এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গোপালকৃষ্‌ণ গান্ধী মুখোশধারী রাজনীতিক নাকি ন

    sarathi
    অন্যান্য | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৮ | ২২৫২৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • san | 12.144.134.2 | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৪:৩৭401741
  • বলে থাকলে, খুবই বোকাবোকা কথা বলেছেন।

    হাততালি তো মমতাও অনেকই পান জনসভায়। যদি হাততালির সংখ্যাই দেখতে হয় :-(
  • Arpan | 202.91.136.71 | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৪:৪০401742
  • সুমন, শাঁওলী, অপর্ণা, মহাশ্বেতা এঁদের অবস্থান কোথায়? এঁরা যতদূর জানি টিএমসি পরিচালিত ধর্ণামঞ্চে যোগ দিয়েছিলেন।
  • Arpan | 202.91.136.71 | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ১৪:৪৮401743
  • নন-এলিট ধরলে শতাব্দী রায় আর তাপস পাল।
  • umesh | 86.2.255.217 | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২১:৫০401745
  • বুদ্ধদেব গুহ, টাটা সম্পর্কে যা বলেছেন সেটা ১০০% সত্যি। টাটার মতো employee friendly company ভারতে খুব কম আছে।
    সমাজ সেবার ব্যাপারেও টাটা রা বাকি ভারতীয় company দের থেকে বেশ এগিয়ে। অন্তত reliance, birla ইত্যাদি দের সাথে তুলনা করলে।

  • siki | 122.162.82.9 | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২৩:৪৩401746
  • উপ্‌স্‌ !!!

    (তিনটে ডাইজিন একসাথে)
  • a x | 143.111.22.23 | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২৩:৪৫401747
  • ব্রাত্যর লেখাটা আজ বেরিয়েছে। এটা তারও বহুদিন আগে। আনন্দবাজারের অরিজিনালটা খুঁজতে পারলাম না -
    http://sanhati.com/articles/780/

    আমারও বেজায় হাসি পায় যখন দেখি কিছু বিশেষ লোকই প:ব:তে সারাজীবন কাটিয়েও কোনোদিনও স্কুলে কলেজে সিপিএমের নেপোটিসম দেখেনি, সিপিএম কর্মীর কাজের প্রতিবাদ করার জন্য ভিক্টিমাইজড হতে দেখেনি, চাঁদার টাকা নিয়ে সিপিএমের লোকের হাতে নিগ্রহ হওয়া দেখেনি। নাগরিক কমিটিতে সিপিএমের মস্তানি দেখেনি।
    দুটো প:ব: আছে নিশ্চয়ই।
  • c | 131.95.121.107 | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ২৩:৫৯401748
  • সমান্তরাল দুই জগৎ। যে যেভাবে দ্যাখে!
    এক বন্ধু সেদিন বেশ বড়ো এক প্রবন্ধ লিখে কইলো কিকরে বিবিধের মধ্যে মিল পাওয়া যায় ইত্যা:, কইলো হোস্টিলিটি ইত্যাদি নাকি থাকে প্রথমে তবে বোঝাপড়া হয়ে গেলে সব আনন্দময়!আমার তো মনে হলো কী-ওয়ার্ড ছিলো বোঝাপড়া কথাটা।
    সেদিক দিয়ে দেখলে পরনিন্দা পরচর্চা পণদেওয়া নেওয়া কন্যাভ্রূনহত্যা দাদাগিরি মস্তানি দেশদখল বোমা ফাটানো নেপোটিজম একই অপরাধে একজনের শাস্তি অন্যজনের মেডেল, বিশেষ ধর্ম বা সম্প্রদায় বেছে কটুক্তি অথচ একইরকম আচরণ নিজের দলে হলে প্রশংসা ইত্যাদি সবই তো একরকম "বোঝাপড়া"ই।

  • bitoshok | 128.101.220.108 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:৩৩401749
  • বুগু-র লেখা পড়ে পুরোনো একটা লেখার কথা মনে করে হাসি পেল। আজকালে আসার আগে, বুদ্ধদেব গুহ সাপ্তাহিক বর্তমানে লিখতেন। সেখানে মুলত: আজিজুল হক কে তাক করে একটা লেখায় মন্ত্বব্য করেছিলেন যে পশ্চিমবঙ্গের নিরপেক্ষ ইতিহাস কখনো লেখা হলে কমিউনিস্টদের ভুমিকা আলকাতরা দিয়ে লেখা হবে। অবশ্য এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই, সময়ের সাথে সাথে সবই পাল্টায়, বুগু-ও পাল্টি খেয়েছেন।

    বুগু-র লেখার প্রতিপাদ্য বিষয়ের সাথে দেবেশ রায়ের লেখার বিশেষ তফাৎ নাই -ভাষা ও ভঙ্গির বদল ও টাটা সম্পর্কিত অনুচ্ছেদ ছাড়া।

    ঐ অনুচ্ছেদের সাথে সাথে side note হিসেবে এই ref গুলোতেও চোখ বোলানো যেতে পারে।

    টাটা কত 'ভালো' :
    ১) http://www.bhopal.net/tata_rapsheet.html

    ২) সোমনাথ লাহিড়ি-র লেখা। প্রতিদিনে অপরাজিতা সেন কিছুদিন আগে একটা quote করেছিলেন। প্রতিদিন আর্কাইভ রাখে না বলে লিঙ্কটা দেওয়া গেলো না।

    টাটার কত 'দানধ্যান' :

    ভোপালে ১০০ কোটি টাকা একটি মহৎ উদ্দেশ্যে ব্যয় করবেন বলে প্রধানমন্ত্রির কাছে আব্দার করেছিলেন। ভোপালের লোকগুলো এতো বোকা -- অনশন-টনশন করে সেই প্ল্যান টাই গুবলেট করে দিলো।

    http://tinyurl.com/3ncldh
  • bb | 121.245.58.200 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ০০:৪৪401751
  • umesh আমি আপনার সঙ্গে একমত। নিজে ৮ বছর টাটাতে কাজ করেছি এবং নিজে অনুভব করেছি তাদের employee friendliness এবং dedication to community development। অবশ্য এখুনি অনেকে রে রে করে উঠবেন। মাঝে মাঝে খুব মজা লাগে দেখে যে কত কম যেনে লোকে sweeping conclusion করে। আজ ১০০ বছরের উপর কারখানা চালিয়ে টাটা স্টীলে কোন ধর্মঘট হয়নি কোনদিন -এটা নিশ্চয় অনন্য কীর্তি যা employee relation এর প্রকাশ।
  • ranjan roy | 122.168.21.239 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ০২:৩০401752
  • bb,
    উপায় নেই বিবি! রে-রে করে উঠতেই হচ্ছে। আপনি বলছেন যে কত কম জেনে লোকে সুইপিং কমেন্ট করে দেখে আপনার হাসি পায়।
    আর আপনি মাত্র আট বছর টাটা কোম্পানিতে কাজ করে এই সিদ্ধান্তে এলেন যে ১০০ বছর ধরে টাটা কোম্পানিতে
    কোন স্ট্রাইক হয়নি?
    প্লীজ, সিপিএম এ আপনার পরিচিত সিন্‌সিয়ার কোন কমরেডকে প্রশ্ন করে জেনে নিন কথাটা সত্যি কি না?
    স্বাধীনতার পর পঞ্চাশের এবং ষাটের দশকের স্ট্রাইকগুলো এবং ছাঁটাই, লাঠি-গুলি-দমন এবং এনিয়ে তখন অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টির পত্রিকা ""স্বাধীনতা''য় রিপোর্টিং সিপিএম এর আর্কাইভেই পাওয়া যাবে।
    আর যদি আমার কথা মিথ্যে হয়, বুড়ো বয়সের আফিমের খোঁয়ারি হয়, তাহলে আমি খোলাখুলি মাপ চেয়ে নেব এবং গুচ'র পাতায় কোনদিন কোন রাজনৈতিক কমেন্ট করব না।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ০৪:১৯401753
  • আচ্ছা। আমি কিন্তু ব্রাত্য বা সুমনের সঙ্গে একমত হবার জন্য লিংকটা দিইনি। সুমনের ঐ দুর্ধর্ষ বুদঘুটে স্মার্ট প্রেজেন্টেশনের মধ্যেও একটা কিন্তু-কিন্তু ভাব আছে বক্তব্যে, সেটাই দেখতে বলছি। ব্রাত্য বসুর গপ্পোটা আমার বিশ্বাসযোগ্য লেগেছে। কিন্তু তাতেও তৃণমূলকে সমর্থনের জাস্টিফিকেশন উনি দিতে পারেননি।
  • shyamal | 72.24.189.126 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ০৫:৫২401754
  • অপুর্ব লুসিডিটির সাথে বুঝিয়েছেন অভিরূপ সরকার।
    http://www.anandabazar.com/1edit3.htm

    গত তিরিশ বছর ধরে বামফ্রন্ট সরকার আইন মানেনি, বাজারের নিয়ম মানেনি। অযোগ্যরা স্কুল-কলেজ-হাসপাতাল-সরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি পেয়েছে শুধু সিপিএম বা এস এফ আই করার জন্য। তার মানে কিন্তু এই নয় যে যিনি এস এফ আই করেছেন তিনিই অযোগ্য। কিন্তু পার্টির পা চাটার জন্য অনেক লোক চাকরি পেয়েছে, কনট্র্যাক্ট পেয়েছে। কেন? যাতে সরকার গদিতে থাকে।

  • h | 121.242.13.34 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ০৭:০৩401755
  • দীর্ঘদিন রাজনীতি করার অভিজ্ঞতা থেকে কয়েকটি কথা বলতে পারি :

    ১। SFI বা অন্যন্য গণ সিপিআইএমের গণ সংগঠনে তে প্রশ্ন করা বারণ, এটি অত্যন্ত ঢপের কথা। সেটা যদি হত, আমার ১২ বছর রাজনীতি করা হত না। জেনেরালি যেটা হয়, সেটা হল বড় রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যখন ছাত্র সংগঠন থাকে এবং এই সঙ্গে থাকাটাই তার মূল স্ট্রাকচার হয়, এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বা এলাকায় প: বগীয় বিচিত্র পোলারাইজেশন এর কারণে যখন কোন পক্ষ গ্রহণের ববধ্য বাধ্যকতা আসে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই, এস্ট্যাবলিশ্‌ড ছাত্র নেতৃঙ্কÄ, প্রচলিত কনভেনশন অনুযায়ী তার সংশ্লিষ্ট পার্টির স্থানীয় অবস্থান অনুযায়ী কাজ করে। এটা সব রাজনৈতিক দলেই চলে।

    ধরুন বিশ্ব ভারতীর এন্টায়ার রিক্রুটমেন্টে এবং আন্ডারগ্র্যাড অ্যাডমিসনে যে কটি ডজি কেস হয়েছে গত দি দু তি দশকে, সব কটি ই কংগ্রেসী বা তৃণমূলীয় বা ওন কোন ক্ষেত্রে কংগ্রেস -নকশাল জোটের মস্তিষ্ক প্রসোত। আমার বক্তব্য হল এটা আদৌ বিরাট ব্যতিক্রম কিসু নয়, কারণ যে খানে যে পাওয়ারে আছে সেখানে এটা প: বঙ্গে প্রায়শই চলে। পার্টি নিরপেক্ষে। এবং খুব স্বাভাবিক ভাবেই প্রতি দলের স্বার্থের মধ্যেও উপদল বা বড় ব্যক্তিঙ্কেÄর স্বার্থ খুব জড়িয়ে যায় বা অন্তর্বিরোধের জন্ম দেয়। শিক্ষা ক্ষেত্রে এটা খুব কমন। পার্টির ডাইমেনসন বাদ দিলে, শুধু যদি লবি ধরা হয়, ভাঅতবর্ষর সর্বত্র ভীষন কমন।

    কোন কোন ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দল গুলো খুব ছোটো হলে, ছাত্র ছাত্রী সমর্থকরা হয়তো কখনো কখনো একটু বেশি পলিসি নির্ধারণের ক্ষমতা পায়। সেটাকে একেবারে মহৎ বিশুদ্ধ ছাত্র আন্দোলন বলে ঘন্টা নাড়ানোর কিসু হয় নি। এমন প্রচুর রাজনইতিক দল আছে, ছাত্র সংগথনটাই যাদের অস্তিঙ্কেÄর মূল প্রমাণ, সেক্ষেত্রে এই এসেনশিয়াল পজিশনাল ইন্ডিপেন্ডেন্স এর কথাটা অবান্তর।

    ২। সিটু বা কৃষক সভার ক্ষেত্রে পার্টি র স্থানীয় কেন বড় নেট্রিঙ্কেÄর বিরুদ্ধে হামেশাই কথা হয় এবং হামেশাই পার্টি সেটাই গিলে থাকে। এটা আবাপ জাতীয় আনালিসিস করে কোন লাভ নেই। মানে ধরুন কেউ যদি বলে কালী ঘোষ আর বিনয় কোঙার মিলে প: বঙ্গের ভাবমূর্তি নষ্ট করছেন, যেখানে বুদ্ধবাবু একা কুম্ভ ইত্যাদি, এটা ছেঁদো ঢপের কথা। একটা রাজনইতিক দলের, সেটা যদি মেনস্ট্রীনের বড় বাম পন্থী দল হয়, তাহলে সারা পৃথিবীতে তার সমর্থনের মূল প্ল্যাংক হয় ট্রেড ইউনিয়ন গুলো, আমাদের ক্ষেত্রে কৃষক বা কৃষিজীবি সংগঠন গুলো ও ইম্পর্ট্যান্ট। এই সদস্য দের উপেক্ষা করার ক্ষমতা কারো নেই, গণ তান্ত্রিক কংগ্রেসেও নেই, নতুন পার্টি টি এম সি তেও নেই, নকশালদের তো আরৈ নেই।
    এইবার পার্টি পাওয়ারে থাকলে আরো কতগুলো ইকুয়েশন তৈরী হয়, যেমন ধরুন মনমোহন ব্যাংক বা ইনশিওরেন্সে এ ডাইরেক্ট বিদেশী পুঁজি ঢুকতে দিলে আই এন টি উ সির সদস্য দের কোন লাভ নাও হতে পারে, কিন্তু কংগ্রেস মধ্যবিত্ত প্রফেশনাল দের সমর্থনে পাওয়ারে টিঁকে গেলে আই এন টি ইউ সির এত সুবিধে হয়, যে এটা তারা মেনে নিল হয়তো। ইত্যাদি। অনেক ক্ষেত্রেই মানেও না, পাবলিক সেকটর শুধু নয়, প্রাইভেট সেকটরেও, সমস্ত ট্রেড ইউনিয়নের এক সাথে বহু আন্দোলন করার বহু ইতিহাস আছে, একটু লেখা পড়া করলেইই জানা যাবে, কখনো কখনো স্থানীয় কেন জাতীয় রাজনইতিক অবস্থান কে উপেক্ষা করে এই সব বড় আন্দোলন সংগঠিত হয়েছে। তাতে পার্টি নির্বিশেষে লোকে যোগ দিয়েছে।

    ছাত্র আন্দোলনে রিলেটিভলি এই সেকটারিয়ানিজমের ঊর্ধে ওঠার ইইহাসটা বরঞ্চ দুর্বল, তার কারণ আর কিছুই নয়, ট্র্যাডিশনালি ভারতে বাম দক্ষিন দুই পক্ষেই, ছাত্র আন্দোলন গুলো শুধুই আইডিয়োলোজিকাল প্রচারের জন্য তৈরী বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, ট্রেড ইন্টারেস্ট রক্ষার্থে নয়, এটাই স্বাভাবিক। সুতোরাংঅ অনেক ক্ষেত্রেই আইডিয়োলোজিকাল ব্যাগেজ ছাত্রদের সবচেয়ে বেশি। প্রাক্তন ছাত্র বাম্পন্থীদেরো তাই;-)

    আমি নিজে কংগ্রেস বিজেপি নকশাল ছাত্র ছাত্রীদের সকলকে নিয়ে আন্দোলন করেছি অবশ্য, তার কিছু কথা আমি একটা গপ্পে লিখেছি;-) তবে ওটারো মূল সমস্যা ছিল সাধারণ মানুষের সঙ্গে বিচ্ছিন্নতা এবং তাৎক্ষণিকতা। এই একি কারণে বহু মহান ছাত্র আন্দোলন, সারা পৃথিবীতেই অশ্বডিম্ব প্রসব করেছে মূলত:

    ৪। ক্রিমিনালাইজেশন টা র‌্যাম্পান্ট ফেনোমেনন। এর সঙ্গে ক্ষমতার যোগ আছে যেমন, তেমনি আন এম্‌প্‌লয়মেন্ট, অর্গানাইজড ইন্ডাস্ত্রির অভাব অন্যান্য সামাজিক ডিসায়াফেকশন এসব ও যুক্ত এবং সে কারণেই এই ফেনোমেননটা পার্টি গুলোর ক্ষমতার বলয়ের চেয়ে অনেক বেশি ব্যাপক। এবং একি কারণে ক্রিমিনালাইজেশনটা এত বিচিত্র ধরণের আছে, একটু ভাবলেই দেখা যাবে, মোটিভেশন বিভিন্ন ও বিচিত্র।

    ৫। প: বঙ্গে ওভার পোলারাইজেশন একটা ইউনিক সমস্যা এটার সঙ্গে অন্য গুলোকে গোলানোর কোন অর্থ নেই।

    শেশ মন্তব্যটি অক্ষর জন্য, অসংখ্য রকম প: বঙ্গ ও ভারত বর্ষ আছে, এই নিয়া বেশি দুশচিন্তা কোরো না :-) সুকেতু মেহতা আর মীনা মেনন পড়ে দেখতে পারো ফর আ স্টার্ট,এবং সিরিয়াস যদি হয়ে যাও তাইলে রাজমোহন গান্ধী।
  • kd | 59.93.241.28 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ০৭:১৬401756
  • অরিজিত, আমি তোমার সঙ্গে পুরোপুরি একমত। আমার কোন রাইট নেই অন্যে কি পড়বে বা পড়বে না বলা। এইটে বলার জন্যে আমি লজ্জিত। চেষ্টা করবো ভবিষ্যতে এই ভূল যেন না হয়।

    Being said that, আমি জানাতে চাই যে আমারও সুমনের ভিডিও ভালো লাগে নি কিন্তু আমার ব্রাত্যর লেখাটি ভালো লেগেছিলো, মনে হয়েছিলো ওটা from his heart। তোমার এবং ব্ল্যাংকের ব্রাত্যর লেখা নাপসন্দ হওয়য় (এটাও আমার অনুমান and we all know what 'ass u me' stands for) আমি ভেবেছিলুম যে তোমাদের সুমনেরটা ভালো লাগতেই পারে না। তাই এই ভূল (bold and underline)। ভূল করার কারণ যাই হোক, ভূল ভূলই, সেটা কখনই ঠিক হয় না।

    তোমার যে সিপিএম ভাবধারায় বিশ্বাস আছে তুমি কোনোদিন লোকাওনি, কিন্তু তুমি তোমার বক্তব্য পেশ করেছো অন্যদের প্রতি disrespectful না হয়ে। এটা সকলের শেখা উচিৎ, আমারও। আমি চেষ্টা করবো ভবিষ্যতে এইরকম করে লিখতে। মাঝে মাঝে হয়তো slip করতে পারি - তখন কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে পয়েন্ট আউট করে দিও - সেই জন্যে আগাম ধন্যবাদ দিয়ে রাখছি।
  • h | 121.242.13.34 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ০৭:২০401757
  • অক্ষর জন্যই আরেকটা ছোটো পোস্ট।

    জেনেরালি ভারত বর্ষে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনোমি খুব বেশি ব্যাপক না হওয়া সঙ্কেÄও আর্বান সেন্টার গুলোতে এটাই মূল ইকোনোমি। প্রত্যেকটা বড় আর্বান সেন্টারের ইতিহাসের সঙ্গে ট্রেড ইউনিয়নের ইতিহাস জড়িয়ে আছে।

    ট্রেড ইউনিয়ন মুভমেন্ট গুলোর বোরিং ইতিহাস যদি পড়তে ইচ্ছে না করে, কালারফুল ক্যারেকটারের জন্য কয়েকজনের নাম দিয়ে তথ্য খুঁজে দেখতে পারো।

    রনদীভে, দত্তা সামান্ত, কল্যান সুন্দরম, গোপালন, এস এ ডাঙ্গে, এ কে রায়, জ্ঞান মজুমদার ইত্যাদি। আরো প্রচুর বড় নেতা এসেছেন ভারতবর্ষে, কিন্তু এরা যাকে বলে লেজেন্ড, ৫০ থেকে আশির দশকের মধ্যে। পার্সোনালি আমার মতে গুহনিয়োগী এবং এস এস সির চক্রবর্তী ও লেজেন্ড, কিন্তু এঁদের সময়টা ও সময়ের বৈশিষ্ট গুলো কমপ্লিটলি আলাদা। এবং এঁরা রিসেন্ট লোক, রিলেটিভলি। এঁদের ইভ্যালুয়েশন হতে আরো বছর পঞ্চাশেক লাগবে।

    আশির পরে, দলীয় সেকটারিয়ানিজম বেড়েছে, আর 'জাতীয় স্বার্থ' নাম ঢপটার কারেন্সি বেড়েছে। দুটো অবভিয়াসলি ডায়েল্টিকালি রিলেটেড, ইফ ইউ লাইক মি টু সাউন্ড বলশি:-)
  • h | 121.242.13.34 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ০৭:২৬401758
  • ও সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং ক্যারেকটার ই নাম ভুলে গেচিলাম। সরি। কৃষ্ণ দেশাই ও বাবা ভোঁসলে। সিনেমার চরিত্র। গল্পের চরিত্র। এসেও ছেন। সিনেমায় কিনা এই মুহুর্তে জানি না, তবে গল্পে ;-)
  • h | 121.242.13.34 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ০৭:২৮401759
  • শুধু কৃষ্ণ দেশাইকে নিয়ে লিখবো কখনো। হি ইজ সাচ আ ক্যারেকটার।
  • shyamal | 72.24.189.126 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ০৭:৪০401760
  • গুরুচন্ডালিতে দেখি অনেকেই আছেন যাঁরা বামপন্থী রাজনীতি করেছেন এককালে। এর মধ্যে প্রচুর মানুষ বামফ্রন্টের সঙ্গে অ্যালাইনড ছিলেন বা আছেন। এদের লেখা পড়লে মনে হয় সিপিএম ও বাম ফ্রন্ট একটি সৎ দল। এটা হয়তো ঠিকই যে প: বঙ্গে অন্য রাজ্যের তুলনায় ঘুষের অ্যামাউন্ট কম।

    কিন্তু জ্যোতিবাবু আসার পর ১৯৭৭ থেকে আমরা অরাজনৈতিক লোকেরা দেখেছি কি করে এই বাম পার্টিরা স্কুলে, কলেজে, সরকারি প্রতিষ্ঠানে, সরকারি কনট্র্যাক্ট দেওয়াতে নিজের সমর্থকদের অপদার্থ হওয়া সত্বেও বেআইনি ভাবে কাজ দিয়েছে। তার ফলে লোকের ধারণা হয়েছে বামদের সমর্থন না করলে কেরিয়ার হবেনা। এটা কি বামফ্রন্টের এতদিন গদিতে থাকার একটা কারণ?

    আর যাঁরা বামদের সৎ ভাবেন তাঁরা এ ব্যাপারে কি বলেন? একটা ১০০ কোটি টাকার ব্রীজ বানানোর জন্য ৫ কোটি ঘুষ খেয়ে সবচেয়ে কমপিটেন্ট কোম্পানিকে কাজটা দেওয়া সততা না এক পয়সাও ঘুষ না খেয়ে পার্টির চামচে অপদার্থ কনট্র্যাকটর - যে বাজে মেটিরিয়াল দেবে, প্রজেক্ট শেষ করতে বেশি সময় লাগাবে যার ফলে প্রজেক্টের কস্ট বাড়বে-- তাকে কাজ দেওয়া সততা?
    স্কুলের শিক্ষক, হাসপাতালের ডাক্তার নিয়েও একই প্রশ্ন।

    আমার ভুল হলে শুধরে দিন, কিন্তু আমার মনে হয় ভারতের ইতিহাসে বাম ফ্রন্ট ছাড়া আর কোন পার্টি এই স্কেলে নিজের লোককে চাকরি, কনট্র্যাক্ট দেয়নি।

    অবশ্য সন্দেহ আছে কেউ এর জবাব দেবেন কিনা।
  • h | 125.18.104.1 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৩৩401762
  • সিপিআইএম কে আমি সৎ ভাবি না। নিজেকেই ভাবি না তো কোথাকার কোন একটা ইউজলেস পার্টি।

    কোন পার্টি আদৌ 'সৎ' মানে হিন্দু মিথোলোজির সত্যকাম অর্থে, আদৌ হতে পারে কিনা, সেটা ভাব বার বিষয় হলেও বলতে হয়, কোরাপশনের সঙ্গে যোগাযোগ মূলত: ক্ষমতার এবং এস্ট্যাবলিশমেন্টের স্ট্রাকচারের। আরো কেস আছে। পৃথিবীর সমস্ত সোসাইটিতে কৃতজ্ঞতা জানানোর বা ফেবার পাওয়ার পরে ধন্যবাদ দেওয়ার কতগুলো মোটামুটি অ্যাকসেপ্টেড নর্ম আছে, যেগুলোবিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পাবলিক পারসেপশনে কোরাপশান। যে যেখানে আছে। ইন্দিরা গান্ধী সঞ্জয় গান্ধী বা নরসিমহা রাও এঁরা কেউ নেপোটিজম করেন নি, এটা বল্লে ঘোড়া ছাড়াও অনেকেই হাসবে। ক্লায়েন্ট পেট্রন রিলেশনশিপ সর্বত্র আছে। কোথাও অত্যন্ত অর্গানাইজ্‌ড ভাবে আছে, যেমন জার্মানীর ভক্সোয়াগন কারখানায়, কোথাও অত্যন্ত ক্র্যাস ফ্যাতাড়ু ফর্মে, যেমন কালীঘাট মন্দিরে পুজোর লাইনে ;-)

    আরো কতগুলো ব্যাপার আছে, ধরুন আমি যদি শিকাগো তে পড়তে যেতে চাই, আমাকে খুব বড় দুজন (সত্যিকারের :-) ) হনুর রেফারেন্স লাগবে। চাগরী পেতে গেলেও লাগে। বড় লোন পেতে গেলেও লাগতে পারে। তো এই যে ক্রস রেফারেন্সিং এর লিগাল এবং স্ট্রাকচারাল রিকোয়ারমেন্ট এটা হল রুলিং ক্লাসের নিজেদের ডমিনেন্স বজায় রাখার একটি প্রতিষ্ঠিত উপায়। এইবার এইটা আমার মতে নেপোটিজম খুলে দেওয়ার উপায় বেশি। সরকারী চাগরিতেই বরঞ্চ কখনো কখনো একটা ফেসলেস সিলেকশন হয়ে থাকে। এখন আপনি ফেসলেস বুরোক্রাসি পছন্দ করবেন না ভীষন ফ্লেকসিবল কোরাপ্ট নেপোটিজমের সার্কুলার লজিকে চলা সিস্টেম চান নাকি দুটৈ এত্তু এত্তু চান সেটা আপনার ব্যাপার।

    তো এই আর কি, প: বঙ্গে সিপিআইএম নেপোটিজম করেছে, এটা একশো বার সত্যি কথা, আমার বক্তব্য হল সর্বত্র সর্বদা নেপোটিজম হয়েছে অ্যাপয়েন্টমেন্টে। আগে জমিদারি হয়েছে। এখন ক্যাডারদারী হচ্ছে। পরে , এখনি কিছু কিছু জায়্‌গায় শুরু হয়েছে, সচেতন নাগরিকসমাজদারী। হাতে টাটকা উদা আছে :-) বাজে বকে লাভ নেই। তাই নতুন করে এই লাইনে বিতর্ক করে কোন লাভ নেই। শেশ পর্জন্ত আমি দেখেছি আর তুমি দেখনি গোছের বোকা বোকা আনন্দবাজারীয় তর্ক হবে। কাটান না।
  • h | 125.18.104.1 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৫০401763
  • ও স্কেল নিয়ে কেসটা হল, ভারত বর্ষে কংগ্রেসের থেকে বড় স্কেলে সিস্টেমিক কোরাপশন আর কেউ করে নি। এটা একটা স্টেটমেন্টে। এটার ভ্যালু ঐ শ্যামলদার স্টেটমেন্টের মত। শূন্য।
  • Ishan | 12.217.30.133 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৫৪401764
  • আবাপর লেকাটা পড়লাম । সিপিএম খারাপ টাটা ভালো। সিঙ্গুরে সিপিএম হেরেছে কিন্তু শিল্পায়ন জিতেছে। যত্তোসব। আনন্দবাজারের সর্বশেষ অবস্থান। :)

    এটা আসলে ততটা ইয়ার্কি না। ঐতিহাসিকভাবে অভিরূপবাবুর অবস্থানই আনন্দবাজারের অবস্থান। :)
  • aja | 67.152.86.163 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৩401765
  • দেখেছ, মামু রাত দেড়টা অবধি জেগে গুরু করছে !!!
  • Arijit | 61.95.144.123 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৯401766
  • বীতশোককে একটা কোশ্চেন - বুদ্ধদেব গুহ নিয়ে পোস্টটা পড়ে মনে হল আগে উনি ভালো ছিলেন (মানে যখন বর্তমানে লিখতেন), এখন উনি পাল্টি খেয়ে বাজে হয়েছেন, কারণ আজকালে লেখেন আর সিপিএমকে সমর্থন করেন।

    যদি এই মনে হওয়াটা ঠিক না হয়, তবে এই পোস্টটা ইগনোর করবেন। কিন্তু যদি ঠিক হয়, তাইলে অন্য কেউ যদি মনে করে ব্রাত্য বা কৌশিক সেন বা শাঁওলী মিত্র আগে ভালো ছিলেন এখন ডিগবাজি খেয়ে তিণোমূল হয়েছেন, তাইলে তাঁকে দোষ দিয়ে লাভ কি? দুটো বক্তব্যই তো এক। এ পিঠ আর ও পিঠ।

    বরং কেন এঁরা ১৮০ ডিগ্রী ঘুরে যান - সেটা ভাবার। ব্যক্তিগত হলে কিছু বলার থাকে না, কিন্তু যদি অন্য কোন কারণ থাকে - কোন ইস্যুতে - তাইলে সেটা বোঝার দরকার। যেটা ব্রাত্য বসুর লেখাটাতে আমি খুঁজে পাই নি - কেন তৃণমূল যাদের কোনো ক্রেডিবিলিটি আছে বলে পাগলেও দাবি করবে না? কেন নিজের মত করে প্রতিবাদ নয়? ওই যুক্তিটাও মানলাম না যে গায়ে বামপন্থী গন্ধ থাকতেই হবে - মানে পিডিএস/সুসি হলেও লোকে কিছু বলবে না - কারণ এদেরও কোন ক্রেডিবিলিটি নাই।
  • Suvajit | 59.154.50.124 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ১৩:০৮401767
  • অরিজিতের প্রশ্নটা ভ্যালিড। কিন্তু এই ভালো খারাপের লেবেল মারাটাও আজকালের বৈশিষ্ঠ।
    তৃনমূলের ক্রেডিবিলিটি প্রসঙ্গে, সেদিন স্টার আনন্দে একটা অনুষ্ঠান দেখছিলাম, সিংগুর নিয়ে আলোচনা, তাতে অভিরূপ সরকারও ছিলো। তো মোটামুটি সব্বাই একমত যে অর্থনৈতিক দিক থেকে সরকার যে প্যাকেজ দিচ্ছে তাতে সব গোত্রের চাষীরা ভালো লাভবান হবেন। অথচ মানুষ এই প্যাকেজ নিতে এগিয়ে এলেন না, এটা কেন হল। তো কেউ কোনো সুনির্দিষ্ট লজিক খুঁজে পেলেন না। মমতা নিয়ে বলা হল যে মমতা যে কথাগুলো বলছেন (হাসি খুশি ইত্যাদি) সেগুলো অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক সব ভাবেই অবান্তর। অথচ সবাই স্বীকার করছেন যে ঐ বেল্টে মমতার এখন সাংঘাতিক ইমেজ। কেউ এক্সপ্লেন করতে পারলেন না এরম কেন হলো/হচ্ছে। তো ক্রেডিবিলিটি কার কাছে? আমার কাছে নেই কিন্তু অন্যের কাছে আছে, ডেফিনিটলি আছে, আর কেন আছে সে রহস্যটা উদ্ধার করতে পারলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেত।
  • bb | 125.16.17.152 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ১৩:১১401768
  • রজ্ঞন আপনার উত্তরটা কিন্তু বেশ রুচিহীন। আমি আমার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে লিখেছি আর দ্বায়িত্ব নিয়ে বলছি যে টাটা steel এ কোনদিন ধর্মঘটের জন্য কাজ বন্ধ হয়নি। এর জন্য আমকে কোন CPM এর কাছে যেতে হবেনা। আগেও আমি লিখেছিলাম আপনার এই profiling এর ব্যাপরে।
    আমি মনে করি যে bitoshok এর পাঠানো link এ অনেক অতি সরলীকরণ আছে, But I respect his viewpoint, which may not be same as my own
    আমার মনেহয় আপনি যখন NTPC এর ব্যাপরে ভুল তথ্য দিয়েছিলেন নিজের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে তখন কিন্তু আপনার intent খারাপ ছিলনা, তথ্য সঠিক না হোলেও। আপনার কাছে আরও দ্বায়িত্ববোধ আশা করি, সুভেচ্ছা নেবেন।
  • siki | 203.122.26.2 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ১৩:২১401769
  • bb,

    আমিও রে-রে করে উঠছি। টাটা স্টিলের ধর্মঘটের সত্যি মিথ্যে আমি জানি না, তবে টাটা স্টিলই টাটার একমাত্র প্রোডাক্ট নয়। আমি মাত্র তিন বছর টাটার সাথে কাজ করেই বলছি, টাটা আদৌ এমপ্লয়ি ফ্রেন্ডলি নয়। সো-সো, আর পাঁচটা কোম্পানি যেমন হয়ে থাকে তেমনই। টাটা আদতে ব্যবসায়ী, ব্যবসায়ীই। সিংহাসনে চড়িয়ে ফুল দিয়ে পুজো করার মত মহান কিছু নয়।

    ফু:, টাটা নাকি এমপ্লয়ি ফ্রেন্ডলি, ব্যাঙেও হাসবে কথাটা শুনলে।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ১৩:৩৮401770
  • বেথে বা আমার - দুজনেরই টাটার সাথে সংস্রব বলতে টিসিএস, এবং দুজনেই মোটামুটি একই কথা বলি - যে টিসিএস অতি বড় বাল। অথচ টিসিএস ওই এমপ্লয়ী স্যাটিসফ্যাকশনে ওপরদিকে আসে - তার মানে একটা বড় সংখ্যক লোক টিসিএসকে ভালো মনে করে। আবার টাটার অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে - টাটা স্টীল বা টেলকো বা টিআইএফআর - এসবে কাজ করা লোকজন কিন্তু টাটা বলতে অজ্ঞান - প্রায়। এইটে আমি ঠিক বুঝি না।
  • bb | 125.16.17.152 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ১৩:৪১401771
  • শমীক, আপনি আপনার view point থেকে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে লিখেছেন। আপনি যখন টাটা গ্রুপে কাজ করেন, তখন নিশ্চয় জানেন Tata Steel & Tata Motors are flagship company of the group । এর বাইরে TCS ছাড়া প্রচুর most probably 70+ গ্রুপ কোম্পানি আছে। নতুনদের মধ্যে VSNL/Tata Communication, CMC ইত্যাদি।
    টাটা অবশ্যই আদতে ব্যবসায়ী এবং profit making হচ্ছে মুল লক্ষ্য এতে তো কোন দ্বিমত নেই। ঊমেশ বলেছেলিন যে অন্যদের তুলনায় এরা অনেক ভাল, আমি সেটাকেই সমর্থন করেছি।
    আর ব্যাঙের হাসাটা বরং জনতার ওপর ছেড়ে দেওয়া যাক?
  • Arijit | 98.240.230.68 | ০১ অক্টোবর ২০০৮ ১৩:৫৩401773
  • Arijit-কে ।

    কে কোথায় লিখছেন বা লিখেছেন সে সম্পর্কে আমার কোনো বক্তব্য নেই। লেখার কন্টেন্ট আমার কাছে বিচার্য, পত্রিকা নয়। গণশক্তি আর বর্তমান পাশাপাশি রেখে পড়তে আমার কোনো অসুবিধে নেই।

    ঐ পুরোনো লেখাটার প্রসঙ্গ টেনেছি তার কারণ সেটার সাথে এটার মিল আছে। ওখানেও আজিজুল হক সম্পর্কে 'শ্রদ্ধা' ছিলো, আজিজুল হকের বাংলা সম্পর্কে টিপ্পুনি ছিলো, আর ঐ স্টেটমেন্ট ছিলো। এখানেও তাই।

    কৌশিক সেন ও শাঁওলী মিত্র সম্পর্কে আপনার ধারনা সঠিক নয় বলেই আমার মনে হয়। ব্রাত্য আর এদের অবস্থানের মধ্যে তফাত আছে। ব্রাত্যর লেখাতে সেই ইঙ্গিত-ও আছে।

    আপনার পরবর্তী প্রশ্নের সাথে আমি একমত কিন্তু কনক্লুশনের অভিমুখ সম্পর্কে নয়। কৌশিক, অপর্ণা, শাঁওলী এদের কথা ছেড়ে দিন। সুমিত সরকার, প্রফুল বিদোয়াই এরা সবাই তৃণমুল হয়ে গেছেন বলে আপনার মনে হয়? অথবা ধরুন কোনো civil society movement থেকে যদি কোনো প্রশ্ন বা দাবী উঠে আসে এবং সেটা যদি X,Y,Z কোনো পার্টি পিক-আপ করে, তাহলে কি এটা ধরে নিতে হবে যে অমুক মুভমেন্ট বা গোষ্ঠি তমুক পার্টির হয়ে কাজ করছে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন