এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • Banglarmedhakromagotobideseprobasechalanhoyejacche!

    SUVRA BHATTACHARYA
    অন্যান্য | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ | ৪৬০৭১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • h | 116.203.204.176 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২২:৪৪496578
  • টিম এক্সচেন রেট মানে না, কিন্তু ইকোনোমিক মাইগ্রেশন মানে। এইটা থিয়োরি অফ কোন থিং মাইরি? আমেরিকায় আমার মত খাটালে অনেক বেশি পয়হা দিতে হয় আর নতুন মাইগ্রান্ট ওয়ার্কার কে মাঝামাঝি চলে এই খুচরো রিয়েলিটিতে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রি চলছে সেটা কিছু থিং কিনা পষ্ট কর।
  • rimi | 168.26.205.19 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২২:৪৭496579
  • পাই এটাকে প্যারাডক্স বলছিস কেন? বাবা মার জীবনের থেকে নিজেদের জীবন, নিজেদের জীবনের থেকে সন্তানের জীবন - বেশি দামি। এটা জীবনের স্বাভাবিক নিয়ম। সন্তানের দিক থেকে দেখলে, তার কাছেও দাদু দিদার জীবনের থেকে বাবা মার জীবন বেশি গুরুত্বপূর্ণ। গত বছর আমার বাবা আর দিদা একই সময়ে অসুস্থ হন। দিদার চুরাশি বছর বয়স, বাবার পঁয়ষট্টি। দুজনেই দেশে আছে। আমি বাবার চিকিৎসাকেই প্রায়োরিটি দিয়েছি, বাবার জন্যে যা কিছু অ্যাফোর্ড করেছি, দিদার জন্যে সেসব করার কথা ভাবিই নি। সবার জন্যে একইরকম করার ক্ষমতা থাকলে খুব ভালো কথা। কিন্তু সেই ক্ষমতা যখন থাকে না, তখন প্রায়োরিটি হিসেবে সন্তানের জীবন এবং নিজের জীবন বাবা মার জীবনের থেকে আগে আসে।
  • Tim | 198.82.26.24 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২২:৪৯496580
  • যাচ্চলে, আমি আবার কখন বল্লাম এক্সচেন রেট মানিনা? পয়সার কথা কেই বা না মানবে? অ হনুদা, এইটা কি বল্লে কিলিয়ার করো।
  • pinaki | 122.164.18.221 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২২:৫৫496581
  • বিদেশে বসে ব্যাবসা না করে প্রচুর টাকা রোজগার করা যায় কি? মানে বিদেশের পরিপ্রেক্ষিতে? বিদেশের টাকাটা দেশে খরচ করার ব্যাপার হলে অবশ্যই সেটা বড় টাকা। কিন্তু যারা বিদেশে থেকে যাবে আজীবন তাদের তো বিদেশেই সেই টাকা খরচা করতে হবে। সেক্ষেত্রে অন্তত: টাকার বিচারে তেমন বড়লোক হওয়া বিদেশে সাধারণ চাকরি বাকরি করে - মানে আইটি, শিক্ষকতা - ইত্যাদি করে হওয়া মুশকিল। কিন্তু বিদেশের সুবিধেটা অন্য জায়গায়। সেটা হল একটু উচ্চমধ্যবিত্ত হতে পারলেই (সংসারে দুজন রোজগেরে থাকলে বা একজন একটু ভালো চাকরি করলে যেটা পারা সম্ভব) একটা যথেষ্ট ভালো কোয়ালিটির লাইফ লীড করা যায়। যেমন মাঝেমাঝেই পছন্দের জায়গায় ঘুরতে যাওয়া, একটা বেশ খেলানো জায়গা আছে - এরকম বাড়ী কেনা, ভালো গাড়ী - ইত্যাদি। গড়পড়তা লোকের এগুলো শখ থাকে তাই এগুলো বল্লাম। এছাড়াও অনেকরকম অড শখ মেটানো সম্ভব। আর মেয়েরা যে বিদেশে গিয়ে দেশের তুলনায় বেশী এমপাওয়ারড ফীল করে - এটা আমি রিমি বলার আগেই আরো দু-একজনকে বলতে শুনেছি। অতএব এটা একটা ইম্পর্ট্যান্ট ফ্যাক্টর।

    আমাকে জিজ্ঞেস করলে অবশ্য অমি অন্য কিছু বিষয়ে প্রায়োরিটি দেব - যেগুলো রোজকার জীবনযাপন সংক্রান্ত। আমি যখন বিদেশে ছিলাম, বিলো পভার্টি লাইন ছিলাম। ওখানকার রেসপেক্টে। কিন্তু অনেক আয়েসে অনেক পুষ্টিকর খাবার খেতে পারতাম শস্তায়। যেমন ধরুন - আমার যখন কোলেস্টেরল ধরা পড়ল - ঠিক করলাম যা খাবো বেশীরভাগটাই বেকড খাবো, আর কাঁচা স্যালাড খাবো। বিদেশে এটা পুরো মাখন। কাটা ধোয়া লেটুস স্পিনাচ নিয়ে এসো, ডাইরেক্ট খাও। আর দেশে? শাক কাটা ধোয়া পাওয়াই যায় না। গেলেও বাজে টাইপের দাম। কোয়ালিটি ভালো নয়। শাক খেতে গেলে বাছতে হবে, ধুতে হবে, তারপর ভালো করে রান্না করে খেতে হবে। নাহলে আমাশা হবে। ফলে দেশে ফেরার পর জীবন থেকে স্যালাড বস্তুটা - যা কিনা আমার প্রাণ ছিল - খাওয়া উঠে গেল। এত ঝামেলার গুঁতোয়। আর বেকিং এর পাটও একই ভাবে উঠে গেল জীবন থেকে। শালা ওখানে তো ভাড়া কুঁড়ে ঘরেও বেকিং ওভেন থাকতো। এখানে আদৌ কিনতে পাওয়া যায় কি না - বা গেলেও কত দাম - জানি না। আর একটা হল ওয়াশিং। ওখানে সপ্তাহে একবার পাব্লিক লন্ড্রিতে যেতাম। আমার, আমার বউ এর, আমার মেয়ের - আন্ডি থেকে শুরু করে ফর্মাল সব একবারে নিয়ে যেতাম। পাশাপাশি চারটে মেশিনে দিয়ে দিতাম। এক ঘন্টায় ওয়াশিং শেষ। ড্রায়ার গুলো ছিল গামা সাইজ। দুটোতে পাশাপাশি হাই হীটে চালিয়ে দাও। পুরো পরিবারের কাচা শুকোনো দু ঘন্টায় শেষ। আর এখানে? সপ্তাহে পাঁচবার ওয়াশিং মেশিন চালাতে হবে। তারপর সেগুলোকে ছাদে মেলতে হবে। টাইম মতো তুলতে হবে। ফস করে বিষ্টি নেমে গেলে কেস কেলো। একই কাজ - খাটানি এবং সময় পাঁচ্‌গুণ। আমি বলব যদি কারণ হয় - তো এইগুলো কারণ হতে পারে। তারপর পলিউশন না থাকা। খোলা মাঠ আর সবুজের প্রাচুর্য। আমার কাছে বিদেশে থাকার আকর্ষন হল এগুলো। এছাড়া অসম্ভব ফাস্ট আর রিলায়েবল ইন্টারনেট, আর নেটফ্লিক্স। দেশে অনেক টাকা স্যালারি পেলেও রোজকার জীবনে এগুলো কি পাওয়া সম্ভব? এখনো অব্দি আমার অভিজ্ঞতা বলছে সম্ভব নয়। :-)

    তবে মাতৃভাষকে সমৃদ্ধ করার জন্য নিজের মাতৃভূমিতে থাকা ব্যাপারটা একটু এক্সট্রীম শোনালো। তাহলে তো প:ব: থেকে নড়াই যাবে না মশাই। বিদেশ তো দূরস্থান - দেশের মধ্যেও অন্য কোথাও গিয়ে থাকা সেটল করা যাবে না। একটা ভাষাকে যদি টিঁকে থাকতে গেলে এরকম কূপমন্ডুক পয়দা করে চলতে হয় - তাহলে সেই ভাষার মরে যাওয়াই ভালো। সুনীল যে স্কেলে বাংলাভাষাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন, বা একজন ঐ স্তরের সাহিত্যিক যেভাবে পারে, আর সেজন্য সে যেভাবে ডিশিসন নেয় - আম জনতাকে যদি সেভাবে ডিশিসন নিতে হয় নিজের জীবনে - তাহলে একটু চাপ আছে। আমি মশাই সাহিত্যিক নই। বাংলা সাহিত্য রচনা করা আমার কাজ নয়। আমি ইঞ্জিনিয়ার। ঐ লাইনেই করে কম্মে খাই। এই কাজেরও তো একটা সামাজিক ভ্যালু আছে। তা এই কাজ করার জন্য আমাকে বাংলাতেই থাকতে হবে কেন একটু বোঝান দেখি। বাংলাভাষায় ঠেক মারতে ভালোবাসি বলে বাংলায় থাকবো - সেটা একটা পার্সোনাল চয়েস। আর বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করব বলে বাংলায় থাকবো - সেটা একটা সামাজিক অবদানের তাগিদ। যা করতে গেলে ক্যাপা লাগে। আমি যদি সেই ক্যাপাহোল্ডার না মনে করি নিজেকে তাহলে আমি খামোকা সুনীল কি করেছিলেন - সেই দেখে নিজের সিদ্ধান্ত নিতে যাব কেন? সুতো যিনি শুরু করেছিলেন - তাঁর কাছেও আমার একই প্রশ্ন। ধরুণ একজন বাংলার 'মেধা' পার্টিকল ফিজিক্সে উচ্চস্তরের অবদান রাখার ক্ষমতা ধরেন। তিনি যদি জেনিভায় সার্নের ল্যাবে কাজ করার সুযোগ পান তাঁর কি যাওয়া উচিৎ নয়? আল্টিমেটলি এতে করে ক্ষতিটা কার হবে? দুনিয়ার সমস্ত উন্নত গবেষণার ব্যাবস্থা বাংলাতেই করে ফেলতে হবে - এমন তো নয়। সেক্ষেত্রে যিনি প্রকৃতই 'উচ্চমেধা' - তাঁর তো আরো বেশী করে সেখানে যাওয়া উচিৎ - যেখানে সবচেয়ে উচ্চমানের গবেষণার সুযোগটা রয়েছে।
  • riddhi | 108.194.169.197 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:০০496582
  • |অহেতুক কথা মিসিন্তের্প্রেত করা হচ্ছে কেন? হ ধরেই নিলেন পিটি মেয়েদের বিরুধ্যে বললেন | এন আর আই দের চাপ হয় বলা আর সেটা সমর্থন করা এক হয়ে গেল? আমার ধারনা উনি উল্টো কিছুই বলতে চেয়েছেন | তেমনি রিমি কি করে ধরে নিলেন টাকা নির্ধারক 'না' হওয়া তাই কাম্য বলে পোস্ট করা হয়েছে? টাকা যে নির্ধারক এই ফ্যাক্ট তুলে আনা উদ্দেশ্য. আপনার ধক আছে আপনি বলেছেন, বাকিরা ( যেমন অমর্ত্য এন্ড কং, এখানকার পাবলিক দের বলছি না ) কথার জালে খেলছে|
    আর মানুষ সাধারণ, অসাধারণ মানুষও তাই| ভেরিয়েবল হাতে গোনা. অহেতুক জটিল করার কারণ দেখি না| রসগোল্লা রবীন্দ্রনাথ ভালো লাগে কিন্তু টাকার থেকে কম, তাই যারা আছে, তারা আছে. যাদের বেশি লাগে তারা চলে আসে. এর জন্য এর জন্য যারা আছে তাদের কান্না কাটি করা ফালতু ন্যাকামো | আবার এখানে 'টাকার থেকে কম ভালো লাগে' ' এই স্বীকারোক্তি বের করে আনাই উদ্দেশ্য |

  • Paramita | 122.172.35.138 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:০২496583
  • পিনাকীর লেখাটা দিব্যি লাগলো। বিশেষত: স্যালাডের ব্যাপারটা। রোজ শশা আর গাজরের ওপর আছি। লেটুস অসম্ভব মিস করি। যদিও জানি এখুনি লুরুর কোন্‌ কোন্‌ মলে লেটুস পাওয়া যায় লিস্টি পড়ে যাবে।
  • ppn | 112.133.206.22 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:১২496584
  • মলের বাইরেও দুনিয়া আছে। হ্যাল মার্কেটের একটা দোকানে লেটুস মেলে। মাক্কালি।
  • nyara | 122.172.35.138 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:১৩496585
  • বাহ্‌। পিনাকী বেশ লিখেছে। সংগ্রামী অভিনন্দন।

    ব্যক্তিগতভাবে, অ্যামেরিকায় মধ্যবিত্ত জীবনযাপন করতাম। করার কথা নয়। দুজনে চাকরি করে মিডিয়ানের থেকে বেশি মাইনে পেলে স্ট্যাটিস্টিকালি মধ্যবিত্ত থাকার কথা নয়। কিন্তু ছিলাম। এবং দেশে এসেও আছি। তবে সত্যি বলব, আ শেড ফুটানি বেড়েছে, তার মূল কারণ পপুলেশনের নিরিখে দেশে আমরা অ্যামেরিকার তুলনায় অন্য পার্সেন্টাইলে পড়ি। যদিও ওভারঅল কোয়ালিটি অফ লাইফ কমেছে। দেশে এসে দেখছি লোকের হাতে তাদের অ্যামেরিকান কাউন্টারপার্টের থেকে ফুটানির পয়হা, যার ভাল নাম ডিসপোজেবল ইনকাম, অনেক বেশি। তবে ফোর-ও-ওয়ান-কে কাটালে যে পরিমাণ ট্যাক্স-ডেফারড পয়সা জমানো যায় দেশে সে সুযোগ নাই। তাই লোকের জমানোর মোটিভেশনও কম। আর এখন দেশে আমাদের মতন লোকেদের-ছেলেদের জেনেরাল অ্যাটিটিউড হচ্ছে, হেসে নাও দুদিন বই তো নয়।

    যেসব লোক দেশের মাইনে শুনে চোখ কপালে তুলছেন (কিছু ক্ষেত্রে কপালে তোলার মতনই), তারা স্যার একবার দেশের রিয়্যাল ইনফ্লেশনের রেটটাও দেখবেন।
  • Tim | 198.82.26.24 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:১৪496586
  • আমারো ভাল্লাগলো পিনাকীদার লেখা।

    অচিরেই, বিদেশের মত সমস্ত দেশীয় মলেই লেটুস পাওয়া যাবে। ( পান্নিয়ে কিছু কইছি না)
  • a | 208.240.243.170 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:১৫496588
  • ন্যাড়াদা কেমন নিজেকে ছেলেদের দলে ফেলে দিল, সেটা কি কেউ দেখলে?
  • rimi | 168.26.205.19 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:১৫496589
  • পিনাকির লেখাটা আমারো বেশ লাগল। মাতৃভাষা হারিয়ে যাচ্ছে বলেও লোকজনকে দেশে থাকতে হবে? আর তো পারা গেল না।

    বরং, দেশে থেকে কিছু লোক বিদেশে গেলেই তো ব্যালেন্স হয় - দেশে অতিরিক্ত লোক, আর বিদেশে বেশ কম।
    বলেইছি, এরপরে কিছু লোক পৃথিবী ছেড়ে অন্য গ্রহে থাকতে যাবে, সেখানে গিয়ে দিব্বি থাকবে কিন্তু আবার পৃথিবীকেও মিস করবে। আর বাকিরা পৃথিবীতেই থাকবে, আর অন্য গ্রহে চলে যাওয়াদের গালি দেবে। ভেবে দেখবে না যে সবশুদ্ধু পৃথিবীটা কিছুটা খালি হলে রিসোর্স নিয়ে টানাটানি কতটা কমবে!!!!!
  • ppn | 112.133.206.22 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:১৯496590
  • কমরেড পিনাকী কী লেখে মাইরি!
  • ppn | 112.133.206.22 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:২৪496591
  • কিন্তু এইটা কী বলল ন্যাড়াদা! জমানোর স্পৃহা কম (হবে হয়ত ন্যাড়াদা যে স্পেক্ট্রামে বিলং করে)?

    দুটো বাড়ি, নিদেন পক্ষে খান তিনেক জমি এদিক ওদিকে, ভালো ভালো স্টকের পোর্টফলিও, পোস্টাপিসে মোটা বিনিয়োগ - এসব কারা করে? এদেরই তো আমার চারপাশে দেখি, কথা শুনি সারাক্ষণ।
  • ridhhi | 108.194.169.197 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:২৮496592
  • পিনাকিকে : আমি বলিনি ব্যক্তিগত স্তরে সবাই চলে আসুন. আমি একটা ভয়েস শুনাতে পাচ্ছি, গরুর পাতা থেকে , বেশ কিছু প্রমিনেন্ট লিখিয়ে দের কালাম থেকে, সেটা কলকাতাই থাকা কে খুব বাজে অপশান মনে করে, ব্যাস , কিছুই করনীয় নেই এই স্ট্যানদ থেকে ইমপ্লিসিট তাদের কলকাতাকে বাস্‌জগ্য করার কোন দায় নেই থাকলেও তা আগের আয়ি্‌তচুদের সাথে অসংগতি পূর্ণ
    এবারে আপনার কথা নিয়ে বালি, ঠেকবাজ র্বিদ্ধি আর সাহিত্যক সুনীলের মাঝেও একটা স্তর আছে. এই ধরুন যারা এই ঠেকের পরিসর তা সৃষ্টি করেন . বা এই ধরুন যারা গুরুচন্ডালি আবিষ্কার করছেন. আমার মানে হয় যিনি করেছেন তিনি আড্ডার সাথী খোজার থেকে আর একটু বড় কারণে করেছেন . আমার দাবি তারা সচেস্ট হন এই ভয়েস তাকে ডিসকারেজ করতে, কারণ কিছুটা হলেও এটার সাথে এইরকম একটা ফোরামের উদ্দেশ্যের লং টার্ম গ্লোবাল স`ন্‌ঘাত (ব্যক্তিগত লেভেল নয়) আছে.

    এর কারণ : আমাকে যদি বলা হয়, আমার অবস্থা খারাপ, আমার পারাতে কেউ আসবে না, উপরন্তু সেই অবস্থার উন্নতি দিকে কোন প্রস নেই, তাহলে আমাকে পাতি এলিয়েনেটে করা হয়. আমি আপনার সাথে কোন এক্সচেঞ্জে ( সে কালচার হোক বা ভালচার ) যাবার আগে দুবার ভাবব | আর যে দেশের ভাষা সেই দেশের মানুষ ক্রমশ এলিয়েনেট হাতে থাকলে এই সংস্কৃতির বেলুন ফুটো হয়ে যাবে , একদিন. মোদ্দা কথা, বাংলা ভাষার চর্চা আর সেই দেশের মানুষের প্রতি অব্‌সলুত উদাসীনতা সমান্তরাল ভাবে চলা চাপের.
  • pinaki | 122.164.18.221 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৩৩496593
  • আমি ভাই অপ্পন এ জীবনে সার বুঝেছি। টাকাপয়সা হতে গেলে লাক লাগে। ধরো তোমার একটা পৈতৃক বাড়ী আছে। তুমি অনেক দিন ধরে ভাবছো বাড়ীটা নিয়ে কি করবে? থাকার লোক নেই। মেন্টেন করার হ্যাপা। আবার বিক্রি করেও যে খুব একটা দাম পাবে এমন নয়। ঠিক এমন একটা সময়ে প:বঙ্গে হয়ে গেল পরিবর্তন। আর ওয়ান ফাইন মর্নিং তুমি জানতে পারলে দিদি যে নতুন মেট্রো করবেন নোয়াপড়া থেকে ব্যারাকপুর - সেটা যাবে তোমার বাড়ীর একশো মিটার দূর দিয়ে। ব্যাস। তোমার বাড়ীর দাম দশগুণ বেড়ে গেল। এরে কয় টাকার লাক। আর জানবে এটা খালি অন্য লোকেদের থাকে। :-)
  • nyara | 122.172.35.138 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৩৫496594
  • প্পনকে - আমি ঠিক তা বলতে চাইনি, কিন্তু কীরকম করে যেন ঐরকম বলা হয়ে গেল। বেসিকালি আমি বলতে চাইছিলাম 80c না কত যেন ট্যাক্স ক্লজের লিমিটটা বাড়ানো হোক। তাহলে আরও কিছু ফুটানির পয়সা সেভিংসে যাবে, ইনফ্লেশন কমবে। নিন্দুকে বলবে অবশ্য ইকোনমি স্ট্যাগনেট করে যেতে পারে।

    আমি এটাতেই আশ্চর্য হয়ে যাই লোকের ধড়াদ্ধড় বাড়ি-জমি কিনছে, স্টকে ইনভেস্ট করছে। আর করেও ফুটানি করছে। কী করে কে জানে!

    আর শোন বাপু, বেল্টের তলায় মেরো না। লাগে।
  • ppn | 112.133.206.22 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৩৫496595
  • লাক আর টাইমিং। আমার দ্বারা কোনটাই হল না। :)
  • rimi | 168.26.205.19 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৩৫496596
  • হ্যাঁ, কাজের লোকের ব্যপারে কিছু কথা আছে। অনেকেই লিখেছেন বিদেশে নিজের কাজ নিজেকে করে নিতে হয়, সেইটা বেজায় একটা নেগেটিভ ব্যপার বিদেশের। অর্থাৎ বিদেশে যতই টাকা রোজগার করা যাক, ঠিক "বড়লোক" হওয়া যায় না।

    দেশে, সত্যি কথা, অন্যান্য সবকিছুর মতন, কাজের লোক এখনো বিদেশের তুলনায় অনেক সস্তা। অসংগঠিত সেক্টরের এই সব অসংখ্য কাজের লোক অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শোষিত। এটা কি কাম্য? এইখানে একটা প্যারাডক্স আছে নাকি নেই?

    দেশে, এবারে খুব অদ্ভুত অভিজ্ঞতা হল কাজের লোকের প্রসঙ্গে। এক নিকটাত্মীয়া কাজের লোককে কাজের শুরুতে মাইনের সঙ্গে ছুটির পরিমাণও বেঁধে দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, বছরে সাতদিনের বেশি কামাই করলে টাকা কাটা হবে, পনেরোদিনের বেশি কামাই করলে এক মাসের মাইনে বাদ। সেই কাজের লোকের মেয়ে ঘন ঘন অসুখে পড়ত, তার ফলে তার মাইনের টাকাও অনুরূপ হিসেবে কাটা যাচ্ছিলো। ওদিকে বাড়িতে কাজেরও অসুবিধা হচ্ছিল। কারণ নিজেরা কিছু করা অভ্যেস নেই। এর মাইনের টাকা কাটলেও, অন্য লোক জোগাড় করে তাকে টাকা দিতে হচ্ছিল। আর অন্য লোককে ওভাবে পার্ট টাইম কাজের জন্যে পাওয়াও মুশকিল হচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত বাঁধা মানুষটিকে এক সপ্তাহের নোটিশে ছাড়িয়ে দেওয়া হল।

    এই সিস্টেমের থেকে বিদেশের সব নিজে করে নেবার সিস্টেম আমার কাছে অনেক বেশি স্বস্তিদায়ক।
  • Zzzz | 216.94.113.242 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৩৭496597
  • কানাডায় ইমিগ্র্যন্টদের চিকিৎসা মোটামুটি সবই ফ্রি, চোখ আর দাঁত বাদে। সেটা সিটিজেনদের ক্ষেত্রেও প্রযজ্য। ওষুধ কিনতে পয়সা লাগে কিন্তু অফিসের ইন্সুরেন্স কভারেজ থাকলে খুব বেশী হলে ৩-৪ ডলার দিতে হয়। সিনিয়রদের সব কিছুর দায়িত্ব সরকারের। ভিসিটরদের walk-in-এ নিলে আগে পয়সা দিতে হয় (অ্যাভারেজ ৬০ ডলারের মত)। আর হসপিটালে ভর্তি হলে একটা রেজিস্ট্রেশন ফী নেয় ভর্তি করতে আর তারপর বাড়িতে বিল পাঠিয়ে দেয় যদি দেশ থেকে ইন্সুরেন্স করিয়ে আনা হয় তাহলে সেখানে ক্লেম করার জন্য। আর যদি ইন্সুরেন্স এখান থেকে নেওয়া হয়, তাহলে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে হাসপাতাল নিজেরাই ডিটেল্‌স নিয়ে তাদের সঙ্গে বিল সেটেলমেন্ট করে নেয়। তবে কোনো কারনে যদি কেস অপারেশন অব্দি গড়ায় তাহলে ইন্সুরেন্স ঐ সার্জারির বিল অব্দি বিয়ার করে, no post operative care included। আর কোনো প্রি-কন্ডিশন কেস কভার করতে চায় না।
  • nyara | 122.172.35.138 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৩৮496599
  • এই রে! এবারে আবার শোষণের অ্যাঙ্গেল এসেছে।
  • a | 208.240.243.170 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৪০496600
  • ল্লেহ প:।

    রিদ্ধি কি ভার্চুয়াল পাড়ায় নতুন নাকি?

    শোনেন, এখেনে কেউ কারো কথা শুনতে আসে না, মূলত বলতে আসে। আপনার কি ধারণা গুরুর সাথে প:ব: মানুষের যোগাযোগ আছে যে এলিয়েনেট হবার কথা ভাবছেন?

    যেটুকু আছে তা কিছু লোকের ব্যাক্তিগত প্রচেষ্টা, আর ঘট্‌নাচক্রে তারা গুরুর প্ল্যাটফর্মে মিলিত হয়েছেন।

    বাই দি ওয়ে, সত্যের পথে থাকার জন্যে, গুরুর জন্মও কিন্তু বিদেশেই :)
  • rimi | 168.26.205.19 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৪১496601
  • ন্যাড়াদা মাতৃভাষার অ্যাঙ্গেলও যদি আসে, তবে শোষণেরই বা নয় কেন? বিদেশে থাকাটা জোরদার সাপোর্ট করার জন্যেও তো কিছু পয়েন চাই ??? :-)
  • ppn | 112.133.206.22 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৪৪496602
  • ওতে মুক্ত ইকোনমি সত্যি স্ট্যাগনান্ট হয়ে যাবে। হাই ইনফ্লেশনের ঠেলায় এখনো গেছে। লোকে গাড়ি-বাড়ি কম কিনছে। ৭-৯% হল আদর্শ।

    তাছাড়া ইনফ্লেশন কমলে ব্যাংকের ডেপোজিট ইন্টারেস্ট রেটও কমবে। কমবে জমানোর ইচ্ছে।

    হ্যাঁ, আশ্চর্য আর আমিও হই। তবে হইও না। অনেক ফুটানিওলাকে দেখেছি মাসের শেষে মাঝে মাঝে ক্রেডিট কার্ডের টাকা মেটাতে বাবার কাছে হাত পাতে (আবার সেই লাক ফ্যাক্টর) কারণ সেই মাসেই ফুটানি মেরে মেয়েবউ নিয়ে দুবাই শপিং ফেস্টিভ্যালে গেল ইত্যাদি।
  • kc | 178.61.96.29 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৪৭496603
  • আচ্ছা, যাঁরা অ্যাকাডেমিক্সে নেই তাঁরা মিডল ইস্টে কেন আসতে চান না? ইন্সিউরেন্স ভিসার সঙ্গেই থাকে, আর সেটা এমপ্লয়ারকেই দিতে হয়। আর বাকী সব চিকিচ্ছে পুউরো ফিরি। অবশ্য ক্যানসারের ডেটা নাই। লেটুসও অঢেল। আর দুতিন্দিনের ছুটি হলেইতো সোজ্জা কইলকাতা।
  • ppn | 112.133.206.22 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৪৮496604
  • আগের পোস্ট ন্যাড়াদার জন্য ছিল।

    তবে আমার আমেরিকাকে দুচ্ছাই করে চলে আসার কারণ ওই। কে শালা প্রতি হপ্তা কার্পেট আর বাথটাব ঘষে ঘষে পোষ্কার করবে? এখনো কিছু সামন্ততান্ত্রিক বদরক্ত রয়ে গেছে। :)

    আর কাজের লোকের মেধাও প্রচুর পরিমাণে এখন প্রবাসী হয়ে যাচ্ছে (লুরু আর দিল্লি বিশেষ করে)। কাজেই সোসনের অ্যাঙ্গলটা অচিরেই আশা করা যাচ্ছে ফিকে হয়ে যাবে।
  • ppn | 112.133.206.22 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৫০496605
  • মিডল ইস্টে তো শুনেছি ট্যাক্সোও দিতে হয় না। তাই না, কেসি?

    তবে ধুর জায়গা। ওর থেকে চায়নায় ডেরা বাঁধলে কাজে দিত। ভবিষ্যতে ওই একটা দেশই দাপিয়ে বেড়াবে। বাকিরা ফ্যা ফ্যা করবে।
  • kc | 178.61.96.29 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৫৪496606
  • হ্যাঁ অর্পণ, ট্যাক্সোও নাই। আমিও এদেশে আসার আগে ধূর জায়গা বলেই ভাবতাম। এখন সিস্টেমটা বুঝে যাওয়ার পর দেখেছি এর মতন আরামের জায়গা দুটো নাই। আমি কিন্তু লংডন আর অ্যামেরিকা দুটোই দেখেছি।
  • nyara | 122.172.35.138 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৫৫496607
  • চীন সম্বন্ধে হক কথা। আমি তো ভাবছি মেয়েগুলোর থার্ড ল্যাঙ্গুয়েজ ম্যান্ডারিন দেব। পারলে আমিও শিখি।

    রিমির চীনেদের দেখতে কেমন লাগে?
  • ppn | 112.133.206.22 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৫৫496608
  • মেয়েরা গাড়ি চালাতে পারে?
  • riddhi | 108.194.169.197 | ১২ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৫৫496610
  • বারবার কথার মানে বদলে দেয়া হচ্ছে | ভাসার জন্য সবাই কলকাতায় গিয়ে থাকুন কোথায় বলেছি দেখান | পিনাকিকে করা আমার পোস্ট পড়ুন |
    আর আগের যে পিটির কথা উল্টে দেয়া হল, পয়েন্ট আউট করলাম, সে নিয়ে আর কোন উচ্চবাচ্য নেই| স্বীকার করার স্পিরিট টুকু নেই | চালিয়ে যান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন