এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মায়ের কর্তব্য ভিন্ন কিছু নাই

    Yashodhara Raychaudhuri লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ৬৮২৩৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 154.160.5.104 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:২১722183
  • ব্যক্তি-র লড়াই-কে খুবই শ্রদ্ধার চোখে দেখি, ছোট-কে (এটা সেই রবীন্দ্রনাথ-এর ভাই ছুটি-র মত শোনাচ্ছে :-) ) কুর্নিশ

    'মন্দলোকের সংখ্যাতো খুব একটা কম নয় দুনিয়ায়' - ঠিকই, তবে ভাল লোক ও কিছু আছে, হাত বাড়ালে এখনও বন্ধু পাওয়া যায়। 'তুমি দেখবে, তুমি দেখবে ঐ দুটো হাত বাড়ালে..' - কী যেন ছিল সুমনের গানটা

    নিজেও একটা লড়াই লড়ছি - প্রায় দু দশক, মৃত্যু পর্যন্ত চলবে। মরতে ইচ্ছে হয়েছে কখনো সখনো - মিল পেলাম।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:৩২722184
  • :-)))))
    যত বাঁচি তত নতুন নতুন অভিজ্ঞতা হয়। আবার মায়াও বাড়ে। সেটাই ঝামেলার। আদারওয়াইজ এটা একটা জার্নি বৈ তো কিছুই না।
  • T | 190.255.250.216 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৫:২৬722185
  • এককের সারারাত লাইব্রেরী খোলা রাখা ইত্যাদি দাবী গুলোকে হুলিয়ে সমর্থন করে গেলাম।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৫:৩৮722186
  • সারারাত কফি হাউস রেস্তরাঁ মিউজিক ফেস্ট ইত্যাদি ----এগুলোকেও সমর্থন করলাম খুব।
    সব লোক দিনে কাজ করবে কেন, কিছু লোক রাতে কাজ করুক। ভীড়ও কমবে। কিছু দোকান সকালে খুলে বিকেলে বন্ধ হোক, কিছু বিকেলে খুলে পরদিন সকালে বন্ধ হোক।
  • Abhyu | 107.81.102.173 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:১২722187
  • আগে পড়িনি, সেই "বন্ধুস্থানীয় কোলিগকে" তো জেলে পাঠানো উচিত। কি সাঙ্ঘাতিক!
    ছোটো, ভালো আছেন, ভালো থাকুন, ভবিষ্যতেও ভালো থাকবেন কামনা করি।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:১৮722188
  • বন্ধুরূপী ইয়ে যাকে বলে।
  • cm | 127.247.96.223 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:২৪722189
  • ছোটলোক বোধহয় মফস্বল বা গ্রাম দেখেননি। দিন আর রাতের আকাশের দিকে তাকিয়ে ফারাক হয় কিনা বুঝুন। নিদেন পক্ষে রাতের আকাশে একখান সূর্য্যের ব্যবস্থা না করলে আপনার অমন আশ্চর্য সমাধান মাঠে মারা যাবে।
  • £¥₩ | 127.194.194.250 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:০৯722190
  • কিংবা গ্রাম মফস্বলের সর্বত্র রাতের জন্য যথেস্ট আলোকিত পথঘাটের দাবি তোলা যেতে পারে।
  • pi | 127.252.242.11 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৫৯722191
  • রাতের আগে সন্ধেতে করলেও হবে। ডিব্রুগড়ের উপকণ্ঠে এক থানায় অভিযোগ দায়ের করতে যেতে মেইন রোডে ঘুটঘুটে অন্ধকারে মিনিট কুড়ি হাটতে হয়েছিল আর চারপাশে কাউকে হাটতেও দেখিনি। অন্য ভয় ছেড়ে দিলাম ঠিকঠাক হাটতে পারার অবস্থাই নেই। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে।
    আর সারারাত কি , কত কত গ্রামে ঘুরি , সেখানে তো আজ অব্দি বিদ্যুতই এসে পৌছায়নি দেখি। রাসতা বলেও আদৌ কিছু নাই। ছোট শহর মফস্বল গ্রামের জন্য প্রশাসনের তরফ থেকেই এখনো বহু বহু পথ হাটা বাকি।
    এখানে দলে দলে মেয়েরা প্রতিবাদ করব বলেই রাতে হাটতে বেরোবে ? কেন বেরোবে ?
  • robu | 213.132.214.84 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:১৯722193
  • তুমি দেখবে, তুমি দেখবে ওই দুটো হাত বাড়ালে
    কিছু হাত দুই হাত ধরবে
    তুমি তোমার মাটিতে দাঁড়ালে
    মাটি জানবে তুমি আস্থার পায়ে দাঁড়িয়েছ
    তাই স্নিগ্‌ধ তার জীবনস্তন্যে
    ধন্য হল বিশ্ব।

    আমি বিশ্বাস রাখি একদিন এক দারুণ তুফান ছুটবে
    তার ধাক্কায় এই দুনিয়ার সব ইমারত কেঁপে উঠবে।
    আমি স্বপ্ন দেখি একদিন চিরসাম্যের ফুলে ধন্য
    হবে মানুষের দেওয়া রক্ত, মানুষের দেওয়া স্তন্য।

    আমি প্রেমিকার ঠোঁটে আঁকব সেই ফুলের পরাগ অল্প
    আমি প্রেমিকের চোখে রাখব সেই স্বপ্নের কিছু গল্প।
    আমি প্রেমিকার হাতে তুলে দেব একগুচ্ছ বন্য রঙ্গন।
    আমি প্রেমিকের কাছে খুলে দেব এই আকুল বক্ষ-অঙ্গন।

    আমি বন্ধুর হাত ধরে চলে যাব হালকা চলার ছন্দে।
    আমি বন্ধুর বুক ভরে দেব সব আগামী দিনের গন্ধে।
    আমি কৌশিক আর ধ্রুবর গিটারে গাইব জীবনকাব্য -
    আমি অন্য কথা, অন্য গানে জীবনের কথা ভাবব।

    যারা চলে গেছে তারা রয়েছে স্মৃতি-প্রতীতির কোন কক্ষে
    ফেলে আসা গানগুলো রয়েছে এই অন্য গানের বক্ষে।
    বেঁচে থাক সব, বেঁচে থাক সব - আহা মানুষ আমার বিশ্ব
    আমি মানুষের মত পূর্ণ, মানুষের মত নি:স্ব।
  • robu | 213.132.214.84 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:২১722194
  • aranya | 83.197.98.233 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:৩১722195
  • বড় প্রিয় গান। ভাবছিলাম, রোবু হয়ত লিঙ্ক দেবে
  • h | 213.132.214.84 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৩:২৯722196
  • "Name: ছোটোলোক

    (IP Address : 198.155.168.109 (*) Date:27 Sep 2016 -- 09:52 PM)

    বাবুরা,
    আপনাদের সলিউশানগুলো শুনি, যেগুলো দিয়ে সব ঝামেলা মেটাবেন। আমার অপশনটা (ছোটোলোকের ভার্শান) বলেছি, যেটা কোথাও টেস্টেড নয়। তা বাবুরা আপনাদের টেস্টেড ভার্শানগুলো শুনে ছোটোলোকের একটু জ্ঞান অর্জন হোক। বাতেলা তো অনেক হোলো, সলিউশানটা এবার বলে দিন, ছোটোলোকে বুঝতে পারবে এমন সহজ করে। কথায় কথায় দস্তায়েভস্কি (জানি, প্রচুর বিদ্যা আপনাদের পেটে) টস্তয়েভস্কি না আউড়ে গোদা বাংলায় লিখুন কী কী করলে সমস্যা সলভ হবে বলতে চাচ্ছেন। একটু শিখে নিই।
    "

    এই উপরের কমেন্ট টি বিচিত্র।

    যশোধরার টেক্সট টি দুর্বল লেগেছিল, এর দুর্বলতা বোঝানোর জন্য বলা হয়েছিল এর চরিত্র গুলির একমাত্রিকতা রয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয়েছিল, মরাল ক্রাইসিস বিষয়ে হওয়া সত্ত্বেও কালজয়ী লেখকের লেখাতে এই দুর্বলতা আমরা পাই না, এই অর্থে যে মরাল ক্রাইসিস বিষয়ে যে কোন টেক্সট ই, বিশেষতঃ কাহিনী আকারে লেখা টেক্স্ট একমাত্রিক চরিত্র তে ভরপুর হতে হবে এমন কোন কথা নেই। উদা টির লিমিটেশন ও স্বীকার করা হয়েছিল।

    এই বিতর্ক টা ছিল, কয়েকটি কল্পিত চরিত্রের কয়েকটি চয়েস সঠিক না বেঠিক সেই আলোচনার প্রয়াস। সেটার থেকে জেন্ডার ডিসক্রিমিনেশন কি করে কমতে পারে সেই আলোচনা আসে। তাতে রাত্রে মেয়েদের ভিজিবল প্রেজেন্স বাড়ানো টা কে একটা সলুশন হিসেবে প্রপোজ করা হয় ফাইন। কিন্তু তার সঙ্গে একটা টেক্সট এর সম্পূর্ণ অন্য দিক আলোচনার সম্পর্ক কি?

    সলুশন এর কথা কুম্ড়ো/ছোটোলোক ইত্যাদি নিক একা বলেন নি, এই পৃথিবীতে, সলুশন করে দেখিয়েছেন, 'টেস্টেড' অর্থে, নারী আন্দোলনের অসংখ্য কর্মী নেতা নেত্রী রা, প্রায় একশো বছর ধরে সংগঠিত ভাবে সেটা চলছে। তার আগে প্রচুর কাজ হয়েছে, মাঠে এবং কেতাবে। অস্বীকার করে বা করার ভান করে লাভ নেই। সউল্শনের মধ্যে মিছিল/মিটিং/ট্রেড ইউনিয়ন/বড় বিক্ষোভে অংশগ্রহণ/বই লেখা/বই বিক্রি/দিকে দিকে রেজিস্টান্স গড়ে তোলা সব কাজ ই চলছে। আমেরিকার কালো মহিলার বাসের পেছনে বসার রিফিউসাল থেকে, ভোটাধিকার চাওয়ার বড় বড় মিছিল, ব্রা বার্নিং এর মিছিইল থেকে টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রির মেয়েদের আন্দোলন, সাফাই কর্মী দের আন্দোলন সব ই চলছে, হিজাব পড়ার অধিকারের আন্দোলন ও চলছে, নারীবাদে আন্দোলনের হাত ধরেই অন্য-যৌনতার মানুষেরা এগিয়ে এসে নিজেদের কথা বলেছেন, কখনো হেঁটে কখনো অন্য ভাবে।

    তো এতো গেল পদ্ধতি, সলুশন কি হয়েছে। আইনসভায় মেয়েদের প্রতিনিধিত্ত্ব বেড়েছে, মেয়েরা ভোটাধিকার পেয়েছে, অ্যাপারথিড যুগের অবসান হয়েছে, সেগ্রিহেশন নাই, ৫০ বছর আগে মেয়েরা যত আপিশে , কারখানায় কাজ করতেন, তার থেকে বেশি মেয়েরা করছেন। এটা তো শুধু রাত্রে হেঁটে হয় নি, আরো অন্য ভাবেও হয়েছে। সমস্যা একটা শুধু না, সমাধান ও তাই অনেক, পদ্ধতি ও বিচিত্র। এগুলো নিজে নিজে হয় নি। কাম্দুনিতে ঘটনার পরে, কয়াল বন্ধু দের প্রতিবাদের পরে প্র্যাকটিকালি বোঝা গেছে, পশ্চিমবঙ্গে সিভিল সোসাইটি আন্দোলন গ্রামাঞ্চলেও গড়া যাবে, আরো হবে, এবং তার নেতৃত্ত্বে সেখানকার মানুষ ই থাকবেন, তাদের মধ্যে কেউ ভদ্রলোক কেউ ছোটোলোক, সকলেই থাক্বে। ভায়োলেন্ট ক্রাইমের মামলায় কিছু লোকের শাস্তি হয়েছে, মেয়েরা কি ছেড়ে দিচ্ছে নাকি? লিবেরাল কনজারভেটিভ সব পরিবারে সব পাবলিক স্পেসেই লড়াই চলছে, শুধু এক দু জনের জীবণে সেটা চলছে এরকম সীমিত কোনো ব্যাপার নেই।

    অবশ্যই লংটার্ম পাবলিক ভিসিবিলিটি বাড়ালে মেয়েদের কে মানুষ হিসেবে অ্যাকসেপ্ট করতে সমাজ বাধ্য হবে, হচ্ছেও। তো সলুশন শোনার জন্য এত অপেক্ষা র দরকার নেই, খবরের কাগজ টেলিভিসন সর্বত্রই প্রচার হচ্ছে। সময় কখনো পেছন দিকে কখনো সামনের দিকে হাঁটছে, প্রচুর লোক জন চেষ্টা চালাচ্ছে, সব সময়ে একই সাফল্য পাচ্ছেন না, অনেক সময়েই পাচ্ছেন। সরকার কে চাপে রাখার কাজ, সমাজ কে চাপে রাখার কাজ চলছে, সংঘবদ্ধ ভাবেই চলছে, শুধুই ব্যক্তি গত উদ্যোগ না। গণতন্ত্রে এই চার্নিং থাকবে, যেখানে গণতন্ত্রের নেচার আলাদা সেখানে সংঘবদ্ধ আন্দোলন চলছে না তা না, খবরের কাগজে সব ই বেরোছে। ইরান/ফ্রান্স/সাউথ আফ্রিকা/আমেরিকা/ভারত/ইন্দোনেশিয়া সব জায়গা তে তো আর এক ই ভাবে আন্দোলন হবে না, কিন্তু হচ্ছে না তা না।
  • h | 213.132.214.88 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৪:০৩722197
  • পোলিটিকাল অ্যাশনের প্রয়োজনীয়তা দেখানোর জন্য উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, সোনি সোরি র উপরে অত্যাচারের পরে সোনি সোরি যদি বলতেন, না আমি মিছিলে মিটিং কোন সংগঠন ডাকলে যাব না, খবরের কাগজেও কিছু বলব না, কারণ এগুলো ব্র্যান্ডিং ইত্যাদি হয়ে যাবে, মনিপুরের মেয়েরা তাঁদের পৃথিবী বিখ্যাত নগ্ন প্রতিবাদ টি করলেন না, কারণ এটা একে সংঘবদ্ধ তায় ছবি টবি উঠেছে তাই ব্র্যান্ডিং ঃ-))))) বিচিত্র যুক্তি অবশ্যই হয়ে যেত তাহলে।

    এগুলি "সলুশন" কিনা, অবশ্যই সলুশন কারণ মণিপুরে নিয়ন্ত্রিত ভাবে আফ্সপা উঠছে। বস্তারে অত্যাচার বন্ধ হয় নি, কিন্তু প্রচুর প্রতিবাদ হচ্ছে, সোনি সোরি মেন স্ট্রীম পলিটিক্স এ এসেছিলেন কিছুদিন আগে। সোনি সোরির আত্মীয়দের অত্যাচার ও এখন হেডলাইন হচ্ছে ন্যাশনাল মেডিয়া তে, যদিও অত্যাচার বন্ধ পুরো হয় নি।

    কাশ্মীরে সোপোর এর বিচার এখনো হয় নি, ২৫ বছর ধরে সরকার গড়িমসি করছে, কিন্তু তাতে কি ডকুমেন্টেশন ওখানে বন্ধ হয়েছে, যাঁরা রেপ্ড হয়েছিলেন কাশ্মীরে, সেই গ্রামের মেয়েরা প্রকৃত 'ছোটোলোকেরা' তাঁদের কয়েক রাত্রি জুড়ে নারকীয় যন্ত্রনার কথা ডকুমেন্ট করেছেন। একদিন কাশ্মীরে আফ্স্পা বন্ধ হবে, জাস্টিস ও আসবে এই আশাতেই মানুষ নিজেরাই করছেন। কেউ কিসু করে দিচ্ছে না।

    আজ থেকে কুড়ি বচ্চর আগে, কাশ্মীরে র ডিটেল খবর সারা ভারতের মানুষের কাছে যা পৌঁছতো, এখন ন্যাশনাল আর স্থানীয় মিডিয়াতে তার চেয়ে অনেক বেশি পৌছছে। একটি ক্ল্যাশে, ২০ জন জঙ্গীর মৃত্যু হয়েছে বলে শুধু ঢপ আর সেনা বাহিনী বা রাষ্ট্র ও দিতে পারছে না। এই লড়াই আমাদের এখানকার শুধু না অনেক জায়গার / কাশ্মীরের নিজের পধ্ধতিগত সমস্যা নিয়ে বিতর্কের সঙ্গে এক সঙ্গেই চলছে। আন্দোলন থাকলে বিতর্ক ও হবে। কারণ ব্যাপারটা ব্যক্তিগত না। কদিন আগে খবর বেরোয়, এক কাশ্মীরের মেয়ে তাঁর স্বামী কে না বয়ফ্রেন্ড কে মেরে, যাকে মারে নি, কে একটা যেন তার সঙ্গে পালিয়ে যেতে গিয়ে ধরা পড়েছে। তো সেটা হাইট অফ স্টোন থ্রৈং অ্যান্ড কিলিং বাই পেলেট্স। খবরটা রাইজিং কাশ্মীরে বেরোনোর সঙ্গে সঙ্গে কাশ্মীরে লোক অনেক কমেন্ট করেন, আগে কাশ্মীরে এই অবস্থা ছিল না, বিশুদ্ধ মেয়েদের বয়ফ্রেন্ড ছিল না।
    আবার উল্টো কমেন্ট ও পড়ে, যে না একটা একটা সমস্যা কিছু একটা হয়েছে কি আর করা যাবে ইত্যাদি, আনরিলেটেড টু টারময়েল।
    সুতরাং বিতর্ক খুব এক্সট্রীম সিচুয়েশনেও হচ্ছে, মেয়েরাই করছেন, কেউ কারোর উপকার করছে না, বিষয় গুলো শুধুই ব্যক্তিগত স্পেসের ফাইট না। কয়াল দের বাড়িতে মায়েরা দিদ রা বোন রা শ্বাশুড়িরা পর্যন্ত পারিবারিক স্পেসের মধ্যেই এক সঙ্গে মিছিলে গেছে, পোলিটিকাল দল করার নিন্দে হয়েছে তাও করেছেন, রাষ্ট্রপতির সঙএ দেখা করএত যাবো না বলেন নি, ব্র্যান্ডিং এর ভয়ে। ফিরহাদ হাকিম কুৎঅসিত মন্তব্য করেছেন তাও গেছেন। ভয় পান নি। সে জায়্গায় তো এদের সমর্থিত প্রার্থীরা হেরে গেছেন, কিন্তু উল্টো দিকে শাস্তিও অনেক অপরাধীর হয়েছে। কিছুই কোনো বিশেষ পোলিটিকাল অ্যাকশনের জন্য বসে নেই, নিজে নিজেই বিভিন্ন লোকেরা অনেক কিছুই করে ফেলছেন। কোন মহত সলুশন-মার্গদর্শনের জন্য কেউ ই বসে নেই।
  • ranjan roy | 132.162.175.132 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৪:০৭722198
  • @ হনু,
    মাইরি! যশোধরা মানুষ খুন করেন নি, কোন পাপ করেন নি--কেবল গুরুর পাতায় একটি লঘু (আয়তনে) প্রবন্ধ পাঠিয়েছেন --মেয়েদের মধ্যবিত্ত পরিবারে মা হওয়ার কথিত আনন্দ ও গৌরবের আড়ালে যে যন্ত্রণা ও চাপ লুকিয়ে থাকে সেদিকে আঙুল তুলে কিছু আলোচনা/বিতর্কের সূত্রপাত করতে।
    এটা উপন্যাস (কালজয়ী টয়ী দাবি কোথাও নেই) নয়, একটি নিবন্ধ মাত্র। এতে দস্তয়েভস্কি/ একমাত্রিক চরিত্র এসব আলোচনা কী ভাবে প্রাসংগিক?
    বরং কনটেন্ট ধরে আলোচনা-- সমাজের কোন অংশের নারীদের ছবি, কতটুকু ভ্যালিড বা রিপ্রেজেন্টেটিভ সেটা নিয়ে আলোচনা হলে --! অনেকে করছেনও বটে!
    বরং তোমার লেখা নোটস্‌ গুলো একজায়গায় করে একটু এডিট করলে ভাল প্রবন্ধ , বেশ ওজনদার (লেখার , লেখকের নয়, এবং ভাল অর্থে) হবে। গুরু যদি সেটা চটি করে বইমেলায় বের করে তো ভালই হবে। কারণ তোমার বক্তব্যের এবং যুক্তিপরম্পরার সঙ্গে আমি অনেকটাই একমত, শুধু সেটা এই লেখাটির ক্রিটিক হিসেবে আমার মতে অদরকারী।
  • h | 11.39.37.219 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৪:৪০722199
  • লেখাটির সম্পর্কে তো যা হবার আগেই হয়ে গিয়েছে। শেষ দুটি প্রশ্ন অন্যান্য প্রস'ম্গে র"ণ্জনদা। রেপারেন্স বোঝতে হয়েছে মাত্র। একাধিক বার করতে হয়েছিলো কারণ একই প্রশ্ন একাধিক বার আসছিলো ঃ--))) যতবার আসবে ততবর ই হতে পারে উইল কুইট অনলি অ্যাট আ মোমেন্ট অফ মাই চুজিঙ্গঃ-))))
  • h | 11.39.37.219 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৪:৫২722200
  • কি আলোচনায় কি উদা ব্যবহার হবে সেটা কি অনুমতি সাপেক্ষ? দস্তয়েভস্কি এক্টি প্রাসণ্গিক উদা একস্ট্রীম হলেও (সেতাও বলা হয়েছিল) ভেবেচিন্তেই উদা টি দেওয়া। উনি মানব প্রগতি ইতিহাস সরাসরি ধর্ম সন্গ্সারী চাপ। ইত্যাদি কিছু নিয়ে আলোচোনার জন্ন্যো ই উপন্যাস লেখেন নি নির্দিষ্ট পোলিটিকাল এজেন্ডা থাকা সত্ত্বেও। ব্যক্তি মানুষের নিরুপায়তা এবঙ্গ বিভিন্ন কাজের মরালিটি এই টেই মূল বিচার্য্য ছিল অথচ চরিত্রের একমুখীনতা ছিল না ইত্যাদি। আঅগেও বলা হয়েছে এটা। তাই এটাকে শুখীন বা লোক দেখানো সহিত্য পাঠ হিসেবে ন অ রেপারেন্স দিয়ে অতি প্রাসম্গিক একটি টেক্স্ট বলা হয়েছে। ভেবেচিন্তেই উদা হিসেবে ব্য়্বহৃত হয়েছে ইপসিতা কে করা পোস্ট টি আর একবার চোখ বুলোতে পারেন
  • h | 11.39.37.219 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৪:৫৭722201
  • বাই দ্য ওয়ে আমি কোনো প্রকাশনার অভিলাশে এখন লিখেছি না এটাতো এমনি ভাট। পয়সা লাগে না ফ্রি ইউসেজ তাইঃ-)))))
  • h | 213.132.214.84 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:৪৩722202
  • একটা আপদ এখানে হয়েছে, রঞ্জন দা বলছেন, কিন্তু অনেকেই হয়তো ভাবেন, মাঝে মাঝেই সেটা বেরিয়ে আসে, সকলেই এখানে লেখক হওয়ার অ্যাম্বিশন নিয়ে বা বিশেষতঃ গুরুচন্ডালি পুস্তক প্রকাশনার এফর্ট টায় সম্ভাব্য লেখক তালিকায় নিজের নাম ঢোকানো টা ছাড়া যেন ভাটানোর আর কোন উদ্দেশ্য থাকতে পারে না। এটা যে ফোরামটির প্রতি এবং ইন্ডিভিজুয়াল এর প্রতি কি ডিমিনিং কল্পনা করা যায় না। আরে ভাই লোকে সুদুই ভাটাতে আসে বা টই করতে আসে এটা তো হতে পারে। আমি শুধু না, বেশির ভাগ লোক ই সেটা করেন না। লেখক হওয়ার অ্যাম্বিশন খারাপ না, অন্তত প্রধানমত্রী বা অর্ণব গোস্বামী হওআর অ্যাম্বিশনের থেকে ভালো ;-) কিন্তু এই প্রিজাম্পশন টা আপত্তিকর।
    আমার তো আগে গুরুচন্ডালি পত্রিকায় লেখা বেরিয়েছে, আর এখানে টই আর ভাটে এই তো লিখে লিখে লোকের মাথা খারাপ করে দিলাম, এতেই তো বাংলা সাহিত্য কেঁপে গেল ;-)))), বই না বেরোলে তো বাংলা সাহিত্য ও সমাজ ধ্বসে পড়বে এরকম সম্ভাবনা নেই, বেরোলেও নেই, অতএব হেজিয়ে লাভ কি ;-))))))))আর কত লেখা বেরোবে রে বাবা। বিচিত্র মাইরি।
  • d | 144.159.168.72 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:৫৩722204
  • এটা মানুষের স্বাভাবিক ধর্ম। মানে এই "তুমি আমার লেখার/বক্তব্যের সাথে একমত নাও তাহলে আসলে তুমি ঐ ঐ ঐ, তোমার আসলে সেই সেই সেই মতলব আছে" । লোকে ফেসবুকের স্ট্যাটাস নিয়েই দেখি এইসব নিয়ে হুল্লাট ঝামেলা করে। আমার মতে এগুলো ভেতরের বিভিন্ন স্তরের শুন্যতা বা এম্পটিনেস থেকে আসে। এটা তো বাইরে থেকে কেউ কিছু করতে পারে না। ফেসবুকে এই নিয়ে যা কামড়া কামড়ি দেখতাম যে সমানে আনফলো আর রেস্ট্রিক্ট করেছি।

    এই বিষয়ে আমি আমার জিজির কথা মেনে চলি। আমাকে এই এই ঐ ঐ বলে যদি কেউ দুই গ্রাস ভাত বেশী খায় তো খাক।
  • sinfaut | 11.39.99.157 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:০১722205
  • তবে রঞ্জনদা এটা বলেননি। এখন দেখছি মিশন নিরপেক্ষে ওনাকে সবাই ঘন্টার মতন বাজিয়ে দিয়ে যাচ্ছে। :-D
  • d | 144.159.168.72 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:০৩722206
  • আমি অবশ্য আগের ক পাতা পড়ি নি। মানে কাল যত অবধি পড়ে গেছিলাম তারপর। হনুর পোস্ট পড়েই লিখলাম। পরে পড়ে নেব।
  • h | 213.132.214.84 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:০৫722207
  • কেউ এবার কিসু লিখলেই আমি যদি ট্রোল করি, দাদা বেরোলো না বেরোবে? তাইলে কেমন শোনায়ঃ-))))) একবার পরীক্ষা করে দেখতে হবে, রঞ্জনদাকে দিয়ে শুরু করবো না, মানুষটাকে অনেক জ্বালিয়েছিঃ-)))))
  • de | 24.139.119.171 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:১৮722208
  • কিছু কিছু পড়লাম - অনেক ঘেঁটে গেছে আলোচনা, তাই আর ঘাঁটলাম না -

    রাত্রি বারোটা থেকে চারটে মেয়েরা বেরোবে - সেসবও ভালোই আইডিয়া। তবে কিনা কন্টিনিউ করা মুশকিল। কিছুদিন হোকরাতজাগন বলে সবাই বেরোবে, তারপর দম থিতিয়ে এলে আবার যে কে সেই! তারথেকে রাত্রিতে আইনের শাসন পুরোপুরি বন্ধ না হয়ে যায়, সেটা দেখাটা বেশী জরুরী।

    আর এইসবই অবশ্য শহুরে মেয়েদের জন্যই কথাবার্তা - বলছি না যে এটা জরুরী নয়, তবে ভোরবেলা বা রাত্রিতে বাইরে মাঠেঘাটে টয়লেট করতে গিয়ে গ্রামেগঞ্জের দিকে অনেক মেয়ে ধর্ষিতা হন। রাত্রিতে কোচিং ক্লাস থেকে ফিরতে গিয়ে গ্রামের রাস্তায় যেসব মেয়েদের তুলে নিয়ে যাওয়া হয়, নয়তো এমনিই বন্ধুদের সঙ্গে মেলা দেখতে গিয়ে বা এমনি বাজার দোকান যেতে গিয়েও যেসব মেয়েরা হারিয়ে যায়, তাঁদের নিরাপত্তর সল্যুশন টুকুও মাথায় থাকুক আমাদের। কামদুনি তো দিনের বেলা ঘটেছিলো। দিনের বেলা একদিন গ্রামের রাস্তায় ভাই না আনতে গেলে যদি একটা মেয়ের ও'রম পরিণতি হতে পারে তাহলে কিসের কিই বা নিরাপত্তা! বারাসাতের সেই দিদির কথা মনে পড়ে - যাঁর ভাইকে খুন হতে হয়েছিলো। কেন মেয়েদের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য এখনো একজন পুরুষমানুষ অবশ্যই দরকারী? মেয়েদের খাদ্যবস্তু বলে মনে করা এই সমাজের পুরুষদেরই অনেক অনেক শিক্ষা দরকার!
  • de | 24.139.119.171 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:২৩722209
  • আলোকিত মেয়েরা যতো কম এসকেপিস্ট হবে, সমাজের ততো উন্নতি। অলক্ষ্মী আর খারাপ মেয়েতে ভরে যাক আমাদের সমাজ - ভালো মেয়ে হওয়ার ফাঁদে একবার পড়েচো কি মরেচো- নিজস্বতার এক্কেরে সাড়ে সব্বোনাশ হয়ে যাবে -
  • bip | 183.67.3.44 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:২৫722210
  • গোটা আলোচনাটাই টোটাল ভাট।
    জীবনের পরম কোন উদ্দেশ্য নেই। বায়োলজিক্যাল উদ্দেশ্য স্পেসিসটাকে জীবন প্রবাহকে টিকিয়ে রাখা।

    ফলে, আমি আশেপাশে যত "সেইন" মহিলা দেখি, সবাই মাতৃত্বেই জীবনের সেরা উদ্দেশ্য এবং আনন্দ খুঁজে পান। ছেলেদের ক্ষেত্রেও সেটা সত্য। ডেফিনিটলি পিতৃত্বটাই আমার কাছে সব থেকে আনন্দপূর্ন এবং মূল উদ্দেশ্য।

    পেরেন্টিং বাদ দিয়ে চাইল্ডলেস বাই চয়েস টাইপের লিব্যারাল চিন্তা- ভ্রান্ত, এবং মিসলিডিং। এবং তা লিব্যারাল আলোচনা হতে পারে না। কারন লিব্যারালিজমের প্রথম শর্ত আমরা সমাজ থেকে যা পেয়েছি, তা ফিরিয়ে দিতে হবে। আমাদের বাবা মা যেভাবে আমাদের মানুষ করেছেন, সেই ঋণ শোধ করার একমাত্র উপায় আমাদের ছেলে মেয়ে মানুষ করা। ঋকবেদ থেকে টোরার যুগেও লোকে এটাই জানত-কারন তারা জানত, তাদের থেকেও গুরুত্বপূর্ন সমাজের জীবন প্রবাহ চালিয়ে চাওয়া। তারজন্য দুটো চারটে হাজারটা স্যাক্রিফাইস এমন কি ব্যাপার।

    একজন পুরুষ বা নারীর অনেক অস্তিত্ব থাকতে পারে-ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, প্রেমিক, প্রেমিকা সমাজসেবী ইত্যাদি ইত্যাদি। এসব গৌণ। মূল অস্তিত্ব ডেফিনিটলি মা বা বাবা হিসাবে-কারন বায়োলজিক্যালি ওটাই আসল। সুতরাং একজন নারী যেমন মা না হওয়া পর্যন্ত সম্পূর্ন না-একজন পুরুষ ও বাবা না হওয়া পর্যন্ত সম্পূর্ন না।
  • h | 11.39.36.31 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:৪২722211
  • এটা বেরোবেই।ঃ-))))))
  • রোবু | 213.132.214.86 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:৪৩722212
  • শুধু বেরোবে? একেবারে তাঁবু হয়ে বেরোবে!
  • h | 11.39.36.31 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:৪৪722213
  • শিক্ষা এত তাড়াতাড়ি সম্পূর্ণ হবে এটা বোধায় দে ভাবে নিঃ-)))))))
  • সিকি | 165.136.80.163 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:০০722215
  • আমি অ্যাদ্দিন তিনোপন্থী ভাবতাম। এ তো ভয়ানক চাড্ডিপন্থী!

    কিন্তু আজ তো সবে বুধবার!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন