এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • Smoking Ban - কেন ঠিক ? কেন ভুল ?

    Samit
    অন্যান্য | ০৩ অক্টোবর ২০০৮ | ২৫৯৪৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২০ জুলাই ২০০৯ ২১:২২406763
  • কোথায় একটা পড়েছিলাম মনে হচ্ছে, মধ্য কলকাতার রাস্তায় সারাদিন হাঁটাহাঁটি করলে কুড়ি না চল্লিশ কতোগুলো যেন সিগারেট খাবার সমান ক্ষতি হয়। কেউ কনফার্ম করতে পারবে?
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২০ জুলাই ২০০৯ ২১:৪০406764
  • হুহু কাউক্কে লাগবেনা। গুগল আছে কি করতে? :)

    http://timesofindia.indiatimes.com/articleshow/msid-3995843,prtpage-1.cms

    তবে এর চেয়ে ভালো একটা ক্যাটিগরিকাল স্টাডি পড়েছিলাম। সেটা পাচ্ছি না।
  • a x | 143.111.22.23 | ২০ জুলাই ২০০৯ ২১:৫৯406765
  • প্রোডাকটিভ মানে কারখানা থেকে ধোঁয়া হচ্ছে, কিন্তু ধোঁয়াটা একটা বাই-প্রোডাক্ট। প্রোডাক্ট কিছু একটা হচ্ছে, যেটা ডিরেক্টলি বা ইন্ডেরেক্টলি সমাজে কাজে লাগছে। লড়ি থেকে ধোঁয়া বেরোচ্ছে, কিন্তু লরি সেই প্রোডাক্ট পরিবহনে সাহায্য করছে।

    অর্থাৎ এই উদাহরণগুলোতে দূষণের সাথে কিছু প্রোডকশন জড়িত। ধূমপানের সাথে সেরকম কিছু আছে কি যখন তুলনা করা হচ্ছে?

    * - এরমানে এই নয় যে প্রোডাক্ট বানাচ্ছে -বলেই- কারখানা ধোঁয়া বানাতে পারে বা জল দূষিত করতে পারে। এবং সায়েন্স, টেকনলজি, পরিবেশ সংক্রান্ত আইন এইসব দিয়ে এদিকে নজর রাখা খুবই প্রয়োজন।
  • arjo | 168.26.215.13 | ২০ জুলাই ২০০৯ ২২:০০406766
  • ধূমপায়ীদের দেখলে যাদের কেলাতে ইচ্ছে হয়, আড়ালে আবডালে যারা গালি দিচ্ছেন, বা যারা গাড়ির বামদিকের লুকিং গ্লাস গুটিয়ে অথবা খুলে চালান। কান খোলকে পড়ুন

    Years ago, he would warn couples to refrain from smoking when they expected a child. Now, he sees no point. For even the briefest exposure to automobile emission on any major Kolkata street is equivalent to smoking 20 cigarette packets in a day!


    কলকতা শহরে থাকলে দিনে পাঁচ খান সিগ্রেট কিছুই না। শুধুমাত্র শহরে থাকার জন্যই ইনটেক ইনফিনিটিতে পৌঁছে যায় তার ওপর কিছু ফাইনাইট সংখ্যক বাড়লে টোটাল ইনটেক সেই ইনফিনিটিতেই থেকে যায়। অতএব সিগ্রেট ব্যান হল সব ব্যাটাকে ছেড়ে দিয়ে ইজি বেঁড়ে ব্যাটাকে ধরার আদি ও চিরন্তন একটি পপুলিস্ট মুভ। দুনিয়ার বিড়িপায়ী এক হউন। জিন্নাবাউ জিন্নাবাউ।
  • a x | 143.111.22.23 | ২০ জুলাই ২০০৯ ২২:০১406767
  • হ্যাঁ এইসব স্টাডিস আছে বলেই তো সুভাষবাবু কে আমি সময় ও সুযোগ বুঝে গালাগাল দিইনা ;-)
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২০ জুলাই ২০০৯ ২২:১৮406768
  • এই যে স্টাডি:

    http://www.earth-policy.org/Books/PB3/PB3ch10_intro.htm

    In Mexico City, Tehran, Kolkata, Bangkok, Shanghai, and hundreds of other cities, the air is no longer safe to breathe. In some cities, the air is so polluted that breathing is equivalent to smoking two packs of cigarettes per day.
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২০ জুলাই ২০০৯ ২২:২১406769
  • http://news.bbc.co.uk/2/hi/south_asia/6614561.stm

    Anybody who stays outdoors in the city is at grave risk, so I continue to smoke because I will die of cancer in any case, says Shyamol Roy, who runs a roadside food stall.

    সার্চের বাইপ্রোডাক্ট হিসেবে এইটাও পেলাম। :)
  • a x | 143.111.22.23 | ২০ জুলাই ২০০৯ ২২:৩৫406770
  • সেই তো যারা সারাদিন বাইরে কাজ করেন, তারা গাড়ির ধোঁয়া খান, যারা করেন না, তাঁদের জন্য সাম্য আনতে ওপিয়াম (the bar) তো আছেই :-)
  • dukhe | 117.194.226.49 | ২০ জুলাই ২০০৯ ২৩:৩২406771
  • ওপিয়াম, যা বুঝলাম, স্মোকারদের প্রাইভেট প্লেস । ওদিকে আর নজর দিচ্ছি না ।
    গাড়ির এত ধোঁয়া খাবার পরেও যাদের স্মোকিং এর খিদে থাকে, গাড়ি কারখানা সব উঠে গেলে তাদের পেট ভরবে কী করে ? দিনে ৫০-৬০ প্যাকেট মিনিমাম লাগবে নির্ঘাত ।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২০ জুলাই ২০০৯ ২৩:৫৭406773
  • ওপিয়াম কি জিনিস আমি জানিনা। ধরে নিচ্ছি নাইটক্লাব। নাইটক্লাবে অনেকরকম দূষণ হয়। যথা শব্দদূষণ। গাঁক গাঁক করে মিউজিক বাজে, কানে তালা ধরায়। এছাড়াও ভিড়ভাট্টা, লোক গিজগিজ করে একটা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি হয়।

    আমার প্রস্তাব হল, নাইটক্লাবে শব্দদূষণ এড়াতে মৃদুস্বরে ভজন চালানো হোক, বা সাইমন গার্ফাঙ্কেলের মিঠে মেলডি। ঘেঁষাঘেঁষি এড়াতে পার ১০ স্কোয়্যার ফুটে দুজনের বেশি লোক হয়ে গেলে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হোক। :)
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০০:০৬406774
  • ফাজলামি থাক। দূষণ ফুশন খুব বড়ো কথা নয়, নাকের উপর ধোঁয়া ছাড়লে, এমনকি স্মোকারদেরও খুব বাজে লাগে। কফি হাউসে, সেই ধূমপানবেলার দিনগুলিতে যাঁরা গেছেন, তাঁরা জানেন, যে, অনেকদিন বিরতি দিয়ে কফি হাউসে গেলে, আধঘন্টা থাকার পরেই চোখ জ্বালা করতে শুরু করত সেইসব কালে। এবার গেলাম কিচ্ছু হলনা। অন্য সকলের মতই আমিও কফি হাউসে খেলাম-দেলাম, এবং বাইরে গিয়ে বিড়ি খেয়ে এলাম।

    তা, জগৎ ও জনতার সুবিধের জন্য এইটুকু করাই যায়, বা করা উচিতও। রেস্টুর‌্যান্টের বা ক্যাফের বাইরে বিড়ি খান, বা ভিতরের কোনো একটা জায়গাতেই স্মোকিং এরিয়া থাকুক। সক্কলেই খুশি থাকবেন। ভালো থাকবেন।

    কিন্তু প্রবলেমটা হল অন্য জায়গায়। সমস্যাটা হল, সরকার এটাকে প্রায় ধর্মযুদ্ধের পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছেন। টিভি চ্যানেল আর সরকারের হাবভাব দেখলে মনে হয়, ওবেসিটি আর ধূমপানই হল বিশ্বের সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ দুই খান স্বাস্থ্যসম্পর্কিত সমস্যা। বাকি সব মিটে গেছে। সেইটা পাতি হাইপ, যেটাতে আমার আপত্তি আছে।
  • dri | 117.194.227.21 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০০:০৭406775
  • একটু ভিন্ন একটা দিকে দৃষ্টি আকর্ষন করছি। যেটা এই পুরো ডিবেটে খুবই ইল রিপ্রেজেন্টেড দিক।

    সবাই স্মোকিংএর জন্য স্মোকারকে দোষরোপ করছেন। কেউ টোব্যাকো কোম্পানীদের দিকে আঙ্গুল তুলছেন না। যতই স্মোকাররা ব্যক্তিস্বাধীনতার কথা বলুক, আসলে কিন্তু তারা এক ধরণের ভিক্টিম। কম্পালসিভলি স্মোক করতে দৌড়োনো কখনোই ফ্রিডম অফ চয়েস নয়, বরং ল্যাক অফ ইট। সিগ্রেটের ধোঁয়া যদি কমাতেই হয়, স্মোকারদের ওপর গ্যাজর গ্যাজর করে কোন লাভ নেই। বরং নেক্সট জেনারেশান অফ স্মোকার যেন না তৈরী হয় সেদিকে মন দেওয়া জরুরী। কি কি করতে হবে তার জন্য আম্রিকার থেকে লেস্‌ন নেওয়া যেতে পারে (স্মোকিং আম্রিকা রিমার্কেব্‌লি কমাতে সক্ষম হয়েছে)। সিগ্রেট কোম্পানীদের সব রকম বিজ্ঞাপণ দেওয়া বন্ধ করতে হবে। স্কুল কলেজের চত্বরের একটা নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে সিগ্রেট বিক্রি বেয়াইনি করতে হবে। ঐ বয়েসেই ম্যাক্সিমাম স্মোকার স্মোকিং ধরে। মিডিয়ায়, সিনেমায় স্মোকিংএর সাথে ম্যাচিজ্‌মো বা 'কুল'পনার অ্যাসোসিয়েশান দেখানো বন্ধ করতে হবে। আরো ভালো হয়, যদি স্মোকিংকে নেগেটিভ ভাবে পোট্রে করা হয়। এগুলো করলে রক্তবীজের মাল্টিপ্লিকেশানটা বন্ধ হবে।

    আয়রনি হল, স্মোকিংএর ডিবেটটা এমন ভাবে ফ্রেম করা হয়েছে যাতে স্মোকার আর নন-স্মোকার মারপিট করে মরবে, নন-স্মোকাররা একটু মরার হাই গ্রাউন্ড নিয়ে নেবে, কিন্তু মার্চেন্ট্‌স অফ টোব্যাকো আড়ালে থেকে যাবে আনস্কেদ্‌ড।
  • dri | 117.194.227.21 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০০:১১406776
  • *মরাল
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০০:১৭406777
  • এই যুক্তি মেনে চললে কম্পালসিভলি জামাকাপড় পরে রাস্তায় বেরোনো কখনই ফ্রিডম অফ চয়েস নয়, বরং ল্যাক অফ ইট। এবং যারা জামাকাপড় পরে, তারা আসলে এক ধরণের ভিক্টিম। গারমেন্ট কোম্পানিদের দিকে এর জন্য আঙুল তোলা উচিত। ইত্যাদি ইত্যাদি।

    মজা হচ্ছে, এই যুক্তিটার মধ্যে এক্কেবারে সারবত্তা কিচ্ছু নেই, তা নয়। গারমেন্ট কোম্পানিরা সত্যিই তো ফ্যাশানের নামে নিত্যনতুন জিনিস খাইয়ে চলে পাবলিককে। কিন্তু তা বলে জামাকাপড় কি পরব, বা আদৌ পরব না দিগম্বর হয়ে থাকব, এই সিদ্ধান্তটা নেওয়া ফ্রিডম অফ চয়েস নয়?
  • nyara | 64.105.168.210 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০০:৩১406778
  • নন-স্মোকারদের অসুবিধেগুলো একেবারে ঠিকঠাক। বদ্ধ জায়গায় সিগারেটের ধোঁয়ায় খুবই কষ্ট হয়। স্বস্থ্যের পক্ষেও খারাপ। যদিও প্যাসিভ স্মোকিঙ নিয়ে যত সোরগোল তোলা হয়, ব্যাপারটা তত অ্যাকিউট কিনা এ নিয়ে আমার প্রশ্ন আছে।

    আবার এও ঠিক যে কলকাতার মতন পলিউটেড শহরে প্যাসিভ স্মোকিং নিয়ে চিল্লামিল্লি হাস্যকর লাগে। দূষণজনিত হেলথ-হ্যাজার্ডে প্যাসিভ স্মোকিং একটি মিনিস্কিউল পার্ট। তা সত্বেও নন-স্মোকারদের ধোঁয়া না খাওয়ার অধিকারকে আইনি সুরক্ষা দেওয়া উচিত এবং অন্যদের তা মানা উচিত।

    অন্যদিকে স্মোকারদেরও কিন্তু কিছু অধিকার আছে। বেসিকালি ফোঁকার অধিকার। অন্যের অধিকার লঙ্ঘন না করে সে অধিকার যাতে ফলানো যায়, বোধহয় সে আইন করা সময় এসেছে। নন-স্মোকারদের আস্ফালন দেখে তাই মনে হয়।
  • sayan | 115.108.25.26 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০০:৩৫406779
  • ধুৎ কি যে বলে লোকে। প্রতিনিয়ত গন্ডায় গন্ডায় বেড়ে চলা চাচ্চাকা থেকে বেরুনো পলিউট্যান্টস, এয়ারকন্ডিশনারের সিএফসি - এসব তো ফুসফুস ও পোকিতিকে রিজুভেনেট করে, আর, ও হ্যাঁ, এসবই তো প্রোডাক্টিভ ব্যাপার্স্যাপারের বাইপ্রডাক্ট তাই থাঁক নাঁ।

    নিজের অপছন্দের কিছু দেখলেই ক্যালানোর ইচ্ছা, ইহাকে তালিবান প্রথা বলা যেতেই পারে। হ্যাঁ রাম, শ্যাম, যদু তাতে আপত্তি করতেই পারে তবে সেটা জাস্ট একটা পপুলিস্ট মুভ। ভন্ডামি।
  • dri | 117.194.224.246 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০০:৪৮406780
  • আমাদের সোসাইটি যেভাবে অর্গানাইজ্‌ড, জামাকাপড় পরা অবশ্যই ল্যাক অফ চয়েস। যদি না আপনি নাগা সন্ন্যাসী বা ন্যুডিস্টদের দলে নাম লেখাতে চান।

    ফ্রিডম অফ চয়েস আসলে একটা ঢপ যেটা মানুষকে খাওয়ানো হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে টু মেক দেম ফিল দে আর ফ্রি, হোয়েন দে আর নট।

    এবার কথা হল, আপনি কি ধরণের আপনি কি ধরণের বদল চান। আপনি যদি খুব স্ট্রংলি চান যে মানুষের মাঝে মাঝে ন্যাংটো হয় রাস্তায় বেরোতে পারা উচিত, আপনি ফাইট করতে পারেন। আপনি যদি চান যে গাঁজা, আফিম ইত্যাদি জিনিষ ফ্রি ভাবে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে অ্যাভেলেব্‌ল হওয়া উচিত, এবং লোকজনের সোশাল সিচুয়েশানে (এই যেমন সামাজিক গ্যাদারিংএ যেমন লোকে মাল খায়, স্মোক করে) একটু আধটু গাঁজা টানা উচিত, আপনি গাঁজা, আফিম লিগালাইজ করার কথা বলে গলা ফাটাতে পারেন। যদি আপনি মনে করে পর্নোগ্রাফি ব্যাপারটার অ্যাতো রাখঢাক কি বাপু, যেমন সিনেমা হলে হলে এমনি সিনেমা হয়, তেমন ভাবে মাঝে মাঝে পর্নোগ্রাফিও চলা উচিত, খবরকাগজের তৃতীয় পাতায় সেগুলোর বিজ্ঞাপণ হওয়া উচিত, এবং সেগুলো মাঝে মাঝে সপরিবারে দেখতে না গেলে আমার ফ্রিডম অফ চয়েস লঙ্ঘিত হচ্ছে,আপনি সেই নিয়ে লড়ে যেতে পারেন।

    আবার কেউ হয়ত চায় সারা পৃথিবীতে বিভিন্নভাবে ধোঁয়া কম হলে একটু ভালো হত, তাঁর লড়াইটা অন্যরকম হবে। ইউ হ্যাভ টু পিক ইওর ফাইট।

    যেকোন রুল, যেকোন ল, যেকোন সামাজিক অর্ডার, সংস্কার, ইন দা এন্ড ফ্রিডম অফ চয়েস খর্ব করে। কোন চয়েসটা আপনি কিভাবে খর্ব করতে চান সেটা আপনাকে বাছতে হবে।
  • arjo | 168.26.215.13 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:০১406781
  • উফফ বিপক্ষের কোর্টে এত ভারী ভারী বল গেছে! দেখেও ভাল্লাগে। ;)
  • Blank | 59.93.198.10 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:০৯406784
  • ১) এটা লেভেলের বাজে ভাট, চুড়ান্ত বাজে ভাট যে কোলকাতার রাস্তায় হাঁটা (২৪ ঘন্টা) আর ৪ টে সিগারেট স্মোকিং এক ই ব্যাপার দিনে। নিজেকে সান্ত্বনা দিয়ে ৪ টে কেনো, ৪০ টা খান, কিন্তু অন্যকে ভাট দেওয়ার কি দরকার? স্কুল লেভেলে যে সব সাইন্স শো গুলো হয় শুধু ঐ গুলো দেখলে বুঝবেন কি বলছেন আর বাস্তব কি বলছে। ডেটা মাপার দরকার নেই।
    ২) ন্যাড়া দা বা সান্দা বা অন্যান্য রা। পরিষ্কার বুঝছি আপনাদের অ্যাজমা নাই (প্রে করি যেনো কোনোদিন না হয়)। আপনাদের ঐ শহরের রাস্তার সাথে প্যাসিভ স্মোকিং এর তুলনা টানার আগে কোনো এমন রুগী কে জিজ্ঞাসা করুন একবার।
    ৩)প্রথম বিশ্বের বেশীর ভাগ জায়গাতেই বদ্ধ পরিবেশে নন স্মোকারদের উপস্থিতি তে স্মোকিং নিষিদ্ধ হয়েছে। ভারতেও তাই হয়েছে, এর বেশী বা কম কিস্যু হয় নি। বেশ করেছে যা করেছে সরকার।
    ৪) গত এক বছরে সিগ্রেট বিক্রি কমেছে অনেক। ডেটা দিতে পারছি ন এই মুহুর্তে, ITC কিছু উচ্চ পদস্থের কাছে শোনা। ITC চেষ্টা করছে অন্যান্য দৈনন্দিন ব্যবহারের জিনিস বানিয়ে বাজার ধরতে, নইলে কোম্পানি তে লাল বাতি জ্বলবে এই হারে চলতে থাকলে।

    এবং অবশেষে, দু ঘা না দিলে যখন কেউ বুঝবে না, তখন চার ঘা দেওয়া উচিৎ আর দরকার হলে দিতে হবে বই কি। এমনিতেও আত্ম রক্ষার্থে মনে হয় প্রত্যাঘাত করাই যায়, এমন তো আইনেও আছে :)
    আর মাইরি, নিজের বাড়িতে দরজা জানলা বন্ধ করে বিড়ি কেনো, যা ইচ্ছে খান। কে বারন করেছে?
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:০৯406782
  • দ্রি যা লিখেছেন সেটা হল একরকম ভাবে দেখা। অন্য দিকটাও আছে। ধরুন পর্নোগ্রাফি। পর্নোগ্রাফি জিনিসটা টেকনোলজিকালি এমন একটা জায়গায় পোঁছে গেছে, যেটা কোনো অর্গানাইজড সোসাইটি বা ইন্ডাস্ট্রি না থাকলে সম্ভবই হতনা। ফলে পর্নোর পক্ষে বা বিপক্ষে, যেদিকেই আপনি থাকুন, তার প্রিকন্ডিশন হল আপনি পর্নো দেখেছেন। পর্নো ইন্ডাস্ট্রি আপনাকে একটা ভয়েস দিয়েছে, পর্নো ঠিক না ভুল বলে গলা ফাটানোর। পর্নো ইন্ডাস্ট্রি আপনাকে কন্ঠস্বর দিয়েছে, ক্ষমতা দিয়েছে, যা একটা অর্গানাইজড সোসাইটি না থাকলে অসম্ভব হত।

    একই ভাবে, ধরুন, পৃথিবীতে ধোঁয়া কম করার জন্য আপনার আন্দোলন। ধোঁয়া কম করবার পূর্বশর্ত হল, এক) ধোঁয়া যে ক্ষতিকারক সেটা জানা, দুই) কতটা ক্ষতিকারক সেটা মাপা। এই দুটো ক্ষমতা আপনাকে দিয়েছে একটা অর্গানাইজড সোসাইটি। যা না থাকলে "ধোঁয়া খারাপ' স্টেটমেন্টটাই আপনি দিতে পারতেন না।

    সিমিলারলি "পক্ষ নেওয়া', "লড়াই লড়া' ইত্যাদি ফ্রেজগুলো সবকটাই অর্গানাইজড সোসাইটির দান। অর্গানাইজড সোসাইটি না থাকলে এগুলো বলতেই পারতেন না। মানে, এই টার্মগুলো তৈরিই হতনা। অর্গানাইজড সোসাইটি এই টার্মগুলো তৈরি করে আপনার এক্সপ্রেশনের এমপাওয়ারমেন্ট ঘটিয়েছে। আপনার সঙ্কÄ¡র এমপাওয়ারমেন্ট ঘটিয়েছে। এমনকি "ফ্রিডম' বলে আপনি যা বলছেন, সেই ধারণাটাই তৈরি হতনা সমাজ না থাকলে। কারণ সমাজ না থাকলে কমিউনিকেশন থাকতনা। কমিউনিকেশন না থাকলে ভাষা থাকতনা। আর ভাষা না হলে "ফ্রিডম' শব্দটাই বা কোত্থেকে পড়ত।

    এই এমপাওয়ারমেন্টটাকে স্বীকার না করে, চয়েসগুলো না দেখে শুধু ল্যাক অফ চয়েসগুলোকে খুঁজে বার করলে সেটা একটা একটেরে ব্যাপার হয়ে যাবে।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:১৭406785
  • ব্ল্যাংকির #১ প্রসঙ্গে স্টাডির একটা লিংক দিলাম তো। হাঁটাহাঁটিরও দরকার নেই বলছে। বসবাস করলেই নাকি দু প্যাকেট সিগারেট খাওয়া হয়ে যাবে। :)
  • nyara | 64.105.168.210 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:২৮406787
  • আমার অ্যাজমা নেই। কিন্তু তা সঙ্কেÄও সিগারেটের ধোঁয়ায় - শুধু ধোঁয়ায় কেন, গন্ধেও - নন-স্মোকারদের যে অসম্ভব শারীরিক অসুবিধে হয় তা না বোঝার মতন পাষন্ডও নই। কাজেই ওপিয়ম বা অন্য বদ্ধ জায়গায় স্মোকিঙের আমি বিরোধিতা করি।

    তা বলে কলকাতার পলিউশনকে নস্যাত করে দেবার বুকের পাটা আমার নেই। ১৯৯৯ সালে গাড়ি চেপে বিটি রোড ধরে সল্ট লেকে থেকে ব্যারাকপুর যেতে হয়েছিল বিকেল সন্ধ্যে নাগাদ। শেষের দিকে যানহাহনের ধোঁয়ায় আমার যা অসম্ভব নিশ্বাসের কষ্ট শুরু হয় তেমন কষ্ট এর আগে বা পরে কখনও হয়নি।

    সবাই তো অ্যানেকডোটাল এভিডেন্স নিয়ে লড়ছে, আমিও একটা ছেড়ে দিলাম।
  • dri | 117.194.226.10 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:২৮406786
  • :-)। এতদিনে ঈশেন তার পোস্টমডার্ন ফ্রেজিওলজি ঝাড়ার সুযোগ পেয়েছে।

    অফ টপিক হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু, তাও এক আধটা এক্‌জাম্‌প্‌ল। ধর কুকুরকুল। তাদের ভাষা নাই। পর্নোগ্রাফি নাই। 'লড়াই করা', 'পক্ষ নেওয়া', 'ফ্রিডম' এই শব্দগুলোও নাই। কিন্তু তাও কুকুরের এমন অনেক চয়েস আছে যেটা তোমার নেই। কুকুর ল্যাংটো হয়ে রাস্তায় বেরোতে পারে। কিন্তু তুমি পারোনা। কুকুর ঠ্যাং তুলে তুলসীমঞ্চে হিসু করতে পারে। সেল্‌ফ-রেস্পেক্টিং এই তুমি, সেটা পারোনা। শব্দ সবসময় অত ব্রহ্ম নয়।

    এম্পাওয়ারমেন্টের বাজনা আমরা যত শুনতে পাই, অনেক ক্ষেত্রেই সেগুলো ডিসগাইস্‌ড ল্যাক অফ এম্পাওয়ারমেন্ট। একেবারে এম্পাওয়ারমেন্ট কি আর নেই। একটি কুকুরও বিভিন্নভাবে এম্পাওয়ার্ড। কিন্তু এম্পাওয়ারমেন্টের যেসব ডিসকোর্স আমরা শুনতে পাই, মানে টিপিকালি এই আকাশে বাতাসে, সেগুলো অধিকাংশই মূলত প্রপাগ্যান্ডাধর্মী। যার মেন বক্তব্য, ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজ্‌ড সোশাইটিতে মানুষ সুখের শিখরে পৌঁছেছে। এই কথাটা অনেক বার বলে একটা কনসেন্সাশ তৈরী করা হয় যে ইন্ডিড মানুষ খুবই এম্পাওয়ার্ড। অতয়েব জয় হো।
  • dri | 117.194.226.10 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:৩২406788
  • তবে আমার বেসিক বক্তব্য ছিল, পার্টিকিউলেটেড ধোঁয়া কমানোর চেষ্টা একটা ডিজায়ারেব্‌ল গোল। যারা অলরেডি সিগ্রেটে হুক্‌ড তাদের খুব বেশী হুড়কো দিয়ে কোন ভালো কিছু হতে পারে না। শুধু বেফালতু ঝগড়া হবে। যদি নেক্সট জেনারেশানকে সাকসেসফুলি সিগ্রেটের থেকে দূরে রাখা যায়, তাহলে এক জেনারেশান পরে হয়ত সিগ্রেটের সমস্যাটা অনেকটা মিটে যাবে। আম্রিকায় যেমন হয়েছে।
  • k | 24.42.203.194 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:৩৩406789
  • এই তর্কে ঠিক প্রাসঙ্গিক নয়, তবু দ্রির পোস্ট পড়ে এটা মনে পড়ল
    http://barbarabranden.com/smoking.html
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:৩৫406790
  • কিন্তু কুকুর বিড়ি খেতে পারেনা। সে নিয়ে টইতে ভাটও দিতে পারেনা। অ্যাবসলিউট ফ্রিডমে পৌঁছতে গেলে এগুলোকে ছেড়ে আসতে হবে। :)

    এতে পোস্টমডার্ন ফ্রেজিওলজির কিসু নাই। টোটাল এমপাওয়ারমেন্ট একটু বৃহৎ গুল। আর সবই আসলে সোসনের কল, সেটা আরও বড়ো গুল। আবার দুটো ই একটু একটু করে ঠিক। একটা মজ্ঝিম পন্থা নিতে হবে আরকি। ত্রিপিটক পড়ুন ও পড়ান। :)
  • sayan | 115.108.25.26 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:৪৫406792
  • না: ব্ল্যাঙ্কি, তোমাকে প্রে ফে করতে হবে না। অ্যাজমা নেই আমার, তবে কোনওদিন হলে ছিঁচকাঁদুনি গাইবো না যে সেকেন্ড হ্যান্ড ধোঁয়া খেয়ে অ্যাজমা হয়ে গেছে। রেসপিরেটরি ডিজঅর্ডারের অনেক কϾট্রবিউটরি কারণ আছে। সায়ান্স শো ফো এর দরকার নেই, ইস্কুলের বিজ্ঞান বই পড়লেই জানা যায়।

    দুনিয়াতে দুই চার চয় আট ... ঘা দিয়ে বন্ধ করার মত অনেক জিনিষ আছে। মালখোর মাতাল, বেফিকর উন্নাসিক সেলফ সেন্টারড ইয়াং জেনারেশন ও তাদের অ্যানিমেটেড অভ্যাসসমূহকে চাবকে লাল করার জন্যও অনেক জিনিষ আছে। এই যে এখানে ফালতু ভাট বকে ভাবছো "ভগবান ইহাদের রক্ষা করুন' - এও দ্রি'এর ভাষার একপ্রকার "পক্ষ নেওয়া', প্রিজ্যুমড বিহেভিয়র, আমার ভাষায় বল্‌স্‌।

    গুড নাইট।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:৪৫406791
  • পার্টিকিউলেটেড ধোঁয়া কমানোটা একটা ডিজায়ারেবল গোল? ডিজায়ারেবল? "ডিজায়ার' তৈরির পিছনে আমি কিন্তু ইন্টারটেনমেন্ট ইন্ডাস্ট্রির হস্তক্ষেপের গন্ধ পাই। বা ল্যাক অফ চয়েসের। :)
  • dri | 117.194.226.10 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:৪৭406793
  • মুস্কিলটা কি জানো? মানুষ বলার চেষ্টা করে, বিড়ি খেতে পেরে, এবং টইয়ে ভাট দিতে পেরে মানুষ কুকুরের চেয় বেশী এম্পাওয়ার্ড। বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, এবং প্রসেসিং টেকনোলজির এই অভূতপুর্ব উন্নতির জন্যই এমনটা হয়েছে।

    অন্যদিকে কুকুর? সে শুধু ভৌ বলার চেষ্টা করে।
  • dri | 117.194.226.10 | ২১ জুলাই ২০০৯ ০১:৪৯406795
  • ঈশেন এইবার কিন্তু ভুল করছ। আমি তোমার মত অত ফ্রিডম অফ চয়েস ফ্রিক নই। আমি বলেই দিয়েছি ল্যক অফ চয়েস রয়েছে পদে পদে। আমি কি ডিজায়ার করি সেটা ল্যাক বা ফ্রিডম অফ চয়েস দিয়ে নির্ণিত হয় না সবসময়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল প্রতিক্রিয়া দিন