এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মনোবিজ্ঞান কী আদৌ বিজ্ঞান ??

    একক
    অন্যান্য | ০৮ জুলাই ২০১২ | ৬১১২ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাই | 82.83.87.188 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:১৪553306
  • মামু, প্রথম লেখাটা তো বড়দের নিয়েও।

    It seems that Americans are in the midst of a raging epidemic of mental illness, at least as judged by the increase in the numbers treated for it. The tally of those who are so disabled by mental disorders that they qualify for Supplemental Security Income (SSI) or Social Security Disability Insurance (SSDI) increased nearly two and a half times between 1987 and 2007—from one in 184 Americans to one in seventy-six
  • aka | 178.26.215.13 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:১৬553307
  • রানারা যা বললেন এই রিস্ক সবেতেই আছে। গলব্লাডার অপারেশন করতে গিয়ে সেপ্টিসেমিয়া হয়ে মারা গেলেন। ডান পা কাটাতে গেলেন কেটে দিল বাঁ পা (http://www.nytimes.com/1995/09/17/us/doctor-who-cut-off-wrong-leg-is-defended-by-colleagues.html)।

    ডিপেন্ড করছে আপনার অসুবিধা কতটা সেই রিস্ক নেবেন কিনা। অপারেশনের সময়েও আমরা অনেক ভেবে চিন্তেই ডাক্তারের কাছে যাই। সেখানে তো পুরোটাই ডাক্তারের স্কিলের ওপর।
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:১৭553308
  • কলন্তাইএর একটা লেখায় ছিল, 'আধুনিক' সভ্যতায় এলিয়েনেশন বেশি এবং তজ্জনিত মনোরোগ
  • pi | 82.83.87.188 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:২০553309
  • রানারা কে একটা প্রশ্ন ছিল। যে উদাঃ গুলো দিলেন, সেখানে সাইকোলজিস্টের কাছে রোগী, না রোগী বলব না, উক্ত ব্যক্তি গেলেন কেন ? অসুখটা সেখান থেকে শুরু হচ্ছে বুঝলাম। কিন্তু কোন অসুখ এর পার্সেপশন ছাড়াই খামোখা কাউন্সেলরের কাছে গেলেন কেন ? কীসের কাউন্সেলিং এর জন্য ? মানসিক অবসাদ নিয়ে কেউ গেলেন, আর সাইকোলজিস্ট তাঁকে ক্লেপ্টোম্যানিয়াক বানিয়ে দিলেন, এমনি কিছু ?
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:২১553310
  • "আমি কী তাহলে মনোরোগী ছিলুম . সেই রোগটার তাহলে কী হলো বটে ?"

    একক কি মনে করো রোগটা সত্যিই চলে গ্যাছে? :p
    নিজের পেন নেম 'একক' করে রাখার পরেও?
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:২২553311
  • আর, থেরাপির বদলে মনোরোগ সারাতে যৌথ পরিবার বা ধর্মগুরুদের ভূমিকা নিয়ে কেউ আলোকপাত করতে পারেন?
  • Ishan | 202.43.65.245 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:৩৪553312
  • দেখেছি। পার্সেন্টেজের হিসেবে আমেরিকা-ইউরোপ সবসময়েই এগিয়ে থাকবে, সে নিয়ে কোনো সন্দেহই নেই। তার কারণ হল, উন্নত দেশে "সুযোগ" সর্বস্তরের মানুষের কাছে অনেক বেশি। সেটা লিখলাম ও তো।
    কিন্তু আমার কোচ্চেনটা হল ভারতীয় শহুরে মধ্যবিত্ত আর বিলিতি শহুরে মধ্যবিত্ত -- কাদের মনস্তত্ত্ববিদের কাছে যাবার প্রবণতা বেশি?
  • pi | 82.83.87.188 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:৪৩553313
  • আরে, তুমি তো লিখলে, বিদেশে লোকে কথায় কথায় দৌড়য়, এটা লুজলি লেখা কিনা। সেটা লুজলি বলা নয়, এটুকু বলতে পারি।
    দেশে তার থেকে বেশি বা কম কথায় কথায় দৌড়ায় কিনা সেটার পরিসংখ্যান আছে কিনা জানিনা।
  • riddhi | 118.218.136.234 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:৪৫553314
  • ঈশান, আপনার এক্ষপি তে কল্কাতার শহুরে মধ্যবিত্তরা 'ডিপ্রেশন','মানসিক সমস্যা' র কথা মুখে বলেন, না ডাক্তারের কাছে যান/যেতে হবে ভাব দেখান। দ্বিতীয়টা হলে জানি না, খুব রিসেন্ট কিছু হবে। তবে ঐ বলা টা আমি আমার জন্ম থেকে দেখে আসছি। কলকাতার লোকেরা তো আবার বেশী পেছনপাকা, আর্ধেক লোক কে জিগেস কর্লে বলেও দেবে এক্সিস্তেন্শিয়ালিস্ট ডিপ্রেশনে ভোগে। যারা কামু ফামু পড়েনি তারাও 'তোর মেশো এমন ধ্যাতানি দিল, তিন্দিন ডিপ্রেশনে শুয়ে পড়লাম, মালপোয়াটা বানানো হল না' এরকম হরবকত কোন ্ছোট থেকে দেখে আসছি। ওটাকে বেশী কলকে দেবার কোন কারণ নেই। সাহেবরা কিন্তু করে দেখায়।
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:৫০553316
  • কলকাতায় আজকাল গুচ্ছ লোকে, স্পেশ্যালি টিনেজ ব সদ্যো টিনেজোত্তীর্ণরা কাউন্সেলিং নিতে যায়
  • প্পন | 122.133.206.25 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২২:০৫553317
  • বোঝো, এরা রানারাকে চিনল না!
  • Ishan | 202.43.65.245 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২২:০৯553318
  • নাঃ রানারার কথা প্রসঙ্গে অল্প করে লিখেই ফেলি।

    শারীরবিজ্ঞানে আমরা ইতিমধ্যেই তো "ব্যক্তি"কে হাওয়া করে দিয়েছি। আগে, মানে ধরুন বহু আগে, রামমোহন রায় নাকি অস্ত একটা পাঁঠা খেয়ে ফেলতেন, স্রেফ, ভালো লাগে বলে, সে যুগ এখন শেষ। এখন স্বাদ নয়, সবই চয়েস নির্ধারিত। সেই চয়েস আবার ব্যক্তি নয়, নানা শাস্ত্রের জিম্মায়। পাঁঠা খাওয়া খারাপ, কারণ রেডমিট। ফ্যাট খাওয়া খারাপ, কারণ ওবেসিটি। কার্ব খাওয়া খারাব, কারণ এমটি ক্যালোরি। চিনি খাওয়া খারাপ, এমনকি এখন শুনি নুন খাওয়াও খারাপ। শরীরের আকার কেমন হবে, কোথায় কতটা পেশি থাকা দরকার, সবই নানাবিধ শাস্ত্র ঠিক করে দিচ্ছে। সবটাই নানা শাত্রের জিম্মায়। এতে করে লোকের আয়ু টায়ু বাড়ছে নিশ্চয়ই, কিন্তু "ব্য়্ক্তি" ক্রমে হাওয়া হয়ে গেছে ও যাচ্ছে। শরীর হয়ে উঠছে সামাজিক সম্পত্তি।

    এবার মনও ক্রমশঃ সেদিকেই যাচ্ছে। ক্লিনিকের হাতে, সিম্পটমের হাতে, নানাপ্রকার শাস্ত্রের হাতে, এবং অতি অবশ্যই "বিজ্ঞান" নামক এক সর্বগ্রাসী ডিসকোর্সের হাতে সবকিছু নির্ধারিত। এতে কি লোকের উবগার হচ্ছে না? হচ্ছে নির্ঘাত । সে নিয়েও তক্কো থাকতে পারে অবশ্য। সেটা নির্ভর করছে, উপকার কাকে বলছি তার উপর। কিন্তু এই প্যারাগ্রাফে আমার পয়েন্টটা হল, "মন" ও ক্রমশঃ সামাজিক সম্পত্তি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আপনার আমার মিথ্যে কথা বলা, গোপন করা, রেগে যাওয়া, দীর্ঘশ্বাস ফেলা -- সব সব সব কিছু কোনো না কোনো "লক্ষণ" হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ফলতঃ সামাজিক ভাবে নির্ধারিত হয়ে যাচ্ছে "সুস্থ" মনের আকার প্রকার।
  • pi | 82.83.87.188 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২২:১০553319
  • আমার আর দুটো কোশ্চেন আছে। সবাইকে।

    ১। অনেকে কিন্তু মানসিক রোগের পিছনে মগজে কেমিক্যাল লোচ্চার থিয়োরীই মানেন না।

    none of the three authors subscribes to the popular theory that mental illness is caused by a chemical imbalance in the brain. As Whitaker tells the story, that theory had its genesis shortly after psychoactive drugs were introduced in the 1950s. The first was Thorazine (chlorpromazine), which was launched in 1954 as a “major tranquilizer” and quickly found widespread use in mental hospitals to calm psychotic patients, mainly those with schizophrenia. Thorazine was followed the next year by Miltown (meprobamate), sold as a “minor tranquilizer” to treat anxiety in outpatients. And in 1957, Marsilid (iproniazid) came on the market as a “psychic energizer” to treat depression.

    এই নিয়ে পুরো গল্পটা ঐ লেখাতে আছে। খুব ইন্টারেস্টিং। কেউ আগ্রহী হলে পড়তে পারেন। এখানে আর দিলাম না। আগেরবার লিংটা আসেনি। দেখি, এবার আসে কিনা।

    http://www.nybooks.com/articles/archives/2011/jun/23/epidemic-mental-illness-why/?pagination=false

    ADHD নিয়ে লেখাটাতেও ঐ ডাক্তার বলছেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সমস্যাটা শরীরের নয়, পরিপার্শ্বের। যে পরিবেশ বাচ্চাদের ফেস করতে হচ্ছে।

    ২) এখান থেকেই দ্বিতীয় প্রশ্নটা আসে। কাকে 'সমস্যা' বলব তাকে নিয়েই। সাহানা কোন ব্যক্তির নিজের 'সারভাইভল' এর সমস্যার কথা বলেছে। মানে যেখানে সেটার সমস্যা হচ্ছে, বা তা অন্যের সারভাইবলকে অ্যাফেক্ট করছে। প্রথমটা নিয়েই যদি বলি, সমস্যাটা সেক্ষেত্রে কার ? ব্যক্তির , না পরিপার্শ্বের ? যে পরিবেশ , সমাজ একটু অন্যরকমকে অ্যাকোমোডেট করতে পারছে না, জায়গা দিতে পারছে না, তার সমস্যা নয়? সেই অ্যাটিচুডের সমস্যা নয় ?
    বা, পরিবেশ বদলে যাওয়ার ফলে আজ যদি কারো সারভাইভলের সমস্যা হয়, সেক্ষেত্রে সারাইটা কার দরকার ?

    সারভাইভাল মানেই বা ঠিক কী ? কেউ যদি নিজের মত করে নিজে চালিয়ে নিতে পারে, কিন্তু সেটা আশপাশের লোকের চাহিদা বা ছাঁচ মতন না হয়, তার মানে সে সারভাইভ করতে পারলো না ? কেউ পড়াশুনায় মন দিচ্ছে না, তার মানে সে রেজাল্ট ভালো করতে পারবে না, অতএব তার নিজের সারভাইভলের সমস্যা হবে, অতএব তাকে 'ঠিক' করা দরকার ?
    মন দিচ্ছে না থেকে আরেক ধাপ যাই। পড়াশুনা বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে। আমি সেই এক্সট্রীমের কথা বলছি না, যেখানে বেসিক কম্প্রিহেনশন, কম্যুনিকেশনেই অসুবিধা আছে। সেগুলো নিয়ে তর্ক করতে চাই না। কিন্তু তা বাদে, বাকি, এই সারভাইভলের ব্যাপারে আমার একটা বড় প্রশ্নচিহ্ন আছে। কেউ একট জিনিশ ভাল বুঝছে না, অন্য জিনিস ভাল বুঝবে। ভাল করবে। তাকে সেই পরিবেশ টা দেবার জন্য কাউন্সেলিং এর ব্যবস্থা হোক। আর সেই কাউন্সেলিং টা সেক্ষেত্রে হতে হবে তার আশেপাশের লোকজনের।
    এরকম হয়না , বলছিনা। তবে বহু ক্ষেত্রেই হয়না।
    আর তার কন্ডিশনকে ডিস অর্ডারই বা বলব কেন ?

    সেক্সুয়াল আইডেন্টিটির একটা পুরো কন্টিনিউয়াস স্পেক্ট্রাম এখন স্বীকৃত। সামাজিক আইডেন্টিটির বেলাতেও কেন তা হবেনা ?
  • aka | 178.26.215.13 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২২:১৯553320
  • রামমোহনের আমলে গড় আয়ু কত ছিল? আর এখন কত?

    একইরকম যুক্তি হল গুহামানবরা তো হাওয়াই চপ্পল পড়ত না তাহলে তাদের পায়ের তলা দিয়ে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া যদি না ঢুকে থাকে তাহলে আমাদেরও ঢুকবে না। আরে বাবা গুহামানবরা গড়ে ২০ বছর বাঁচত। যদি ২০ বছর বাঁচার ইচ্ছে থাকে তাহলে যা খুশী করুন। তেমনই যদি ৪৫ বছর বাঁচার ইচ্ছে থাকে তাহলে আস্ত পাঁঠা, গোটা কাঁঠাল খান। ৪৫ এ হাওয়া, সেটাও একটা জীবন দর্শন। ডাক্তারের কাছে যাওয়া, জীবনে রেস্ট্রিকশন, দৌড়ন এসবই পার্সোনাল চয়েজ।
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২২:২১553321
  • রামমোহনের আমলে গড় আয়ু ভীষণ কম ছিল, সম্ভবতঃ শিশুমৃত্যুর জন্যে
  • Ishan | 202.43.65.245 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২২:২৫553322
  • কোচ্চেনটা হল, তাতে সমস্যাটা কি? শরীরের ক্ষেত্রে যা হচ্ছে, মনের ক্ষেত্রে একই ব্যাপার হলে সমস্যাটা কোথায়?

    এখানে কিছু থিয়োরিটিকাল প্রবন্ধ লেখা হচ্ছে না। অতএব বাংলা করে লিখি। ধরুন, আপনার আমাশা হয়েছে। সারছেনা। এবং আপনি জানেন, যে, আমাশা হলে মেজাজ খিটখিটে থাকে। অতএব আপনি যাকে পারছেন দাঁত খিঁচোচ্ছেন।

    এবার, এই দাঁত খিঁচোনোর দুটো দিক আছে।
    এক। আপনার শরীর খারাপ। তার প্রভাব মনে পড়ছে। তাই আপনার মন খিটখিটে। তাই দাঁত খিঁচোচ্ছেন।
    দুই। আপনি জানেন, যে, আমাশা হলে মেজাজ খারাপ থাকে। অতএব আপনার মেজাজ হারানো টা "জাস্টিফায়েড"। এই "জ্ঞান" আপনার মেজাজ হারানোর পক্ষে সওয়াল করছে। অতএব আপনি স্বাভাবিক ভাবে যা দাঁত খিঁচোতেন, তার থেকে বেশি খিঁচোচ্ছেন।

    একই উদাহরণ "পেঁচো" মাতালদের মাতলামি সম্পর্কেও প্রযোজ্য। যেটাকে আমরা পাতি কথায় বলি দু-পয়সার মাল খেয়ে এক টাকার মাতলামো।

    এই দুটো ক্ষেত্রেই, মানসিক অবস্থা সম্পর্কে "জ্ঞান", বা মানসিক লক্ষণ সম্পর্কিত "জ্ঞান" আপনাকে আপনার অবস্থা থেকে কোনো রিলিফ দেয়না। বরং অনেক ক্ষেত্রেই অটো-রিলিফের রাস্তা বন্ধ করে। এবং আপনাকে এক্সপার্ট তথা শাস্ত্রের বিচারের উপর ঠেলে দেয়। পাতি আমাশার ক্ষেত্রে আপনি ডাক্তারকে বলেন, মেজাজ সারানোর ওষুধ দিতে। ডাক্তার আপনাকে ব্যাখ্যা করে আপনার অবস্থাটা বোঝান। এবং আপনার মন আরও বেশি বেশি করে শাস্ত্রের বিচরণক্ষেত্র হয়ে ওঠে।

    পাতি আমাশার ক্ষেত্রেই এই। যদি "ডিপ্রেশন" হয় তাহলে বুঝতেই পারছেন। আপনি জানেন, ডিপ্রেশন মানেই পাগল নয়। আপনি জানেন, ডিপ্রেশন একটু মানসিক অবস্থা মাত্র। আপনি জানেন ডিপ্রেশন সারানো যায়। আপনি তার সিম্পটমগুলোও জানেন। এবং এই জ্ঞান আপনাকে কোনো রিলিফ দেয়না। বরং আপনি আপনার মনের বর্তমান অবস্থা এবং আপনার আচরণের পক্ষে একটি জাস্টিফিকেশন পেয়ে যান। সেটা আপনার অটো-রিলিফের, নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতাকে যৌক্তিকভাবেই কমিয়ে আনে। এবং "ব্যক্তি"র উপরে শাস্ত্রের প্রাধান্য স্থাপিত হয়।
  • Ishan | 202.43.65.245 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২২:৩৫553323
  • একটু থিয়োরিটিকালি বললে, এতে দুটো পয়েন্ট আছে। ভাট মনে হলে এই পোস্টটা কাটিয়ে দিন।

    এক। "জ্ঞান"। আসল গপ্পোটা এখানে হল, মন সম্পর্কে "জানা"। বিষয়টা যেহেতু মন, অতএব, যত জানছেন, তত "বিশ্বাস" করছেন। যত "বিশ্বাস" করছেন, তা এই "জ্ঞান"কেই আরও বাশিয়ে চলছে। একটি "জ্ঞান" উৎপাদনকারী ব্যবস্থার হাতে "ব্যক্তি" ক্রমশঃ হাওয়া হয়ে যাচ্ছে।

    দুই। "রিলিফ"। "জ্ঞান" আপনাকে রিলিফের পন্থাও বাতলাচ্ছে। "রিলিফ" এর যে "ব্যক্তিগত" পন্থা হতে পারে বা পারত, তার বদলে "রিলিফ"ও এই একই জ্ঞানতাত্ত্বিক প্রকল্পের অংশ হয়ে যাচ্ছে।

    জ্ঞানের শাস্ত্র আপনার কাছে আসছে রিলিফের শাস্ত্র হিসেবে। "জ্ঞান" আর "রিলিফ" একটা আরেকটাকে নির্ধারিত করছে।
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২২:৩৭553324
  • ইশান, অসাধারণ!
  • Ishan | 202.43.65.245 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২২:৫২553325
  • আমার খুব প্রিয় বই কুন্দেরার আর্ট অফ নভেল। সেখান থেকে একটা জিনিস তোলার লোভ সামলানো যাচ্ছে না।

    কুন্দেরা একবার তাঁর এক বান্ধবীর বাড়ি গিয়ে দেখলেন, কেস খুব গড়বড়ে। বান্ধবী তার আঠারো না কত বয়সের ছেলেকে খুব বকে-ঝকে কেঁদে কেটে একাকার কান্ড করছেন। কেস কি? না ছেলেটি একটু বেশিক্ষণ ঘুমিয়েছে বা এই জাতীয় কিছু। "এইরকম খুচরো জিনিস নিয়ে এতো মাথা গরম করছ কেন?" জিজ্ঞাসা করায়, কুন্দেরাকে অবাক করে, বন্ধবী নয়, তার ছেলে এগিয়ে এসে বলে, মা তো আসলে ঠিকই করছেন। এটা খুব তুচ্ছ কোনো ঘটনা নয়, এটা আসলে জীবনের প্রতি অবহেলা, কর্তব্যের প্রতি অবহেলা, জীবনকে সহজ ভাবে নেওয়া ইত্যাদি।

    কুন্দেরার মনে পড়ে মস্কো ট্রায়ালের কথা। সে অবশ্য অনেক আগের কথা। কিন্তু চেক প্রজাতন্ত্রেও অনুরূপ ঘটনা ঘটেছিল। যখন পার্টির সদস্যদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয় খুব "গুরুতর" অপরাধের জন্য। তার কোনোটা ছিল, হয়তো কুন্দেরার লেখা "জোক"এরই মতো, যেখানে, পার্টি মেম্বার তার বান্ধবীকে ঠাট্টা করে লিখেছিল "ট্রটস্কি" দীর্ঘজীবি হোন। মজা হচ্ছে, এই সব মানুষরা এই কারণগুলিকে "তুচ্ছ" না মনে করে তাদের দার্শনিক গুরুত্বের সঙ্গে একমত হয়ে যান। যথা "দেশের প্রতি অবহেলা", "বিশ্বাসঘাতকতা" ইত্যাদি। যেভাবে আজকে ছেলেটি তার মায়ের সামনে স্বীকার করে যে, দেরি করে ঘুম থেকে ওঠা নয়, ওটা আসলে "জীবনের প্রতি অবহেলা"। তারা স্বীকার করে দোষ এবং তাদের মৃত্যুদন্ড হয়।

    আরও মজা হচ্ছে, এই মহিলাও, সেই দলে ছিলেন। তিনি ছিলেন সাহসী, বিদ্রোহী। নিজের "দোষ" তিনি স্বীকার করেননি। তাই তাঁর হয়েছিল কারাদন্ড। কিন্তু তিনিই সেই এক মাপকাঠি পুত্রের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করছেন।

    তা, এইটা কেন বললাম? এই জন্য, যে, "শাস্ত্র"এর সামনে অবনত হওয়া হল বিলকুল এই জিনিস। "আসলে" আপনি যে ভুলো মনের সেটা কোনো সোজা জিনিস নয়, সেটা হল, অমুক বৃহত্তর ব্যাপারের লক্ষণ মাত্র। আপনি এই "জ্ঞান" গ্রহণ করুন, তার কাছে সাবমিট করুন এবং সবশেষে কনফেস করুন। বৃত্ত সম্পূর্ণ হবে এবং শাস্ত্রের জয় ধ্বনিত হবে।

    প্রশ্নটা আসবে, মনোবিজ্ঞান কি এতটাই টোটালিটারিয়ান? আমি জানিনা। কিন্তু সাবমিট এবং কনফেস করার পদ্ধতিটি যে একেবারে এক সে নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। অবশ্য তারপরেও আমরা ডাক্তারের কাছে যাব, মনোচিকিৎসকের কাছেও যাব, কারণ এতদ্ভিন্ন আর কোনো উপায় আমাদের জানা নেই।

    পুঃ কাজেই এই লেখা কোনো জেহাদ টেহাদ নয়, সে হিসেবে পড়বেন না। :)
  • sahana | 127.194.236.111 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২২:৫৯553327
  • কাউন্সেলর এর কাজ কি হওয়া উচিত সে বিষয়ে কারো সঠিক ধারণা আছে বলে আমার মনে হচ্ছে না। কারণ প্রথম থেকেই ধরে নে হয়েছে যে কউন্সেলং করাতে গেলে কউন্সেলর superior position থেকে কথা বলে decide করে দেবেন আপনার কি হয়েছে , (superior position থেকে এও বুঝিয়ে দেবে যে আপনার যা হয়নি তাও হয়েছে০ কিন্তু কউন্সেলর ঈর এমন কোন superior position নেই। আমি আমর counselor same platform এ belong ন করলে কোন কথাই হবেনা। সে এক্জন বাচ্ছা হলেও।এটা কোন directive প্রক্রিয়া নয়।আমি বলে যাব আর সে follow করে যাবে এমন টা এখানে হবেনা। শরীরের অসুখে যা ডাক্তার করে থাকেন,তা এক্জন কাউন্সেলর করতে পারেন না। actually counselling is assisting a person to have better knowledge and understanding over his or her problem and to share professional experience and informations so that the person can reach at his or her solution by his or her own.
    এখানে ব্যক্তির মাথায় চড়ে যা খুশি বলার বা করার অধিকার মোটেও নেই। ব্যক্তি কে স্পষ্ট জানান উচিত তার অধিকার সম্পর্কে। যাতে তার কাউন্সেলর কে না পোষালে অবিলম্বে পরিত্যাগ করতে পারেন।
    আর কউন্সেলর empathic understanding নিয়ে ব্যক্তিকে acept না করতে পারলে কচু কাউন্সেলিং হবে।
    এখানে প্রায় সবার লেখা থেকেই মনে হচ্ছে counselor ভালো হতেই পারেনা। নিশ্চয় তাদের experience হয়েছে ভুল মানুষের পাল্লায় পড়েছেন! আমার ব্যক্তিগোতো ওভিমত এমন profession e আসার জোন্যো aptitudeতেস্ত করা দর্কার। সবাই যেমন ভালো nurse হতে পারেন না।পড়লেই হয়্না, তেম্নি ভালো সত psychologist হওয়া ও খুব কঠিন ।
    সত্যি দুর্ভাগ্য কলকাতায় প্রতি বছর অন্তত 80 জন করে psychology নিয়ে পাশ করা সত্বেও সংবেদনশীল insightful psychologist হাতে গোনা।
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২৩:০১553328
  • রানারা বালক পজিশন নিয়েও কাউন্সেলিং দিতেন?
  • Ishan | 202.43.65.245 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২৩:০৪553329
  • অ্যাকচুয়ালি সাহানা শেষ পোস্টে যা লিখল, সেগুলো প্রায় প্রত্যেকটাই শরীরের ডাক্তারদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। বিলাত-আমেরিকায় সেরকমই বলে।
  • sahana | 127.194.236.111 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২৩:০৬553330
  • @ ইশান, just অসাধারণ লিখেছ।
  • aka | 178.26.215.13 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২৩:১৯553331
  • যেকোন কণ্ডিশন সে শারীরিক বা মানসিক হোক যাই হোক না কেন, তা একই জিনিষ বারবার ঘটলে তাকেই কোন একটি ডিসর্ডার বা কণ্ডিশন বলে। কুন্দেরা আর যাইহোন মনোবিদ ছিলেন না। অবশ্য জানি না কুন্দেরা এটা কনক্লুড করেছিলেন না ঈশান করল। কুন্দেরার গল্পে যে মায়ের কথা শোনা গেল অর্থাৎ কিনা একটি বিশেষ প্যারেন্টিং টেকনিক যা কিনা আইডিয়াল সিচুয়েশন কল্পনা করে নিজের আইডিয়াল ছেলে/মেয়েকে সেখানে ফিট করানো এই নিয়েও মনোবিদদের প্রচূর লিটারেচার আছে সেখানে কোন সময়েই আইডিয়াল সামনে রেখে সবাইকে একই জুতোয় পা গলাতে বলে না, বরং ঠিক তার উল্টো। প্রতিটা মানুষ আলাদা, প্রত্যেকের চরিত্র আলাদা, তাই অল্প কথা বললেই এবং শাই হলেই অ্যাসপারগস ডিজিজ হয় না, আবার একটু বেশি চঞ্চল হলেই এডিএইচডি হয় না, তেমনই উল্টো দিকে স্বাভাবিক সময়ের স্বাভাবিক বৃদ্ধি না হলে সমাজের নিয়মে সাবস্ক্রাইব করব না বলে অটিজমকে নেগলেক্ট করাও কাজের নয়।

    তাই যদি বইই পড়তে হয় তাহলে এই নিয়ে প্রচূর বই আছে সেগুলো পড়া উচিত, যারা এই বিষয়ে পড়াশুনো করছেন তাদের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
  • riddhi | 118.218.136.234 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২৩:২০553332
  • ঈশানের ১০ঃ৫৩ প্রচন্ড রকম ঠিক। এই 'এওয়ারনেস' অনেক কিছু ঘেঁটে দেয়। তবে এই একি জিনিসের একটা উল্টো দিক আছে। এই মান্সিক ঝামেলার অনেক অংশ জুড়ে থাকে, দৈনন্দিন কাজকর্ম অফিস সংসার ইত্যাদি না করতে পারা নিয়ে ভয়, গিল্ট ইত্যাদি। (অনেক ক্ষেত্রে একটা ডিস-ওর্ডার তখনি বলা হয় যখন এই সব দৈনন্দিন কাজকর্ম সিগনিফিক্যান্টলি ব্যহত হয়)। এ ক্ষেত্রে এই লেবেলিং সেই গিল্ট টাকে সরিয়ে রাখে। মানে দুটো দিক, কষ্ট+ কষ্টের কারণে কাজ/সামাজিকতা মার খাওয়া, দ্বিতীয়টায় রিলিফ দেয়।
  • Ishan | 202.43.65.245 | ১০ জুলাই ২০১২ ০০:০১553333
  • লিঙ্গুইস্টিক্সের বইতে দাবা খেলার রেফারেন্স থাকে। মনস্তত্ত্বের বইতে গির্জার কনফেশনের রেফারেন্স থাকে। পাগামি সংক্রান্ত বইতে কুষ্ঠরোগীদের নিয়ে পাতার পর পাতা লেখা থাকে। এইটারে কয় ইন্টার ডিসিপ্লিনারি অ্যাপ্রোচ।

    অবশ্য কুন্দেরার রেফারেন্সকে নেহাৎই পেরেন্টিং টেকনিকের সমালোচনা হিসেবে নিলে অন্য কথা। বলাবাহুল্য কুন্দেরার বান্ধবীর পেরেন্টিং টেকনিক নিয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই। মনস্তত্ত্ব নিয়েও না। যদ্দূর জানি কুন্দেরারও ছিলনা। :)
  • aka | 178.26.215.13 | ১০ জুলাই ২০১২ ০০:০৪553334
  • পাগামি মানেটা জানলেই নিজের বক্তব্য রাখতে পারি।
  • pi | 82.83.87.188 | ১০ জুলাই ২০১২ ০০:১০553335
  • কুন্দেরার বান্ধবীর ছেলের ঐ ভাবনাটাকে অটো নিয়ন্ত্রণের একটা উপায় বলে ভাবা যায় না ?
    মানে, অন্যান্য ক্ষেত্রে, ডাক্তারের কাছে না গিয়ে যেখানে নিজেই অটো রিলিফ বা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে, সেগুলোর অনেক কিছুই তো মা বাবা বা আশেপাশের কিছু দ্বারা ইন্ডিউসড।
  • জিপা | 127.194.196.126 | ১০ জুলাই ২০১২ ০০:২৬553336
  • বইগুনো কেউ পড়লেন? কী দাঁড়াল শেষমেষ? মনোবিদ্যা বিজ্ঞান?

    সাহানা যা বললেন তাতে আদর্শ কাউন্সিলারের ডেফিনেশন পাওয়া গেল, যাঁর কাছে না গেলে জিন্দেগী কাঁচি। কিন্তু মনোবিজ্ঞানের স্ট্যাটাসটা বিহেভিয়ারাল সায়েন্সের বেশি কিছু হল?

    কী আজব দেখুন, সাইকোলজিস্টরা বলবেন সাইকিয়াট্রিস্টদের পন্থা ঠিক নয়। কাউন্সেলিং করেই সব মনোরোগ সারানো উচিত। ওষুধ বিষুধ দিয়ে নয়। আবার নিউরোলজিকাল ডিস-অর্ডার কিংবা কেমিক্যাল লোচাকে মান্যতাও দেবেন। যাতে একটা প্যাথোলজি প্যাথোলজী গন্ধ মালটাকে পিওর বিহেভিয়ারাল সায়েন্সের লেভেল থেকে উঁচুতে রাখে।
    আর সাইকিয়াট্রিস্টদের জিগেস করুন, তারা বলবে ওষুধ না খেলে কচু হবে। কাউন্সেলিং করে সিজোফ্রেনিয়া সারালে তাকে নোবেল দোবো।

    পুরো জিনিসটা অ্যালোপ্যাথ, হোমিওপ্যাথ, আয়ুর্বেদ যজুর্বেদ হেকিমি চিকিৎসার চেয়েও ঘাঁটা। সে যাই হোক, কিন্তু বিজ্ঞান কি? হলে আর কথা বাড়ানো যাবে না। কে না জানে- আজ বিজ্ঞান সর্বশক্তিমান, কারন সে ঈশ্বরকণিকাকে দেখিয়াছে!

    - জিজ্ঞাসু পাঠক
  • a x | 138.249.1.202 | ১০ জুলাই ২০১২ ০০:৩০553338
  • পাইএর দেওয়া গাবর মাতের লিংকটা সবার দেখা উচিৎ। গাবর মাতে বহুদিন ধরে এই সামাজিক বদলগুলো এবং তদজ্জনিত মানসিক ও শারীরিক উপসর্গ নিয়ে বলে যাচ্ছেন। বেশ কিছু বছর আগে এনার একটা লেখায় ডিপ্রেশন ও ক্যান্সারের সম্পর্ক সম্বন্ধে পড়েছিলাম। নামী দামী কিছু লোকের সাথে তাই নিয়ে কথা হয়েছিল, গাবর মাতে সোশ্যালিস্ট বলে তার আরো অনেক কিছুর সাথে এই পর্যবেক্ষণটাও উড়িয়ে দেয় তারা। কয়েক মাস আগে এখানে হোসে ব্যাসেল্গার টক ছিল। হোসে বোধহয় ব্রেস্ট ক্যান্সারের সবচেয়ে খ্যাতনামা ফিজিসিয়ান সায়েন্টিস্ট। অনেক কথার মধ্যে তিনি তাদের কিছু রিসেন্ট অবজার্ভেশনের কথা বলেন। এর মধ্যে একটা ডিপ্রেশন এবং ব্রেস্ট ক্যান্সার রিস্কের কোরিলেশন ঃ-)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন