এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • cb | 213.0.215.2 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৮:৫৫657425
  • "অসম্ভব রাজনীতির চোরাটান" - এবার অফিসের লোকে ক্যালাবে :P

    পেট ফেটে গেল হাসতে হাসতে, ডিডিদা পারেন মাইরি
  • :) | 127.194.195.108 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৮:৫৯657426
  • এই লেভেলে হ্যাটা দিলে কি করে আর কেউ সিনেসমালোচনা করে !!
  • Atoz | 161.141.84.175 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৯:০১657427
  • আমি ফিরে ফিরে ডিডির লেখাটুকু পড়ে যাচ্ছি আর হাসতে হাসতে গড়াগড়ি দিয়ে উঠছি। ঃ-)
  • d | 24.99.218.234 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৯:১১657428
  • হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ
    ওফ! একটা ঈষৎ তিতকুটে সকালকে ডিডি একেবারে ....

    যাই হোক অনিন্দ্যবাবুর লেখা পড়ে আমার অন্তত মোটেও মনে হয় নি যে সিনেমাটাকে উনি 'মিসোজিনিস্ট' বলেছেন। এটা বরং উনি কেন দেখবেন না বলায় ক্ষেপে গিয়ে আকাশের গায়ে আঁকশি টেনে ঝগড়া করার মত ব্যপার।
  • Tim | 101.185.30.121 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১০:৫৫657429
  • ডিডিদা ঃ-))))
  • কল্লোল | 125.242.141.42 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:০৫657430
  • ডিডি আমার অমন মহতী লাইনটাকে পুউরো খিল্লী করে দিলে হে।
    যাই হোক, আমার পয়েন ছিলো নস্টালজিয়ার স্রোতে সেই সময়ের খারাপ দিকগুলো (প্রাসঙ্গিকভাবে যতটা আসে) দেখিয়েছেন, বাদ দেন নি।

    তবে আমি আবারও বলছি প্রফ অনিন্দ্য ফিল্মটিকে মিসোজিনিকই বলতে চেয়েছেন।
    উনি লিখেছেন -
    না দেখেও বলা যায় যে ছবিটি চন্দ্রবিন্দুর বহু গানের চলচ্চিত্র ভার্সান একটি, এবং আপত্তি সেখানেই।
    আবার লিখেছেন -
    চন্দ্রবিন্দুর সবচেয়ে মিষ্টি গানগুলোও আদ্যন্ত মিসোজিনিস্ট ছিল।

    ফিল্মটা যদি চন্দ্রবিন্দুর বহু গানের চলচ্চিত্র ভার্সান হয় আর চন্দ্রবিন্দুর সবচেয়ে মিষ্টি গানগুলোও আদ্যন্ত মিসোজিনিস্ট হয়। তো ফিল্মটাও প্রফ অনিন্দ্যর মতে মিসোজিনিস্ট-ই।
  • pi | 132.163.66.33 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:১১657431
  • আমিও বুঝতে পারিনি মিসোজিনিস্ট প্রসঙ্গটা ঐ লেখাটায় আদৌ ওভাবে এল কেন ? সিনেমার সাথে যদি কোনভাবে সম্পর্কিত মনে করা নাই হয় !
  • Shibir | 113.16.71.21 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:৩৩657432
  • d কে ক । লেখাটা আমার খারাপ লাগেনি । নস্টালজিয়া নিয়ে যে সব সময়ে একটা গদগদ ভাবএর বিপরীতে অন্য একরকমের দেখা, এটা ইন্টারেষ্টিং লাগলো । তবে এর জন্য মুভি তা দেখার ইচ্ছে কমেনি । সুযোগ পেলে দেখব ।

    "আমি আবারও বলছি উনি(প্রফ অনিন্দ্য) ফিল্মটিকে মিসোজিনিকই বলতে চেয়েছেন। নস্টালজিয়া নিয়ে পরে আসছি।
    ওনার লেখা থেকে -
    ১) কারণ না দেখেও বলা যায় যে ছবিটি চন্দ্রবিন্দুর বহু গানের চলচ্চিত্র ভার্সান একটি, এবং আপত্তি সেখানেই।
    ২) চন্দ্রবিন্দুর সবচেয়ে মিষ্টি গানগুলোও আদ্যন্ত মিসোজিনিস্ট ছিল।"

    এই যুক্তি একদমই হজম করতে পারলামনা । কারণ সিনেমাটাকে খালি গানেরই চলচ্চিত্র ভার্সান বলা হয়নি আর চন্দ্রবিন্দুর সব গানকেই মিসোজিনিস্ট বলা হয়নি ।

    lcm - গদার কোট না করেও ভালো রেভিউ লেখা যায় আবার কেউ কোট করলে কোনো রেভেউ খারাপ হয়ে যায়না ।
  • Ekak | 24.96.31.168 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:০৬657433
  • আম্মো মিসজিনি প্রসঙ্গ কেন এলো বুঝিনি । চন্দ্রবিন্দুর গানে মিসজিনি আছে তো হয়েছে টা কী ? আর মিসজিনি টানতে গিয়ে গদার ? গদার এইসব জিনিফিনি মেনে সিনেমা বানাতেন নাকী ? "আ উওম্যান ইস আ উওম্যান" এর এমিলি কে মনে পরছে । যেভাবে হোক পেটে বাচ্চা আসা চাই । গোটা সিনেমা টাই পুরুষের চোখ দিয়ে দেখা "মেয়েরা এইরকম" । খুঁজলে মিসজিনির শেয়াল ছেড়ে বাঘ বেরুবে । আর ষাটের দশকের গোড়ায় এই নারীজেবনের স্বার্থকতা সন্তানে ইঃ ইঃ নিয়ে বিস্তর সো কল্ড গবেষণা , বিবর্তনবাদ দিয়ে প্রমানের চেষ্টা ইত্যাদি হয় । তাহলে কী করব ? গদার মিসজিনি দেখিয়েছেন বলে দেখবোনা ?? একদম শিল্প সমালোচনার জায়গা থেকেই ভীষণ ঘাঁটা লেগেছে অনিন্দ্যবাবুর প্রিভিউ টা । মিসজিনি আছে , নস্টালজির গোবর পারানো আছে চন্দ্রবিন্দুর গানে সবই বুঝলুম । কিন্তু এগুলো গান হিসেবে উতরায় নি কেন তার ছানবিন নয় । গানগুলো অখাদ্য এটা বলতে অধ্যাপক বাবুর বুকে বেজেছে । তাই এত শোরগোল । মনে হয় উনি চন্দ্রবিন্দুর ঘনিষ্ট কেও ।
  • :) | 118.171.159.41 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৫৩657435
  • গানগুলো অখাদ্য হবে কেন? উতরায় নি মানে? গানগুলো ভালো লাগত বলেছেন তো। সিনেমাটাও ভালো লেগে যেতে পারে বলে দেখবেন না বললেন তো।
  • trx | 125.112.74.130 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:২৪657436
  • যাক্‌ বাঁচালেন। চন্দ্রবিন্দুর গানও যেমন ওই ফস্‌কে দু এক কলি কানে ঢুকে পড়া ছাড়া শোনা হয়নি আর তাতে বিশেষ কোনো অভাববোধও হয়নি কখনো, এই সিনিমাটাকেও একই খোপে ফেলে দেওয়া যাবে মনে হয়।
  • Tim | 101.185.30.121 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:৫২657437
  • এক, একটা জিনিস পরখ না করেই সেটার অভাববোধ কিভাবে তৈরী হয়?
    দুই, গান সিনেমা সাহিত্য ইত্যকার যা যা ভাবনার খোরাক বা বিনোদন (বা দুটোই) সেগুলোর এতরকম অপশন আমাদের চারপাশে ইতিমধ্যেই আছে এবং তার যা বর্ণময় ইতিহাস, তাতে কোন কিছুই অপরিহার্য্য নয়। তাই দিয়ে একটা কাজের উৎকর্ষ বিচার করা যায়? সেতো আমিও টুকরোটাকরা বাদে ছৌ নাচ বা কথাকলি দেখিনি। কোন অভাববোধ নেই। তো?
  • trx | 125.112.74.130 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:৫৯657438
  • বোঝাতে পারিনি। উৎকর্ষের বিচার সম্পর্কিত দাবীদাওয়াও ছিলো না। কাটান দ্যান। বয়স হয়েছে (আমার)।
  • :) | 118.171.159.41 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৪:০০657439
  • সুখী টুলু
    শরৎকুমার মুখোপাধ্যায়

    ও বাড়ির টুলু কাল নেমেছিল নিচের তলায়
    হঠাৎ আমার সঙ্গে চোখাচোখি বহুদিন পর
    বিশাল শপিং ব্যাগ ওর হাতে, এবং গলায়
    কালো পাথরের মালা, কালো মালা, কেবল পাথর।

    লেখালেখি চলছে'? বলে টুলু আর অপেক্ষা করে না
    নিজেই উদগ্রীব হয়ে বললো ওরা আমেরিকা যাবে
    তাই খুব ব্যস্ত। আমি অবাক না হয়ে কিছু চেনা
    নামধাম বলতে যাই, তখনই ও বললো ধীরভাবে :
    "কাগজে দেখছিলাম শতবর্ষ, খুব অনুষ্ঠান
    চলেছে - জীবনানন্দ - উনি কোনো স্বাধীন সংগ্রামী?"
    আমি হাসি, বলি, উনি আধুনিক কবিদের প্রাণ।
    "ওঃ" বলে টুলু তার উপেক্ষার ফুঁ দিতেই আমি
    ভাবি, কত সুখী টুলু, নির্বিকার জীবনের কাছে
    এক লাইন জীবনানন্দ না পড়েও বেশ বেঁচে আছে।
  • Ekak | 24.96.31.168 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৪:১৯657440
  • এক নং টা তো ফেলোজপিকাল কষ্ণ :) "পরখ" কথাটাই গোলমেলে । একটা বই একটা সিনেমা বা কোনো গান একটু চেখে না পোষালে মানুষ দ্বিতীয়বার দেখে না শোনে না । এবার শিল্পরসিকতা ব্যাপারটাও লার্নিং প্রসেস । কাজেই প্রথমেই ভালো নাও লাগতে পারে । এই মাঝখানের বাফার জোন টায় শিল্পীর কৃতিত্ব সে শ্রোতা তৈরী করছে কিনা এবং তারা কেমন শ্রোতা । চন্দ্রবিন্দু কে একা দোষ দিয়ে লাভ নাই ,বাংলা গান মানেই কথাচচ্চড়ি । সুর একটা ইদিক-উদিক থেকে নিয়ে দিয়ে দিলেই হবে নইলে পাশ্চাত্য থেকে হুবহু নকল । কোনো সিগনেচার নেই । সবাই গালে হাত দিয়ে কথা ভেবে চলেছে ।

    এইযে মিসজিনি নিয়ে এত ভাট , আধুনিক বাংলা গান নিয়ে প্রসঙ্গ উঠলেই লিরিক নিয়ে কামরাকামরি এবং প্রচুর লোকজন আধুনিক বাংলা গানকে কথা দিয়েই চেনেন ( খেয়াল করে দেখবেন বাঙালি কীভাবে গান মনে রাখে , "ওই যে সেই ওই গানটা 'তোমার কানের পাশটা বেগুনি' " ,আমিও এর মধ্যেই পরি) । কাজেই এরকম একটা জায়গায় দাঁড়িয়ে গানের সমালোচনাতেও যে কথাকেন্দ্রিক রাজনীতি এসে পুরো আকাশ অন্ধকার করে দেবে এইটাই তো স্বাভাবিক ! সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে সমালোচকরা সেই কথার রাজনীতি নিয়েই পরে থাকবেন । শ্রোতাও "জানে যে অমুক মানে এরকম কথা " । নতুন স্যাম্পল পরখ না করে রিজেক্ট করা কী খুব অসম্ভব মনে হচ্ছে টিম ?
  • Tim | 101.185.30.121 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৪:৪০657441
  • একক, না, হচ্ছেনা। বরং সমস্ত ভালো/মোটামুটি/মন্দ কাজকে যথোপযোগী সময় দিয়ে তারপর বিচার করা এই অল্প সময়ে অসম্ভব সেই সমস্যাটাই তো রেজিস্টার করলাম।

    আমি তোমার মিসোজিনি হলেও ভালো শিল্প হতেই পারে কথাটায় সাবস্ক্রাইব করি। বাংলা ও অন্যান্য ভাষায় তো বেশ কিছু কাজ হয়েছে যা পলিটিকালি, সোশ্যালি নানান গোলমেলে জিনিসে ভরা। তাতে সেগুলোর ভালো শিল্প হওয়া আটকায়নি।
    এবার কথার রাজনীতি। আমার কেমন মনে হয় একটা সময় বাংলা গানে সুরটাই আসল কথা ছিলো, এবং তখন লোকে সুর দিয়েই মনে রাখতেন। পুরোনো লোকজনকে দেখেছি গুনগুন করে সুর ভেঁজে গান আইডেন্টিফাই করতে। কিন্তু তখন সময় ও চর্চাটাও অন্যরকম ছিলো। বেশিরভাগ বাড়িতে লোকে গান গাইতো হারমোনিয়াম নিয়ে। এমনি হবি হিসেবে বা সবই মিলে সময় কাটানোর জন্য শনি-রবিবার। আমার কেমন মনে হয় এই চর্চার ধরণ বদলে যাওয়াটা প্লাস সময়ের অভাব এখন কথাসর্বস্ব আলোচনার দিকে নিয়ে এসেছে। তারোপর সুমন চাটুজ্জে ফেনোমেনা তো আছেই।
  • hu | 188.91.253.22 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৪:৫২657442
  • আমার মাঝে মাঝে ভয় হয় কোনদিন কেউ বলে বসবেন - পথের পাঁচালী একটি বর্জনীয় সাহিত্য কারন বইটিতে সর্বজয়া দুর্গাকে মারতে মারতে বলে - তোতে আর ওতে (অপুতে) অনেক তফাত, জানিস? আদতে তো গল্পের নায়ক একটি বালক, কোন বালিকা নয়। পলিটিক্যাল কারেক্টনেসের প্রতি এই প্রগাঢ় দায়বদ্ধতা কেন?
  • নেতাই | 169.245.48.2 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৪:৫৯657443
  • এমনিই
  • :) | 118.171.159.41 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৫:০১657444
  • কথার রাজনীতি এককের পছন্দ নয়, অথচ সুরের রাজনীতি পছন্দ !! শ্রোতাও জানে যে "অমুক মানে এরকম কথা " - এটা অপছন্দ হলে তমুক মানে সেরকম সুর এটাও অপছন্দ হওয়ার কথা। নয়? বাংলা গানে তো এককালে কথার বিন্দুমাত্র ভ্যারিয়েশন না রেখে তুমি যে আমার ওগো তুমি যে আমার কানে কানে শুধু একবার বলো তুমিই যে আমার ওগো তুমিইইই যে আমার এই মনোটোনাস কথাকাকলি স্রেফ সুরচচ্চড়ি ভর করে কালজয়ী হয়ে গেছে।

    উল্টোদিকে স্রেফ কথার জন্য গান শুনব না কেন যখন কথার জন্যে দিব্যি ফর্মার পর ফর্মা কবিতাপাঠ সম্ভব?

    এবার ব্যপার হল জঁর ধরে অপছন্দ করা - এই কারো জ্যাজ বা ব্লুজ পছন্দ নয়। কারো এসডি ঘরানা বা এ আর রহমান ঘরানা পছন্দ নয়, কারো জীবনানন্দ বা বিনয় মজুমদার পছন্দ নয়, কারো রূপঙ্করের বা লোপামুদ্রার বা মৌসুমী ভৌমিকের বা জোন বয়েজের বা প্রতুলের গলা শুনলেই হাগা পায়। তো কি আর করা যাবে, দীর্ঘশ্বাস ফেলবে কেউ কেউ, এইটুকুই।
  • Tim | 101.185.30.121 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৫:১৪657447
  • স্মাইলিকে ক দিলাম।

    গান নিয়ে পছন্দ অপছন্দের আলোচনা এলেই আমার পী-কা-স'র কথা মনে পড়ে আর গুরুভর্তি তাবৎ লোকের নিন্দেমন্দ মনে করে আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলি। শৌভ যা একজন সমব্যথী ছিলো, তা সেও তো আসেনা আর।
  • একক | 24.96.90.39 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৬:১০657448
  • টিম
    একা সুমন নন , এই কথা ও সুরকে পরিপূরক হতেই হবে এটা রবিবাবুর প্রেসক্রিপশন । মুস্কিল হলো উনি নিজে এটা করে উতরে গেলেও হোমটাস্ক টা খুব ভারী পরে গ্যাছে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে । মাস প্রডাকসনে দাঁড়িয়ে গালে হাত দিয়ে দিয়ে কথা ভেবে সময় গ্যাছে । আর সেই সঙ্গে কথা রাজনীতি ।
    কথা সে যতই গুরুত্বপূর্ণ হোক লম্বা দৌড়ে গান কে বহন করে সুর । হতেই পারে কোনো গান যখন প্রথম লেখা হয় তার কথা হাইলি মিসজিনিস্ট হিজিবিজি যা খুশি হতে পারে । সুরে প্রাণ থাকলে মানুষ আবার অন্য কথা বসিয়ে সেই গান গায় । সুর ধরে এগিয়ে যায় । বাংলা মিউসিশিয়ান রা জোর করে লিরিসিস্ট ।দরকার টা কী ।

    সুর কত লম্বা সময় গান কে বোয়ে নিয়ে যায় উদাহরণ দি । "ম্যারিস চাইল্ড" গানটি ক্রিশ্চান ভজন হিসেবে গাওয়া হয় । এটার সুর এসেছে "গ্রীনস্লিভস" থেকে । সেটা সিক্সটিন্থ সেন্চুরি তে এক অত্যাচারী রাজার লেখা যার পাঁচ ছজন বৌএর বেশিরভাগ কেই গলা কেটে হত্যা করা হয়েছিল রাজার আদেশে । এদেরই একজনের উদ্দেশ্যে লেখা কোর্টশিপ সং গ্রিনস্লিভ্স । সেই সময় সবুজ রং কামনা /লাস্ট বোঝাত । কোনো মহিলার জামার হাতায় ঘাসের সবুজ স্টেইন মানে সে খামারবাড়ির আড়ালে কোথাও সেক্স করে এসেছে ।

    তো এই গান পরবর্তীকালে পরলো হাতে । তারা মহানন্দে যিশুর জন্মগাথা বানিয়ে দিলো গানটা কে । মিউসিক বেঁচে গেল ।

    তারও পরবর্তী সময়ের প্রতিভারা পুরো কথাই বাদ দিয়ে শুধু সুর টা কে নিয়ে কাজ করলেন । নীচে দুটো রেকর্ড দিলুম ,শুনে দেখতে পারো ।

    এইখানটা তেই আমরা বারংবার গুটুলি পাকিয়ে ফেলছি । কথা একটা এমন রাজনীতি যেটাতে মিউসিয়ান সাবস্ক্রাইব করা জরুরি নয় । সেটা গীতিকার এর কাজ । সলিল পেরেছেন দুদিক সামলাতে ,সুমন কিছু গানে সামলেছেন কিন্তু মাস লেভেলে মিউসিয়ান সুরের জগতের লোক ।যে রাতদিন পাগলের মত ঘাপিয়ে বাজিয়ে যাবে । প্রতিটা কনসার্টে নতুন কিছু বের করে আনবে । তার ওপর এই কথার দৈত্য চেপে মহা ভজকট কেস হয়েছে । সেই কথার মানে কী বোঝাতে গিয়ে স্টেজে আরও কথা বলছে । এবার এই কথা রাজনীতি প্রাসঙ্গিকতা হারালেই গানের আয়ু শ্যাষ :/ সুরে মোনটনি থাকলে তাকে নিয়ে কাজ করা আর কথায় মনোতনি থাকলে তাকে নিয়ে কাজ করা এক নয় । কারণ কথার রাজনীতি একটা আলাদা আকাশ যেটা সুরকার দের জগৎ খুব লুসলি । এই লুস কাপলিং টাকে টাইট করে দিয়েই বিপত্তি ।

    এটা সিক্সটিন্থ সেঞ্চুরির।



    এটা ওই ক্রিসচিয়ান ভার্সন টা । কথা পুরো আলাদা ।

    https://www.youtube.com/watch?v=ক্ক৮সীব

    এটা শেফার এর বাজানো ফিঙ্গারস্টাইল। আলাদা লেভেল ।


    এটা তো গুরুদেব লোক ,রিচি ব্ল্যাকমোর :)



    মোত্সার্ট ও গ্রিনস্লিভ্স বাজিয়েছেন ।দিলুম না । টিপিকাল পপুলার মিউসিশিয়ান রা কেমন বাজাচ্ছেন সেইখানেই উদাহরণ সীমাবদ্ধ রাখবো বলে । এবার এরকম উদাহরণ পাশ্চাত্যে ভুরি ভুরি আছে । সবাই শুনেছেন । গুচ্ছ গুচ্ছ কেল্টিক,আইরিশ গান উঠে এসে পাগলের মত বাজিয়ে জনতাকে খেপিয়ে দিয়েছেন কুর্ট কোবেইনের মত জনপ্রিয় ঘরানার শিল্পীরা । হওয়াট ইস আওয়ার প্রবলেম ? :( আমার তো মনে হয় আগের যুগের যে গান গুলোকে আমরা চাঁদ ফুল তারার গান হিসেবে বর্জন করেছিলুম ওগুলোর বরং ভবিষ্যতে ভালো বাজিয়ের হাতে পরলে চেহারা খুলে যাওয়ার চান্স আছে । এখনকার এই কথামালা গানগুলোর কথারাজনীতি অপ্রাসঙ্গিক হলেই বিদায় ঘটবে ।

    তবে অতটাও নেগেটিভ নই :) কলকাতায় ভারতের প্রথম ক্লাসিকাল গীটার ফেস্টিভাল হচ্ছে । সেগোভিয়ার টুতেলেজে থাকা লোকজন এসে বাজাচ্ছেন । এখনকার হিন্দুস্থানী ক্লাসিকাল শিল্পীরাও সেই গুরুবাদের ঢপ ধরে বসে নেই । কাজেই বাঙালি আবার সুর নিয়ে মাতবে । সেদিন হয়ত গানের সমালোচনায় কথার বিশ্লেষণ এর অকারণ পীড়া সইতে হবেনা । উত্তরাধুনিক শরৎচাটুজ্যে থেকে রেহাই পাবো ।
  • একক | 24.96.90.39 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৬:২৩657449
  • ক্রিসচিয়ান টা লিংক ঘেঁটে গেসলো,আবার দিয়ে দিলুম ।তবে এটা ক্রিসমাসের সময় সর্বর্ত্র বাজে ।সবার শোনা ।

  • :) | 118.171.159.41 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৬:৫৪657450
  • একটু কনফুশন হচ্ছে। পাশ্চাত্য সুর পাশ্চত্যের শিল্পীরা গানে রি-ইউজ করলে এককের আপত্তি নেই, কিন্তু চন্দ্রবিন্দু বা বাংলার শিল্পীরা করলে আছে। এটা কেন?
  • একক | 24.96.90.39 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৭:২৬657451
  • কারণ টা আগে বলেছি । সিগনেচার নেই । শেফার আর ব্ল্যাকমোরের বাজনা দুটো শুনুন । শিল্পীর সিগনেচার কী জিনিস ক্লিয়ার হবে । অন্য গান থেকে সুর নেওয়া মানে তুলে বসিয়ে দেওয়া নয় । রিসেন্টলি বাংলায় সেটাই হচ্ছে । এই ইনফরমেশনের যুগে মানুষ অনেক সহজে আন্তর্জাতিক নামকরা শিলপী দের গান শুনতে পায় । টাফ কম্পিটিশন । সেখানে শুধু কথাচচ্চরি বানিয়ে কিছু ওই ভাষার শ্রোতার সাময়িক মন মজিয়ে লাভ নাই । বাজনায় সিগনেচার রাখতে হবে । সুরের নিজস্ব একটা ভাষা আছে ।আন্তর্জাতিক ভাষা । সেটাতে সিগনেচার রাখা জরুরি । মোদ্দা কথা ভালো বাজাতে হবে ।
  • aka | 34.96.239.132 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৮:১৩657452
  • আরে শুনুন একই জিনিষ বারেবারে গ্লোরিফিকেশনের মাধ্যমে এলে অসুবিধা হয়। যেমন এই মেয়ে দেখলেই মামনি সম্বোধন ইত্যাদি। তারমানে এই নয় যে আমি এখানে মামনি লিখলাম বলে আমাকেও মিসোজিনিস্ট বলবেন, তা নয়কো। এটা টিম ও হুকে বললাম।ঃ)
  • একক | 24.99.52.169 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৮:১৮657453
  • ও হ্যা ,আপনি মৌসুমী ভৌমিকের কথা বলেছেন । উনি-ওনারা এবং লন্ডনস্থিত আরও লোকগানের লোকজন কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছেন । প্রচুর ফোক ডকুমেন্টেশন করছেন । ভীষণ কাজের জিনিশ । খেয়াল করে দেখুন যে আইরিশ-কেল্টিক ফোকের সুরে দুনিয়ার লোক এখনো পাগল তাদের ডকুমেন্টেশন টা বেশ পুরনো ব্যান্ড গুলোর হাত ধরেই হয়েছে । যেমন ভ্যাসেলীন তুলে এনেছে কিছু কেল্টিক গান । কর ব্যান্ড কাজ করেছে আইরিশ নিয়ে । এগুলোর দাম আছে । ভ্যাসেলীন নিজে বিখ্যাত হয়নি কিন্তু কাজটুকু রয়ে গ্যাছে । যাঁরা এখনো গ্রামে গ্রামে রেকর্ডার সম্বল করে বাউল দের ঠেকে ধূলো মাখছেন তাঁদের খোঁচানোর দম বা দরকার কোনোটাই আমার নেই । মৌ ভৌ এর নিজের গান নিয়ে সেরকম আগ্রহ না জাগালেও ওনার গবেষণামূলক উদ্যোগের জন্যে কুর্নিশ থাকবে ।
  • Tim | 101.185.30.121 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৯:১৭657455
  • ব্যাক না, ব্যাপক
  • Tim | 101.185.30.121 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৯:১৭657454
  • শুনলাম। ফোকেও তো অনেক এরকম কাজ হয়েছে, না? পপুলার মিউজিশিয়ানদের কথায় একেবারে ক। ইউএস চার্টে আগে কোন ব্যাক টিউন শুনলে (সাধারণত এফেমে বাজতো) কৌতূহল হতো। তারপর দেখতাম (উইকিতে) অনেক গানই পুরোনো সুর বেস করে এবং নিজস্ব সিগনেচারসহ রিসাইক্ল করা।
    পুরোনো সুরগুলো নিয়ে মাঝে মাঝেই অন্যদের সাথে আমার তক্কাতক্কি হয়। আমার মতে নস্টালজিয়া ছাড়াই, কিছু সুর এমনিই বেশ ভালো বলেই এখনও ভালো লাগে।
  • Tim | 101.185.30.121 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৯:২০657456
  • আকা দা, ঃ-))
  • hu | 101.185.30.121 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৯:৩৩657458
  • গ্লোরিফিকেশন ঠিক না। তবে বিভূতিভূষন পড়তে গিয়ে বারে বারেই দেখতে পাওয়া যাবে ব্রাহ্মণের আলাদা সম্মান, মেয়ে সন্তানের প্রতি তাচ্ছিল্য এইসব পলিটিকালি ইনকারেক্ট জিনিস। খুব স্বাভাবিক ভাবেই এগুলো এসেছে। সময়টাই তো তখন এমন ছিল। এটা অস্বীকার করার জায়গা নেই যে ছোট ছেলে বা কিশোরদের মনোজগতের কথা সাহিত্যে বা ফিল্মে যত এসেছে তেমন ভাবে মেয়েদের কথা আসেনি। সত্যজিৎ রায় তো তাঁর কিশোরপাঠ্য কাহিনীতে নারী চরিত্রই রাখতেন না। আমরা মেয়েদের স্কুলে যখনই কোন ছোটদের নাটক করতে যেতম বেশির ভাগ সময়েই ছেলে সাজতে হত আমাদের। কারন মেয়েদের নিয়ে ততটা লেখা হয়নি। কিন্তু তার জন্য এই লেখকদের মিসোজিনিস্ট বলতে আমার মন সায় দেয় না। মেয়েদের কথা জানাতে গেলে মেয়েদের তো কলম ধরতে হবে। গুরুতেই খুব ভালো কিছু লেখা পড়েছি। দমদি লিখেছে, সোসেন লিখেছে, ট্যান লিখেছে। দমদির লেখা পড়তে গিয়ে তো মনে হয়নি কেন ছেলেদের দিক থেকে দেখা হল না! তাহলে চন্দ্রবিন্দুর গান শুনেই বা অভিযোগ করব কেন? "মামনি" কথাটা শুনতে আমারও ভালো লাগে না। কিন্তু চন্দ্রবিন্দুর বেশির ভাগ গানই মামনি ভাঙিয়ে লেখা হয়েছে এটা অতি বড় নিন্দুকেও বলতে পারে না। "জেনো উড়বই, তুমি ঠোঁটে নিও খড়কুটো" কে মিসোজিনি বলব নাকি পুরুষ লেখকের কলম থেকে আসা প্রেমের গান বলব সেটা শ্রোতার চয়েস। আমি শ্রোতা হিসেবে একে মিসোজিনি বলতে স্বচ্ছন্দ নই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট প্রতিক্রিয়া দিন