এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মায়ের কর্তব্য ভিন্ন কিছু নাই

    Yashodhara Raychaudhuri লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ৬৮৪০৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সিকি | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:৪৭722249
  • পাই কি বেঞ্চে আছে?
  • avi | 113.249.4.196 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:১৪722250
  • মেডিক্যাল কলেজের মেয়েদের হস্টেল ছিল একটাই। তাতে ইউজি ছাত্রী আর জুনিয়র ডাক্তারেরা থাকতো। ছাত্রীদের ফেরার সময় ছিল রাত দশটা। কিন্তু ডাক্তারদের তো রাতবিরেতে ডিউটি থাকে, ওয়ার্ড খারাপ হলে ডিউটি না থাকলেও অনেক সময় বেরোতে হয়, ফলে তাদের কোনো বিধিনিষেধ ছিল না। এবার কে ছাত্রী আর কে ডাক্তার এসব বুঝতে হত দারোয়ানদের। বেশ ভজঘট অবস্থা ছিল। আবার এসএসকেএমএ জুনিয়র ডক্টরস হস্টেল একটাই। আলাদা উইংএর ব্যাপার গোড়ায় ছিল, কিন্তু খুব ধরাবাঁধা কিছু না। মেলামেশাও অবাধ, যে কেউ যে কোনো রুমে যে কোনো সময় যেতে পারে। এবং যে কোনো সময় হস্টেলে আসা, বা সেখান থেকে বেরোনো যায়, পাহারাদারির কোনো ব্যাপারই নেই। এতে কারো কোনো অস্বস্তি বা অসুবিধা হয়েছে বলে শুনি নি। এবং সবাই সিস্টেম মেনে নিয়ে দিব্যি স্বাভাবিকভাবেই কাটিয়েছে। তিনচারজন বন্ধু মিলে ছেলেদের বা মেয়েদের উইংএ সারারাত আড্ডা দিয়েছি, সিনেমা দেখেছি, রাত তিনটেয় বেরিয়ে হরিশ মুখার্জি রোডে চা ম্যাগি খেয়েছি, ভিক্টোরিয়ার সামনে হেঁটে বেড়িয়েছি, অস্বস্তিকর কিছু দেখি নি। অথচ ওই রাস্তাতেই শেষ রাতে কলকাতার বাইকবাহিনী দাপিয়ে বেড়ায়, চা সিগারেট ও আনুষঙ্গিক সেবন করে, কিন্তু কখনো কোনো ঝামেলা হয়েছে শুনি নি। পার্ট অব দ্য সিস্টেম। :-))
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:৫৭722251
  • আমি বার খুলে রাখার সঙ্গে লাইব্রেরি খুলে রাখার কথাও বলেছি :)
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:৫৮722252
  • পাই এর বক্তব্যে যা যা চাওয়া হয়েছে সেগুলো ফুল সাপোর্ট করি ।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:০০722253
  • মানে, ফুকো আর হাবার্মাস দু'জনকেই তুলে নেওয়া হল?
    ঃ-)
  • dc | 132.174.153.238 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:১১722254
  • একটা বার-কাম-লাইব্রেরির ব্যবসা খুলতে পারলে মন্দ হয়না। সারারাত খোলা থাকবে, সকাল ছটা থেকে এগারোটা বন্ধ। মাঝে মাঝে লিট ফেস্ট টেস্ট টাইপের আঁতেল ইভেন্টও হোস্ট করা হবে, একটা লাউঞ্জ বার টাইপের অ্যাম্বিয়েন্সও আনা যাবে। তবে এখন চেন্নাইতে লাউঞ্জ বারগুলো বারোটা-সাড়েবারোটার মধ্যে বন্ধ হয়ে যায়, সারারাত খোলা থাকর জন্য লাইসেন্স বার করতে হবে।
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:২৩722255
  • এবার লিখি স্টিমুলাস কে কেন গুরুত্ব দি । এখানে সাকোএনালিসিস এনে চচ্চড়ি পাকানোর দরকার নেই , সহজে বললেই আশা করি সবাই বুঝবেন : একচুয়ালি কী হয় , একটা হেতু এবং অহেতু মিলিয়ে ভয় আমাদের চালিত করে । এবং সেটা ক্রমশ ঐতিহাসিকতাময় বলেই যুক্তিসিদ্ধ হতে হতে "যেহেতু ও সেহেতু " হয়ে দাঁড়ায় । এবং একারণেই "করা উচিত " যেগুলো পুরোপুরি মনে করি সেগুলো কোনোটাই আদতে করা হয়না । বন্দুক লাও -সড়কি লাও এর স্টেজে থেকে যায় ।

    তো এই চক্কর থেকে বেরোতে একটা ফোর্স লাগে যা কেন্দ্রাতিগ । যা যুক্তির বাইরে টেনে বের করবে ইন্সটিঙ্কট এ ধাক্কা দিয়ে । সেটাই স্টিমুলাস তৈরী । সভ্যতার প্রথমদিকে ন্যাচারালি রাত্তিরে সূর্য ওঠেনা বলে লোকে দিনের আলোতেই কাজ করতে অভ্যস্ত হয়েছিল । রাত তথা অন্ধকার হয়ে ওঠে সমস্ত গোলমেলে কাজের আঁতুড় । শত্রুপক্ষ রাতের অন্ধকারে এসে তাঁবু জ্বালিয়ে দিয়েছে । রাতের অন্ধকারে দুর্গের প্রাচীর বেয়ে উঠে এসেছে শত্রু সৈন্যেরা । চোরেরা বেশিরভাগ রাত্তিরেই বেরিয়েছে ।

    একটা বিশাল নরম্যাটিভ স্ট্রাকচার তৈরী হয়েছেঃ মানুষের মনে রাত ও অন্ধকার ঘিরে । জেন্ডারের মতোই , ওয়ার্কিং শিফট ও আদতে পারফরম্যাটিভ কিন্তু অন্ধকারের চক্করে পড়ে হয়েছে নরম্যাটিভ । এখন এটাকে ধাক্কা দিতে গেলে স্টিমুলাস প্রয়োজন । ইউটিলিটি অবসসই থাকবে । কিন্তু শুধুমাত্র ইউটিলিটির উল্টোদিকে ওয়ার্কিং শিফট এর নরম্যাটিভ নেচার এর ক্ষমতা এতো বেশি , যে দেখা যাবে কোনো রাত্তিরের লাইব্রেরি থেকে ফিরতে একদিন কেও হেনস্থা হলেই তাই নিয়ে খবরের কাগজে বিশাল হেডলাইন ও সবাই মিলে ভয় পেয়ে পিছিয়ে আসবে । তারা নিজেদের বোঝাবে কী দরকার বাবা সন্ধ্যে সন্ধ্যে ফিরে এলেই হয় ।

    স্টিমুলাস এইখানেই একটা এক্সট্রা মাইল নিয়ে যায় । সে বোঝায় রাতের একটা আলাদা গল্প আছে । এই শহরটা রাতের আলোয় অনেক বেশি সুন্দর । রাস্তায় রোদ্দুর নেই । ভীড় কম । ট্রাফিক এর ঝামেলা কম । এবার আপনি মাঝরাত্তিরে সিনেমা শো করুন বা পথনাটিকা সে আপনার ব্যাপার । মোদ্দা কথা আকর্ষণ যা ছোট ছোট ধাক্কা গুলো খেয়াল করতেই দেবে না । ঝুটঝামেলা হলেই লোকে ভয়ে পিছিয়ে যাবে না ।

    সেকেন্ড ফেজে একচুয়ালি ইউটিলিটি এর সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জুড়ে যায় । ভারতের মতো দেশে আরবান এরিয়াতে পরহেড লিভিং স্পেস দিনদিন কমছে । এটা ঘটনা যেখানে বাড়িতে পাশ ফেরার জায়গা থাকেনা সেখানে যদি কাজের জায়গা আরামপ্রদ হয় বা রাত্তিরে এদিক ওদিক ঘুরে মজা করে কাটানো যায় তাহলে বহু লোক রাত্তিরে আরো বেশি সময় বাইরে থাকতে শুরু করবে । মাঝরাত্তিরে বাইরে খেতে পাচ্ছি , সেফলি পার্কে বসে আড্ডা দিচ্ছি । আর কী চাই ।

    এবার রাত্তির সরব হয়ে উঠলেই সারাদিনের যে ট্রাফিক প্রেসার তার বেশ কিছুটা দিন -রাতে ভাগ হয়ে যাবে । বহু অফিস তখন এমনিতেই ডাবল শিফট শুরু করে দেবে । আস্তে আস্তে ইউটিলিটি মডেলগুলো সাক্সেসফুলি ইমপ্লিমেন্ট হয়ে যাবে । প্রত্থমেই ইউটিলিটি মডেল কে প্রেসার দিলে সে বলবে আরে রাত্রে কটা লোক এভেইল করে যে তার জন্যে এক্সট্রা এমপ্লয়ী পুষবো । কিন্তু ট্রাফিক বাড়লে তারা নিজেদের উৎসাহে খোলা রাখার টাইম বাড়াতে থাকবে ।

    তো দুটোই দরকারি আর কী । ইনহিবিশন থেকে টেনে বের করে আনার জন্যে স্টিমুলাস টা জরুরি ।
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৩১722256
  • ডিসি

    এটা আমার একটা ড্রিম প্রজেক্ট :) বার কাম লাইব্রেরি । ভুটানে থাকতে বারে বসে বই পর্তুম , ওখানে ব্যাপারটা বেশ চালু কারণ লোকের কাছে মদ খাওয়া কোনো আলাদা ইভেন্ট নয় । একটা বার কম লাইব্রেরি যেখানে হার্ড বাউন্ড -ডিজিটাল বুকস আর অনলি ডকুমেন্টারি থাকবে । মদ হিসেবে পাওয়া যাবে শুধু ওয়াইন ।

    একবার দুই বন্ধু মিলে ইন্টিরিয়র অবধি ছকে ফেলেছিলুম । কিন্তু ইনিশিয়ালি বিপুল খরচ :|

    আরেকবার আমরা ঠিক করেছিলুম , কফি হাউস কে অফার করবো সারা রাত খোলা রাখবো উইথ ড্রিঙ্কস । দিনের ব্যবসা ওদের , রাতের আমাদের । সহমাতালরা একপায়ে রাজী ছিল , কিন্তু সিনিয়র রা চোখ পাকায় । এছাড়া সাহাবুদ্দিন প্রস্তাব টা পাশ থেকে শুনেই প্যাঁচার মতো মুখ করে চলে যায় আর শ্যামল বলে এই কালোটা খেয়েই উঠে যা ! :(:(:(
  • sinfaut | 11.39.14.56 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:৪৯722257
  • বার কাম লাইব্রেরি না তবে চাকফিবার কাম বই এর ঠেক আমাদের বাড়ির কাছেই আছে। নাম পাকদন্ডি। ডিসি যেমন বললেন একেবারে লিটফেস্ট হয়না তবে গল্প বলার সেসন হয় রাত্রে। কাছেই আইসার এনসিএল আচে, সেখান থেকে সায়েন্টিস্টরা এসেও বাচ্চাদের গল্প বলে। প্রচুর নানারকম বই। লোকে বই ডোনেটও করে। একটা চৌকি দু টো টেবল আর বাকিটা মাদুর পাতা। বেশ আটপৌরে ব্যবস্থা। মানে বাপরে কী আঁতেল বা কী কস্টলি জায়গায় এলাম এমন ফিলিং হয়না। আমার স্বভাবানুসারে প্রথমদিন গিয়েই আমি দুখান বইয়ের তাক গুছিয়ে এসেছিলাম। নানারকম লোকজন আসে, গল্প জুড়ে দেয়। বেশ ভালো লাগে।
  • kc | 204.126.37.130 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:০২722260
  • এগুলো সব এলিটিস্ট যারে কয় বড়ই বেশী এলিটিস্ট চিন্তাভাবনা। এইসব শহরের বাইরে মফস্বলে বা গ্রামে হবেনা। রাত্তিরবেলা ঘুমাবে লোকে, রাত্তিরবেলা ভুতকেও বের হতে দিতে হবে। শুধু মানুষের জগৎ না এটা। ভুতের কথাও ভাবুন আফনারা।

    সঙ্গে দরকার, মেয়েদের সঙ্গে অসভ্যতা করলে - মার, পাতি মার, পুলিশের, সঙ্গে সঙ্গে মার। দরকার তাদেরকে রাজনৈতিকভাবে এক্ঘরে করে দেওয়া। লোকের মনে ভয় ঢুকে যাবে অসভ্যতা করার আগে এমন কিছু। রাজনৈতিক আন্দোলন ছাড়া কিছুতেই সম্ভব না।

    http://www.ndtv.com/lucknow-news/12-year-old-gang-raped-in-lucknow-parents-were-held-hostage-1467391
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:১৯722261
  • প্রথম থেকেই তো আরবান সেটাপ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে , নাকি গ্রামের মেয়েরা রাত্তিরবেলা বেরিয়ে ধানের ক্ষেতে আলে আলে হেঁটে বেড়াবেন, পুকুরপাড়ে বসে রাতের ডাহুক পাখিকে চৈ চৈ করবেন , এরকম কিছু প্রস্তাবিত হচ্ছিলো ? :) এতক্ষনে এলিটিস্ট মনে হলো ?

    আর, মার্ ব্যাপারটায় আমার চূড়ান্ত আগ্রহ রয়েছে , বলেন তো "আসুন দলবেঁধে ক্যালাই " বা "অপরাধী খুনের হাজার তরিকা " নাম দিয়ে টই খুলে ফেলি , সেখানে ইনপুট দ্যান । বাকি যাঁরা "পাতি মারের " সমর্থক তাঁরাও কিভাবে , কোন অস্ত্র দিয়ে মারবেন এসব প্রস্তাবনা দেবেন । চপার -গুপ্তি -চেইন এসব ছোটোখাটো জিনিস নিয়ে আমিও না হয় দু পয়সা ভয়ে ভয়ে শেয়ার করবো ।
  • kc | 198.71.220.72 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৩০722262
  • মারটা পুলিশের, বলেছিতো। সাবভার্ট করতে চাইলেই দেব নাকি?
  • একক | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৩২722263
  • পুলিশ শাস্তি দেওয়ার কেও নয় । মার পুলিশের হোক বা নাগরিকের দুটোই তো বেয়ায়নি । নতুন করে কী সাবভার্ট করবো :)
  • π | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৩৬722264
  • রাত্তিরবেলা জেগে জেগে গ্রামে গঞ্জে ফসল পাহারা দেয়, জুমের সিজনে টংঘরে গিয়েও। এবং সেখানে মেয়েরাও থাকে।
    ভূতপেত্নিদত্যিদানো, কেউই তাতে আপত্তি করেননি।

    গ্রামের দিকে বিদ্যুত এলেই রাত অব্দি লোকজন জেগে থাকেন, পড়াশুনা করতে , টিভি দেখতে। বিদ্যুত না থাকাটা তাড়াতাড়ি সব গুটিয়ে ফেলার একটা বড় কারণ। তাছাড়া বাড়িতে বিদ্যুত থাকলেও তো রাস্তায় প্রায় নেইই !

    যাঁরা শহরে কাজ করতে যান, আয়ার কাজ করেন, সব্জি বিক্রি করেন, এসব অনেক মহিলাই অনেক রাত ক'রে ফেরেন, নাইট ডিউটিতে বেরোন ইঃ।

    ইন ফ্যাক্ট এককের প্রস্তাবেও আমার সমর্থন আছে। আর আমার পোস্টের কিছুকিছু ওভারল্যাপও করে। রাত জেগে প্রোগ্রামের মহড়া , রাতে ক্যাণ্টিনে খাওয়া দাওয়া, রাতে ঘুরে বেড়ানো .. এগুলো এই কারণেই বলছিলাম।
    কিন্তু এর জন্যেও ঐ রাতে বাস ট্রেন , মানে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট চালু রাখাম, পুলিশি টহল বাড়ানো, আলোর ব্যবস্থা এসবই লাগবে।

    ব্যাংককে নাইট মার্কেট হয়, রাত বারোটা সাড়ে বারোটা অব্দি। দারুণ জমজমাট। সব শিল্পীরা নিজেদের ক্র্যাফটস নিয়ে বসে থাকেন। জিনিস বানান, আঁকেন , বিক্রি করেন, লোকজন গান টান গায়, খাওয়া দাওয়া তো আছেই। আর ভারি সুন্দর আলো, যা আম্বিয়েন্স সেট করে দেয়। কিন্তু তার সাথে রাতে নিয়মিত ফেরি আছে, ট্রেন আছে।
    আবার অনেক জায়গায় সারাদিন ধরে, ভোর থেকে রাত অব্দি শিফটে শিফটে বাজার বসে। একদল উঠে গেলেন, সবকিছু গুছিয়ে , চারদিন পরিষ্কার করে, অন্যদল এসে বসলেন। যে যার সুবিধে মত কিনছেন।
    শহরে এসব না করার তো কারণই দেখিনা।

    আর মফস্বলে অনেক জায়গাই কিন্তু রাত দশটা এগারোটা অব্দিও জমজমাট থাকে। মানে, করা যায়না, এমন না।

    কেমিস্ট্রিতে আমার এক পাগল মাস্টারমশাই ছিলেন। অসম্ভব ভালো পড়াতেন, ইন ফ্যাক্ট এঁর কাছে পড়েই কেমিস্ট্রির মুখস্থ ফোবিয়া থেকে কেমিস্ট্রি প্রেম জন্মে গেছিল, এতটাই যে সেই নিয়ে পড়তে গেলাম, কিন্তু পড়ানোর সময় সময়ের কোন হুঁশ থাকতো না। পাঁচ ঘণ্টা, ছয় ঘণ্টা। বহুদিন হয়েছে যে, রাত সাড়ে এগারোটা বারোটা অব্দিও পড়িয়েছেন। মনে করে দেখলাম, তখন বাড়ি ফেরার বাসও পেয়েছি, খুব দূর না, সার অটটা স্টপ ছিল যদিও। একাই ফিরেছি। অনেক টিঔশন থেকেই আমরা অনেক মেয়েই একা একা বেশ রাতে ফিরতাম, এগারোটা বারোটা বেজে যেত। বাড়ির লোকজনের টুইউশনের নিয়ে যাওয়া নিয়ে আসার সমাঐ ছিলনা, কোনোদিন কেউ দরকারাও মনে করিনি, ঐ প্রথম একবার ছাড়া। জানিনা এখন লোক্জজন ফেরে কিনা। এই রাতে ফেরা নিয়ে ভয়টা গত কয়েকবছর ধরে শুনছি।
    তারপরেও এই এখনই তো, বইমেলা থেকে ফিরতে ফিরতে বহুদিন রাত এগারোটা সাড়ে এগারোটা বেজে যায়, দূরে ফিরলে। ফেরা যায়না বা মেয়েরা ফেরেনা, এমনটা না। বাস টাস বা ফিরে স্ট্যাণ্ডে রিক্সা অটো পাওয়ার অসুবিধে না থাকলে আরো অনেক মেয়ে ফিরতো। আরো দূর দূর থেকে লিটল ম্যাগের অনেক মেয়েদের যাতায়াত করতে শুনি, তারা তো অনেক রাতেই ফেরে।
    বছরে নিয়ম্তভাবে বাস টাস বাড়ালে এসবই দিব্বি বাড়তে পারে, আর সেটাই স্বাভাবিকও হয়ে যেতে পারে।
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৪৫722265
  • গ্রামে ইলেক্ট্রিসিটি নিয়ে সমস্যা আছে বলেই আমি গ্রামকে বাইরে রেখেছিলুম । গ্রামে টু সালাম এক্সটেন্ট প্ল্যান্ড অর্বানাইজেশন হওয়া জরুরি । মানে গ্রামকে শহর বানিয়ে ফেলা মোটেই নয় , প্ল্যান্ড ভিলেজ । অর্থাৎ সমস্ত একতলা বাড়ি গুলোকে এনে একটা এরিয়ার মধ্যে বহুতল বানিয়ে তাদের ভার্টিকালি তুলে দেওয়া । ইস্কুল -স্বাস্থ্যকেন্দ্র -সিনেমা হল তার মধ্যেই করা । আর বাকি বিশাল খালি হওয়া জায়গা তে শুধু চাষ আবাদ হবে । এটা করলে ইলেক্ট্রিসিটি ডিস্ট্রিবিউশন অনেক বেটার হবে । ডোমেস্টিক ইউস - ফার্ম ইউস এগুলো ডিফাইন করা যাবে । এখন , যেটা হয় , গ্রামে ইলেকট্রিক পৌঁছায়নি তা নয় , কিন্তু এমন এড হোক নেটওয়ার্ক যে তেলকল আর পাম্পের হ্যাক করা ইলেক্ট্রিসিটির দৌলতে , বাড়ি বাড়ি কানেকশন থাকলেও টিম টিম করে বাল্ব জ্বলে । গ্রামগুলোকে প্ল্যান্ড ভিলেজ হিসেবে গড়ে তুল্লে তখন সেখানে শহরের সেফটি মডেল কার্যকরী হবে । তার আগে নয় ।

    আর এই সবকিছুর সঙ্গেই পুলিশের টহলদারি জরুরি । সে মানুষ ঘুরবে না ড্রোন সরকার ভাবুক , মোদ্দা কথা সারারাত পুলিশ পেট্রল থাকা জরুরি । শহর হোক বা গ্রাম ।
  • π | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৫২722266
  • বহুতল বাড়িকে সমর্থন করিনা। যে যার বাড়ির চারদিকেও সবজি খেতি করেন তো। ছাগল , গরু শুয়োর টুয়োর ও থাকে।
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:০১722267
  • গরু -শুওর ও তো ফার্ম এর পার্ট । থাকুক না । হাঁস -মুরগি -গরু-শুওর সব থাক । বহুতল সমর্থন করি কারণ ভার্টিকাল প্ল্যানিং ছাড়া হরাইজোন্টাল ফার্মিং স্পেস বাড়ানোর আর কোনো উপায় নেই । আর , যদিও প্রচুর গবেষণা হচ্ছে কৃত্তিম পরিবেশে ফার্মিং নিয়ে কিন্তু মাল্টিস্টোর এ চাষাবাদ এখনো ফিসিবল মডেল নয় । তাই মানুষকে মাল্টিস্টোর এ তুলে , চাষ -ডেয়ারি -ফার্মিং সব কিছুর জায়গা বাড়াতে চাই । গ্রামের এক জায়গায় সব মানুষ । বাকি বিশাল জায়গা জুড়ে ধানক্ষেত -পুকুর -মুরগি -গরু -প্যাঁকপ্যান্ক ইত্যাদি ।

    আর চাষাবাদ কে কমিউনিটি মডেলে আনলেও এটাই করতে হবে । কটা লোকের গাই -বলদ পোষার স্পেস বা ক্ষমতা আছে এখন ? আমাদের গ্রামের বাড়ির গোয়াল ছোট করা হলো ঘর বাড়াতে । যদি পুরোটা ফারমিংটা একটা আলাদা জায়গায় হয় এবং সেখানে সবাইকার হাঁস মুরগি গরুর থাকে তাহলে তাদের খাদ্যবন্টন -চিকিৎসা -দেখভাল সবকিছুই বেটার হবে । আমি যেটা বলছি এটা ভিলেজ কমিউনিটি মডেল । সরকারি উদ্যোগেও করা যায় , বেসরকারি উদ্যোগেও । কিন্তু এটা করতে প্রাইমারিলি অনেক জায়গা ফাঁকা করা জরুরি । ভার্টিকাল লিভিং এর কোনো ক্ষতিকর দিক আছে বলে জানা নেই ।
  • π | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:০২722268
  • আরে, সরি চাইছি। বলা উচিত ছিল, 'সহমত' হলাম না।
    বাংলা বাবু/বিবি কি কানের গোড়ায় দেবেন ? কোন কানটা বলবেন, বাড়িয়ে দেব।
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:০৬722269
  • আরে আমার ধারণা বললুম , সহমত নাই হতে পারিস :) এরমধ্যে কানের গোড়া এলো কোদ্দিয়ে :((
  • π | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:০৮722271
  • শোন, গ্রাম গঞ্জে প্রচুর প্রচুর জায়গা এমনি পড়ে থাকে। কেন থাকে জানিনা।

    এই প্রতিটা অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সামনে দেখি এত্ত জায়গা পড়ে। মাঠ। এমন মাঠ যে খেলাও হয়না, গরু ছাগলও চড়ে না। ঐ জমিতে যদি একটু নানারাকম শাক কি বেগুন টমেটো ঢ্যাঁড়শ উচ্ছে লঙ্কা করা হত তো ব্যবহারও হত, ঐ সব দিয়ে বাচ্চাগুলোর কি গর্ভবতী বা প্রসূতি মায়ের খাবারেও ভাল নিউট্রিয়েন্ট ঢুকতো। খেতে উত্সাহও পেত। আণ্ডারনিউট্রিশনের সমস্যা অনেক কম খরচে অনেক কমতো। আমার তো এরকম জমি দেখলেই আজকাল গাছ করার জন্য হাত নিশপিশ করে।
    ক;দিন আগেই অরো কিছু জমি সাফ করে মুলো পালং লালশাক শিম ভুট্টা ছড়িয়েছিলাম, ফিরে দেখি সবাই উঠে পড়েছে ঃ)
  • π | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:১০722272
  • কেন, পড়িস নি ? মূল লেখায় 'নাতা' লেখা ছিল বলে কে একজন লেখিকার কানের গোড়ায় দেবার ইচ্ছাপ্রকাশ করে গেছেন ? অবশ্যই বেনামে ঃ)
    ঐ লিস্টে সহমতও ছিল। 'অবাঙালি' শব্দের তালিকায়, যা শুনলে ওঁর কানের গোড়ায় দিয়ে ইচ্ছে করে ঃ)
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:১৯722273
  • আমি যদ্দুর দেখেছি , পরে থাকে লিটিগেশনের কারণে । গ্রাম আমার ভাল্লাগে কিন্তু গ্রাম্য পলিটিক্স কি চুতিয়া জিনিস সেটাও দেখেছি । নিজেও করবেনা , অন্যে কিছু করলেও কাজিয়া বাধিয়ে দেবে । আরেকটা ব্যাপার এই যে , চাষ করতে গেলেও একটা লগ্নী দরকার । ফাঁকা মাঠ দেখলে সবজি চাষ করতে ইচ্ছে হয় ভালো কিন্তু সেটা করে লাভ করতে গেলে ডেডিকেটেড লোক এবং লগ্নী প্রয়োজন । এদিকে বর্তমান প্রজন্মের একটা বড় অংশ চাষ বিমুখ ।

    গ্রামে বিলিডিং তুলে দিয়ে সরকার ঘোষণা করুক এই বাড়িগুলোতে যারা থাকবে তাদের হয় কয়েক শ্রম দিয়ে ফার্মিং এর কাজ করতে হবে বা গ্রামের ই কমিউনিটি রিলেটেড বিজনেস এরিয়াতে নইলে ফার্মিং ট্যাক্স দিতে হবে । তাহলে এই বিশাল জায়গা জুড়ে পরে থাকা "গ্রামের বাড়ি " আর তার সব সদস্য শহরে চাকরি করে , বছরে একবার দুর্গাপুজোতে গিয়ে আদিখ্যেতা দেখায় , এরা বাধ্য হবে , বাড়ি বেচে দিতে । বা মোটা ট্যাক্স দিয়ে থাকবে ।
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:২০722274
  • ওহ ওই বেনামি পোস্ট ? ওদের সচেতনভাবে ইগনোর করি ।
  • π | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:২৩722275
  • এইসব চাষে প্রায় তেমন কিস্যু লগ্নি লাগেনা। আর যেটুকু যত্ন লগবে তা অঙ্গনওয়াড়ি দিদিমণি, তাঁর হেল্পার, যে মহিলারা আসেন, কি চা পাঁচ বছরের বাচ্চারা, হাতে হাত লাগিয়ে দিব্বি করে ফেলতে পারে। মানে আগাছা তোলা কি জল , গোবর, এসব দেওয়া, মাটি কোপানো।
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:২৪722276
  • চাষাবাদ বা গ্রামের ব্যবসাতে অংশ না নিয়ে , মোটা ফার্মিং ট্যাক্স দিয়ে থাকলে , আস্তে আস্তে এই বাড়িগুলো খরচ তোলার জন্যে "হোম স্টে " ফেসিলিটি খুলবে । তখন আমরা গ্রামে গিয়ে এরকম "মাটির বাড়ি " তে থেকে খরচ করে আহ্লাদ করবো :)
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:২৯722277
  • লাভ করে একটা সংসার চলতে গেলে কিছু লগ্নি লাগে । ফসলে পোকা ধরলে টের পাওয়া যায় বা আরেকটা যেটা সমস্যা , অনেকেই সয়েল টেস্ট করেন না । একটা সাইকেল অন্তর অন্তর মাটি একদম নিস্ফলা হয়ে যায়। সেইভাবে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বিভিন্ন ফসল বা সবজি চাষ করা জরুরি । সেসব না করার কারণে , হয়তো এক বছর দেদার লস খেলো , পরেরবছর আর কিছুই লগ্নী করতে পারলো না । কতরকম বাধা আছে চাষ আবাদে :|
  • π | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:৩৩722278
  • আরে আমি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সামনে বলেছি। আর এখানে ঐ আইসিডিএস এ দেওয়া খিচুড়ির সবজিই করতে বলেছি, বেচতেও বলছিনা।

    তবে এটা আমি এন আর এইচ এমের ডিরেক্টরের কানে তুলেছি, এবং এই নিয়ে এদের কানের কাছে আরো পিনপিন করেই যাবো, দেখি শোনে কিনা।
  • Ekak | 53.224.129.43 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:৩৯722279
  • ওই পার্টিকুলার কেসে , একটু আবেদন করলে পেয়ে জাবি । মানে যদি কোনো লিটিগেশন না থেকে থাকে । খিচুড়ির সবজি কর্মীদের করা চাষ থেকে উঠে এলে তো খুবই ভালো ব্যাপার ।

    লোকজন জুটিয়ে বর্ষার মুখে কিছু ছোলার শাক , পুঁই চারা , কাঁকুড় এসব (মানে মাটির প্রকৃতি জানিনা , যা স্যুট করবে ) লাগিয়ে দিলেই তো হয় । সরকারি জমি যখন জবরদখল ই লিগালাইজেশনের শ্রেষ্ঠ পন্থা :D
  • cm | 127.247.98.191 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:০৫722280
  • একককি তাহলে সেন্ট্রালাইজড প্ল্যানিং এর দিকে সরে আসছেন?
  • kc | 204.126.37.130 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৩:২২722282
  • মা কী ছিলেন, আর মা কী হইলেন।

    মেয়েদের উপর হয়ে চলা অনাচার থেকে ছোলার শাক, পুঁইচারা,
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন