এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গান-ফাইট

    pi
    অন্যান্য | ১৩ মার্চ ২০১৬ | ১৯২৪৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sinfaut | 74.233.173.177 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০০:২৩698293
  • আচ্ছা দেখলাম বাংলা প্রায় সব, হিন্দি গান দুচাট্টে। এটা সলিল।

    আর আরডি ঃ ফান্ডা সীমিত।

    ওক্কে।
  • S | 108.127.180.11 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০০:২৫698304
  • গান সম্বন্ধে - এই সোজা সোজা কাজ ছড়া গান গাওয়াটাঅ নাকি আর্ডির প্রচলন?
  • Rit | 213.110.242.4 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০০:২৮698315
  • তবে ঈশানদার দুটো গান ৫০ বার করে শুনেছি। বড্ড ভালো।
  • Arpan | 74.233.173.185 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০০:৩৬698326
  • ধুর, এস পুরো মেড ইজি টাইপের রচনা লিখছে।

    সত্তর বা আশিতে প্যারালাল সিনেমা হয়নি? তারও আগে গুরু দত্ত বা বিমল রায়? নব্বইতে কৌন বা এক রাত কি সুবাহ নহি র মত স্ক্রিপ্টধর্মী সিনেমা বাজারে আসছে না? তার কিছু পরে নো স্মোকিং?

    পপুলার সিনেমা দেখে বলিউড বিচার করব কেন?
  • S | 108.127.180.11 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০০:৪৩698337
  • আপনি তো এক্সেপসনস নিয়ে পরে আছেন। ট্রেন্ড ছিলো কী? সেইটা একমাত্র ঐ ২০০৫ এর আসেপাসে তৈরী হয়েছিলো হঠাৎ।
  • pi | 24.139.209.3 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০০:৪৫698348
  • যাঁরা মূলতঃ সুরকার, সলিল চৌধুরির আগে বা সমসময়ে, তাঁদের নিয়ে কী বক্তব্য ?
    গুরু দত্ত, বিমল রয় এর সিনেমা নিয়েও বক্তব্য জানার ইচ্ছে রইলো।
  • S | 108.127.180.11 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০০:৪৬698359
  • আর পপুলার সিনেমা দেখেই তো কোনো ইন্ডাস্ট্রির বিচার করবো। পুরো দশকে কয়েক হাজার সিনেমার মধ্যে ৬ টি সিনমা অন্যরকম হয়েছিলো - সেইটা দেখে কি ইন্ডাস্ট্রির বিচার করবো?
  • S | 108.127.180.11 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০০:৪৮698370
  • ৭০ দশকের আগের বলিউড নিয়ে আমার কোনো আইডিয়া নেই, উৎসাহও নেই। আমার বিশ্লেষন ৭০ এর থেকেই শুরু হয় - এবং অবশ্যই স্যম্পেল সিনেমা দেখে।
  • Arpan | 74.233.173.177 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০০:৫২698381
  • সে তো ক্রিটিক আর মাস দু ধরণের মুভি সর্বত্রই তৈরি হয়। প্রথমটা হাতে গুনতি আর দ্বিতীয়টা রাশি রাশি।

    ঐ সত্তর-আশিতে সব রিজিওনাল ভাষার ইন্ডাস্ট্রি খুঁজলেও হাতে গোনাই কিছু অন্য ধরণের মুভি পাওয়া যাবে। বম্বেতে পয়সা ঢালার লোক বেশি ছিল, তাই ভুষিমাল বেশি বেরিয়েছে।
  • ঈশান | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০১:০৬698393
  • আমার তো প্যারালাল সিনিমা নিয়ে কোনো বক্তব্যই নেই। পপুলার সিনেমা নিয়েই আছে। পপুলার গড়পড়তা বাংলা সিনিমা, গানে হোক, বা সিনেমা হিসেবেই হোক, সত্তর পর্যন্ত বলিউডের গড়পড়তার চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল। এটা ঘটনা। বলিউডি সিনেমা টেক্কা মারে তার পরে। তার একটা কারণ অর্থনৈতিক। আরেকটা হল সরকারি উদ্যোগে হিন্দির প্রচলন। লতা বা কিশোর, আরডি বা সলিল, এই আধা সরকারি আধা কর্পোরেট প্রজেক্টের হাতে ব্যবহৃত কিছু টুল মাত্র।

    কিন্তু আমার কোটা শেষ। আবার পরে।
  • sosen | 177.96.124.76 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৩:২৯698404
  • গান না সিন্মা?
    শচীন ভৌমিকের লেখায় পড়েছিলাম সিক্সটিজ থেকেই মোটামুটি আগে গান পরে সুর ব্যাপারটা ভেঙ্গে গিয়ে আগে সুর পরে গান চালু হতে শুরু করে।
    কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এর বিপরীতে বাংলার কোন অ্যারেঞ্জার কম্পোজারের কথা হচ্ছে? সলিল ছাড়া? সলিল তো বাংলা হিন্দি দুজায়্গায় কাজ করেছেন।
  • S | 202.156.215.1 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৫:২৫698415
  • আসলে গান আর সিনেমাকে বম্বে বা কোলকাতায় বা চেন্নই কোথাও-ই আলাদা করা যায়নি। সেইটা বোধয় ভারতীয় সংস্কৃতির একটা বড় প্রভাব। কালচারাল প্রোগ্রামে নাচ আর গান হোলো মেইন কোর্স - প্রাইম টাইমে থাকে। আবৃত্তি হলো অ্যাপেটাইজার - একদম প্রথমে রাখা হয়। আর শেষ পাতে একটা নাটক।

    আরেকটা কারণ অর্থনৈতীক। সিনেমার বাইরে গানের বাজার খুব সীমিত ছিলো। পুজো আর পয়লা বৈশাখ ছাড়া ক্যাসেট বিক্রির কোনো জায়্গাই নেই। সেটাও লিমিটেড কিছু লোকে কিনতো। বাঙ্গলার বাইরে আরো খারাপ অবস্থা - রবিন্দ্রনাথ নেই, নজরুল নেই, অতুলপ্রসাদও নেই। সিনেমাই ছিলো (এখনো আছে) গান লেখা, সুর দেওয়া, গাওয়া, আর বাজানোর সবথেকে বড় রুজির জায়্গা। সেইটা তারা কিছুতেই ছাড়েনি, বেশ লবি করেই ধরে রেখেছে।

    অন্যদিকে বম্বেতে সিনেমার মান (মাস ফিল্ম) তেমন উচ্চমানের কোনোকালেই ছিলোনা। ৭০ এর দশক অবধি সত্যিই কোলকাতার সিনেমার মান অনেক বেটার ছিলো (ঈশান বাবু ঠিকই বলেছেন)। যে কারণে তখন বাঙ্গলা সিনেমার হিন্দিতে রিমেক হতো। ৭০ এর পরে যে হিন্দি সিনেমার মান বেড়েছে তা নয়, কিন্তু টালিগন্জের মান নেমে গেছে দ্রুত। পরে বুম্বাদা এসে নিজের সুবিধার্থে একেবারে শেষ করে দিয়েছিলো। সেইটা বিগত কয়েক বছরে কিছু কিছু কারণে একটু ইম্প্রুভ করেছে - তার জন্যে অনেকটা কৃতীত্ব যে মানুষটির যায় তিনি হলেন রিতুপর্ণ। এখনো দক্ষিনের সিনেমার মান অনেক অনেক বেটার। আমি কিন্তু জেনারাল মাস ফিল্মের কথাই বলছি। বিগত কয়েক বছরে যেকটা বাঙ্গলা সিনেমা হিট করেছে সেগুলো বেশিরভাগই দক্ষিনের সিনেমার নকল। এগুলো কিন্তু দাবাঙ্গ স্টাইলের সিমেআর বাইরে গিয়েও সত্যি। আমার একটা খুব আক্ষেপ যে আমি দক্ষিনের সিনেমা দেখতে পাইনা - ভাষার কারণে।

    এইবারে তাহলে প্রশ্ন আসে তামিল বা অন্য দক্ষিনের সিনেমায় গানের প্রভাব এতো বেশি কেন? খুব কম ধারণা নিয়েই বলছি দক্ষিনের সিনেমার গান এখনো মুলতঃ ক্লাসিকাল বেসড। আর এছাড়া দক্ষিনের দাবাঙ্গ স্টাইলের সিনেমাতে ভালো গান মসলা না মেশালে লোকে খাবে না। সেইটাই হিন্দি সিনেমাতে গানের মুল রোল। "আমার মতে" হিন্দি সিনেমাতে গানের এতো প্রভাবের তিনটে কারণ - দুটো আগেই বলেছি কালচার (এই লজিকটা এখন আর চলেনা), লেগাসি (এবং সেই রিলেটেড হেজেমনি)। এবং অবশ্যই সিনেমার পুওর কোয়ালিটি। হিন্দি সিনেমার মান এতোটাই কম ছিলো এবং এখনো আছে যে ঐ গানগুলো দিয়ে পুরো প্রোডাক্ত ভ্যালুটাকে বাড়ানো হয়। উদাহরণঃ আমার একটা খুব প্রিয় গান "ভরে নয়না"। কিন্তু সেই সিনেমা দেখতে পারিনি। এই কারণে অনেক সময়ই শোনা যায় যে একটা গান যেটা অন্য সিনেমাতে ব্যবহার করার কথা ছিলো সেইটা এই সিনেমাতে ব্যবহার করা হয়েছে।
  • lcm | 14.15.124.11 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৭:০৮698426
  • ঈশান যে প্রতিপাদ্য প্রদান করল - বাংলা কমার্শিয়াল সিনেমা হিন্দির চেয়ে বেটার ছিল - এটা সাবজেক্টিভ ব্যাপার।
    মানে, প্রমথেশ বরুয়া, বা, পরে উত্তমকুমারের যে সব মেইনস্ট্রিম বাংলা সিনেমা করেছে, একদম মোটামুটি ১০০% সিনেমা একই সময় হিন্দিতেও হয়েছে - বলরাজ সাহানি, বা, অশোককুমার/দিলীপকুমার-রা যা করত। সুতরাং, বাংলা কমার্শিয়াল সিনেমা উৎকর্ষে অনেক এগিয়ে ছিল - এমন বলা মুশকিল। আর, শুরু কয়েক দ্শক পরিচালক, অভিনেতা অনেকই কমন ছিল - বাংলা/হিন্দিতে।

    কিন্তু একটা ব্যাপার হয়েছিল। সেটা অডিয়েন্সের ডোমেইন নিয়ে। সিনেমার ব্যবসা বাড়তে থাকল। শুরুতে ৩০-৫০ এর দশক, এমনকি ৬০-এর দশকেও সিনেমা ছিল আর্বান এন্টারটেইনমেন্ট। গানেও তাই ছিল, শুরুর দিকের চোঙা গ্রামোফোন (হিস মাস্টার্স ভয়েসের শারমেয়-র ছবি সমেত) শোভা পেত শহুরে বড়লোকদের বাড়িতে বা গ্রাম-এর জমিদারের বাড়িতে। রেকর্ডেড গান শোনা ছিল প্রিভিলেজ্‌ড্‌ ক্লাসের ব্যাপার। এবং যথারীতি তাদের প্রিয় বা পছন্দমতন গানের রেকর্ডও বেশি হত।
    এটা বদলালো রেডিও এসে। হঠাৎ গানের শ্রোতার ডোমেইন-টা বিশালভাবে বেড়ে গেল। তৈরী হতে থাকল বিভিন্ন শ্রেণীর শ্রোতাদের জন্য গান। বেসিক্যালি উচ্চশিক্ষিত শ্রোতাদের পরিসর ছেড়ে নানারকমের গান তৈরী হতে থাকল।
    সিনেমাতেও তাই হয়েছে। মফস্বলে সিনেমা হলের সংখ্যা হু হু করে বেড়ে যায় ৫০-৬০ এর দশকে। শহুরে হলগুলোতে হিন্দি/আঞ্চলিক সিনেমার পাশাপাশি চলত হলিউডের ইংরেজি সিনেমা। সিনেমাতে অবশ্য অনেক বেশি চেঞ্জ হয়েছে টেলিভিশন আসবার পরে। টেলিভিশন এসেছে ১৯৭৫-এ। তার আগে পর্যন্ত এক ধরনের সিনেমা হয়েছে। তার পরে ৮০-র দশক থেকে সিনেমার ব্যব্সায়িক চরিত্র বদলাতে থাকে। বিশেষ করে সিনেমার গানের।
  • sosen | 184.64.4.97 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৭:১৩698437
  • দাবাঙ্গকে আপনারা এমন তাচ্ছিল্য করেন কেন?
  • S | 202.156.215.1 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৭:১৮698448
  • পরিচালক, অভিনেতা কমন ব্যাপারটা মনে হয় বাংলা সিনেমার উৎকর্ষতাকেই প্রমাণ করে।

    বলিউড সিনেমার "চরিত্র" বদলাতে টেলিভিশনের রোল (অন্ততঃ ৮০র দশক অবধি) নিয়ে আমি সিওর নই। কারণ বহুদিন অবধি টিভিতে সিনেমা খুব রেয়ারলি দেখাতো। আর টিভিও তো লিমিটেড সময়ের ছিলো। কিন্তু এটা ঠিক যে টেলিভিশনের সাহায্যে হিন্দি ভাষার প্রচার বলিউডকে বিশাল বড় ক্যাচমেন্ট দিয়ে দেয়।
  • S | 202.156.215.1 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৭:২১698459
  • তাচ্ছিল্য ঠিক নয়। মানে সিনেমাটিক কোয়ালিটি তো একটু কম বটেই। স্ক্রিপ্ট, অভিনয় এদুটোতে হেঁ হেঁ। আর ঐটা একটা আলাদা জঁর। রাউডি রাঠোর, চেন্নই একস্প্রেস, ওয়ান্টেড এগুলো সবই ঐ একই দলে পরে।
  • aka | 80.193.72.169 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৭:৩৯698470
  • বলিউড সিনেমার যা রিচ - টার্কি, ইউরোপ, ইজিপ্ট, নাইজিরিয়া যেখানেই যান না কেন, ইন্ডিয়ান হলে জিগ্যেস করবে শাহরুখ খান? বা অমিতাভ বচ্চন বা রাজ কাপুর। দু এক কলি গানও শুনিয়ে দিতে পারে, আর একটু বিশ্লেষণ ধর্মী হলে বলবে হিন্ডি সিনেমায় সবার শেষে দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন হয়।
  • b | 135.20.82.164 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৮:১৯698481
  • আকার পোস্টের পরিপ্রেক্ষিতেঃ
    আমার এক স্যার বস্টন চত্বরে ছিলেন। উনি একবার হার্ভার্ডের কাছাকাছি ঘোরাফের কচ্ছেন, দেখেন এক সাহেব ভিখারি বেহালা বাজিয়ে ভিক্ষা করছেঃ গানের সুরটা পুরো "আওয়ারা হুঁ"। উনি খুব অবাক হয়ে জিগ্গেস করলেন, তুমি এটা কি বাজাচ্ছো? সাহেব কৃপার সুরে বলল ঃ ইউ হ্যাভন্ট হার্ড অফ র‌্যাজ ক্যাফুউর, আই গেস।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৯:০১698492
  • টেলিভিশন এসে যে ব্যাপারটা হল - ভিসুয়াল এন্টারটেইনমেন্ট মিডিয়া-র যে বিজনেস মার্কেট - সেটা ভাগ হয়ে গেল - অন্য অংশীদার এসে হাজির হল। প্রথমে স্টেট কন্ট্রোল টিভিমিডিয়া থাকলেও, সিনেমার দর্শকদের সামনে অন্য অপশন এলো - চলমান ছবি দেখতে গেলে সিনেমা হল অবধি ছুটবার দরকার নেই। কেব্‌ল্‌ টিভি আসার পরে সেই বিভাজন আরো পরিষ্কার হয়ে গেল।
    এসবের সম্মিলিত বিজ্‌নেস ইম্‌প্যাক্ট মেইনস্ট্রিম সিনেমার ওপর পরেছে বই কি।
  • dc | 132.164.24.165 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৯:২৫698504
  • ইয়ে আমি একেবারেই ম্যাঙ্গো পাবলিক (তাও পাতি গোলাপখাস বা বড়জোর ল্যাংড়া, হিমসাগরও না), কাজেই রফি-কিশোর-লতা-আশা-মান্না ছাড়া গান ভাবতেই পারিনা। তবে ঈশানের পোস্টগুলো পড়তে ভালো লাগলো, গান সম্বন্ধে কত কি জানলাম। একটা কথা বলতে পারি, লং ড্রাইভে কিন্তু এদের গান ছাড়া চলে না। গাড়ি চালাতে চালাতে "মেরে সপ্নো কে রানী" বা "মুসাফির হুঁ ইয়ারো", সামনে লম্বা ফাঁকা রাস্তা, নীল আকাশ, দুধারে সরে যাচ্ছে গাছপালা বা লেক, এই এক্সপেরিয়েন্সটাই আলাদা। আমার তো মনে হয় ন্যাশনাল হাইওয়েতে যে গাড়ীগুলো চলে তার ৯০%এ একটা করে লতা-রফি-কিশোর এর হাজারটা এমপিথ্রির পেন ড্রাইভ পাওয়া যাবে।
  • d | 144.159.168.72 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৯:৩০698515
  • এহ ডিসিকে দুই হাত তুলে ক। লং ড্রাইভে এদের গান ছাড়া অসম্ভব।
  • aka | 80.193.70.5 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৯:৩৫698526
  • সিনেমার ওপরেও পড়েছে।

    এই যেমন নব্বই দশকের সিনেমার পোশাক, ভাষা, গান, গানের অ্যারেণ্জমেন্ট, যন্ত্র, পটভূমি সবই গ্লোবাল হয়ে গেল গ্লোবালাইজেশনের সাথে সাথে। সব সিনেমাই নয় অনেক সিনেমা। উদাঃ দিল হ্যায় কে মানতা নেহি। বা সুরজ কা সাতওয়া ঘোড়া বা ফির তেরি কহানি ইয়াদ আয়েগী।

    সত্যজিত রায় একবার বলেছিলেন, খুব খারাপ ভাবে - হিন্দি সিনেমায় চাচাচা, নিগ্রো ড্যান্স, ভাঙ্গরা ও বাদর নেত্য সবই আছে সাথে আরও কিছু। ঠিক মনে নেই, এরকমই কিছু।

    সেটাই হিন্দি সিনেমার স্ট্রেন্থ, আবার এলিট দৃষ্টিভঙ্গীতে মানে রেবাবুর মতন লোকজনদের কাছে উইকনেস। কান ফেস্টিভ্যালে পুরষ্কার পায় না কিন্তু কানে বাজে হিন্দি গান, ডায়লগ। বহু দ্র্শেত বহু ভাষার মানুষ, ভিন্ন ক্লাসের মানুষ রিলেট করতে পারে রাজ কাপুর, বচ্চন বা শরুখ খানের কোন চরিত্রের সাথে। এটা কোন মেধা সে জানি না। ঐ চয়েজ আপনা আপনা।
  • pi | 24.139.209.3 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৯:৪২698537
  • দিল হ্যায় কে মানতা নেহি বা ফির তেরি কহানি ইয়াদ আয়েগীর সাথে সুরজ কা সাতওয়া ঘোড়া কোন লাইনে একসাথে আসছে?
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৯:৪৩698559
  • *জিনিস
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৯:৪৩698548
  • হ্যাঁ, আকা ধরেছে - সোশ্যাল লেভেলিং ফ্যাক্টর। মানে, একজন অধ্যাপক বা উচ্চপদস্থ এক্সিকিউটিভ এর সঙ্গে একজন রিক্সাচালক বা সব্জিবিক্রেতার, দৈনন্দিন জীবনযাত্রার মানে, এবং জীবনের অন্যন্য স্তরে হাজার ফারাক থাকলেও - সাঙ্গীতিক পছন্দের মিল - দুজনেই কিশোর/লতার ফ্যান। হতেই পারে। সম্ভব।
    অনেকে বলেন যে জিনি ইংল্যান্ডে বিট্‌ল্‌স, আম্রিগায় এলভিস-এর সময় হয়েছিল ।
  • aka | 80.193.70.5 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৯:৪৫698567
  • kishor sambandhe salila daa balechhilen - "This Kishore lad is no singer, I am telling you" । নকরি সিনেমায় সলিলদা কিশোরদার গলায় অলমোস্ট হেমন্তদাকে বসিয়ে দিয়েছিলেন।

    বহু বছর বাদে সলিল দার সুরে কিশোরের গান শুনে নিন।

  • S | 108.127.180.11 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৯:৪৯698568
  • আচ্ছা গান তো কিছুই বুঝিনা। তবুও একটু বলুন তো কিশোর কুমারের উচ্চারণ কেমন ছিলো? আমার তো মনে হয় ঐটা একতা বড় ফ্যাক্টর ছিলো উনার পপুলারিটির (বিশেষত উঃপ্রঃ)।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৯:৫৪698570
  • বাংলা গানে একই অসুবিধে লতা এবং আশারও ছিল
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ০৯:৫৪698569
  • হিন্দি উচ্চারণ তো বলতে পারব না, হিন্দি ভালো জানি না - তবে বাংলা উচ্চারণ তত ভালো ছিল না। আর, বাংলা গানগুলো হিন্দিতে লিখে দিত হত, তাই দেখে দেখে গাইতেন বা প্র্যাকটিস করতেন।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৫ মার্চ ২০১৬ ১০:০৩698572
  • ব্যাক টু সিনেমার গান।
    হিন্দি সিনেমার গান, ভারতীয় সঙ্গীতের মোটেই বারোটা বাজায় নি, বরং সমৃদ্ধ করেছে, প্রসিদ্ধ করেছে। ভারতীয় সিনেমার একটি অনবদ্য বিশেষত্ব হল গান। সিনেমার গান ভারতীয় সিনেমার সম্পদ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন