এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মনোবিজ্ঞান কী আদৌ বিজ্ঞান ??

    একক
    অন্যান্য | ০৮ জুলাই ২০১২ | ৬১৪৫ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Spark | 161.141.84.239 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:০৮553514
  • আচ্ছা, একটা শিশু নিজের মনে বিড়বিড় করে, এটাকে দেখে বাবামা ভীত হয়ে মনের ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন, ডাক্তার একটা ওষুধ দিলেন, সেই ওষুধ দিনের পর দিন খেয়ে খেয়ে সেই শিশু জড়ভরতের মতন হয়ে গেলো---এই ক্ষেত্রে কী করা উচিত? বাবা মা বা ডাক্তার হয়তো ভালো হবে ভেবেই এটা করেছিলেন।
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:০৯553515
  • আমেরিকার মতন একটা সভ্যতা, যার মূলে আছে আত্মীয় পরিজন সমাজের সম্গে পাট চুকিয়ে দিয়ে কিছু উচ্চাকাঙ্ক্ষীর ভিন মহাদেশে আসা, সেখানকার আদি বাসিন্দাদের শঠতার মাধ্যমে হত্যা করা এবং পরবর্তী অজস্র অস্বাভাবিক নিষ্ঠুরতা, সেই সভ্যতায় মেন্টাল ইলনেস এপিডেমিক হবে না তো কী!
  • Spark | 161.141.84.239 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:১১553517
  • সেই হিসাবে সে তো তাতিন, সর্বত্র। আমাদের মহান দেশে আর্যদের আগমন ও অনেকটা সেইরকম না? আগের আদিবাসীদের সব রাক্ষস বাঁদর এইসব বলে মেরে টেরে সাফ করে জঙ্গল টঙ্গল কেটে মহান আর্যসভ্যতার বিকাশ?
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:১১553516
  • সে তো ডাক্তার ভালোভেবে গলব্লাডার না কেটে গ্যাস্ট্রিকের চিকিৎসাও করে বসেন। ভালো ভাবলেই ভালো হবে এমনটা না।
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:১৪553518
  • ঋদ্ধি,
    রোগ নির্ণয় ব্যাপারটায় কোনো optimization algorithm কি ঢোকানো সম্ভব? অজস্র স্বাভাবিক মানুষের এবং কনফার্মড রোগির সিম্পটমগুলোর ডেটা প্রোগ্রামে ফিট করা থাকলো। সেইখান থেকে 'নতুন' পেশেন্টের ডেটা নিয়ে প্রোগ্রামটা রোগ কী বলে দিল
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:১৬553519
  • মেরে কেটে কোথায় সাফ করলো? দিব্যি কোএক্সিস্ট করেছে তো। আজ যত সাঁওতাল দেখবে, তার ০।০১% লাল ভারতীয় দেখবে কি?
  • Spark | 161.141.84.239 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:১৯553520
  • তারপরে ধরুন্না কেন এই যে মডার্ণ হিউম্যান যারা নাকি নিয়ানডারথালদের বংশধ্বংস করে দিলো একেবারে আর তারপরে নিজেরা নিজেরা কত না যুদ্ধ করে এক গোষ্ঠী আরেকগোষ্ঠীকে মেরে ধরে ভুষ্টিনাশ করে করে একেবারে যাচ্ছেতাই করলো। শুধু তাই না, সেটাকে বিরাট গৌরবজনক হিসাবে প্রচার ও করলো, যারে কয় কিনা দিগ্বিজয়ী বীর নানা দেশ জয় করে সেখানের শত্রুদের একেবারে কচুকাটা করে দিয়েছেন। তারপরে কচুকাটা করে লাভ কম বুঝে নিয়ে ক্রীতদাস হিসাবে রাখতে শুরু করলো। যুদ্ধ ক্রমাগত আরো আরো বড় লেভেলে হতে থাকলো, তার পরে তো একসময় গোটা দুনিয়া জুড়ে।
    তারপরেও দেখুন বহু লোকজন আজো দিব্যি স্বাভাবিক ঘরসংসার করে আন্ডাবাচ্চা পেড়ে তাদের মানুষ করে সবই ঠিকঠাক চালিয়ে যাচ্ছে। ভাবলে আশ্চর্য লাগে। মানুষ জাতির অসীম ফ্লেক্সিবিলিটি দেখে অবাক ও মুগ্ধ হই।
  • Spark | 161.141.84.239 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:২৬553521
  • আর তাতিন, মূল ভারতীয় জনগোষ্ঠী আজও নিজেদের আর্য বলে দাবী করে(সে বর্ণ যাই হোক), কোল ভীল মুন্ডা সান্তাল ইত্যাদিদের তো ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা উপজাতি বা এইরকম কিছুর আওতায় ফেলা হয়।
    আমি আগে ভাবতাম দক্ষিণ ভারতীয়রা বুঝি এই "আর্যামি" এতটা করে না, কিন্তু উচ্চবর্ণের কয়েকজন দক্ষিণ ভারতীয়ের সাথে আলাপ হলে দেখলাম তারাও খুব জোরের সঙ্গে নিজেদের আর্য বলে দাবী করছে, একজন তো নিজের নাকের উচ্চতা কে প্রমাণ হিসাবে দাখিল করলো। ঃ-)
  • aranya | 154.160.5.25 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:৩০553522
  • হিউম্যান স্পিসিস-টাই পয়দা না হলে অবিশ্যি পৃথিবী গ্রহটা আর অন্য প্রাণী, উদ্ভিদ - এদের পক্ষে বেশ ভালই হত।
  • Spark | 161.141.84.239 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:৩৫553524
  • কিন্তু মহান জ্ঞান? ইন্টেলিজেন্স? ফ্রম বিগ ব্যাং টু ব্ল্যাক হোল? ফ্রম কোয়ার্ক টু ইউনিভার্স---এসব জ্ঞান আসতো কেমন করে? বলতে গেলে জগৎ চরাচর জিনিসটাই তো উন্মোচিত হতো না!
    তবে সে তো আমাদের দিক থেকে কোলে ঝোল টেনে বলা। ইন্টেলিজেন্স মহান কেনই বা?
    ঃ-)
  • riddhi | 118.218.136.234 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:৩৭553525
  • তাতিনঃ আমেরিকান টিভি তে তো দেখি, এরা বেশ ঘ্যাম নিয়েই আসে। মানে সাইকিক পাওয়ার, হন্টিং জাতীয় অনুষ্ঠানে। আর পাত্তা তো এমনিতেই এক ফিল্ডের লোক অন্য ফিল্ড কে দেয় না। নিজেদের জগত আছে, ভূতেদের মত, সেখানে সবাই সবার পিঠ চাপড়ায়।

    আর রোগনির্ণয় ঃ পয়েন্ট টা সেটাই। ঐ ডেটা প্রোগ্রাম টা ওদের নেই। ওরকম কিছু প্রেডিক্টিভ এলগো থাকলে তাও কোন মানে দাড়াত। এখন যেটা হয়, সেটা বেশ এড-হক লাগে। তবে জলধি বাবুরা আরো বলতে পারবেন।
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:৪০553526
  • জ্ঞান জিনিসটা মানুষের নিজের জন্যই দরকার। যে বোসন মাস বাড়াচ্ছে সে মানুষ জানলো কি জানলো না তার তোয়াক্কা করে কি?
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:৪২553527
  • বেসিকালি মানুষ প্রবৃত্তিগতভাবে অজস্র ঝাঁটবাজি করে। সেগুলোকে জাস্টিফাই করতে জ্ঞানার্জন টাইপের স্তোকবাক্য আনে
  • একক | 24.99.6.25 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:৪৫553528
  • নিয়েন্দার্থল দের পুরোপুরি নিকেশ করে দেওয়া টা আমার গপ্পকথা মনে হয় . "পুরোপুরি" কিছু হয় না. নিয়েন দের মেয়েগুলোকে ধরে এনে ধর্ষণ করেনি ? সেই বাচ্ছা কাচ্চা গেলো কোথায় ?
    নিয়েন দের ধবংস হওয়া , আফ্রিকা তে প্রথম মানুষ পয়দা হয়ে ছড়িয়ে পড়া এগুলোতে ভরসা করিনা . আমার মনে হয় ব্যাপার টা ব্যাকটেরিয়া কালচারের মতো. সবাই সব জায়গায় গোকুলে বার্ছিলো. কেও এন মাইনাস ৩ মানুষ কেও এন মাইনাস ৪ মানুষ . তারপর বার্স্ট হতে থাকলো. এনিওয়ে আমার্কোনো এভিডেন্স নেই . কিন্তু সন্দেহ আছে.
  • Sibu | 118.23.96.4 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:৪৬553529
  • আম্রিকান সমাজে কনফর্ম না করার পেনাল্টি বেশ হেভী। তবে কোন দলই নন-কনফর্মিস্টদের পছন্দ করে না। এমনকি সামাজিক ভাবে নন-কনফরমিস্টদের দলে কয়েকজন কনফর্মিস্ট ঢুকলে তাদের নিয়ে খিল্লি হয়। গুরুতে যেমন বালকের টইতে সৌম্যকে নিয়ে খিল্লি হল ঃ-)।
  • একক | 24.99.6.25 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৫:৫০553531
  • আরে এই নিয়ে গবেষণা হয়েছে নাই ? জ্জিও !! তাইলে ভুল রাস্তায় ভাবিনি .
  • pi | 82.83.87.188 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৬:১১553532
  • তাতিন, কিন্তু ওটা ডিসর্ডারের তালিকা থেকেই বাদ গেছে ঃ)
    'অসুখ' বলে কেউ চিকিৎসা করলে তার লাইসেন্স বাতিল হতে পারে ঃ)। পরের কিস্তিতে সেই নিয়ে লেখা আছে।
  • aka | 85.76.118.96 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৬:২৬553533
  • সাহানার পোস্টগুলো ভালো লাগছে। একটু হাত খুলে। যদিও ছানা কনস্ট্রেন্ট বুঝি।
  • aka | 85.76.118.96 | ০৯ জুলাই ২০১২ ০৬:৩৯553535
  • অ্যাডিকশন যখন এমন জায়গায় পৌঁছে যায় যে কিছুতেই কিছু হচ্ছে না তখন সেটা মনোরোগ, রীতিমতন ওষুধ, রিহ্যাব দিয়ে সারাতে হয়।

    যেমন লাঙে ক্যান্সার তাও সিগ্রেট ছাড়তে পারছে না বা এমন এক্সট্রীম উদাহরণ। সবটাই কিছু স্ট্যাণ্ডার্ডাজেশনের ব্যপার, সমাজের বেশি লোক যা চায় তাই হয়। যেমন আম্রিগায় এখন ধূমপায়ীদের হয়েছে। নিজে প্রাক্তন স্মোকার হিসেবে মাঝে মাঝে একটু খারাপ লাগে, কিন্তু একটু তলিয়ে দেখলে কাউন্টার করার জায়গা পাই না। আম্রিগায় এখন সিগ্রেট খাওয়ার জায়গা পাওয়াই দুষ্কর। এই করে ৬০ এর দশকে ৫২% স্মোকার থেকে এখন ২২% স্মোকার। দিনে দিনে কমছে এবং সাথে লাং ক্যান্সারও।
  • sinfaut | 131.241.218.132 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১০:৫৫553536
  • আমারে শুধু একটা জিনিস বুঝায়ে বলো একক, ধরে নিলাম তোমার কথা মত বম্ব ফেলার দায় ফিজিক্সের ঘাড়ে পড়ল। তার মানে কি দাঁড়াল? ফিজিক্স অ্যাটম/হাইড্রোজেন বম্ব তৈরী হতে পারে এমন কোন জ্ঞানের চর্চাই করবে না, ট্যাবু হয়ে যাবে? একটা সাবজেক্ট কিভাবে দায়িত্বশীল আচরণ করবে?
  • একক | 24.96.72.45 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১১:১৭553537
  • এক্স্যাতলি !

    সাবজেক্ট তো এব্স্ত্রাট , সে কিভাবে দায়ীত্ত্ব নেবে ? সেটা তো সম্ভব না . সাধারণ মানুষ সাবজেক্ট এর লোক এবং প্র্যাকটিস এর নেচার দিয়ে সাবজেক্ট কে আইদেনটিফাই করে .
    অতএব যখন গাল পারা হয় তখন ওই সাবজেক্ট এর লোকেরা এব্স্ত্রাচ্ত এর আরালে নিজেদের ট্যানজিবল সত্ত্বা কে না লুকলেই পারেন :) লুকন বলেই তো এবস্ট্রাকট কে গাল পারছি. খাটের নীচে আরশোলা হলে লোকে কাছাকাছি বাতাসেই বেগন স্প্রে করে . ঠিক সুরসুর করে আর্সলা গুলো বেড়িয়ে আসে .
  • sahana | 127.194.225.71 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১১:২৫553538
  • শরীর আর মনের সম্পর্ক খানিক টা সফ্টওয়্যার আর হার্ডওয়্যার এর মত।কম্পলিমেন্টারি। নিউরোসায়েন্স সাইকোলজির অবিচ্ছ্যেদ্য অঙ্গ। আমাদের আচরনের মূল উদ্দ্যেশ্য হল সার্ভাইবাল। তার জন্য আমরা কিছু বিষয় অ্যাভয়েড করি আর কিছু বিষয় অ্যাপ্রোচ করি। যেমন সাধারনত যা খেলে সুস্থতা বিঘ্নিত হবেনা তা খাই, আর যা খেলে অসুস্থ হতে পারি তা ফেলে দি। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এমন ই করি। আবার জন্মানোর পর থেকে কোন কোন আচরণ করলে সার্ভাইবাল assured হবে আর কোন কোন আচরণের দ্বারা তা বিঘ্নিত হবে তার কিছু specific pattern ছাডা বেশীর্ভাগ টাই culture specific । আমরা learn করি ।এর range ওনেক ব্যাপক।
    তার মধ্যে দেখা যায় যখন কোন ব্যক্তির আচরণের এমন কতক্গুলো দিক develop করেছে যেগুলোর চাপে তার নিজের সার্ভাইবাল disturbed হচ্ছে বা আর কারো, (এখানে কোন মাত্রায় হচ্ছে সেটা অবশ্যই বিচার্য্য) তখন তার অাচরণের কারন বোঝার চেষ্টা করাই মনোবিদের কাজ।
    learning process যেহেতু এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় তাই সেই process আবার খতিয়ে দেখা দরকার।
    আবার ও বলি বাবা মায়ের expectation অনুযায়ি বচ্চা behave করছেনার মানে ই কিন্তু সে disorderd হয়ে গেলো, বা মনোবিদ ও client হাত্ছাডা হওয়ার ভয়ে বাবা মায়ের কথ শুনে বচ্চা ক ওষুধ খাইয়ে দিলো, এমোন চিকিত্সক এই প্রফেশনে থাকার ই যোগ্য না।
    বা society র expectation fulfill করার দায় থেকে কেউ বিরত থাকা মানেই সে disorderd তাও নয়। যেমন কোনো মুস্লিম মেয়ে বোরখা পরতে অস্বীকার কার্লো, বা হিন্দু মেয়ে সিন্দুর পরতে।।তারা society prescribed role follow করছেনা , মেয়ের ,বাবা মা, শশুর শাশুরি যতই মনোবিদের কাছে এনে এর চিকিত্সার দাবী জানাক না কেনো।।। বাবা মায়েদের ই চিকিত্সার যে প্রয়োজন তা মনোবিদ বুঝবেন। কারন বোরখা বা সিদুর survival এর সাথে directly connected নয়। কিন্তু বাবা যদি দেখেন তাদের মেয়েটা মনমরা হয়ে থাকে, বা দিনের বেশীরভাগ সময় ঘুমিয়ে কাটায়, খাওয়া দাওয়া
    ছেডে দিয়েছে, বাব মা র ভাবার দরকার আছে। মনোবিদ এক্ষেত্রে কারণ অনুসন্ধান করতে পারেন ।
  • sahana | 127.194.225.71 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১১:৩৯553539
  • একক তোমার সেই সব মনোবিদকে গালি দের একশো ভাগ অধিকার আছে, যারা নিজেদের প্রতিষ্ঠা করার জন্য কথা বলে বিষয় চর্চার জন্য নয়।
  • sinfaut | 131.241.218.132 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১২:১১553540
  • @একক,
    তাইলে তো সেই ফিজিসিস্ট, ডাক্তার, মোক্তার, বিচারক, সাইকোলজিস্ট দায়ী হলো। খাটের নীচ আর আরশুলার অ্যানালজি পড়ে যা বুঝলাম সাবজেক্টগুলোর মধ্যে এমন এরিয়া আছে যেটা অ্যাম্বিগিইয়াস হেন্স ডেন্জারাস আইডিয়াকে নার্চার করার জন্য প্রয়োজনীয় অ্যাম্বিএন্স তৈরী করে, যেখানে আরশুলারা বেড়ে উঠতে পারে। তাই বলছেন কি? মানে ফিজিক্সের মধ্যে বোমা তৈরী এন্কারেজ করা, মেডিসিনের মধ্যে মেড রিপ্রেসেন্টেটিভের ঘুষ খাওয়া, ফ্রয়েডের থিওরির মধ্যে লোবোটোমিকে লেজিটিমাইজ করার বীজ লুকিয়ে আছে? নাকি বলতে চাইছেন বাকি সব সাবজেক্টের থেকে সাইকোলোজিতে এই malhandling এর চান্স টা বেশী।
  • soma ghosh | 127.214.9.118 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১২:১৪553541
  • দারুন লিখেছো সাহনা।।।অমি তোমার সাথে এক মত।।
  • একক | 24.96.0.61 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১২:২৬553542
  • সিঁফ
    আপনার শেষ লাইন টা ঠিক . চান্স সর্বর্ত্র আছে কিন্তু সেগুলোর প্র্যাকটিস , স্ট্রাকচার এগুলো তে ক্ল্যারিটি অনেক বেশি . গোলমাল হলে কেও না কেও ঠিক চ্নেচিয়ে ওঠে . আমি আপনি খবর পাই .

    মনোবিজ্ঞান এ সেটা নেই . দেখছেন না বারংবার আমি এক ই লাইন এ জিজ্ঞেস করে যাচ্ছি যে নীয়রলোজির -র সঙ্গেই যদি জড়িয়ে থাকবে তাহলে প্যাথলজিকাল এভিডেন্স কি ?

    আর জড়িয়ে যদি না থাকে তাহলে সেটা ব্যক্তি মানুষের ইদীয়লোজির সমস্যা . কোনো রোগ ফগ নয় .
    ব্যক্তি র সঙ্গে সমাজের ইডিয়লজিকাল কনফ্লিক্ট কোনদিন ওষুধ খাইয়ে সাড়ে নাকি ?
  • de | 190.149.51.67 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১২:২৮553543
  • সাহানার লেখা খুব ভালো লাগছে -- আরো চলুক এইসব আলোচনা -- মন আর তার সম্বধীয় পারিপার্শ্বিক, পুরো ব্যাপারটাতেই একটা ধোঁয়া ধোঁয়া অন্ধকার জড়িয়ে আছে।

    বিদেশে লোকে প্রায় কথায় কথায় মনোবিদের কাছে দৌড়য়। এটার কারণ কি তাদের সচেতনতা না অতিরিক্ত সেন্সিটিভিটি? অতিরিক্ত নিরাপত্তা (সর্ব অর্থে) যুক্ত পরিবেশে থেকে থেকে নিজের মনকে কন্ট্রোল করতে ভুলে যাওয়াও কি এটার একটা কারণ হতে পারে?

    আমাদের ছোটবেলায়ও দেখতাম অতিরিক্ত দুরন্ত, লাজুক বা মোটকথায় একেবারে অর্ডার্ড ব্রান্ডেড প্রডাক্ট নয় এমন অজস্র বাচ্চা ছিলো। এই রামধনুর রঙগুলোকেও অনেক বাবা-মায়েদের কাছে শুনি আজকাল মনোবিদের চিকিৎসা-যোগ্য বস্তু বলে অনেক বড়ো-বড়ো টার্মে দাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এগুলো সত্যি করে কতোটা দরকারী? কি করে বুঝবো যে আর পাঁচটা বাচ্চার থেকে আলাদা হওয়াটাই মনোবিদের কাছে যাওয়ার জন্য দরকারী ক্রাইটেরিয়া বলে ধরে নেওয়া হচ্ছে কিনা? এটাও কি অতিরিক্ত সচেতনতা নয়?
  • kd | 69.93.203.79 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৩:০৫553544
  • বাঃ সাহানা, খুব সুন্দর করে বুঝিয়েছো, অল্প কথায়।

    সারভাইভালের কথা বলায় একটা প্রশ্ন এলো মনে। যদি কেউ জীবনে আর বেঁচে থাকার কোন পারপাস আছে বলে মনে না করে, তখন নিজেকে সেল্ফ-ডেস্ট্রাক্ট (সুইসাইড না কিন্তু) করতে চাওয়া কি সাইকোলোজিকালি ইনকারেক্ট?
  • sahana | 127.194.225.71 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৩:২১553546
  • @de আপনি ঠিক ই বলেছেন, কথায় কথায় মনোবিদের কাছে যাওয়া বিদেশে প্রায় ফ্যাশনের পর্যায় এ পৌছে আছে।এতটাও দরকার হয়্না।
    নিরাপত্তা বোধ ব্যাপারটা এতই ভিতরে (মানে বলতে চাইছি জীবনের এত প্রাক্কাল থেকে জন্ম নিয়ে বিকাশ লাভ করতে শুরু করে, যে সেইওব্দি পৌছোনো ই মনোবিদের এক মস্ত বড challenge । আসলে ছানাপোনা কে ভালোবেসে , সবকিছুর পরেও তোকে আমি নিলুম এই confidence দিলে নিরপত্তাবোধের ঘাটতি পরেনা।
    ভেবে দেখুন আমরা সবাই ই চাই "আমাকে নাও"। কিন্তু সবাই (বাবা মা থেকে শুরু করে বন্ধু, শিক্ষক,বর,বউ, প্রেমিক,প্রেমিক, প্রয় সব সম্পর্কই ) আমাদের সব্সময় শর্তাধীন নেওয়ায় ঝুলিয়ে রাখে। কথা না শুনলে ই আমরা তাদের কাছে "না নেওয়ার দলে " হয়ে যাই। সবাই আমরা judgementally এক্জন মানুষ কে দেখতে গিয়ে তার বারো টা বজাই। লিখছি আবার। আসছি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন