এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • স্বামী বিবেকানন্দ ই::নির্মোহ (দুই)

    nk
    অন্যান্য | ২৪ জানুয়ারি ২০১২ | ৮৩৪৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • nk | 151.141.84.194 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৩৮514215
  • কিছু টাইপো রইলো, মাফ করে দিবেন।
  • nk | 151.141.84.194 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৪০514217
  • থ্যাংকু, ম্যাক্সিদি।
    জলপাইগুড়ি গার্লস স্কুলটার কেন এত ভালো বলে নাম ছিলো,এখন তারও একটা কারণ খুঁজে পেলাম।
  • I | 14.96.202.19 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৪৩514218
  • লিবারেশন থিওলজি নিয়েও তাহলে দু-চার কথা হোক, এই আমার আব্দার। কেন লাতিন আমেরিকা লিবারেশন থিওলজির জন্ম দিল, কেনই বা সে হারিয়েও গেল, এখনই বা তার কী স্ট্যাটাস, ভারতে কেন হল না, এইসব। যাঁরা জানেন তাঁরা যদি বলেন। নাকি সেন্ট ম্যাথু বলেছেন যীশু এসেছিলেন তরবারি হাতে নিয়ে , শান্তির বুলি নিয়ে নয়। সোস্যাল অর্ডার প্রতিষ্ঠার জন্য নয়, সোস্যাল আনরেস্টের ডাক দিতে। এই যীশু, কালকের রোববারে বেরোনো শান্তনু চক্রবর্তীর ভাষায় ( আসলে পাওলো পাসোলিনির তৈরী করা "দ্য গসপেল অ্যাকর্ডিং টু সেন্ট ম্যাথু'-র ভাষায়) -একজন "পুরোদস্তুর মার্কসবাদী রাজনৈতিক নেতা।' "দ্য গসপেল অ্যাকর্ডিং টু সেন্ট ম্যাথু'র যিশুর বাচনে'-বলছেন শান্তনু-"ঈশ্বরের পুত্রোচিত সেই শান্ত-সমাহিত সুর বা ভঙ্গিটা নেই। এই যিশু বক্তৃতা দেন অনেকটা ট্রেড ইউনিয়ন নেতাদের মত রুক্ষ রাগী স্বরে-কথা ছুঁড়ে ছুঁড়ে... যার জন্য অনেকেই "দ্য গসপেল অ্যাকর্ডিং টু সেন্ট ম্যাথুর যিশুর অভিযানের সঙ্গে ষাটের দশকের আমেরিকান কৃষ্ণাঙ্গ নেতা মার্টিন লুথার কিং (জুনিয়র)-এর ক্লু ক্লুক্স ক্ল্যান অধ্যুষিত বর্ণবিদ্বেষী দক্ষিণাঞ্চল সফরের মিল পান ।'

    এইখানে আমার একটু দু:খ হয়। ভারতবর্ষে এতশত ধর্মনেতাদের মধ্যে স্বামী বিবেকানন্দ, একমাত্র তিনিই সেই বিপজ্জনক খাদের কিনারা অবধি গিয়েছিলেন যেখান থেকে সামনে ঝাঁপ দিলে ধর্মের কম্বল মানুষকে ছেড়ে যায়,শুধুই হাওয়ার মত গায়ে জড়িয়ে থাকে নিরন্ন মানুষের খিদে-কফ জড়ানো চীৎকার; হায়, এই মানুষটি আর এগোলেন না; খাদের কিনারা থেকে তিনি ফিরে এলেন বৈদান্তিক অস্মিতা বিতরণ করতে। নইলে আমরা পেয়ে যেতাম আমাদের নিজস্ব লিবারেশন থিওলজিস্ট , আমাদের প্রবলতর মার্টিন লুথার কিং। ইনি ছাড়া আর কেই বা বললেন-"প্রথমে অন্নের ব্যবস্থা করিতে হইবে, তারপর ধর্ম। গরিব লোকেরা অনশনে মরিতেছে, আমরা তাহাদিগকে অতিরিক্ত ধর্মোপদেশ দিতেছি ! মত-মতান্তরে তো আর পেট ভরে না !' পেরুর লাল পাদ্রী গুস্তাভো গুতিয়েরেজ আর বেশী কী বলেছিলেন, যখন তিনি বলেছিলেন : "I desire that the hunger for God may remain, that the hunger for bread may be satisfied… Hunger for God, yes; hunger for bread, no."

    অথচ যে বক্তৃতা থেকে বিবেকানন্দের এই কথা কোট করলাম, লাহোরের সেই বক্তৃতায় তার ঠিক আগেই বিবেকানন্দ কী বলছিলেন , শুনলে চমকে যেতে হবে : " এইটি বিশেষভাবে লক্ষ্য করিও যে, মুসলমানগণ যখন ভারতবর্ষে আসে, তখন ভারতে এখনকার অপেক্ষা কত বেশী হিন্দুর বসবাস ছিল, আজ তাহাদের সংখ্যা কত হ্রাস পাইয়াছে। ইহার কোনো প্রতিকার না হইলে হিন্দু দিন দিন আরও কমিয়া যাইবে, শেষে আর কেহ হিন্দু থাকিবে না। হিন্দুজাতির লোপের সঙ্গে সঙ্গেই-তাহাদের শত দোষ সত্বেও , পৃথিবীর সম্মুখে তাহাদের শত শত বিকৃত চিত্র উপস্থাপিত হইলেও এখনও তাহারা যে সকল মহৎ ভাবের প্রতিনিধিরূপে বর্তমান, সেগুলিও লুপ্ত হইবে। আর হিন্দুদের লোপের সঙ্গে সঙ্গে সকল অধ্যাত্মজ্ঞানের চূড়ামণি অপুর্ব অদ্বৈততত্বও বিলুপ্ত হইবে। অতএব ওঠো, জাগো-পৃথিবীর আধ্যাত্মিকতা রক্ষা করিবর জন্য বাহু প্রসারিত করো। আর প্রথমে তোমাদের স্বদেশের কল্যাণের জন্য এই তত্ব কার্যে পরিণত কর। ব্যবহারিক জগতে অদ্বৈতবাদ একটু কাজে পরিণত করা আমাদের যত প্রয়োজন, আধ্যাত্মিক জগতে ততটা প্রয়োজন নয়; প্রথমে অন্নের ব্যবস্থা করিতে হইবে, তারপর ধর্ম ....'।
  • nk | 151.141.84.194 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৪৯514219
  • এরপরের উদাহরণ রাসমণি। এই রাসমণি বিরাট টাকাকড়ির মালিক, দক্ষিণেশ্বর মন্দির তিনি ই তৈরী করান, রামকৃষ্ণ সে মন্দিরের পুরোহিত ছিলেন।
    এই নারী এক এনিগ্মা, কী এঁর প্রথাগত শিক্ষা ছিলো কিছুই জানা যায় না, অত্যন্ত কালিভক্ত ছিলেন, মাহিষ্য সম্প্রদায়ের মেয়ে বলে তিনি পূজার অধিকারিণী নন, সেই সমস্যাকে বাইপাস করার একটা পথ পাওয়া গেল যখন তিনি গুরুদেবকে মন্দির দিয়ে দিলেন অর্থাৎ সমসাময়িক হিন্দুসমাজ এই নারীকে বিশেষ প্রিভিলেজ দিতে চায় নি, সেসব ইনি কিছুটা হলেও পেয়েছিলেন অর্থের জোরে জোর করে। কিন্তু নিজধর্ম ইনি ছাড়েন নি, জাতীয়তাবাদ ও খুব প্রখর ছিলো, সেই জলপুলিশের বৃটিশ কর্তাদের সংগে নীতির লড়াইয়ের কথায় সেটা জানা যায়। রা কৃ এর কাছে রাসমণি উপদেশ শুনতেন, এখন নারীর এই উদাহরণ যদি রা কৃ রাখেন, এই শক্তিশালিনী নারীর কাজ নিয়ে মর্যাদাকর কিছু কথা তাঁকে কইতেই হবে।

    এরপরে আসছেন বিনোদিনী।
  • aranya | 144.160.226.53 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০০:৫৬514220
  • ইন্দো আর নিশি-কে বা:। ভাল লাগছে। চিন্তার খোরাক পাওয়া যাচ্ছে।
    অন্য অনেককেও বা:। চাপান-উতোরের মাঝে ভাল লেখা উঠে আসছে বেশ কিছু।
  • nk | 151.141.84.194 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০১:০৩514221
  • এই শেষ উদাহরণটি ঠিকমতো কইতে পারবো কিনা বুঝতে পারছি না। কারণ একেবারে অচেনা একটা কাল আর অচেনা সমাজ। বিনোদিনী বারবণিতার সন্তান। অথচ শোনা যায় তিনি লেখাপড়া গানবাজনা এসব সবই জানতেন আর বেশ ভালো করে। তাহলে কি সমসময়ের সমাজ যাকে অন্ধকার বলতো, সেই অন্ধকার এলাকার নারীরা তুলনামূলকভাবে অন্যদিকে মুক্ত ছিলো? তাঁরা লেখাপড়া আর অন্যন্য শিল্প শেখার সুযোগ পেতেন?

    তো প্রসঙ্গে আসা যাক। বিনোদিনী থিয়েটারে এলেন, হলেন বিখ্যাত অভিনেত্রী। রামকৃষ্ণ থিয়েটার দেখতেন আর সেই সূত্রে বিনোদিনীকে আশীর্বাদ করে বলেন "তোমার চৈতন্য হোক" এইরকম কাহিনি শোনা যায়। লক্ষ্য করুন, "আমি তোমাকে উদ্ধার করবো" টাইপের কিছু বলেন নি, তার জগত থেকে তাকে বের করে মন্দিরে এনে সন্নেসিনী করবেন এও বলেন নি, শুধু বোঝা যায় তার নিজভূমিতে দাঁড়িয়েই সে আলোর সন্ধান পাবে এরকম একটা কথা কিছু বলেছেন।

    এখন ভাবুন একজন কুসংস্কারাচ্ছন্ন উন্মাদ বলে পরিচিত বামুন পুরোহিতের পক্ষে এটা কতটা লিবেরাল? সেই সময়ে?

    এইরকম তিন জ্বলন্ত নারী উদাহরণ যিনি নিজের জীবনেই পেয়েছেন, এঁরা কত ভিন্ন ভিন্ন স্তরের নারী, সমাজের কত কঠিন আঘাত ও বাধা পার হয়ে এদের উঠতে হয়েছিলো যেখানে এঁরা উঠেছিলেন, এদের মানসিক শক্তির মর্যাদা যদি তিনি দিয়ে থাকেন তাহলে কিছুতেই তিনি নারীদের নরকের দ্বার বলতে পারবেন না, লজিকালি আটকে যাবেন।
  • Shibanshu | 117.195.136.209 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০১:০৯514222
  • রিমি,
    একজন 'প্রচারক' হিন্দু সন্ন্যাসীর ইচ্ছেমতো মার্কিন বণিক সংস্কৃতি যে এরকম একটি সার্বিক বিনিময়প্রথায় রাজি হয়ে যাবে, এর কোনও বাস্তবসম্মত কারণ দেখা যায়না। বিবেকানন্দের ব্যক্তিত্বের প্রতি মার্কিন মানুষজনের যে ছোটো গোষ্ঠীটি আকৃষ্ট হয়েছিলেন, তার বাইরে বাকিদের প্রতিক্রিয়া ছিলো মূলত কৌতূহলভিত্তিক। কৌতূহল নিবৃত্ত হতে তারা সরে পড়ে। কারণ এই হিন্দু সন্ন্যাসীটি প্রবাদিত প্রাচ্য ভেল্কি ভোজবাজির ওস্তাদ ছিলেন না। বাকিরাও বেদান্ত নয়, বিবেকানন্দের টানে এসেছিলেন। অতি স্বল্প কয়েকজন পশ্চিমী ব্যতিরেকে বিবেকানন্দের চেতনায় ভারতবর্ষ নামক যে চিন্ময় সত্তার সিংহাসন ছিলো, তার নাগাল পাননি বা পেতে চাননি। বিবেকানন্দ তা বুঝেছিলেন। একদল অবুঝ জনতার কাছে ক্রমাগত ভিক্ষের ঝুলি হাতে তাঁর বিশ্বাসের বাণী প্রচার করে যাওয়ার কষ্ট ও ক্লান্তি তাঁকে আচ্ছন্ন করে ফেলেছিলো। এই ক্লান্ত নায়কটি যখন তাঁর নিজের ঘরে ফিরতে চাইলেন ও নিজেকে সমর্পিত 'প্রচারকে'র অকিঞ্চিতকর ভূমিকা থেকে উত্তীর্ণ করে সত্যিকারের দিশারি হবার প্রস্তুতি নিতে চাইলেন, তখন তাঁর প্রিয়তম দেশবাসী, বিশেষত সঙ্ঘারামের গুরুভাইরা, একযোগে প্রত্যাখ্যান করলেন। কারণ বিবেকানন্দ তখন তাঁদের কাছে দুগ্‌ধবতী গাভীমাত্র। তাঁর আদর্শের থেকে ইঁটকাঠের প্রতিষ্ঠানই তাঁর একান্ত সহচরদের কাছে বেশি কাম্য বোধ হলো। নিবেদিতাকে জড়িয়ে যেসব কুৎসা রটনা হয়েছিলো, অনেক 'ঘরের' লোকও তার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। অনেক দু:খে মানুষটি বলতে বাধ্য হয়েছিলেন, আরেকটি বিবেকানন্দ থাকলে বুঝতে পারতো এই বিবেকানন্দ কী করে গেলো।

    'প্রচারক' হিসেবে তিনি নানা বাধ্যতামূলক বক্তব্য মানুষের কাছে পৌঁছে দিতেন, কারণ সেটাই ছিলো তাঁর কাজ। ঔপনিবেশিক শক্তির প্রতীক খ্রিস্টিয় যাজকদের একতরফা নিজস্ব ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব প্রচার করার বন্যাস্রোতকে প্রতিরোধ করার জন্য তিনিও 'হিন্দু'ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে উচ্চকিত হতেন। কিন্তু তাঁর মাপের ভূয়োদর্শী একজন চিন্তানায়ক, যাঁর ঐশীচেতনার মূলতঙ্কÄ ছিলো 'যতোমত ততো পথ', তিনি কীভাবে প্রকৃতপ্রস্তাবে সামান্য যাজকদের মতো ধর্মবাণিজ্যে এভাবে নিলাম ডাকবেন। হয়তো বিবেকের বিরুদ্ধে ক্রমাগত যাত্রা করতে করতেই তিনি অতো কম বয়েসে হতোদ্যম ও ভগ্নস্বাস্থ্য হয়ে পড়েছিলেন। বিদ্যাসাগরও হয়েছিলেন, কিন্তু প্রবীণ বয়েসে।

    নরেন্দ্রনাথের কাছে বিকল্প ছিলো খুব কম। যদি শ্রীরামকৃষ্ণের কাছে না যেতেন তবে ভাই ভূপেন্দ্রনাথের মতো হয়তো বোমাপিস্তল হাতে দেশকে বিদেশীদের থেকে মুক্ত করতে অগ্রণী হতেন। তবে নিশ্চিতভাবে সে ভূমিকাতেও তিনি সনিষ্ঠ থাকতেন। অরবিন্দ ঘোষের মতো মধ্যপথে অনুগামীদের বিশ্বাস ভঙ্গ করে অধ্যাত্মিকতার আত্মকেন্দ্রিক নিরাপদ আশ্রয়ের শরণ নিতেন না।

    যেকোনও জাতির ইতিহাসেই বিবেকানন্দ নামক ব্যক্তি ও ধারণাটি মহার্ঘ সম্পদ। কোনো ঐশী অধ্যাত্মবোধকে আমল না দিয়েও তাঁর মূল্যায়ণ করা যায় এবং আমার বিশ্বাস যে কোনো কষ্টিপাথরেই তাঁর সোনায় কোনো খাদ পাওয়া যাবেনা।
  • aranya | 144.160.226.53 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০১:১১514223
  • ধর্মের নামে যে প্রচুর সংখ্যায় মানুষকে সমাজ সেবা ইত্যাদিতে মোটিভেট করা যায়, সেটা তো প্রমাণিত - আমাদের রা কৃ মিশন, ভারত সেবাশ্রম বা কৃশ্চান চার্চ-গুলোর কাজকর্ম দেখলেই বোঝা যায়। তবে বিবেকানন্দ বোধহয় সত্যিই ধর্ম/ঈশ্বর ইত্যাদিতে বিশ্বাস করতেন, শুধু কৌশল হিসেবে ঐ কনসেপ্ট-গুলোকে ব্যবহার করেন নি।
    ধর্ম ছাড়াও অবশ্য কিছু লোক অন্যের জন্য কাজ করে - বিনায়ক সেন, হিমাংশুকুমার , শংকরগুহ নিয়োগী এমত আরও অনেকে।
  • I | 14.96.202.19 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০১:১৭514224
  • আরে পারবেন রে বাবা, পারবেন। মানুষ কি আর লজিকের বন যে আটকে যাবেন? তারপরে সময়টাকে দেখো !চাদ্দিকে কনট্রাডিক্ষন আর কনট্রাডিক্ষন। উড়নি সামলাতে গিয়ে বাঙালীর কাছা খুলে যাচ্ছে। উনিশ শতক। হৌজের সায়েব-পটের বিবি-কলের গান-বেড়ালের বে-রমপাঞ্চ-নীলকর-হিন্দু কালেজ। উৎপল বাবুর ঝড় সিনিমা দেখে নিও। বাবু রাধাকান্ত দেবের পোর্ট্রেয়াল দেখো। সিনেমাটা যদিও অতীব খাজা !
  • maximin | 59.93.212.58 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০১:১৯514226
  • তারপর ঢাকা তারপর কলকাতা বেথুন কলেজ। ছাত্রী থাকাকালীনই যে যুগান্তর গ্রুপের সংস্পর্শে আসেন, এটা বোধহয় আকস্মিক ঘটনা নয়। অনুশীলন যুগান্তর বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স এই তিন বিপ্লবী দলে যে মেয়েরা এসেছিলেন তাদের অনেকেই ছাত্রী থাকাকালীন দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। কেউ কেউ ছাত্রী থাকাকালীন কারাবরণও করেছিলেন। একই প্রেরণা থেকে দুটো কাজ করেছেন। আরেকটা কথাও বলাই চাই। কে বেশি পাশ কে কম, দলের মধ্যে এখনকার মত এত ভেদাভেদও ছিলনা তখন।
  • tatin | 117.197.66.63 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০১:৩৩514227
  • ইন্দ্রদা,
    "মোক্ষলাভের আকাঙ্খায় কি কোয়াং ডাক গায়ে আগুন লাগিয়েছিলেন? সম্ভবত: না। মৃত্যুর আগে কোয়াং ডাকের শেষ কথা ছিল :BeforeclosingmyeyesandmovingtowardsthevisionoftheBuddha, IrespectfullypleadtoPresidentNgôĐìnhDiệmtotakeamindofcompassiontowardsthepeopleofthenationandimplementreligiousequalitytomaintainthestrengthofthehomelandeternally.Icallthevenerables, reverends, membersofthesanghaandthelayBuddhiststoorganiseinsolidaritytomakesacrificestoprotectBuddhism.
    যদিও বৌদ্ধধর্মের রক্ষার জন্য এই প্রতিবাদী আত্মহত্যা, কোয়াং ডাকের গায়ের এই আগুন গোটা ভিয়েতনামের গায়ে ছড়িয়ে গিয়েছিল। বৌদ্ধ -অবৌদ্ধ-ক্যাথলিক-কমিউনিষ্ট বাছবিচার না করে। এর যে কী সাংঘাতিক আফটারমাথ হয়েছিল, সেটা নতুন করে লিখতে ইচ্ছে করছে না।"

    আমার বক্তব্য কোয়াং ডাক 'মোক্ষ' লাভ করেছিলেন বলেই ওভাবে মরতে পেরেছিলেন আর ওভাবে মরেছিলেন বলেই ভিয়েতনামবাসীকে বোঝাতে পেরেছিলেন মৃত্যুভয় বাদ দিয়ে ভালো করে বাঁচার জন্যে লড়াই করা যায়।
    ধর্ম জিনিসটা সম্ভবত; অত ফ্যালনা নয়। কয়েক হাজার বছর ধরে মানুষের বেঁচে থাকার গল্প। সাই অফ অপ্রেসড এসবও ধর্মের অঙ্গ। ধর্মের সামাজিক ভূমিকা বুঝতে গান্ধী অপরিহার্য। য়ামার তো প্রকৃতি-উদাসীন পুরুষেরই একটা অ্যাপ্লিকেশন মনে হয় গান্ধীর গ্রামসমাজ। রিসেশন, ইনফ্লেশন, মনোপলি ক্যাপিটাল এসব মানুষের বালটা ছিঁড়তে পারে, কেবলমাত্র যদি সে নিজের চাহিদাগুলোকে ক®¾ট্রাল করতে পারে,আর মৃত্যুভয় জয় করতে পারে।
    যাক, আরেকটা দারুন জিনিস দেখলাম। পাটনা শহরটা বেদম নোংরা- সর্বত্র নোংরা, পাব্লিক রোজ নোংরা করে আর মুন্সিপালিটি একদিনও পরিস্কার করেনা। তো এই পাটনায় গত রোববার আর্ট অফ লিভিং-এর রবিশংকর এলেন। হাজার চল্লিশ লোক হয়েছিল, আমার চেনা-আধচেনা দুতিনজনকে জিগেশ করলাম, তারা বল্লো যে এই ভদ্রলোক নাকি তাদের জীবন বদলে দিচ্ছেন। যাক, সেসব বাদ দিয়ে, রবিবাবু বললেন একটা দুহাজার লোকের টিম চান, যারা মাসে একদিন ২ ঘন্টা সময় দিয়ে শহর পরিস্কার করবে- নাম লেখানোর হুড়োহুড়ি পড়ে গ্যালো।

    এইটা 'ধর্ম'/'ঈশ্বর বাদ দিয়ে আদৌ কেউ পারে কি?
  • maximin | 59.93.212.58 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০১:৩৭514228
  • আমি যে মেয়েদের কথা বললাম, তারা ধর্মপ্রভাবিত ছিলেন না।
  • aranya | 144.160.226.53 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০১:৫৭514229
  • তাতিন, বেসিকালি ব্যাপারটা তো অনেক লোককে মোটিভেট করা - সেটা মার্ক্সবাদ/মাওবাদ ইত্যাদিও করেছে, ইতিহাসে বিভিন্ন সময়।
  • nk | 151.141.84.194 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০১:৫৮514230
  • প্রীতিলতা, কল্পনা আর এঁদের সাথী মেয়েদের নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার, এঁরা এঁদের ঘরে আর স্কুলে কলেজে কীরকম অবস্থা থেকে এতো বড়ো একটা ভাবে উদ্বুদ্ধ হতে পারলেন এগিয়ে যেতে পারলেন সরাসরি লড়াইয়ে নামতে পারলেন, যে কালে কলকাতার গলির "মৃণাল" বা "সুবর্ণলতা" রা বাড়ীর চৌহদ্দিটুকু পার হয়ে ইস্কুলে পর্যন্ত যেতে পারছিলো না?
  • tatin | 117.197.66.63 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০২:০৪514231
  • হ্যাঁ, তবে নিদেনপক্ষে একটা ধর্মগোছের কিছু চাই
  • nk | 151.141.84.194 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০২:০৫514232
  • একটা "মতবাদ" দরকার আরকি!
  • tatin | 117.197.66.63 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০২:০৮514233
  • তবে সাংখ্যর ডেরিভেটিভ গুলোর সুবিধে হচ্ছে এরা হাতে গরম উদাহরণ দ্যায়। বকি সব মতবাদ-ধর্ম যুক্তি-তে খেলতে যায়
  • maximin | 59.93.212.58 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০২:১০514234
  • ধর্ম কেন? একে অপরের অনুপ্রেরণা হতে পারেনা?
  • aranya | 144.160.226.53 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০২:১৩514235
  • সেটা ঠিক। ধর্ম বা কোন একটা মতবাদ, দেশপ্রেম, রোল মডেল-কে অনুসরণ - এই ধরণের কিছু একটা মানুষকে প্রেরণা দেয় অন্যের জন্য কাজ করতে।
    এ সবের বাইরে, জাস্ট নিজের ব্রেন খাটিয়েও কেউ এ সিদ্ধান্তে আসতে পারে যে সমাজের জন্য কিছু করবে - তবে নিজের চিন্তাধারার ওপরেও তো পরিবেশ, ছোটবেলা থেকে পড়া বইপত্তর, যাদের সাথে মেলামেশা করছি সেই মানুষজন - অনেক কিছুর প্রভাব থাকছে - সুতরাং মৌলিক সিদ্ধান্ত হবে না।
  • pinaki | 85.231.136.225 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০২:৩৪514237
  • ধর্মের কারণে আত্মবলির তুলনায় অন্যের প্রাণ নেওয়া হয়েছে অনেক বেশী। আমি মোটেও একমত হলাম না যে ধর্মের নামে যুগে যুগে পোচুর লোক আত্মত্যাগ করে এসেছে।
  • maximin | 59.93.212.58 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০২:৪৩514238
  • আমিও না। ধর্ম জিনিসটা অশিক্ষাকে বজায় রাখারই সহায়ক বরং।
  • maximin | 59.93.212.58 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০৩:০৬514239
  • মনুষ্যধর্মের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য ধর্মকে সংস্কার করা দরকার হয়ে পড়েছিল, পৃথিবীতে বারে বারেই এমন দরকার হয়ে পড়েছে। কিন্তু ধর্মকে যতই সংস্কার করা হোক না কেন, সাধারণ মানুষের জন্য ধর্ম আচরণ সংসারকেন্দ্রিকই হয়ে থাকে। সংসারকেন্দ্রিক ও বিষয়আশয়-কেন্দ্রিক। আত্মত্যাগের কথা আসেই বা কোথা থেকে।
  • aka | 75.76.118.96 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০৬:২১514240
  • বোঝো!!!! তাতিনকে প্রবলে কেলানো উচিত, প্রবল। এর সাথে সতীর কি সম্পর্ক? আমি তাতিনের পোস্ট পড়েছি আর ভিডিওর আলোচনা ইত্যাদি কাটিয়ে দিয়ে দেখলাম একজন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী পুড়ে মরছে, ব্যাস ২ + ২ = ৪ করেছি। (আজ মিটিং, মিছিলের সুনামি)

    যাক এতে সতীদাহ সম্বন্ধে আমার বক্তব্য বদলায় না। যুদ্ধকালীন পরিস্থিতির সাথে কয়েকশ বছর ধরে চলে আসা একটি সামাজিক/ধার্মিক রীতির কোন তুলনা চলে না। আমি যে ভিডিওটি দিয়েছি তারও কোন তুলনা চলে না।

    এই ঘটনাটি বিচ্ছিন্নভাবে অ্যানালাইজ করাই ভালো।

    এক্ষেত্রে বৌদ্ধ সন্ন্যাসী সেই একই কারণে পুড়ে মরেছেন যে কারণে মহ: আট্টা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে প্লেন নিয়ে গুঁতিয়েছে, বা থানু রাজীব গান্ধী কে মারার জন্য মরেছে, বা মাওবাদীরা লড়ছে। শুধু ওনাদের কোন পদ্ধতিতে কাজ হবে সেই বিশ্বাস আলাদা।
  • aranya | 144.160.226.53 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০৬:৪৪514241
  • পিনাকি, ধর্মের নামে 'যুগে যুগে' প্রচুর লোক আত্মত্যাগ করেছে কিনা জানি না, কিন্তু এই মূহুর্তে কিছু লোক তো আত্মত্যাগ করছে । রা কৃ মিশন বা ভারত সেবাশ্রমের লোকেদেরই ধরা যাক। তারা তো সংসার ধর্ম, টাকার পেছনে ছোটা - এসব না করে সেবামূলক কাজ করছে। বামপন্থী/ গান্ধীবাদি বা অনুরূপ কোন মানসিকতা থেকে যারা অন্য মানুষের উন্নতির জন্য কাজ কারছে তাদের তুলনায় এই সন্ন্যাসী/মহারাজদের তুমি কম নম্বর দিতে পার - ঈশ্বর লাভ/পূণ্য অর্জন ইত্যাদি কারণে এরা সমাজ সেবা করছে বলে, শুধু মানুষের ওপর ভালবাসা থেকে নয়, কিন্তু কিছু নম্বর তো দিতে হবে।
  • aranya | 144.160.226.53 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০৬:৫৮514242
  • তবে ধর্ম ব্যবহার করে যুগে যুগে মানুষ খুন চলে আসছে, সেটা তো ঠিকই - সেই ক্রুসেড থেকে শুরু করে আজকের মুসলিম সন্ত্রাসবাদীরা অব্দি। ব্বিবেকানন্দ-কে যেমন আরএসএস ব্যবহার করছে, হজরত মহম্মদকে তেমনি লস্কর, জামাত এরা ব্যবহার করছে।
    ধর্ম জিনিসটা তৈরী করেছে মানুষ, তার অপব্যবহার (অন্য ধর্মের লোকেদের ওপর অত্যাচার), সুব্যবহার (সমাজসেবা) দুটো ই মানুষই করছে। যদি বল ধর্মের নামে মানুষের ক্ষতি করা হয়েছে/হচ্ছে অনেক বেশি, উপকারের চেয়ে - সেটা আমি মেনে নিতে রাজি আছি।
  • aka | 75.76.118.96 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০৭:০৬514243
  • এখানে ধর্ম খুব লুজলি ডিফাইনড টার্ম।
  • tatin | 117.197.66.63 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০৭:২৭514244
  • মরার সময়ে ভদ্রলোকের প্রশান্ত পোসচারটাই আসল কথা- সেইটা বলতেই দিয়েছিলেআম। আগুনে পুড়লেই সবসময় জীবন বৃথা হয় ন, বরং এরকম কোনো কোনো ক্ষেত্রে সার্থক হয়।
    সে অবশ্য, আত্মবলি, সমাজ সংস্কার এইসবের নিরিখে নয়। জাস্ট মৃত্যুযন্ত্রণা জয় কর্তে পরার জন্যে
  • tatin | 117.197.66.63 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০৮:৩৩514245
  • অনেক ক্ষতি করেছে ধর্ম, শুধু ক্ষতিই করেছে, লভের থেকে ক্ষতি বেশি করেছে এসব ক্লাস টুলেভের রচনা লেখার লেভেলে অতিসরলীকরণ। ইতিহাসে মানুষের ভালো যা কিছু হয়েছে সে সবই ধর্মের জন্যে। মানবসমাজের কল্যাণে আইন, মানব শরীরের কল্যাণে চিকিৎসা, মনের কল্যাণে উপাসনা সবই ধর্ম দিয়েছে।

    ধর্ম না থাকলে এসব আসতো ই না।
  • aka | 75.76.118.96 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০৮:৪৬514246
  • এটা ক্লাস টু এর মতন সংক্ষিপ্ত হল। কিসুই বোঝা গেল না, একগাদা ক্লেম ছাড়া।
  • Nina | 69.141.168.183 | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ ০৯:০৩514248
  • শিবাজি
    খুব ভাল লাগল তোমার লেখাটি।

    নিশিকান্ত
    চলুক চলুক---
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন