্টরে জব গ্রোথ হয় নি। এটার একটা অন্য সাইডও আছে।

    ঐ সেক্টর থেকে লাখে লাখে (লিং নেই, সঠিক তথ্য নেই)মেয়ে পুরুষে এসেছে শহরে বন্দরে কনস্ট্রাকশন সাইটে। ফলত: হু হু করে বেড়েছে চাষের খরচা। এমন কি পর্যাপ্ত পয়সা দিলেও মেলে না কৃষি শ্রমিক।

    এমন কি ছেন্নাইতেও বছর দুয়েক আগেও মিলতো ক¾ট্রাক্ট লেবার,সবই আনস্কিল্ড। বিহার ইউ পির থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে আসতো - অল্পো পয়সায় খাটতো গাড়ী ও অন্যান্য হাই টেক কোংএতে। এখন আর তাদের পাওয়া যায় না। কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রীর ও মাথায় হাত। কোথায় গ্যালো তারা ?

    আমাদের ডেটা বেস বোধয় ৩৬০ ডিগ্রী শুদ্ধ নয়, আম,আর ধারনা।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন