এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • স্বামী বিবেকানন্দ-একটি নির্মোহ ব

    Biplab Pal
    অন্যান্য | ১৫ জানুয়ারি ২০১২ | ৭৪৫৬৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ridhhi | 192.108.242.54 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ২৩:১৫515716
  • রিমি, লোকে টাকা পয়সা দিয়ে বাইশে স্রাবন দেখতে যায়, বাড-ওয়াসার খায়, হোমাগ্নি করে অশ্বমেধ পূজো করারো রাইট তার আছে। খারাপ আবার কি?
    আপনি 'ফ্রি কাϾট্র' র লোক হয়ে এসব বলছেন?
  • a | 208.240.243.170 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ২৩:১৭515717
  • আমাদের দেশে "ধর্মের প্রভাব" ধীরে ধীরে কমার দিকে যাচ্ছে? জানতাম না তো!!
  • rimi | 168.26.205.19 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ২৩:২৩515718
  • আরে রাইট নেই সেটা তো বলি নি :-)
    রাইট থাকলেই কি সবকিছু ভালো হয় রে দাদা?

    a, উনিশশো সালের থেকে ২০০০ সালে অবশ্যই ধম্মের প্রভাব অনেক কম। নইলে আজ আমাকে ঘোমটা টেনে ঘরে বসে বরের পা ধোয়া জল খেতে হত গো। কিম্বা ছেলের অসুখ হলে দেবীর থানে হত্যে দিয়ে পড়ে থাকতে হত।
  • ridhhi | 192.108.242.54 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ২৩:৩৪515719
  • কিন্তু দিদি, তাহলে 'ভাল/খারাপ' টা আপনার ফ্রেম থেকে। 'যৌক্তিক/অযৌক্তিক' যখন বলছেন না।

  • name | 69.210.252.190 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ২৩:৫২515720
  • অন্য টইয়ে একটা কনফিউশন দেখছি নারী আর কামিনীদের মধ্যে। সব মানুষেরই মধ্যে কাম প্রবৃত্তি অল্প বিস্তর থাকে। যদি সেটা বেশী মাত্রায় থাকে তবে পুরুষদের ক্ষেত্রে কামুক আর মেয়েদের ক্ষেত্রে কামিনী বলে। এখন কামুকের থেকে মেয়েদের নিজেদের বাঁচাবার কথা শুধু শাস্ত্র মুখে নয়, সাধারণ জ্ঞানেও বার বার বলা হয়েছে। তবু যদি কেউ (মানে, ধরে নিই কোনও নারী) কামুক সান্নিধ্য পছন্দ করেন তাতেও দোষের কিছু নাই। একটাই অসুবিধা ঐ পুরুষ তাঁর জীবন সঙ্গী হলে ঈশ্বর সাধনা বা কোনও রকম তপস্যা মায়া হয়ে যাবার সম্ভবনা বেশী। (উদাহরণ সুবর্ণলতা)। তো, এই জন্য যদি অপশন থাকে মেয়েদেরও বলা হবে কামুক থেকে দূরে থাকো। এইবার পুরুষ শব্দগুলির স্থানে মেয়ে লাগিয়ে আর কামুকের স্থলে কামিনী ব্যবহার করে দেখুন একই অর্থ থাকছে। এখন, শ্রীরামকৃষ্ণের কাছে যে সব ছেলেরা আসছে, ধরা যেতে পারে তারা একটু ধর্ম কর্ম করতে আগ্রহী। তো, উনি ওদের উপদেশ দিয়েছে "কামিনী" থেকে দূরে থাকতে। মনে রাখতে হবে সেই সময়ের কলকাতায় কি পরিমান বাঈজী ইত্যাদি কালচার চলছিল আর এই ছেলেগুলির বয়েস কুড়ি থেকে ত্রিশের মধ্যে!
    সকলকে তিনি একই উপদেশ দিতেন না। তিনি কাম বর্জন করতে বলতেন। "খণ্ডন ভববন্ধন"-তে আছে "বঞ্চন কাম কাঞ্চন" (মাইন্ড ইট, কাম, নট কামিনী)। শ্রীরামকৃষ্ণের দেহাত্মবুদ্ধি ছিল না। নারীদের প্রতিও যে সমদৃষ্টা ছিলেন তার আভাস লীলাপ্রসঙ্গে পাওয়া যায়। প্লাস, ধর্মের দিকে ঝোঁক আছে বলে নয়, কিছুটা পড়ালেখা আছে বলেও আধুনিক মেয়েরা একবিংশ শতাব্দিতে ইউএসেতে ন্যানোটেকনলজির প্রজেক্ট লিখতে লিখতেও দেখতে পান শ্রীরামকৃষ্ণের মুচকি হাসি!

    এখন কাম কেন খারাপ, কাম না থাকলে সৃষ্টি হত না এই সব বোকা কথা বলে ঝগড়া করবেন না। কারণ, চৈতন্যচরিতামৃতে বহুকাল আগে বলা হয়ে গেছে "আত্মেন্দ্রিয় প্রীতি ইচ্ছে কাম, কৃষ্ণেন্দ্রিয় প্রীতি ইচ্ছে প্রেম।" আত্মেন্দ্রিয় প্রীতি মানে স্বার্থপরের মত এই ছোটো আমি নিজের সুখের কথা ভেবে যা করি। আর কৃষ্ণেন্দ্রিয় প্রীতি ইচ্ছে হল গিয়ে পরার্থে যা কিছু নিবেদন করি।
    শ্রীরামকৃষ্ণ প্রেম ত্যাগ করতে উপদেশ দেন নাই, কাম ত্যাগ করতে বলেছেন। নারীকে ত্যাগ দেন নাই, কামীনিকে এড়িয়ে চলতে বলেছেন।

    প্রত্যেক শব্দের অর্থ বুঝতে হবে তো না কি? শ্রদ্ধা আর ভক্তি, ধর্ম আর আধ্যাত্মিকতা, কাম আর প্রেম ... সব মিলিয়ে জগা কর্তৃক রন্ধিত খিচুড়ি হইলেই তো আর খাদ্য হইবে না!
  • tatin | 117.197.72.188 | ২৩ জানুয়ারি ২০১২ ২৩:৫৩515721
  • গান্ধির তো পুরো ব্যাপারটাই ধর্ম, স্পেসিফিকালি তন্ত্র। ধর্মাচরণ আর ঈশ্বর বাদ দিলে গান্ধি মোহনদাস থেকে মহাত্মা হতো না।
  • maximin | 59.93.200.40 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:০০515722
  • রিমি হয়তো দেখো নি, আমি স্বচক্ষে দেখেছি, এই কলকাতার রাস্তায়, কীভাবে মেয়েরা বুকে ভর দিয়ে ঘষটে ঘষটে যায়, যাকে দন্ডী কাটা বলে।
  • tatin | 117.197.72.188 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:০৬515723
  • rimi
    ঈশ্বর ব্যাপারটা থাকবেনা কেন? আপনার নিজের ভেতরই আছে। আঁচটা মাঝেমাঝে পান নিশ্চিত, ওপরের কয়লাগুলো সরিয়ে আগুনটা দেখতে পাচ্ছেন না। যাঁরা দেখতে পেয়েছেন তাঁরা বলেছেন: রূপ দেখিলাম রে নয়নে আপনার রূপ দেখিলাম রে। আমার মঝত বাহির হইয় দেখা দিল আমারে-
    কিম্বা- শৃণ্বন্তু বিশ্বে অমৃতস্য পুত্র। আমি অদিত্যবর্ণের সেই মহান কে জেনেছি......

    রামকৃষ্ণও উপলব্ধি করেন, প্রত্যেক জীবেরই ঈশ্বরদশা সম্ভব। তাই বলেন নরেনকে শিবজ্ঞানে জীবসেবা করতে, বলেন তোকে যেমন দেখেছি, ঈশ্বরকেও তেমনটিই দেখেছি।

    শুধু রূপোভর্তি নৌকোয় যেমন সোনা ধারণের ঠাঁই নেই, কামনা-বাসনা জর্জরিত মনে ঈশ্বরলাভের আনন্দ স্থান পায়না।
  • ridhhi | 192.108.242.54 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:১১515724
  • নেম, কে কামিনী সেটা বুঝবে কি করে? কার ভেতর কত হিট লুকিয়ে সেটা রা: কৃ: জেনে বসে আছে?
  • maximin | 59.93.200.40 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:১৩515726
  • ধর্ম নিয়ে কুসংস্কারগুলো যেমনকার তেমন থেকে গেছে। এই ব্যাপারগুলো বিবেকানন্দের অবদান নয় কোনওমতেই। এর কারণ হল অশিক্ষা। শিক্ষার প্রসার না হওয়ার কারণ খুঁজতে খুঁজতে আবার কি সেই উনিশ শতকের ভদ্রলোকেদের কাছে পৌঁছে যাব?
  • rimi | 168.26.205.19 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:১৪515727
  • ও ম্যাক্সিদি, ধর্ম একেবারে নেই তাতো বলি নি। কিন্তু আগের থেকে কম। দন্ডি কাটা ইত্যাদি আগে আরো অনেক বেশি ছিল না কি?

    নামবাবু, কামিনীর বেশ মানে করলেন তো?? কমলেকামিনী মানে তবে কি?

    কামিনী কামুকের স্ত্রী লিঙ্গ এইটা কোন অভিধানে পেলেন? সংসদের বাংলা টু ইংরিজি ডিক্‌শনারিতে কামিনী মানে এই লেখা আছে:

    কামিনী (p. 0226) a(charming) woman; wife; a variety of sweet scented flower

    কাঞ্চন n. woman and gold; desire for woman and gold, i.e.; wealth. ̃সুলভ a. wom anly; effeminate.

    আর কামুকের স্ত্রীলিংগ সংসদ অনুযায়ী কামুকা বা কামুকী।
  • rimi | 168.26.205.19 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:১৭515728
  • womanly; effiminate হল কামিনীসুলভ। যা রামকেষ্টঠাকুর নিজে ছিলেন :-)))
  • sda | 117.194.204.29 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:২০515729
  • আর জীবনটা তেড়েফুঁড়ে অর্থোপার্জন, সেক্ষ আর মদ-গাঁজা নিয়ে কাটিয়ে দিলেই বা প্রবলেমটা ঠিক কোথায় ? মানে ধরুন ঈশ্বরদশা পেলাম না, আবার ব্যাঙ্কেও বেশ কিছু জমলো , আর পুলিশের খাতাতেও নাম নেই,তো আমার বা বাকি দুনিয়ার ক্ষতিটা ঠিক কী হলো ?একটা ফর ডামিজ হয়ে যাক ছোট করে।
  • rimi | 168.26.205.19 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:২১515730
  • এখন যদি বলেন পুরুষের চোখে চার্মিং নারী মানেই সেই নারীর কামপ্রবৃত্তি বেশি, তাইলে অবশ্যি বিবেকানন্দকেও কামুক কইতে হয় :-))
  • aka | 168.26.215.13 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:২৫515732
  • নেমে তো দেখছি রামকেষ্ট ছাড়া কিছু বোঝেন নি, রামকেষ্টটাও বোঝেন নি। :)

    কামিনি হল গিয়ে কামুকের স্ত্রীলিঙ্গ। এইটা হেব্বি দিলেন। নির্মল নির্মল।

    হিন্দি সিনেমা দেখেন তো? নাকি রামকেষ্ট নেই বলে সেটাও দেখেন না। কামিনি কৌশলকে মনে আছে তো।
  • ridhhi | 192.108.242.54 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:২৫515731
  • তাতিন, আমার কাছে ইশ্বর কিন্তু বিউটি। যারা এরকম বিউটি ফাই করছে পৃথিবী তারা আমার কাছে ইশ্বরের ডুত। যেমন পিকাসো, সুনীল, সালমা হায়েক। একটা পিকাসোর ছবি আমার কাছে ইশ্বর দর্শন। এই পিকাসো কিন্তু ছোট্ট থেকে বেশ্যালয়ে যেত। সুনীল ও কামপিপাসু অনেকদিন থেকেই। তাহলে এরা কোন ঈশ্বরের কথা বলছেন। ঈস্বর কি তাহলে একচুয়ালি দুটো?
  • kc | 178.61.96.29 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:২৯515733
  • রিমি কি খুব জেফ্রি কৃপাল পড়ছে নাকি?
  • ridhhi | 192.108.242.54 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৩০515734
  • আর নেমে বাইজী এফোর্ড করার মত মাল্লু রা: কৃ: আর টিমের ছিল?
    যতই চুলকুনি থাক। 'বয়েস বয়েস বয়েস, ইয়ে পাগল লড়কে, দিল কে হে রাজা, পর জেব সে করকে'।
  • maximin | 59.93.200.40 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৩১515735
  • অয় টইতে রিমি যেটা বলেছে এখানে এনে দিই -- ভগবানের ভাগ্য দেখে তো আমার হিংসা হয়!! মানুষ খেতে না পেলেও ভগবানের খাবার দাবার, গয়না গাটি খাট পালং সবই জুটে যায়!! এটাও একটা আলোচ্য বিষয় বটে। ধন ও ধনের আড়ম্বর।

  • saikat | 116.203.217.157 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৩৩515738
  • কথামৃত বইট্টা নিয়ে আমাদের মত লোকজনের যাদের অসুবিধে হয়, ধর্ম আর ঈশ্বর সংক্রান্ত কথাবার্তায় ভর্তি বলে, তারা একটু ভাল করে পড়ে দেখলে দেখব যে একটা লুপ্ত সময় ও সমাজে বেঁচে-বর্তে থাকে মানুষজন, তাদের চিন্তাভাবনা কাজ্‌কর্ম, আর সমস্যা সঙ্কুলিত জীবনের কথা ধরা আছে ঐ বইটাতে। যেন কিছু পুরোনো মানুষজন তাদের সময়ের কথা বলছে আর আমরা সেটা শুনছি। যেমন বঙ্কিম ও রামকৃষ্ণর প্রথম সাক্ষাতের বিবরণটা। অধর নামে রামকৃষ্ণর এক ভক্ত যিনি নিজে ডেপুটী ম্যাজিস্ট্রেট তিনি তাঁর কিছু বন্ধু ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ে এসেছেন যারা রামকৃষ্ণকে দেখে বলবেন যথার্থই তিনি মহাপুরুষ কিনা। এঁদের মধ্যে থাকা বঙ্কিমের দিকে দেখিয়ে অধর বলেন - "মহাশয় , ইনি ভারী পন্ডিত, অনেক বই-টই লিখেছেন। আপনাকে দেখতে এসেছেন। ইহার নাম বঙ্কিমবাবু।" রামকৃষ্ণ বলেন - "বঙ্কিম ! তুমি আবার কার ভাবে বাঁকা গো !"

    বঙ্কিম (হাসিতে হাসিতে) - আর মহাশয় ! জুতোর চোটে ! (সকলের হাস্য) । সাহেবের জুতোর চোটে বাঁকা।

    রামকৃষ্ণর মনোমুগ্‌ধকর প্রশ্নের চেয়েও আমার কাছে অনেক বেশী ইন্টারেস্টিং বঙ্কিমের উত্তরটা। উনিশ শতকের ইংরেজী শিক্ষিত চাকুরীজীবী বাঙালীর predicament যেন ধরা রয়েছে বঙ্কিমের উত্তরে যে বঙ্কিম উচ্চশিক্ষিত, উচ্চপদস্থ রাজকর্মচারী এবং ইংরাজী ও ইউরোপীয় সভ্যতায় সুশিক্ষিত এবং ব্যবহারকারী। সাহেবের জুতোর চোট কেন? বৃটিশ প্রভুদের যে অপমানকর ব্যবহারকে রইয়ে সইয়ে ঠিকঠাক করে নেওয়া যাবে বলে এক সময়ে মনে হয়েছিল তা আদতে ঘটল না বলে? ইংরেজের অধীনে চাকরী করা নিয়ে বঙ্কিমেরই যদি এই মনোভাব হয় তাঅহলে ভেবে নেওয়া যেতে পারে সুবিস্তৃত বাঙালী মধ্যবিত্ত-নিম্ন মধ্যবিত্ত কেরাণীকুলের কথা, তাদের চাকরী জনিত বিরাগ ও ক্ষোভের কথা। কিন্তু এই চাকরীজনিত বিরাগ বা ক্ষোভের ব্যাপারটা আরও বেশ কিছুদিন পরে ঔপনিবেশিক আধিপত্য বিরোধী সমালোচনার সাথে মিশে যাবে, যে সমালোচনার অঙ্গ হিসেবে এটা সূত্রায়িত হবে যে বৃটিশ শাসনই ভারতীয়দের কেরানী করে রাখার জন্যা দায়ী যার পরবর্তীতে দেশীয় শিল্প, স্বাধীন উদ্যোগ ও রাজনৈতিক সংগ্রামের দিকে ঝোঁক পড়বে।

    কিন্তু সে হতে আরও দেরী। তখন পর্যন্ত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর এই হতাশা অনেকটাই ব্যক্তিগত স্তরে। যাকে আমি হয়ত বলব, আগে যেমন বলেছিলাম এক রকমের "টেনশন"। এবং "মধ্যবিত্ত" কথাটা বার বার ব্যবহার করছি এই কারণেই যে রামকৃষ্ণ মূলত: ঐ চাকুরীজীবী মধ্যবিত্ত মানুষজন, শিক্ষিত বেকার কিংবা চাকুরী চলে যাওয়া যূবকদের গুরুস্থানীয় (এটা মনে হয় নিতান্ত সমাপতন নয় যে রামকৃষ্ণর সাথে প্রথম সাক্ষাতের আগে বিবেকানন্দ মনে হয় চাকরী খুইয়েছিলেন কিংবা চাকরী খুঁজছিলেন, মোটমাট অব্‌সথা বিশেষ ভাল ছিল না)। চাকরীর সাথে রামকৃষ্ণর যোগটা ঠিক কোথায়? বিদেশী শাসন নিয়ে সরাসরি উল্লেখ রামকৃষ্ণর কথায় না থাকলেও একাধিক ক্ষেত্রে কিন্তু চাকরী সংক্রান্ত মন্তব্য এসেছে।

    যেমন সত্যেন্দ্র বলে একজনকে বলছেন -

    "তোমাদের পক্ষে চৈতন্যদেব যা বলেছিলেন, জীবে দয়া, ভক্তসেবা আর নাম্‌সংকীর্তন। তোমায় বলছি কেন? তোমার হৌস-এর (House, সদাগরের বাড়ির) কাজ; আর অনেক কাজ করতে হয়। তাই বলছি।"

    কিংবা

    (মনোমহনের প্রতি) - রাখালকে বললাম ঈশ্বরের জন্য গঙ্গায় ঝাঁপ দিয়ে মরেছিস এ কথা বরং শুনব; তবু কারুর দাসত্ব করিস, চাকরি করিস, এ-কথা যেন না শুনি।"

    কিংবা

    "কামিনী-কাঞ্চনের ভিতরে থেকে কি করে হবে? অনাসক্ত হওয়া বড় কঠিন। একদিকে মেগের দাস, অকদিকে টাকার দাস, আর একদিকে মনিবের দাস, তাদের চাকরি করতে হয়"।

    কিংবা

    "আর দেখ, অত পাশ করা, কত ইংরেজী পড়া পন্ডিত, মনিবের চাকরি স্বীকার করে তাদের বুট্‌জুতোর গোঁজা দু-বেলা খায়।"

    (হা: বঙ্কিমেরও একই সমস্যা !!)

    এইসব কথাগুলো এটাই প্রমাণ করে যে এক বড় অংশের লোকজনের দৈনন্দিন জীবনের যে বেদনাময় দিক,যার কলে আঁটকে পড়ে আছে তারা, সেই জায়্‌গাটাতে স্পর্শ করতে পেরেছিলেন রামকৃষ্ণ? কোন ক্ষমতার বলে? অন্তর্দৃষ্টি? অলৌকিক ক্কিছু ? জানা নেই।

    কিন্তু চাকরী নিয়ে সমস্যাটা ঠিক কোথায়? শুধুই কম মাইনে বা ইংরেজ প্রভুদের ব্যবহার? নাকি ঘড়ির সময় বাঁধা কঠোর নিয়মানুবর্তী কাজের ধরন যা চাকরীকে অসহনীয় করে তুলছিল? এরকম বলব যে উনিশ শতকের শেষ ভাগে কলকাতা শহরের অফিস-কাছারী-প্রতিষ্ঠান-শিক্ষা ক্ষেত্র-আমলাতন্ত্রতে কর্মরত মধ্যবিত্ত বাঙালীর কাছে ঔপনিবেশিকদের দ্বারা আমদানীকৃত সময়ানুবর্তীতা হয়ে উঠছিল আকস্মিক আর আরোপিত কিছু একটা যা ইউরোপে গড়ে উঠতে সময় নিয়েছে কমবেশী প্রায় পাঁচশো বছর !

    ঔপনিবেশিকতা, মধ্যবিত্ত জগত, তাদের টেনশন আর কনফিউশনের সাথে রামকৃষ্ণ কী কোথাও যুক্ত হন?
  • rimi | 168.26.205.19 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৩৪515739
  • না কেসিদা, জেফ্রি কৃপালের নাম পর্যন্ত আজকের আগে শুনি নি। কেন? উনি কি রামকৃষ্ণ সম্পর্কে কিছু বলেছেন নাকি?
  • name | 69.210.252.190 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৩৫515740
  • সেই জন্যই তো বলছি রিমি নিজে কামিনী সুলভ (অনেকে বলেন অর্ধনারীশ্বর) হয়ে কেমন করে মেয়েদের খারাপ বলবেন? নিশ্চয়ই আমাদের বোঝার ভুল হছে।
    হায় হায়, শ্যাষে ইংরিজি ডিকশুনারী দেখে আমাদের নারী বুঝতে হবে? কাম-ই যে কামুক, কামুকী, কামিনী, ইত্যাদি শব্দের মূল এই জন্য ইংরেজের শরনাপন্ন হতে হবে? তা নিলেনই যদি, ফুলের অর্থটাও ধরলেন না কেন?
    আর শব্দার্থ বা বানান সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নদীর প্রবাহের মত বাঁক পরিবর্তন করে জানেন নিশ্চয়ই? ১৮৫০ খৃষ্টাব্দের অভিধান নিয়ে এসে দেখবেন একবার? প্লিজ? আমি জানি না বলেই সেই সময়ের অর্থটা কনফার্ম করতে চাইছি।
    তবে হ্যাঁ, রিদ্ধি, তিনি কি করে জানলেন কার মধ্যে কতটা কাম প্রবৃত্তি? হিন্দু ধর্ম কোনওদিনই কে ক ইঞ্চি দাড়ি রাখবে আর রোব্বার কি সোমবার মন্দিরে আসতেই হবে এমন ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করেনা। তাই শ্রীরামকৃষ্ণও সকলকে কামিনী বলে দাবী করেন নাই আর মেয়েদের থেকে দূরেও থাকতে বলেন নাই। আমার আপনার বিচার বুদ্ধির উপরেই ছেড়ে দিয়েছেন। কোনও মেয়েকে যদি আপনার মনে হয় এ কামিনী নয়, আপনার সাধন (যে প্রকারেরই হোক না কেন, নট লিমিটেড টু সো কলড ঈশ্বর সাধনা) সঙ্গিনী, জানবেন শ্রীরামকৃষ্ণের সমর্থন আছে। আছে বলেই, রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্ররা অধ্যয়ন শেষে সংসার ধর্মে মন দ্যায়, বেশীরভাগই!
  • aka | 168.26.215.13 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৩৮515742
  • তা নেমেবাবু কামিনি শব্দের অর্থ কি?
  • ridhhi | 192.108.242.54 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৩৮515741
  • এস দা, সেক্ষ মদ গাজা, ভালই তো। কিন্তু এটা একটা কুকুরের মত জীবন হয়ে গেল না? মানে মানুষ হয়ে আর জন্মে লাভ কি হল? যদি এট লিস্ট একটা কবিতা, গান বা ছবি না দিয়ে যেতে পারলাম দুনিয়াকে। আমার তো শুধুই সেক্ষ আর মদ খুব বোরিং লাগে। কন্টিনিউসালি করে গেলে।

    আমার কাছে, ঐ একটা কবিতা বা ছবি হল ভগবান। বোর্ডম কাটানো। কিন্তু তাতিন আর নেমের ভগবান আলাদা।
  • name | 69.210.252.190 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৪১515744
  • আর কামিনী নিয়ে কি হবে মশায়? আমরা তো কাম প্রবৃত্তি আর তার বর্জনের প্রসঙ্গে কথা কইছি। কাম কারে কয়? সে তো বলেচি একবার। উপরে আছে। দেখে নিন।
  • aka | 168.26.215.13 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৪১515743
  • নেমে আপনি জানেন না? আমি বলব আপনার রামকেষ্ট মিশনের লোকেরা কি মানে বলে কামিনি-কাঞ্চনের? হায় হায় এতো থ্রি রামকেষ্ট ওপেনিং বিড - রামকেষ্ট ছাড়া কিছু নেই তাও নেই।

    এইটুকুও জানেন না আর অন্যদের পড়াশুনো করতে কইছিলেন? বিবেকে (আনন্দ বিবেক নয়) আটকালো না?
  • name | 69.210.252.190 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৪৪515745
  • কামীনি কাঞ্চন না, কাম কাঞ্চন, ভালো করে পড়েন মশায়। ও আচ্ছা বেশ, বাচ্ছাদের আবার পড়তে বসতে বললে খুব রাগ হয়, জানি, আর পড়তে বলছি না।
  • Somnath | 117.194.194.52 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৪৫515746
  • ইন জেনেরাল এখানে রামকেষ্ট মিশনে না পড়া, আইসি ক্লাস না করা লোকজনের ধর্ম, বা ঈশ্বর, ভগবান, ভক্তি সম্পর্কে ধারণা ও মনোভাব দেখে এমনকি বিপ্লব পালেরও কি একবারও ইচ্ছে করে না, বিবেকানন্দের তথা অদ্বৈত বেদান্তের বেসিক কনসেপ্ট, রামকৃষ্ণের তথা বিশিষ্ট-অদ্বৈতবাদের কনসেপ্টগুলো নিয়ে একখানি প্রবন্ধ লিখতে? নাই বা হল সেটা মুক্তমনায় প্রকাশিত। সমালোচনা তিনি যে দিব্য করেন, সে তো আর নতুন করে প্রমাণ দিতে হবে না। কিন্তু যে দর্শনটার ফ্লস তিনি খুঁজে দিচ্ছেন, সেটাই যে আদৌ গুচ্ছ লোক জানেনা, এটা কি তাঁকে একটুও অস্বস্তি দেয় না? আগে স্পষ্ট করে ডিটেলে এই দর্শনটা বুঝিয়ে নিলে, তারপর সেটাকে কাঁটাছঁড়া করলে ভালো হত না? খানিক লোকশিক্ষাও হত। জ্ঞানযোগ তো একা বই পড়ে ঠিক বোঝা যায় না। অন্তত বিপ্লব পালের বাংলাভাষাটা তো, যতটুকু দেখেছি, এ কাজটুকু করতে চাপে পড়ে যাবে না। দরকার হলে আমি সত্যদার কসমোলজির চার্টটা স্ক্যান করে দিতে পারি। কি বলেন?

    জনতা, "ঈশ্বর" নিয়ে এত চাপ কিসের? ওটা কাটিয়ে দিন না। "সোহহং' বা "অহম- ব্রহ্ম-অস্মি' নিয়ে সমস্যা না থাকলেই তো হল!

    name এবার ছড়াতে শুরু করেছে। ব্রতীনদাকে তবু সামলে রাখা যায়, এতজন সেমসাইড শুরু করলে ...
  • rimi | 168.26.205.19 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৪৭515747
  • নামবাবু,
    সংসদের ডিকশনারী ইংরেজদের লেখা নয়, বাঙালীর লেখা। আমার কাছে আপাতত বাংলা -টু-বাংলা ভার্শনটা নেই। বাংলা-টু-ইংরিজিটা আছে, ট্রানস্লেশনটা বাঙালীরই করা।

    কাম থেকেই যদি কামুক কামুকী কামিনী ইত্যাদি যাবতীয় শব্দ এসে থাকে, তাহলে নিশ্চয়ই কামঠ, কামড়, কামদানি, কামদার, কামরাঙা, কামলা, কামাই, কামরা, কামরূপ, কামাখ্যা, কামাক্ষী , কামানো ইত্যাদি সব শব্দ উদ্ভুত হয়েছে??

    আমিও কিছু মানে দিই তাহলে:
    কামাখ্যা: কামের জন্যে বিখ্যাত হওয়া দেবী
    কামরাঙা: যে ফল খেলে কামেন্দ্রিয় উষ্ণ হয়ে ওঠে
    কামদানি: কামের আমদানী করার জন্যে অর্থাৎ কিনা কাম জাগানোর জন্যে যা ব্যবহার করা হয় যেমন সেক্ষ খেলেনা (সংসদ অনুযায়ী অবশ্য এমব্রয়্‌ডারি)
    কামানো: সেক্ষ করার প্রক্রিয়া
    কামড়: কামের আক্রমণ (যদিও বর্তমানে শব্দটি যেকোনো জন্তুর আক্রমণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়)

    ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলো অবশ্যই সায়েবদের ল্যাখা সংসদ পড়ে জানতে পারবেন না। ১৮৫০ সালের ডিকশনারীতে এইসব অর্থ ল্যাখা আছে।
  • pi | 72.83.83.28 | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৪৮515749
  • Name:nameMail:Country:

    IPAddress:69.210.252.190Date:23Jan2012 -- 11:52PM

    অন্য টইয়ে একটা কনফিউশন দেখছি নারী আর কামিনীদের মধ্যে। সব মানুষেরই মধ্যে কাম প্রবৃত্তি অল্প বিস্তর থাকে। যদি সেটা বেশী মাত্রায় থাকে তবে পুরুষদের ক্ষেত্রে কামুক আর মেয়েদের ক্ষেত্রে কামিনী বলে। .......এইবার পুরুষ শব্দগুলির স্থানে মেয়ে লাগিয়ে আর কামুকের স্থলে কামিনী ব্যবহার করে দেখুন একই অর্থ থাকছে। এখন, শ্রীরামকৃষ্ণের কাছে যে সব ছেলেরা আসছে, ধরা যেতে পারে তারা একটু ধর্ম কর্ম করতে আগ্রহী। তো, উনি ওদের উপদেশ দিয়েছে "কামিনী" থেকে দূরে থাকতে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট প্রতিক্রিয়া দিন