Give me back my childhood, yes .. my childhood আমি খুব সাধারণ মাপের লোক, আজকের চলতি ভাষায়, একদম ‘আম আদমি’। আলাদা করে সেরকম কিছু বলার মতন রং বে রঙ্গের ঘটনা নেই। তবে, অনেকের মতন আমার ছোটোবেলা বেশ আনন্দে কেটে গিয়েছিল, সেই কথাটাই একটু, সাহস করে আজ বলব। বড় হয়ে আনন্দেই আছি, তবে অতটা, না, সত্যি কথা বলতে বাধা কোথায়। অনেকদিন ছোটোবেলার শিশুটাকে ঘুম পাড়িয়ে রেখেছিলাম, তাকে ইচ্ছে মতন খেলতে দি নি, ছুটোছুটি করতে দি নি, কেন যানি এতদিন বড় সেজে বসে ছিলাম। ... ...
শিশুদিবসে শিশুদের নিয়ে কিছু লিখব সেটাই ভেবেছিলাম কিন্তু হ্যাংলা মন নিজের শিশুকাল থেকেই এখনো বেরোতে পারে নি। আর শিশুকালের প্রশ্রয় পাওয়া যায় তো একমাত্র স্কুলে। বাড়িতে মা বাবাও বাবাঃ কবে যে স্কুল খুলবে বলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারেন। আমি পড়তাম কোএড স্কুলে। স্যার এবং দিদিমনি সকলের শাসন ও ভালবাসা পেয়েছি। সেই সব স্মৃতিই আজ ঢেউ তুলছে। ... ...
ঐভাবে দেখলে হবে না। Melbourne escorts near meইন্ডিভিজুয়াল ভিলা আর অ্যাপার্টমেন্টের স্কোঃফুঃ প্রতি দামে আকাশ পাতাল তফাৎ। তার কারণ ল্যান্ড শেয়ার ডিভাইডেড/আনডিভাইডেড এসবের গল্প চলে আসে।
কলতান দুটো খবরই পেল ঋজুর কাছ থেকে। মোবাইল লোকেশান ট্র্যাক করে জানা গেছে শ্রুতি টালীগঞ্জ এলাকায় ছিল। আর, সৌভাগ্য ভান্ডার ইরাবানেরই দোকান। কিন্তু গত তিনদিন ধরে বন্ধ আছে। অর্থাৎ কাল দোকানে থাকার কথাটা ডাহা মিথ্যে কথা।
আমি একজন কানাডা-প্রবাসী বঙ্গললনা, প্রায় তেরো বছর হল এই মেপল পাতার দেশে সংসার পেতেছি। পেশাগতভাবে আমি একজন কেরিয়ার কাউন্সেলর (career counsellor) বা কেরিয়ার অ্যাডভাইসর (career advisor) – যাকে বিশুদ্ধ বাংলায় বলা যেতে পারে কর্মজীবন পরামর্শদাতা/দাত্রী বা কর্মজীবন উপদেষ্টা। অবশ্য আমি যে শুধুই কেরিয়ার কাউন্সেলিং করি তা নয়, আমি একজন রেজ্যুমে রাইটারও (résumé writer) বটে । বাংলা ভাষায় এই কাজটার খুব গালভারী একটা প্রতিশব্দ আছে: কর্মজীবন-বৃত্তান্ত লেখক/লেখিকা। সহজ করে বলতে গেলে আমার কাজটা হচ্ছে কানাডার এবং আমেরিকার জীবিকাসন্ধিৎসু মানুষদের চাকরিতে আবেদন করা সংক্রান্ত প্রায় সমস্ত ব্যাপারে সাহায্য করা। শুধু তাই নয়, কানাডাতে কি কি বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে কিধরণের চাকরি পাওয়া সম্ভব ... ...
'চোখের আলোয় দেখেছিলেম চোখের বাহিরে, অন্তরে আজ দেখব যখন আলোক নাহি রে.....' কখনও কখনও বাইরের দেখাতেই যেন অন্তরের দেখা মেলে। গাড়ি করে আমরা যখন নিশিকাশাই থেকে শিঞ্জুকু জিওন ন্যাশানাল গার্ডেনে পৌঁছলাম দুপুরের রোদ কিছুটা নরম হয়ে এসেছে। বিকেলের আলোয় শিঞ্জুকু গিওন (Shinjuku Gyoen) ন্যাশানাল গার্ডেন দেখে আমারো বাইরের দেখা যেন অন্তরের দেখার সঙ্গে মিলে গেল। অন্তরের অন্ত:স্থলে দোলা দিয়ে গেল হরেক রঙের বাহার। মন আপনি আনন্দে নেচে উঠল ... ...
অন্ধত্ব অন্ধ আসে পেরিয়ে পথ -অন্ধকারে মন্দিরে, / কহে 'দর্শন মাঙ্গি শুধু ,যা দিবে মোরে / ভালমন্দরে'/ জনে হাসে 'নয়ন বিনে কেমনে হবে তোর / দর্শন ?
১এই তপোবনে সব নদীতে'ই ফল্গু ধারারাক্ষস এক, বাদবাকি সব বৈরাগী দল।রসনা তৃপ্ত করতে চিবোয় শিরদাঁড়াশব ছড়িয়ে মারণ যজ্ঞ বাধাবার ছল।২সবার কি আর মেধা থাকে,দলিতের আছেগ্ৰাম কে গ্ৰাম ভাসিয়ে দেবে প্রধান নর্দমা-আবর্জনা দিয়ে ? বাঁচাও বাঁচাও বলে যাচ্ছেনর্মদা;সামনে যুদ্ধ, 'নিয়া' দিয়া বাঁধবে অকর্মা!
প্রশ্ন ধর্ম তুই কি হিংসা বন্ধ করতে পারিস, না শান্তি প্রতিষ্ঠা ? তুই আমার এমন কোনো চাওয়া পূর্ণ করতে পারিস, যেটা আমি চাইবো? এগুলো ভাবলে আমার মুখে ঘৃণার থুথু আসে ;এবং পার্লামেন্ট যেদিক আছে সেই দিকে সেটা আমি ফেলে দিই। কিছুটা শান্ত হই । অনেক ক্ষোভের পারমানবিক বিস্ফোরণ থেকে! ~। শুভঙ্কর বৃক্ষ
একই সঙ্গে তিন শিয়ালের হুক্বা হুয়া পার্শিয়াল, বেসশিয়াল আর মার্শিয়াল - একই দেশ, ন-সাল বাদ ইয়াদ আয়াবিধির বিধান কাটবে চা চা চব্বিশ সাল।।
বিশটা বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেল-রাত্রি এখন সময় ধার করে আরও গভীর হয়েছে;একটা সরীসৃপ নিজের ধর্ম পালন করবেই । যতই শীতল, মৌনী ও নিরাসক্ত দেখাক না কেন -অভ্যন্তরএ এক খুনী ধ্যানমগ্ন;একটা উইপোকাও নেই ধারে কাছে বাল্মীকি মুচকি হেসে ফিরে গেছে। নিষ্প্রদীপ এই নিকষ অন্ধকারে শুধু হিস্ হিস্ শ্বাস প্রশ্বাসের শব্দ!যেতে আসতে ভক্তবৃন্দ ধূপ-ধুনো জ্বালায় ,মালা নয়, ডলারে ফলার দিয়ে যায়। বণিক, আমলা, ধার্মিক তো বটেই-গবেষক ও শিক্ষাবিদও আসে দর্শনার্থী হয়ে। তারপর কোনো একদিন যাগ-যজ্ঞের পরমন্ত্রপুতঃ মুদ্রা নীরবে উড়ে যায় সাত সমুদ্রের পাড়ে; আর ফেরে না। যত কালো ছিল সব কড়ায়-গন্ডায় ফিরে আসে-আর যাদের কৌপীন ছিল, তারা রক্ত বিক্রি করে। রাত দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়!কেউ কেউ হাওয়ায় গন্ধ পায় -প্রাগৈতিহাসিক ক্ষতে'র ... ...
অনতি দূরে ডিজে বাজছে ঘরের ভিতরে মাটি কাঁপছে হাত-পা ছুঁড়ে মা কালি নাচছে ভক্ত গণের হৃদয় জুড়ে! ডিজের তালে, বিকট সুরে গান বাজছে! ডিজে, ডিজে, ডিজে! মজা পাচ্ছে, মজা
আসলে ছাড়তে হয়, সবাইকেই ছাড়তে হয়। না ছাড়লে জীবন চলেনা। কেমন ভাবে? বোঝালে বুঝবেন তো? নাকি স্বভাব খারাপ, অকর্মন্য, বেইমান, বদজ্জাত ছেলে তকমা দিয়ে কমেন্ট বক্স ভরাবেন? ভেবে দেখুন, আপনার স্কুল, কলেজের বন্ধুদের সেই গ্রুপ গুলো, টিউশনি যাওয়ার সেই রেঞ্জার সাইকেলটা, সেই অগোছোলো চুল ঠিক করা মেয়েটা সবাইকে সময়ের সাথে সাথে আমাদের ছাড়তে হয়। সেই টিনের বইয়ের বাক্স, সেই প্রিয় মাষ্টারদা অথবা প্রিয় শিক্ষিকা দিদি। কলেজের সেই ক্রাশ হাফ স্লিভ ব্লাউজ পরা ম্যাডাম। আমাদের ঘরের পিছনের সেই পুরানো আম গাছ। সেই পানা পুকুর। সেই আম কুড়ানোর কালবৈশাখী, সেই বৃষ্টির দিনের কইমাছ। সবাইকে ছাড়তে হয়। ভেবে দেখুন একটা মেয়ে তার বাপ-মায়ের সাথে তার বাইশটা বছর ... ...
না যুদ্ধ নিয়ে কোনো কাব্য হয় না। গদ্য দু'লাইন হলেও হতে পারে। কিন্তু তাতে যুদ্ধের কিছু আসে যায় না । আজ পর্যন্ত কোনো যুদ্ধই আসল যুদ্ধবাজদের কেশাগ্র পর্যন্ত স্পর্শ করতে পারে নি। সাধারণ মানুষ তার ট্যাক্সের টাকা দিয়ে যুদ্ধের খরচ চালায়, যুদ্ধে সাধারণ মানুষ মরে, সাধারণ মানুষ উদ্বাস্তু হয়, সাধারণ মানুষের আর্থিক অবনতি ঘটে। সাধারণ মানুষ কাঁধে বন্দুক নিয়ে যুদ্ধে যায় আর একজন সাধারণ মানুষের লাশ ফেলে বীরচক্র নিয়ে বাড়ি ফেরে দেশভক্তির ঠুলি পরে বা সামরিকবাহিনীতে চাকুরির দায়ে। ... ...
তিরিশের দশকে স্টালিন সোভিয়েত ইউনিয়নকে আমূল বদলে দিয়েছিলেন, তেমনই একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখতেন কম্যুনিস্ট পার্টির চেয়ারম্যান মাও। তারই সূত্র ধরে চীনে শুরু হয় ‘গ্রেট লিপ ফরোয়ার্ড’ নামের এক বিরাট আন্দোলন। যার শুরু মাওয়ের পরিকল্পনা মাফিক হলেও পরিণতি ছিল তার নাগালের বাইরে।.মাও বিশ্বাস করতেন চীনের বিপুল জনশক্তিকে ঢেলে সাজিয়ে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এবং যৌথ পদ্ধতিতে চাষাবাদ করানো গেলে দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি সম্ভব। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর পর বাড়তি ফসল থেকে যে বিপুল আয় হবে, তা থেকেই শুরু হবে দেশের শিল্প বিপ্লব।.যার ফলাফল হিসেবে চীনজুড়ে স্থাপিত হবে প্রচুর কলকারখানা এবং লৌহ প্রস্তুত শিল্প। দেং জিয়াও পিং, ঝৌ এন লাই থেকে শুরু করে পার্টির ... ...
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় জুডি ছিল প্রশান্ত মহাসাগরে দায়িত্বরত কয়েকটি জাহাজের মাসকট । 1942 সালে জাপানিদের হাতে ধরা পড়ায় তাকে যুদ্ধ বন্দীদের ক্যাম্পে যেতে হয় ।.সেখানে জুডির সাথে আরেক যুদ্ধ বন্দী ফ্রাঙ্ক উইলিয়ামসের দেখা হয় , যে তার স্বল্প রেশন জুডির সাথে ভাগাভাগি করে নিত । বিনিময়ে জুডি ক্যাম্পে বিষাক্ত সাপ কুমির বা বাঘের উপস্থিতি আশেপাশে টের পেলে সবাইকে সতর্ক করে দিত ।.ক্যাম্প ভেঙে সিঙ্গাপুরে যাওয়ার সময় যুদ্ধবন্দীরা একটি খালি চালের বস্তায় ভরে জুটিকে চুপিচুপি তাদের সাথে নিয়ে যায় । চালাক জুডি বস্তার ভিতর একদম মুখ বন্ধ করে ছিল । পরের দিন জাহাজে একটা টর্পেডো আঘাত করে ।.জুডিকে বাঁচানোর জন্য উইলিয়াম ... ...