এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জিমি আর কলতান ২

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১০ আগস্ট ২০২৪ | ১২৬ বার পঠিত | রেটিং ৩ (১ জন)
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩
    ( ২ )

    দ্বৈপায়নের বোনের বিয়ের কাজ মিটে গেছে। বোন শ্বশুরবাড়ি চলে গেছে। সে অফিস থেকে তিনদিন ছুটি নিয়েছিল। আজ অফিস যেতে হবে। তৈরি হচ্ছিল সকাল নটা থেকে। এই বাথরুমে ঢুকবে এবার। এই সময়ে দ্বৈপায়নের মোবাইল বেজে উঠল।
    ---- ' হ্যা... কলতান বল। কি সৌভাগ্য ... সকাল বেলাতেই আমাকে স্মরণ করলি ... তোর তো এখন বিরাট ব্যাপার ... যাক, সেদিন সব ঠিকমতো হয়েছিল তো .... আমি একা লোক ... তেমন দেখাশোনা করতে পারিনি .... আসলে ব্যাপার হয়েছে কি ... বরযাত্রিরা এমনভাবে... '
    কলতান ওকে মাঝপথে থামাতে বাধ্য হয়।
    ---- ' হ্যা হ্যা ... সব ঠিক ছিল। কোন অসুবিধে হয়নি। এবার আমার কথাটা শোন .... বলছি যে তোদের পাড়ায় একশ তেইশ নম্বর বাড়ির ওদের সঙ্গে কেমন পরিচয় আছে তোদের ? '
    ---- ' একশ তেইশ ... কি এ না বি ? '
    ---- ' বি বি .... কাকলি ঠাকুর ... '
    ---- ' ও কাকলি বৌদি .... ওনার হাসব্যান্ড মনোময়দা আধফরচুনেটলি .... '
    ---- ' ওরা কেমন লোক ? '
    ---- ' খুব ভাল লোক ওরা। মনোময়দার সঙ্গে যথেষ্ট ক্লোজ রিলেশান ছিল আমার। কি যে হয়ে গেল হঠাৎ ... সত্যি খুব খারাপ লাগে ... '
    ---- ' আমি মনোময়বাবুর কেসটা টেক আপ করেছি। মনোময়বাবুর জীবনের বিশেষ কোন দিকের কথা কিছু জানিস কি ? মানে, উনি লাইফে হ্যাপি ছিলেন কিনা ... ওনার কোন গ্রিভান্স ছিল কিনা ... ওনার কোন শত্রু ছিল কিনা ... এইসব বেসিক ব্যাপার আর কি ...কিছু ডিটেল দিতে পারবি ? '
    ---- ' না ... অত কিছু তো বলতে পারব না। তবে একটা জিনিস বলতে পারি, মনোময়দা একটু ভবঘুরে স্বভাবের ছিল, মাঝে মাঝে বলত তার খুব ইচ্ছে করে ঘর সংসার ছেড়ে বেরিয়ে কোন বনে বা পাহাড়ে সন্ন্যাসী হয়ে জীবন কাটায়। এটা প্রায়ই বলত। একা একা বেরিয়ে পড়ে মাঝে মাঝে কোন আশ্রম টাশ্রমে গিয়ে কাটিয়ে আসত কিছুদিন ... '
    ---- ' তার স্ত্রী কন্যার ওনার এই মানসিকতার বিরুদ্ধে কোন ক্ষোভ ছিল ? '
    ---- ' না .... তেমন তো মনে হয়নি কখনও .... আসলে ওদের কুকুরটাকে নিয়েই মা মেয়ের সময় কেটে যেত .... '
    ---- ' আচ্ছা ঠিক আছে .... আপাতত এতেই চলবে ..... তোর অনেকটা সময় নষ্ট করে দিলাম ... রাখছি এখন ... অনেক ধন্যবাদ ... '
    ---- ' কিছু দরকার হলে জানাস ... যদি কোন সাহায্য করতে পারি .... '
    ---- ' হ্যা নিশ্চয়ই .... '

    উজ্জ্বল দত্ত কাকলিদেবীর দাদা। কালিঘাটে থাকেন। কলতান একটা ফোন লাগাল তার নম্বরে। দশ বারোবার রিং হবার পর কেউ ফোন তুলল .....
    মিহি গলায় উত্তর এলো, ' হ্যালো ... '
    ---- ' মিস্টার উজ্জ্বল দত্ত বলছেন ? '
    ---- ' বলছি ... আপনি ? '
    ---- ' আমাকে বোধহয় আপনি চিনবেন না। আমার নাম কলতান গুপ্ত। আপনার বোন মিসেস কাকলি ঠাকুর আমাকে অ্যাপয়েন্ট করেছেন .... '
    ---- ' কি ব্যাপারে বলুন তো ? '
    ---- ' মনোময়বাবুর মৃত্যুর ব্যাপারে ইনভেস্টিগেট করার জন্য। আমি একজন প্রাইভেট ইনভেস্টিগেটর ... '
    ---- ' ও ... তাই নাকি ? '
    ---- ' বলছি যে .... আপনার সঙ্গে এ ব্যাপারে একটু কথা বলতাম .... আপনার কখন সময় হবে যদি বলেন ..... '
    উজ্জ্বলবাবু কিন্তু এক কথায় রাজি হয়ে গেলেন না। দোনামোনা করতে লাগলেন।
    বললেন, ' যা হবার তো হয়ে গেছে .... আবার ওসব ঘাঁটাঘাঁটি করে লাভ কি .... '
    ---- ' লাভ লোকসান কি আগে থেকে বোঝা যায় মিস্টার দত্ত ... রাস্তায় পা না ফেললে কোথায় কি পড়ে আছে জানবেন কি করে ? '
    উজ্জ্বলবাবুর মিহি গলা আরও মিহি শোনাতে লাগল ...
    ---- ' না না, ব্যাপারটা হচ্ছে ... একটা ট্র্যাজিক ইনসিডেন্ট ...কষ্টের ব্যাপার... কেস ক্লোজড হয়ে গেছে ... আবার কেন ওসব খোঁচাখুঁচি করে যন্ত্রণা ডেকে আনা ... '
    ---- ' মিস্টার দত্ত ... আপনার কথা বুঝতে পারছি ... কিন্তু অ্যাট দা এন্ড অফ দা ডে আমাদের সামনে হয়ত কোন নতুন সকাল ফুটে উঠতে পারে ... '
    কথাগুলো উজ্জ্বলবাবু বুঝলেন কিনা কে জানে, তবে এটা বোধহয় বুঝতে পারলেন এর সঙ্গে মেলা ধ্বস্তাধ্বস্তি করে কোন লাভ হবে না। তাই শেষ পর্যন্ত বললেন, ' কি আর বলব .... বলছেন যখন.... কবে আসবেন ? '
    ---- ' আজ বিকেলের দিকে যাই ... আপনার অ্যাড্রেসটা একটু বলবেন প্লিজ ... '
    উজ্জ্বলবাবু তার ঠিকানা বললেন।

    বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ উজ্জ্বল দত্তের বাড়ি এল কলতান। রাজা বসন্ত রায় রোডে বাড়িটায় তিনতলায় ফ্ল্যাট। একটু অগোছালো মনে হল। আসবাবপত্র বেশ পুরনো। উজ্জ্বলবাবুর চেহারা তার গলার আওয়াজের মতো পাতলা ধরণের। বেশ লম্বা। গায়ের রঙ উজ্জ্বল শ্যামবর্ণ। বাহান্ন তিপ্পান্ন বছর বয়েস হবে।
    কলতান একটা চেয়ারে বসল। উজ্জ্বলবাবু বসলেন খাটের একপাশে।
    কলতান বলল, ' সরি মিস্টার দত্ত ... আপনাকে বিরক্ত করতে হল .... কি করব, এটাই আমার কাজ ... আসলে কয়েকটা জরুরী জিনিস জানার ছিল আপনার কাছে ... '
    উজ্জ্বলবাবু কোন কথা না বলে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে কলতানের মুখের দিকে তাকিয়ে রইলেন।
    ---- ' আচ্ছা, মিস্টার দত্ত ... আপনি মনোময় বাবুর ডেডবডি দেখেছিলেন কি ? '
    ---- ' না না ... আমি যখন ওদের বাড়ি পৌঁছই, তখন বডি চলে গেছে শ্মশানে। ' দত্তবাবু খুব সংক্ষেপে বললেন।
    ---- ' ও আচ্ছা। যে গাড়িটায় অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছিল সেটা কি গাড়ি ছিল ? '
    ---- ' মারুতি জেন ....সেকেন্ড হ্যান্ড কার ছিল।'
    ---- ' আচ্ছা আচ্ছা। অ্যাক্সিডেন্ট হবার পর গাড়িটার কন্ডিশান কি আপনার দেখার সুযোগ হয়েছিল ? '
    ---- ' একেবারেই না। পুলিশ ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যে গাড়িটা সিজ করে নেয়। সেটা কোথায় রেখেছে আমি বলতে পারব না। আমার পক্ষে অত হ্যাপা পোয়ানো সম্ভব নয় ... একেই শরীর ভাল নেই ..... '
    ---- ' ও আচ্ছা .... কোন পুলিশ স্টেশন থেকে গাড়িটা সিজ করা হয়েছিল বলতে পারবেন ? '
    ---- ' বললাম তো .... ওসব ব্যাপারে আমি কিছুই জানিনা। ' উজ্জ্বলবাবু অন্যদিকে মুখ ঘুরিয়ে বললেন। তার স্বরে ঈষৎ বিরক্তি।
    ---- ' গাড়ির নাম্বারটা নিশ্চয়ই বলতে পারবেন.... কারণ ইনসিওরেন্স ক্লেম অ্যপ্লিকেশান তো আপনি সাবমিট করেছেন ... '
    ভদ্রলোক ঝট করে মুখ ঘুরিয়ে কলতানের দিকে তাকালেন ....
    ---- ' একথা কে বলল আপনাকে ? ও ... বুঝেছি ... কাকলি বলেছে ... তাই তো ? '
    ---- ' ধরে নিন তাই। ক্লেম অ্যাপ্লিকেশানের রিসিভড কপিটা একটু লাগবে। জেরক্স হলেও চলবে। '
    ---- ' এ ব্যাপারে কাকলির সঙ্গে কথা হয়েছে আপনার ? '
    ---- ' আপনি চাইলে ফোন করে জেনে নিন ... '
    ---- ' হুঁ .... দেখছি ... ' বলে দত্তবাবু উঠে গেলেন। খানিকক্ষণ পরে ফিরে এসে আবার খাটের একপাশে বসলেন। বললেন, ' জেরক্স করতে পাঠিয়েছি ... '
    ---- ' আচ্ছা ঠিক আছে। মিস্টার দত্ত আর বেশি সময় নষ্ট করব না আপনার। আমাকে একটু বলুন, মনোময়বাবু কি ধরণের মানুষ ছিলেন ? '
    উজ্জ্বল দত্ত কেঠো সুরে বললেন, ' কি ধরণের আবার ! ভালই ছিল ... একটু পাগলাটে ধরণের ছিল এই যা ... '
    ---- ' পাগলাটে ধরণের ? কি রকম ... '
    ---- ' এই ... কি রকম যেন গা ছাড়া ভাব সব ব্যাপারে। শুধু এখানে ওখানে ঘুরে ঘুরে বেড়াবার ঝোঁক। তবে, এমনি ভাল ছিল .... কোন সাতে পাঁচে থাকত না ... '
    কলতান দেখল উজ্জ্বলবাবুর বয়ান অনেকটাই মিলে যাচ্ছে দ্বৈপায়নের কথার সঙ্গে।
    ---- ' .... ওদের একটা পোষা কুকুর আছে ... জিমি না কি যেন নাম .... সেটাকে মনোময় নিজের মেয়ের চেয়েও বেশি ভালবাসত ... ', উজ্জ্বলবাবু বাড়তি তথ্য যোগ করলেন।
    ---- ' তাই নাকি ? '
    ---- ' হ্যাঁ.... কুকুরটা ওদের বাড়িতে জন্মের পর থেকেই আছে .... এ..ই যে এসে গেছে ... দে দে ... ' একটা পনের ষোল বছরের ছেলের হাত থেকে তিনি জেরক্স কপিটা নিলেন। নিয়ে একবার চোখ বুলিয়ে নিয়ে কলতানের হাতে দিয়ে বললেন, ' এই নিন ... '।
    কলতান কাগজটা নিয়ে ভাঁজ না করে তার অ্যাটাচিতে রাখল।
    ---- ' আচ্ছা ... আজ তাহলে আসি মিস্টার দত্ত। থ্যাঙ্ক ইউ ভেরী মাচ ফর ইয়োর কো-অপারেশান .... আশা করি পরেও দরকার হলে আপনার সহযোগিতা পাব ... '
    দত্তবাবু কেঠো সুরে বললেন, ' হুঁ হুঁ ... '

    কলতান বাইকে বসে ইঞ্জিন চালু করল। বাইক চালাতে চালাতে ভাবল, এবার পার্থসারথিবাবুর শরণাপন্ন হতে হবে।

    ( ক্রমশঃ )

    ************************************************************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন