এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • জুজুবাদ : অলস অস্তিত্বের সংকট

    dd
    অন্যান্য | ২১ জুলাই ২০০৯ | ৭৮২৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • siki | 155.136.80.81 | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৬:৩৪415736
  • এইটা ব্যাপক খবর। :০)

    আর শুনেছি গম থেকেই নাকি গজল তৈরি হয়। গম-এ-গজল। ভাবুন একবার, দ্যাবা পিথিমীতে সবাই রক পপ কাϾট্র বুলু ছেড়ে গজল গাইছে গমের ক্ষেতের ধারে বসে।
  • anirban | 192.17.108.126 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৪:২২415737
  • dd কি গ্লোবাল ক্লাইমেট-নিয়ে টেকনিক্যাল লেখাপত্র - জিওলজিক্যাল টাইমে ক্লাইমেট চেঞ্জ, অতীতের ক্লাইমেট-রেকর্ড যা জিওলজিক্যাল রেকর্ডে ধরা আছে, একাধিক প্রক্সি (আইসোটোপ, বায়োমার্কার ইত্যাদি) থেকে ক্যালকুলেট করা হয়েছে সেই সব জেনে বলছেন? না শুধু খবরের কাগজ পড়ে এই রিয়ালাইজেশন? নাম বদল মানে? আপনি জানেন গ্লোবাল ক্লাইমেট ও তার পাস্ট চেঞ্জ নিয়ে কবে থেকে গবেষণা হচ্ছে? এইটা দাবীটা একটু ছড়িয়ে গেল এখানে।
  • aka | 75.76.118.96 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৫:৪২415738
  • কোন দাবীটা ছড়িয়ে গেল সেইটা বুঝতে পারলাম না।
  • S | 99.26.200.89 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৭:০৯415739
  • এই কার্পাসের ব্যাপারটা শুনেছিলাম। একজন কটন থ্রেড বানানোর মালিকের সাথে কথা হয়েছিলো। বললেন যে এই বছর (১০-১১) কটন জিনাররা ঢেলে পয়সা করেছে। চারপাশের দেশগুলোতে বন্যা হয়ায় শুধুই ভারতের কটনের সাপ্লাই ছিলো, আর দাম প্রচন্ড বেড়ে গেছিলো। ফলে অনেক কটন থ্রেড বানানো মিল-ই বন্ধ করে রাখতে হয়েছিলো, বা আগের ইনভেন্টরি দিয়ে চালাতে হয়েছিলো। লক্ষ্য করবেন কাপড় চোপোরের দাম দুগুন তিনগুন হয়ে গেছে কয়েক মাসে।

    আমি কটন জিনারদের ব্যালন্স শিট - ইনকাম স্টেটমেন্ট দেখেছিলাম। এই কোম্পানি গুলো, যারা ২০০৮-২০০৯/১০ খুব বিপদে ছিলো, প্রায় লাল হয়ে গেছিলো। আর এক জিন্স কোম্পানির মালিকের সাথে কথা হায়েছিলো। তার মার্কেটিঙ্গ ডিরেক্টর বলেছিলেন যে জিন্সের প্রাইস একবছরে ডাবল/ট্রিপল হয়ে গেছে। নিজে পরে কিনতে গিয়ে হাড়ে হাড়ে টের পাই।
  • S | 99.26.200.89 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৭:১১415740
  • * সরি, জিন্স কোম্পাঅনির মালিক নয়, ম্যানেজমেন্ট।
  • aka | 75.76.118.96 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৮:৩১415742
  • কিন্তু কোন জায়গাটা ছড়িয়ে গেল সেটা?
  • aka | 168.26.215.13 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২৩:১৭415743
  • অনির্বাণ গ্লোবাল ক্লাইমেট নিয়ে ডিডির দাবীর কোন জায়গাটা ছড়িয়ে গেল বুইতে পাইলেই আমার গুরুত্বপূর্ণ মতামত দিতাম।
  • anirban | 192.17.116.223 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০০:০৩415744
  • আরে আকা, মতামত দাও। আমার মনে হয়েছে যে নাম বদলের দাবীটা ঠিক নয়, কারণ গ্লোবাল ক্লাইমেট নিয়ে দীর্ঘ রিসার্চ আছে, কি ভাবে অতীতে গ্রীন-হাউস গ্যাস ও টেম্পারেচার বাড়ার জন্যে সমুদ্র-স্রোত বন্ধ হয়ে গেছিল থেকে শুরু করে বিভিন্ন টেম্পারেচার প্রক্সি - জিওলজিক্যাল অতীতে কি হয়েছিল আমরা বেশ ভালো জানি। ফলে চুপিচুপি নাম চেঞ্জ হয়েছে এমন নয়। বরং ওয়ার্মিং এর রেসপন্স কি হবে তার একটা আন্দাজ এর থেকে পাওয়া যায়। এখনও অনেক রিসার্চ হচ্ছে। যাই হোক, আমি টইতে খুব নিয়মিত নই, ফলে আমার উত্তরও অনিয়মিত। সেইজন্যে যখন যা মনে হবে অবশ্যই বলো। :-)

    আরেকটা লিংক -
    podcast ৩১:৪৭ মি: থেকে শুরু -
    http://www.guardian.co.uk/science/audio/2012/feb/13/science-weekly-podcast-climate-change
  • pi | 72.83.80.169 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৮:০৮415749
  • S এটা দিয়ে ভাল করেছেন।

    বাপরে বাপ, আগের টইতে এই ইমেল পর্ব নিয়ে সে কী তক্কো !
    টইটা আজ আবার পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল, তখন এত তর্ক হল অথচ ক'দিন বাদেই বাস্তবে এটার ফাইনাল আউটকামটা কী হয়েছিল, সেটা কেউ লিখে দিলে না?

    ফিল জোন্সকে তো সবগুলো তদন্ত কমিশন ক্লিন চিট দিয়ে দিয়েছে।

    The report of the independent Science Assessment Panel was published on 14 April 2010 and concluded that the panel had seen "no evidence of any deliberate scientific malpractice in any of the work of the Climatic Research Unit." It found that the CRU's work had been "carried out with integrity" and had used "fair and satisfactory" methods. The CRU was found to be "objective and dispassionate in their view of the data and their results, and there was no hint of tailoring results to a particular agenda." Instead, "their sole aim was to establish as robust a record of temperatures in recent centuries as possible."
    ।।।

    ঠে ইএনএ অন্দ টেচে্‌নালোগ্য এলেত ওম্মিত্তী ইনউইর‌্য রেপোর্তেদ ওন ৩১ অর্চ ২০১০ থত ইত হদ ঔন্দ থত "থে সইএন্তিই রেপুততিওন ও রোএসে্‌সার যোনেস অন্দ ঋঊ রেমইন্স ইন্তত"। ঠে এমইল্‌স অন্দ লইম্‌স রইসেদ ইন থে ওন্ত্রোএর্স্য দিদ নোত চল্লেঙ্গে থে সইএন্তিই ওন্সেন্সুস থত "গ্লোবল য়র্মিঙ্গ ইস হপ্পেনিঙ্গ অন্দ থত ইত ইস ইন্দুএদ ব্য হুমন অতিইত্য"। ঠে স হদ সীন নো এইদেনএ তো সুপ্পোর্ত লইম্‌স থত যোনেস হদ তম্পেরেদ য়িথ দত ওর ইন্তেরএরেদ য়িথ থে পীর-রেইএয় প্রোএস্‌স।

    :)
  • anirban | 98.222.53.71 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৮:২১415750
  • আকা আমার ৮:২৫ এর লিংকটা দেখুন। ওতে এই ওয়াল স্ট্রীট জার্নালের আর্টিকলটা নিয়েই লেখা আছে।
  • aka | 75.76.118.96 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৮:৩৭415751
  • দেখলাম এবং বুঝলাম ইহা একটি নতুন পলিটিকাল ইস্যু। ঠিক, ভুল বোঝা অন্তত আমার পক্ষে সম্ভব নয়। গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের নামে যে পরিমাণ টাকা নয় ছয় হয়েছে তাও কম না। হিমালয়ে বরফ গলে ২০১৫ এর মধ্যে শুধু ন্যাড়া পাহাড় দেখা যাবে জাতীয় প্রেডিকশন মূলত ভয় দেখিয়ে টাকা নেওয়ার জন্যই তৈরি বলে মনে হয়। পরিবেশ দূষণ অবশ্যই রয়েছে, কতটা সেটাই প্রশ্ন।
  • S | 99.26.200.89 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৯:০৬415752
  • এই টাকা নয় ছয় করার গল্পটা আঅমিও শুনেছি। ইন্টারনেটে একটু সার্চ করলেই পাওয়া জাবে।
  • pi | 72.83.80.169 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:১০415753
  • * In May 2010 Senator Jim Inhofe requested the Inspector General of the United States Department of Commerce to conduct an independent review of how the National Oceanic and Atmospheric Administration (NOAA) had dealt with the emails, and whether the emails showed any wrongdoing.[116] The report, issued on 18 February 2011,[117] cleared the researchers and "did not find any evidence that NOAA inappropriately manipulated data or failed to adhere to appropriate peer review procedures".

    S এই মেইল এক্সচেঙে্‌জর লিংকটা দিয়ে কী বোঝাতে চাইছিলেন ?

    ২০১৫ এর মধ্যে হিমালয়ের বরফ গলার প্রেডিকশানটা কোন বিজ্ঞানীরা করেছিলেন ?
  • S | 99.26.200.89 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৪৫415754
  • এটা একটা ইম্পোর্ট্যান্ট ঘটনা এবং আমাদের মনে সহজেই একটা সন্দেহের বাসা বাধে। তদন্তের ফল যদিও অন্য কথা বলছে।

    একদল লোক / এক্সপার্ট আছেন যারা মনে করেন যে গ্লোবাল ওয়ার্মিঙ্গের ধোয়া উড়িয়ে বেশ কিছু লোক পয়সা করেছে। এবং এই মতটাকে একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায়না। কারণ কিছু লোক সত্যিই অনেক টাকা করেছে।
  • dd | 110.234.159.216 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:২৫415755
  • হিমালায়ন গ্লেসিয়ার মেল্টিং মিস্টেক করে গুগুলদাকে জিগাইতেই এক নিমিষে বার হয়ে গেলো http://www.guardian.co.uk/environment/2010/jan/20/ipcc-himalayan-glaciers-mistake

    এরকমই আরো প্রেডিকশন ছিলো, যেমন আল্পসের বরোপ ২৫ বছরেরি শেষ হয়ে যাবে - পরে দেখা গেলো,কোনো রিসার্চ তো হয়ই নি,ওতা একজন মাউন্টেইন গাইদের ভবিষ্যবাণী ছিলো, সেটাকেই "বিজ্ঞাদের রিসার্চ" বলে চালানো হয়েছিলো।
  • ppn | 202.91.136.71 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:৫৭415757
  • আল্পসের থেকেও হাতেগরম উদাহরণ ছিল মাউন্ট কিলিমাঞ্জারোর মেল্টিং আইস ক্যাপ। সেখানেও তো দেখছি উলটপুরাণ ঘটছে।

    http://wattsupwiththat.com/2011/03/21/kilimanjaro-regaining-its-snow-cap/

    বাকি রইল ওজোন হোল। সেটা নিয়ে কেউ দু'পহা দেবেন?
  • pi | 72.83.80.169 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২২:২৬415758
  • আমি তো আবার গুগলদার বের করা লেখাতে কোথাও ২০১৫ র কথা টথা পেলাম না :)

    আর এইটা পেলাম।

    The admission today followed a New Scientist article last week that revealed the source of the claim made in the 2007 report by the Intergovernmental Panel on Climate Change (IPCC) was not peer-reviewed scientific literature – but a media interview with a scientist conducted in 1999. Several senior scientists have now said the claim was unrealistic and that the large Himalayan glaciers could not melt in a few decades.

    সায়েন্টিস্টদের গালি দিতে হলে সায়েন্টিফিক লিটারেচরগুলোও
    একটু দেখলে হয় না ?
    আর এটা বোধহয় একটা গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট যেটা আমরা মাথায় তেমন রাখিনা। এই মিডিয়া ফ্যাক্টারটা।

    এই ১০-১৪ বছরের মধ্যে সব গেল রে বলে জুজুও মিডিয়ার তৈরি আর এই গ্লোবাল ওয়ার্মিং আসলেতে মিথ, জুজুবাদ এসবও মিডিয়ার কীর্তি আর আমরা সেগুলো খাইও।

    এই ইমেল এক্ষচেঙ্‌জ নিয়েই, তখন কী মাতামাতি। ব্যাপারটার সায়েন্টিফিক তদন্তের পর কী বেরোলো, সে নিয়ে সব স্পিকটি নট :)
  • anirban | 192.17.113.196 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২৩:৩৬415759
  • একটা লম্বা কোট দেওয়ার লোভ সামলাতে পারলাম না। গত সংখ্যার নেচার জিওসায়েন্স থেকে।
    The journalist's take
    Palaeontologists aren't the only ones fascinated with the world's oldest animals. Journalists frequently cover studies that report an advance in understanding the early evolution of life — such as the discovery of possible 3.4-billion-year-old cellular fossils from Australia (Nature Geosci. 4, 698–702; 2011) that landed on the front page of The New York Times last August (http://go.nature.com/SIhYgE).

    The challenge for reporters is to cover the back-and-forth nature of such claims, in which one announcement is challenged by a second — and often a third or a fourth — before the original hypothesis may resurface with additional evidence to support it. That story in The New York Times, for instance, traced similar microfossil arguments back to a 1993 report (Science 260, 640–646; 1993), which in turn was challenged nearly a decade later (Nature 416, 76–81; 2002) and then again in the authors' press release that accompanied publication of the latest paper. As journalists assess whether to cover a new study, they may feel a sense of déjà vu — that they have already reported claim, counterclaim and yet another counterclaim.

    So goes the story of the Doushantuo fossils: changing in scientific opinion from algae to animal embryos to something not necessarily animal (Science 314, 291–294; 2006) to giant sulphur bacteria (Nature 445, 198–201; 2007) to now, apparently, a spore-forming cyst. Reporters have to decide how often they want to wade into such ever-shifting hypotheses. Editors are prone to ask, quite sensibly, “Haven't we done that story before?” In the case of the latest Doushantuo fossil paper, Science News decided to revisit the question because of the extensive new data and because it had not covered several of the recent twists in the saga. Perhaps paradoxically, it seemed a good time to catch up.

    The nature of science is for one hypothesis to slowly supplant another as new evidence accrues. This stands in contrast to journalism, where the most compelling storyline involves a definitive, breakthrough discovery. The churn of daily reporting does not sit well with the incremental nature of research. What makes a good story makes for bad science.


    http://www.nature.com/ngeo/journal/v5/n2/full/ngeo1388.html
  • aka | 168.26.215.13 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২৩:৪৭415760
  • তো আর কি করব? মাথায় যদি একটা সুপার কম্পিউটার থাকত তাহলে প্রতিটা একেবারে ডেফিনিশন থেকে প্রুফ করে তবেই সিদ্ধান্তে পৌঁছতাম। সম্ভব না। যখন যাই নিয়ে মিডিয়া মাতামাতি করে আমরাও সেটা নিয়েই মাতামাতি করি। মিডিয়া যা খাওয়ায় আমরাও সেরকমই খাই। যেমন প:ব:য়ের কুস্বাস্থ্যের হাল নাকি রেফারেলের জন্য। কদিন মিডিয়া এবং সবাই সেই নিয়ে নাচল, এখন আবার সেই মিডিয়াই দেখি বুঝতে শিখেছে আসলে রেফার করতে হয় কারণ জেলায় ইনফ্রাস্ট্রাকচার নেই। কিন্তু সেই নিয়ে আমাদের বিশেষ মাথাব্যথা নেই। অমনটাই ব্রহ্মা কয়েছেন, পৃথিবীর নিয়ম, কি করা যাবে। এরমধ্যে ভালো খবর, খারাপ খবর আছে যেমন এনপিআর, গার্ডিয়ান, নিউ ইয়র্ক টাইমস, ওয়াল স্ট্রীট জার্নাল আর বাংলায় আমাদের আবাপ ভালো, আবার ওদিকে ফক্স নিউজ, আগমার্কা বামপন্থী খবর কাগজ গুলো, কনজারভেটিভ নিউজ মিডিয়া বা আজকাল ইত্যাদি খারাপ খবর। কথা হল মিডিয়া খাওয়ার সময়ে যেন চশমা পরে না খাই সেটাই চেষ্টা করা। যদ্দুর হয়।
  • aka | 75.76.118.96 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৫:৫৫415761
  • এবং আবারও পাই(১০:২৬) কি বলল বুঝলাম না। গুগুলদার বের করা লেখায় ২০১৫ র জায়গায় ২০৩৫ আছে বলে? পাই তো সংখ্যায় আটকে গেছে। যেমন ১-৬, ২০১৫ না ২০৩৫।

    আসল কথা ঐ লেখাতেই আছে - It added: "The IPCC regrets the poor application of well-established IPCC procedures in this instance." But the statement calls for no action beyond stating a need for absolute adherence to IPCC quality control processes. "We reaffirm our strong commitment to ensuring this level of performance," the statement said.

    আরও হয়ত বলা আছে যে এতে করে ব্রড যে কনক্লুশন তাতে কোন পরিবর্তন হয় না। কিন্তু যারা অমন একটা বিরাট ক্লেমে অমন ""মিসটেক"" করে তাদের রিলায়াবিলিটি কমবে না।

    একটা অ্যানেকডোট দিই এনভায়রনমেন্টের জুজুতে প্রচূর টাকা উড়ছে। যারা এঅই ধরণের রিসার্চ বা কাজে যুক্ত তারা দিব্য আতি পাতি প্রোজেক্ট ডিফাইন করে সারা পৃথিবী ঘুরছে। উদ্দেশ্য আসলে রথ দেখা। কলা বেচা মানে এনভায়রন্মেন্ট তো শুধু গ্র্যান্টের টাকার জন্য। অবশ্যই কোনো লিং নাই।
  • S | 99.26.200.89 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৭:১১415762
  • আকা শুধু রিসার্চ করে নয়। অনেক তালেবড়রা প্রচুর টাকা করেছে, অনেক প্রাইজও পেয়েছে।
  • SC | 150.212.35.1 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২২:৪০415764
  • হ্‌ত্‌ত্‌প://য়্‌ব্‌ব।তেলেগ্রফ।ও।উক/এঅর্থ/এনইরোন্মেন্ত/লিমতেচঙ্গে/৮৭৮৬৫৬৫/অর-ও-য়োর্‌দ্‌স-ওএর-গ্লোবল-য়র্মিঙ্গ-অস-ণোবেল-লউরেঅতে-রেসিগ্‌ন্‌স-ইন-প্রোতেস্ত।হ্‌ত্‌ম্‌ল
  • pi | 128.231.22.249 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৫৯415766
  • আরে আকাদার পোস্টটা আগে দেখি নাই। পড়ে আনন্দ পেলুম :)
    ক্লাশ থেকে এসে লিখছি।

    আপাতত : সবাই যা করছে, আম্মো তাই করি। দু'খানি লিং ই দিয়ে যাই।:)

    http://www.nature.com/nature/journal/v482/n7385/full/482279b.html
    http://www.nature.com/news/2011/110216/full/470316a.html

    এগুলো নিয়েও কথা হোক :)

    ও হ্যাঁ, এগুলো peer reviewed পেপার। যদিও তার মানেই চোখ বন্ধ করে ভরসা করতে হবে তা নয়। কিন্তু ডিডি দা এবং অন্যাঅ তো সেটা না হলেও দেখি অমনি ভরসা করে থাকেন :(

    ডিডিদার দেওয়া লিংক থেকে আবারো এটা উদ্ধৃত গেলাম :)

    The admission today followed a New Scientist article last week that revealed the source of the claim made in the 2007 report by the Intergovernmental Panel on Climate Change (IPCC) was not peer-reviewed scientific literature – but a media interview with a scientist conducted in 1999.
    :)

    বাকি, এসে লিখছি।

    নিউজপেপারের রিপোর্ট ও দেবো , তাই নিয়েও লিখবো।
  • dd | 59.97.120.164 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৫:০৯415768
  • একটা খুব ভালো ও সত্যনিষ্ঠ জুজু আছে। শুনবেন ?

    এই যে আমরা শাগ পাতা,ফল পাকুড় খাই, খুব খাই। ক্যানো খাই? না ডাক্তার মোক্তার বিউটি স্পেশালিস্ট সবাই বলেন এসব খাওয়া দরকার।

    জানেন কি পরিমান পেস্টিসাইড আপনার পেটে যায়? দেখুন না, লিং টিং খুঁজে দেখুন, একবার দেখলে আর জীবনেও র' স্যালাড খাবেন না। কাঁচা ফলও চিবিয়ে খাবেন না। লকলকে শাক দেখলে অন্তরাত্মা কেঁপে যাবে। কিন্তু এসব খাওয়া বন্ধ করে দিলে সরল চাষীভাইএরা আতান্তরে পরবেন। সেটাও ঠিক নয়।

    এর মধ্যে কিছু পেস্টিসাইড আবার মানব শরীরে জমতে থাকে। বেড়িয়ে যায় না। সেগুলো বেশী খারাপ।

    মুষ্কিল কি জানেন? এই যে আকাশ কাঁপানো জুজু এর অ্যান্টিডোট একটাই। জি এম ফুড।

    এবার বলুন, আপনি কোন দিকের হয়ে মোম্বাতি জ্বালাবেন। দু পক্ষেই গগনবিদারী এম এন সি রয়েছে কিন্তু।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন