এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • জনৈক প্রবাসীর অনধিকার চর্চার কৈয়ফত

    bip
    অন্যান্য | ০২ জুন ২০১৫ | ২০২০৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • a | 213.219.201.58 | ০৪ জুন ২০১৫ ২১:৩১678994
  • যাক এস যে প্রবাসী এই টা বোঝা গেল ঃ)
  • lcm | 60.242.74.27 | ০৪ জুন ২০১৫ ২১:৩৬678995
  • বোঝো! এরকম তুলনা হয় নাকি, ব্যাঙ্গালোরের ইনফোসিস প্রিন্সিপ্যাল-এর স্যালারি বোয়েসি-আইডাহোর আলু কোম্পানির আইটি হেডের থেকে বেশি না কম, টাকা-ডলার কাটাকুটি করে।
  • lcm | 60.242.74.27 | ০৪ জুন ২০১৫ ২১:৪৫678996
  • সোমনাথ যেটা বলেছে সেটা নতুন বিদেশি স্টুডেন্টদের ক্ষেত্রে কমবেশি প্রযোজ্য - যে কোনো দেশে।
  • dc | 132.164.136.168 | ০৪ জুন ২০১৫ ২১:৫০678997
  • সোমনাথবাবুর পোস্ট পড়ে চোখ কপালে উঠে গেল! "রান্না করতে শেখা, লাঞ্চ প্যাক করা, রোববার গ্রসারি বাস ধরে চাল ফল কিনে টানতে টানতে আসা, " - এগুলো নাকি প্রত্যেকদিনের স্ট্রাগল!! আমি কোনকালে আমেরিকা যাইনি, কিন্তু অনেকদিন বাড়ির বাইরে নানান ছোটবড়ো শহরে কাটিয়েছি, তখন এই সবই তো করেছি! আর এসব করতে তো বেশ মজাই লাগতো! আর এছাড়াও রোববার করে জামাকাপড় কাচা, সকালে চা বানিয়ে খাওয়া - এদ্দিন তো জানতাম এগুলো সবাই ব্যাচেলর লাইফে এনজয় করে! অবশ্য এরকম কিছু ছেলেপুলেও হতো, ঘরে একেবারে জল গড়িয়ে পর্যন্ত খেতে জানেনা, রান্না করা তো দূরের কথা, রান্নাঘরে ঢুকলে মার চোখে জল এসে যেতো :d
  • pi | 233.176.1.74 | ০৪ জুন ২০১৫ ২১:৫২678998
  • সব কাজ নিজে করা সাম্যবাদ ?

    এটা অনেককে বলতে শুনেছি, আমেরিকায় সব কাজ নিজে করা হল সাম্যবাদ। আমার তা মনে হয়নি।বরং মনে হয়েছে, এই যে এধরণের কাজের শ্রমের মূল্য বেশি, যার জন্য লোকে টাকা বাঁচাতে নিজেরা করা প্রেফার করে, বা গ্র্যাড স্টুডেন্ট হলে করতে বাধ্য হয়, এটা বরং ভালো ব্যাপার। আর শ্রমের মর্যাদাও বেশি। সেটা সত্যি ভালো ব্যাপার। কিন্তু সাম্যবাদে সব কাজ নিজে করতে হবে বা সেই কারাকে ভাল কেন লাগাতে হবে বুঝিনি।
  • Arpan | 125.118.145.225 | ০৪ জুন ২০১৫ ২২:১৪678999
  • যাক, এলসিএমদার পোস্ট দেখে একটু বলভরসা এল।

    (ইচ্ছে করেই শুধু ভরসা লিখিনি)

    আমরা হলাম যাকে বলে সার্ভিস ইন্ডাস্ট্রির নিকষ গরীব সফো। অতএব প্রোডাক্ট কোংপানি নিয়ে কোন ভয়েস নাই। ঃ)
  • শ্রী সদা | 24.99.229.149 | ০৪ জুন ২০১৫ ২২:২২679000
  • হ্যাঁ এটা বুঝলাম S এর ধারণা নেই ভারতীয় সফটওয়ার ইন্ডাস্ট্রির সাম্প্রতিক হালচাল সম্পর্কে ঃ)
  • ranjan roy | 192.69.154.221 | ০৪ জুন ২০১৫ ২২:৪০679002
  • আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে।
    --অরণ্যের প্রবাদ।
  • lcm | 146.152.142.63 | ০৪ জুন ২০১৫ ২২:৪০679001
  • ফ্লিপকার্ট ব্যাঙ্গালোর


    আমাজন ইউএস
  • sm | 233.223.159.253 | ০৪ জুন ২০১৫ ২২:৪৯679005
  • গরীব যদি জন্মগত ভাবে মেধাবী হয়, তাহলে সেই গরীব ছেলেমেয়ের মেধা কীভাবে নার্চার হবে ? কারণ এই গরীব লোকজনের বেশিরভাগেরই পরিবেশ, আপব্রিঙ্গিং খুব খারাপ , তার মানে এখানে নার্চার হল না। আবার ভাল স্কুলে গিয়ে নার্চার হওয়া নিয়েও আপনার প্রবল আপত্তি কারণ আপনাদের মত লোকজনের সন্তানদের ভবিষ্যৎ সেই সঙ্গদোষে নষ্ট হবে। তো, এইসব মেধা র জন্য আপনার সিস্টেমটা আছোলা বাঁশ হচ্ছেনা?

    ---pi ,
    আপনার অপরের কয়েকটি লাইন লেখার মধ্যে অজস্র মনের মাধুরী রয়েছে। প্রথমত গরিব ছাত্র মেধাবী হতে কুনো বাঁধা নাই।
    সে ভালো/ মন্দ যেকোনো স্কুলে পড়তে পারে। কিন্তু তার ফ্যামিলি হিষ্টিরি যদি খারাপ হয় ( অর্থাত নেশাখোর পিতা/মাতা, ব্রোকেন ফ্যামিলি ইত্যাদি) তাহলে তাঁর সঙ্গে আমার ছেলে পড়লে, আমার বিপদ। তাঁর মেধা নার্চার হলো কিনা সে নিয়ে আমি কেন গবেষণা করতে যাব? যদি সে ছেলে ভালো হয়, তার সঙ্গে এসব ফালতু জিনিস জড়িয়ে না থাকে, তাহলে আপত্তি করব কেন? আমার ছেলের যেখানে বিপদ, আমি সেই স্কুল এড়িয়ে চলব। সিম্পুল।বারবার সোজা কথাটা ঘুরিয়ে দিচ্ছেন কেন?
    আর সিস্টেম টা আমার তৈরী নয়। মুড়ি মুড়কি মিশিয়ে যে শিক্ষার মান পড়ে যাচ্ছে; সে বিষয়ে আমার অন্তত কোনো দ্বিমত নাই।
    ---
    রঞ্জন বাবু, আপনি কি উত্তর পেলেন? যদি না পান তাহলে স্পষ্ট করে লিখুন; উত্তর দেবার চেষ্টা করব। গরিবের ছেলেকে বাঁশ মারছে গরিবী,ঈশ্বরের সাধ্য কি মিরাকেল দেখায়!
    --
    স্বর্নেন্দু,
    আমি পাই, এর সঙ্গে বৃটেনের স্কুল গুলোর কি হাল একটু আলোচনা করছিলাম। সত্যি কথা হলো, ওদেশে ড্রাগ,ব্রোকেন ফ্যামিলি,সিঙ্গল মাদার, টিন এজ প্রেগ্নান্সী এগুলো বিরাট সমস্যা। শিশুরাই সবচেয়ে বেশি এফেক্টেদ হয়।এই সব মা বাবারা সন্তানদের ভালো কেয়ার নিতেও পারে না। তাই এদের মেধা খুব দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়।ড্রপ আউট এর সংখ্যাও বেশি। এবং গরীব বা অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া ও বেকার অধ্যুষিত এলাকাতেই এইসব জিনিস বেশি দেখা যায়। আপনি অন্য কিছু জানলে বলুন।
    আর, মেধা, বুদ্ধি , ইন্টেলিজেন্স এগুলো কি অনেকটা জন্মগত নয় ভাবেন?
    আর এগুলো কে নার্চার না করলে পূর্ণ বিকাশ হয় না,সে সম্মন্ধে আপনার কি মত? নিজের ভাষায় লিখুন। অত লিংক দিলে খেলব না।
  • lcm | 146.152.142.63 | ০৪ জুন ২০১৫ ২২:৪৯679004
  • আসলে এটাও মার্কেট ইকনমির মার্কেটিং।

    আইআইএম থেকে ম্যানেজমেন্ট করলে বছরে এক কোটি টাকা মাইনে দিয়ে শুরু। সেটা কিন্তু হয়ত প্রতি ব্যাচে একজন বা দুজন।

    ব্যাঙ্গালোরে ৫০-৬০ লাখ টাকা মাইনে কোনো ব্যাপার না, সেটা হয়ত হাজারে দুজন।

    দিল্লিতে ৩-৪ কোটি টাকার নীচে কোনো ফ্ল্যাট নাই --

    এই সব আর কি
  • সে | ০৪ জুন ২০১৫ ২৩:১০679006
  • দুধেভাতে শুধু নয়, নিরাপত্তাও একটা বড়ো ব্যাপার। একটা জেনারেশান অর্থোপার্জনের লড়াই করে করে ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তারা সেই পার্সপেক্টিভ থেকে নিজের সন্তানের ওপরে সেই একই লড়াই চাপিয়ে দিতে না ও চাইতে পারে।
    এবার, দুটো অন্য কথা বলি।
    ইয়োরোপের বেশ কিছু দেশে সরকারি ইস্কুলে ভর্তি করবার ব্যাপারটা স্কুল ডিস্ট্রিক্টের ওপরে নির্ভর করে। অর্থাৎ বাসস্থানের নিকটতম স্কুলেই বাচ্চা পড়তে যেতে পারবে। বাসস্থান যদি একটু গরীবদের পাড়া হয়, তখন বড়োলোকদের পাড়ার ইস্কুলে বাচ্চাকে ভর্তি করা যাবে না। সেক্ষেত্রে বাড়ী পাল্টাতে হবে। সেটা খুব ঝামেলার এবং সবসময় বাড়ী পাওয়া ও তার ভাড়া অ্যাফোর্ড করা খুব মুশকিলের। মূলতঃ যেটা হয় সেটা হচ্ছে যে, গরীব এলাকার ইস্কুলে গরীব বাড়ীর ছেলেমেয়েরাই পড়তে আসে। শুধু অর্থনৈতিকভাবে অনগ্রসরই নয়, এক্ষেত্রে বাপ মায়েরা কেউই উচ্চশিক্ষিত নন। এঁরা, ছেলেমেয়েদের পড়াশুনো করাটায় খুব একটা গুরুত্ব দেন না অনেকেই (সবাই নয়)। এঁদের দৃষ্টিভঙ্গী হচ্ছে, ইস্কুলে পাঠানো বাধ্যতামূলক, তাই ইস্কুলে পাঠাচ্ছি, পাশ করে গেলে যাহোক তাহোক করে একটা কাজ জুটিয়ে নেবে। ইস্কুল পাশের পরে যদি উচ্চশিক্ষার জন্যে আরো পড়াতে হয়, সেই বছরগুলোয় ছেলেমেয়েদের খরচ এঁরা টানতে পারেন না, অনেকে চান ও না টানতে। এটা বাস্তব। ফলে বাচ্চারা গোড়া থেকেই উচ্চশিক্ষার জন্যে মোটিভেটেড থাকে না। বাড়ীতে সন্ধ্যেবেলায় পড়তে বসা, হোমওয়ার্ক করা, এসবের চল থাকে না। ইস্কুলে এরা পিছিয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে গোটা ক্লাসই খুব পিছিয়ে থাকে, অপেক্ষাকৃত বড়োলোক পাড়ার ইস্কুলের ক্লাসের চেয়ে। প্রাইমারী ইস্কুলের শেষে যখন হাইস্কুলে যাবার সময় হয়, দেখা যায় যে এই গরীব পাড়া ইস্কুলের বাচ্চারা গ্রামারস্কুলে যাবার জন্যে কোয়ালিফাই করে না। করলেও যৎসামান্য। অন্যদিকে বড়োলোক পাড়ায় যারা ইস্কুলে পড়েছে, তাদের মধ্যে থেকে এই কোয়ালিফাই করবার রেটটা অনেক হাই। এটা বাস্তব চিত্র।
    বড়োলোক পাড়া থেকে যেসব বাচ্চারা গ্রামার স্কুলে যাবার জন্যে কোয়ালিফাই করল না, তাদের বাপ মায়েরা তখন প্রাইভেট গ্রামারস্কুলে টিউশন ফি দিয়ে ভর্তি করান, যাতে সন্তান উচ্চশিক্ষা পায়, অন্ততঃ একটা স্কোপ থাকে। লাস্ট চান্স।
    গরীবপাড়ার বাচ্চারা মূলতঃ কারিগরি বিদ্যার স্ট্রীমে চলে যায়। তাতে, পড়াশুনোর চাপ কম, ক্লাস এইট থেকে ক্লাস কমে যায়, সপ্তাহে দু তিন দিন হাতে কলমে কাজ শেখে। ক্লিনিং, প্লাম্বিং, রঙের মিস্তিরি, ইলেকট্রিকের মিস্তিরি, রাজমিস্তিরির কাজ, ইত্যাদি ইত্যাদি। বাব মাও খুশি, কারন ক্লাস টেন পাশ করলেই এরা সব চাকরি পেয়ে যায়। সতেরো আঠারো বছর বয়স থেকে আর্থিকভাবে এরা স্বয়ম্ভর হয়ে যায়। বাপ মায়ের আর কোনো চাপ থাকে না।
    অন্যদিকে, যদি ইউনিভার্সিটিতে পড়তে যেত, তবে ২৩-২৪-২৫ বছর অবধি লেখাপড়া ও ভরণপোষনের খরচ জোগাতে হতো বাপমাকে। তার পরে সেই ছেলেমেয়ে পাশ করে উড়ে যাবে। গরীব বাপমায়ে সাত আট বছরের একস্ট্রা খরচ টানতে পারে না। আর টেনে কোনো লাভও নেই। ইউনিভার্সিটি পাশ করলেই যে চাকরি পাবে তার কোনো গ্যারান্টি নেই। বরং হাতে কলমের কাজে চাকরি পাওয়ার গ্যারান্টি বেশি। হয়ত বেতন আহামরি নয়, কিন্তু আর্থিকভাবে নিজের সন্তান স্বয়ম্ভর হচ্ছে, সেই দিকটা দেখতে চান এঁরা।
  • সে | ০৪ জুন ২০১৫ ২৩:৩৭679007
  • একটা দুটো ঘটনা বলি (যদিও অসংখ্য ঘটনা জানি, সব লিখলে পাতার পর পাতা লিখতে হবে)।
    ২০০৬-২০০৭ নাগাগ ইনফোসিসে চাকরি করতাম। খুব কম এমপ্লয়ী। একজন ভদ্রলোক এলেন ইন্ডিয়া থেকে। ম্যানেজার। আমায় জিগ্যেস করলেন, বেস্ট স্কুল কোনগুলো। সেভাবে কোনো বেস্ট স্কুল বা ওয়ার্স্ট স্কুল র‌্যাঙ্কিং নেই এদেশে। ওঁকে জানালাম যে বাচ্চাকে বাসস্থানের নিয়ারেস্ট স্কুলে ভর্তি করাতে হবে, অন্য কোনো অপশান নেই। উনি তাও, কোনটা বেস্ট স্কুল জানতে চান, সেই হিসেবে বাড়ী ভাড়া নেবেন। উনি জানতে চেয়েছিলেন, কোন প্রাইমারী স্কুলগুলো থেকে গ্রামার স্কুলে কোয়ালিফাই করবার রেট হায়েস্ট। গ্রামারস্কুলকে এখানে গিম্‌নাজিউম বলে। গিমনাজিউম এই ধরণের ডেটা দেবে না। ডেটা সিক্রেসী আছে। তখন স্থানীয় বন্ধুবান্ধব চেনাজানাদের সঙ্গে আলোচনা করে জানলাম আসল গল্পটা।
    আরেকটা ঘটনা। আমার জ্ঞাতি আত্মীয়। ভদ্রলোক গিমনাজিউমে পড়াশুনো করেছেন। স্ত্রী গ্রামের মেয়ে, তার এডুকেশন মিডিয়াম লেভেলের। একেবারে শ্রমিকের শিক্ষা নয়, আবার ইউনিভার্সিটিতেও কোয়ালিফাই করবার মতো নয়। মাঝারি শিক্ষা। কিন্তু হোয়াইট কলার জব করে। আমার আত্মীয়টি তার বস ছিলো একই অফিসে। সেখানেই প্রেম ও বিয়ে। তারপরে দুটি সন্তান। এরপরে আত্মীয়টির (ফিনান্স ডিরেক্টর ছিলেন এক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে) চাকরি চলে গেল। তারপরেই ডিভোর্স। বাচ্চারা মায়ের কাছে থাকে। মা চান না বাচ্চারা উচ্চশিক্ষা পাক।
    আরো একটা ঘটনা বলি।
    আমার মেয়ের বন্ধু। ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। চাকরিও করে পাশাপাশি। বাবা মা কেউ চাননি মেয়েরা (ওরা তিন বোন) উচ্চশিক্ষা পাক। মেয়েটি ক্লাস থ্রী অবধি পড়তে পারত না। বাপ মা কেউ বাড়িতে পড়াতে বসাতো না। শেষে ইস্কুলের এক শিক্ষিকা লক্ষ্য করেন যে ও আন্দাজে পড়ছে। অক্ষর পরিচয় ঠিক করে হয় নি। তিনিই নিজ দায়িত্বে মেয়েটাকে পড়াতে শেখান। এরপরে বাপমায়ের ডিভোর্স হয়ে যায়। মা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বয়ফ্রেন্ডের বাড়ী তিনসন্তান নিয়ে থাকতেন। আট বছরে ২০-২২ জন বয়ফ্রেন্ড বদল হয়। মেয়েটির ছোটো দুই বোনকে চাইল্ড কেয়ার থেকে নিয়ে গিয়েছিলো একাধিকবার। মেয়েটি গিমনাজিউমে যেতে পারে না। তারপরে, হাইস্কুলে পড়তে পড়তেই ওর মধ্যে জেদ তৈরী হয়। আবার পরীক্ষা দেয় গিমনাজিউমে ঢুকবার। পেরেও যায়। তখন বাড়ী থেকে আলাদা থেকে চাকরি করে করে ইউনিভার্সিটিতে পড়ছে। মারাত্মক কিছু ব্রিলিয়ান্ট নয়। কিন্তু চেষ্টা আছে। ইচ্ছে আছে। অন্য বোনেরা হাতে কলমের কাজ শিখেছে/শিখছে। তারাও খুশি, ও ও খুশি। সবাই আর্থিকভাবে স্বয়ম্ভর। মা বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে থাকেন। বাবা নতুন স্ত্রীর সঙ্গে। ক্রীস্টমাসে দেখা হয়। চুকে গেল।
  • Arpan | 125.118.145.225 | ০৪ জুন ২০১৫ ২৩:৪২679008
  • দিল্লি জানি না, তবে বম্বেতে সত্যি ঐ দামের নিচে ফ্ল্যাট নাই।

    আর ন্যাড়াদা তো বাড়ি-টাড়ির কথা বলল। গরীব লোকেরা ঘেটো বানিয়ে ফ্ল্যাটবাড়িতে থাকে।
  • ranjan roy | 192.69.154.221 | ০৪ জুন ২০১৫ ২৩:৪৪679009
  • সলিড দিয়েছেন 'সে'।

    আসলে পলিটিক্যালি বা ইডিওলজিক্যালি একটা ভিউ নেওয়া এক কথা, কিন্তু তার খাতিরেই সরেজমিনে যা হচ্ছে তা স্বীকার না করে কল্পস্বর্গের প্ল্যানিং করলে সেটা অবাস্তব হবে, ফলে সমস্যার সমাধান হবে না।
    তবে সেই ডেটা থেকে sm এর স্ট্যান্ড , যে সম্পন্ন/এলিট/শিক্ষিত ঘরের ছেলেমেয়েদের আলাদা থাকাই ভাল--- বহুচর্চিত উচ্চবর্গীয় দৃষ্টিকোণ। sm সৎ মানুষ, তাই যা বিশ্বাস করেন মুখে তাই স্পষ্ট করে বলেছেন।
    হিপোক্রিট লোকজন বাচ্চাদের ক্রীম দ্য লা ক্রীম করে বড় করবে আর আলুচোনায় বলবে সবাই সমান।
  • সে | ০৪ জুন ২০১৫ ২৩:৫৯679010
  • হ্যাঁ রঞ্জনদা। আমার মেয়েও ঐরকম একটা স্কুলে ভর্তি হয়েছিলো যখন ফ্রেঞ্চ পার্টে থাকতে গেলাম। ক্লাস সেভেন। লোজ্যান শহরে বাড়ী পাইনি। ছিলাম পাশের শহরতলী রনো তে। বাড়ীর নিকটতম ইস্কুল কলেজ দু লেমা থেকে চিঠি এলো, অবিলম্বে ভর্তি করাতে হবে। সেই ইস্কুলে ওর ক্লাসে যারা পড়ত, অধিকাংশই রিফিউজি, দীর্ঘকাল বইপত্তরের সঙ্গে সম্পর্ক নেই। লিখতে পড়তে পারে খুব কম। ক্লাসে সবসময় ফাইটিং হচ্ছে ছেলেদের মধ্যে। মেয়েরা প্রেমিক খুঁজছে কি সাজগোজে ব্যস্ত। টানা দু সপ্তাহ ঐ স্কুলে পড়েছিলো আমার মেয়ে। বিভীষিকাময় ক্লাসরুম।
  • sswarnendu | 198.154.74.31 | ০৫ জুন ২০১৫ ০০:০৩679011
  • sm,
    মিনিট ও বলে গেলাম,তাও হল না? 9 min 30 seconds থেকে 5 min দেখলেই পেতেন....
    লেখার সময় নেই বলেই দিলাম, যাগগে, লিখব, তবে দেরি হবে হয়ত...
  • | 183.17.193.253 | ০৫ জুন ২০১৫ ০০:০৯679012
  • আমেরিকাও একইরকম। কোনো স্কুল ডিস্ট্রিক্টে ওপেন এনরোলমেন্ট থাকলে সেখানে অন্যজায়গার ছেলেমেয়েরাও পড়তে পারে( আসন সংখ্যা সীমিত)।পাবলিক স্কুলের ক্ষেত্রে যে যেখানে থাকে, সেখানেই পড়তে হয়। ভালো ডিস্ট্রিক্টে বাড়ির দাম অনেক বেশি,বাড়িভাড়া চড়া, ট্যাক্স ( সিটি ট্যাক্স সহ)সবকিছুই বেশি। স্কুলের মানও ভালো।সেই স্কুল থেকে ছেলেমেয়েরা ভালো ফলও করে। বড় গ্র্যান্ট পায়।
    একেবারে স্পষ্ট খালিচোখে বিভাজনটা দেখা যায়।
    শুনতে খারাপ লাগলেও ভালোটা আমরা সবাই চাই, নিজের সন্তানের জন্যে তো অবশ্যই চাই।
  • সে | ০৫ জুন ২০১৫ ০০:১৫679013
  • একদম ঠিককথা ম।
  • 4z | 208.231.20.20 | ০৫ জুন ২০১৫ ০০:১৮679015
  • ক। কানাডাতেও সেম সিস্টেম।
  • | 183.17.193.253 | ০৫ জুন ২০১৫ ০০:২৬679016
  • আরেকটা জিনিসও আছে। প্রাইভেট স্কুল। অনেকেই মোটা মাইনে দিয়ে সেখানে ছেলেমেয়েকে পড়ায়- খারাপ স্কুল ডিস্ট্রিক্টের কমদামের(একই বাড়ি, কিন্তু কম দাম) বাড়িতে থাকে,কিম্বা ভালো ডিস্ট্রিক্টে অ্যাপার্টমেন্টে থাকে,বাড়ি কেনে না।
    গড়পড়তা মধ্যবিত্ত আমেরিকান ছেলেমেয়ের খেলা,গানবাজনার সঙ্গে ভালো লেখাপড়াও আশা করে। ভারতীয়দের সঙ্গে খুব একটা তফাত দেখিনা।
  • একক | 24.99.184.59 | ০৫ জুন ২০১৫ ০০:৩৯679017
  • স্কুলে কিরকম স্টুডেন্ট ক্রাউড আসছে এটা মাঝারি মানের ছাত্রদের পক্ষে যথেষ্ট ম্যাটার করে । যারা সেলফ মোটিভেটেড তাদের কথা আলাদা । আমার কাছে এই মেধা শব্দটার মানে একটাই ,সেলফ মোটিভেটেড স্টুডেন্ট ;যেটা আমরা মানে মাঝারি মানের ছাত্ররা কোনকালেই ছিলুম না ।জাস্ট একটা ক্রাউড ছিল বলে বেড়িয়ে গেছি ।

    ছাত্ররাই স্কুল কে তৈরী করে । স্কুল একটা ভার্চুয়াল কন্টেনার মাত্র । কিছু ভালো স্টুডেন্ট যারা বেটার এডুকেশনাল ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসেছে তারা ক্রমাগত টিচার কে ক্রস কোয়েস্চেন করে যেত । ফলস্বরূপ বেটার সেসনস । কত টিচার পড়ানো শুরু করে টিঁকতে পারেননি । আমার এক বন্ধু সঞ্জীব কে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেছিলুম এবং কোনো ইয়ার্কি করে নয় শালা একটা বিকট দুর্ভেদ্য অঙ্কের পরীক্ষায় একশোয় একশো পেয়েছিল ! এই ক্রাউড টা একটা নেইবারহুড এর স্কুল প্রভাইড করেনা ।

    কাজেই বাইরে থেকে বেটার টিচার ,বেটার ইকুইপমেন্টস বা দশটা এক্সট্রা বেঞ্চি প্রভাইড করলে লোকের মেধা বেড়ে জাবে এমন না । মিক্সড সোসাইটি ক্রিয়েট করতে হবে যেখানে বেটার ব্যাকগ্রাউন্ডের ছেলেমেয়ে আরও বেশি আসে । সেটাই মেধার মিক্সিং ।কিছু সেলফ মোটিভেটেড স্টুডেন্ট গোটা ব্যাচ টা এগিয়ে নিয়ে যায় । এর বাইরে কোনো "প্রভাব" নিয়ে মাথা ঘামাবার প্রয়োজন বোধ করিনা । "আদর্শ ফ্যামিলি" র অনেক উদাহরণ দেখা আছে । আখেরে বাল হয়েছেটা কী ওরা আমাদের খানকির ছেলে বলা শিখিয়েছে আর আমরা ওদের বাস্টার্ড । ওনিয়ে এত হ্যাজের কিছু নেই ।শিক্ষিত পয়সাওয়ালা লোক চাগ্রিসুত্রে যেখানে থাকবে এবং সেখানকার স্কুল সিস্টেম কে প্রেসার দিতে থাকবে সেখানে সিস্টেম বেটার হবে । মিক্সিং দরকার । গ্রামে বেশি বেশি করে ।

    মিক্সিং টা দরকার বলেই ইন্দাস্ত্রিয়াল টাউনশিপ ছড়িয়ে পরা দরকার । এই শহরের মধ্যে গোল্লা না পাকিয়ে । গ্রামের স্কুল আপনি ভালো হবে । অন্তত একঘন্টা বাসজার্নি করেও একটা ভালো স্কুল তো পাবে ।দেখুন আপনাদের গোলগাল চাষীভাই মডেলে সেটা কিভাবে ফিট করে ।
  • সে | ০৫ জুন ২০১৫ ০০:৫৫679018
  • এদেশের ইউনিভার্সিটি এডুকেশন নিয়ে দুটো পয়সা দিয়ে যাচ্ছি।
    গ্রামার স্কুল থেকে বেরোলে (সব সাবজেক্টে পাশ না করলেও চলবে, একটা দুটোয় ফেল থাকলেও চলবে) ঐ সার্টিফিকেটটা হচ্ছে এন্ট্রি কার্ড টু এনি ইউনিভার্সিটি, এনি ডিসিপ্লিন। একমাত্র ব্যতিক্রম ডাক্তারী। তাও ফ্রেঞ্চ পার্টে ডাক্তারীর জন্যে কোনো আলাদা এন্ট্রান্স পরীক্ষা নেই। আছে জুরিখে ও বের্ণে। সম্ভবত বাসেলেও। এই এন্ট্রি পরীক্ষা হচ্ছে আই কিউ টেস্ট। সম্পূর্ণভাবে হিউম্যানিটিজ এর স্ট্রীমের ছাত্রও ডাক্তারীতে বা ইঞ্জীনীয়ারিং পড়তে পারে। কোনো বাধা নেই। কিন্তু কাহানি মেঁ একটু টুইস্ট আছে। সেটা হচ্ছে ইকোনমিক্সে। এটা সবচেয়ে দামী স্ট্রীম। পরবর্তীকালে এই স্ট্রীমের লোকেরাই টাকা পয়সা কন্ট্রোল করে। ইকোনমিক্সে সবাই ঢুকলেও, প্রথম বর্ষের শেষে একশো দেড়শো জন কে রেখে বাকীদের ছেঁটে দেয়। একটা পরীক্ষা হয়, পরীক্ষাটা স্বচ্ছ নয়। ওপেন সিক্রেট। এইটা কন্ট্রোল করে বড়ো বড়ো ফাইনানশিয়াল অর্গ্যানাইজেশন। ব্যাঙ্ক। যেমন ইউবিয়েস, ক্রেডিসুইস, ইঃ। ব্যাঙ্কের বড়োকর্তাদের চেনাজানা আত্মীয় বন্ধু পেয়ারের লোকেদের ক্যান্ডিডেটরাই প্রথম বছরের শেষের ঐ পরীক্ষায় উৎরোয়। তা তাদের মেধা উচ্চ মধ্য নিম্ন যা ই হোক না কেন। এই নিয়ে প্রচুর ঝড় বয়েছে, আখেরে কোনো সুরাহা হয় নি, কারণ ইউনিভার্সিটিগুলোর ফান্ডিং এ একটা বড়ো ভূমিকা আছে ওদের। তাই ওরা অনেক কিছু কন্ট্রোল করে। এই কেলেঙ্কারীর পর্দা হয়ত কোনোদিনো ফঁস হবে না।
  • | 183.17.193.253 | ০৫ জুন ২০১৫ ০১:০৫679019
  • যে সেলফ মোটিভেটেট,সে রোজ যদি দেখে ক্লাশরুমের বাকিরা দুটো লাইনও ঠিকমত পড়তে পারে না- তাইলে সে সবাইকে মোটিভেট করে পড়তে শেখালে খুবই ভালো হয়। তবে ঐ সময়,সুযোগ নাও থাকতে পারে -আর দুটো জিনিস হতেও পারে, নিজেকে বাঁশবনে শেয়ালরাজা ভেবে আনন্দে বগল বাজাতে পারে আবার খুব সহজেই দলে ভিড়ে যেতে পারে।কোনোটাই খুব একটা ভালো কাজ নয়।

    যাক গে, এখানে যেহেতু সেই সুযোগ নেই।তাই গ্রাম দিয়ে শহর ঘেরার পরিকল্পনায় অংশ নিতে পারলাম না;)
  • pi | 37.62.157.45 | ০৫ জুন ২০১৫ ০১:১০679020
  • কোনটা আমার মনের মাধুরী বলুন তো ?

    আপনি ই বলেছেন, সন্তানের জন্য মুড়ি মেধা ও মুড়কি মেধার মিক্সিং এ আপনার আপত্তি আছে।
    মুড়ি ইকনমিক ব্যাকগ্রাউণ্ড আর মুড়কি ইকনমিক ব্যাকগ্রাউণ্ডের মিক্সিং এ আপনার আপত্তি আছে।
    কারণ ইকনমকি ব্যাকগ্রাউণ্ডের সাথে বাড়ির পরিবেশ আর তার সাথে ভালো হওয়ার কোরিলেশন আছে।

    আর গরীবের মেধা নিয়ে বক্তব্যতে কী ফ্যালাসি আছে, আগেও বলেছি, আরেকবার পড়লে হয়তো দেখতে পাবেন।

    যা বুঝলাম, ইউ কে তে নেইবারহুড পাব্লিক স্কুল হলে এই মিক্সিং টা হয়ে যায়, তাই ছেলেমেয়েদের জন্য মনে করছেন আছোলা বাঁশ, আমেরিকা ও আরো কিছু জায়গায় হয় না, কারণ নেইবারহুড টাই সেগ্রিগেটেড, তাই সেটা ছেলেমেয়ের জন্যে ভালো ব্যবস্থা।

    যাহোক, সবার যার যা মতামত তো থাকবেই। আমি মনে করি মিক্সিং ভালো, আমার সন্তানের জন্য হলেও ভালো।
  • pi | 37.62.157.45 | ০৫ জুন ২০১৫ ০১:২২679021
  • কেউ জন্মগত ভাবে মুড়ির দরের মেধাবী এবং/অথবা মুড়ির মত ভালো পরিবেশ থেকে ভাল সহবত ইঃ শিখে এসেছে, এরকম কারুর সাথে সেরকম সব দিক দিয়ে মুড়ি ক্লাসের ছেলেপুলেরই থাকা দরকার, মুড়কি মেধাবী বা মুড়কি ব্যাকগ্রাউণ্ডের ছেলেপুলের সাথে মিশলে , সেটা মুড়ি মুড়কি দুজনের জন্যই ভালো মনে করি। মুড়ি আমার ছেলেপিলে হলেও। আর আমার মনে হয়, স্কুলের দায়িত্ব এটা দেখা, এনশিওর করা, যার যেটা ভাল সেটা অন্যদের মধ্যে যেন ছড়িয়ে পড়ে।
  • একক | 24.99.128.157 | ০৫ জুন ২০১৫ ০১:২৭679022
  • সম্পূর্ণ উল্টো বার্তা গ্যালো । মোটামুটি চল্লিশ জনের ক্লাসে তিন জন ওরকম পাবলিক থাকলে তাকে দিয়ে একটা আঠেরো কুড়ির প্রতিযোগি ক্রাউড হয় বাকীটা মাঝারি । একজনের কম্ম সবাইকে মোটিভেট করা এরকম দাবি করিনি , তারা নিজেদের স্বার্থেই ভালো রেসাল্ট করে ,বেটার পড়ানো চায় ।টিচার ভুল পরালে তাদের গার্জেন রা রিপোর্ট করে । সেলফ মোটিভেটেড স্টুডেন্ট দের পারফরম্যান্স টা মতিভেতিং ফ্যাক্টর । একজন দিয়ে সেটা হলে তো শহরের কর্পোরেশন ইস্কুলে ভর্তি করার বুদ্ধি দিতুম :) দিচ্ছিনা । কারণ ওখানে ওই আপনি যেটা বললেন সেটাই হবে । গোটা স্কুলে একাই "ভালো ছেলে"। ফলাফল নাথিং ।

    ইন্দাস্ত্রিয়াল টাউনশিপ ছড়ালে সেখানকার শিক্ষিত লোকদের চাপেই স্কুল বেটার হবে । সেলফ মোটিভেটেড স্টুডেন্ট পুল ও আসবে ওখান থেকেই। মিক্সিং ফর বেটার । গ্রামকে বুটিক বানিয়ে রেখে তো লাভ নেই । ভালো টিচার জান না ভালো ডাক্তার জান না যাবেন কেন মাইনে ,লাইফস্টাইল বেসিক রিকয়ারমেন্ট ফুলফিল না করলে ?

    জাগ্গেজক ,কাজে চেপ্টে আচি ।এট্টু হেজিয়ে গেলুম । :)
  • | 183.17.193.253 | ০৫ জুন ২০১৫ ০১:৪৭679023
  • আমার মত যারা মফঃস্বলে র ' তথাকথিত' ভালো স্কুলে পড়েছে- তাদের প্রত্যেকের স্কুলে সব ক্লাশে দুতিনজন ভালো ছাত্রী থাকতো। তারা ভালো রেজাল্ট করতো, কিছুরা মাঝারি আর বাকিরা আরেকটু খারাপ। স্কুলের রেজাল্টে গুণগত কোনো স্পেশ্যাল পরিবর্তন দেখিনি,মানে আদানপ্রদানে স্কুল খুব সমৃদ্ধ হয়েছে বলে মনে হয়নি। স্কুল একটা নির্দিষ্ট মান ধরে রেখেছে বছরের পর বছর।কোনোবার একটু ভালো হয়েছে,কোনোবার একটু খারাপ, বরং কিছু মেয়ে যারা আমাদের স্কুল ছেড়ে বেথুনে কিম্বা সারদায় গেছে তারা বেটার করেছে- নো ডাউট ওখানে মোটিভেট করার বা মোটিভেটেড হওয়ার বেশি কারণ ছিলোঃ)
  • S | 139.115.2.75 | ০৫ জুন ২০১৫ ০৩:৫২679024
  • @a আমি এই কদিন হলাম প্রবাসী। আমি S আর আরেকজন S আলাদা। অতএব।

    সদাবাবু, লসাগুর লিন্ক দেখলে বোঝা যাচ্ছে যে মাইনে কত। কত জন ৫০ লাখের বেশি পাচ্ছে? আমি ঐ লাইন থেকে অনেক্দিন হোলো বেড়িয়ে এসেছি। কিন্তু কেউ যদি বলেন যে ব্যাঙ্গালোরে ৫০ লাখ মাইনে পাওয়া জল ভাত তাইলে বলবো যে তিনি লুরুতে থেকে ঐ ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেও বোধয় ধারনা নেই।

    ২০ বছরের বেশি টেকনলজিতে এক্সপি আছে, কোনো দুর্মুল্য টেকনজিতে ভালো দক্ষতা আছে, ভালো ডোমেন নলেজ আছে, ক্লায়েন্ট হ্যান্ডলিঙ্গ আর পিপল স্কিল আছে এমন লোক ৫০ লাখ পেতেই পারে। কিন্তু এইখানে কেউ কেউ লিখেছেন যে ৩ বছরের এক্সপিতে লোকে ৫০ লাখ নামাচ্ছে। এইটা যাস্ট সম্ভব নয়। কারণ আমি এই কোম্পানি গুলোতে কাজ না করলেও এদের ফাইনান্সিয়াল টা খুব ভালো বুঝি আর কস্ট স্ট্রাকচারটাও জানি।
  • S | 139.115.2.75 | ০৫ জুন ২০১৫ ০৩:৫৯679026
  • আর যেকোনো বিজনেস কলেজের যে স্যালারি ডেটা যায় সেইটা যে কি মারাত্মক রকমের ইনফ্লেটেড কি বলবো? এইসব কথা খোলা পাতায় বেশি লেখা যায় না।

    গুগল আমেরিকার বেস্ট ইউনি থেকে কম্পু পিএইচডি নেয় ১৩০০০০ এ। আর টিওআই এর খবর দেখলে মনে হয় আইআইটি থেকে বিটেক করে বেড়োলেই তারা ২ লক্ষ ডলার দিচ্ছে।

    আইআইএম থেকে যারা ১-১।৫ কোটির মাইনে পায় সেগুলো সাধারণতঃ বিদেশে ইনভেস্টমেন্ট ব্যান্কে। ম্যানহ্যাটনে ২ লক্ষ কস্ট টু কোম্পানির চাক্রি মানে যে আসলে কতটুকু হাতে আসবে সেইটা আমি আপনি হিসেব করে বলতে পারবোনা। তাছাড়া এইসব কোম্পানিতে সপ্তাহে ৯০-১০০ ঘন্টা অফিসে কাটাতে হয়। ফলে কাছাকাছি বাড়ি ভাড়া নিতে হয় - যার রেন্ট দিতে হয় ম্যানহাটন ডলারে। অতএব ওয়েজ রেট ইজ নট মাচ। আর ডেন্জারাস ডিমান্ডিঙ্গ জব।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন