এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির আন্দোলনের ইতিবৃত্ত

    htar91
    অন্যান্য | ২৪ আগস্ট ২০১৫ | ২৩৩৩০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • তাপস | 122.79.38.32 | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২০:২৫685301
  • যাহ, এটাও তিনো ভার্সাস সিপিএম হয়ে গেছে?
  • cm | 127.247.100.38 | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২০:৩৪685302
  • প্রেসির আন্দোলন শেষ হয় নাই?
  • তাপস | 122.79.38.32 | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২০:৪০685303
  • শেষ হয়ে গেছে? ও, আচ্ছা। আর শেষ যখন হয়েই গেছে তখন তো সবচে জরুরি পোলিটক্যাল বিষয় নিয়ে কথা হতেই হবে।
  • | 24.99.73.17 | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২০:৫০685304
  • আপাততঃ দুটো অর্থ পেলাম অরি। কোন টা বলতে চাইছো? ঃ))

    The maxim, or aphorism, "know thyself" has had a variety of meanings attributed to it in literature. The Suda, a 10th-century encyclopedia of Greek knowledge, says: "the proverb is applied to those whose boasts exceed what they are",[2] and that "know thyself" is a warning to pay no attention to the opinion of the multitude.[3]
  • robu | 122.79.36.81 | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২১:০০685305
  • বেশ করেছি। কারন আমি এই স্কুলে পড়েছি। ও ই স্কুল বা তার স্যার সম্পর্কে কেউ ভুলভাল অ্যালিগেশন দিলে আমি একশ বার তার প্রতিবাদ করবো।
    --------------
    বেশ করেছি। কারন আমি বাম জমানায় বড় হয়েছি। ওই সময় বা তার মন্ত্রী সম্পর্কে কেউ ভুলভাল অ্যালিগেশন দিলে আমি একশ বার তার প্রতিবাদ করবো।
  • DIY | 87.109.141.138 | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২১:০২685306
  • Crap. That sex appeal!

    'You. Are. So. Beautiful,' he breathes, pinning me with his bold gaze.

    He lifts my chin, and my heart starts pounding in anticipation. He kisses me, dominating, his eyes glowing with lust. Dominating, insistent, tasting, his mouth is on mine. He plants a soft wet kiss on my lips, and an electric thrill thrums through me. Lifting his other hand to cradle my face, his hand tightens around my hair at my nape, fisting his hands. My inner goddess is purring with pleasure.

    Abruptly, he grabs me by the shoulders, slamming me against the bedpost. My pulse is haywire, making me writhe, making me yearn for him. His skilled tongue invades my mouth, and my body rises and fills with my arousal. I groan loudly, panting.

    He leans in, and my breath hitches. His skilled tongue invades my mouth, his eyes glowing with lust, insistent, tasting. Dominating, exploring, insistent, he softly kisses my bottom lip. He kisses me, and everything south of my waist tightens deliciously. I can hear music faintly. He always puts songs on repeat in here. Lifting his other hand to cradle my face, one of his hands moves into my hair, holding tight.

    'On your knees.'

    His nipple clamps peek out of that velvet drawer. My breathing accelerates. I can't imagine how he wants to use those.

    'I want you so much,' he breathes as he hovers over me. Abruptly, he yanks me off my feet, shoving me against the wall. I groan loudly, panting, making me yearn for him, making me writhe. His fingers gently skim down my body, and I surrender briefly to the sensation. I blush scarlet, ashamed and turned on at the same time. Shit.
  • | 24.99.73.17 | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২১:০৫685307
  • দু টো যদি এক হয়।

    একশো বার রোবু। সানন্দে। ঃ)
  • PT | 213.110.246.230 | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২১:৩৫685308
  • "কেন? পিটি দা। উনি কি কোন ফ্ল দেখতে পান?"

    কোন কোন ফ্ল-য়ের কথা হচ্ছে এখানে? কোথা থেকে শুরু করতে চাও?
  • | 24.96.83.181 | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২১:৪৮685309
  • যেখান থেকে ই শুরু করো।

    আমি এত দিনে এখানে তোমাকে কখনো লিখতে দেখি নি। এক দিন সরাসরি জিগিয়ে ছিলাম। তার উত্তরে তুমি বলেছিলে "খামোকা সমালোচনা করতে ই বা যাবো কেন?"।

    খুব সম্ভব্তঃ হীরক রানী র টই। খুব বেশী দিন আগের ঘটনা ও নয়!! ঃ))
  • cm | 127.247.98.68 | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২১:৫১685311
  • এখানে কি কোন অ্যাবসোল্যুট স্কেলের কথা হচ্ছে?
  • PT | 213.110.243.22 | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২৩:৪১685312
  • তাহলে ডেপুটি স্পীকার দিয়েই শুরু হোক...........
    বাম আমলে "আম আজত্ব" ছিল না ঠিকই কিন্তু যে আমলে সোনালী গুহকে ডেপুটি স্পীকার করে রাজত্ব চালাতে হয় সেই আমলের সঙ্গে তুলনা করে বাম আমলের কি-ই বা ফ্ল বের করব?
  • সে | 204.230.159.72 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২১:১২685313
  • যতদিন স্ট্যান্ডার্ডাইজ পরীক্ষা থাকবে ততদিন এইরকম খেয়োখেয়ি চলবে।
  • pi | 24.139.209.3 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৩:২১685314

  • এখানে বদলি সংক্রান্ত অভিযোগের তথ্যগুলো মনে হয় ঠিকঠাক আছে। প্রেসি থেকে আদৌ কেন বদলি হবেন, তাই নিয়ে বোধহয় আপত্তি ছিল না, আপত্তি এভাবে এধরণের বদলি নিয়ে। তবে 'কোন আইনের কোন তোয়াক্কা না করে' বদলি করা হয়েছে বলে বলা হচ্ছে, সেটা কেউ ঠিকঠাক বলতে পারবেন ?
  • quark | 24.139.199.12 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৩:৪৪685315
  • আদৌ কেন বদলি হবে? কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে বদলি হয় নাকি? বদলি ততক্ষণই হ'তে পারে যতক্ষণ প্রেসিডেন্সি আরেকটি সরকারি কলেজ, যার কর্মীরা পিএসসির মাধ্যমে নিয়োজিত হন এবং WBES এর অন্তর্ভূক্ত থাকেন।

    যে শিক্ষকেরা পুরনো প্রেসিডেন্সি কলেজের শিক্ষক ছিলেন, এবং প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হ'য়ে নিয়োগ পত্র পেয়েছিলেন, তাঁরা WBES থেকে লিয়েন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিয়েছিলেন। প্রবেশনের শেষে হয় তাঁরা WBES থেকে ছাড়পত্র (রিলিজ) নিয়ে প্রে বি তে স্থায়ী হবেন, না হ'লে WBESএ ফিরে যাবেন। যতদূর মনে হয়, এইটেই হওয়ার কথা।
  • de | 69.185.236.53 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৬:৩২685317
  • -- কৃষ্ণা বসু লিখেছেন আবাপ তে। একটু অবাক লাগলো বৈকি!

    "বে শ কিছু কাল হল একটা প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। ভীষ্মের প্রতিজ্ঞা। রাজ্যের বা দেশের শিক্ষাব্যবস্থা বা অব্যবস্থা নিয়ে কোনও দিন মুখ খুলব না, কলমও খুলব না। ইউনিভার্সিটির পড়াশুনো সাঙ্গ হওয়া মাত্রই নিতান্ত অল্পবয়সে শিক্ষাজগতে যুক্ত হয়েছিলাম। অধ্যাপনার কাজ পেলাম, সাল ১৯৫৫, জুলাই মাস। পরবর্তী ষাট বছর ধরে বিভিন্ন জমানায় শিক্ষাক্ষেত্রকে খুব কাছে থেকে দেখার সুযোগ হল। সেই অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কী বলব, একটা ইংরেজি বাক্য ব্যবহার করতে ইচ্ছা হয়— থে লেস্স সইদ থে বেত্তের।

    এ কথা বলার পর একটা বিষয় পরিষ্কার করে দেওয়া প্রয়োজন। ব্যক্তিগত জীবনে অধ্যাপনা আমাকে আনন্দ দিয়েছে, সাফল্যও দিয়েছে। কত অজস্র স্টুডেন্টের ভালবাসা ও শ্রদ্ধা আমার জীবন সমৃদ্ধ করেছে। আজও পথেঘাটে, দেশে-বিদেশে ঢিপ করে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে কেউ যখন বলে, ‘ম্যাডাম, সেই যে আপনি ম্যাকবেথ পড়িয়েছিলেন’, অথবা কেউ বললে, ‘টেনিসন, মনে আছে— দ্য কার্স হ্যাজ কাম আপন মি, সেড দ্য লেডি অফ শ্যালট’, তখন মনটা ভরে ওঠে। যে হতাশা বা সিনিসিজম ধীরে ধীরে গ্রাস করল, তার উৎস অন্যত্র। শিক্ষাব্যবস্থা কেমন হবে, তা অনেকখানি নির্ভর করে ক্ষমতাসীন শাসক দলের ওপর। লেডি অব শ্যালটের অভিশাপের মতোই এক কালো ছায়া শিক্ষাজগতে নেমে এল। নিরুপায় দর্শকের মতো দাঁড়িয়ে দেখলাম, ভেঙে পড়ল শিক্ষাব্যবস্থার ঐতিহ্য, চুরমার হয়ে গেল শিক্ষক-ছাত্রের স্নেহ-শ্রদ্ধার সম্পর্ক।

    প্রথম ধাক্কাটা এসেছিল নকশাল আন্দোলনের সময়। ছাত্রদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের ওপরই কেন আক্রোশ, তা বুঝে ওঠার আগেই আমার কলেজের একতলায় অত্যন্ত সমৃদ্ধ লাইব্রেরি পুড়িয়ে দিল। দগ্ধাবশিষ্ট বইপত্র সরিয়ে নেওয়া হল তিনতলায়। তখন থেকে লাইব্রেরি তিনতলায়। দুষ্কৃতিকারীদের উঠতে অন্তত সময় লাগবে। কেনই বা মনীষীদের স্ট্যাচুর গলা কাটা হতে লাগল, কেনই বা জলজ্যান্ত এক জন উপাচার্য খুন হয়ে গেলেন— এ সব বুঝতে পারার আশায় জলাঞ্জলি দিতে হল। এরা যত নির্মম হয়েছিল, তার থেকে অনেক গুণ বেশি নিষ্ঠুর হয়ে রাষ্ট্র ভেঙে দিল আন্দোলন। নিজেদের পরিচিতের মধ্যেই অনেক পরিবার পুত্রহারা হলেন, প্রাণ গেল বেশ কিছু মেধাবী, আদর্শবান তরুণের।

    আমার দীর্ঘ অধ্যাপনাজীবনের মধ্যে চৌত্রিশ বছর জুড়ে শাসনক্ষমতায় আছেন বামপন্থীরা। এ কথা সর্বজনবিদিত যে, সে আমলে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি পাওয়ায়— ভাইস চ্যান্সেলর-প্রিন্সিপাল থেকে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী, যা-ই হোক না কেন— কর্মদক্ষতা নয়, দলীয় আনুগত্য ছিল মাপকাঠি। ছাত্র ভর্তির সময়েও মেধা নয়, দলীয় রঙের গুরুত্বের অগ্রাধিকার। সাংবাদিকেরা যাকে ‘অনিলায়ন’ বলে থাকেন, তার সার্থক রূপায়ণ হয়ে গিয়েছে। দৈবচক্রে সেই দুঃসময়ে বেশ কিছুকাল অধ্যক্ষের কাজ করতে হল। আমাদের কলেজ কলকাতা শহরে সাতটি কলেজ নিয়ে এক সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। সকলের মাথার উপরে ছিলেন রেক্টর। তাঁর কাছে গিয়ে এ কাজ নিতে অস্বীকার করেছিলাম, কিন্তু ছাড়া পাইনি।

    কলেজ সার্ভিস কমিশন নাম পাঠিয়ে দেন কাকে অধ্যাপক নিযুক্ত করব, তার যোগ্যতা প্রশ্নাতীত নয়। সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ, রামকৃষ্ণ মিশনের বিভিন্ন কলেজ কিছু আইনগত সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে ছাড় পেল, পছন্দমত অধ্যাপক নিয়োগ করতে পারবে। আমাদের একগুচ্ছ কলেজও আইনের পথে ছাড় পাওয়ার চেষ্টা করেছিল। এ ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্ট আদেশ করলেন তিন জনের নাম পাঠানো হবে, কর্তৃপক্ষ এক জনকে বেছে নিতে পারবেন।

    আমার অভিজ্ঞতায় প্রথম তিনটি নাম এল। এক জন তো অত্যন্ত উপযুক্ত। পুলকিত হয়ে তাকে চিঠি দিলাম। জবাব এল, ‘দিদি, বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়া সাঙ্গ করে আমি রামকৃষ্ণ মিশনে যুক্ত হয়েছি। আমি সংসারে নেই।’

    দ্বিতীয় জন মন্দের ভাল। তাঁর যা ঠিকানা-যোগাযোগ লেখা আছে, তাতে কোথাও তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। শেষ পর্যন্ত জানতে পারলাম, তিনি কিছু কাল আগে মারা গিয়েছেন। অগত্যা তৃতীয় জন দেখা করতে এলেন। এক জন অধ্যাপকের প্রথম কাজ, ইংরেজিতে যাকে বলে কমিউনিকেট করতে পারা, বক্তব্য বুঝিয়ে বলতে পারা চাই। তৃতীয় জন ইংরেজি অথবা বাংলা, কোনওটাতেই স্বচ্ছন্দ নন। আমাদের ছাত্রীরা বুদ্ধিমতী। তখন মেয়েদের কমার্স, বাণিজ্য বিভাগ নতুন খোলা হয়েছে। বেশির ভাগ ফার্স্ট ক্লাস পেয়ে পাশ করছে। সে দিনের ছাত্রীরা আজ বড় বড় ব্যাংকে, বিশিষ্ট প্রতিষ্ঠানে কৃতিত্বের সঙ্গে কাজ করছে। এই মাস্টারমশাই এদের সামলাতে পারবেন না।

    আমার সমস্যার কথা বলতে দৌড়লাম কলেজ সার্ভিস কমিশনে। তাঁদের যা কর্তব্য ছিল, তাঁরা করে দিয়েছেন, জানালেন। কলেজ নিজ দায়িত্বে অল্প দিনের জন্য পার্টটাইম শিক্ষক নিতে পারে। অতএব সেই পথে যেতে হল। যাঁরা পড়াতে এলেন, তাঁরা উজ্জ্বল রত্ন। তাঁদের জিজ্ঞাসা করলাম, এত দিন কোথায় ছিলেন? তাঁরা বললেন, পরীক্ষা নেওয়ার পর কলেজ সার্ভিস কমিশন যে তালিকা টাঙিয়ে দেয়, তাঁরা সেই তালিকার নীচের দিকে আছেন। কাজকর্মের সুযোগ পান না।

    ছাত্র ভর্তির সময় মানেই আন্দোলন। শাসক দল এক দিকে অনেক নীতির কথা বলছেন। নম্বর অনুসারে স্বচ্ছতা রেখে ভর্তি করবেন। ক্লাসে ত্রিশ জনের ব্যবস্থা থাকলে কখনওই পঁয়ত্রিশ জন নেবেন না, ইত্যাদি। আমরা কিন্তু তাঁদের দলেরই ছাত্রদের দ্বারা নিত্য ঘেরাও হচ্ছি— কম নম্বরে ভর্তি করতে হবে। ত্রিশ জনের ক্লাসে ষাট জন নিতে হচ্ছে, নানান অযৌক্তিক দাবি।

    অসহ্য বোধ হওয়াতে এক দিন শিক্ষা-সচিবকে ফোন করে বললাম, ‘দেখুন, আপনাদের মনের কথা কী, স্পষ্ট করে জানিয়ে দিন। যদি ফেল করা ছাত্র নিতে আদেশ করেন, অগত্যা তা-ই নেব, দু’রকম বলবেন না।’ তিনি বললেন, ‘একটা ফোন নম্বর দিচ্ছি লিখে নিন।’ একটা নামও দিলেন। বললেন, ‘আমাকে যা বললেন, ওখানে বলুন। পার্টির তরফে উনিই শিক্ষার দিক দেখেন।’ ফোন করলাম। এ পারে আমার কলরব শোনার পর ও পার থেকে শীতল কণ্ঠস্বর ভেসে এল, ‘ঠিক আছে, দেখছি।’ স্বীকার করে পর দিন থেকে অপেক্ষাকৃত সুষ্ঠু ভাবে কাজকর্ম করতে পারলাম।

    শিক্ষা নিয়ে সমস্যা রাজ্য এবং কেন্দ্র দুই জায়গাতেই এক। প্রথম এনডিএ সরকারের সময়ে লোকসভার সদস্য ছিলাম। শিক্ষায় গেরুয়াকরণের প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে সরব হতে পেরেছিলাম। অবশ্য সেই সঙ্গে এ কথাও বলেছিলাম যে, আমার নিজের রাজ্যে শাসক দল শিক্ষার রং রক্তিম বর্ণ করে ছেড়েছেন। ইংরেজিতে ‘ক্রিমসন’ বলেছিলাম। ভেবেছিলাম, এ কথার পর বেজায় হট্টগোল হবে। কিন্তু মিনিট পাঁচেক নির্বিঘ্নে বলে গেলাম, তার পর প্রতিবাদ হল। বন্ধুরা বললেন, রেড না বলে ক্রিমসন বলাতে ব্যাপারটা হৃদয়ঙ্গম করতে একটু সময় লেগেছিল।

    এনডিএ সরকারের শরিক দলের সদস্য হওয়া সত্ত্বেও শিক্ষায় গৈরিকীকরণ বা অযোধ্যা বা গুজরাত প্রশ্নে বিপক্ষে বলে পার পেয়ে যেতাম। প্রধানমন্ত্রী বাজপেয়ীজি ছিলেন উদার মনের মানুষ, বিতর্কের শেষে কখনও প্রশ্রয়ের হাসি হেসে করমর্দন করেছেন।

    রাজ্যে ২০১১ সালে এল পরিবর্তনের সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করলেন শিক্ষাকে রাজনীতিমুক্ত করবেন। এই আনন্দ সংবাদ এক আশার আলো নিয়ে এল। তিনি আরও বললেন, প্রেসিডেন্সিকে তার পুরনো ঐতিহ্যে ফিরিয়ে দেবেন। তার প্রাথমিক পদক্ষেপ হল, অমর্ত্য সেনকে পরামর্শদাতা রেখে শিক্ষাবিদদের নিয়ে মেন্টর গ্রুপ করা। লোকপরম্পরায় শুনেছি, এ খবরে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য মন্তব্য করেছিলেন— এটা একটা মাস্টার স্ট্রোক, এ পরামর্শ কে দিল! ওঁর মনেও সুপ্ত বাসনা ছিল, কিন্তু নিজের দলের জন্যই কার্যকর করতে পারেননি।

    শিক্ষাজগতে এক আমূল পরিবর্তন আনবেন, এমন দৃপ্ত ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করার পরও সাধারণ ভাবে ছবিটা আগের মতোই রইল। রোজই খবরের কাগজে পড়ি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নৈরাজ্য ও হিংসার খবর। প্রতি সন্ধ্যায় বিভিন্ন চ্যানেলে বিশিষ্টজনেরা বিতর্ক সভায় বসেন— কেন এমন হচ্ছে। আগেকার জমানার নেতৃবৃন্দ অপাপবিদ্ধ মুখ করে বলেন, দেখুন, এই জমানা কী খারাপ। বর্তমান নেতারা বলেন, আপনাদের আমলের বিভীষিকা আমরা ভুলে যাইনি। পরস্পর দোষারোপ চলে, কোনও বাস্তবসম্মত সমাধানসূত্র শোনা যায় না।

    অসুখের মূল কোথায়, আমরা তা বিলক্ষণ জানি। প্রায় প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র সংসদ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শাখা মাত্র। ছাত্ররা ব্যবহৃত হয় হাতিয়ার হিসেবে। যত সদিচ্ছাই থাক, কোনও দলের পক্ষে একা এই বহুদিনের কু-প্রথা ভেঙে বেরিয়ে আসা কঠিন। মনে সংশয়, আমি রাজনীতিমুক্ত হব আর অন্য দল সেই সুযোগে ক্ষমতা দখল করবে। তার চাইতে সবাই যেমন করে, ক্ষমতায় থাকতে থাকতে শিক্ষাজগৎ দখল করে নেওয়া যাক। অতএব, আমাদের ভাগ্যে যে যখন ক্ষমতায় থাকবে— গৈরিক, লাল, তেরঙা বা আর কোনও রঙে রঙিন হয়ে যাওয়া ছাড়া গতি নেই।

    ছাত্র আন্দোলনের নামে যে ধরনের কাণ্ডকারখানা চারিদিকে দেখছি, তাতে বড় আতঙ্ক হয়। আজকের ছাত্ররা আমার পৌত্র-দৌহিত্রদের প্রজন্ম। তাদের মুখ চেয়ে অলীক স্বপ্ন দেখি। কোনও এক পুণ্য প্রভাতে সকল রাজনৈতিক দল মিলিত ভাবে ঘোষণা করবে ‘আজ থেকে আমরা সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উপর থেকে হাত তুলে নিলাম’। রোজ কত কী ঘটে যাহা তাহা/ এমন কেন সত্য হয় না আহা!

    ছাত্রদেরও ভাবতে হবে, তারা কি দিনের পর দিন নিজেদের এই ভাবে ব্যবহৃত হতে দেবে? টিভি-র কল্যাণে বিভিন্ন দলের ছাত্র-নেতাদের কথা বলতে শুনি। মনে হয় না যে তাঁরা ভাবনাচিন্তা করে নিজস্ব মত বলছেন। তাঁরা শেখানো বুলি আউড়ে যান!

    এ কথা সত্য যে, তরুণ সমাজের থেকেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে, অত্যাচারী শাসকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের গর্জন ওঠে। আমাদের দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামও তার সাক্ষী। আর সাম্প্রতিক কালেও চিনের তিয়েনান মেন স্কোয়ার, মিশরের তাহরির স্কোয়ার, বাংলাদেশের শাহবাগ, তরুণ সমাজের প্রবল প্রতিবাদ প্রত্যক্ষ করেছে। কিন্তু কোনও বৃহৎ আদর্শের জন্য আত্মত্যাগ আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিজেদের মধ্যে মারামারি, হাতাহাতি এক পর্যায়ে পড়ে কি?"

    http://www.anandabazar.com/editorial/party-loyalty-still-going-on-in-mamata-regime-like-left-regime-claims-krishna-basu-1.202276#
  • PT | 213.110.243.23 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৯:২৩685318
  • "এ কথা সর্বজনবিদিত যে, সে আমলে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি পাওয়া .... কর্মদক্ষতা নয়, দলীয় আনুগত্য ছিল মাপকাঠি।"
    শুধু কৃষ্ণা বসুকে "দৈবচক্রে সেই দুঃসময়ে বেশ কিছুকাল অধ্যক্ষের কাজ করতে হল।" বাম আমলেও "দৈবচক্র" কাজ করত তাহলে? সম্ভবতঃ ঐ জাতীয় দৈবচক্রেই তথাগত রায় সহ এখন চল্লিশের ধারে কাছের যেসকল বাম বিরোধী অধ্যাপকরা টিভিতে নিয়মিত মুখ দেখান তাঁরা সকলেই শিক্ষা জগতে চাকরী পেয়েছিলেন?

    "ছাত্র ভর্তির সময়েও মেধা নয়, দলীয় রঙের গুরুত্বের অগ্রাধিকার।"
    সত্যি? বাম আমলে যত ছাত্র বেলুড়, প্রেসি, শিব্পুর, JU ইত্যাদি, প্রভৃতিতে পড়েছে তারা সবাই আলিমুদ্দিনের অনুগত ছিল ?

    " স্বীকার করে পর দিন থেকে অপেক্ষাকৃত সুষ্ঠু ভাবে কাজকর্ম করতে পারলাম।"
    মানে এর পর থেকে আর আলিমুদ্দিনের ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তি করতে হয়নি?

    "এই মাস্টারমশাই এদের সামলাতে পারবেন না ..... কলেজ নিজ দায়িত্বে অল্প দিনের জন্য পার্টটাইম শিক্ষক নিতে পারে। অতএব সেই পথে যেতে হল। যাঁরা পড়াতে এলেন, তাঁরা উজ্জ্বল রত্ন।"
    অর্থাৎ কৃষ্ণা বসু তাঁর নিজের ইচ্ছা মত-আলিমুদ্দিনের লোক নয়-এমন শিক্ষক নিয়োগ করেছিলেন বাম আমলে?
  • Bratin | 122.79.36.98 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২০:৪৯685319
  • যারা অনিলায়ন কি টা "জানতেন না"। ওপরের লেখা টা তাদের জন্যে আই ওপেনার হতে পারে প্রোভাইডেড তারা চোখ খোলার কষ্ট স্বীকার করতে চান।

    অবশ্য মুদ্রার অন্য দিনের ছবি টা যে খুব উজ্জ্বল এমন নয়।যেভাবে ছাত্র আন্দোলনের নাম নিয়ে অরাজক অবস্থার সৃষ্টি করেছে অশিক্ষিত তৃণমূল ছাত্র নেতৃত্ব তাতে লজ্জা আর ঘৃণা ছাড়া কিছু হয় না। দলীয় ভাবাবেগের ওপরে উঠে খুব কঠোর হাতে যদি এক্ষুনি এগুলো কে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি না দিয়ে দমন করা যায় ভবিষ্যেতে অবস্থা আরো খারাপ দিকে যাবে এ আমার স্থির বিশ্বাস।
  • aranya | 154.160.226.94 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২০:৫৫685320
  • কৃষ্ণা বসু বললেই অনিলায়ন সত্যি হয়ে যাবে!! আগে পিটি বলুন, তবে না .. :-)
  • cm | 127.247.97.169 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২১:৫১685322
  • অনিলায়ন না থাকলে দেবনারায়ণ সরকার অধ্যাপক হতে পারেননা। একটু খোঁজ নিন তো। নইলে এদ্দিনেও তো কেউ কারু দিকে আঙুল তুলে বললেনা যে ঐ যে অনিলায়নের প্রমাণ।
  • sm | 233.223.159.253 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:০৮685323
  • জার্সি বদল তো বহু লোক ই করছে। আগে সি পু এম এর ডাঁকসাইটে নেতা এখন তিনো। আগে কমরেড এখন তিনো কর্মী। আগে কংগ্রেস এখন তিনো , এগুলো কি দেখেন নি, না পিটির মত ডকুমেন্ট চাই ডকুমেন্ট চাই বলবেন? তো শিক্ষক দের পালটি খেতে দোষ কোথায়?
    অনিলায়ন কথার অর্থ হলো, শিক্ষার জগতে নিজেদের কতৃত্ব বজায় রাখা। এর মানে তো এই নয় সব টিচার সিলেকশন ই আলিমুদ্দিন থেকে নির্ধারিত হত।
    পিটি কে যদি বলাহয় প্রমান দিন কোন কোন শিক্ষক কংগ্রেস আমলে পার্টির মদতে সিলেক্টেড হয়েছিলেন, উনি নাম ধাম সহ ডকুমেন্ট দিয়ে দিতে পারবেন? দেওয়া টা কি খোলা পাতায় উচিত?
    পিটির সঙ্গে তর্ক করার মানে বাচ্চা ছেলে , নিজের মুখে চকলেট খেয়েছি বললেও চলবেনা; মোড়ক এনে দেখাতে হবে।
  • PT | 213.110.243.23 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:৪৯685324
  • পিটি সম্পর্কে এত জেনেও তার সঙ্গে তক্কে জড়ান কেন?
  • PT | 213.110.243.23 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:৫৫685325
  • এখানে যারা তক্ক করে তারা তো সকলেই বাম আমলেই পড়াশুনো করেছে। কৃষ্ণা বসুর বক্তব্য অনুসারে "ছাত্র ভর্তির সময়েও মেধা নয়, দলীয় রঙের গুরুত্বের অগ্রাধিকার" ছিল।
    তারা সকলে মেনে নিচ্ছে তো এই কথা? মানে সকলে বা অনেকেই আলিমুদ্দিনের দাক্ষিণ্যে ভর্তি হয়েছিল কলেজে বা বিশবিদ্যালয়ে?
  • sm | 233.223.159.253 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২৩:৫৯685326
  • দূর মশায়, এঁড়ে তর্ক করায় তো আপনার কপি রাইট আছে।
    আফনে, অগ্রাধিকার কথাটির মানেই বোঝেন না।
    কোনো প্রশ্ন থাকলে , কৃষ্ণা বোস কেই জিগান না কেন? উনি কেন লিখছেন, এক্সপ্লেন করে দেবেন।
  • PT | 213.110.243.23 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:১২685327
  • যুক্তিহীনতাই বোধহয় অসংস্কৃত ভাষা ব্যবহারের রাস্তা তৈরি করে!!
  • sm | 233.223.159.253 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:১৩685328
  • আফনে কি সংস্কৃত তে লিখছেন?
  • Bratin | 122.79.35.218 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:৩৯685329
  • একটা প্রোভাইডেড দেওয়া ছিল তোঃ যদি আপনি চোখ খোলার কষ্ট স্বীকার করেন তবে।

    এছাড়া কবি বলেছেন " কেউ ঘুমোলে তাকে তোলার একটা চান্স থাকে ( মানে প্রবাবিলিটি গ্রেটার দ্যান জিরো) কিন্তু কেউ জেগে ঘুমোলে তকে তোলার চান্স এক্সাক্টলি ইক্যুয়ালস টু জিরো; যেখানে জিরো ইমপসিবিল ইভেন্ট কে নির্দেশ করে।

    ঃ))))
  • PT | 213.110.246.22 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৮:১৮685330
  • কৃষ্ণা বসু খুব জটিল কিছু লেখেন নি। আমিও খুব জটিল কিছু প্রশ্ন করিনি। তিনোর কাছে তাঁর পরিবার নতমস্তক থাকার করণে বোধহয় এর চাইতে ভেঙ্গে লিখতে পারলেন না যে বাম আমলে আলিমুদ্দিনের কাছের মানুষ না হওয়া সত্বেওঃ
    ১) তাঁকে অধ্যক্ষের কাজে বাছাই করা হয়েছিল।
    ২) তাঁর অনুরোধে বাম আধিপত্য বিস্তার না করে তাঁকে "সুষ্ঠুভাবে" কাজ করতে দেওয়া হয়েছিল।
    ৩) তাঁর পছন্দের "উজ্জ্বল রত্ন"-দের পার্ট-টাইম শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ করতে পেরেছিলেন।

    যেটা এখনো বোঝা গেলনা সেটা হচ্ছে যে বাম আমলে কি ভাবে রক্তিম ছাত্ররা কলে্জে কলেজে ভর্তির ব্যাপারে "অগ্রাধিকার" পেত। সেইসময়ের ছাত্ররা অনেকেই এখানে লেখেন। তাঁরা তো খুব সহজে ক্লাসের সেই মেধাহীন রক্তিমদের চিনবেন।
    বিশেষতঃ এই গরুটিকে কেউ একটু গাছ থেকে নামিয়ে দিলে গাছ ও গরু দুটো-ই আলাদা ভাবে বুঝতে পারি।

    আজকের টাটকা খবরঃ "সরকার-স্তুতির টক্করে উপাচার্যেরা" পড়ে কৃষ্ণা বসু নিশয়ই স্বস্তি পাবেন এই ভেবে বাম আমলে তাঁকে এসব কম্ম করতে হয়নি।
    http://www.anandabazar.com/state/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95-%E0%A6%B0-%E0%A6%B8-%E0%A6%A4-%E0%A6%A4-%E0%A6%B0-%E0%A6%9F%E0%A6%95-%E0%A6%95%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%AA-%E0%A6%9A-%E0%A6%B0-%E0%A6%AF-%E0%A6%B0-1.203627#popup
  • Bratin | 122.79.35.36 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৯:১৩685331
  • পিটি দা অর তনহাই অকসর ইয়ে বাতে করতে হ্যায়ঃ আগর এয়াসা হোতা তো কেয়া হোতা
    আগর ওয়সা হোতা তো কেয়া হোতা। ঃ))
  • PT | 213.110.246.22 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৯:১৯685333
  • বুঝলাম না।
    আমি যা উল্লেখ করছি সেগুলো কি কৃষ্ণা বসু লেখেননি?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন