এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পরীক্ষা ভীতি দূর করার ঊপায়- মতামত জানান

    bb
    অন্যান্য | ২৭ জুলাই ২০১২ | ৯২৭৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 82.83.90.116 | ২৯ জুলাই ২০১২ ২৩:০৫565816
  • সোসেন, হুঁ, বুঝলাম।
    তুমি নিনাদির ছেলেকে নিয়ে লেখাটা পড়েছিলে ?
  • sosen | 126.203.194.180 | ২৯ জুলাই ২০১২ ২৩:০৮565817
  • না, কোথায়?
  • riddhi | 118.218.136.234 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৬:৫৪565818
  • টইটার বেশ কিছু পোস্ট মিস করে গেছিলাম।
    ব্যাংএর সাথে সম্পূর্ন একমত। প্রত্যেক স্কুলে একটা গ্রুপ থাকে যারা পড়াশোনায় ভাল আর একিসাথে পরীক্ষা কে খুব সিরিয়াস্লি নেই। ঐ সময় খেলা ধুলা করে না। তো ঐ সময়ে কি করে? পরীক্ষার রুমে ঢোকা অব্দি রিভাইস মারছে। পার সেকহ্সান দশজন করে এরকম ছিল । যে 'সমস্যা' বিবি বল সেটা মানবজাতির একটা বিশাল পর্সেন্তেজের । অবশ্যই এরা ক্রনিক স্ট্রেস্স নেয়, কিন্তু তাদের বন্ধুবান্ধব্রাও অন্য ব্যপারে স্ট্রেস্স্দ, পারীক্ষা ভাল না হবার কম্প্লেক্স নিয়ে, নেশা প্রেম ইঃ নিয়ে। না তো গৌতম বুদ্ধ হয়ে যেতে হয়। হ্যান, না হলেই ভাল । ঐ স্ট্রেস পারফর্মেন্সে প্রভাব না ফেললেই হল।
  • pi | 82.83.90.116 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৭:০৬565819
  • কিন্তু ঋদ্ধি, এত কথা তো কেউ বলতোই না, বিবিদার মতে তো ওর এটা রীতিমতন ভীতি। পরীক্ষা, রেজাল্ট ভাল না হবার কম্প্লেক্স ও তো রিলেটেডই। সেটা ওর রেজাল্ট ভাল করেও হচ্ছে, অন্য অনেকের না করার জন্য হচ্ছে। এট কিছুটা কমানো গেলে তো সকলের জন্যই কিছুটা ভাল।

    আর এরকম ছিল তো সবাই জানে। কিন্তু থাকাটা কি তাদের জন্য ভাল হয়েছে ? তারা নিজেরাই তো অনেক সময় সেটা মনে করেনা। আর অনেক উদাঃ ও দিয়েছে অনেকেই, চেনাজানা লোকজনকে নিয়ে।

    সোসেন, এখানে আছে ঃ

    http://www.guruchandali.com/default/guruchandali.Controller?portletId=8&porletPage=2&contentType=content&uri=content1340112711425#.UBXjdKODnug

    http://www.guruchandali.com/default/guruchandali.Controller?portletId=8&porletPage=2&contentType=content&uri=content1340112711425#.UBXjdKODnug
  • bb | 127.195.161.175 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৮:০৭565821
  • রিদ্ধি - ঐ চেনা রোগগুলি সব আছে -শেষ সময় পর্যন্ত পড়া, অটোয় যেতে যেতে, ক্লাসে ঢোকা অবধি ইত্যাদি।
  • pi | 82.83.90.116 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৮:২৯565822
  • শেষ সময় পর্যন্ত পড়া, অটোয় যেতে যেতে, ক্লাসে ঢোকা অবধি ... এ তো খুব কমন । এ আবার রোগ নাকি !
  • ব্যাং | 132.167.228.5 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৮:৩০565823
  • বিবি, ঐ একই লক্ষণগুলো আমারও ছিল। শেষ সময় অব্দি পড়া, মানিকতলার মোড় পায়ে হেঁটে পেরোতে পেরোতে পড়া, বইয়ের ব্যাগ ক্লাসের বাইরে রাখতে যেতে যেতে পড়া, দূর থেকে সুলভ শৌচালয়ের গোলাপি রঙ দেখে মন্দির ভেবে প্রণাম ঠোকা চোদ্দবার (এমনিতে স্কুল লাইফ থেকে বিখ্যাত নাস্তিক ছিলাম), পরীক্ষার আগের রাতে টেনশনে বমি হয়ে যাওয়া, যাতে প্রাণীহত্যার পাপ না হয়, তাই মশার কামড় খেতে খেতে পড়া। এর একটাও বানিয়ে লিখলাম না। কিন্তু লেখাপড়ায় মোটেও ভালো ছিলাম না। সারাবছর পড়তাম না। যত টেনশন পরীক্ষার আগে থেকে শুরু করে রেজাল্ট বেরোনো অব্দি। আমাকে মাথা ঠান্ডা রাখার জন্য মাথায় ভৃঙ্গরাজ মালিশ, নার্ভ ঠান্ডা রাখতে কী একটা হোমিওপ্যাথির গুলি, সারাক্ষণ বাবামায়ের বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজনের দ্বারা মগজধোলাই - পরীক্ষার আগে অত টেনশন করতে নেই ইত্যাদি।
    তো সে হেন আমি যেই ইলেভেন টুয়েল্ভে স্কটিশে এসে ভর্তি হলাম, পরীক্ষাটা আমার কাছে একটা হাস্যকর বস্তুতে পরিণত হল। পরীক্ষার খাতায় আমার যত এক্সপেরিমেন্ট, নম্বর পেলাম কি পেলাম না বয়েই গেল, এচেসের কেমিস্ট্রি পেপারটা শক্ত দেখে পরেক্ষার হলেই একচোট ঘুমিয়ে নিলাম। আর পরবর্তী জীবনের পরীক্ষাগুলোর কথা তো ছেড়েই দিন।
    তো যেটা বলার, সেটা হচ্ছে, স্কুলজীবনে যে পরীক্ষার আগে অমনটা করতাম, তাও আমার সিরিয়াস বন্ধুদের দেখাদেখি। আর কলেজজীবনে এসে যে অত "নো পরোয়া" টাইপ হয়ে গেলাম সেও বখাটে বন্ধুদের দেখাদেখি। দুই ধরণের আচরণই দুই ধরণের পিয়ার প্রেশার।
    এখন পিছন ঘুরে তাকালে যেটা মনে হয়, বাবামা যদি একটু ধৈর্য্য ধরে আমাকে বুঝতেন ........, আমি যাই করছি, সেটাকেই সমস্যা ভেবে নিয়ে নিজেদের মতন করে ট্যাকল করতে না গেলে হয়তো ............, আমিও বন্ধুদের দ্বারা অতটা প্রভাবিত হতাম না।
  • ব্যাং | 132.167.228.5 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৮:৩২565824
  • বিবি, আপনিও কিন্তু এখানে সব্বার মতামত দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পড়ছেন। ঃ-)))
  • pi | 82.83.90.116 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৮:৩৫565826
  • প্রাণীহত্যার পাপজনিত ভয়টা কি পরীক্ষার পূর্বরাত্রি স্পেশাল ছিল ? ঃ)
  • ব্যাং | 132.167.228.5 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৮:৩৬565827
  • আমার বাবামা অংক পরীক্ষার আগের রাতে যখন আমাকে টিভিতে পথের পাঁচালি দেখতে জোরাজুরি করতেন, মনের ভাবটা যে ঠিক কী হত বলে বোঝাতে পারব না। ভগবানের কাছে অনুযোগটা এখনও মনে আছে "হে ভগবান, এমন ভালো বাবা-মা কি আমাকেই দিতে হল? অন্য কাউকে দেওয়া যেত না? ক্লাসে যারা ফার্স্ট-সেকেন্ড হয়, তাদেরকেও তো এমনিটাইপের মা-বাবা দিতে পারতে?"
  • sosen | 111.62.73.250 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৮:৩৭565829
  • পাই -পড়লাম। নিনাদির জন্য এক বুক জল আর তোমাকে ধন্যবাদ পড়াবার জন্য। আমাদের জীবনে কতই না unsolved প্রশ্ন থেকে যায়।
    এই সব কিছু দেখেই মনে হয়, bb কন্যা ছোট থাকতে যদি প্রবলেম বুঝে থাকেন, solution খুঁজে বের করা বান্ছনীয়। বড় হয়ে গেলে যে মুস্কিল আরো বেশি।
  • ব্যাং | 132.167.228.5 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৮:৩৭565828
  • হ্যাঁ একদম পরীক্ষার পূর্বরাত্রি স্পেশাল ছিল। ঃ-))
  • ব্যাং | 132.167.228.5 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৮:৪০565830
  • পাই, আমাকে আবার পরীক্ষার আগের রাতে ছোট মাছ খাওয়ানো হত, ফসফরাস না কী যেন আমাকে ঠান্ডা মাথায় উত্তর দিতে সাহায্য করবে! আর তার সাথে রুই মাছের মুড়ো-ও খাওয়ানো হত, বেজায় বুদ্ধি হবে, অংক দেখলেই টপাটপ সলভ করে ফেলব। আর আমিও নিরপরাধ মাছহত্যার পাপবোধে জর্জরিত হয়েই গা গুলিয়ে উঠে বমি করতে শুরু করতাম।
  • aka | 85.76.118.96 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৮:৪৭565831
  • এরপরেও বলবি বাবা মা চেষ্টা করেন নি। এর থেকে বেশি রিসোর্স ওনাদের কাছে ছিল না তখন। এখনকার মতন গুগুল ছিল না, দেশ বিদেশের রিসার্চের অ্যাকসেস ছিল না।

    আমার মা আমাকে উল্টো করাতে চাইত। পরীক্ষার সকালে উঠে রিভিশন, বারবার একই জিনিষ পড়ানোর চেষ্টা। সর্বোপরি মুখস্ত করনোর চেষ্টা। আমি ক্যাজ কাটিয়ে দিতাম। এমন নয় যে পরীক্ষায় হেবি করতাম। কনফিডেন্টলি প্রচণ্ড ঝুলিয়ে টুলিয়ে আবার পরের বার ভালো করার অঙ্গীকার করে ঘুড়ি ওড়াতে চলে যেতাম।
  • ব্যাং | 132.167.228.5 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৮:৫৫565832
  • আকা, বাবামা যদি আমাকে নিয়ে একটু কম মাথা ঘামাতেন, আজ ওনারাও ভালো থাকতেন আর আমিও।
    মুখস্থ করানোর চেষ্টা কোন বাবামা না করাতেন আমাদের সময় আকা? আমার আরো চাপ ছিল পরীক্ষা দিয়ে এসে কী উত্তর লিখেছি সেটা লিখে আনা কোশ্চেন পেপারে। মা মিলিয়ে দেখত মোট কত নম্বর পাব। ক্লাস ফোর-ফাইভে উঠে যেই একটু ডানা গজাল, ক্লাসের ভালো ভালো মেয়েদের ধরে তাদের থেকে ঠিক উত্তরগুলো জেনে নিয়ে লিখে নেওয়ার চালাকিটা শিখে ফেললাম। মা দেখত উত্তরগুলো ঠিক, কিন্তু রিপোর্ট কার্ডে কম নম্বর। দিদিমণিদের উদ্দেশ্যে গজগজ করত পক্ষপাতিত্ব করার জন্য। আরেকটু বড় হতে টিভিতে চুনৌতি বলে একটা সিরিয়াল দেখে জানলাম আমি একাই নই, এসব চালাকি আসমুদ্রহিমাচল সব ব্যাচের সব ছাত্ররাই জানে। এইটে জানার পরে মাকে ঠকানোর অপরাধবোধ একটু কমল।
  • ব্যাং | 132.167.228.5 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৯:০৪565833
  • তো এখন আমার সেই মা দিদিমা হয়েছেন। মাস খানেক হল এখানে এসেছেন। এর মধ্যে নাতির পরীক্ষা শুরু হল। উনি রোজ ভারি উৎসাহ নিয়ে নাতিকে পরীক্ষাফেরত বাড়ি আনতে স্কুলে যান। তো নাতির স্কুলে প্রশ্নপত্র বাড়িতে পাঠায় না, তাদের প্রশ্ন-কাম-উত্তরপত্র। তো দিদিমা মহিলাটি চান্স পান না, উত্তর লিখে আনতে বলার। অবশেষে অগতির গতি, একটা মাঝামাঝি পথ বার করেছেন। নাতিকে দেখতে পেলেই "কী এসেছিল? কোন প্রশ্নটা? অমুক ডেফিনিশনটা এসেছিল? কোন রচনা লিখলে? অমুক ডায়াগ্রামটা এসেছিল? লেবেল করেছ ঠিক করে?"
    অমন বুনো ওল দিদিমার, বাঘা তেঁতুল নাতিও "ভুলে গেছি। একদম মনে নেই। মনে পড়ছে না কোন রচনাটা লিখলাম। ঐ ডায়াগ্রামটা? না না, ওটা মনে হয় না, অন্য একটা কী যেন! ঠিক কোনটা, ভুলে গেছি" ইত্যাদি বলতে বলতে দিদিমাকে নিরস্ত্র করতে থাকেন।
  • bb | 127.195.169.62 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৯:৫১565834
  • ব্যাং -আপনার ছেলে ঠিক করে। আমার মেয়ে কিন্তু পরীক্ষার পর ফিরে এসে আর টেনশন করে না। আমরাও কিছু জিগাই না।
    কিন্তু ঐ লাস্ট মিনিটটা বোধহয় মেয়েদের একচেটিয়া। আমি কোনদিনও করিনি। অব্শ্য আমি পড়াশুনায় অ্যাভারেজ ছিলাম, কিন্তু ক্লাসের বেশীরভাগ মেয়েদের করতে দেখতাম (জানি এটা পলিটিক্যালি ইনকারেক্ক্ট কথা)।
  • ব্যাং | 132.167.228.5 | ৩০ জুলাই ২০১২ ০৯:৫৪565835
  • ইসে, সত্যি কথা বলতে কি বিবি, আমিও কদিন ধরে এই পল্টিক্যালি ইনকারেক্ট কথাটি বলার জন্য উসখুস করছিলাম। কিন্তু সাহস করে আপনাকে বলতে পারি নি। আমি আজ অব্দি কোনো ছেলেকে অটোয় বসে পড়তে পড়তে যেতে দেখি নি।
  • | 116.199.33.77 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১০:১১565837
  • এই টই র সব থেকে বড় প্রাপ্তি বিবি দা আর ব্যাঙের আগের ঝগড়া ভুলে ভাব হয়ে যাওয়া। চিয়ার্স ঃ))
  • riddhi | 118.218.136.234 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১০:২৩565838
  • এই মেয়েকে পরীক্ষার আগে পড়ানো নিয়ে নবনীতা আন্টির কিছু হেকুপা লেখা আছে। যখনি এসব মনে করি, মনে হয় এত সরেস আন্টি এরকম গোমড়া আনকেল কে কেন পছন্দ করলেন।

    আর আমার স্কুলে ৫০ পার্সেন্ট ছেলেকে আমি ওয়ান টো টুয়েল্ভ পরীক্ষাই ঢোকা পর্যন্ত বই নিয়ে পড়তে দেখেছি। তবে পরীক্ষার আগে ঋতিমত তেন্সান কান্নাকাতি , শিওর ফেল করে যাব বলা সব স্যাম্পেলি কোন না কোন বন্ধুনী। আর তারা ঐ টপার টাইপ ভাল। ক্লাসরুমে বসে হাউ হাউ করে কান্না। ঋতিমত হাউ হাউ। বলে, কিছু লিখতে পারছি না। স্যার এসে বলছেন কিছু না, এ তো ক্লাস টেস্ট। আমি পরীক্ষার পরে সান্ত্বনা দিতে দিতে বলছি, আরে কিছু না, এইতা করেছিস তো, ঐটা তো সহজ ছিল, ওমা মাল ৯৭ আনসার করে বসে আছে। আমি ৪০, পেলো ৯০ টাইপ কিছু। নিজেকে বিশুদ্ধ চুটিয়া এর আগে কখনো লাগেনি।
    তখন সালা কি ন্যেকু রে ভাই, এইসব বলে অনেকে খিস্তি মেরেছি। পরে বুঝেছি ফালতু এত খিস্তি দিলাম, কিছু একটা এনক্সাইটির খপ্পরে পড়ে অছে। স্কুল তো স্কুল, সালা আপার কেজি তেও পেছনে বসে একটা মেয়ে কাদছিল 8 ভাল করে লিখতে পারছি না বলে।
  • riddhi | 118.218.136.234 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১০:২৯565839
  • মানে ক্লিয়ার করে দি, সে কান্না ভ্যা ভ্যা ভো ভো নয়, সে তো ঐ আমলে বিশু আমকে জোরে আচমকা লাথি মেরেছিলো , ভক করে কেদে উঠেছিলাম। এ হল সেন্তুর ট্পাটপ অশ্রুবারিচয়। মার্জিত। আপার কেজির পরীক্ষা। 8 লিখতে পারছে না। কি করে পারল, ভগবান জানে।
  • ব্যাং | 132.167.228.5 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১০:৩২565840
  • ঋদ্ধি ঃ-))))
  • ব্যাং | 132.167.228.5 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১০:৩৭565841
  • করুণাময় ঈশ্বর, যদি থেকে থাক, তো আমার হাসি বন্ধ করে দেখাও!
  • শ্রাবণী | 127.239.15.27 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১১:১০565842
  • আমি এতদিনে এই টই পড়লাম, কাল থেকেই পড়ছি, শরীর খারাপ বলে আর কিছু না করে টই, বুবুভা ইত্যাদি।
    bb র মেয়ের মত সমস্যা আমার ছোট ভাইপোর ছিল (এখন বড় হয়ে দেখছি ওর ঐ ব্যাপারটা আর তেমন নেই, অর্থাৎ sosen এর ভাইয়ের মত এতদিন নেই, ইন ফ্যাক্ট পড়া ছাড়ার পরে ঠিক হয়ে গেছে, চাকরীতে এসে)।
    যখন আই ট্রিপল ই তে স্টেট র‌্যাংক ওয়ান, (আই আই টি বেরোয় নি) প্লাস ট্যু তে ম্যাথ্স সায়েন্স এ হান্ড্রেড, সেখানেও স্টেট টপার,
    তার পরেও জামিয়া পরীক্ষা দিতে গিয়ে (এমনিই, ফর্ম ফিল আপ করা হয়েছিল, দাদা বলল যা দিয়ে আয় পরীক্ষা), পরীক্ষার আগে খাবে না, ঘুমোবেনা, জোর করে আমি সকালে মুখে এক পিস ব্রেড গুঁজে দিতে বমি করেটরে একাক্কার! কত বোঝালাম, তোর তো আই আই টি নাহলেও ভালো এন আই টি বাঁধা, তোর মত ছেলে এত ভয় পায় জামিয়া তে...
    আসলে ওর পরীক্ষা ভীতি ছিল।
    আর আমাদের বাড়ি খুব বিনদাস, কোনো চাপ ই নেই ওর কোথাও থেকে....এগুলো দিয়ে কিছু হয় না। ঐ খেলত না, শুধু পড়ত আর কম্পিউটার।
    তবে bb সমস্যাটা ঠিক বুঝেছে, এটা খুব মঙ্গলের কথা। কাউন্সিলিং করাই ভালো।

    আমার এখন মনে হয় আমরা ওর ব্যাপারটা একটু খেয়াল করলে, ও ঐরকম, বলে ছেড়ে না দিলেই হত। আই আই টির র‌্যাঙ্ক বেশ খারাপ হয়েছিল, পরীক্ষার আগে আমার মা মারা যাওয়ায় বাড়িতে ডিসটার্ব্যান্স হয়ে ছিল, ওর বাবা ছিল কলকাতায়, খাওয়াদাওয়া করেনি, জ্বরে পড়েছিল (সেটাও মনে হয় টেনশন থেকে)।
    কম্পিউটার পড়ার ইচ্ছে ছিল বলে আই আইটিতে ভর্তি হতেই চাইছিল না, শেষে এ ব্যাপারে তার বাবা জোর করল।
    যাইহোক আই আই টিতে গ্রেড খুব ভালো হওয়ায় কম্পিউটারে শিফট করতে পেরেছিল।

    মেয়েটা খুব ভালো এটা তো বোঝাই যাচ্ছে এবং ওর পড়াশোনায় খুব উৎসাহ কিন্তু সেটা নিয়ে এই হাইপার ভাবটা কাটানোর চেষ্টা না করলে পরে ওরই ক্ষতি হতে পারে, পরে যদি রেজাল্টের এদিক ওদিক হয় ওর এই মনোভাবের জন্যে, সেটাকে মেনে নেওয়াও ওর পক্ষে চাপ হতে পারে। এই সমস্যাকে খুব ভালো করে ট্রীট করুন। তবে শেষে এটাও বলি যার যা ভালো লাগে তাকে সেটা করতে দেওয়াই ভালো, ও পড়াশোনা ভালো বাসে খেলা নয়, ওকে পড়াশোনা করতে দিন তবে এই পরীক্ষা বা রেজাল্ট ভীতি টা কাটানো দরকার!
  • bb | 127.195.169.62 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১২:২৬565843
  • @শ্রাবণী - ওর পড়া ভাল লাগে আর ফিসিক্যাল খেলা অত ভাল লাগে না। আমরাও জোর করিনা সে ভাবে, কিন্তু অ্যাজমার রোগী বলে ওর জন্য ব্যায়াম করা জরুরী। কোন না কোন রকম খেলা এই বয়েসে ভীষণ জরুরি বলে মনে করি তাই একটু বলি আমরা খেলার ব্যাপারে।
    পড়ায় উৎসাহ য্খন পরীক্ষা ভীতিতে পরিণত হয়েছে, তখনই আমরা চিন্তিত হয়েছি, তার আগে নয়। আর ঐ আই আই টি ইত্যাদি নিয়ে ভাবছিই না এখন থেকে।
  • riddhi | 118.218.136.234 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১২:২৯565844
  • ব্যাং কে ৯৭ এর উপসংহার কিছু দিয়ে যায়। এটা একটা ছেলের গল্প। পরে সবাই শিখেছিলাম, মেয়েরাই সাহসী, কান্না ভায় না লুকিয়ে বোমার মত ঝেড়ে দেয়, আমরাই আসল নেকু ভীতুর ডিম, মনে মনে কাঁদি। একটা বোকা পুরনো কালচারাল ট্রেডিশান বজায় রেখে সাহস মারাই। তবে একজন বীর কে দেখেছিলাম বটে, ছেলেদের মধ্যেও, সমস্ত প্রথা ফুতকারে উড়িয়ে দিতে। বিনদাস কাঁদাতে কাঁদ্তে। আমাদের ক্লাসের চাউমিন দাড়ি(সি ডি) তামিল ছেলে। দাড়ি টুকটাক গজিয়েছিল, কিন্তু বাড়ির হুকুম (না আই আই টির জন্য নিজের কোন খিচ, ভগবান জানে) কলেজের আগে দাড়ি কাটবে না। ছাটবেও না। দাড়িটা চাউমিনের মত ঝুলত। হোল ক্লাস যেদিন সাস্পেন্ড হল, দেখি চাউমিন-দাড়ি সিক্ত। জিগেস করলে বলছে, 'আমি তো কিছু করিনি, আমাকে সাসপেন্ড করল কেন' কিন্তু করলেই বা কি 'আমি বাবাকে কি বলব কি হয়েছিল' 'ক্যরেক্টার সার্তিফিকেতে আমকে নিয়ে কি লেখা থাকবে' এরকম। যেন একটা অপরিচিত দুনিয়ার আওয়াজ। আবার কন্নর মাঝে এতটাই গুছিয়ে বলছিল, আমরা সিইয়াসলি ওকে সান্ত্বনা দিছিলাম ভাবতে অবাক লাগে। ওদিকে বন্ধুনীকে নেকা বলে খিস্তি মারলাম । হয়্তো নারীবিদ্বেষ লুকিয়ে ছিল কারণ সি ডির মত অসম্ভব ঋডিকুলাস কথা কেউ কোনদিন বলেনি। তবে কিছুটা শ্রেণি ফ্যাক্টর ও ছিল। সি ডির নম্বর সবসমায় আমার এপ্সিলন নেবারহুডে চক্কর খেয়েছে।
  • riddhi | 118.218.136.234 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১২:৩৭565845
  • ফালতু ডাইভার্ট করছি, ঐ যখন কন্সোল কর্তে গিয়ে বন্ধুনী-র ৯৭ এর দম্মদম গাদন খেয়ে ক্লান্ত বিদ্ধ্বস্ত সৈনিকের মত খুড়িয়ে খুড়িয়ে ফিরছি, বয়স এক লাফে দশ বছর বেড়ী গেছে, দেখছি সি দি আসছে ওদিক থেকে। আর আমাকে পুরো ইগ্নোর করে আমর পেছনে কাকে খুব চীত্কার করে বলছে 'দোন্ত ওয়ারি, দোন্ত ক্রাই, ইত ওয়াস আ হার্ড পেপার' আমি বল্লম 'সিদি, ইট হ্যাস বিন আ লঙ্গ দে, লেত্স গো' 'আরে শি ইস ্রইঙ্গ' আমি বল্লম 'নো নো শি ইস ফাইন দোন্ত ওয়ারি,' সি ডি গ্যাট হয়ে দেখি দাড়িয়ে আছে। ওদিকে পেছন ফিরে দেখি, বন্ধুনি ফোলা ফোলা চোখে সিডির দিকে সিডির দিকে স্ট্রেট তাকিয়ে। এই চহনিটার মানে হল- যেই আসুক সালা কাদতে কাদতেই আমি সব ছেলের আজ এখানেই মারব।আমি কিছু স্টেপ নেবার আগেই একতা কাদো কদো আধো আধো গলা ভেসে এল ' হাউ মাচ ডিদ উ আনসার, সিডি?' কি হারামি, কি হারামি। আমার তখন উত্তাল ঝট জ্বলছে। আর পাশে দাড়িয়ে আছে একটা সালা মোতা গাছের মত ছেলে, তার ওপোর বিতিকিচ্ছিরি দাড়ি, ছিরে দিতে ইছে করছে, ক্লাসে ফার্স্ত হলে কি তোর ঐ চাউমিন দাড়িতে মেয়েগুলো চুমু খাবে বাল। সেই মর্কট জোরে জোরে হাত নেড়ে উত্তর দিছে ঃ 'আ-আ-ই? তোয়েন্টি এইট। ইউ??' আমি একটা ক্লান্ত হত সিদির কাধে রেখে বলি, 'সিদি উউই হ্যাভ নো টইম তো ওয়েস্ট। উই, আই মিন, উই বোথ হ্যাভ টো স্টাদি রিয়াল হার্ড ফর দ্য নেক্স্ট ওয়ান, লেত্স গো' সিডি 'কেয়াইয়ার ফুট ফুট কে রো রহী থি বেচারি লর্কি ' বলতে বলতে আমার সাথে প্রস্থান করল।
  • শ্রাবণী | 134.124.86.27 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১২:৫০565846
  • bb, আমি আইআইটি ইত্যাদি আমার ভাইপো প্রসংগে বলেছি, আপনার মেয়ে তো এখনো ছোট, এখনই ওসব কী!
    তবে এত ভালো হওয়া সত্বেও পরীক্ষা ভীতি এই ব্যাপারটা নিজের বাড়িতে দেখেছি তাই বললাম!
    আর একটা ব্যাপার, আমাদের স্কুলে যেমন ,পড়াশোনায় ভালো ছেলে মেয়েদের চেয়ে যারা এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিজ ভালো করত তারা বেশী পপুলার ছিল, এমনকি টীচাররাও (দু একজন ছাড়া) তাদেরকে বেশী পাত্তা দিতেন, তাই ক্লাস টেনে ওঠার আগে পড়াশোনাও যে ভালো করতে হবে (পাস করে ক্লাসে ওঠা ছাড়া) এ ব্যাপারটা মাথায় ঢোকেনি।
    আমার স্কুল আমার ভাইপোদেরও স্কুল, ওদের সময়েও এরকমটাই হয়েছে। স্কুলের বোর্ডে টপার হিসেবে ওর নাম জ্বলজ্বল করে ঠিকই কিন্তু ও স্কুলের বিখ্যাত জন নয়, যেমন ছিলনা আমাদের টপার (খুব বোরিং ছেলে ছিল, এখন খুব কৃতী কিন্তু এখনও বোরিং)।
    তবে আমাদের ছোটো শহরে এখনও কম্পিটিশনের ভুতের তেমন প্রভাব নেই। বড় শহরে এগুলো বেশী বোধহয়।

    স্কুলে যদি বাচ্চাদের শুধু পড়াশোনাতেই গুরুত্ব বেশী দেয় তাহলে বাচ্চাদের শুধু লেখাপড়াতেই ভালো করার ও তা নিয়ে টেনশন করার প্রবণতা হবেই। আমার এক বান্ধবীর মেয়ে একসময় স্কুলে যেতে চাইছিলনা, কান্নাকাটি, যাতা ব্যাপার, মা বাবার অফিস মাথায়।
    পরে অনেক খোঁজখবরে জানা গেল, ওর নতুন টীচার ওকে আলাদা করে পাত্তা দিচ্ছিলনা অথচ পুরনো টীচার ওকে পড়াশোনায় ভালো বলে খুব আদর টাদর করত, এই কারণে ও একটু উদ্ধত হয়ে উঠেছিল, অন্য মেয়েদের সঙ্গে সুপিরিয়র বিহেভ করত, সেটার জন্যে নতুন টীচারের ওকে পছন্দ হয়নি, বোঝো!

    এখন মেয়েটি বড় হয়েছে, ক্লাস নাইন, তবে এখনো আমি ওর মধ্যে সেই পড়াশোনায় ভালো হওয়ার জন্যে একটা নাকউঁচু ভাব দেখি, লোকে ভুল ইংরেজী উচ্চারণ করলে নাক সিঁটকায়, লোকের কোয়ালিফিকেশন জানতে চায়,অবশ্য ওর মা বাবা তাই নিয়ে খুব প্রাউড। মেয়েটি এমস এ ডাক্তারি পড়তে চায়, আর কোনো জায়গাতেই নাকি ভালো ডাক্তারী পড়ানো হয় না....ওর এই এম টা যদি পুরো না হয় তাহলে কী হবে কে জানে!
  • bb | 127.195.179.99 | ৩০ জুলাই ২০১২ ২৩:১১565848
  • ব্যাঙের প্রণামের গল্প শুনে মনে পড়ল আমার পরিচিত একজনের ঘটনা। পরীক্ষা দিতে যাচ্ছে, নার্ভাস আর তাই যাই দেখছে প্রণাম ঠুকছে। এক জায়গায় এক ভদ্রলোক প্রণাম করছেন দেখে তিনিও প্রণাম করতে শুরু করলেন, ভাবলেন মন্দির আছে ভিতরে। একটু পরে প্রণাম সেরে বিরক্ত মুখে ভদ্রলোক প্রশ্ন করলেন আপনি প্রণাম করছেন কেন?
    -ঐ আপনি প্রণাম করছেন দেখে ভাবলাম দেবতা আছেন তাই।
    -দূর আমি তো দোকান খোলার আগে প্রণাম করছি, আপনি ও করবেন নাকি!!!!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন