এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • তৃ-প-বু-ভু ৬

    Ishan
    অন্যান্য | ০২ মার্চ ২০১০ | ২১৪০৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | 69.236.164.146 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৫:০৮445565
  • পিটি, হ্যাঁ জানি তো, ব্যঙ্গালোরে iisc-র পেছনে টাটা-র ভূমিকা। কিন্তু এর সাথে টাটা-র ইন্ডাস্ট্রি-র যোগ নেই। এটা টাটা-র ফিলানথ্রপিক এফোর্ট।
  • PT | 203.110.246.230 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৫:১১445566
  • .... এবং -- ইহাতে কোন রাজনীতি নাই -- ন্যানোর ইজ্ঞিনের পিছনে (নাকি) টাটার নিজস্ব গবেষণার অবদান রয়েছে।
  • dipu | 61.12.12.83 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৫:১৯445568
  • i`Njin
  • lcm | 69.236.164.146 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৫:১৯445567
  • কিন্তু ন্যানো-র ইঞ্জিন তো টিস্কো-তে। সেটা কি tifr বা issc তে তৈরী হয়েছে নাকি?
  • kc | 89.203.49.18 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৫:৩০445569
  • এবার আমি বলি হার্ডকোর ইঞ্জিনিয়ারিং এর কথা, এলাইনে যথেষ্ট গবেষণা হয়, ভারতেই হয়, সব কটা বড় কোং গুলোর সাইট বাজেটের একটা ছোট অংশ এই কাজের জন্য ধরা থাকে, আর এই সব কাজের বেশীর ভাগটাই ঐ কলেজের ল্যাব দিয়ে হয়না, আমার লাইনের কথাই বলি, নদীর বুকে মাটি খুঁড়তে গ্র্যাব বলে একটা বড় বাটির মতন জিনিষ লাগাতে হয়, মালটা ডিজাইন করে নামিয়েছিলেন আর মুখার্জী নামে এক বাঙালি শিবপুরিয়া, কোন কালেজের সাহায্যে নয়, নিজের ন্যাক ছিল করেছিলেন।
    বড় ব্রিজে বানানোর অনেক টেকনিকের মধ্যে একটা হল ইনক্রিমেন্টাল লঞ্চিং, ব্যাপারটা এল এন্ড টি র কিছু পাবলিক মিলে নামিয়েছিল কোঙ্কন রেলওয়েতে, ন্যাক ছিল করেছে। রেলেভেন্ট জার্নাল ফার্নালেও বেরয় এসব। এসবের সঙ্গে কালেজের সিলেবাসের বিশেষ কোন সম্পক্ক থাকেনা। সব গবেষনা কালেজে বা আর অ্যান্ড ডি ল্যাব থেকেই হবে তার মানে নেই। ইন ফ্যাক্ট অত গবেষনার দরকারও নেই। দরকার প্রাথমিক স্তরে পুষ্টি।
    ডালটনের থিয়োরি অতটা সঠিক ছিলনা, তাও পড়ানো হয়, যাতে করে পরবর্তী স্টেপগুলো ছাত্ররা ঠিকভাবে নিতে পারে।
    ডি: নয়
  • . | 125.18.104.1 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৫:৪০445570
  • টাটার দিকে ঘুরে গেছে মানেই গরু রচনার দিকে ব্যাপারটা মোড় নিচ্ছে। ;-))

    এনিওয়ে, অজ্জিত, "কেউ কেউ"টা ব্যাখ্যা কর।
  • Arijit | 121.242.15.238 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৫:৪৬445571
  • ভারতীয় আইটি বলতে সবাই যে খানচারেক কোম্পানিকে চেনে সেই বড় বড় কোম্পানিগুলোই করতে পারতো। করেনি কারণ চায়নি। ওদের পছন্দের মডেল অন্যরকম। আর সেটাই সরকারি তরফে প্রেফারড মডেল বলে মনে হয়।
  • . | 125.18.104.1 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৬:০৬445572
  • এর মধ্যে সরকার আসছে কেন? সরকার কি কোম্পানির বিজনেস মডেল ঠিক করে নাকি?

    সব থেকে বড় কোম্পানির মধ্যে টিসিএস এবং ইনফোসিসের কোর ব্যাঙ্কিং সলিউশনের মত নিজস্ব প্রোডাক্ট রয়েছে। কিছু সীমিত ক্ষেত্রে সেগুলো সাফল্যও পেয়েছে। আরও প্রোডাক্ট থাকতে পারে। জানি না। উইপ্রোর কথা জানি না। এইচ সি এল তো প্রোডাক্টই বেচত।
  • Arpan | 204.138.240.254 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৬:০৮445573
  • ক্যাপজেমিনাই বা অ্যাক্ষেঞ্চুর কতটা করে?

    ডি: সিরিয়াসলি জানতে চাইলাম
  • . | 125.18.104.1 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৬:০৯445575
  • আর বিজিনেস মডেল পছন্দ-অপছন্দের হয় না। যে মডেলে টপলাইন ও বটমলাইনের উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি ঘটে, সেটাই শ্রেয় মডেল।
  • . | 125.18.104.1 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৬:১৪445576
  • মনে হয় না করে। এগুলো তো নির্ভেজাল কনসাল্টেন্সি অর্গ, পিডব্লুসি, ই এন্ড ওয়াই বা ডেলয়েটের মত। প্রোডাক্ট বানাবে কেন? তবে আর এন্ড ডি হয় মনে হয়। যে কোনো কনসাল্টেন্সি কোম্পানিতেই হয়। টেকনোলজিকাল আর এন্ড ডি নয়। বিজিনেস, প্রোসেস আর ডোমেইন নিয়ে আর এন্ড ডি। করতেই হয়, নইলে লোকে প্রোজেক্ট দেবে কেন?

    অজ্জিতের আর এন্ড ডি-র ভিশনটাও একটু সরু- খালি কম্পু সায়েন্সের ইনোভেশনের কথা ভাবে। ইনোভেশন সর্বত্র করা যায় এবং বহুভাবে করা যায়।
  • Arpan | 204.138.240.254 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৬:১৭445577
  • সেইটাই তো। সেইভাবে দেখলে তো ইনফি, উইপ্রো এরা সবাই গাদা গাদা হোয়াইট পেপার প্রতিবছর পাবলিশ করে। আইটি সার্ভিসের উপরে। ম্যানেজমেন্টের উপর। কোয়ালিটির উপর। এমনকি হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্টের উপর।
  • nyara | 216.145.54.158 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৬:২৩445578
  • ভাল ছেলেমেয়েরা কোম্পানি হোক জ্ঞানপীঠ হোক - conducive আবহাওয়া পেলে ভাল জিনিস প্রডিউস করবে। কোম্পানির ক্ষেত্রে অসুবিধে হচ্ছে যদি গবেষণা বিজনেস ডিরেকশনের সঙ্গে খাপ না খায় তাহলে করাটা চাপ। কিন্তু ক্যাশরিচ কোম্পানি, যেমন গুগল বা মাইক্রোসফট ইমিডিয়েট বিজনেস নীড না থাকলেও অনেক রিসার্চ সাপোর্ট করে। এছাড়া কোম্পানিতে গবেষণা করা সব দিক থেকে ভাল। জেরক্স PARC, অ্যাপেল, গুগুল, Intel, IBM, মাইক্রোসফট, Shell, Boeing ইত্যাদির গবেষণা সেরা রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সঙ্গে পাল্লা দেবে। নিজেদের গবেষণা ছাড়াও ইউনিভার্সিটি ফান্ডিং দিয়েও কাজ চালানো যায়।

    অন্যদিকে জ্ঞানপীঠে অনেক সময়েই ডিরেকশনের বালাই থাকে না। সব জ্ঞানপীঠ যে খুব conducive atmosphere দিতে পারে তাও নয়। ভারতবর্ষে বিশেষত: সরকারী জ্ঞানপীঠ। বেসরকারী অবস্থা বোধহয় ভাল। এর পরেও আছে টাকা। আঠের-কুড়ি বছর গাঁতিয়ে আবার কৃচ্ছ্রসাধনে করে গবেষণার নতুন দিগন্ত খুলে দেবার ইচ্ছে অধিকাংশ লোকেরই না থাকতে পারে। কিছু ব্যতিক্রমী লোক থাকে। তারা জ্ঞানপীঠে যায় এবং ভাল কাজও করে।

    তবে আমরা খুব জানি যে প্রাইভেট ওনারশিপ, প্রফিট ইত্যাদি খুব বাজে বাজে কথা। তাই আমরা আর ঐ নিয়ে কথা বলব না।
  • de | 59.163.30.3 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৭:৩৫445579
  • উফ! সব গুইলে গেলো এতো কিছু পড়ে! কিন্তু প্রী-নিরাকারের x আর y এর সল্যুশন কি হলো? সে কোশ্চেনের উত্তর কই?
  • aka | 24.42.203.194 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৭:৪০445580
  • ফুটকি এটা ঠিক বললাম কিনা দেখো।

    আইটি আর ভারত ধরে নিয়েই বলি। আম্রিগা থেকে ভারতে আইটির কাজ আসতে শুরু করে একটাই কারণে স্কিলড চিপ লেবার। কোম্পানির কাছে টাকা বাঁচানোর উপায়। ভারতের মার্কেটে সেই চাকরি খুব উপাদেয় কারণ বিদেশি মানি ট্রানজাকশনের জন্য মাইনে খুব বেশি। ভারতে জাভা, সুমাত্রা, ভিবি, ওরাকল, এসএপির একটা বিরাট রিসোর্স পুল তৈরি হল। এইটা হল ভারতীয় আইটির আর একটা কম্পিটিটিভ অ্যাডভানটেজ। ক্লায়েন্ট বলল কালকের মধ্যে ৬ টা জাভা রিসোর্স চাই। এ একমাত্র ভারতীয় ভেন্ডারই দিতে পারবে। কিন্তু অন্যদিকে ভারতীয় মার্কেটে এই রিসোর্সদের দাম অত্যন্ত বেড়ে গেল। গত কবছের মাইনে কতগুণ বেড়েছে দেখলেই বোঝা যাবে। ফলত দামের যে সুবিধা আম্রিগা পেত তা আর পায় না। ব্লেণ্ডেড অফশোর রেট এখন প্রায় ৫০ ডলার/আওয়ার হয়ে যায় অনেকে সময়েই। এবারে এই মার্কেটে যদি চায়না ইংরিজি বলতে শুরু করে তাহলে সিটিএস বা ইনে্‌ফাসিসের মতন কোম্পানিই চায়নায় কাজ পাঠাবে। যতদূর জানি সিটিএসের সাংহাই তে ডেভেলপমেন্ট সেন্টার আছে। আম্রিগা আউটসোর্স কমাবে না। টোটাল মনে হয় ৫০ বিলিয়ন ডলারের কাজ (সফটওয়ার রিলেটেড) আউটসোর্সড হয়। কিন্তু কস্ট অ্যাডভানটেজ প্রডিউস না করার ফলে ভারত থেকে কাজ যাবে (বেশ কিছুটা)। এই অবস্থায় ভারতকে কিছু করে দেখাতে হলে ইনোভেশন ল্যাডারে খানিক চড়তেই হবে। নইলে চাপ আছে।

    এটা একদিনে হয় না। ইনোভেশনের জন্য ভাল ছাত্র চাই, সেই ভালো ছাত্র তৈরি করতে ভালো শিক্ষাব্যবস্থা চাই, ইনোভেশন এনকারেজ করতে ভাল প্যাটেন্ট সিস্টেম চাই ইত্যাদি। নইলে গুগুলও ব্যাঙ্গালোরে ইনোভেশন সেন্টার করবে না। এখানে কিছু হলেও সেটা মাউন্টেন হিলে নিয়ে গিয়ে ইউএসেতে প্যাটেন্ট ফাইল করবে।

    আমার মনে হয় এই কারণেই একটি দেশের ইনোভেশন প্রোমট করার কথা ভাবা উচিত। এটাও লং টার্ম পলিসির কথা।
  • de | 59.163.30.3 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:০৩445581
  • আইটিতে ইনোভেশনের পক্ষে যুক্তিগুলো একদম ঠিকঠাক -- কিন্তু অন্যান্য সেক্টরে -- মানে একদম পাতি গাড়ি নিয়ে যে প্রশ্নটা প্রী-নিরাকার করলো --সেরকম ক্ষেত্রে, যেখানে বিদেশ থেকে আমদানী করলেই আখেরে সস্তা হবে --সেক্ষেত্রে এই ধরনের ইনোভেটিভ ওয়ার্কের জাস্টিফিকেশান কি হবে? (দেশী টেকনোলজির উন্নতির যুক্তি = ভেগোলজি, এটা যদি মেনে নি according to প্রী-নিরাকার!!)
  • Arpan | 204.138.240.254 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৩৩445582
  • আকা এইটা পড়ে দেখতে পারো। ভালো লেখা। খুঁজতে খুঁজতে পেলাম।

    http://www.readwriteweb.com/archives/india_innovation.php
  • . | 125.18.104.1 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৩৪445583
  • আজ্জো, ঠিক। শুধু কস্ট অ্যাডভান্টেজ দিয়ে বাজারে বেশিদিন টেঁকা যায় না। সেটা কোম্পানিরাও বোঝে। আমাদের থেকে তারা বেশি বোকা এটা ভেবে নেওয়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু এক, বেসিক রিসার্চ আর ইনোভেশনের তফাৎ আছে। ইনোভেশন বহুক্ষেত্রে করা যায় এবং করতে হচ্ছে। সেটা আর্কিটেকচার থেকে এইচার প্রোসেস অবধি। টিঁকে থাকতে গেলে না করে উপায় নেই। দুই, আইটি ইন্ডাস্ট্রি টেকনোলজি-বেসড ইন্ডাস্ট্রি থেকে সলিউশন-বেসড ইন্ডাস্ট্রি হয়ে উঠেছে। বিজনেস কনসাল্টেন্সি আর টেকনোলজি সার্ভিসের মধ্যে সীমারেখাটা ক্রমেই অস্পষ্ট। এইরকম অবস্থায় বহু আইটি কোম্পানির ফোকাস এরিয়া আদৌ টেকনোলজি নয়, বিজনেস সলিউশন। বিজনেস সলিউশনের ক্ষেত্রে টেকনোলজি অনেক রকম এন্যাবলারের (enabler) মধ্যে আর একটি এন্যাবলার। অতএব স্রেফ টেকনোলজির জন্য তাদের পয়সা খরচা করতে বয়েই গেছে।

    বেসিক থিওরিটিকাল রিসার্চ দরকার। তার জন্য সরকার এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে পয়সা খরচ করতে হবে। এখন যা হয় তার থেকে অনেক বেশি। তবে শুধু টেকনোলজি বা বিজ্ঞানে নয়, সোশাল সায়েন্স এবং হিউম্যানিটিজের ক্ষেত্রেও। এই ব্যাপারে কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু যখনই কোনো রিসার্চের শুরু থেকে তার বাণিজ্যিক ব্যবহারযোগ্যতার ইমপ্লিকেশন রয়েছে, তখনই ভাবতে হবে আদৌ আমার দেশের পক্ষে এটা লাভজনক কিনা। পৃথিবীতে যদি এক কোটি রিসার্চযোগ্য বিষয় থাকে, তার প্রতিটিতেই পয়সা ঢালার পিছনে কোনো অর্থনৈতিক যুক্তি নেই। সহজ কম্প্যারেটিভ অ্যাডভান্টেজের তঙ্কÄ। অর্থনীতিতে ইনফ্যান্ট ইন্ডাস্ট্রি প্রোটেকশনের একটা যুক্তি আছে। কিন্তু এক, সেই প্রোটেকশনের একটা সময়সীমা থাকা দরকার এবং দুই, সব ইন্ডাস্ট্রিকেই প্রোটেকশন দেওয়ার কোনো অর্থ নেই। এরপর কোনো কোম্পানি যদি নিজের গ্যাঁটের পয়সা খরচা করে কিছু করতে চায়, তো করবে।
  • Arijit | 121.242.15.238 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৩৫445584
  • কালকের লিস্ট আর আজকের পয়েন্টগুলো - আজ্জোর সাথে পর পর দুবার একমত হওয়াটা খুব ভয়ের ব্যাপার।
  • Arijit | 121.242.15.238 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৩৬445586
  • এক্সেপ্ট patent ;-)
  • Arijit | 121.242.15.238 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৩৭445587
  • মানে সফটওয়্যার প্যাটেন্ট
  • Arpan | 204.138.240.254 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৩৮445588
  • ফুটকিবাবুর প্রথম প্যারাটাকে বড় হাতের 'ক'।
  • aka | 168.26.215.13 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৪৪445589
  • আব্বে অজ্জিত ওটা প্যাটেন্টই বলে পেটেন্ট বলে দেখো না লোকে বলবে হোয়াট? অনুভব করেছি তাই বলছি ;)
  • Arijit | 121.242.15.238 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৪৫445590
  • এই মুহুর্তে টিসিএস/সিটিএস কি করে জানি না। তবে বিজনেস সল্যুশন নামক যে বস্তুটি আমি দেখে এসেছি, তাকে দুচ্ছাই বলতে দুবার ভাবতে হবে না। তবে সে অনেকদিন আগের ব্যাপার। এখন হয়তো বদলেছে। যদিও টিসিএস - বদলাবে - এটা ভাবা বেশ কষ্টের।
  • Arijit | 121.242.15.238 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৪৭445591
  • আমি পেটেন্টই বলি। উইকি অনুযায়ী সেটাই ঠিক - (pronounced /ˈpætənt/ or /ˈpeɪtənt/)। কিন্তুক...
  • . | 125.18.104.1 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৪৯445592
  • তুমি বিজনেস সলিউশন কিভাবে ইভ্যালুয়েট কর?

    ডি: টিসিএসের ভিতরে কি হত বা হয় সে আমি জানি না।
  • Arpan | 204.138.240.254 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৫৪445593
  • হ্যাঁ, এই প্রশ্নটা আমারো। আর একটা অ্যাডেন্ডাম। বিজনেস সলুশন বলতে কী বোঝো?

    (টিসিএস পাল্টাবে না কেন? না পাল্টালে ছবি হয়ে যেত হিন্দুস্তান মোটোর্সের মত। তা যখন হয়নি এবং ব্যবসা আরো সবুজতর হচ্ছে তখন পাল্টাচ্ছে কিনা বোঝার জন্য কোন প্রাইজ নেই!)
  • Arijit | 121.242.15.238 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৮:৫৪445594
  • প্রোপোজাল থেকে শুরু করে টেস্টিং phase অবধি কাজ করে দেখেছি তো - পুরো প্রসেসটাতে কত রকম আর কতগুলো ঢপ দেওয়া হয় সেটা নিয়ে ভালো আইডিয়া হয়েছিলো। তবে ওই যে বল্লাম - সে সব দশ বারো বছর আগের কথা। টিসিএসের ISBS বা Quartz - তথাকথিত ব্যাঙ্কিং প্রোডাক্ট যেগুলোর কথা বল্লে - দুটিই অতীব বালের (ছিলো) - টেকনোলজি হিসেবেও, সল্যুশন হিসেবেও। আর বাদবাকি তো সব ভাড়া খাটা হত...
  • Arijit | 121.242.15.238 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৯:০০445595
  • বিজনেস সল্যুশন বলতে আমি যেটা বুঝি - কোনো কোম্পানি বা গোদাভাবে কনজিউমারের একটা প্রবলেম আছে, ধরা যাক টেলিকম ফ্রড। সে একটা এন্ড টু এন্ড সল্যুশন চায় - যেটাকে সে তার নেটওয়ার্কে লাগিয়ে ফ্রড ধরতে পারবে। কোনো আইটি কোং এখানে বলতে পারে যে তাদের একটা কোনো অফ দ্য শেল্ফ প্রোডাক্ট হতে পারে, বা প্রোপোজাল দিতে পারে যে ওই প্রোভাইডারের সিস্টেমের মধ্যে কাস্টম কম্পোনেন্ট দিয়ে সে প্রবলেমটা সল্‌ভ করবে - টেকনোলজি কনসাল্টিং থেকে শুরু করে কিভাবে প্রবলেমটা সর্টেড হবে থেকে প্রবলেম সর্টেড হওয়া অবধি - এই পুরোটা।
  • Arijit | 121.242.15.238 | ১২ মার্চ ২০১০ ১৯:০০445597
  • ঠিক হল কি?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন