এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির আন্দোলনের ইতিবৃত্ত

    htar91
    অন্যান্য | ২৪ আগস্ট ২০১৫ | ২৩৩৩৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Du | 107.79.230.34 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২০:২৯685741
  • হাতে করে চেক দেওয়া - পিওর ধান্দাবাজির মোটামুটি বেশ উজ্জ্বল ছবি। লিখ্তে গিয়ে খেয়াল হল - পিওর অনেস্ট ধান্দাবাজ -- এইটাই বোধ হয় ইস্ট জর্জিয়ার ব্যপার্টা।
  • h | 213.132.214.155 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২০:৩৯685742
  • আমাদের দেশে এই ক্লায়েন্ট পেট্রোন রিলেশনশিপ টা আর যাছে না, এখন তার সংগে জুড়েছে 'নেটওয়ার্কিং'। কোনো ট্রান্সপেরেন্ট প্রসেস নাই। সরকারি প্রসেস এ ভ্যাপম, তো প্রাইভেট সেকটরে প্রসেস ই নাই, গোটাটাই নেটওয়ার্কিং , মানে বেসিকালি একটা মেথড অফ একস্লুসন।

    স্লা একটা এত বড় ইনস্টিটিউশন, সেটাকে ইলেকশনের আগে অব্দি ওয়েট করতে হচ্ছে, মুখ্যমন্ত্রী কে নেমন্তন্ন করে ফান্ড পেতে হচ্ছে। মানে এতে আমি ডঃ লোহিয়াকে কে দোষ দেব না মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি কে দোষ দেব বুঝতে পারছি না। যদিও মমতা ব্যানার্জি আমার মনে হয় না কখনো স্পেসিফিকালি ফোনে জানিয়েছেন, অ্যাই আমাকে সাষ্টাংগ না দিলে একটা চেক দোবো না। তেল মারা টা কারো কারো অভ্যেশ।
  • aka | 34.96.239.132 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২০:৪১685743
  • এই ছবিটা দেখে আদৌ আমার সাষ্টাঙ্গে প্রণাম বলে মনে হল না।
  • তাপস | 122.79.37.73 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২১:০০685744
  • হানু ফাটায়ে দিসে।
  • sm | 233.223.159.253 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২১:১৩685745
  • অনুরাধা তাঁর ইন্সটির জন্য চেক নিয়েছে। নিজের জন্য তো নেয় নি। এতে অপরাধের কি আছে? আর মুখ্য মন্ত্রী কে আমন্ত্রণ করলেও কি দোষের আছে? আমাদের দেশে তো এই ই পলিসি। পব তে এইমস এর জন্য কত কোটি দেওয়া হবে, সেতো গুলাম নবী বার কয়েক এসে ঘোষণা করে গেছে। মেডিক্যাল কলেজের উন্নতিতে ১০০ কোটি দেওয়া হবে তাও বলে গেছে। তাতে কি হলো?
    মোদী তো দিন কয়েক আগে নিলামের মতন করে বিহারের প্যাকেজ ঘোষণা করলো।
    আর কে কাকে কি ভাবে অভিবাদন করবে; সেটা তাঁর নিজস্ব ব্যাপার। এতে করে যদি তেল মারা হয় তো হলো। তাঁর জন্য ঘেরাও এর কি দরকার?
  • lcm | 60.242.74.27 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২১:৪২685746
  • হানু টু দ্য পয়েন্ট।

    ফেডারেল/স্টেট ফান্ডিং লক করার জন্য এদিককার পাবলিক ইউনিগুলো ( UT, SUNY,UC... ) কি না করে। সরকারি ফান্ডিং ছাড়াও প্রাইভেট ফান্ড রেইজিং, এন্‌ডাওমেন্ট, ক্রাউড ফান্ডিং -- এইসব এফোর্ট কনটিনিউয়াসলি চলছে, সরকারি ইউনিতেও।

    এই যে অনুরাধা সরকারি চেক নেবার সময় বাও করেছেন এসব কোনো বিগ ডিল না। অন্য রাজ্যে তো নয়ই। জয়াললিতা পিএইচডি নিয়েছিল মাদ্রাজ ইউনিভার্সিটি থেকে, বিনিময়ে বোধহয় বাগান করে দিয়েছিল।

    তবে কি, এই সব বাঙালীদের একটু আছে -- বুদ্ধবাবু রতন টাটা-র সাথে গদগদ হয়ে হ্যান্ডশেক করেছেন, অনুরাধা চেক নিয়ে মমতার সামনে বাও ডাউন করেছেন --- তাতে করে মান-সম্মান সব ধুলোয় মিশে যাচ্ছে, পুঁজির সামনে, ক্ষমতার সামনে মাথা নত ... ... ইত্যাদি, ইত্যাদি... এই সব আবেগ, সেন্টিমেন্ট দিয়ে যে ল্যাবের ফুটো ছাদ সারানো যাবে না সে সবাই জানে। বা, কলেজ স্ট্রিটের পুঁচকি লোকেশন যে একটি ইউনি চালানোর পক্ষে যথেষ্ট নয়, অন্য জায়গা চাই, আর কে না জানে জায়গার খুব অভাব পশ্চিমবঙ্গে।
  • quark | 122.79.35.62 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২১:৫১685747
  • সেন্টার অব এক্সেলেন্স হ'তে চাইলে সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি হ'য়ে, সেন্ট্রাল ফান্ড নিয়ে এগিয়ে যাওয়াই যুক্তিযুক্ত কাজ হ'ত। অন্যদিকে রাজ্য সরকারের যদি এত টাকা অন্য ধুঁকে চলা কলেজ/ইউনিকে দিতে বাধা কোথায়? নাকি সেখানে এমন ঝলমলে প্রচার পাওয়া যায় না।
  • lcm | 60.242.74.27 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২১:৫২685748
  • ঠিক কথা, স্টেট ফান্ডিং থেকে বেরিয়ে আসা উচিত, সেন্ট্রাল ফান্ডিং-এ যাওয়া উচিত, টাকাপয়সাও বাড়ে, লোকাল লোকজনের ইন্টারাপশনও কমে।
  • PT | 213.110.246.22 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২১:৫৪685750
  • "একটা দল মূলতঃ জবলেস গ্রোথ এর আমলে উঠে এসেছে"

    যুক্তি-তক্ক-গপ্প ছবির একটি দৃশ্যে সংস্কৃত ভাষায় বিজনের একটা লম্বা বক্তৃতার পরে ঋত্বিক বিজনকে জিগান, "মারে মা কইতে পার না"?

    তো এত রাখ ঢাক না করে বললেই হত যে এটা মূলতঃ লুম্পেনদের দল। "ভালো ভালো" ছেলে মেয়েরা সৌগত রায়ের মত পেছনের সারিতে। আর দলের লুম্পেনত্ব এত গভীর ও নিবিড় যে সেই দলের কাউকে অর্থমন্ত্রী বানানো যায় না। এক বহিরাগতকে ধরে আনতে হয়। তার চাইতেও বড় কথা এক নাট্যকার, যিনি তিন টাকা ছয় আনার রাজনীতিবিদ, তাঁকে শিক্ষামন্ত্রী বানাতে হয়। তিনি অজানা কারণে রণে ভঙ্গ দিলে যাঁকে শিক্ষার দায়িত্ব দেওয়া হয় তিনি আদৌ "শিক্ষা" ব্যাপারাটি বোঝেন কিনা তাতে গভীর সন্দেহ।

    বিরোধী থাকাকালীন নানাবিধ তাত্বিকতা চলে। কিন্তু ক্ষমতায় এসে এইসব ফাঁকা তত্ব দিয়ে রাজ্য চালানো সমস্যার। অন্ততঃ শিক্ষাক্ষেত্রে এই ফাঁকটা খুবই চোখে পড়ছে আর এই সব কারণেই পব-র শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত বিপজ্জনক অবস্থায় এসে পোঁছেছে।
  • h | 213.99.211.19 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২২:২৮685751
  • আমি দুটো জিনিস ই অপসন্দ করি। সেই দৃষ্টিভঙ্গী থেকেই বলেছি।

    একটা হল, পার্সোনাল টাচের নামে প্রসেস এর বারোটা। এবং এটা হয় বলেই অসহ্য বাজে অবস্থা এডুকেশন এর। ইউনি তৈরীর নিয়ম কি। একটা আইন আনবে যে ইউনি করতে চায় সেই সরকার, কেন্দ্র বা রাজ্য। তার পরে তার বাজেট অ্যালোকেশন দেখাবে, আর অন্য রেভিনিউ সোর্স এর জন্য প্ল্যান করবে। আর আমাদের ফেডেRাল স্ট্রাকচারে, প্রতিটি বাজেটারি ঘোষণার জন্য প্র্যাকটিকালি মিনিস্ট্রি এবং নীতি আয়োগ এর প্রি-অ্যাপ্রোভাল লাগবে। আর বাকি ফান্ডিং হবে প্রোজেক্ট স্পেসিফিক। হতেই পারে ইউনেস্কো বেকার ল্যাব এর জন্য টাকা দিল। কিন্তু সেটাও ইউনি র প্রজেক্ট ফাইনান্সিং স্ট্রাকচার এর থেকে হবে। বিদেশের সঙ্গে অবস্থা তুলনীয় না। টিনটে অমিল। সরকার ওভারাল ফান্ডিং কমাছে, সেন্টার অফ এক্সেলেন্স হলো, ক জায়্গায় পয়সা দিতে হবে তার এক্সক্লুশন এর নীতি এবং তার কোনো বিকল্প ব্যবস্থা নেই। প্রাইভেট ইউনি করে শিক্ষার রিয়েল চাহিদা মেটানোর পরিস্থিতি আসে নি, তার মধ্যে আরো সংকোচন প্রচেষ্টা। দ্বিতীয়তঃ প্রাইভেট ফান্ডিং আমাদের দেশে ইউনি পায় না। আই আইটি আই আই এম ব্যতিক্রম। ১৯৮০ র মাঝামাঝি সময় থেকেই উচ্চ শিক্ষা বলতে যা বোঝা নো হয়, সেটা আনপ্রোডাকটিভ হিসেবে পরিচিত। ইন্ডাস্ট্রি র কোনো মাথাব্যথা নেই এটা নিয়ে। ইনফি কিছু টাকা দিয়েছিল প্রেসি তে, কিন্তু সে কখনঐ উলুবেড়িয়া কলেজে দেবে না। অথচ একটা চার্চ একটা কমিউনুটি কলেজে টাকা দিল, বা পাড়ার বড়লোক হলেজ এর মালিক ফাউন্ডেশন স্কুলে টাকা দিল এটা বিদেশে খুব ই কমন।

    তৃতীয়তঃ সরকারী ফান্ডিং হল একমাত্র ফান্ডিং যেটা সম্পর্কে দাবী দাওয়া চলতে পারে। দাক্ষিন্য আর দাবী দাওয়ার মধ্যে পার্থক্য টা ই বড় পার্তক্য। গণতন্ত্রের সংগে রাজতন্ত্রের। টেক ইট ফ্রম মি। সরকারের টাকাটা মুখ্য মন্ত্রী বা গুলাম নবীর পারিবারিক না। ইউজিসি র ফান্ডিং এর নির্দিষ্ট নিয়ম আছে আমাদের দেশে, তার কে পি আই রিজনেবলি নির্দিষ্ট। এ আই সি টি ই র থেকে ইউ জি সি অনেকটাই স্বচ্ছ। আপেক্ষিক ভাবে। ডি এস টি আর সি এস আই আর ও যথেষ্ট প্রজেকট স্পেসিফিক ফান্ডিং দেয়।

    আরেকটা হল, স্টেট ফান্ডিং আর সেন্ট্রাল ফান্ডিং এর মধ্যে পার্থক্য হওয়ার কথা না। এই পার্থক্য টা তৈরী হয়েছে, রেভিনিউ এর বিচিত্র ডিস্ট্রিবিউশন এর কারণে। একটা স্টেট ওঠা রেভিনিউ এর ৩৫% মত পায়। আমাদের দেশে, নতুন ট্যাক্স বসালে লোকে প্রাইস রাইজ এর জন্য গাল দেয়, স্মল সেভিংস এখনো লোন বলে ধরা হয় ইত্যাদি। এটা নিয়ে অসীম দাশগুপ্ত বল্লে খারাপ শোনাতো, এখন অমিত মিত্র বলছেন। অমিত বাবুর জেনুইন যেটা ক্রেডিত, সেটা হল ট্যাক্স নেট এর প্রসার বাড়িয়েছেন। অবশ্য সেটা দেশের লিগাল ট্রান্সাকশনের উন্নতি সব সময়েই হচ্ছে, ধরুন যত কোং আগে পি এফ দিত, এখন তার থেকে ঢের বেশি নিয়মিত দেয়। (আমাদের রাজ্যে জুট মিল আর স্মল এন্জিনীয়ারিং ছাড়া)। এইবার এই পরিস্থিতিটা এমন, যে এতে ডঃ লোহিয়া কে এই পরিস্থিতির ভিক্টিম হিসেবে দেখা যেতে পারে, ঠিক যেরকম ভাবে মমতা নিজেকে কেন্দ্রের সামনে ভিক্টিম হিসেবে দেখান, তবে মমতা মোদীর সঙ্গে লন্ডন না গিয়েই টাকা টা পান, বা অসীম দাশগুপ্ত পেতেন(অশোক দেসাই স্মর্তব্য), আইনি দাবী করেই পেতেন।

    আরেকটা হল, এই সেন্টার অফ এক্সেলেন্স। কেন হোয়াই, সিউড়ি মহাবিদ্যালয় ডিসপ্রোপোর্শনেটলি কম টাকা পাবে, সেতো সাষ্টাংগ নিরপেক্ষ। এটা পাতি ডিসক্রিমিনেশন, এবং সেদিকে যেহেতু কাগুজে দের মন নেই, আমাদের শুধু অন্যের ললিপপ চুষতে দেখার অধিকার দেওয়া হয়েছে তাই আমাদের প্রেসীর দুঃখে কাঁদা ছাড়া রাস্তা নাই। বুদ্ধ ভট্টাচার্য্য অত্যন্ত ন্যাকা কাজ করেছেন এই প্রেসি কে ইউনি করে। এবং এই যে দাবী, এই বিদেশ থেকে কৃতি বাঙালীদের নিয়ে আসা হবে, এটার ও কোনো মানে হয় না, কারণ এর ভিত্তি উপকারের স্পিরিট। যেটা সুযোগ দিলে অনেকেই করতে পারে, সেটা একটা টার্গেট গ্রুপ কে করা হবে কেন। অর্থহীন এবং কান্ডজ্ঞানহীন। এবং অ্যাকচুয়ালি পোলিটিকাল লিডারশিপের মধ্যে দু নম্বরী, গরীবের ভোট নিয়ে, তাকে কাঁচকলা সেদ্ধ দেওয়া, আর এলিট ইনস্টিটিউশনে সত্যিকারের লিবেরালিজম এর চর্চা না করে তাতে ক্লায়েন্ট কুল গড়ে তোলা। টেল মি হোয়াই দ্য ফাক দিজ গাইজ িল নট লুক আফটার কলেজেস? হোয়াই উইল দিজ প্রফেসর'স নট টেক স্মল টাউন পোস্টিং? ডাক্তার দের নিন্দে করে লাভ আছে? এতই জদি মহান অধ্যাপনা হবে, কলকাতায় প্রাইভেট টিউশন কলেজ লেভেলেও চলে কেন?

    ইত্যাদি। এনটাইটলমেন্ট কে দাক্ষিন্যে ডিজেনারেট করতে দেওয়ার পরে অবিশ্যি এই ন্যাকামো পোশায় না।
  • h | 213.132.214.156 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২২:৩৭685752
  • পিটি দা, আমি এই ভাবে অ্যানালিসিস করি না। লুম্পেন দের দল অবশ্যই, প্রচুর কোরাপশন আছে, একটা দল যে এত মানুষের সমর্থন পেয়েছে, সেটা ঐতিহাসিক কি কারণে পেয়েছে সেটা ভাবার চেষ্টা করে থাকি। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় টা আমি সিপিএম করেই কাটিয়েছি, ভুল না ঠিক সেদিকে না গিয়ে বলা যায়, আপনার এই অ্যানালিসিস কোনো অ্যানালিসিস ই না।

    মমতা কে ছবি আঁকতে হছে কেন। ভদ্রলোকের চোখে গ্রহণজোগ্যতা পাওয়ার জন্য করতে হচ্ছে। আবার একই সঙ্গে তাঁকে মারামারি করেও দেখাতে হচ্ছে। কারণ নইলে স্ট্রীট ক্রেড বাড়ছে না। পাড়ায় মস্তানি করে, একটা আনডারডেভেলপড দেশের জনতাকে বোঝাতে হচ্ছে, শোন নীতি ফিতি কবে বদলাবে জানি না, আমার সঙ্গে থাক, আমি প্রোমোটারি তে পয়সা পেলে তোকে কিছু দেবো। তো এই অবস্থা টা অনেক দিনের ডিসএন্ফ্রান্চাইসিং এবং এক্সক্লুশন এর ফল। মমতাকে সেই ফলের পার্ট হিসেবেই দেখছি, একমাত্র কারণ হিসেবে না। পার্সোনাল ইন্টিগ্রিটির অভাব ইত্যাদি বড় প্রশ্ন না তা বলছি না, কিন্তু এটা মনে করার কারণ নেই, যেখানে তৃণমূল নেই, সেখানে রিয়েল পোলিটিক বলতে আর কিছু চলছে। হোয়াই ওয়াজ সুভাশ দা মোর পপুলার? কিসুই না, বে আই নি ভাবে লোক কে চাকরি দিতেন, দোকান করে দিতেন বলে। পরিবর্তন যখন আনা যাছে না সমাজে, তখন ব্যক্তিগত উপকার করা লোকদের কেই লোকে পুজো করবে। এটাকেই ক্লায়েন্ট পেট্রোন রিলেশনশিপ বলহ্চি। এটা আনফরচুনেটলি ব্যক্টির অনেক অনেক উপরে। আপনাকে কেন কাউকেই বোঝানোর ক্ষমতা নেই, কিন্তু আপনার অ্যানালিসিস এর স্কোপ খুব ই ছোটো। আমি সেটায় আগ্রহী নই।

    সিপিএম এর মধ্যেকার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক দের কাছে বিশ্লেষণ পদ্ধতির কিছু পরিচয় হয়েছে। এখানে নির্বাচনী বক্তৃতা দেওয়ার জন্য লিখছি না। সেটা প্রয়োজনে আপনার থেকে কিছু খারাপ দিতে পারবো না।
  • lcm | 146.152.142.61 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২২:৫৬685753
  • জ্জিও! h-এর লাস্ট পোস্টটা ছোট, বাট ইট এক্সপ্লেইন্‌স অ লট।
  • | 24.99.161.139 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২২:৫৭685754
  • হনুর পোস্টগুলানরে বাঞ্চ অব লাইকস।
  • h | 213.99.211.133 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২২:৫৯685755
  • এবং এই দুটো কাজ যে করতে হচ্ছে সেটাও ইনইকুয়ালিটির একটা বড় প্রতিফলন।
  • h | 213.132.214.156 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২৩:১৯685756
  • থ্যাংক্স কিন্তু তোমরা সুদুই লাইক দিয়ো না, নিজেরা রিজয়েন্ডার দাও, কারণ তা না হলে পিটি দা খচে গিয়ে ভাববেন আমরা দল পাকিয়ে ওনাকে হেয় করছি। আই রিয়েলি রিগ্রেট আই ইনভেন্টেড দ্য ক খ থিং জাস্ট অ্যাজ আ জোক ঃ-) তখন আবার আমি যে কল্লোলদর বিরুদ্ধে পিটিআর হয়েই দল পাকাছিলাম, এভিডেন্সিং করতে হবে, তাতে কল্লোল দা খচে গেলে আবার অনেক গুলো পয়সা নষ্টা , যদি রেগে গিয়ে বলে মাল খাওয়া ঃ-))) সামনেই ব্যাঙ্গালুরু যাওয়া ;-)

    কারোর পক্ষ ই নিয়ো না, নিজেরাই কিসু একটা বলো।
  • PT | 213.110.246.22 | ২৪ আগস্ট ২০১৫ ২৩:৫৩685757
  • h
    ধন্যবাদ।
    আমি কোনদিন সিপিএম করিনি কিন্তু কুণাল বোস থেকে সুবীর চৌধুরীদের তাত্বিকতা শুনে বহুদিন কাটিয়েছে। একজন এখন কিউবাতে পুঁজিবাদের সার্থকতা পড়ায় ও আরেকজন সইফুদ্দিনের সঙ্গে দলত্যাগ করার পরে হাওয়ায় মিলিয়ে গিয়েছে। কাজেই "এন্যালিসিস"-এ আমি সিঁদুরে মেঘ দেখি। তবে আপনার সম্ভাব্য বাগ্মীতা নিয়ে কোন প্রশ্ন করছিনা।

    " শোন নীতি ফিতি কবে বদলাবে জানি না, আমার সঙ্গে থাক, আমি প্রোমোটারি তে পয়সা পেলে তোকে কিছু দেবো। তো এই অবস্থা টা অনেক দিনের ডিসএন্ফ্রান্চাইসিং এবং এক্সক্লুশন এর ফল।"

    ব্যাপারটা এত সহজ হলে, যে পরিমাণ টাকা ছড়ানো হয়েছে ক্লাবে ক্লাবে আর সিন্ডিকেটের রমরমা হয়েছে গত চার বছরে, তাতে তিনোদের ভোট ৬০% ছুঁয়ে ফেলত এতদিনে। তা তো হয়নি, উল্টে ৩৯% ভোট ধরে রাখার জন্য ব্যাপক পেঁদাতে হয়েছে শেষ ভোটে।

    আপনি সুভাষ চক্কোত্তির কথা বললেন। আমি অন্য একজন বাম নেতা সৌরিন ভট্টাচার্যকে পাশের বাড়িতে দেখেছি দীর্ঘদিন ধরে। তিনি আমার জানা মতে কাউকে চাকরী দেননি বা দোকানও করে দেননি। কিন্তু মানুষ তাঁকে অসম্ভব সম্মান করত আর তাঁর হয়ে কাজও করত।

    আপনার ব্যাখ্যা অবশ্যই বিশালত্বের দাবীদার। তবু যদি ধরে নিই যে সুভাষ চক্কোত্তির জনপ্রিয়তার সবটাই বেআইনি দোকান ও চাকরী ভিত্তিক তাহলে প্রশ্নটা এসেই যায় যে "সিপিএম এর মধ্যেকার শ্রেষ্ঠ" শিক্ষকেরা, যাঁরা আপনাকে বিশ্লেষণের এই গভীরতাটা শেখাতে পারলেন তাঁরা কেন সুভাষকে তাঁর ক্ষুদ্রতাটা ধরিয়ে দিতে পারলেন না!!
  • sm | 233.223.159.253 | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ০০:২৩685758
  • পিটি ভাবের ঘরে চুরি করছেন।যে দল বিনয় চৌধুরী, সোমনাথ চাটুজ্জ্যে, অশোক মিত্র কে দলে ধরে রাখতে পারে না, তাদের নিয়ে আবার বিশেষ বিশ্লেষণের কি আছে?
    আপনি দুচারটে সৎ বাম নেতার দৃষ্টান্ত তুলে ধরে তো, আর গোটা জনতার ধারণা বদলাতে পারবেন না। তিনোমুল এর ভোট যদি সিন্ডিকেট এর জন্য ৩৯ পার্সেন্ট এ নেমে আসে; নেক্সট ইলেকশনে সেটা নিশ্চয় ৩০ পার্সেন্ট এর কম হয়ে যাবে আর বামের আবার হই হই করে ক্ষমতায় ফিরে আসবে। এটাই আপনার বুদ্ধিদীপ্ত এনালিসিস তো? যদি না হয়, তাহলে আপনার প্রকৃত এনালিসিস টা কি দয়া করে জানিয়ে দেবেন।
    সিন্ডিকেট যদি তিনো আমলে রম রম করে; তাহলে বাম আমলেও প্রমোটার রাজ ও সিন্ডিকেট বাজি কম দেখিনি।
    শিক্ষার মান তলানিতে গেছিল; এটাও ঘটনা।
    আর ক্রমাগত লুম্পেন লুম্পেন করে ঢোল বাজিয়ে গেলেও , লোকে ঢপ খাবে না।
    অমিত মিত্র,উপেন বিশ্বাস, শশী পাঞ্জা , সুব্রত বাবু এরা যথেষ্ট দক্ষতার সঙ্গেই কাজ করছেন।
    আপনি শিক্ষা মন্ত্রী কে যতই গালাগালি দিন,বাম আমলে শিক্ষা মন্ত্রী রা কতটা দিগ্গজ ও পারদর্শী ছিলেন; খুলে বলুন দিকি।কুলোকে বলে,শিক্ষা ব্যবস্থা গোটাটাই আলিমুদ্দিন নিয়ন্ত্রণ করত।
  • agantuk | 138.48.127.32 | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ০১:৫২685759
  • আমি গুরুর তেমন কিছু নিয়মিত লেখক নই, তাছাড়া হোয়াট্স ইন এ নেম ইত্যাদি, কিন্তু এখানে অল্প কয়েকজন আমাকে ব্যাক্তিগত ভাবে চেনেন তাই ভাবলাম বলে রাখি - আগন্তুক নামে সম্প্রতি যে পোস্টগুলো হয়েছে সেগুলো আমি করিনি।
  • অহেতুক | 222.21.66.6 | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ০৭:৪৮685762
  • না জেনে লিখে ফেলেছি sorry। আগন্তুকের বদলে এবার এই নামটা নিলাম।
  • কল্লোল | 125.242.145.220 | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ০৮:১৯685763
  • হানু। এদিকপানে আসছিস কবে? লুরুগুরু জনতা শুনছো?
    না, তোর ভয় অমূলক। আমিই/আমরাই খাওয়াবো, সে মালই হোক বা টুন্ডে। মাইরী, পিটি সাক্ষী। কবে আসবি জানাস।

    পিটি উবাচ - ১) "প্রশ্নটা এসেই যায় যে "সিপিএম এর মধ্যেকার শ্রেষ্ঠ" শিক্ষকেরা, যাঁরা আপনাকে বিশ্লেষণের এই গভীরতাটা শেখাতে পারলেন তাঁরা কেন সুভাষকে তাঁর ক্ষুদ্রতাটা ধরিয়ে দিতে পারলেন না!!"

    না পারলেন না। কারন তাদের কথা কেউ শুনতো না। কারন তারা ভোট আনতে পারতেন না। ভোট আনতো সুভাস-তড়িৎ জাতীয় নেতারা। তাই..........

    ২) ব্যাপারটা এত সহজ হলে, যে পরিমাণ টাকা ছড়ানো হয়েছে ক্লাবে ক্লাবে আর সিন্ডিকেটের রমরমা হয়েছে গত চার বছরে, তাতে তিনোদের ভোট ৬০% ছুঁয়ে ফেলত এতদিনে। তা তো হয়নি, উল্টে ৩৯% ভোট ধরে রাখার জন্য ব্যাপক পেঁদাতে হয়েছে শেষ ভোটে।""

    এই করেই তো শেষের ১০/১৫ বছর ভোট করেছে বামেরা। আজকের সিন্ডিকেটের মাথারা হগলেই তখন বামে থাকতেন। আজ যেকোন তৃণ সিন্ডিকেট দখলদারীর অশান্তি হলেই খবরে দেখি সেই তৃণ নেতা একসময়ে দাপুটে বাম ছিলেন।

    হ্যাঁ, তিনোদের মোডাস অপারেন্ডি বামেদের চেয়ে অনেক অনেক পিছিয়ে পড়া।
  • Arpan | 125.118.73.5 | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ০৯:১৯685764
  • হানুর পোস্টগুলি সুপাল্লাইক করলাম।

    বাকি কথা লুরুতে বিয়ারের মগ নিয়ে। কোন পানে আসছ বাওয়া?
  • | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ০৯:৪৭685765
  • হনুও লুরুতে? কবে? তাইলে কি আমায় সেপ্টেম্বরে আবার আসতে হবে?
  • Boltzman Machine | 125.112.74.130 | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ১১:০১685766
  • হুঁঃ, অ্যাজ ইফ এইগুলো কখনো বলিনি। শুধু আমার ফ্রেঞ্চকাট নেই, আর বীয়ার খাই না, তাই কেউ পাত্তা দেয় না। :-p
  • | 213.99.211.132 | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ১১:২৯685767
  • অরি, দিল পে লেনে কা নেহি। ঃ(

    বোধি দা, কাঁপিয়ে দিয়েছো তো!! ঃ)
  • ranjan roy | 132.161.206.24 | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ১২:০২685768
  • বোধি,
    আরেকবার বড় হাতের ক। নভেম্বরে আসবো, -- খাওয়াবো;-- ক্যাল নয় মাল!
    ডিঃ না, কোন দলবাজির জায়গা থেকে নয়। হানুমানের অ্যানালিসিসটা খুব ভালো লেগেছে। বিশেষকরে ব্যক্তিনিরপেক্ষ রুট কজ অ্যানালিসিসের উদাহরণ হিসেবে। নইলে জিন্নাকে গাল দিয়েই কর্তব্য সমাপন হয়, কেন বিফ খাওয়া নামাজে না যাওয়া নেহেরুর চেয়ে বেশি ইংরেজ ভদ্রলোকটি হটাৎ কায়েদ -এ-আজম হয়ে উঠলেন সেটা বোঝা যাবে না।
    অজ্জিত,
    দাড়ি রাখো। কিন্তু আমি দাড়ি রাখলেও লোকে পাত্তা দিচ্ছে না তো! আসলে আমি হানুর মত অ্যানালিসিস করতে পারছি কই? বল্লে হবা?
  • | 213.99.211.132 | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ১২:৩১685769
  • আহা রঞ্জন দা, ফ্রেঞ্জ কাট দাড়ি রাখুন!!

    হালকা বিয়ার খান। শক্ত শক্ত প্রবন্ধ লিখুন। তবে না?.. ঃ))
  • ranjan roy | 132.161.206.24 | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ১২:৪৩685770
  • অ্যাই ফ্রেঞ্চকাটই রেখেছি। ভোদকা খাই। তবে শক্ত শক্ত--! নাঃ আমার নরম নরম!!
  • | 213.99.211.18 | ২৫ আগস্ট ২০১৫ ১২:৪৮685772
  • আপনার নরম নরম?

    মরেচে!! ঃ)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন