এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মারুতি কারখানা ঃ কী হয়েছিল

    পাই
    অন্যান্য | ১৯ জুলাই ২০১২ | ৮৬৪৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৫:৫৩566790
  • পুরো কারখানা ওয়ার্কারদের আওতায় চলে গেছিল।
  • Blank | 180.153.65.102 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৫:৫৪566792
  • সব সত্যি, মারুতির ওপর তলার লোকের কথা মিথ্যে হয় না - অরন্যের প্রাচীন প্রবাদ
  • রাজদীপ | 230.227.106.153 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৫:৫৬566793
  • ও পুরোটাই কি ওয়ার্কারদের আওতায় চলে গেছিল বলে জানা গেছে ... নিশ্চই প্রমাণ আছে

    তাহলে ঐ বাউন্সার গুলো কি ভাব গতিক দেখেই ডিস্কো ঠেকে প্রিলিমিনারী ডিউটি দিতে চলে গিয়েছিল ?
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৬:০২566794
  • আমার প্রশ্নটার জবাব দাও রাজদীপ -- এই যারা হিসি ব্রেক পায় না তারা এবং ক্ষুদ্র শিল্প ও কৃষিতে নিয়োজিত লেবার মিলে মোট ইনফর্মাল লেবার -- এরা আমাদের দেশের মোট এমপ্লয়মেন্ট এর কত অংশ?

    প্রাইভেট কোম্পানি কীভাবে চলবে সেটা এগুলোর ওপরে নির্ভর করে বলে জানতে চাইলাম।
  • রাজদীপ | 230.227.106.153 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৬:১২566796
  • উত্তর জানি না

    তবে আপনার কোচ্ছেন যা বুঝলুম - মাঠেঘাটে শোষণ তো চলছেই তাই এরাও একটু শোষিত হয়ে খেতে টেতে পাক আর কি ...

    আর ঐ দু মিনিট দ্শ মিনিটের ব্যাপারে দেশে একটা লেবার ল বলে জিনিশ আছে , সেটা একটা রেজিস্ট্রাড কোং মানতে বাধ্য

    বেকার সমস্যাকে এক্স্প্লয়েট করে যা খুশি করা যদি জায়েজ হয় তাইলে তো সবই ঠিক আছে

    কোনও তর্ক নাই
  • কল্লোল | 230.226.209.2 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৬:২০566797
  • ক্ষুদ্র শিল্পে (লেদ মেশিনের কারখানা থেকে হোসিয়ারী, বই বাঁধানো থেকে পেট্রল পাম্প/গ্যারেজ) কোথাও হিসির কোন সময় নেই। হিসি করতে গিয়ে মিনিট ৫ থেকে ১০ বিড়ি সমেত খোশ গপ্পো হয়। দুপুরের খাওয়া ৩০ মিনিটের কম হয় না, যদিও কোন বাঁধা ধরা সময় নেই।
    কৃষিতে দুপুরে খাবার সময় বেশ বেশী, একটু ঝিমিয়েও নেওয়া যায়। হিসি পেলে ঝোপ টোপের আড়ালে হিসি করে এট্টু বিড়ি টেনে নেয় সকলেই।
    এসব বায়নাক্কা, ক্ষুদ্র তো কোন ছাড় বড় শিল্পেও দেখি নাই। আমাদের দোকানের ডিস্টিলারীগুলোতে এমন আজব নিয়ম কস্মিনকালেও শুনি নাই।
    মাসে কয়েকদিন ছুটি নিলে মাইনে কাটা যাবে কেন? ওদের আর্ণ লিভ নাই?
    আমাদের দোকানে তো আর্ণ লিভ (৩০), মেডিকাল(১০) মায় ওয়ার্কারদের ক্যাজুয়ালও(১০) আছে।
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৬:২৮566798
  • ফর্মাল লেবারের মধ্যে কারা পড়েন? সরকারি দপ্তরের আমলা ও কর্মচারি, ব্যাঙ্ক কর্মচারি, গভর্নমেন্ট আন্ডারটেকিং এর কর্মচারি, পাবলিক সেক্টর কর্মচারিরা পড়েন। আমলারাও পড়েন, কেরানিরাও পড়েন, পিওন এবং ক্লাস ফোর স্টাফ সকলেই পড়েন। প্লাস প্রাইভেট সেক্টর কোম্পানির রেগুলার এমপ্লয়িরা পড়েন।
  • ডিডি | 120.234.159.216 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৬:৩২566799
  • তিন দশকের ও উপর ম্যানুফ্যাকচারিং সেকটরে আছি। মারুতির মতন এমন অমানুষিক আইনের কথা শুনি নি পর্যন্ত্য।

    প্লাস এইসব কারখানাতে লেবার ইন্স্পেক্টরেরা নিয়মিত আসেন। আইন বিরুদ্ধ কিছু থাকলে সেসব চেঞ্জ করতে হয়।

    কোথাও একটা গন্ডগোল আছে।
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৬:৩৩566800
  • না মানে, কালকে অন্য টইতে কী সব অসম্ভাব্য মাইনে পত্তরের কথা শুনছিলাম। অভ্যুদয় বললেন 'আই এস আই এর প্রফেরসরের মাইনেই তো মাসে আশি হাজার'।
  • কল্লোল | 230.226.209.2 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৬:৩৭566801
  • মারুতী কি সেজের মধ্যে? ওখানে তো লেবার ল চলে না।
    এই যে ব্যাঙ্গালুরুতে আইটিগুলোকে এবার লেবার ল মানতে বলা হচ্ছে। এতোকাল ছাড় ছিলো।
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৬:৪৬566802
  • ভাগ বাঁটোয়ারায় যে যার নিজেরটা বুঝে নিয়েছে এভাবেই চলেছে এতদিন। এমনকি এই যারা হিসি ব্রেক পায়না তারাও বলছেন আমরা সারাক্ষণ একটানা দাঁড়িয়ে কাজ করি, বাথরুম গেলে একটু রিলিফ হয়। বসার জায়গা থাকলে সেখানে পার্মানেন্টরা বসে।
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৬:৫১566803
  • কল্লোল, কৃষি শ্রমিকেরও জন্যেও এইসব রুল নাই।
  • কল্লোল | 230.226.209.2 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৭:০৭566804
  • মাক্সিমিন।
    কোন রুল? কৃষিতে ক্ষেতমজুরদের জন্য মিনিমাম ওয়েজ আছে। হিসি, কৃষিতে প্রাসঙ্গিক নয়, ওনিয়ে কেউ মাথাও ঘামায় না। কৃষিতে বরং বিড়ি ব্রেক আছে। রাজমিস্ত্রীদেরও বিড়ি ব্রেক আছে। এগুলো আইন নয়, প্রচলিত নিয়ম।
  • pi | 82.83.90.116 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৭:১৭566805
  • ওহ, কাল ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।

    এইটা লেখা ছিল ঃAnd unlike the worker, who gets only two 7.5 minute tea/toilet breaks during an eight-hour shift, and has to run 150 metres to pick up his tea and snack, run another 400 metres to the toilet, drink tea and piss at the same time, holding his cup in one hand and you-know-what in the other, and run back to the assembly line before the seven minutes are up (as otherwise he could end up losing half a day’s pay), the top management does not, I think, get penalised if they spend more than 7.5 minutes at a time flooding the toilet.
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৭:২০566807
  • ব্রেকের নিয়ম হয় কাজের প্রকৃতি অনুসারে। মানেসারের কার কারখানাতে গাড়ি অ্যাসেমবল করা হত। শুধুমাত্র অ্যাসেমবল করা হত। assembly line এ ব্রেকের সমস্যা থাকে।
  • Abhyu | 107.81.108.14 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৭:২৪566809
  • ম্যাক্সিমিন আমি (অনেকের মতো) না জেনে লিখি নি। মাসে আশি হাজার টাকা (বিফোর ট্যাক্স) মাইনে আপনার ইম্প্রোব্যাবল মনে হলেও কথাটা সত্যি।
  • Prongs | 131.241.218.132 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৭:২৪566808
  • কাজের প্রকৃতি অনুসারে প্রকৃতির টানে সাড়া দেওয়া বাধ্যতামূলক। তাইলে ন্যাপি পরালেই তো পারে;-)
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৭:২৮566810
  • অভ্যুদয় 'আমার' (ব্যক্তগতভাবে আমার) এটাকে ইমপ্রবেবল মনে হবে কেন? আমার নিজের তো ওরই কাছাকাছি। বলছি ইনফর্মাল সেক্টর মোট নিয়োগের কত শতাংশ হলে এরকম মাইনেকে অসম্ভাব্য মনে হয়? অথবা obscene?
  • Abhyu | 107.81.108.14 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৭:৩২566812
  • অসম্ভাব্যর ইংরেজী আমি improbable ভেবেছিলাম, আপনি অশ্লীল (obscene) বলতে চেয়েছেন বুঝি নি। সরি।
  • Blank | 180.153.65.102 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৭:৪৬566813
  • Moredrn Times মনে আছে ?
  • পাই | 82.83.90.116 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৭:৫৪566814
  • আর আইন মানা ? ঐ শ্রমিকদের ফিজিক্যাল এক্সপ্লটেশন তো নাহয় একটা ভায়োলেশন হল, আর সে নাহয় মারুতি স্পেসিফিক ( আমি এ নিয়ে শিওর নই), কিন্তু এই এত 'পার্মানেন্ট টেম্পোরারি' ওয়ার্কার কোন আইন মেনে রাখে ? আর সেই আইন অমান্যের কালচর তো প্রায় সবারই !

    এই হল আইন।
    According to the law of the land – the Contract Labour (Regulation and Abolition) Act, 1970, and Contract Labour (Regulation and Abolition) Central Rules, 1971, it is illegal to employ contract labour where “work is perennial and must go on from day to day”, “where the work is necessary for the work of the factory”, and “where the work is sufficient to employ considerable number of whole time workmen.”

    মারুতির মত ইন্ডাস্ট্রিতে “work is perennial and must go on from day to day”, এ নিয়ে কেউই নিশ্চয় প্রশ্ন তুলবে না।

    এ আইন পালনের দায়িত্ব কার ?
    It is the employer’s responsibility to follow the law, and the government’s responsibility to ensure that it is not violated.

    আর সেই পালন কেমন করে চলছে ? মারুতির কথা তো জানাই যাচ্ছে, As per media reports, about 65% of MSIL’s workers in its Manesar campus are non-permanent – contract labour, apprentices, trainees, what have you. কিন্তু মারুতি একা নয়। এই রিপোর্ট বলছে, ঐ এনসিআর এলাকাতে নাকি বহু জায়গাতেই তাই।
    In the entire NCR region – in Manesar, Gurgaon, Faridabad, Ghaziabad, Noida – where there are thousands of factories of all sizes that carry out manufacturing work round the year, the average percentage of permanent workers in the total workforce is 15%. About 85% of the workforce is made up of non-permanent labour. And non-permanent labour includes contract workers, apprentices, trainees, etc. --- add all of them and the percentage of temporary workers becomes as high as 95% in many factories. And these workers remain ‘temporary’ for years and years.

    এটা বলা বোধহয় খুব ভুল না।

    At the heart of this whole mess is India Inc.’s love for contract labour.

    কাল হিন্দুর যে লেখাটা দিয়েছিলাম, সেখানে বেশ কিছু ক্যাসুয়াল ওয়ার্কারের অবস্থার কথ বলা আছে। এদের মাইনেই শুধু কম হয়, তাই নয়, নানাপ্রকার এক্সপ্লয়েটেশনও অনেক বেশি। অনেকদিন আগে আমার নিজের শোনা রেলওয়ের কন্ট্র্যাক্ট অ্যাটেন্ডেণ্ট আর আই আই টি র কন্ট্র্যাক্ট সাফাইকর্মীদের কিছু কথা লিখেছিলাম।

    ও, আরো ভায়োলেশন আছে। ঘণ্টার হিসেবেও।

    many factories have what is called the ‘night shift’ and the ‘full night shift’. The ‘night shift’ is from 9am to 1am and the ‘full night shift’ is from 9am to 5 am, resuming again at 9am. Yes, 16-hour and 20-hour shifts are pretty common in the NCR, about as common as the rampant violation of labour laws.

    এবং, এগুলো ? এগুলো তো বোধহয় কোনোকিছুর ভায়োলেশন ই নয় ?

    In 2011-12, “India Inc.” owed its workers at least Rs. 711 crore in unpaid wages, according to Lok Sabha data. This doesn’t include “off-roll” workers or instances wherein the matter never reached a labour court. Workers say they almost never approach courts because they rarely get justice. Bhupen Singh, the retired tool worker, has been fighting for his arrears since 1997; last year, labour courts had a backlog of 13,527 cases, which rose to 13,642 this year.
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৭:৫৬566815
  • After a series of brief conflicts in the late 1990s, Maruti enjoyed a decade of peaceful industrial relations. This period of truce came to an end in June last year, when workers in Manesar struck over the right to form an independent union.

    Factories go off the radar when they are peaceful; as soon as they are on strike, they become hot news. Journalists meet workers at such times and list their complaints. A common thread amongst the workers’ demands has been that they want to form a union of their own, independent from the company. But a union is necessary only if workers cannot get what they want by talking face-to-face with the management.

    The Maruti dispute is not about wages; it is about working conditions. The high work standards of Japanese factories are well known; and Japanese companies take the same standards to their factories abroad. This is particularly true of vehicle factories. Cars are universally produced on assembly lines which move at a constant speed; a worker simply has to complete the work assigned to him in the seconds during which the half-made car passes him. Some of the work processes the Japanese insist on may sound inhuman to office-going Indians; but thousands of people all over the world have got used to them.

    Work on an assembly line is not fun. But with it are associated a regular wage and expectations of doing better. It is these expectations tied to a job that keep people slogging and, perhaps, even happy.

    This is where things appear to have gone wrong in the Manesar factory. Workers have complained about the serious loss of earnings they face for small derelictions. Many of them obtained employment through agents, and do not enjoy the same security of service and expectations of doing better that permanent workers do. There is something that Maruti got right in Gurgaon and now seems to have got wrong in Manesar. This difference needs to be identified and addressed.

    Matters have gone so bad in Manesar that hundreds of people may become embroiled in suits. Courts are not good at bringing people together, and take years to reach a conclusion. So the prospects of a satisfactory resolution by official means look unfavourable.

    The present government prefers to keep out of sticky situations and leave things to worsen on their own. But this situation is different; it is being watched abroad, and the perceptions that emerge will go towards forming India’s image. The government should not paint a rosy picture of what happened; it should set an example of objective observation.
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৮:১৭566816
  • একলাইন যোগ করব। অবনিশ দেবের স্ত্রী নিজে এই ঘটনার জন্যে কোম্পানিকেই দায়ি করছেন।
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৮:২২566819
  • ব্ল্যাঙ্ক -- মডার্ন টাইমস অনেকবার দেখেছি আজ অথবা কাল আবার দেখব। একজনের কাছ থেকে ডিভিডি চেয়ে এনেছি।
  • sch | 132.160.114.140 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৮:২৪566820
  • শুধু industrial labour দের বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু তথাকথিত কিছু white collar job এও কিন্তু ব্রেকের কড়াকড়ি থাকে সাংঘাতিক। BPO Sector-e জারা আছেন তাদার অনেকের কাছ থেকে জেনেছি - toilet break থাকে ৭ মিনিট খাওয়ার ব্রেক ৩০ মিনিট। এমন একটি সংস্থার একাধিক কর্মী আমায় জানিয়েছিলেন যে অনেক সময়ই তাদের কাজের জায়গা থেকে cafeteria (canteen তো শ্রমিকদের থাকে) অব্দি যেতে সময় লাগে ১০ মিনিট, order দেবার পর খাবার পেতে ১০ মিনিত, এবার সেই গরম খাবার খেয়ে বাকি ১০ মিনিটে কাজের জায়গায় ফিরে আসা প্রায় অসম্ভব। অনেক সময় সকাল ১২ টায় শিফট ডিউটি আরম্ভ হলে প্রথম খাওয়ার ব্রেক পাওয়া যায় বিকেল ৫ টায়।

    এসব জায়গায় কিন্তু কোনো ইউনিয়ান নেই, হবেও না। শিল্প ব্যাপারটাই শোষনের সাথে জড়িত - রূপটা ক্ষেত্র বিশেষে আলাদা হয় এই যা
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ১৯:৫৬566821
  • Contract labour refers to the workers engaged by a contractor for the user enterprises. Contract labour (Abolition and Regulation) Act applies to contractors. The liability to ensure payment of wages and other benefits is primarily that of the contractor. If the contractor fails, then it becomes the responsibility of the big company.

    যতদূর জানি, মাঝে মাঝে ছাড়িয়ে দেওয়া হয়, পেরেনিয়াল ক্লজ মনে রেখে। ঠিকমত ইমপ্লিমেন্ট করা হচ্ছে কিনা সেটা দেখার দায়িত্ব রাজ্য সরকারের।
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩০ জুলাই ২০১২ ২২:১০566822
  • প্রিন্সিপাল এমপ্লয়ার বলতে কার কথা বলা হচ্ছে বুঝলাম না ঠিক।
  • maximin | 69.93.217.188 | ৩১ জুলাই ২০১২ ০৩:১৭566823
  • নাঃ ঠিকই বুঝেছিলাম। যে এন্টারপ্রাইজে কাজ করবে সে-ই প্রিন্সিপাল এমপ্লয়ার।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন