এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নবজাতকের বাসযোগ্য পৃথিবী ও নরওয়ে বৃত্তন্ত

    Debaprasad Bandyopadhyay
    অন্যান্য | ০৭ জানুয়ারি ২০১২ | ৫৮১৮০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ব্যাং | 132.167.77.46 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৮:২০527192
  • অনেক কষ্টে সংযম পালন করছিলাম এই টইয়ে কথা বলব না এই পিতিগ্গে করে। কারণ কথা বললেই বলা হয় জেনারালাইজ করছি। তবে আর সম্ভব হল না সংযম পালন করার।
    ঐ রেলব্রিজের নীচে, ঝুপড়িতে, ফুটপাথে যাদের বাচ্চা জন্ম দেওয়ার অধিকার নিয়ে এখানে চুলচেরা বিচার চলছে, তাদের সাথে সরাসরি কথা বলার অভিজ্ঞতা এখানে কতজনের আছে জানি না, তবে কয়েকটা মন্তব্য অসম্ভব চোখে লাগল। আমারও যে খুব বেশি অভিজ্ঞতা আছে এদের সাথে কথা বলার, তা একেবারেই নয়। তবু যতটুকু আছে, তার নিরিখে বলি, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এরা যে প্ল্যান করে "বাচ্চা পয়দা" করে, তাহলে ফ্যামিলি ইনকাম বাড়বে বলে, তা নয়, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এদের সংসারে যেসব বাচ্চাগুলো জন্ম নেয়, সেই ব্যাপারটা ইমপোজড। এরা বাধ্য হয় জন্ম দিতে, এদের কাছে চয়েজ থাকে না। সেই টিপিকাল/ক্লাসিকাল সবল বনাম দুর্বলের গল্প। সেই পাশের ঝুপড়ির পুরুষই হোক, অথবা রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো, বা কাজে ব্যস্ত থাকা নিশাচর মানুষ। এবার আমার কথার মানে যদি এই করা হয়, যে আমি বলছি, ফুটপাথবাসী সব মহিলাই ধর্ষিত হোন, তাহলে আমার কিছু করার নেই। তবে বাচ্চাগুলোর মায়ের কাছেই যেখানে বাচ্চাদের বাবাদের পরিচয় ধোঁয়াটে, সেখানে ক্লাস টেন অব্দি তাদের কী কী শিক্ষা দেওয়া যায় বাচ্চা পালনের ক্ষেত্রে, এটা আমার কাছে বেশ আকাশকুসুম কল্পনা। তাদের গিয়ে জন্মনিয়ন্ত্রণপদ্ধতি শিখিয়ে আসাটাও বেশ কঠিন কাজ। তারা হেসে কুটিপাটি হয়, দাঁত বার করে শুধোয় "রবার কেনার পয়সাটা তুমি দেবে তো দিদি?"
    একসময়ে বিডন স্ট্রীট, হাতিবাগানের ফুটপাথের ঝড়তিপড়তি কুচোগুলোকে হিড়হিড় করে টানতে টানতে এক রামধনু স্কুলে ঢোকানোর চেষ্টা করতাম। তখন ওদের মা-বাবাদের যখন জ্ঞান দিতে যেতাম (এই টইয়ে বারো বছর পরে যেসব কথাগুলো পড়ছি, সেই জ্ঞানের কথাগুলো), তখন তাদের থেকে যতটুকু যা জেনেছি, শিখেছি, তার মোদ্দা কথা এই যে জন্মদানের ব্যাপারটার আগে, সেই বিষয়ে সচেতন সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতন জায়্গায়, তারা নেই। ঐসব পুরুষদের কথা বলতে পারব না, তবে যেহেতু মহিলাদের "পেট বাড়ে" তাই তারা কেন হাসপাতালে গিয়ে সেই সম্ভাবনাটা চিরতরে বন্ধ করে আসে না জিগালে জানতে পারি যে সেটা করাতে গেলেও তাদের দুদিনের রোজ বন্ধ হয়ে যায়, আর সরকারি হাসপাতালে তাদের নিয়ে কারুর মাথাব্যথাও নেই কেন এই মহিলারা এসেছে, কী প্রয়োজনে সেই জিজ্ঞাসাটুকু করার মতন। তারা বিশাল বিশাল সরকারি হাসপাতালের গোলোকধাঁধায় ঘুরে ফিরে আসে, কেউ কেউ আবার ফিরতেও পারে না। সব্বাই না, কেউ কেউ, তাদের তখন অন্য ঠিকানা হয়। আর তাদের পেট থেকে আগে জন্মে যাওয়া বাচ্চাগুলো? তারা এখানে ওখানে ঘুরে বেড়ায়, ভিক্ষে করে, চুরি করে।

    উপরে যে কথাগুলো লিখলাম, তাতে আমি জেনারালাইজ করেছি যে সব ফুটপাথাবাসী মহিলারা ধর্ষিত হোন বা পুরুষরা ধর্ষণ করেন, এরকমটা মনে হলে আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমি মোটেই এটা বলতে চাই নি। তবে ওরা ফ্যামিলি ইনকাম বাড়াতে বাচ্চার জন্ম দেয়, বাচ্চাদের শিশুশ্রমিক হতে বাধ্য করে, এটাও জেনারালাইজেশন। খুব বাজে টাইপের।
  • Ishan | 60.82.180.165 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৮:২২527193
  • হুচিকে। অ্যাকচুয়ালি, বাবা-মার দায়িত্ব তো আছেই। একশবার আছে। কিন্তু কথা হল, জনৈক ঠিকে মজুরের দায়িত্ববোধ আর উচ্চবিত্ত আইটি চাকুরিজীবির দায়িত্ববোধ তো এক নয়। ঠিকে মজুর যে পরিবেশে থাকে, তার উপরেই তার দায়িত্ববোধ নির্ধারিত হয়। তার মানে এই না, যে, সেই পরিবেশটি তার বা তার বাচ্চার পক্ষে আদর্শ। বরং উল্টোটাই। কিন্তু বস্তিবাসী ঠিকে মজুরের ছেলে যথাযথ মানসিক ও শারীরিক বেড়ে ওঠার পরিবেশ পেলনা, তাকে ছোটো থেকেই খাটতে হল, ভালো করে ইশকুলে যাবার চান্স পেলনা, অতএব, তার বাপ-মা দায়িত্বজ্ঞানহীন, এইটি যথাযথ মূল্যায়ন বলে মনে হচ্ছে না। এমনকি বাপ-মা তাকে অ্যাসেট হিসেবে ভাবলেও না।

    রিমিকে। উদাহরণটা খুবই শকিং। কিন্তু এই কনটেক্সটে এক্সট্রিম। মনে হয়, এরকম ঘটনা খুবই কম।
  • ব্যাং | 132.167.77.46 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৮:২৬527194
  • আর হ্যাঁ মধ্যবিত্ত-উচ্চবিত্ত ঘরেও সন্তানের জন্মদানের পিছনেও অনেক সময়েই কিন্তু ঐ ভালো রোজগার করে আনতে পারবে কিনা , বুড়োবয়সে বাবামা কতটা সুখে থাকবে ঐ চিন্তাটি কাজ করে। তাই তিন বোনের পরেও তাদের মা-কে দেখ যায় আরেকবার সন্তানসম্ভবা হতে। এই ২০১২তেই। যারা দেখেন নি, "কক্ষনো হয় না", এইসব বলবেন, তাদের বলব, আমি আপনাদের পরিচিত লোকালয়ের বাইরে অন্য এক লোকালয়ে থাকি, যেখানে এই ধরণের উদাহরণগুলি প্রায়ই চোখে পড়ে। আর সেই লোকালয়টির ঠিকানাও কোলকাতা, বম্বে, দিল্লি, চেন্নাই, ব্যাঙ্গালোর বা এককথায় ভারতবর্ষ।
  • ব্যাং | 132.167.77.46 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৮:৩৬527195
  • ইশানের ৮ঃ২২এর প্রথম প্যারায় ক্ক।
  • Ishan | 60.82.180.165 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৮:৪১527196
  • ব্যাং এর সঙ্গে অনেকটাই একমত। অনেকটাই দ্বিমত।

    একমত যেখানেঃ

    এক। উচ্চবিত্ত ঘরেও সন্তনের জন্মদানের পিছনে বুড়োবয়সে বাপ-মাকে কতট সুখে রাখবে, এই চিন্তা অনেক সময়েই কাজ করে। ফলে, নিম্নবিত্তদের ক্ষেত্রেও কাজ করে, এটা না মানর কোনো কারণ নেই।

    দুই। অতি অবশ্যই এর জন্য সবাই প্ল্যান করে করে যে বাচ্চা বানিয়ে চলে, তা একেবারেই নয়। তবে, পূর্বোল্লিখিত কারণটি অবশ্যই সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষেত্রে কাজ করে।

    দ্বিমত যেখানেঃ
    হাসপাতালে গিয়ে নির্বীজকরণ করিয়ে এলে দুদিনের রোজ বন্ধ হয়ে যায় ঠিক কথা। কিন্তু বাচ্চার জন্ম দিতে হলে কি তার চেয়ে বেশি রোজ বন্ধ হয়না? এবং একাধিক বাচ্চার জন্ম দেবার পরে একজন মা কি সেই সত্যটুকু জানেন না? অবশ্যই জানেন। ফলে রোজ বন্ধ হয়ে যাবার জন্য হাসপাতালে গিয়ে সম্ভাবনা বন্ধ করা হয়না, এই ব্যাপারে একমত নই। আর, শহরে হাসপাতালের মূলতঃ প্রসব হয়। ফলে হাসপাতাল চেনেন না এটাও গ্ড়ণযোগ্য না। তবে সরকারি হাসপাতালের দুর্ব্যবহার, একটা কারণ হতেই পারে। সেটা মেনে নিতে আপত্তি নেই।
  • ব্যাং | 132.167.77.46 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৮:৪৭527197
  • ঈশানের দ্বিমত যেখানে ঃ

    এরা ঠিক ম্যাক্রো ভিউয়ে চলে না, এদেরটা মাইক্রো। এরা ঠিক দশ মাস বাদে কী খাবে, কদিন কাজ নষ্ট হবে, এই ভেবে সিদ্ধান্ত নেয় না। এরা দেখে আজ সকালে এটা করলে দুপুরে কী খাব? (আমার এদের সাথে কথা বলে যে ধারণা, তার নিরিখে লিখলাম)
    আর শহরের ফুটপাথে যেসব মহিলারা থাকে, তারা সবাই বাচ্চাদের জন্ম দিতে হাসপাতালে যায়, এটা শুনে প্রথমে হাসি পেল, তারপর অবিশ্যি হাসি পেল না, এই ভেবে যে, আমরা কজনই বা দেখতে যাই এদের বাচ্চাদের জন্ম কোথায়, কী পরিবেশে হয়!
  • ব্যাং | 132.167.77.46 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৮:৫৪527198
  • ঈশান, আমি নিজে এক মহিলাকে আরজিকরে নিয়ে গেছিলাম , তার অলরেডি চারটে বাচ্চা ছিল, আরেকটা হবে, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরে যা অভিজ্ঞতা, সেটা এই টইয়ে লিখলে এই টই আরো একবার পথ বদলে পশ্চিমবঙ্গের সরকারি হাসপাতালের টই হয়ে যাবে। আমার সে উদ্দেশ্য নেই।
    বরং টইটাকে মূল পথে ফিরিয়ে আনি। এই নিউজার্সির দম্পতিকে সাহায্য করতে পারেন, গুরুর অসংখ্য নীপা এবং সপাদের মধ্যে, এরকম কেউ কি নেই? একটু কি ওনাদের পাশে দাঁড়ানো যায়, নিজেদের অ্যাজাম্পশন দিয়ে পাতার পর পাতা না ভরিয়ে?
    মানে এটা একটা রিয়েল লাইফ সমস্যা তো, তাই জিগালাম। যার সমাধান এখনি করতে পারলে ভালো হয়।
    অবিশ্যি প্রত্যুত্তরে আমাকে জিগানো ই যায়, আমি কেন অসীম ত্রিবেদীকে ছাড়ানোর চেষ্টা করি নি, অথবা বিনায়ক সেনকে! কেনই বা কপিল সিবালকে বিল পাশ করতে অ্যালাও করছি!
  • Ishan | 60.82.180.165 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৮:৫৫527199
  • ওকে। ফুটপাথের কথা হচ্ছে। সেটা অবশ্য আমি ঠিক জানিনা। ফুটপাথবাসীদের সঙ্গে কোনোকালেই ওঠাবসা ছিলনা। সেখানে এর সব সিনারিওই হতে পারে। তবে গ্রাম বা শহরের কুঁড়ে বা বস্তিতে এমনটা হয়না।
  • ব্যাং | 132.167.77.46 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:০০527200
  • গ্রাম বা শহরে কুঁড়ে বস্তি বলতে যা বোঝাতে চাইছ, সেটা আমি বুঝেছি। তবে তারাও আবার ছেলেপুলেকে ভিখারী বানিয়ে রোজগার করবে, সেই উদ্দেশ্যে জন্ম দেয় না। তারা রিকশা চালিয়ে, বাসন মেজেও সরকারি স্কুলে বা কর্পোরেশন স্কুলে ছেলেমেয়েকে পড়তে পাঠায়। আমাদের কোলকাতার বাড়ির পাশের দত্তাবাদ বস্তির ঘরে ঘরে সেই ছবি দেখেছি। আবার লুরুর হাইরাইজের সামনের বস্তি পুটেনাহাল্লি, কোঠনুর বস্তিতেও তাই দেখেছি।
    কিন্তু এই টইয়ে তো সবাই শিশুশ্রমিক, বিখারীবাচ্চা তাদের বাবামার দায়িত্ব নিয়ে কথা বলছিল। তো আমি মেনলি দেখেছি ফুটপাথে থাকা বাচ্চারাই ভিক্ষে ইত্যাদি করে, তাই তাদের কথা বললাম।
  • | 60.82.180.165 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:১৩527203
  • ব্যাং এর লেখা দেখে আমার যাস্ট গতবছরের কিছু অভিজ্ঞতা মনে পড়ে গেলো।
    এরা শহরের বস্তিবাসী বা ফুটপাতে থাকা কেউ নন। এরা বিভিন্ন ইটভাটায় কাজকরা মানুষ। শীতে নানা জায়গা থেকে প্রত্যেক বছর পরিবার আর ছেলেপিলে নিয়ে( দুজনেই ভাটায় কাজ করেন) হাড়িকুড়ি কাঁধে কাজ করতে আসেন। দরমা কিম্বা ছিটে বেড়ার ঘরে দিনের বেলাও আলো ঢোকে না। ভোর থেকে বিকেল অবধি এরা কাজ করেন। সন্ধ্যে বেলা ঘরে ফিরে কুপির আলোয় রান্নাখাওয়া সারেন।চোলাই খেতে বৌ পেটানো রোজকার ব্যাপার।
    মা ষষ্ঠীর কৃপায় এদের স্ত্রীরা প্রত্যেক বছর পোয়াতি হন। আলোবাতাসহীন ঘরে,দিনের পর দিন বিনোদন বলতে আছে সেক্স। একমাত্র বিনোদন।
    ভাটার মজুররা কন্ডোম পছন্দ করেন না। এতে নাকি তাদের ঠিক 'সুবিধে' হয় না। আর ঝোকের মাথায় সেসব খুঁজে পাওয়া ইত্যাদি অনেক সমস্যা। আর ভ্যাসেকটামি মানে যে শরীরের শক্তি কমে যাওয়া সেটা সবাই একবাক্যে স্বীকার করেছেন। কাজেই তাদের দিক থেকে জন্মনিয়ন্ত্রণে কিছু করার নেই।

    রইলেন মহিলারা। পিল দেবার কথা যে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের,তারা ঐ পাড়ায় বিশেষ আসেন না। মহিলারা স্পষ্ট বলেছেন, পিল দিলেও অনেকসময়ই খেতে ভুলে যান। স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সব সময় পিল মজুত থাকে না- গ্রামে থাকলে বর্ষাকালে রাস্তাঘাট না থাকায় আনতে যেতেও পারেন না।

    কপারটি সম্পর্কে অন্তত জনাপাঁচেক বলেছিলেন, কোনো কাজ হয় নি, তারা প্রত্যেক মাসে অধিক রক্তক্ষরণের অসুবিধা ভোগ করেন। আর কে না জানে, যে কোনো পরিষেবায় পিছিয়ে পড়া লোকজনের অধিকার প্রায় নেই, বা থাকলেও তারা তেমন মনোযোগ পাবার যোগ্য না।কপারটি কার্য্ক্ষমতা সম্পর্কেও এদের সন্দেহ আছে প্লাস বাইরের একটা জিনিস শরীরের মধ্যে থাকবে এটাতে এরা খুব একটা রাজি নন।

    অপারেশানে এদের অধিকাংশর অসম্ভব ভীতি- মৃত্যুভয় তো আছেই সঙ্গে স্বামীরা চান না এটাও আছে। কেউ কেউ ছেলে হবে এই আশায় আছেন( তবে এইটা দুমকা থেকে যারা এসেছেন তাদের মধ্যে কম) । কেমন করে হাসপাতালে বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি হবেন জানেন না। অনেকেরইপরিবার বলতে শুধু স্বামী নন, তার বাপ মা, দাদা, ননদ ,গ্রামতুতো শুভাকাঙ্খী সবার অনুমোদন লাগে। কারণ পরে কোনো ভুলচুক হয়ে গেলে সারাজীবনটাই বরবাদ হয়ে যাবে।

    অতয়েব এরা এইভাবেই আছেন। এমনকি কেউ কেউ বলেছেন যে মাসের বিশেষ দিনগুলোতেও এরা রেহাই পান না। বিনোদনের ওপারে এরা বছর বছর মা হয়ে যান।
    এদের দেখে কাকে ঠিক দোষ দেবো বুঝতে পারি না।
  • Ishan | 60.82.180.165 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:১৫527204
  • একশবার। এই ট্রেন্ডটাও ক্রমশঃ বাড়ছে। শুধু কর্পোরেশন ইশকুল না, সিঙ্গুরে, হ্যাঁ, সিঙ্গুরেও দেখি "ইংলিশ মিডিয়াম"এ পাঠায়। (তবে সে ইশকুলে কতটা শিক্ষা হয়, সে অন্য প্রসঙ্গ)। মজা হচ্ছে, এই শ্রেণীর নিম্নবিত্তরা কিন্তু একটা "ড্রিম" এর অংশ হয়েই গেছেন। এদের কারোরই গাদাগাদা বাচ্চাকাচ্চা হয়না।

    অন্যদিকে আরেকটি শ্রেণী দেখেছি, যেমন, খেতমজুররা, বাচ্চাদের সত্যিই "আরেকটি কাজের হাত" হিসেবে ট্রিট করে।
  • | 24.99.240.34 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:২০527205
  • এই 'সচেতনতা' সৃষ্টির কথা যাঁরা বলছেন তাঁরা শুনলে সম্ভবতঃ আঁতকে উঠবেন যে এই তথাকথিত 'গরীব' মানুষের জন্য সেক্স হল সবচেয়ে সস্তার বিনোদন যা তাঁরা অ্যাফোর্ড করতে পারেন সহজেই। আর কন্ডোম সেই বিনোদন পেতে বাধা দেয় এটা প্রায় সব্বার দৃঢ় ধারণা।

    তো আমি বলি কি এই সচেতনতা পার্টি একটু নিজেরা বেরিয়ে সচেতনতা সৃষ্টির চেষ্টা দেখুন না কেন। বেশী না ৮-১০ টা পরিবার নিয়ে কাজ করুন মাস ছয়েক, তারপর আবার কথা বলা যাবে।
  • | 24.99.240.34 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:২২527206
  • হুঁ মিঠু লিখেই দিয়েছে।
  • pi | 127.194.6.91 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৯:৪২527207
  • এক স্টুডেন্টের কাজ ।
    A study of contraceptive use in calcutta's slums

    http://www.universityessays.com/example-essays/statistics/a-study-of-contraceptive-use-in-calcuttas-slums.php#ixzz26JsGGkKJ
    ....

    o sum up, analysis of contraceptive use by slum-dwellers in Calcutta reveals the other importance of culture-related factors in influencing contraceptive use. Non-Bengali migrants and Muslims are reluctant to adopt contraceptives....

    Fertility preference, however, is still a major barrier to the adoption of contraceptives. Preference for more children, particularly boys, reduces demand for contraceptives. The birth of a an additional girl child will increase probability of using (modern) contraceptives by 50 percent; in case a boy child is borne, the effect is almost double (122 percent). This implies that patriarchal attitudes still persist within Calcutta slum population. Economic forces, too, plays an important role. Males constitute the majority of both workers and main workers in not only slum but also non-slum areas. Within the Calcutta Municipal Corporation, males comprise 84.5 percent of total workers and 85.5 percent of main workers. Therefore, the microeconomics of fertility decisions creates a son preference that has a major impact on contraceptive use.
  • ব্যাং | 132.172.230.81 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১০:০৭527208
  • পাই, তোর দেওয়া লিংকের নীচে যে ইংরাজি অংশটুকু কপিপেস্ট করেছিস, তার শেষ তিনটে বাক্য বুঝতে পারি নি। মানে ওয়ার্কার, মেন ওয়ার্কারের ব্যাপারটা। একটু হেল্প করবি বুঝতে?
  • ব্যাং | 132.172.230.81 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১০:০৯527209
  • ওয়ার্কার বলতে রোজগেরে বলা হচ্ছে কি? বা পারিবারের আয়ের সিংহভাগটাই পুরুষরা আনে এটা বলা হচ্ছে কি? আমি শুধুই বুঝতে চাইছি।
  • b | 135.20.82.164 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১০:২৩527210
  • হ্যাঁ, ঠিক তাই। প্রাইমারি আর সেকেন্ডারি রোজগেরে।
  • প্পন | 126.202.113.220 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১০:৩২527211
  • এটা ঠিক নাকি? মেয়েরাই তো বেশি কাজ করে এবং অনেক ক্ষেত্রেই একার রোজগারে সংসার টানে। নাকি রেজিস্টার্ড ওয়ার্কারদের কথাই হচ্ছে?
  • ব্যাং | 132.172.230.81 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১০:৩৩527212
  • প্পনের লেখা সন্দেহটা আমারও হচ্ছে।
  • b | 135.20.82.164 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১০:৪৫527214
  • না, তত্ত্ব অনুযয়ী যিনি বেশি রোজগার করেন তিনি-ই প্রাইমারী ওয়ার্কার। সেকেন্ডারী ওয়ার্কার হল পার্ট টাইম গোছের।
    এবারে কে পুরুষ, কে মহিলা সেটা ডিপেন্ড করবে স্যাম্পল এর উপরে।
  • pi | 125.253.204.226 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৩:০৬527215
  • আমার মনে হল মূল রোজগেরের কথা বলা হচ্ছে। মেয়েতা কিছু কিছু সময় একাই টানে তো। ঐ সার্ভে অনুযায়ী ~১৫% ক্ষেত্রে তাই হতে পারে।
  • ব্যাং | 132.167.77.46 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৩:১৫527216
  • পাই, এখনো পরিষ্কার হল না। আরেকটু ব্যাখা করা সম্ভব? একটু ডিটেলে লিখবি প্লিজ?
  • pi | 125.250.117.115 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৩:২৮527217
  • আমি তোমার কনফ্যুশনটা ঠিক বুঝতে পারছিনা মনে হয়। ওখানে তো একটা সংখ্যা বলা হয়েছে। ওদের স্যাম্পলে ৮৫% পরিবারে দেখা গেছে পুরুষ মূল রোজগেরে। এর মানে এই নয়, মেয়েরা রোজগার করেনা। মেয়েরাই সংসার টানছে, এমন পরিবারও পেয়েছেন, কিন্তু তার সংখ্যা তুলনায় কম। পড়ে আমি সেটাই বুঝলাম।
    আর ছেলেরা মূল রোজগেরে হয় বলে সন্তান হিসেবে ছেলের চাহিদা বেশি, আর সেই ছেলে চাইবার জন্য সন্তান সংখ্যা বাড়তে থাকে। একটা সন্তান ছেলে না মেয়ে, তার উপর কন্ডোম ব্যবহারের % প্রচুর বদলে যায়।

    সন্তান হিসেবে ছেলেদের প্রেফার করার একটা বড় কারণ তো এটা, আমাদের দেশের বহু জায়গায়, সমাজের বহু স্তরেই। এইরকম প্রেফারেন্সের ছবি তো প্রভাত ঝা দের ল্যানসেটের কাজেও উঠে এসেছিল, সারা ভারত জোড়া সার্ভে থেকে।
  • ব্যাং | 132.167.77.46 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৩:৩৪527218
  • পাই, থ্যাংকিউ। এতক্ষণে পরিষ্কার হল। সন্তান ছেলে হল নাকি মেয়ে, তার উপরে কন্ডোমের চাহিদা নির্ভর করে এইটে বুঝতে কোনো অসুবিধে হয় নি। সেইটে বস্তির ঝুপড়িই হোক অথবা জয়পুরের প্যালেস, সব জায়্গাতেই সত্যি।
    রোজগেরের জায়্গাটা পরিষ্কার হচ্ছিল না। তুই বুঝিয়ে বলার পরে বুঝলাম। ইংরেজি বুঝতে আমার বহুত সময় লাগে। তবে মেয়েরা সংসার টানছে, এই উদাহরণ কম কেন পেয়েছেন, এইটেয় আমার সন্দেহ থেকে গেল। মানে আমরা ঐ আর্থ্সামাজিক অবস্থায় যারা বাস করেন তাদের মধ্যে তো উল্টো উদাহরণই দেখতে পাই সাধারণতঃ। তাই বল্লাম।
    এনিওয়ে কাটি এবার। কনফুশন পোষ্কার করে দেওয়ার জন্য থ্যাংকিউ।
  • | 24.99.189.109 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৩:৩৫527219
  • আমার পড়ে মনে হল সংগঠিত শ্রমক্ষেত্রের হিসেব নেওয়া হয়েছে। মেয়েরা সঁগঠিত শ্রমে এখনও তুলনামূলকভাবে কম আর বিভিন্ন সার্ভে ইত্যাদিতে অসংগঠিত ক্ষেত্রের হিসেব সাধারণতঃ নেওয়া হয় না। যেমন রাজমিস্ত্রীর যোগাড়ের কাজে অনেক মহিলাকে দেখা যায়, কিন্তু মোট মিস্ত্রী এবং যোগাড়ের হিসেবে সেটাও বেশ কম।

    আরো একটা ব্যপার আছে। এই যোগাড়ে বা এই ধরণের কায়িক শ্রমের কাজগুলোতে মেয়েদের খাতায় কলমে যাই রোজ বলা থাকুক, ঠিকেদার বেশ খানিকটা কম দেয় ছেলেদের তুলনায়। ফলে সেই মেয়ে নিজে গর্ভবতী হওয়ার সময় পুত্রসন্তানই চায় বেশীর ভাগ।
  • ব্যাং | 132.167.77.46 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৩:৩৬527220
  • দকে ক।
  • ডিডি | 120.234.159.216 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৪:৩৪527221
  • বছর খানেক ছিলাম কন্স্ট্রাকশন কোংএ। হাইদ্রাবাদ,দিল্লী আর লুরু মিলিয়ে চার হাজারের উপর ফ্ল্যাট আর দেড় হাজার বাড়ী এবং গুন্টুরের কাছে রাস্তা ও ইরিগেশন প্রজেক্ট এইসব চলতো। মনে নেই সেই স্বর্ণময়ী কমোড যুগ?

    হাজারে হাজারে মহিলা শ্রমিক কাজ করতো কিন্তু শিশু শ্রমিক একেবারেই বাদ। স্বচক্ষেই দেখা আর জানা।

    শিশু শ্রমিক একদম না। খুব বেশী সংখক শিশু থাকলে আর সাইটটা বড়ো হলে একটা টেম্পোরারী ক্রেশ মতোন করা হতো। যাতে মায়েরা মন দিয়ে কাজ করতে পারে বাচ্চা অন্য কোথাও জিম্মা দিয়ে। তবে সেটা শুধু খুব বড়ো সাইটেই সম্ভব ছিলো। বাচ্চা হলে শ্রমিক মায়ের খুব অসুবিধে এবং অনেক ক্ষেত্রে ঠিকাদারেরা আনতই না। আর বাচ্চা একটু বড়ো হলে মায়ের পাশে থেকে নিজেই রোজগার করবে সেটারো উপায় ছিলো না।

    পেট হলেই যদি রোজগার চলে যাওয়ার ভয় থাকে তাহলে ও এরা কেনো প্রিভেনশনে ভয় পেতেন জানা নেই। আর এটাও ঠিক যে কোনোদিন জানতেও চাই নি।
  • ekak | 69.97.40.178 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৬:৪১527222
  • প্রেগন্যান্সি তে প্রফেশনের ক্ষতি হওয়ার ভয় সমাজের কোন লেভেলে নেই ?
  • rimi | 178.26.205.19 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৮:৪০527223
  • ব্যাংএর 8.20 আর 8.26 এর পোস্ট খুব জোরে ধাক্কা দিল। একদম ঠিকই লিখেছিস রে ব্যাং।

    আমার সত্যিই এই বিষয়ে কোনো প্র্যাকটিকাল অভিজ্ঞতা খুবই কম। কথা বলা শুধু আমাদের বাড়িতে যারা কাজ করতে এসেছে তাদের সঙ্গে, আর কিছু বই, পেপার। যেটুকু পড়েছি, তাতে ব্যাং আর ম এর বাস্তব অভিজ্ঞতাগুলোর কথাই লেখা আছে।
  • rimi | 178.26.205.19 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৮:৪১527225
  • প্রেগ্ন্যান্সিতে প্রফেশনের ক্ষতি হবার ভয় সব লেভেলেই আছে। ফিমেল ভিশন নামে একটা বই পড়েছিলাম কিছুদিন আগে, তাতে বিভিন্ন স্টাডির কথা বলা হয়েছে, সবই অবশ্যই আমেরিকাতে, যে মেয়েদের কিছু বিশেষ ক্ষমতা আছে যেগুলো ছেলেদের নেই, যে ক্ষমতাগুলো একটা ইন্ডাস্ট্রি গ্রোথে খুব দরকারী। তাই যে কোনো অরগানাইজেশনের লিডারশিপ রোলে অন্তত ৫০% মেয়ে থাকা উচিত। কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে এখনো, আমেরিকাতেও, সন্তান জন্ম এবং সন্তান পালন গুরু দায়িত্ব। সেই মেয়ে চাকরি করুক বা না করুক। কাজেই মেয়েদের লিডারশিপ রোলে পেতে হলে সন্তান ধারণ ও পালনের ব্যপারে তাদের বিশেষ সুবিধা দিতে হবে। স্টাডিতে দেখানো আছে যে সেই বিশেষ সুবিধা গুলো দিলে অপ্রত্যাশিত রিটার্ন আসে, এসেছে।
    তবে অবশ্যই এসব হল অর্গানাইজড সেক্টরের গপ্প। অনেক উঁচু লেভেলের কথা। প্রেগ্ন্যান্সির কথা উঠল তাই বল্লাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন