এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জিমি আর কলতান  ১২

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৯ আগস্ট ২০২৪ | ১০১ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩
    বিশ্বম্ভর বাবা আস্তে আস্তে শুয়ে পড়লেন। তার দুচোখ বুজে আসল। তিনি ঘুমিয়ে পড়লেন। স্বর্ণালি জিমিকে খাট থেকে নামিয়ে আনল। কলতান বুঝতে পারল মহারাজ যে ইচ্ছে করেই দরজাগুলো বন্ধ করেননি।

    বিশ্বম্ভর ঘুমোতে লাগলেন। কলতানরা বাইরে বেরিয়ে এল। রাত একটা বাজল। ওরা রাত পোহাবার জন্য অপেক্ষা করতে লাগল অফিসঘরের চেয়ারে জেগে বসে থেকে। জিমিরও বোধহয় ক্লান্তি আসছিল নানা বিচিত্র সব ব্যাপারের প্রতিঘাতের ধাক্কায় বেচারার খুব স্নায়বিক ধকল যাচ্ছে। সে কলতানের চেয়ারের একপাশে বসল, তারপর গা ছেড়ে দিয়ে শুয়ে পড়ল এবং ঘুমিয়ে পড়ল।

    সকাল ঠিক আটটার সময় স্থানীয় থানার আই সি অশোককৃষ্ণ মন্ডলের জিপ এসে থামল আশ্রমের গেটের সামনে। সঙ্গে তিনজন কনস্টেবল।
    অশোককৃষ্ণবাবু বললেন, ' আপনার নাম আমি অনেক শুনেছি আমার কলকাতার কলিগদের কাছ থেকে। এই প্রথম দেখা হল .... '
    ---- ' অনেক ধন্যবাদ .... এই কেসটা আপনি মোটামুটি শুনেছেন তো .... এর সঙ্গে আর এক মনোময়ের কেসও জড়িয়ে আছে ... '
    ---- ' হ্যা .... আপনার রিপোর্ট থেকে যা বোঝার বুঝে নিয়েছি, মানে, মেলে যে রিপোর্টটা পাঠিয়েছিলেন আর কি .... এরকম কেস এখানে আরও দু একটা ঘটেছে ...কিন্তু সেগুলো প্রপারলি অ্যন্ড অফিসিয়ালি রিপোর্টেড হয়নি বলে কোন অ্যকশান নেওয়া যায়নি। '
    ---- ' হ্যা ... বুঝতে পেরেছি। এখন আপনাদের যেটা করতে হবে ... ওনার মুখ থেকে, কোন মানসিক চাপ সৃষ্টি না করে ওনার আইডেন্টিটি সম্বন্ধে কনফেশন এলিসিট করা। ক্লিয়ার কনফেশন না দিলে লাই ডিটেক্টর, হ্যান্ডরাইটিং ফরেনসিক টেস্ট, ডি এন এ টেস্ট ইত্যাদি করা এবং এই মিসচিফ -এর রুটটা আনফোল্ড করার চেষ্টা করা। ও হ্যা.... আর একটা কাজ করতে হবে .... মারুতি জেনের চাবিটা বাবাজির কাছ থেকে আদায় করা। অবশ্য এখন আর বাবাজি বলা ঠিক না ... মোটামুটি যখন সব জানাই গেছে ... '
    ---- ' হ্যা.... শিওর শিওর ... আমাদের ডিউটি তো আমাদের ডিসচার্জ করতেই হবেই ...সেটা আমরা যা করার অবশ্যই করব। তবে, কনফেশন এলিসিট করার ব্যাপারে, টু বি ফেয়ারলি অনেস্ট, আপনি অনেক ভালভাবে করতে পারবেন বলে আমার ধারণা ... '
    ---- ' সে ব্যাপারে চিন্তা করবেন না .... আমি আপনাদের সঙ্গেই আছি। কারণ পরেও তো আর এক মনোময়ের এপিসোড আছে .... সে ব্যাপারেও তো ... ' কলতান বলল।
    ---- ' হুমমম... অবশ্যই। এই মনোময়ের রিহ্যাবিলিটেশান-এর ব্যাপারটাও একটা ইম্পর্টান্ট ব্যাপার হবে এরপর ... সো ফার অ্যজ মাই এক্সপিরিয়েন্স গোজ ফর দা ম্যাটার ... '
    ---- ' অ্যাবসোলিউটলি কারেক্ট মিস্টার মন্ডল ... এখন চলুন ... ওদিকে কি কন্ডিশান দেখা যাক ... '
    এসব কথাবার্তা হচ্ছে আশ্রমের গেটের ভিতরে, মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে। আশ্রমে পুলিশ দেখে সেবায়েতরা বেশ অবাক হয়ে গেল এবং বিড়ম্বিত বোধ করতে লাগল। কলতানকে পুলিশের সঙ্গে কথা বলতে দেখে রীতিমতো ধন্দে পড়ে গেল। ভাবল, এই ভদ্রলোকই তো কাল মহারাজের সঙ্গে হেসে হেসে কথা বলছিল। কর্মকর্তা গোছের একজন এগিয়ে গিয়ে আই সি-র দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করল, ' কি ব্যাপার স্যার.... আপনারা এখানে ? '
    ---- ' কিছু ব্যাপার তো নিশ্চয়ই আছে .... পুলিশ কি আর কোথাও এমনি আসে ? আপনারা এখন আশ্রমের বাইরে যাবেন না .... দরকার হতে পারে ... ' রসকষহীন পুলিশী ভঙ্গীতে বললেন অশোককৃষ্ণবাবু। লোকটা খুব ঘাবড়ে গিয়ে 'ঠিক আছে' বলে ঘাড় নেড়ে চলে গেল। মন্দিরের পিছন দিকে গিয়ে কার সঙ্গে যেন মোবাইলে কথা বলতে লাগল চাপা স্বরে।

    অশোককৃষ্ণবাবু কলতানকে বললেন, ' যাওয়া যাক তাহলে ... কোন ঘরে আছেন উনি ? '
    ---- ' ওই ভিতরের ঘরে ... দাঁড়ান আমি আগে একটু দেখে আসি ... আচ্ছা মিস্টার মন্ডল এই আশ্রমের অ্যমবিয়েন্স ডিটেলস কিছু আছে আপনাদের রেকর্ডে ? '
    ' না তেমন কিছু নেই ... রেকর্ডে শুধু এটা আছে যে প্রজ্ঞাবান স্বামী বলে জনৈক সন্ত এই আশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিকও বলা যায়। আর ... আগেই বললাম যে মনোময় ঠাকুরের মতো কেস আগেও দুটো হয়েছে যেগুলোর কোন ইনভেস্টিগেশান হয়নি ইন দা অ্যবসেন্স অফ প্রপার ইনফর্মেশান রিপোর্টিং .... '
    ---- ' এই সব অ্যক্টিভিটির কি মোটিভ হতে পারে বলে আপনার ধারণা ? '
    ---- ' মোস্ট প্রোব্যাবলি কিছু স্পুকিলি স্পিরিচুয়ালি ইনক্লাইনড লোককে ইনডকট্রিনেটেড করে তাদের এখান থেকে বেরোবার রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে আমার ধারণা .... বাই অ্যপ্লায়িঙ সাম আনক্যানি নেচার অফ এক্সারসাইজ .... আমার ধারণা ড্রাগও অ্যপ্লাই করা হয় .... ' আই সি জানালেন।
    ---- ' কিন্তু সেটা করে লাভ কি ? '
    ---- ' সেটা জানতে গেলে থরো ইনভেস্টিগেশানের দরকার .... '
    ---- ' এদের মহাগুরু .... প্রজ্ঞাবান না কি বললেন ... তিনি থাকেন কোথায় ? '
    ---- ' সেটা কেউ জানে না .... এখানকার মোহান্তরাও কেউ জানে কিনা সন্দেহ .... ' অশোককৃষ্ণ জানান।
    ---- ' আচ্ছা ঠিক আছে ... একটু ওয়েট করুন ... আমি এক্ষুণি আসছি ... ' কলতান চলে গেল।

    কলতান অফিসঘরে ঢুকে দেখল ঘরের ভিতর দু তিনজন সেবায়েত বসে নীচু গলায় কি সব কথাবার্তা বলছে। কলতানকে ঢুকতে দেখে চুপ করে গেল। কলতান বাঁদিকে ঘুরে সোজা বিশ্বম্ভরের ঘরে ঢুকে গেল দরজা খুলে।

    ঢুকে দেখল, বাবাজি তক্তপোষের ওপর ধুতি আর ফতুয়া পরে বসে প্রসন্নবদনে চা পান করছেন। তার মুখ চোখ সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ‌। কলতানকে দেখে উনি সরলভাবে হাসলেন। বললেন, ' আমি মায়ার বাঁধন কাটাতে পারিনি। সেটা উপলব্ধি করতে পেরেছি। আপাদমস্তক জড়িয়ে আছি ইন্দ্রিয় বাঁধনে .... আমি অনুভব করতে পারছি ... '
    ---- ' কি ... কি অনুভব করতে পারছেন মনোময়বাবু ? '
    ---- ' এই ... আমার পদস্খলন হয়েছে .... আমি আর এ দেবালয়ে থাকার যোগ্য নেই .... '
    কলতান মনে মনে ভাবল, বাঁচা গেছে ... অনেকটা খাটুনি বাঁচিয়ে দিলে তুমি ....
    মুখে বলল, ' কিরকম ... কিরকম ? '
    বাবাজি এ কথার সরাসরি কোন উত্তর দিলেন না। বললেন, ' জিমি আর ওরা কোথায় ? '
    কলতানের কানে লাগল কথাটা ---- ' জিমি ... আর ওরা ... '। মায়ার মূল বাঁধনটা যে কাকে ঘিরে তাতে আর কোন সন্দেহ থাকে না কলতানের।

    হ্যাঁ, মারুতি জেনের চাবিটা খুঁজে পাওয়া গেল। মহারাজের ঘরের কুলুঙ্গিতেই ছিল। বেলা এগারোটা নাগাদ মনোময়বাবু একটা ধুতি আর পাঞ্জাবী পরে সদানন্দ আশ্রমের গেট দিয়ে বেরলেন। তার আগে, মনোময় এবং জিমির মধ্যে আর দফা উষ্ণ স্নেহ বিনিময় হল। সঙ্গে আছেন পুলিশের আই সি এবং তিনজন কনস্টেবল। সেই কর্মকর্ত্তা গোছের সেবায়েত ভদ্রলোক এগিয়ে এসে জিজ্ঞাসা করলেন, ' মহারাজকে আপনারা কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন স্যার ? '
    ---- ' নিজের বাড়িতে যাচ্ছেন উনি। সরুন .... '
    ---- ' কিন্তু এখান থেকে তো এইভাবে চলে যাওয়া যায় না ... আমি সুরভবনে খবর পাঠিয়েছি। যতক্ষণ না .... '
    ---- ' আরে দূর মশাই .... সরুন সরুন ... সুর ভবন, অসুর ভবন ওসব আপনি সামলাবেন... ডিসটার্ব করবেন না ... ' অশোককৃষ্ণ রুক্ষ গলায় বলল।
    আশ্রমের ভারপ্রাপ্ত কর্মীটি তবু হাল ছাড়েন না। বলেন, ' যাই বলুন ... এটা কিন্তু আইনসঙ্গত কাজ হচ্ছে না ... আমি বিশ্বম্ভরজির সঙ্গে একটু কথা বলতে চাই ... '
    থানার আই সি আবার কড়া বললেন ' কোন কথা টথা কিচ্ছু না। আমাকে আইন শেখাতে আসবেন না। যদি ইচ্ছে হয় যা বলার কোর্টে গিয়ে বলবেন ... বেশি বাড়াবাড়ি করলে সবকটাকে কেস খাইয়ে ভেতরে করে দেব ... কোন বাবাজি বাঁচাতে পারবে না ... ' মার্কামারা পুলিশি লব্জ বেরিয়ে আসছে অশোককৃষ্ণের মুখ দিয়ে।
    কথার মাঝে কলতান ঢুকল, ' সব জেনেশুনে বোকা সাজছেন কেন ? আমাদের মহারাজ যে স্বেচ্ছায় এখান থেকে চলে যেতে চাইছেন সেটা বুঝতে পারছেন না ? বাধা দিয়ে নিজেদের বিপদ নিজেরাই ডেকে আনছেন কেন ... পুলিশে ছুঁলে ক' ঘা জানেন না বোধহয় ... ? '
    জিমি কি বুঝল কে জানে। সে বোধহয় আন্দাজ করল কলতান ওই লোকটিকে বকাবকি করছে। তাই সেও লোকটির দিকে মুখ তুলে একপ্রস্থ বকে দিল ----' ভুক ভুক ভুক ... '
    মা তারা কার সার্ভিসের গাড়িটাকে কাল বিকেলেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ড্রাইভার প্রদীপ দাশ কিছুতেই রাত্রে থাকতে রাজি হল না এখানে। কাকলি, স্বর্ণালীরা মনোময়কে নিয়ে ধীরে ধীরে হাঁটতে লাগল বটতলা মাঠে ম্যাজেন্টা ব্লু রঙের মারুতি জেনের দিকে। ওখানে পৌঁছে তিনমাস পরে গাড়ির দরজা খুলে দিলেন মনোময়। জিমি লেজ নাড়তে নাড়তে একলাফে ঢুকে পড়ল তার অতি পরিচিত গাড়িটার ভিতরে।
    কলতান অশোককৃষ্ণকে বলল, ' থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ স্যার .... আবার কিছুদিনের মধ্যেই দরকার হবে আপনাকে .... '
    ---- ' ইটস মাই প্লেজার স্যার.... এস পি সাহেবকে ডিটেলড রিপোর্ট পাঠিয়ে দিচ্ছি ....'
    ---- ' ও কে .... সো কাইন্ড অফ ইউ '
    কলতান ভাবল এখনও আর এক পর্ব বাকি .... মানে, শোভাবাজারের মনোময়ের ডেথ সার্টিফিকেট।

    ( পরের পর্বে শেষ )

    **********************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন