এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির আন্দোলনের ইতিবৃত্ত

    htar91
    অন্যান্য | ২৪ আগস্ট ২০১৫ | ২৩০৭০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 213.110.246.23 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:০১685401
  • "তিনো আমলে এমন কোনো নিয়োগ হয়েছে, যেখানে নিয়ম বা ন্যুনতম যোগ্যতা মানা হয়নি?"

    আবাপ-র তৈরি করা "অনিলায়ন" নিয়ে তো আপনারাই লাফালাফি করছিলেন। আমি তো ব্রাত্যায়ন বা পার্থায়ন নিয়ে কোন হাওয়া তুলিনি। উল্টে বলেছি যে অন্ততঃ আমাদের দেশে উপাচার্য, ডিরেক্টর ইত্যাদি নিয়োগে সরকারের সঙ্গে ক্যান্ডিডেটের সখ্যতা মাপা হয় যা কিনা স্বাধীনতার সময় থেকেই চালু আছে।

    এটা আরেক বার পড়ে নিনঃ
    -----------------
    Date:08 Sep 2015 -- 04:13 PM
    শিক্ষায় চিরকালই রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ছিল ও থাকবে-অন্ততঃ এদেশে। কিন্তু সেই বিখ্যাত প্রবচন "বেফোরে য়ৌ কিল্ল অ ত গিভে ইত অ বদ নমে" অনুসারে বামেদের ক্ষমতা থেকে সরানোর জন্য নানাবিধ বদ নমে দেওয়ার ব্যবস্থা হয়েছিল। অনিলায়ন-রিজানুর-নন্দীগ্রাম-তাপসী ইত্যাদি সব ঐ বদ নমে-র অনুসঙ্গ। যার কিছু সত্যি, কিছু রটনা আর অনেকটাই ফাঁপানো গপ্প।
    সেইজন্য এখন সুগত মারজিৎ বুক চাপড়িয়ে নিজেকে সরকারের লোক বলে ঘোষণা করলেও একটি মোমবাতিও জ্বলে না। আর ম্যালনিউট্রিশনের আলোচনা হলেই শুধু আমলাশোলের ঘটনা স্মৃতিতে জাগরুক হয়!!
    ---------------------
    সমস্যা হচ্ছে যে কৃষ্ণা বসুর মত মানুষেরা রাজনৈতিক আনুগত্যের কারণে গরু গাছে চড়িয়েছেন। আর এখানে অনেকে তক্ক করছে যারা সোনার পাথরবাটিতে বিশ্বাস করে। যারা যেটা ডিফেন্ড করার জন্য অনেকেই অকারণ সময় ব্যয় করছে।
  • PT | 213.110.246.23 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:০২685402
  • "এ ব্যাপারে যখন সিপিএম এর রাজ্যকমিটি নিজেদের আত্মসমালোচনামূলক দলিলে শিক্ষাক্ষেত্রে রাজনৈতিক ও দলীয় নিয়ন্ত্রণের প্রয়াসে আগের ব্যাপারটি ভুল হয়েছিল বলে স্বীকার করে ভবিষ্যতে এমন না হওয়ার ব্যাপারে সতর্ক হতে বলেছে তখন আপনি/আমি কেন গুরুর পাতায় এ নিয়ে চেল্লাচিল্লি করে মরছি?"

    সিপিএমের দলিলের আর কোন কোন অবস্থান সমর্থন করেন?
  • ranjan roy | 24.97.211.20 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৯:০০685403
  • ফের সেই প্রশ্নের জবাবে প্রশ্ন? সেই গোলপোস্ট সরানো? এতক্ষণ তো অনিলয়ান বলে কিছু নেই বলে গলা ফাটিয়ে নামের লিস্টি চাইছিলেন এখন কথা ঘোরাচ্চেন?
    --- বেশ, আপনি আগে বলুন সিপিএম রাজ্য কমিটির আত্মসমালোচনামূলক দলিলে অনিলায়ন নিয়ে যে দুঃখ প্রকাশ করা হচ্চে তা সমর্থন করেন কি না? তারপর বলছি।
    আচ্ছা, আমি না হয় এক পা এগিয়ে যাই।
    -- সিপিএম এর রাজ্যকমিটির আত্মসমালোচনায় জনগণকে সরকারের অবস্থান না বুঝিয়ে টেকেন ফর গ্র্যান্টেড ঢংয়ে শিল্পের জন্যে জমি নেওয়া ঠিক হয় নি বলা হয়েছে। সমর্থন করি।
    -- সিপিএম এর পঞ্চায়ে্ত নির্বাচনী ম্যানিফেস্টোতে ' জোর করে শিল্পের জন্যে কৃষকের জমি নেওয়া হবে না" বলা হয়েছে। সমর্থন করি।
    পিটি,
    বল আপনার কোর্টে।
    সিপিএম এর দলিল অনুযায়ী অনিলায়ন বা শিক্ষার ক্ষেত্রে ক্ষমতা দিয়ে নিয়ন্ত্রণ ভুল হয়েছিল।
    আপনি বলছেন--অনিলায়ন বলে বাস্তবে কিছু হয় নি।
    এবার বেশ হেঁকে বলুন-- আপনি ভুল না সিপিএম এর রাজ্যকমিটি ভুল?
  • PT | 213.110.243.23 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৯:৫৬685404
  • আপনার চাইতে বড় সিপিএম সমর্থক এদানিন চোখে পড়ে না। আমি কস্মিনকালেও সিপিএমের দলিলের ওপরে নির্ভর করে তক্ক করিনি। এখনো করার কোন প্রয়োজন দেখিনা। তার ওপরে কি প্রসঙ্গে সেই দলিলে কি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সেটা আমি পড়িনি। তবে আশা করি সাঁই বাড়ি থেকে তাপসী মলিক প্রসঙ্গে আপনি সিপিএমের পথেই হাঁটবেন এবার থেকে।

    কিন্তু আপনি ও সিপিএমের দলিলের বাইরে পিটি ছাড়াও অনেকে অন্য কিছু ভাবছেঃ
    "তিনি (কৃষ্ণা বসু) লিখেছেন, ‘এ কথা সর্বজনবিদিত যে, সে আমলে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি পাওয়ায় ভাইস চ্যান্সেলর প্রিন্সিপাল থেকে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী যাই হোক না কেন, কর্মদক্ষতা নয়, দলীয় আনুগত্য ছিল মাপকাঠি।’ কথাটা আমার মতো রাজ্যের হাজার হাজার বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ বা স্কুলে কর্মরত শিক্ষকদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। প্রবীণ শিক্ষাবিদ ও ভূতপূর্ব সাংসদের এমন উক্তি আগামী প্রজন্মকে রাজ্যের উচ্চশিক্ষার গুণমান সম্পর্কেও সন্দিহান করে তুলতে পারে। যদিও, আশার কথা, লেখক তাঁর বহু কৃতী ছাত্রছাত্রীর উত্তরণের কথাও উল্লেখ করেছেন, যাঁরা কিন্তু ওই বিশেষ সময়ের প্রতিনিধি!

    লেখকের কাছে আমার বিনীত প্রশ্ন, সত্যই কি তিনি বিশ্বাস করেন ওই চৌত্রিশ বছরে শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত হওয়ার একমাত্র মাপকাঠি ছিল দলীয় আনুগত্য? দীর্ঘ চৌত্রিশ বছর আমাদের রাজ্যে যাঁরা এই মহান পেশায় প্রবেশের সুযোগ পেয়েছেন তাঁরা সকলেই কি একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের দলদাস?"
    http://www.anandabazar.com/editorial/%E0%A6%B8%E0%A6%AE-%E0%A6%AA-%E0%A6%A6%E0%A6%95-%E0%A6%B8%E0%A6%AE-%E0%A6%AA-%E0%A6%B7-1.205659#
  • cb | 213.0.215.4 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:০০685405
  • বামফ্রন্ট আমলের সবচেয়ে বড় দুর্নীতি হল বিজন সরকার আর দেবনারায়ণ সরকারের অধ্যাপক হওয়া :)
  • | 213.99.211.18 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:৫৬685406
  • পিটি দা, ' exception proves the rule"বলে একটা কথা আছে জানো তো? ঃ))
  • AP | 24.139.222.45 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১২:২১685407
  • পিটি,
    আপনাকে আর বিশেষ কিছু বলার নেই। কারণ প্রথমতঃ আপনি নিজেই জানেন না ঠিক কি প্রমাণ করতে চাইছেন তাই বার বার গোলপোস্ট সরাচ্ছেন। এদিকে বলছেন অনিলায়ন বলে কিছু নেই, তাই চ্যালেঞ্জ করে লিস্ট চাইছেন আবার বলছেন শিক্ষায় রাজনীতি ছিল ও থাকবে। সি পি এম এর দলিল পড়েন না কিন্তু তাদের হয়ে গলা ফাটান কিসের ভিত্তিতে কে জানে ! তবু মাঝে মাঝে আপনার পোস্টের উত্তরে কিছু লিখি কারণ প্রথমতঃ জেনে বা না জেনে অজস্র জিনিস আপনি গুলিয়ে দেবার চেষ্টা করেন, তার উত্তরে কোথাও কোথাও সত্যিটা লিখতে হয় আর দ্বিতীয়তঃ এইসব প্রসঙ্গে কিছু কথা লেখা হয়ে যায় যা এমনিতে লেখার সুযোগ হত না।
    আপনর লাইন "সত্যই কি তিনি বিশ্বাস করেন ওই চৌত্রিশ বছরে শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত হওয়ার একমাত্র মাপকাঠি ছিল দলীয় আনুগত্য? দীর্ঘ চৌত্রিশ বছর আমাদের রাজ্যে যাঁরা এই মহান পেশায় প্রবেশের সুযোগ পেয়েছেন তাঁরা সকলেই কি একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের দলদাস?"
    আপনি কৃষ্ণা বসুর লেখাটি ছত্রে ছত্রে কোট করে চলেছন কিন্তু এখানে তো কেউ ঐ লেখাটিকেই প্রামাণ্য বলেননি। আমি আমার গত পরশুর পোস্টে পরিস্কারই লিখেছি যে এস এস সি ও সি এস সি উত্তর পর্বে স্কুল-কলেজে নিয়োগ অনেকটাই স্বচ্ছ হয়েছিল। কিন্তু ঐ লেখাটিতে যদি অজস্র অতিকথন থেকেও থাকে তাতে তো অনিলায়ন-নন্দীগ্রম-তাপসী-রিজওয়নুর-আমলাশোল স---ব মিথ্যে হয়ে যায় না। যদি আমি বিশ্বাস নাও করি যে 'শুধুমাত্র' দলদাসরাই গত ৩৪ বছর (মানে এখন ওটা ৩৮ বছর হবে !) ধরে চাকরী পেয়েছেন তাতে তো এইকথা মিথ্যে হয়ে যায় না যে দলদাস হতে পারলে যোগ্যতার খামতি নিয়ে ভাবতে হত না, জায়গামত চাকরী বাঁধা ছিল। যাঁদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন নেই তাঁদের নিয়োগ নিয়েও প্রশ্ন ওঠেনি, কেউ দেখতে যায় নি তাঁদের রঙ আছে কি নেই কিন্তু সেটাই তো সব সময় সত্যি নয়।
  • PT | 213.110.243.23 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১২:৪৩685408
  • আপনি বোধহ্য অনেক পরে এই জাতীয় তক্কে নেমেছেন... এ নিয়ে অনেক কথা আগে হয়েছে।
    এককথায় বলিঃ অনিলায়নের বেশীর গপ্পটাই ফোলানো ফানুস। এটা ফাইনাল গোলপোস্ট।
  • | 213.99.211.132 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৩:০৫685409
  • AP আপনি জানেন না। আমরা বোধ্হয় ২০১০ বা তার ও আগে থেকে পিটি দা বোঝাতে চেষ্টা করে যাচ্ছি। পিটি দা ও বোঝেন না। আমরাও "আশা" ছাড়ি না !!ঃ))
  • AP | 24.139.222.45 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৩:২৫685411
  • সি এম,
    আপনার কাথাটা লিখে নিই উত্তর দিতে সুবিধে হবে।
    "আমার প্রশ্ন একে রঙের জন্য ঢোকানো হয়েছে, তাকে পান্ডিত্যের জন্য ঢোকানো হয়েছে ইত্যাদি, প্রভৃতি এই সিদ্ধান্তগুলো কি করে করেন? রঙ দেখে? যদি তাহয় তাহলে অবশ্য মানতে হবে আপনি ভীষণ ভাবে অনিলায়নে আক্রান্ত। তা যদি না হয় তাহলে কি ধরে নেব, যাদের কথা বলছেন, আপনি তাদের ক্লাস করেছেন? তাদের গবেষণাপত্র পড়েছেন ও মূল্যায়ন করতে সক্ষম? ভাল গবেষক মানেই কি ভাল অধ্যাপক?"
    "আমার ব্যক্তিগতভাবে মনে হয় পড়ানো আসলে পারফর্মিং আর্ট। সময়ের সাথে সাথে পাল্টায়।"

    আপনার প্রথম পয়েন্টের 'টু দ্য পয়েন্ট' উত্তর দেওয়া সত্যি কঠিন কিন্তু প্রশ্নটি যথাযথ। ঠিক যেমন পিটি দাবী করেন উনি ইউনি তে কিছু লোককে চেনেন, সেই সূত্রে কিছু খবর পান, তেমনি যিনি যে লাইনে (পেশায়) থকেন তিনি সেই লাইনের কিছু খবর রাখেন। যদি বলি আমি ব্যক্তিগতভাবে এমন কিছু ছাত্রকে জানি যাঁদের সরাসরি ইউনি তে চাকরী পাবার কথাই নয় কিন্তু পেয়েছেন, তাঁরা মন দিয়ে বাম রাজনীতি করতেন, যে ইন্টার্ভিউতে পেয়েছেন সেখানে তাঁদের চেয়ে যোগ্যতর লোক ছিল আমি তাদের চিনি, ইন্টর্ভিউ বোর্ডে তাঁদের কি রকম হ্যারাস করা হয়েছিল, সেই কথা আমি শুনেছি তার পরও কি আপনি ভাববেন তাঁদের নিয়োগে রঙ দেখতে পাওয়া কল্পনা। কিন্তু এখানে আমি একটা উদাহরণই দেব, একজন এমন প্রার্থীকে আমি জানি যার রেজাল্ট থেকে গবেষণার মান সবই অতীব সাদামাটা, নেট/স্লেট পাশ করতে পারলে তাকে কলেজে ব্যবস্থা করে দেওয়া যেত, সেটাও করা যায়নি, পোস্ট ডক নেই, টিচিং একস্পি নেই কিন্তু সে সরাসরি জে ইউ তে চাকরী পায় প্রায় ১২ বছর আগে।

    না আমি এঁর ক্লাস করিনি কিন্তু গবেষণার কথা কিছু কিছু জানি বইকি। আর গবেষণার মূল্যায়নের জন্য সব পেপর পড়ে দেখতে হয় কে বলল আপনাকে ! কোথায় পাবলিশ হচ্ছে, ক'জনের সঙ্গে কাজ হচ্ছে তাই থেকেই তো বোঝা যায়। আপনার কি মনে হয় এঁর ক্লাস করে এঁর পড়ানোয় মুগ্ধ হয়ে এঁকে চাকরী দেওয়া হয়েছিল ?

    এইখানে আপনার তিন নম্বর পয়েন্টের কথা। পড়ানো মনে পারফর্মিং আর্ট, যদি সেটা মেনেও নিই, বলুন তো এখানে পারফর্মেন্সটা কি ? পড়ানৈ তো ! কিন্তু সব পড়ানোকে এক করে দেখলে তো মুস্কিল। আপনি সম্ভবতঃ ভলো পড়ানো বলতে ভালো বোঝানো বা আকর্ষণীয় করে তোলা ইত্যাদি বলতে চাইছেন। সেসবের গুরুত্ব কম নয় কিন্তু স্কুল এমনকি কলেজের ছাত্রদের ক্ষেত্রে যতটা দরকারী ইউনির ক্ষেত্রে ততটা নয়। মনে রাখবেন ইউনির ছত্ররা অনেক বেশি পরিণত, প্রথাগত শিক্ষায় তারা শিক্ষকের সমকক্ষ হতে চলেছে তাদের ক্ষেত্রে শিক্ষকের পার্ফর্মেন্সটা অনেকটাই অন্যরকম। শুধু ভালো বোঝানো বা চটকদার কথা বলে ছত্রদের টেনে রাখাই নয়, এখানে শিক্ষকের জ্ঞানের পরিধিটা যথষ্ট বড় হওয়া দরকার। আর ইউনির শিক্ষকের কাজ তো শুধু পড়ানো নয়, গবেষণাটাও সমান গুরুত্ব দিয়ে করা। তাই এই ক্ষেত্রে রেজাল্ট ও গবেষণার গুরুত্ব অনেক বেশি। এখন ভালো রেজাল্ট ও পেপার থাকলেই যে তাঁর জ্ঞান বেশি হবে তা নাও হতে পারে কিন্তু সেট অন্ততঃ আশা তো করা যায় ! কিন্তু উল্টোটা হওয়া বিরল।
  • PM | 116.78.2.22 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৩:৫৭685412
  • 1. দলদাস হতে পারলে যোগ্যতার খামতি নিয়ে ভাবতে হত না, জায়গামত চাকরী বাঁধা ছিল।
    2. যাঁদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন নেই তাঁদের নিয়োগ নিয়েও প্রশ্ন ওঠেনি, কেউ দেখতে যায় নি তাঁদের রঙ আছে কি নেই

    ১ আর ২ কন্ট্রাডিকটারী স্টেটমেন্ট। ২ নং স্টেটমেন্ট ঠিক হলে , যাদের যোগ্যতা ছিলো তারা বন্চিত হন নি। কিন্তু ১ নং স্টেটমেন্ট ঠিক হলে বহু যোগ্য লোক বন্চিত হয়েছেন।
  • | 213.99.211.133 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৪:২৯685413
  • পিএম, কাটাও না। তুমি নিজে ও ভালো করে জানো ভুলভাল ভাট দিচ্ছো। আর আসল ঘটনা কী!!।

    কাঁহাতক আর এক ঢপ সহ্য হয়। ঃ)))
  • PT | 213.110.243.21 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৪:৩০685414
  • আমি একটি রিক্রুট কমিটিতে বসেছিলাম যেখানে একজন ভাটনগর পাওয়া লোককে বাতিল করে তার চাইতে কম প্রতিভাধর একজনকে নেওয়া হয়। এই বাতিলের কারণ কোন বাইরের লোকের পক্ষে জানা (এবং অনেকাংশে বোঝা) সম্ভব নয়। তাকে বাতিল করার কারণ হচ্ছে যে তার specialisation সেই বছরে ঐ বিভাগের প্রয়োজন ছিল না।
  • | 213.99.211.133 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৪:৩২685415
  • তাহলে তোমার এই অবসার্ভেসন টির মাধ্যমে "অনিলায়ন" তথ্য খারিজ হয়ে গেল।তাই তো? ঃ))
  • AP | 24.139.222.45 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৪:৩৬685416
  • নিজেকে বুদ্ধিমন ভাবা ভাল কিন্তু অন্যদের বোকা ভাবা ভাল নয়। বিজ্ঞপ্তিতে কি স্পেসলাইজেশন দরকার লিখে দেওয়া ছিল না বুঝি ! ছিল না কেন ?
  • PT | 213.110.243.21 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৪:৪১685417
  • অনিলায়নের বেলুন কতটা ফুলেছিল শোনাই। তিনোর পক্ষে প্রচার করতে এক একদা বামপন্থী বয়স্ক অধ্যাপক প্রায়ই টিভিতে আসতেন। আত্মীয়তার সূত্রে তাঁর ও তাঁর পুত্রের সঙ্গে একটি অনুষ্ঠান বাড়িতে দেখা হলে এই প্রসঙ্গটি উত্থাপিত হয়।

    কোন কারণে তাঁর বিলেত নিবাসী পুত্রের IITKgp-তে চাকরী হয়নি। তিনি এবং তাঁর পুত্র দুজনেই শদুয়েক মানুষের সামনে অতি উচ্চকন্ঠে জানাতে থাকেন যে IITKgp-তেও আলিমুদ্দিনের নির্দেশে রিক্রুটমেন্ট হয়।

    আমি কিছু নাম চাইলে অবশ্যই তিনি দিতে পারেননি।
  • | 213.99.211.19 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৪:৪২685418
  • যেমন তুমি চাইছো কিন্তু আমরা দিতে পারছি না। সেরকম ই ঃ))
  • PT | 213.110.243.21 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৪:৪৫685419
  • "নিজেকে বুদ্ধিমন ভাবা ভাল কিন্তু অন্যদের বোকা ভাবা ভাল নয়। বিজ্ঞপ্তিতে কি স্পেসলাইজেশন দরকার লিখে দেওয়া ছিল না বুঝি ! ছিল না কেন ?"

    এইবারে ঝোলা থেকে না জানার বেড়াল বেরোতে শুরু করেছে। অনেক ন্যাশানাল লেভেলের institute-এ সারা বছর ধরেই এপ্লিকেশন করা যায়। সেখানে "বিজ্ঞপ্তিতে" একটি স্পেসিফিক বিষয় সম্পর্কে লেখা থাকেনা।
    অবিশ্যি এইসব কমিটিতে না বসলে আপনাকে বোঝানো মুস্কিল।
  • AP | 24.139.222.45 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৫:০৫685420
  • কথা তো হচ্ছিল পঃবঃ-র বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ নিয়ে, অনিলায়নের প্রশ্ন তো সেখানেই। কেউ তো বলেনি ন্যাশন্যাল লেভেলের ইন্স্টিটিউটেও অনিলায়ন হয়েছিল (আপনিই কার যেন কথা বল্লেন অবশ্য নাম-ধাম না দিয়ে)। তাহলে সেই গপ্পো এখানে করছেন কেন ? আবারও বলছি অন্যকে বোকা ভাবা নিজের বুদ্ধির পরিচয় নয়। সত্যি কথা বুঝিয়ে বললে বুঝবে না এমন বোকা লোক খুব কমই আছে। তার জন্য 'কমিটিতে বসে' কলার তোলার দরকার নেই।

    তবে অনিলায়ন কথাটা যদি একটু ব্যপক অর্থে ধরেন, অর্থাত জাস্ট 'বাইরের প্রভাব' (রাজনীতি নয়) হিসেবে ধরেন, তাহলে বলব সেই অর্থে অনিলায়নের বাইরে কেউই নয়। নানাভাবে কমিটিকে প্রভাবিত করার জন্যই তো 'রেকমেন্ডেশন' চাওয়া।।।যার যত স্ট্রং রেকো সে তত এগিয়ে !
  • PT | 213.110.243.21 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৫:১০685422
  • "কথা তো হচ্ছিল পঃবঃ-র বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ নিয়ে,"

    সেখানেও খুব স্পেসিফিক কিছু লেখা যায় না। "বিজ্ঞাপনে ছবি ছাপিয়েছে" বলে একটা কথা চালু আছে। তাহলে লোকে দেখতেই পায় যে অনিলায়ন হচ্ছে!!

    "তাহলে বলব সেই অর্থে অনিলায়নের বাইরে কেউই নয়।"
    তাহলে তো ল্যাঠা চুকেই গেল!!
  • AP | 24.139.222.45 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৫:১৭685423
  • বাজে কথা ছাড়ুন ! ইউনি-র বিজ্ঞাপনে স্পেশালাইজেশনের কথা লেখা যায় না তাহলে ছবি ছাপিয়েছে বলা হয়... এদিকে নিয়োগের সময় স্পেশালাইজেশন দেখেই বাতিল করা হয় ! এই গপ্পো এই জমানায় কেউ দিলে মেনে নিতেন ! কিন্তু এই জমানায় এদের খালি উপাচার্য আর প্রাইমারী টিচার নিয়ে মাথাব্যথা !
  • * | 113.238.192.129 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৬:৪৩685424
  • "specialisation" অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা। এরমধ্যেই লুকিয়ে আছে সবকিছু(সিপিএম, তৃণ, বিজেপি, শিবসেনা...প্রভৃতির প্রতি প্রশ্নহীন আনুগত্য...)

    এই সহজ বিষয়টি না-বোঝার কী আছে!!!!!!
  • | 213.99.211.132 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৬:৪৮685425
  • ঃ))

    এইটা ভালো দিয়েচেন ঃ))
  • PT | 213.110.243.23 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৭:৪১685426
  • হি-হি! কত কম জেনে কত তক্ক করা যায়........ যারা লিখছে তাদের অনেকেরই যে প্রার্থি বাছাই করার ব্যাপারে বিশেষ এক্ষপার্টিস নেই সেটা বেশ পরিষ্কার।

    ঊদাঃ
    inorganic chemistry বলে বিজ্ঞাপন ছাপালে, ১০০ টার মধ্যে ৫০ টা ন্যানো, ২৫ টা মেটাল কম্প্লেক্ষ, ১০ টা বায়ো ইনোর্গানিক আর ১৫ টা মেটেরিয়াল সায়েন্সের ক্যান্ডিডেট পাবেন। ঐ ১০০-র থেকে শেষ পর্যন্ত ৯৮ টাকে বাতিল করতে হবে। জগতে এমন কোন দাঁড়িপাল্লা বেরোয়নি যাতে নিক্তি মেপে এই কম্মটি সারা যায়।
  • AP | 24.139.222.45 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৮:০০685427
  • ইউনির কথা বলছেন নাকি ! স্পেশাল যদি inorganic chemistry হয় তাহলে ঐ ন্যানো-হ্যনো-ত্যানো (ওগুলো পি এইচ ডি-র বিষয়) যাই হোক, inorganic special থাকলে তাকে বাদ দেবার কোনো যুক্তি নেই। আর দাঁড়িপাল্লাটা তাহলে কি করে ঠিক হয় একটু বিশ্বাসযোগ্য ভাবে বলুন না ! প্রার্থী বাচাইয়ের এক্ষ্পাট্টিস নাই থাক প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াবার এক্ষপি তো বহু লোকেরই আছে, তারা জেনে একটু শান্তি পায়। আমি যতদুর জেনেছি ঠিক নিয়ম মেনে অ্যাপ্লাই করলে 'বাতীল করা'র নিয়ম নেই, ইন্টরভিউতে ডাকতেই হয়। তারপরের খেলাটা নিয়েই আলোচনা।
  • SS | 160.148.14.8 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৮:০২685428
  • উফ্ফ।। কি বিরক্তিকর ভুলভাল সিলেকশন পদ্ধতি। বোঝাই যাচ্ছে এই প্রার্থী বাছাই যারা করেন তাদের বিশেষ কাজ কর্ম নেই, তাই বসে বসে ১০০ টি সিভি দেখেন। মেটেরিয়াল সায়েন্স চাইলে সেটা স্পষ্ট করে লিখে দেওয়া হয় না কেন? জগতের অনেক দেশেই প্রার্থী বাছাই অনেক এফিশিয়েন্টলি করা হয়। মানে নিউক্লিক অ্যাসিডের স্ট্রাক্চার ডিটারমাইন করার এক্স্পার্ট চাইলে সেটা স্পষ্ট করে লিখে দেওয়া হয়, বায়োকেমিস্ট চাই এমনকি স্ট্রাকচারাল বায়োলজিস্ট চাই বলেও ছেড়ে দেওয়া হয় না। আসলে এই স্পষ্ট করে না লেখার কারণ হচ্ছে পরবর্তী কালে পিটি বর্ণিত অজুহাত, স্পেশালাইজেশন চাই না ইত্যাদি যাতে বলা যায়। ভারতের এবং পশ্চিমবঙ্গের ইন্টার্ভিউ বোর্ডে না বসেও এটুকু বোঝা যায়।
  • potke | 190.215.58.203 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৮:২০685429
  • একদম, ধোঁয়াশা ইচ্ছে করে রাখা হয়।

    ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ডে কিভাবে বাছাই করা হয় সেটা AMS/SIAM এর জব বোর্ড দেখলেই বোঝা যায়।
  • cm | 127.247.97.244 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৮:২৮685430
  • পোটকে স্যার কি বলছেন ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ডে সব পরিষ্কার ব্যাপার স্যাপার? মোজেসের চ্যালা হলে লাভ নেই?
  • PT | 213.110.247.221 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৮:৩৮685431
  • " স্পেশাল যদিinorganic chemistry হয় তাহলে ঐ ন্যানো-হ্যনো-ত্যানো (ওগুলো পি এইচ ডি-র বিষয়) যাই হোক, inorganic special থাকলে তাকে বাদ দেবার কোনো যুক্তি নেই।"

    নাঃ, কিছুই না বুঝে এবং না জেনে তক্ক করছেন।
    মনে করুন একই মাস্টারকে 1st yr-এ pure inorganic পড়াতে হয়। তাকে 5th yr-এ যারা inorganic specialisation নেয় তাদেরকেও পড়াতে হয়। কাজেই তখন ঐ ন্যানো-হ্যানো-ত্যানো লাগে।
  • SS | 160.148.14.8 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৯:২২685433
  • শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করে কিছু লাভ আছে ? এই সব লুপহোল রাখা হয়েছে যাতে নেপোটিসমের রাস্তা ক্লিয়ার করা যায়, যাতে সরকার, শাসক দল, ইউনিভার্সিটি নিজেদের পছন্দের লোকে ঢোকাতে পারে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন