এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • স্বামী বিবেকানন্দ-একটি নির্মোহ ব

    Biplab Pal
    অন্যান্য | ১৫ জানুয়ারি ২০১২ | ৭৪৫৮০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Bratin | 14.96.139.105 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২১:১২515616
  • দুখে ৩:২৯ , আমি বিবেকানন্দ তেই ভক্তি রাখবো।
  • Bratin | 14.96.139.105 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২১:১৬515617
  • দুখে, জানে না। 'কামাতুতো মামা' :)))
  • aka | 75.76.118.96 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২১:২৯515618
  • ব্রতীন পৃথিবীর সর্বত্রই এরকম জ্ঞানী মানুষজন আছেন, তাঁরা বিভিন্ন অর্গানাইজেশনের সাথে যুক্ত। যেমন কমিউনিস্ট আন্দোলনের সাথেও বহু জ্ঞানী গুনী লোকজন যুক্ত ছিলেন। তাতে কি?

    আর বিবেকজ্ঞানী তো তাদের বলা নয়, তারা কি আর গুরুতে লিখছেন নাকি? আমি গুরুর বিবেকজ্ঞানীদের কথা বলেছি।

    সত্যি রঙ্গন এখানে লিখলে অন্য পার্সপেকটিভ পাওয়া যেত।

    আর ওমনাথরে আবারো জ্জিও, বিবেককুলে প্রহ্লাদ। :)
  • siki | 122.177.192.89 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২১:৪০515619
  • ওমনাথ, আকা, ডিডিদা, পিনাকী, রিমি, এদের সব্বাইকে অল্পবিস্তর ক দিয়ে গেলাম। একসাথে সবকটা পড়লাম কিনা।
  • maximin | 59.93.197.104 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২১:৪৪515620
  • বিপ্লব পাল
    সেক্ষেত্রে আপনার মূল লেখাতেই সব্যসাচী ভট্টাচার্যের রেফারেন্স দেওয়ার দরকার ছিল।
  • dukhe | 117.194.246.70 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২১:৪৫515621
  • 'চাঁদ বণিকের পালা' মনে পড়ল । নাটকের একদম শুরুর দিকে বনমালী বলে চাঁদের এক সহযাত্রী সমুদ্রযাত্রায় সঙ্গে কোলবালিশ নিতে চায় । চাঁদ বাধা দেয় । তর্ক বেধে ওঠে ।

    চাঁদ ।। না । অভিযান করণের কালে আলস্য প্রশ্রয় পায় কোনো হেন দ্রব্য নিয়্যা যাওয়া বহুদিন হ'তে মানা জারি করা আছে।
    বন ।। ও:, সেটা তো তোমার মানা ।
    চাঁদ ।। হোলই আমার । মানাটা তো অযৌক্তিক নয় ।
    বন।। আমি তা মানি না । আমারো তো পুরাপুরি অধিকার আছে - আমি কই, এ মানায় কোন যুক্তি নাই । বাস ।
    চাঁদ।। বনমালী, সসম্মানে কথা কও । দলের নিয়ম আছে -
    বন।। ও: - তুমি কি কল্পনা করো একমাত্র তোমারি নিয়মে অভিযান করা যায়? আর, আমরা সবায়ে সব ভ্রান্ত, মূর্খ? অত্যন্তই অহঙ্কার দেখি!
    ....
    নরহরি।। শুন-শুন বনমালী, হয়তো তোমারও বাক্যে কিছু যুক্তি আছে -
    বন।। কিছু যুক্তি কও তুমি?
    নর।। আহা, কলহেতে দুপক্ষেই কিছু যুক্তি থাকে । কিন্তুক, আমাদের সকলেরে একসাথে মিল্যে সমুদ্দুরে পাড়ি দিতে হবে - এইটা তো সবচেয়্যা বড়ো লক্ষ্য - ?
    বন।। আরে ছাড়ো-ছাড়ো, তোমাদের সাথে আর কোনো কর্ম নয় । তোমরা ভেড়ার ভেড়া । তোমরা তো দেখি, চাঁদের তরাসে তার বিপরীত কথা কিছু কইতে পারো না । অতএব, আমার এ মুক্তদৃষ্টি নিয়্যা তোমাদের সাথে আর কোনো কাজ করাই চলে না ।

    :)
  • Somnath | 117.194.210.244 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২২:১৩515623
  • বিপ্লব পাল, অনুগ্রহ করে আমায় মেলে কিছু পাঠাবেন না । আগেও লিখেছি, সে লেখা কোট ও করেছি, সেটা আবার কোট করি, -
    Name:SomnathDate:21Jan2012 -- 06:46PM
    ------
    Name:SomnathDate:20Jan2012 -- 08:42PM

    বিপ, -------- আপনি যদি জেনেবুঝে মিথ্যে না লিখে থাকেন, যদি মূল রচনায় অন্য কোথাও আপনার বক্তব্য সমর্থন করে ঐ ২ নং ঘরানায় বিবেকানদের নাম থাকে, তো ====***==== মূল রচনাটা কোথাও আপলোড করে একটু লিংক দেবেন। =====***====== আমি পুরোটা পেলাম না। অ্যাক্সেস নেই।

    ##Legend:=====***====== এর মানে কোনো ছাগলাদ্য ঘাস পাতা নয়, এর মানে বোল্ড ও অন্ডারলাইন ।

    এটাও না বুঝে থাকলে বলি, 4shared, meadiafire, megaupload, filefactory ইত্যাদি যে কোনো সাইটে আর্টিকলটা আপলোড করে তার লিংক দেবেন। ধন্যবাদ
  • Suvajit | 120.56.228.254 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২২:২২515624
  • গুরুতে তার্কিকদের দুটো ট্রেন্ড দেখলাম।
    ১। কোনো বিষয় যাতে তেনার কিছুটা পড়াশুনা আছে, সেখানে কেউ প্রশ্ন করলে বলেন যে পড়াশুনা করে আসুন তারপর কথা হবে। অথচ, যে বিষয়ে নিজে জানেন না, সে বিষয়ে পড়তে বললে উত্তর, এত জ্ঞান আরোহন করে তবে তর্ক করতে হবে? অসম্ভব। আপনি নিজে পড়েছেন মোশাই?
    ২। আপনার বক্তব্যের বিরুদ্ধে ৪টে পয়েন্ট বলা হল। ২ টো পয়েন্টেকে কাউন্টার করলেন, বাকি দুটো সোজাসুজি কাউন্টার করা যাবে না, তখন সে দুটোর গুরুত্ব কমিয়ে দিন। বলুন, বাকি দুটো তত ইম্পর্ট্যান্ট নয়।
    আর তার পর আছে,ঠিক কিনা? এবং সমবেত কন্ঠস্বরে ঠিক ঠিক ঠিক।

  • dukhe | 117.194.246.70 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২২:২৬515627
  • আকাকে উপদেশ - চাল টিপে সুবিধের মনে না হলে খেও না । খেয়ে বদহজম হওয়ার চেয়ে না খাওয়া ভালো । বিবুদা বলেও গেছেন তিনি এমন কোন পথ পাননি যা সবাইকে খুশি করতে পারবে ।
    আমিও তো পাস্তা প্রত্যাখ্যান করেই জীবন কাটিয়ে দিলাম ।
  • afroza | 210.4.65.22 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২২:৩৫515628
  • #২৪৮৮;#২৫০৯;#২৪৭৬;#২৪৯৪;#২৪৭৮;#২৪৯৬; #২৪৭৬;#২৪৯৫;#২৪৭৬;#২৫০৩;#২৪৫৩;#২৪৯৪;#২৪৭২;#২৪৭২;#২৫০৯;#২৪৭০;'#২৪৫৩;#২৫০৩; #২৪৭২;#২৪৯৫;#২৫২৭;#২৫০৩; #২৪৩৮;#২৪৭৮;#২৪৯৪;#২৪৮০; #২৪৭৯;#২৫০৩; #২৪৪৭;#২৪৫৩;#২৪৬৩;#২৪৯৪; #২৪৭৮;#২৪৯৪;#২৪৭২;#২৪৮৮;#২৪৯৫;#২৪৫৩; #২৪৬৩;#২৪৯৪;#২৪৭২;#২৪৯৪;#২৪৭৪;#২৫০৭;#২৫২৪;#২৫০৩;#২৪৭২; #২৪৫৯;#২৪৯৫;#২৪৮২;#২৪০৪; #২৪৭৬;#২৪৯৫;#২৪৭৪;#২৫০৯;#২৪৮২;#২৪৭৬; #২৪৭৪;#২৪৯৪;#২৪৮২; #২৪৪৭;#২৪৮০; #২৪৪৭;#২৪৩৯; #২৪৮৮;#২৪৯৭;#২৪৫৮;#২৪৯৫;#২৪৭২;#২৫০৯;#২৪৬৮;#২৪৯৫;#২৪৬৮; #২৪৮২;#২৫০৩;#২৪৫৪;#২৪৯৪;#২৪৬৩;#২৪৯৪; #২৪৭৪;#২৫২৪;#২৫০৩; #২৪৪৭;#২৪৭৬;#২৪৩৪; #২৪৬৮;#২৪৬৯;#২৫০৯;#২৪৭৯; #২৪৭৪;#২৫০৯;#২৪৮০;#২৪৭৮;#২৪৯৪;#২৪৭২; #২৪৮৮;#২৪৮৯; #২৪৬৮;#২৪৯৪; #২৪৩৭;#২৪৭২;#২৫০৩;#২৪৫৩;#২৪৯৪;#২৪৩৪;#২৪৮৬;#২৫০৩; #২৪৭০;#২৪৯৮;#২৪৮০;#২৪৯৫;#২৪৭৭;#২৪৯৭;#২৪৬৮; #২৪৮৯;#২৫২৭;#২৫০৩; #২৪৫৫;#২৫০৩;#২৪৮২;#২৫০৭;#২৪০৪;
    #২৪৭১;#২৪৭২;#২৫০৯;#২৪৭৯;#২৪৭৬;#২৪৯৪;#২৪৭০; #২৪৭৬;#২৪৯৫;#২৪৭৪;#২৫০৯;#২৪৮২;#২৪৭৬; #২৪৭৪;#২৪৯৪;#২৪৮২;#২৪০৪;

    #২৪৩৮;#২৪৭৫;#২৪৮০;#২৫০৭;#২৪৬০;#২৪৯৪; #২৪৩৮;#২৪৮২;#২৪৭৮;
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২২:৪৪515629
  • ব্রতীন
    নেহেরু বিবেকানন্দের প্রশংসা করেছেন-বিবেকানন্দ থেকে কিছু নিয়েছেন কি?
    উনার ধর্ম নিরেপেক্ষতা ধর্ম কে নিয়ে না-ওয়েস্টার্ন সেকুলারিজমই ছিল। যার সাথে বিবেকানন্দের সহাবস্থান হয় না।

    আর ধর্ম ও থাকবে আবার ধর্ম নিরেপেক্ষতাও থাকবে, মানে ধর্ম এবং ধর্ম নিরপেক্ষতার সহাবস্থান হচ্ছে সোনার পাথর বাটি।

    কেন?

    এটা আমি আগের আরেকটা প্রবন্ধে ব্যখ্যা করেছিলাম:

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=353

    *********************
    কেন ধর্ম সাথে আপস করতে গেলে ধর্ম খেয়ে ফেলছে বামপন্থাকে? আমি ধাপে ধাপে বিশ্লেষন করব।

    ইসলাম ধর্ম পালন করা মানে কি? হজ্জ যাত্রা, নামাজ পড়া?

    না ইসলাম অনুসারে পুত্র,পিতা,স্বামী, সামাজিক লোক হিসাবে নিজের দ্বায়িত্ব পালন করা? হিন্দু ধর্মের ক্ষেত্রেও এটা খাটে? হিন্দু ধর্ম মানে কি পুজআ করা? না আমাদের নানান অস্তিত্বগুলো অনুযায়ী কর্তব্য পালন করা?

    আমি কে? পিতা,পুত্র, স্বামী, বন্ধু ইত্যাদি সামাজিক এবং জৈবিক অস্তিত্বের বাইরে আমার কি পৃথক কোন অস্তিত্ব আছে? তাহলে পূজা, নামাজ, হজ্জ ইত্যাদি আমাদের এই সব অস্তিত্বের কোথায় লাগে?

    কোরান এবং গীতার রচয়িতারা মোটেও এই অস্তিত্ববাদি প্রশ্নটি গোলান নি। খুব পরিষ্কার ভাবেই সামাজিক দ্বায়িত্বগুলির পালনকেই ‘ধর্ম‘ বলে নির্দেশ দেওয়া আছে। দ্বায়িত্ব, কর্তব্য ছেড়ে পূজা পূজা খেলা গীতাতে নিন্দিত। এখন কেও যদি আদর্শ মুসলমান স্বামী বা স্ত্রী হিসাবে দ্বায়িত্বপালন করতে চাই-রাষ্ট্রের বৈবাহিক আইন ইসলামিক না হলে সে রাজী হবে কেন? সুতরাং অস্তিত্ববাদির দৃষ্টিতে রাষ্ট্র এবং সমাজ থেকে ধর্মকে পৃথক করা যাচ্ছে না। তাই ধর্ম থাকবে, আবার ধর্ম নিরেপেক্ষ রাষ্ট্রও থাকবে সেটা অনেকটাই সোনার পাথর বাটি। আমি একজনকে বল্লাম ইসলাম পালনে ক্ষতি নাই, কিন্তু রাষ্ট্রের বৈবাহিক আইন বৃটীশ হবে, সেটা কিভাবে সম্ভব? আমি আগেই দেখিয়েছি নামাজ, হজ্জ ইত্যাদি করে ইসলাম ধর্ম পালন হয় না-ধর্মের আসল পালন স্যোসাল কনট্রাক্টগুলিতে। সুতরাং ধর্মকে মেনে নিলে সে রাজনীতিতে ঢুকবেই। গীতা এবং কোরান দুটৈ পলিটিক্যাল এবং স্যোসাল থিসিস। অস্তিত্ববাদির দৃষ্টিতে রাজনীতি এবং রাষ্ট্রের থেকে আধ্যাত্মিকতা আলাদা হতে পারে না। গীতা এবং কোরান, তাই আধ্যাত্মিকতাকে রাষ্ট্রের সাথে আলাদা করে নি। এই ধর্মগ্রন্ধ গুলো মোটেও ভুল করে নি। ভুল করেছে বামপন্থী এবং তথা কথিত “ধর্ম ভাল তবুও ধর্ম নিরেপেক্ষবাদি”র দল-যারা ধর্মের সাথে রাজনীতি এবং রাষ্ট্রের সম্পর্ক বুঝতে সম্পূর্ণ ব্যার্থ।

    তাহলে পাল্টা প্রশ্ন উঠবে-ইউরোপে এবং আমেরিকাতে কিভাবে ধর্ম নিরেপেক্ষ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তরটা বোঝা খুবই জরুরী আমাদের ধর্মনিরেপেক্ষ গোষ্ঠির জন্যে। ইউরোপে চেতনা মুক্তির আন্দোলন চলেছে ছয় শতাব্দি ধরে। আমাদের দেশে যুক্তিবাদি আন্দোলন এখনো শৈশবে। এখানকার সিপিএম নেতারা কালীপূজা করেন-হজ্জেও যান! চেতনা মুক্তির আন্দোলনে ধর্মের আদর্শগুলি এবং কুসংস্কারকে সরাসরি আঘাত করার পথেই উনবিংশ শতাব্দিতে স্টুয়ার্ট মিল বা বেন্থাম তাদের ধর্মনিরেপেক্ষ “উলিটারিয়ানিজম” দর্শনের জন্ম দিতে পেরেছেন-যা আধুনিক রাষ্ট্রের ভিত্তি স্বরূপ। আমরা সেই সব ধর্মনিরেপেক্ষ আইনগুলি বৃটীশদের কাছ থেকে কুড়িয়ে পেয়েছি-কিন্তু আমাদের সামাজিক যুক্তিবাদের ভিত্তি ইউরোপের উনবিংশ শতাব্দির থেকেও নিম্নমানের রয়ে গেছে। সুতরাং মানুষের চেতনার মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত, অর্থাৎ যতক্ষন না পর্যন্ত রাষ্ট্রের সংখ্যাগরিষ্ঠ ব্যাক্তি ধর্মের ওপর বিজ্ঞানকে স্থান দিতে রাজী না হচ্ছে, ততক্ষন পর্যন্ত ধর্মনিরেপেক্ষ রাষ্ট্র বা রাজনীতির ভিত্তিই তৈরী হয় না। ক্রিয়েশনিজমকে কেন্দ্র করে এটা আমরা আবার ভালো বুঝলাম। ক্রিয়েশনিস্টরা আমেরিকাতে জিততে পারলো না। অথচ সংখ্যাগরিষ্ঠ ক্রীষ্টিয়ান এতে বিশ্বাসী। তাবড় তাবড় রিপাবলিকান নেতারা-বুশ, ববি জিন্দাল ইহা চান। তাও আমেরিকাতে ডারউনিজম স্কুলের সিলেবাসে টিকে গেল। ক্রিয়েশনিজমকে আটকানো গেল। এর একটা বড় কারন হল, সংখ্যাগরিষ্ঠ খৃষ্ঠানরা এতে ক্রিয়শনিজমে বিশ্বাস করলেও খুব অল্প কয়েকজন ডারউনিজমকে স্কুল সিলেবাস থেকে বাদ দেওয়ার পক্ষপাতি।

    অর্থাৎ ব্যাপার ছিল এই রকম- সংখ্যাগরিষ্ঠ খ্রীষ্ঠান এবং যুক্তিবাদিরা ডারউনিজিম চাইছে।

    আবার সংখ্যাগরিষ্ঠ খ্রীষ্ঠানরা ক্রিয়েশনিজমও চাইছে-কিন্ত ডারউইনবাদিরা এর বিরোধিতা করেছে তীব্রা।

    এক্ষেত্রে ফুকোর ক্ষমতার তঙ্কÄ অনুযায়ী যহেতু কনসেনসাস বা সাধারন মতামত ডারুইনিজমের পক্ষে, তাই দ্বন্দের কারনে, ক্রিয়েশনিজম টিকবে না। কিন্তু এটা যদি পাকিস্থানে হত? ধরা যাক মৌলবাদিরা দাবি তুললো ডারুইনিজম কোরানের বিপক্ষে, তাই তুলে দিতে হবে (বলাই বাহুল্য -অনেক মুসলীম রাষ্ট্রেই স্কুল সিলেবাস থেকে ডারুইনিজম তুলে দেওয়া হয়েছে কোরান বিরোধিতার আছিলায়)। সেক্ষেত্রে ডারুউনিজম তুলে নিতেই হত-কারন পাকিস্থানের মতন রাষ্ট্রে কনসেনসটা তৈরী হবে “কোরান অভ্রান্ত” এই ধারনাটাকে কেন্দ্র করে-সেটাই ক্ষমতার উৎস। তাই তার বিরুদ্ধে কেও যাবে না। গেলেও উড়ে যাবে।

    অর্থাৎ জনসাধরনের চেতনার মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত ধর্ম এবং ধর্ম্ননিরেপেক্ষতাকে একই সাথে স্বীকার করে নেওয়াটা ধর্মনিরেপেক্ষ শক্তিগুলির রাজনৈতিক আত্মহত্যা। কারন এই ধরনের গোঁজামিলের বিরুদ্ধে দক্ষিনপন্থী শক্তিগুলি দ্রুত নিজেদের ক্ষমতার অবস্থান দৃঢ় করে নেবে। যেহেতু দক্ষিনপন্থী ক্ষমতার উৎস “ঈশ্বরের অভ্রান্ত বাণী” কে বামপন্থীরাও স্বীকার করে নিচ্ছে এবং “ঈশ্বরের অভ্রান্ত বানী” রাষ্ট্রের সাধারন কনসেসসাস হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ফলে ইরানে শাহর বিরুদ্ধে রাষ্ট্র বিপ্লবে কমিনিউস্ট এবং ইসলামিস্টরা একসাথে অংশ নিলেও- পরবর্ত্তী কালে ক্ষমতা ইসলামিস্টদের হাতেই আসে। এবং সেই দক্ষিনপন্থী মোল্লাতন্ত্র অনায়াসেই এক লক্ষ কমিনিউস্টকে হত্যা এবং অত্যাচার করে ধর্মনিরেপেক্ষ শক্তিকে নিশ্চিহ্ন করে। অথচ পৃথিবীর তাব্‌ৎ বামপন্থীরা, ইরানের মোল্লাতন্ত্রের প্রশংসায় পঞ্চমুখ-যেহেতু তা আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ বিরোধি। হুগো শাভেজ বা ফিদেল কাস্ত্রো ইরানকে ঢালাও বিপ্লবী সার্টিফিকেট দেওয়ার পথে একবারও ভেবে দেখেন না যে-তাদের সুবিধাবাদি অবস্থান “ঈশ্বরের অভ্রান্ত বানী” কেই শক্তিশালী করছে-যা মুসলিম বিশ্বে দক্ষিনপন্থী ক্ষমতার সাশ্বত উৎস।

    আসলে আমাদের উপমহাদেশের বামপন্থীদের মৌলিক চিন্তাশক্তি খুব ই কম। অবশ্য এটা আমাদের জাতিগত ত্রুটি। ফলে ধর্মের ব্যাপারে তারা এঙ্গেলেস এবং লেনিনের গাইডলাইনকেই অনুসরন করেন। এই গাইডলাইন হচ্ছে ধার্মিক শ্রমিক বা কৃষকরাও কম্যুনিউস্ট পার্টিতে যোগ দিতে পারবে। এবং আস্তে আস্তে মার্ক্সবাদের মাধ্যমে তারা বুঝতে পারবে শ্রেণীদ্বন্দ এবং ধর্মের প্রতিক্রিয়াশীল দিকগুলি। এটা ইউরোপে চলে-কারন তাদের চেতনামুক্তির আন্দোলন অনেক দিনের। আমাদের উপমহাদেশে এই একই গাইডলাইন ফলো করলে, ধর্মীয় বিচ্যুতি পার্টিকে ধ্বংস করবে। সেটা সিপিএমের মধ্যে আমরা ১০০% দেখেছি। এখানে ধর্মের সাথে আপস করা মানে ধর্মের সাপ এইসব বামপন্থিদের ব্যঙাচীর মতন গিলে ফেলবে।
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২২:৫২515630
  • এটাও না বুঝে থাকলে বলি, 4shared , meadiafire , megaupload , filefactory ইত্যাদি যে কোনো সাইটে আর্টিকলটা আপলোড করে তার লিংক দেবেন। ধন্যবাদ{{

    ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ

    কপিরাইট ভায়োলেশন করে স্যোশাল মিডিয়াতে আমি কিছু করি না স্যার। ধার্মিক লোক নই-তাবলে জীবনে কিছু প্রিন্সিপল নেই তা ত না। কিছু কিছু আছে। অথচ প্রবন্ধটা সবাইকে পড়ানো দরকার কারন ওটি বেশ ভাল কাজ। উনার বক্তব্য সব্যসাচী বাবুর পেপারটা থেকে আলাদা না। তাই আমি দেখি কিভাবে প্রবন্ধটা এখানে আনাযেতে পারে। বরং ওয়েট করুন। বিবেকানন্দকে যখন আপনারা হিন্দুত্ববাদের পূর্বপুরুষ মানতে অপরাগ, তখন এই ব্যাপারে একটি পূর্নাঙ্গ প্রবন্ধ লেখার সময় আগত। সেখানেই আমি চেষ্টা করব, কোটেশন তুলে দিতে।
  • Bratin | 117.194.100.116 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২২:৫৮515631
  • আজ্ঞে নেহেরু র ব্যাপার টা আমি বলি নি।
  • dukhe | 117.194.246.70 | ২১ জানুয়ারি ২০১২ ২৩:০৬515632
  • লিখে দিলেও বিপ পড়ে না । সেকুলারের হিন্দি পন্থনিরপেক্ষ (ধর্মনিরপেক্ষ নয়) হল কেন খবর নিন ।
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৩৬515633
  • পন্থ নিরেপেক্ষ? মানে সেকুলারিজম?

    রেফারেন্স?

    পন্থনিরেপেক্ষর মানে যদ্দুর জানি নন-এলাইন্ড বা ঐ জাতীয় কিছু হওয়া উচিত!
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৪৩515634
  • আফরোজা
    আপনি ত অভ্র জানেন। আপনি গুরুর ওপরে উনিকোডে ক্লিক করে অভ্রতেই লিখুন। তাহলে গুরুর কীবোর্ড ব্যবহার করতে হবে না।
  • name | 69.211.27.167 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ০২:২১515635
  • আচ্ছা না হয় তাই হল। ধরা যাক, বিবেকানন্দের মত ব্যবহার করে আরেসেস খারাপ কাজটাজ করেছে এবং করছে। কিন্তু তার থেকেই কি সিন্‌দ্‌ধান্ত করা যায় ওখান থেকে, ঐ সংগঠন থেকে ভালো কিছু হবে না কোনও দিনও? আমি তো বিশ্বাস করতে ভালোবাসব আলকায়দা থেকেও ভালো কিছু হওয়া সম্ভব। নয় কেন? আজ হছে না বলে ২০০ বছর পরেও হবে না? আজ যেটা ভালো, সেটা চিরদিনই ভালো থাকবে? তবে যে কবি লিখলেন, "একালের ভালো হয়ত হবে না অন্য কালের ভালো, তাই তো এক নি:শ্বাসে বলতে পারি, ভালো হয়েছে"। অক্টবর বিদ্রোহ হয়েছিল বলেই কি আর নন্দীগ্রাম হয় নি? একই ভাবাদর্শই তো ছিল! তো, বলবার কথা এই যে, আজই, এখনই কি করে বলি একদিন আরেসেসেও এমন কেউ আসবেন না যিনি স্বামীজীকে অন্য ভাবে ইন্টার্প্রেট করে অন্য ভারতের কথা বলবেন? একটা সময় বিবেকানন্দ তামসিকতায় ডুবে থাকা একটা জাতিকে আঘাত দিয়েছিলেন, যা কি না আগুন হয়ে জ্বলেছিল প্রাণে, প্রাণে, সেবায়, জ্ঞানে, ভক্তিতে... আধার অনুসারে। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গীর সঙ্গে সঙ্গে তাঁর সেই বাণীর ব্যবহার করতে থাকি আমরা পাল্টে পাল্টে। এর মধ্যে বিরোধ কোথায়? স্ব বা পর ... কোনওপ্রকারের বিরোধই তো দেখছি না যখন ২ থে ৫ হাজার বছরের টাইম ফ্রেমে দেখছি! অসীম কালকে একটা রিজনেবল টাইম ফ্রেমে দেখতে গেলে শয়ে কুলায় না, হাজার একটা মিনিমাম। যেমন কি না কেমিস্ট্রিতে অনু পরমানু গুনতে বসলে অ্যাভগাড্র সংখ্যা দিয়ে শুরু করাটাই দস্তুর।
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ০৩:০৩515636
  • নেমে
    আর এস এস ভালো করেছে না খারাপ করেছে-সেটা প্রসঙ্গ না। করেছে, করার ভিত বিবেকানন্দের রচনায় ছিল কি না। এটা মানতে বিবেকানন্দ ভক্তদের অসুবিধা কোথায়?

    আর এস এস , হিন্দুত্ববাদিরা বিবেকানন্দের ভারতের পথেই চলুক। সামাজিক বিবর্তন মানতে গেকে রাজনীতিতে দক্ষিন পন্থী, মধ্যপন্থী এবং বামপন্থী দ্বন্দ থাকবেই। আমি যতনা বামপন্থী, তার থেকেও বেশী গণতন্ত্রপ্রেমী। যারা মনে করেন শুধু বামপথেই গণতন্ত্র বিকশিত হবে-তা ঠিক না। রাজনীতিতে বাম ডান এবং মধ্যমরা থাকবে। এ ওর ভুল ধরবে। কেও থাকবে উৎপাদন আর চাকরীর পক্ষে, কেও থাকবে মানুষ এবং শ্রমিকের অধিকারের পক্ষে। তবেই উন্নততর বিবর্তন সম্ভব।

    পশ্চিমবঙ্গে মমতা এবং সিপিএম দুপক্ষই "পপুলিস্ট বাম"।

    ফলে পশ্চমবংগে মানুষের অধিকার রক্ষিত হবে-কিন্ত সেই জন্যেই শিল্পটিল্প আসবে বলে মনে হয় না। আর দুদিন বাদে গ্রীসের মতন এখানেও সরকার দেওলিয়া হয়ে যাবে। ফলে পশ্চিম বঙ্গে তথা ভারতে দক্ষিনপন্থীরা যদি বিবেকানন্দকে আশ্র্য করে দক্ষিনপন্থী শক্তিকে সংহত করে, খারাপ কি? বিবর্তনের এবং গণতন্ত্রের নিয়মে সব দেশের গণতন্ত্রেই দক্ষিনপন্থী থাকবে-এবং ভারতে সেই শক্তি যদি বিবেকানন্দের আদর্শে চলে, সেটাকে আমি মোটেও নেতিবাচক হিসাবে দেখছি না।

    আমার বক্তব্য শুধু এটাই-বিবেকানন্দ হিন্দু জাতীতাবাদের উৎস স্থল এবং তিনি ভারতের ডানপন্থীদের রাজনৈতিক আদর্শের উৎস। এইটুকু সত্যকে মেনে নিন। বামেদের আদর্শ এদেশে লেনিন, ঠিক তেমন নি ডানেদের আদর্শ বিবেকানন্দ। খারাপ কি?

    আমার কাজ যদিও এদের সবার সমালোচনা করা!!!
  • dukhe | 117.194.224.180 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ০৮:৪৪515638
  • Name:BiplabPalMail:Country:UnitedStates

    IPAddress:69.250.67.136Date:21Jan2012 -- 07:46PM
    এখানে একটি ভাল আলোচনা পাবেন-তিলক এবং বিবেকানন্দের জাতীয়তাবাদের তুলনামূলক আলোচনাতে।

    http://www.sriramakrishna.org/bulletin/b810his.pdf

    এখানে দেখবেন, দুজনের মধ্যে পার্থক্য ছিল-তবে সেটা সামান্য, মূল একটাতেই-প্রাক্টিক্যাল বেদান্তের ওপর ভিত্তি করে ভারত গড়তে হবে। হিন্দু ধর্মই যে নতুন ভারতের ভিত্তি হবে-এটাই দুজনে চেয়েছিলেন। পার্থক্য হল- তিলক মুসলিমদের এই পক্রিয়া থেকে বাদ দিতে চেয়েছিলেন। বিবেকানন্দ চেয়েছিলেন মুসলিমরাও এই প্রাক্টিক্যাল বেদান্তের ভারতে , আদি বৈদিক ভারত মেনে নিক, এতেই তাদের মঙ্গল। তা মশাই, বিজেপির আদর্শ নিয়ে যদি বিন্দু মাত্র জানেন, দেখবেন, তারা বিবেকানন্দের হিন্দু জাতীয়তাবাদটাই গ্রহণ করেছে। তিলকের টা না। দুটৈ হিন্দু জাতিয়তাবাদ-বিবেকানন্দের টা একটু সফট! এই যা পার্থক্য, এবং বিজেপি বিবেকানন্দেরটাই নিয়েছে।
    ====================================================================

    বিপ আবার নিজের গোলে বল ঢুকিয়েছেন । নিজের মত লেখকের বলে চালাচ্ছেন । কী আছে লেখায় ?

    Thatisafallacywhichcomesfromconfusedthinking.Thefallacyconsistsofinvertingtheproposition‘Allreligiousnationalists
    talkofreligion’, toread‘Allwhotalkofreligionarereligiousnationalists’.ThistheoreticalpointneedstobegraspedtounderstandVivekananda’sapproachtotheideaofnationhoodwhichwas
    farfrombeingexclusive.Hemadethatclearonmanyoccasions.Itishistorianswhohavemadethisissueobscure.Forinstance, since
    theMissionaryhistorianRev.J.N.FarquahardowntoourtimesmanyhistorianshavedescribedVivekanandaasoneofthecreatorsof‘ReligiousNationalism’.WhilesupposedlyradicalhistorianscharacterizehimasaHindunationalist, fromtheoppositeendofthepoliticalspectrum, authorslikeEknathRanadehaveclaimedthathegave‘ARousingCalltoHinduNation’.ProfessorHirenMukerjeeinalectureatthisInstitutein1985said:Vivekananda‘knew, asMarxdid, thatmencannotmakehistoryastheyplease, butinbuildingthefuturehadtousebricksleftbythepast’.Inhisview, therefore, itis‘totallyunfairtolabelVivekananda’sworkasReligiousNationalism’.AcarefulstudyofVivekananda’swritingsseemstolendsupporttoHirenMukerjee’sviews.Admittedly, thereareindeedsomepassagesinVivekananda’swritingswherehespeaksoftheneedtofindthecommonbasesofHinduismandawakenthenationalconsciousnessamongHindus.27Butoneortwosuchrarepassages (usuallyoccurringinAddressestomeetingsofaHinduassociationorlocalcommunity) areinsignificant
    comparedtothevastnumberofthecontrarykindwhereheemphasizestheunityofallreligions.Hereisatypicalpassage:‘...the
    religionsoftheworldarenotcontradictoryorantagonistic.Theyarevariousphasesofoneeternalreligion....Thereforewemust
    respectallreligions....Religionisrealization:butmeretalk—meretryingtobelieve,...mereparrotingthewordsofancestors
    andthinkingitisreligion, meremakingapoliticalsomethingoutofthetruthsofreligion—isnotreligionatall.’28Or, again,
    considerhisstatementattheParliamentofReligionson19September, 1893:Mankindneedsauniversalreligion‘whichwillnotbe
    Brahminic, orBuddhistic, ChristianorMuhammedan, butthesumtotalofallthese.’

    ঐ প্রতিষ্ঠার ছাপ লাগানো ইত্যাদি মনে হয় বিপের মুদ্রাদোষ । তবে বিপের সান্ত্বনা হতে পারে যে প্রথমে যে ফ্যালাসির কথা বলা হয়েছে তাতে উনি একা ভুগছেন না ।

  • dukhe | 117.194.224.180 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ০৮:৫৮515639
  • বাল্যবিবাহ নিয়ে কনফিউজড বিবেকানন্দ -
    "আট ব্‌ৎ সরের মেয়ের সঙ্গে তিরিশ ব্‌ৎসরের পুরুষের বে দিয়ে মেয়ের মা-বাপ আহ্লাদে আটখানা !...আবার ও-কাজে মানা করলে বলেন, আমাদের ধর্ম যায় ! আট ব্‌ৎসরের মেয়ের গর্ভাধানের যাঁরা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা করেন, তাঁদের কোন দেশী ধর্ম? আবার অনেকে এই প্রথার জন্য মুসলমানদের ঘাড়ে দোষ দেন । মুসলমানদের দোষ বটে !! সব গূহ্যসূত্রগুলো পড়ে দ্যাখো দেখি, 'হস্তাৎ যোনিং ন গূহতি' যতদিন - ততদিন কন্যা, এর পূর্বেই বে দিতে হবে । সমস্ত গূহ্যসূত্রেরই এই আদেশ ।"

    আরো -

    "মন্মথবাবু, আপনাদের ঐ ৯ বছরের মেয়ের বিয়ে দেওয়ার লজ্জাজনক কাজটা ছাড়তে হবে । সব পাপের মূল ঐখানে । ব্‌ৎস, মহাপাপ, ওটা মহাপাপ । আর ভেবে দেখুন, কি জঘন্য, সরকার যখন আইন করে বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে চাইল, তখন আমাদের হতভাগার দল বিকট চেঁচাতে শুরু করল !! ওটা আমরা নিজেরা যদি বন্ধ না করি, তাহলে সরকার তো হস্তক্সেপ করবেই, আর তাই সে করেছিল । সারা জগ্‌ৎ আমাদের ছি-ছি করল । তোমরা ঘরে খিলবন্ধ করে বসে থাকো, আর সারা জগ্‌ৎ তোমাদের গায়ে থুতু দেয় । তোমাদের হয়ে আর কত লড়াই করব ? কী বীব্‌হ্‌ৎস - বাপ-মা তাদের দশ বছরের মেয়েকে ছেড়ে দিচ্ছে মোটা ধেড়ে স্বামীর কাছে ! হে ভগবান ! পাপ না করলে কি আর শাস্তি হয় ? এ সবই কর্মফল । আমাদের যদি মহাপাপের জাত না হত, তাহলে সাতশো বছর ধরে কেন ঝাঁটা-লাথি খেলুম।"

    আরো লাগলে বলবেন । টোকা কথাই দিতে হবে যদিও, ইন্টারেস্টিং স্বরচিত বিবেকানন্দ দিতে পারব না - আগাম ক্ষমা চেয়ে রাখলাম ।
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ০৯:০৩515640
  • Dukkhe,

    Willyoupleasecaretoreadthentheselines:

    "
    Whilethatwasaprominentpointof
    divergencebetweenTilakandVivekananda,
    onecanseeaparallelisminrespectof
    Vivekananda’sandTilak’sideasinonevitalarea, theirapproachtowhatbothofthem
    called‘PracticalVedanta.’Thisconceptappearsin1908inTilak’swell-knownbook,
    GitaBhasya.
    32
    ‘Noonecanexpectprovidencetoprotectonewhositswithfolded
    armsandthrowshisburdenonothers.God
    doesnothelptheindolent....KarmaYoga
    doesnotlookuponthisworldasnothing, it
    requiresonlythatyourmotivesshouldbeuntaintedbyselfishinterestandpassion.Thisis
    thetrueviewofPracticalVedanta, thekeyto
    whichisapttobelostinsophistry.’
    33
    Thus,
    fiveyearsafterthedeathofVivekananda, the
    conceptofPracticalVedantawasused, a
    conceptwhichhehadmadehiswatchword.
    TilakprovidedinGitaRahasyaanelaborationoftheconceptbywayofalearnedexpositionoftheGità.InthismatterTilakand
    Vivekanandawereincompleteaccord

    "

    Andkeyis, BJPalsowants "inclusiveHindunationalism"-thatisexactlyyourquotationspeaksaboutVivekananda'snationalism.
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ০৯:০৯515641
  • Name:dukheMail:Country:

    IPAddress:117.194.224.180Date:22Jan2012 -- 08:58AM

    বাল্যবিবাহ নিয়ে কনফিউজড বিবেকানন্দ -
    "আট ব্‌ত সরের মেয়ের সঙ্গে তিরিশ ব্‌ত্‌সরের পুরুষের বে দিয়ে মেয়ের মা-বাপ আহ্লাদে আটখানা ! ... আবার ও-কাজে মানা করলে বলেন, আমাদের ধর্ম যায় ! আট ব্‌ত্‌সরের মেয়ের গর্ভাধানের যাঁরা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা করেন, তাঁদের কোন দেশী ধর্ম? আবার অনেকে এই প্রথার জন্য মুসলমানদের ঘাড়ে দোষ দেন । মুসলমানদের দোষ বটে !! সব গূহ্যসূত্রগুলো পড়ে দ্যাখো দেখি, 'হস্তাত যোনিং ন গূহতি' যতদিন - ততদিন কন্যা, এর পূর্বেই বে দিতে হবে । সমস্ত গূহ্যসূত্রেরই এই আদেশ ।"

    আরো -

    "মন্মথবাবু, আপনাদের ঐ ৯ বছরের মেয়ের বিয়ে দেওয়ার লজ্জাজনক কাজটা ছাড়তে হবে । সব পাপের মূল ঐখানে । ব্‌ত্‌স, মহাপাপ, ওটা মহাপাপ । আর ভেবে দেখুন, কি জঘন্য, সরকার যখন আইন করে বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে চাইল, তখন আমাদের হতভাগার দল বিকট চেঁচাতে শুরু করল !! ওটা আমরা নিজেরা যদি বন্ধ না করি, তাহলে সরকার তো হস্তক্সেপ করবেই, আর তাই সে করেছিল । সারা জগ্‌ত আমাদের ছি-ছি করল । তোমরা ঘরে খিলবন্ধ করে বসে থাকো, আর সারা জগ্‌ত তোমাদের গায়ে থুতু দেয় । তোমাদের হয়ে আর কত লড়াই করব ? কী বীব্‌হ্‌ত্‌স - বাপ-মা তাদের দশ বছরের মেয়েকে ছেড়ে দিচ্ছে মোটা ধেড়ে স্বামীর কাছে ! হে ভগবান ! পাপ না করলে কি আর শাস্তি হয় ? এ সবই কর্মফল । আমাদের যদি মহাপাপের জাত না হত, তাহলে সাতশো বছর ধরে কেন ঝাঁটা-লাথি খেলুম।"

    আরো লাগলে বলবেন । টোকা কথাই দিতে হবে যদিও, ইন্টারেস্টিং স্বরচিত বিবেকানন্দ দিতে পারব না - আগাম ক্ষমা চেয়ে রাখলাম ।

    %%%%%%%%%%%%%%%%%

    Dukkhe,
    YouhavenotactuallyrefutedAvijit-becauseheprovidedthisreferenceandshowedhispositionwasfullofcontradiction.Foryou, again, IamquotingfromAvijit;swriting-sothatyoucanunderstood-yourefutednothingatall..

    **********
    বিবেকানন্দের নারী ভাবনা : বিধবা-বিয়ে বিরোধিতা এবং বাল্য বিবাহ আর সহমরণ সমর্থন

    বাল্যবিবাহ নিয়ে বিবেকানন্দের দড়ি টানাটানির নমুনা আরো এককাঠি মজাদার। বিবেকানন্দের একটি উক্তিকে খুব বড়াই করে সামনে নিয়ে আসেন বিবেকানন্দ ভক্তরা[6]–” বাল্যবিবাহের উপর আমার প্রবল ঘৃণা।”

    এমনকি বিবেকানন্দ এও বলেছেন[7], “বাল্যবিবাহ দেয় এমন মানুষকে খুন পর্যন্ত করতে পারি”

    অথচ, সেই বিবেকানন্দই আবার আরেক জায়গায় গণেশ উল্টিয়ে দিয়ে বলেছেন[8]-

    ‘বাল্যবিবাহ হিন্দু জাতিকে পবিত্রতায় ভূষিত করিয়াছে’

    ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর যখন বিধবা বিয়ে দিয়ে হিন্দুদের কুসংস্কার দূর করাতে সংকল্পবদ্ধ হয়েছেন, তখন বিবেকানন্দ শোনাচ্ছেন অন্য কথা, অন্য গান[9] -‘ বিধবাদের পুনর্বিবাহ দিলে কুমারী মেয়েদের ভাগ্যে স্বামী কম পড়ে যাবে’, এবং ‘বিধবাগনের স্বামী সংখ্যার উপর কোন জাতির ভবিষ্‌য়্‌ৎ নির্ভর করে না’; এবং এও বলেছেন, ‘বিধবাবিবাহ আন্দোলনে শতকরা সত্তর জন ভারতীয় নারীর কোন স্বার্থই নাই’

    এ জায়গায় পাশ্চাত্য মেয়েদের প্রশংসা করে বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে বলছেন[10],

    ‘এ দেশের (আমেরিকা) স্ত্রীদের মত স্ত্রী কোথাও দেখিনি … এরা কেমন স্বাধীন। এদের মেয়েরা কি পবিত্র। ২৫-৩০ বছরের কমে কারুর বিয়ে হয় না। আর আমরা কি করি? আমার মেয়ের ১১ ব্‌ৎসরে ‘বে’ না হলে খারাপ হয়ে যাবে! আমরা কি মানুষ?’

    আবার পরক্ষণেই ভারতীয় মেয়েদের আকাশে তুলে আর পাশ্চাত্যের মেয়েদের যা-তা বিশেষণে বিশেষিত করে লিখেছেন[11],

    ওদেশে (পাশ্চাত্যে) মেয়েদের দেখে আমার অনেক সময় স্ত্রীলোক বলেই বোধ হত না – ঠিক যেন পুরুষ মানুষ। গাড়ী চালাচ্ছে, স্কুলে যাচ্ছে, প্রফেসরি করছে। একমাত্র ভারতবর্ষেই মেয়েদের লজ্জা, বিনয় প্রভৃতি দেখে চক্ষু জুড়ায়।

    বাল্যবিবাহ যে আসলে ‘স্বাভাবিক’ এবং ‘কত ভাল’, তা আমরা প্রত্যক্ষ করি বিবেকানন্দের নানা কুসংসারাচ্ছন্ন উক্তিতে, যেখানে তিনি বলছেন ‘প্রণয়বৃত্তি জাগ্রত হইবার পূর্বে বাল্যকালে’ বিয়ে দেয়া ভাল হবে, নইলে হবে ঘোর ‘অনর্থ’[12]–

    কখনো কখনো শিশু বয়সেই আমাদিগকে বিবাহ দেওয়া হয়, কেননা বর্ণের নির্দেশ। মতামতের অপেক্ষা না রাখিয়াই যদি বিবাহের ব্যবস্থা করিতে, তবে প্রণয়বৃত্তি জাগ্রত হওয়ার পূর্বে বাল্যকালে বিবাহ দেয়া ভাল। যদি অল্প বয়সে বিবাহ না দিয়া ছেলেমেয়েদের স্বাধীনভাবে বাড়িতে দেয়া হয়, তবে তাহার এমন কাহারো প্রতি আসক্ত হইতে পারে, যাহাদের সহিত বিবাহ বর্ণ অনুমোদন করিবেন না। সুতরাং তাহাতে অনর্থের সৃষ্টি হইতে পারে। সুতরাং বাল্যকালে বিবাহ হইলে, বালক-বালিকার ভালবাসা রূপ-গুণের উপর নির্ভর না করিয়া স্বাভাবিক হইবে।

    ‘প্রণয়বৃত্তি জাগ্রত হওয়ার পূর্বে বাল্যকালে’ বিয়ে দেয়ার পরামর্শটা বিবেকানন্দের কোন হাল্কাচালে করা আপ্তবাক্য ছিলো না, ছিল চিন্তাশীল বাক্যই। আসলে মানুষের স্বাভাবিক প্রেম ভালবাসা নিয়ে তিনি ছিলেন অতিমাত্রায় শুচিবায়ুগ্রস্ত। তিনি মনে করতেন ভালবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে কেউ বিয়ে করলে তার সন্তান নাকি হবে আসুরিক বৈশিষ্ট্য-সম্পন্ন। তিনি বলেছেন[13],

    “যদি কাউকে ইচ্ছেমত পতি বা পত্নীরূপে গ্রহণের স্বাধীনতা দেওয়া যায়, যদি ব্যক্তিগত সুখ এবং পাশবপ্রবৃত্তির পরিতৃপ্তির চেষ্টা সমাজে বিস্তার লাভ করে, তার ফল নিশ্চয় অশুভ হবে- দুষ্টপ্রকৃতি, অসুর ভাবের সন্তান জন্মাবে।”

    কাজেই যে স্বাধীনচেতা ছেলে মেয়েরা ইচ্ছেমত প্রেম ভালবাসা আর ডেট-এর মাধ্যমে প্রণয় কিংবা বিয়ের জন্য সঙ্গি খুঁজে নিচ্ছেন, তাঁদের এখন থেকেই আসুরিক সন্তানের আশঙ্কায় অপকর্ম থেকে নিবৃত হওয়া উচিৎ, কী বলেন।

    আসলে প্রেম ভালবাসা বিয়ে প্রভৃতি নিয়ে কোন যৌক্তিক দৃষ্টিভঙ্গি বিবেকানন্দের মধ্যে কখনৈ গড়ে উঠেনি। তিনি নিজে ছিলেন চিরকুমার, আজীবন বিয়ে-থা করেননি। নিজে তো বিয়ে করেননিই, অন্যদের বিয়ে করতে দেখলেও তার মেজাজ বিগড়ে যেত। এমনকি নিজের ভাই মহেন্দ্রনাথের বিয়ের যখন কথা চলছিল, তিনি এমন রেগে গিয়েছিলেন যে, বলেছিলেন তার সাথে কোন সংশ্রব রাখবেন না। তার উক্তিতেই[14]–

    “এ বিষয়ে আমার একটিমাত্র সিদ্ধান্ত থাকিতে পারে – নিন্দা! বালক-বালিকা-যাহারাই হউক না কেন, আমি বিবাহের নাম পর্যন্ত ঘৃণা করি। তুমি কি বলিতে চাও আমি, আমি একজনের বন্ধনে সহায়তা করিব? কি আহাম্মক তুমি! যদি আমার ভাই মহিন (মহেন্দ্রনাথ) আজ বিয়ে করে, আমি তার সাথে কোন সংস্রব রাখব না। এ বিষয়ে আমি স্থির সংকল্প। ”

    আরেকবার বিবাহোন্মুখ মাদ্রাজীদের সম্পর্কে অযথাই ‘যোনিকীট’ হিসেবে সম্বোধন করেছিলেন, আর তাঁদের বিয়েকে তুলনা করেছিলেন বেশ্যালয়ে গমনের সাথে এভাবে[15]–

    “মাদ্রাজীরা অপেক্ষাকৃত চটপটে ও দৃঢ়তা সহকারে একটা বিষয়ে লাগিয়া থাকিতে পারে বটে। কিন্তু হতভাগাগুলো সকলেই বিবাহিত। বিবাহ! বিবাহ! বিবাহ! পাষণ্ডেরা যেন ঐ একটা কামেন্দ্রিয় লইয়া জন্মাইয়াছে – যোনিকীট – এদিকে আবার নিজেদের ধার্মিক এবং সনাতন পন্থাবলম্বী বলিয়া পরিচয়টুকু দেয়া আছে। অনাসক্ত গৃহস্থ হওয়া অটি উত্তম কথা, কিন্তু উহার ততটা প্রয়োজন নাই, চাই এখন অবিবাহিত জীবন! যাক, বলাই! বেশ্যালয়ে গমন করিলে লোকের মনে ইন্দ্রিয়াসক্তির যতটা বন্ধন উপস্থিত হয়, আজকালকার বিবাহ প্রথায় ছেলেদের ঐ বিষয়ে প্রায় তদ্রূপ বন্ধনই উপস্থিত হয়। এ আমি বড় শক্ত কথা বলিলাম।”
  • aka | 75.76.118.96 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ০৯:২৩515642
  • মোটামুটি এদিক থেকে একটা উদা তো ওদিক থেকে একটা উদা। যতক্ষণ না কমপ্লিট হয় ততক্ষণ চলবেই। তারপর গুনে দেখতে হবে কার দিকে বেশি উদা। সেই তাইলে জিতবে।
  • name | 69.211.22.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ১০:০০515643
  • তাই বুঝি বিপ্লব (৩:০৩)? ভালো কাজ বা খারাপ কাজটা সমস্যা নয়? ভিত্তিটা সমস্যা? তা এটা সোমনাথ তো কব্বে বলেছে, যে, খুঁজলে ফেসবুকের ভিতও বিবেকানন্দের লেখার মধ্যেই পাবেন! আজ আপনি সে কথা এত-দিনে বুঝলেন? কাঁঠালপাতার কোয়ালিটি নিয়ে সন্দেহ লাগছে।
    যাক গে, এদেশে বামেদের আদর্শ বুঝি বিবেকানন্দ নন? তবে যে এই সাইট-এই রঙ্গন লিখেছিলেন বামপন্থী ভাবধারা এদেশে প্রবাহিত করা প্রসঙ্গে নরেন্দ্র-ভ্রাতা মহেন্দ্রনাথের কথা, আর সেই সূত্রে বিবেকানন্দের কথা? সে কি ভুল পড়েছিলাম?
    প্লাস, আপনিও বলছেন মমতা "পপুলিস্ট বাম" আর মমতা নিজে বিবেকানন্দকে আদর্শ মনে করছেন। তো, স্পষ্টত, বিবেকানন্দ বামেদেরও আদর্শ।
    সেই জন্যই শুরু থেকে বলছি, সুবিশাল ঐ আকাশটাকে আমার আপনার হাতের ছে্‌ট্‌টা এক-ফুটিয়া রুলারটা দিয়ে মাপার চেষ্টা নাই বা করলাম!
  • aka | 75.76.118.96 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ১০:০৪515644
  • এটা তো ইন্টারেস্টিং। নেমে একটু বিশদে লিখুন দিকি।
  • name | 69.211.22.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ১০:২৫515645
  • সত্যি ইন্টারেস্টিং, আকা। বেশ পুরানো টই ঘঁটে সে লেখা বার করতে হবে। বাংলা আসছে না এই সময় সার্চ ব্যবহারও কঠিন, সময় সাপেক্ষ। তবু চেষ্টা করব লিং দেবার। সব চেয়ে ভালো হয়, সত্যিকারের উপকার হয়, রঙ্গন নিজে একবার যদি অনুগ্রহ করে কপি পেস্টই করে দিয়ে যান।
  • dukhe | 14.96.115.208 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ১০:৩৬515646
  • বিপ কবে যে বুঝবেন ? লেখাটা পড়ুন। যেটা টুকেছেন, সেটাই । প্র্যাক্টিকাল বেদান্ত বলতে নিষ্কাম কর্ম বুঝেছেন তিলক । তাতে হিন্দু-মুসলমান কোথায় ? আর তার ভিত্তিতে ভারত মানে কি 'নিষ্কাম কর্ম করা বাধ্যতামূলক' আইন (সেটা কীভাবে সম্ভব কে জানে), নাকি মানুষকে কর্মযোগে উদ্দীপিত করা ?
    বিবেকানন্দের ইনক্লুশন মানে সব ধর্মের মিলিত ভারত । ভাজপার 'হিন্দুস্তানমে রহনা হ্যায় তো হিন্দু হো কর রহনা হোগা' আর অনাথাশ্রম নিয়ে বিবেকানন্দের চিঠি "মুসলমান বালকদিগেও লইবে এবং তাহাদের ধর্ম নষ্ট করিবে না" একই ইনক্লুশন বলে গুলোলে হবে ?

    অবিশ্যি সরলমতি পাঠকেরাও ফ্যালাসিতে ভুগছেন । সবই প্রভুর ইচ্ছা।
  • S | 99.26.200.89 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ১০:৩৯515647
  • একটা কথা না লিখে পারছিনা। ইতিহাসে
    যত সুপারপাওয়ার হয়েছে সব-ই তো ডিক্টেটরসিপ বা ম্যাক্সিমাম রিপাব্লিক। কারণ সব সুপারপাওয়ারকেই মিলিটারিলি খুব পাওয়ারফুল হতে হয়। অতএব সেখানে বিবেকানন্দ কি করে ভুল বললেন বুঝলাম না। আরেকটা কথা অনেকেই বালেছেন আমি-ও বলি। আজকে ইন্টারনেটের যুগে বাড়িতে বসে টাইপ করে আমরা একটা লোকের সমালোচনা করা যিনি একশো বছরের বেশি আগে কিছু যুগান্তকারী চিন্তাভাবনা করে গেছেন, সত্তিকারের কাজ করে গেছেন, একশ বছর ধরে মানুষকে অনুপ্রেরনা দিয়ে গেছেন। ভাবা যায় একটা লোক আজ থেকে ১২০ বছর আগে IISc এর কথা ভেবেছিলেন। এখানে যারা লিখছি তাদের best achievement হবে IISc তে entrance পাওয়া।
  • dukhe | 14.96.115.208 | ২২ জানুয়ারি ২০১২ ১০:৪৭515649
  • আর অভিজিতের এক পোস্ট চোদ্দবার করে টুকছেন কেন? বেশ বিরক্তিকর (অনেকের ইন্টারেস্টিং লাগলেও) জাবর কাটা। বক্তব্য কি কম পড়িয়াছে ?
    বিবেকানন্দ বাল্যবিবাহের আদর্শটা বুঝতেও চেয়েছেন, এবং সেটার লিমিটেশনও দেখিয়েছেন । একজন সমাজচিন্তকের যেভাবে দেখার কথা, তাই দেখেছেন ।
    "হিন্দুরা জাতীয় জীবনে কতকটা সতীত্বধর্মের আদর্শ উচ্চে স্থাপন করবার জন্য বাল্যবিবাহ দ্বারা সন্তানদের, তদনুযায়ী সমগ্র জাতিকে, অধ:পাতিত করেছে ।" তার মানে কি বাল্যবিবাহের সমর্থন করা নাকি ?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন