এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  অপর বাংলা

  • ৩৬ জুলাইয়ের পরেও কেন মন্দির ভাংচুর-হিন্দুদের ওপর হামলা?

    বিপ্লব রহমান লেখকের গ্রাহক হোন
    অপর বাংলা | ১১ আগস্ট ২০২৪ | ৩৯৬ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • | | | | | | | |


    (যেদিন হিন্দু-মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান, জাতি-গোত্র নাহি রবে, এমন সমাজ কবে গো সৃজন হবে?’ … লালন ফকির।)

    'আমার বিভাগের শিক্ষার্থী শ্রাবস্তী বন্দোপাধ্যায় এক এক জনের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছেন 'দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ'র পরে। নিরাপত্তার জন্য। যারা তাকে দুর্দিনে সাহায্য করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েও তিনি এক সরাসরি প্রশ্ন তুলেছেন : "আমার বাড়ি কেনো পাহারা দিতে হবে?" এই প্রশ্ন আমারো।' 

    সদ্য ফেসবুক নোটে বাংলাদেশের কাছে এই প্রশ্ন রেখেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাবেরী গায়েন। 

    তেজগাঁর বেসরকারি আহসান উল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালের গ্রাফিতি চোখে পড়ার মতো: ৩৬ জুলাই (ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানকাল: ১-৩১ জুলাই+৫ আগস্ট) অমর হোক, গাহি সাম্যের গান, স্বাধীন হয়েছি, এবার সভ্য হতে হবে, ছাত্রলীগের শিকলের বদলে ছাত্রদল-শিবিরের শিকল চাই না-- ইত্যাদি। 



    সেনা সমর্থিত, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের  সম্ভবতঃ এখন এক নম্বর চ্যালেঞ্জ,  আইনশৃংখলা পরিস্থতি স্থিতিশীল রাখা। 

    খবরে প্রকাশ, ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানে  শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর থানায় বেশুমার হামলায় পুলিশ উধাও হয়ে যাওয়ার প্রতিক্রিয়ায় রাজধানীসহ সারা দেশে তৈরি হয়েছে এক ভয়াবহ নিরাপত্তাহীনতার বোধ। রাতে লাঠিসোঁটা নিয়ে এলাকায় এলাকায় চলছে পাহারা।

    ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দেশের ছয় শতাধিক থানার অধিকাংশই পরিনত হয়েছে ধ্বংসস্তুপে। এক ৫ আগস্ট সরকার পতনের রাতেই সিরাজগঞ্জের এনায়েতগঞ্জ থানায় আগুন দেয়ার পাশাপাশি ১৩ পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে মেরেছে দুর্বৃত্তরা, অনেক থানা থেকে অস্ত্র-শস্ত্র লুটপাটও ব্যপক।  

    ঢাকার মোহাম্মদপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে  ডাকাতির আতংকে লাঠিশোটা নিয়ে এলাকাবাসী রাতে পাহারা বসিয়েছেন। মসজিদের মাইকে ডাকাত আসার খবর পাওয়া মাত্র ছাত্র-জনতা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন। আতংক পুরোপুরি না কাটায় দেশের অধিকাংশ মার্কেট-বিপনি বিতান- দোকানপাট এখনো খোলেনি। মানুষের আতঙ্ক কাটাতে সেনাবাহিনী ও সীমান্তরক্ষী বিজিবি মাঠে থাকার কথা জানিয়েছে। থানাগুলোর পাহারায় রয়েছেন সেনা সদস্যরা। 

    দেশজুড়ে বেশকিছু গণপরিবহন চললেও ট্রাফিক পুলিশও উধাও হয়েছে। বিকল্প হিসেবে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন নগরে ছাত্র-জনতা স্বেচ্ছাশ্রমে সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন। অবশ্য কবে রেল ও মেট্রোরেল চলবে, এখনও তার আভাস নেই। 



    এদিকে ৩৬ জুলাইয়ে পর পুলিশসহ নিয়মিত বাহিনীর অনুপস্থিতির সুযোগে গত কিছুদিন ধরে ঢাকাসহ  দেশের বিভিন্ন স্থানে  সহিংসতা, মন্দির ভাঙচুর ও হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার খবর আসছে। 

    পাশাপাশি উত্তরবংগসহ সমতলে আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চলে হামলা, বাড়িঘরে লুটপাট ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ রয়েছে। 

    সাম্প্রদায়িক এই অরাজক পরিস্থিতির প্রতিবাদে  দেশের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন হয়েছে। এসময় এসব ঘটনার তদন্ত এবং জড়িতদের কঠোর বিচারের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়।

    ঢাকার শাহবাগ, চট্টগ্রাম, শরিয়তপুর, দিনাজপুর, নাটোর, নারায়ণগঞ্জ, টাংগাইলসহ বিভিন্ন স্থানে মন্দির ভাংচুর ও হিন্দুদের ওপর হামলার প্রতিবাদ-বিক্ষোভ হয়েছে। ১০ আগস্ট শাহবাগে হাজার হাজার ছাত্র জনতা বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে সাম্প্রদায়িক হামলা প্রতিবাদ জানান।

    একইদিন ৩৬ জুলাইয়ে নিহত ছাত্র নেতা আবু সাঈদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করে তাদের সমবেদনা জানান অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ড. ইউনূস। 

    পরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি বলেন, একটি স্বার্থান্বেষী মহল সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার মাধ্যমে দেশে হট্টগোল উসকে দিচ্ছে। এ  সময় তিনি সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা নিশ্চিতের জন্য ছাত্র-জনতার প্রতি আহ্বান জানান।

    শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ড. ইউনূস বলেন, 'সংবাদপত্রে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার প্রতিবেদন আসছে। তারা কেন হামলার শিকার হবে? তারা কী দেশের নাগরিক নন? তোমরা (শিক্ষার্থীরা) দেশকে বাঁচাতে পেরেছ, সংখ্যালঘু পরিবারগুলোকে কি বাঁচাতে পারবে না?'

    এ ধরনের হামলাকে ঘৃণ্য কাজ উল্লেখ করে তিনি শিক্ষার্থীদের হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সব সংখ্যালঘু পরিবারকে যেকোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, 'তোমাদের বলতে হবে, কেউ তাদের ক্ষতি করতে পারবে না। তারা আমাদের ভাই, আমরা একসঙ্গে লড়াই করেছি, আমরা একসঙ্গেই থাকব।'



    বলা ভাল, ২০২১ সালের ১৩ অক্টোবর কুমিল্লায় পূজা মণ্ডপে কোরান পাওয়া নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়া হিন্দু জনপদে হামলা ও সহিংসতার রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি।  

    কুমিল্লা ট্রাজেডির ভীতি যেন এই ২৪ এ আবার ফিরে আসছে। ওদিকে মাঠে নেমে পড়েছে বানর সেনা দল। তারা বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা নিয়ে ভারতে অপতথ্যের প্রচারে নেমেছে। 

    এক্স হ্যান্ডেলের একটি পোস্টের ভুয়া ভিডিও প্রচার করার অভিযোগ উঠেছে ভারতীয় গণমাধ্যম রিপাবলিকান টিভির অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে।

    'অল আইজ অন বাংলাদশী হিন্দুজ' এবং 'সেভ বাংলাদশী হিন্দুজ' হ্যাশট্যাগের ওই পোস্টে দাবি করা হয়েছে চট্রগ্রামের লালদিঘীর পাড় সংলগ্ন নবগ্রহ মন্দিরে নাকি হামলা ও অগ্নি সংযোগ  হয়েছে। কিন্তু পুরো খবরটিই ভুয়া, অনলাইন যাচাই ও মিডিয়া গবেষণা প্ল্যাটফর্ম ডিসমিস ল্যাব বলছে, আসলে আদৌ ওই মন্দিরে কোনো হামলা হয়নি! 

    তবে এরমধ্যে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু পরিস্থিতি নজরে রাখার জন্য মোদি সরকারে কমিটি গঠনের দাদাগিরি সংবাদটিও নজর কাড়ার দাবি রাখে। 



    ধর্মীয় সংখ্যালঘু, প্রধানত হিন্দু জনগোষ্ঠী তো বটেই, এমনকি ভিন্ন ভাষাভাষী জাতিগত সংখ্যালঘু আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসত-বাড়ি, উপনাসনালয়, ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর হামলা, ভাঙচুর, লুঠপাটের অন্যতম কারণ, তাদের তাড়িয়ে দিয়ে সম্পদ-জমি-জমা দখলে নেওয়া। ধর্মের জিকিরটুকু এখানে হাতিয়ার মাত্র। 

    আর এই সুপ্তফনার রাজনীতিতে স্বাধীন বাংলাদেশে গত ৫ দশকে  দুধ দিয়ে কালসাপ মৌলবাদ পোষার প্রতিযোগিতায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি, কেউই পিছিয়ে নাই। 

    অন্তত বছর কুড়ি ধরে কথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার ভোটের জন্য হেফাজতে ইসলামের সাথে সখ্য গড়ে তুলেছিল; ক্ষমতাসীন ও ক্ষমতার বাইরে বিএনপি ৫ দশক ধরেই যুদ্ধাপরাধী জামাত-শিবিরের সাথে গাঁটছড়া। 

    বাংলাদেশে এই পেয়ারে-পাকিস্তানি  রাজনীতি যতদিন বন্ধ না হবে, ততোদিন সাম্প্রদায়িক হামলার আশংকা থেকেই যায়। 

    আশার কথা, মাঠে না থাকলেও এরই মধ্যে সেনা প্রহরায় অধিকাংশ থানায় ফিরতে শুরু করেছে পুলিশ সদস্য, সীমিত পরিসরে দাপ্তরিক কাজ শুরু হয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তর জানাচ্ছে, দেশের ৬৩৯ থানার মধ্যে খুলেছে ৫৩৮টি, মেট্রোপলিটনে ১১০টির মধ্যে খুলেছে ৮৪টি। 

    এদিকে ভাংচুর ও আগুনে পোড়া থানার জঞ্জাল পরিস্কারে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করছেন। দলীয়করণে বিপর্যস্ত পুলিশ বাহিনী থেকে পুলিশ লীগ হয়ে ওঠা বাহিনীর আমূল সংস্কারের দাবিও উঠেছে। 


    এখন দরকার পাড়া মহল্লায় সর্বত্র 
    ডাকাত প্রতিরোধের স্বেচ্ছাশ্রমের মতো সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তোলা; ড. ইউনূসের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারে, দেরীতে হলেও এমন উদ্যোগ নেয়ার এখনই সময়।
    __________
     সংযুক্ত: সেন্টমার্টিন-বঙ্গোপসাগরের নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রেকে দিলে ক্ষমতায় টিকে থাকতাম: হাসিনা
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | |
  • অপর বাংলা | ১১ আগস্ট ২০২৪ | ৩৯৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন