এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  নাটক

  • নতুন সরকারের শিক্ষা স্বাস্থ্য শিল্পনীতি ইত্যাদি-৬

    pi
    নাটক | ১১ আগস্ট ২০১১ | ১৫৮১৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১৮:৪৬481289
  • ঈশানের পোস্টটি ভালো লাগল না ব্যক্তিগত আক্রমণের কারণে।

    আর বুলবুলভাজা আমি লিখব না, এইভাবেই লিখব, উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন মনে করলে উত্তর দেবেন, নইলে নয়। খুব মুশকিল হলে মুচকি হাসি দিয়ে পরের কিস্তি বের করবেন, অন্যান্য আওয়াজও দিতে পারেন, যেমন কয়েকজন দিয়ে থাকেন। কিন্তু ডিডিদার মতন সত্যের পথ থেকে বিচ্যুত হতে পারব না। :)

    পাই, বিষ্ণু, মহেশ্বর, কিংবা কল্কি যা নাম পছন্দ হয় সেই নামই দেব। আফটারঅল কবি বলেছেন নামে কিবা আসে যায়। :)
  • r2h | 198.175.62.19 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১৮:৪৯481290
  • হুইস্কির ব্যাপারটাই চাপা পড়ে গেল শুধু।
  • pi | 72.83.74.17 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১৮:৫২481291
  • আবার সেই একই গোল গোল যুক্তি। :)

    জানলে কীকরে সাইট, রিপোর্ট দেখা হয়নি ? :)

    ঐ সাইটে 'জনস্বাস্থ্য' সম্পর্কিত কী জিনিশ নেই , সেই নিয়েও আগের টইতে উত্তর দেওয়া হয়েছিল।

    স্বাস্থ্যের অন্য অ্যাসপেক্ট নিয়ে এখানে লেখা হয়নি, সেটা পরের খসড়ায় আসবে, একথা আগের টইতেই বলা ছিল। খসড়াতে তো বলা ছিলই :)

    এবং তোমার কোন বক্তব্য থাকলে বহুবার সেগুলো নিয়ে লিখতেও বলা হয়েছিল :)

    তবে ২ নং টই র পরের কোন টইএর কথাই যখন ভুলে গিয়ে ক'দিন ধরে এত অভিযোগ করে চলেছে, এটাও ভুলে গিয়ে থাকতে পারো।

    শিক্ষার প্রতীচী রিপোর্ট নিয়ে দেবপ্রসাদদা বেশ কিছু কথা লিখেছেন। তারপর ও প্রতীচী রিপোর্ট না দেখার অভিযোগটা দেখে বেশ অবাক লাগলো। ( এপ্রসঙ্গে জানিয়ে রাখি, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ওদের রিপোর্টের তথ্য নিয়ে ওখানে উল্লিখিত জায়গায় কাজ করা ডাক্তার, সমাজকর্মীদেরও অনেক দ্বিমত আছে। এনিয়ে বিস্তারিত আলোচনা চলছে। কখনো বুলবুলভাজায় আসতে পারে। )
    কাল ২ নং টইয়ের উত্তর না দেওয়া নিয়ে এত অভিযোগ অথচ ৩ নং টইয়ের উল্লেখ না করা দেখেও লেগেছিল।
    তোমার অন্যান্য পয়েন্ট নিয়েও আমি বা অনেকেই কিছু না কিছু উত্তর দিয়েছে, সেসব বাদ দিয়ে সেই তোমার প্রথম কথাগুলোতেই স্টিক করে আছো, সেটা দেখেও লাগছে।
    মনে হচ্ছে, তুমি এই ব্যাপারটার উপরেই খুব রেগে গিয়ে ঠিক ই করে রেখেছ কেবল অভিযোগ ই করে যাবে।
    যদি তুমি অন্যের কোন উত্তর না শুনে একই কথা বলে চল, তাহলে অন্যের উত্তর দেবার তো কোন মানে থাকে না, না ?
    আমার কেমন জানি সেটাই মনে হচ্ছে।

    আর সেটা সত্যি বলতে কি মনে হচ্ছে না কোন জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে বলে।
    এরপর ও যা যা কথা আসবে, আমার ধারণা সেগুলোর উত্তর এরকমই আগে কোথাও না কোথাও দেওয়া আছে। তাই এখন আর আবার করে এ টইয়ে পড়ে উত্তর দেবার চাপ নেবোনা ঠিক করলাম। চর্বিতচর্বণ হয়ে যাচ্ছে। অন্তত আমার দিক দিয়ে।

    btw, সর্কারের কাছে পাঠানো প্রস্তাবেও কারুর কোন ক্রেডেনশিয়াল ফলাও করা হয়নি। এখানে তুমি জানতে চাও কিনা, সেটাই তোমার কাছে ক্রাইটেরিয়া কিনা জানতে চাওয়া হয়েছিল।

    ও নিয়ে নীতিগত কী স্ট্যান্ড ,মামু স্পষ্ট করেই লিখে দিয়েছে।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১৯:০১481292
  • দুর দেখে থাকলে তো রেফারেন্স থাকত, যেমন এমাইটির পেপারের রেফারেন্স আছে, আরও কি কি জানি রেফারেন্স আছে। এটাও গোল মনে হচ্ছে তো?:)
  • rimi | 168.26.205.19 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১৯:০২481293
  • ইশানের প্রস্তাব সমর্থন করছি। আকাকে দিয়ে খসড়ার উপরে একটা বুলবুলভাজা নামানো হোক। তক্কাতক্কি ঝগড়া বন্ধ হোক। :-))
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১৯:২১481294
  • দেবপ্রসাদবাবু,

    আপনার লেখাটা পড়তে বেশ অসুবিধা হচ্ছে। কারণ ইংরিজি হরফে লেখা। আপনি বাংলা প্লেন দিয়ে দুইদিন লিখলেই প্র্যাকটিস হয়ে যাবে, বেশ সহজ।

    যাইহোক আপনি প্রতীচি রিপোর্টের স্যাম্পলিং স্ট্র্যাটেজি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। স্যাম্পলিং এ এরর থাকে, কিন্তু পুরো পদ্ধতি টিকে প্রশ্ন তুললে আরও স্পেসিফিক বলতে হবে সমস্যাটা ঠিক কোথায়? যাইহোক রিপোর্টের পুরোটাই কিন্তু স্যাম্পলিং নয়, যেমন ৩৫% শিক্ষক পদ খালি। এটা কিন্তু র ডেটা।

    আর দ্বিতীয়ত, আপনার শিক্ষকের কনসেপ্টটা খুব মনোগ্রাহী, আধুনিক। কিন্তু আজকের দিনে গ্রাম বাংলার প্রত্যন্ত স্কুলে যেখানে স্কুলের মাথায় ছাদ নেই তাদের জন্যও কি একই সলিউশন অ্যাপ্লাই করা যায়। বা যারা ফার্স্ট জেনারেশন স্কুল যাচ্ছে তাদের জন্য। আপনি লিখুন, পড়তে থাকব, ভালো হয় যদি বাংলা প্লেন বা ইউনিকোডে লেখেন। নইলেও কষ্ট করেই পড়ে নেব।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১৯:৩৬481295
  • পাই উত্তেজিত হয়ে আছে। তাই কতকগুলো কথা বলার প্রয়োজন।

    ১। উৎসাহ নিয়ে কোন কথা নেই। চেনা ছকের দিনগত পাপক্ষয় সামলে লোকজন লিখেছে খুব ভালো কথা।

    ২। কাগজে ছেপেছে খুব ভালো কথা।

    ৩। সরকারের কাছে গেছে সে আরও ভালো কথা।

    অল পজিটিভস।

    কিন্তু কথা আছে, যেটা বারবার বলতে চাইছি, বলেছি। সেটা হল অন্তত এই ক্ষেত্রে আপনাদের ল্যালা থিওরি লাগায়েন না। কারণ তার পোটেনশিয়াল ড্যামেজিং ক্যাপাবিলিটি বেশ বেশি।

    তাই খসড়ায় ডিসক্লেমার দেওয়ার অর্থ কি বুঝি নি। সেটা নিয়ে আমার প্রবল আপত্তি, আমি হলে একটাই সলিউশন দিতাম কিন্তু তাতে কোন ডিসক্লেমার থাকত না। কিছুই পারফেক্ট নয়, কিন্তু ডিসক্লেমারের অর্থই হল নিজেই জানি ব্যপারটা খুব দাঁড়ায় নি।

    আর দ্বিতীয়ত, পুরো খসড়ায় মনে হয়েছে শুধু সলিউশন, সলিউশন দিতে হলে সমস্যা কি সেটা তো বলতে হবে, জানতে হবে। যেমন ধরা যাক ফাস্ট ফুডের সমস্যা, চাইল্ডহুড ওবেসিটির সমস্যা এমনকি ভারতেও খুব বেশি, কিন্তু এখনও ভারতের এবং প:ব:য়ের সবথেকে বড় সমস্যা নিউট্রিশনের। এই নিয়ে পাইয়ের সাথে কথাও হয়েছে।

    তো এগুলো বহুবার বলেছি, পাইও পুরো না পড়েই গোল গোল ইত্যাদি বলছে। রাগ করে লাভ নেই, এগুলো পজিটিভ ক্রিটিসিজম। :)
  • Ishan | 117.194.34.161 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১৯:৪৯481296
  • আমার গোটা পোস্ট থেকে শুধু ব্যক্তি আক্রমন বেরোলো। বেশ। তা, কোন ব্যক্তিকে আমি আমার কোন বাক্যে আমি কিভাবে আক্রমন করলাম, জানতে চাই। সোজাসুজি।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১৯:৫১481297
  • তা কেন, অনেক কিছুই বেরল, কিন্তু ব্যক্তি আক্রমণে সেগুলো চাপা পড়ল। রঙ্গনের উদ্দেশ্যে লেখা লাইনগুলো বিশেষত শিক্ষা টিক্ষা নিয়ে লাইনগুলো চোখে লাগল। ভুল বুঝে থাকলে বক্তব্য টেক ব্যাক করব।
  • Ishan | 117.194.34.161 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২০:০০481299
  • হ্যাঁ ভুল বুঝেছেন। পেপার-পুজো একটি অবস্থান। একটা ট্রেন্ড। যিনি করবেন তাঁরই বিরোধিতা করব। আপনি করলে আপনারও করব। আর কারোরই শিক্ষা-দীক্ষা নিয়ে কিছু বলেছি বলে তো মনে হয়না। ফলে শিক্ষা-দীক্ষা নিয়ে ব্যক্তি আক্রমন টা জোর করে টেনে আনা।

    এখন মিটিনে আছি। সোসন চলছে। বাকি পোবোন্ধো পরে লিখব। :)

  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২০:০৫481300
  • এক্ষেত্রে বেনিফিট অফ ডাউট আমি বক্তাকে দিই, তাই বক্তব্য টেকেন ব্যাক অ্যান্ড সরি।

    আর পেপার পুজো? খসড়ায় তো পেপারে পেপারে ছয়লাপ। :)
  • Ishan | 117.194.34.161 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২০:০৬481301
  • এবং আকার বলা কথাটাই আরেকবার মনে করিয়ে দিতে চাই, যে, এ নিয়ে রাগ করে লাভ নেই, এটা পজিটিভ ক্রিটিসিজম। :)
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২০:০৮481302
  • কিন্তু পজিটিভ ক্রিটিসিজম এবং ব্যক্তি টার্গেটে সূক্ষ্ম লাইনটা মেইনটেইন করাও কিন্তু লেখকের দায়িত্ব, সেক্ষেত্রে ফিডব্যাকটাও পাঠকের থেকেই নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
  • Ishan | 117.194.34.161 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২০:০৯481303
  • পেপার-পুজো হল একটি অবস্থান। পেপারে অ্যালার্জি হল আরেকটা উল্টো অবস্থান। আমাদের এই দুটোর কোনোটাই নেই। এই দুটোর কোনোটাকেই পাত্তা না দেওয়া হল ল্যালা অবস্থান।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২০:১১481304
  • দেখে ভালো লাগল ল্যালা অবস্থান তার অবস্থান বদলেছে। :)
  • Debaprasad Bandyopadhyay | 42.108.130.106 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২০:১৪481305
  • 1.amiproticitrustchaRawaro2Toreports(ASARoCentre-erreport) ullekhkorechi.moT3Tereports-erfindings-erakaS-pataltOphat! amarkacheeTaaScorjerbEparnOY-prottaSito.
    2.LatinAmerica-yopenair-eifourththeater-ermaddhomeSikkha-rbOdolebi-waylearningprocessSUruHOY (Friere-erPedagogyoftheOppresseddekhun.Bangladesh-ewSObceyebhalofourththeater-ermaddhomepORaSonaHoYeche. "matharoporchad-ola" ghOrepORaSona??? "biSSojoRapaThSalamor, SObaramichatro." SarabiSSoito "openbook".
    3.amar1no.post-ejeSikkha-dOrSonbhabonachilo, taniekewalocOnaikorlenna.eteamibORodukkhupeyechi.apnarakiSudhuacademicadministration-erpackagetoirirkOthabhabchen? amar1stpost "OnEducation"(Eng.-elekha) amarkacheottontoguruttopurno.apnaraoTaropormontobbokorleSOmriddhoHObo.amakeebEparekorunakorun.-- SroddhaSOHo, adabopronam--Debaprasad
  • Ishan | 117.194.34.161 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২০:১৭481306
  • না তো। অবস্থান বদলায়নি। একেবারেই বদলায়নি।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২০:৩৮481307
  • তবে যে শুনেছিলাম ল্যালা মতের খসড়া হল - 'পাতি পাব্লিকের পাতি ইনপুট। বিশেষজ্ঞদের কোন স্থান নেই'।
  • Ishan | 14.96.205.249 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২১:৩০481308
  • কি জ্বালা। পুরোটা কোট করেন না।

    "এক লাইনে এই খসড়া হল পাতি পাবলিকের পাতি ইনপুট। বিশেষজ্ঞদের কোনো স্থান নেই। তাই ৯ এর প্রবন্ধে বিচলিত হবেন না। সোজা বাংলায় যা মনে আসছে নির্দ্বিধায় লিখে ফেলুন। বিশেষজ্ঞরা এখানে জাস্ট দর্শক। তাঁদের শুধু সমস্ত সাজেশন কোলেট করতে কাজে লাগানো হবে।'

    এবং এটা ছিল পাতি পাবলিকরা যাতে ঘাবড়ে না যান, সে জন্য আহ্বান। সেই অবস্থানটাও উপরে ব্যাখ্যা করেছি। সেটা পড়লেই ক্লিয়ার হবে।
  • Ishan | 14.96.72.183 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২১:৫৪481310
  • এবং ঐ টইয়ে গিয়ে আরও একটা ভারি ইন্টারেস্টিং জিনিস পেলাম।

    আকা ঐ টইয়ে লিখছেন, "ব্যাকল্যাশ রুখতে প্রতি থানায় হট লাইন খোলা হোক। যেখানে ফোন তোলা এবং অ্যাকশন নেওয়া বাধ্যতামূলক করা হোক। টেকনলজি দিয়ে ফোন ফাঁকা আছে অথচ তোলা হয় নি এটা মনে হয় টেকনলজি দিয়েই ট্‌র্‌যাক করা সম্ভব।'

    লক্ষ্য করে দেখুন, "আমার থানাটি ভালো হোক' নয়, "প্রতিটি থানায় হটলাইন' চাই। "প্রতিটি হাসপাতাল' নিয়ে দাবী তুললে অথরইজেশনের প্রশ্ন ওঠে, ভগবান সাজার প্রশ্ন ওঠে। তাহলে "প্রতিটি থানা' নিয়ে দাবী পেশ করাকে কি বলব? ভগবান সাজা নয়?

    পাঠকের ফিডব্যাক নেওয়া যদি লেখকের ডিউটি হয়, তাহলে আকার এই ফিডব্যাকটা নেওয়াও জরুরি, যে, পড়ে মনে হচ্ছে, আকার আসলে ভগবান সাজায় কোনো আপত্তি নেই। আপত্তিটা অন্য কোথাও।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২৩:২৩481311
  • ও: বুঝেছি ওটা হল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি আড়ালহীন কমিউনিটির মতন।

    ভগবান সাজায় আপত্তি তো কখনোই বলি নি, ভগবান সেজে ভগবানের দায়িত্ব না নেওয়ায় আপত্তি। ভগবান সেজে ডিসক্লেমারের পর ডিসক্লেমার দেওয়ায় আপত্তি। আর একটু খুঁজে দেখলেই পেতেন 'অ্যাপ্রোচটা টপ ডাউন তো কি হয়েছে' জাতীয় কমেন্ট বাই আকা। যদি বলেন প্রতিটা থানায় হটলাইন থাকা ভগবানের উক্তি একদম ঠিক, আমার দিক থেকে বেঠিক হত যদি বলতাম ঠিক ব্যপারটায় খুব শিওর নই, ঠিক দেখা হয় নি ইত্যাদি।

    আপনাদেরও আসল জায়গাটা বাইপাসে যত আগ্রহ, অ্যাড্রেসে ততই অনাগ্রহ।
  • lcm | 192.12.84.181 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ২৩:৫৭481312
  • যাই হোক, খসড়া-২ দেখে কয়েকটা কথ মনে হল।

    ১) ই-গভর্নেন্স সংক্রান্ত অনেক প্রস্তাব তো মনে হল আগে থেকেই শুরু হয়েছে (২০০৯)। ইমপ্লিমেন্টেশন কদ্দুর হয়েছে জানি না অবশ্য। তাহলে খসড়ার সাজেশন কি সেটাই কন্টিনিউ করে যাওয়া?

    ২) ই-গভর্নেন্স সেট আপের খরচা সংক্রান্ত ডিটেইল্‌স নেই। মানে, প্রশাসনিক দক্ষতা বাড়ানোর জন্য টেকনলজির ব্যবহার উত্তম প্রস্তাব, কিন্তু, সেট আপ-এর খরচ তো আছে। সেই ব্যয়ভার কোথা থেকে আসবে, বিশেষ করে যখন শুরুতেই পূর্বশর্ত হিসেবে বলে দেওয়া আছে যে টাকা নেই, রাজ্য দেনায় ডুবে আছে।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৮ আগস্ট ২০১১ ০০:০২481313
  • ল্যাদোষদার এই দুই নং প্রশ্ন বহুবার করেছি কোন উত্তর পাই নি। আরও আছে, ই-গভর্নেন্সের জন্য অপারেটিং প্রসিডিওর বদলাতে হতে পারে, লোকের ট্রেনিং দরকার হতে পারে। সেসব কস্ট কোথা থেকে আসবে তারও উত্তর পাই নি।
  • ppn | 122.252.231.10 | ১৮ আগস্ট ২০১১ ০০:০৪481314
  • এটার উত্তর কমন পড়েছে। খেয়ে এসে দিচ্ছি।

    ডি: খসড়ায় আমার কোন অবদান নাই।
  • pinaki | 122.174.7.144 | ১৮ আগস্ট ২০১১ ০০:০৮481315
  • পঞ্চদশ প্লেনামের দ্বিতীয় দিনে আমার প্রশ্ন - ডিসক্লেমার দিলে অসুবিধে কোথায়? যেখানে দেখাই যাচ্ছে এরকম মৌলিক বিষয়ে সিরিয়াস ধরণের মতপার্থক্য রয়েছে - যা কেবল অ্যাড্রেসেই মিটে যাবে এমন নয়। সেক্ষেত্রে তো দুটো মত বা পাঁচটা মতই পাব্লিকলি যেতে পারে। কেউ একটু বেশী কনফিডেন্টলি নিজের মত বলতে পারে, কেউ একটু মিনমিন করে 'আমার ধারণা' - ইত্যাদি বলতে পারে। কিন্তু অনেকে ভাবছে, মতামত দিচ্ছে - এইটা হওয়া তো বেশী জরুরী। আমার তো মনে হয় যে সরকারের কাছে একটা 'ঠিক' প্রস্তাব গেল - তার চেয়েও বেশী জরুরী সরকারের কাছে এই ইম্প্রেশন যাওয়া যে চিন্তাশীল লোকেরা নানান দিক থেকে নানা কিছু ভাবছে এবং নীতিনির্ধারণে অংশ নিতে চাইছে।

    কমরেড আকা, আমি এই আলোচনার সারাৎসার যা বুঝেছি তা হল - তোমার মূল আপত্তি হল স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বা ওভার-অল খসড়ায় তোমার মনে হয়েছে প্রবলেম আইডেন্টিফিকেশনটা গোলমেলে। প্রায়োরিটির জায়গাগুলো গোলমেলে। মানে সোজা কথায় সেগুলো নিয়ে তোমার ভিন্ন মত আছে। তা এরকম তো হতেই পারে। ভিন্ন মত - এমনকি মৌলিক বিষয়েও - থাকাটাই সুস্থতার লক্ষণ। আলোচনা করে কালই একমত হয়ে যেতে হবে - এমন মাথার দিব্যিও কেউ দেয় নি। এবং আমার একবারও মনে হয় নি যে খসড়া প্রণেতারা তাড়াহুড়ো না করে আরো ডিলিজেন্স দেখালেই তাঁরা তুমি যেগুলোকে প্রায়োরিটি দেওয়ার কথা বলছ - সেগুলোকে প্রায়োরিটি দিতে শুরু করতেন। ডিলিজেন্স বা সিরিয়াসনেস (তোমার দাবী মত) বাড়ালেই এক্ষেত্রে কনভার্জেন্স আসত এমন নয়। কাজেই সিরিয়াসনেস বা ডিলিজেন্সের অভাব - এটা তোমার সাবজেক্টিভ ভিউ হতেই পারে, কিন্তু সেটা এই আলোচনাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে বেশী হেল্প করবে বলে আমার মনে হচ্ছে না। বরং তুমি পুরো খসড়াকে ক্রিটিক করে একটা লেখা নামাও। সেখান থেকে আমরা এগৈ। নাহলে তুমি বারবার তোমার বক্তব্যকে অ্যাড্রেস করা হচ্ছে না যখন বলছে - তখন বাইরে থেকে দেখে আমার সেই দাবীটাকে - তোমার সাথে একমত হওয়ার দাবীর মত শোনাচ্ছে। ডিলিজেন্সের প্রশ্নে এবং খসড়া বানানোর পদ্ধতির প্রশ্নে তোমার এবং খসড়া প্রণেতাদের মধ্যে একটা মৌলিক মতপার্থক্য আছে - এই অব্দি পাঠক হিসেবে বোঝা যাচ্ছে। কিলিয়ার। কথা হচ্ছে - হোয়াট নেক্সট?
  • pinaki | 122.174.7.144 | ১৮ আগস্ট ২০১১ ০০:২৫481316
  • সম্প্রতি কলকাতা পুরসভা না কোথায় যেন ই-ফাইলিং চালু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে কাগজে দেখছিলাম। এরকম অনেকগুলো খবর রিসেন্টলি পড়েছি - যেখানে ওয়েবসাইট তৈরী, ডেটা ব্যাংক তৈরী, পাব্লিক গ্রিভ্যান্স সেল তৈরী - ইত্যাদি সংক্রান্ত ডিসিশন হয়েছে। নতুন সরকারের আমলে। খসড়া দেখে হয়তো নয়। এমনিই আমলারা ভেবেছে নিশ্চই। টাকার যোগান-ও নিশ্চই হয়েছে। নাহলে সরকার এগুলো করত না। এগুলো মেজর গ্রামীণ ভোটব্যাংকে ছাপ ফেলে না। আমাদের মত এলিটদের যত কনসার্ণ এগুলো নিয়ে। তাও যখন সরকার এদিকে একটা ফোকাস রাখছে - তার দুটো কারণ হতে পারে - ১) হয় এগুলো ইমপ্লিমেন্ট করা খুব বেশী খরচাসাপেক্ষ নয়, ২) খুব আশাবাদী হয়ে এরকম ভাব যায় - হয়তো সরকারের মধ্যে একটা তুলনামূলক প্রগতিশীল অংশ এটা বুঝেছে যে এগুলো দিয়ে করাপশন, ঘুঘুর বাসা - এসবকে কিছুটা আটকানো যাবে, আর ইন দ্য লং রান এ দিয়ে সরকারের আয় বাড়বে। আমি খুব সিওর নই, কিন্তু আমার প্রশ্ন প্রচুর খরচাসাপেক্ষ হলে সরকার করছে কেন?
  • pinaki | 122.174.7.144 | ১৮ আগস্ট ২০১১ ০০:৫১481317
  • আর একটা প্রশ্ন রেখে পঞ্চদশ প্লেনামের তৃতীয় দিনের আলোচনা মুলতুবি করে ঘুনু করতে যাব। আমি ঠিক বুঝি নাই কলকাতা পুলিশের ফেসবুক পেজ করায় আপত্তি কোথায়? ১) ইহা করিতে কোনো টাকা লাগিবে না। ২) ইহা করা এবং ১০০ ডায়াল করলে ফোন না তোলা - এই দুটো কিভাবে সম্পর্কিত? ৩) ঝড়ে বিপর্যয়ের মোকাবিলা করার জন্য প্রশাসনের ইনফ্রাস্ট্রাকচার আরো ভালো করা - ইহা বরং খরচাসাপেক্ষ। ৪) ইনফ্রাস্ট্রাকচার উন্নত করা আর ফেসবুক পেজ খোলা - এই দুটো তো প্যারালালি হতে পারে। একটা হলে আর একটা হতে পারবে না - এমন কি?

    আমার মনে হয়েছে আপত্তিটা এইখানে যে ফেসবুক পেজ খোলার কথা খসড়া প্রণেতারা ভাবছেন, কিন্তু তার চেয়েও যেটা বেশী জরুরী - অর্থাৎ ঝড় মোকাবিলার ইনফ্রাস্ট্রাকচার তৈরী করা - সেটা নিয়ে তাঁরা নীরব কেন? অর্থাৎ মিসপ্লেসড প্রায়োরিটি। কিন্তু আমি যদ্দূর বুঝেছি প্রথম খসড়ায় মূলত: এফিসিয়েন্সি নিয়ে কথা ছিল। যেসব ক্ষেত্রে প্রচুর অর্থ ইনভেস্ট করে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ঢেলে সাজানোর প্রয়োজন আছে সেগুলো ইচ্ছে করেই মুলতুবি রাখা হয়েছিল। বড় পরিমাণ অর্থের সংস্থান যেসব বড় বড় নীতির সাথে জড়িত সেই নীতিগুলোকে কিছুটা সচেতন ভাবেই পাশ কাটিয়ে নীতি রূপায়ণের পূর্বশর্ত (সে যে নীতিই হোক) নিয়ে কথা বলা হয়েছিল। ই-গভর্নেন্সের-ও মূল অ্যাপ্রোচটা ছিল সিস্টেমের এফিসিয়েন্সি বাড়ানোর জন্য বেশী অর্থ ব্যয় না করে যেটুকু করা যায় - সেটুকু করা। আমার ধারণা এর চেয়ে অনেক প্রাঞ্জলভাবে ঈশান এসব কথা আগে লিখেছে। বোঝা যাচ্ছে তারপরেও মতপার্থক্যটা রয়েছে। তা থাকুক না। ক্ষতি কি? কিন্তু অ্যাড্রেস করা হয় নি - একথা উঠছে কেন? 'অ্যাড্রেস' বলতে ঠিক কি বোঝানো হচ্ছে সেক্ষেত্রে? একমত হওয়া?

    এবার ঘুনু।
  • Sibu | 66.102.14.1 | ১৮ আগস্ট ২০১১ ০১:০০481318
  • একটা কোশ্নো পেয়েই যাচ্ছে। এই খসড়াটা তৈরী করার কি দরকার ছিল? মানে বিসাইড স্‌সকিং আপ টু দি নিউ পিপল ইন পাওয়ার।
  • ppn | 112.133.206.18 | ১৮ আগস্ট ২০১১ ০১:২৪481319
  • রাত হল। সংক্ষেপে লিখি। তবে শুরুতেই দুটো কথা বলে রাখি। প্রথমত যা লিখছি তা আমার একান্তই নিজস্ব অভিমত। খসড়াকে সমর্থন অথবা বিরোধিতা কোনটাই আমার লক্ষ্য নয়। দ্বিতীয়ত যা লিখতে চলেছি সেগুলো খুব সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা এমনটিও নয়। জাস্ট বুলেট পয়েন্ট দিয়ে দিয়ে জোড়াতালি দেওয়া। আশা করি তাতে বক্তব্য বুঝতে অসুবিধা হবে না।

    ১। ই-গভর্নেন্সের কাজ অনেক আগেই শুরু হয়েছে। এক প্রাক্তন সরকারি আমলার সাথে ভোটের পরে ট্রেনে আলাপ হয়েছিল। তিনি সেটা কনফার্ম করেছিলেন।

    ২। ই-গভর্নেন্স নিয়ে আলোচনা করতে গেলে এইটাও মাথায় রাখা ভালো যে এই একটা টার্ম দিয়ে আসলে অনেক কিছু বলতে চাওয়া হচ্ছে। যেমন ধরুন,

    ক) সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের / মন্ত্রকের মধ্যেকার কাজগুলিকে অটোমেট / সেমি-অটোমেট করা, ই-ফাইলিং চালু করা, ডেটা ব্যাংক বানানো। এর মধ্যে প্রশাসনও আসবে।

    খ) সরকারের বিভিন্ন দপ্তর / মন্ত্রকগুলির মধ্যে পারস্পরিক সমন্বয় ও যোগাযোগ বাড়ানো।

    গ) জনগণকে বিভিন্ন সরকারি পরিষেবার অনলাইন সুযোগ দেওয়া। যেমন: প্রপার্টি ট্যাক্সের ই-ফাইলিং।

    ঘ) প্রাথমিক শিক্ষা, সাক্ষরতা ইত্যাদির প্রসার। রুরাল হেল্‌থ সিস্টেমকে একটা নেটওয়ার্কে নিয়ে আসা। পঞ্চায়েতগুলোকেও। এইরকম আরো কিছু।

    ঙ) বেসরকারি সংস্থা, এনজিও ইত্যাদিদের সঙ্গে সরকারি মন্ত্রক ও প্রশাসনের সমন্বয় সাধন।

    ৩। এইভাবে লিস্টটাকে লম্বা করা যায়। কিন্তু উদ্দেশ্য সেইটা নয়। উদ্দেশ্য হল এইটাই বলা যে ই-গভর্নেন্স ইনিশিয়েটিভটির অনেকগুলি অভিমুখ আছে। যেমন গ ও ঘ-এর টার্গেট অডিয়েন্স কখনো এক হবে না। আবার কিছু ক্ষেত্রেও হবেও। ক আর খ যতদিন চলবে ততদিন ই-গভর্নেন্সের কাজ কদ্দূর কী হল সাধারণ মানুষের পক্ষে আন্দাজ পাওয়া সত্যি মুশকিল। এইরকম। এখন আইটির জার্গন ধার করে বলাই যায় যে পুরো ই-গভর্নেন্স ইনিশিয়েটিভটিকে যদি একটা কমন প্রোগ্রাম ধরে নেওয়া হয় তাহলে ক, খ, গ, ঘ এইগুলি হল ইন্ডিভিজুয়াল প্রোজেক্ট। তাদের নিজস্ব প্রোজেক্ট ম্যানেজার থাকবে। তাদের নিজস্ব এস্টিমেট ও বাজেট থাকবে। কিন্তু পুরো প্রোগ্রামটাকে চালাবার জন্য চাই একজন প্রোগ্রাম ম্যানেজার (এইখানে সরকার) যিনি এই প্রোজেক্টগুলির প্রায়োরিটি সেট করবেন, সেইমত তাদের রিসোর্স ও বাজেট অ্যালোকেশন করবেন ও পুরো প্রোগ্রামের প্রোগ্রেসটিকে ট্র্যাক করবেন। গ এবং ঘ-এর মধ্যে কোনটির প্রায়োরিটি বেশি হবে সেইটি ঠিক করার দায়িত্ব সরকারেরই। সরকারের গৃহীত পলিসি অনুযায়ী সেইটি ডিক্টেটেড হবে।

    ৪। সবশেষে আসবে অর্থের প্রশ্ন। প্রশ্নটি অসঙ্গত নয়। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে তো নয়ই। এই বিষয়ে দুইটি জিনিস বলার আছে। এক, অর্থ জোগানের চিন্তা মূলত করবেন অর্থমন্ত্রী। কোন ক্ষেত্রে রাজস্ব বাড়তে পারে অথবা কোন ক্ষেত্রে ব্যয়সংকোচ করবেন সেইটি তাঁর চিন্তা। খসড়ার মূল ভূমিকাটা এইখানে ই-গভর্নেন্সের আইডিয়াটাকে চুলকে দেবার। কতক্ষণ সেই চুলকানি সহ্য করা হবে, কখনই বা বাজার থেকে মলম কেনা হবে নাকি ঘরোয়া টোটকায় কাজ চলবে, কেনা হলে কোন ব্র্যান্ডের মলম এই সবই ঠিক করার দায়িত্ব সরকারের। দুই, ই-গভর্নেন্সের খরচা এবং বেনিফিট দুইই হিসেব কষে দেখতে হবে। হিসেব মেলাতে গেলে যেমন দাঁড়িপাল্লায় খরচার ওজন কম নয় (বহুজাতিক কোম্পানিকে বরাত দেওয়া, সেট-আপের খরচ, ট্রেনিং ইত্যাদি) তেমনি লং রানে হিসেব কষলে বেনিফিটও কম নয় (সিস্টেমের এফিসিয়েন্সি, করাপশন আটকানো, TCO কমানো, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার পরোক্ষে উন্নতি)। ঠিক ভাবে মেপে পা ফেললে এর কোনটাই ব্যাড ইনভেস্টমেন্ট নয়। ঘরের পাশে বিহারই তার উদাহরণ। কিন্তু আবার সেই প্রশ্নটা করি, কমরেড আকা কি আশা করেছিলেন যে এই কস্ট বেনিফিট অ্যানালিসিস (কমরেড যাকে বলছেন ডিউ ডিলিজেন্স) খসড়ায় থাকবে? আমাকে যদি জিগ্গেস করেন, আমি আশা করিনি। কারণ এইটি খসড়া। বিশেষজ্ঞের হিসেবনিকেষের নথি নয়। এইটি কিছু এলিটিস্ট লোকজনের দাবিপত্র। উইথ দেয়ার ওউন ভেস্টেড ইন্টারেস্টস। :)
  • aka | 168.26.215.13 | ১৮ আগস্ট ২০১১ ০১:২৮481321
  • পিনাকি, একেবারেই নয়, খসড়া দুইতে ডিসক্লেমারের পর ডিসক্লেমার আছে, আর টুকতে ইচ্ছে হচ্ছে না। এইটা কিন্তু ঠিক করে লেখা হয় নি, ওমুকটা কিন্তু ঠিকমতন করে আলোচনা করা হয় নি। বারবারই একটাই প্রশ্ন রেখে যাচ্ছি, তাহল এই ডিসক্লেমার সমেত মাল কি জানি ভদ্রলোকের নাম তার কাছে গেল কেন? এটা যদি তোমার সিরিয়াসনেসের অভাব মনে না হয় তাহলে বুঝব তুমি বোধহয় খসড়াটা পড়ে দেখো নি, নিজের অংশটা বাদে।

    হাউ এভার হোয়াট নেক্সট? সে পিপল ইন দা পাওয়ার জানে, মানে অ্যাজ ওয়ান অফ দা কোলেটর তুমি নিজেও। আমাকে বলা হয়েছিলা সাধারণ মানুষের দাবী দাওয়া লিখে পাঠাতে। সেগুলো বিশেষজ্ঞরা মানে তোমরা কোলেট করে সুতো বেঁধে পাঠাবে। এবারে আমি প্রচুর খাটা খাটনি করেই লিখেছি, সেই নিয়ে সাপ ব্যাঙ কি করেছ নাকি দেখার সময়ই হয় নি সে তোমরা জানো। প্রশ্নটা বোধহয় নিজেকে করার কথা, যে খসড়া সাধারণ মানুষের লেখার কথা সেখানে সাধারণ মানুষের যে দাবী দাওয়া এসেছে সেগুলো নিয়ে 'হোয়াট নেক্সট'?

    আর ফেসবুক সম্পর্কে? প:ব:য়ের কটা লোকের নেট অ্যাকসেস আছে?

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন