এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • guru te likhate samasyaa: braaujaar,sel ityaadi prabhRiti...


    অন্যান্য | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১২ | ৯০৮০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 154.160.226.53 | ১১ অক্টোবর ২০১২ ০৩:৩৭572087
  • যেমন আমি রাজনৈতিক তথ্যসমৃদ্ধ লেখা চাই, বুলবুলভাজায় সেটা পাচ্ছি। বিভিন্ন লোকের চাহিদা আলাদা হবে। তাই পাঠকরা কে কি চাইছেন, সেটা জানা দরকার।
  • aranya | 154.160.226.53 | ১১ অক্টোবর ২০১২ ০৩:৪৮572088
  • এটা ঈশানকে বলছি , টইপত্তরের পাতার ওপরে 'নতুন কোনো আলোচনা শুরু করার জন্য উপরের কোনো একটি লিংকে ক্লিক করুন' - এই মেসেজটার সাথে 'তার আগে দেখে নিন এই বিষয়ে পুরনো কোন টই আছে কিনা, থাকলে তাতে লিখুন' - এই টাইপের কিছু একটা অ্যাড করলে ভাল হয়।

    পাতার ডানদিকে 'টইপত্তরে করব টা কি?'-র মধ্যে 'যেকোনো নতুন আলোচনা শুরু করতে হলে "নতুন আলোচনা শুরু করুন" লিংকে ক্লিক করুন। তবে শুরু করার আগে পুরোনো লিস্টি ধরে একবার একই বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে কিনা দেখে নিলে ভালো হয়। ' - এই মেসেজটা আছে, কিন্তু লোকের চোখে পড়া মুশকিল।
  • aranya | 78.38.243.161 | ১২ অক্টোবর ২০১২ ০৫:২৫572090
  • সোদি সাম্বোর ওপরে যে লেখাটা গুরু-তে ২০১০ জানুয়ারীতে বেরিয়েছিল (নিচের লিঙ্কে আছে), খুবই ছুঁয়ে যাওয়া লেখা, যা সহজেই মানুষের মনকে স্পর্শ করতে পারে। তাহলে কি নীরস, নিউজ রিপোর্টের মত করে না লিখে, এভাবেই লেখা উচিত - একটু অন্যরকম করে, একটু আবেগ মিশিয়ে?

    http://www.guruchandali.com/default/2010/01/18/1263781288569.html#.UHbkxaMo2GA

    অব্শ্য তার পরও আমরা ভুলে যাই সোদি সাম্বোদের - সেই লজার কথা মাথায় রেখেই বলছি।
  • aranya | 154.160.130.16 | ১২ অক্টোবর ২০১২ ০৫:৩৯572091
  • * লজ্জার
  • শুদ্ধ | 127.194.232.134 | ১২ অক্টোবর ২০১২ ১১:৪১572092
  • এতো আলোচনা দেখে মনে হচ্ছে আমিও দু কথা লিখি। গুণীজনে ক্ষমা দেবেন আশা করি। যে কোনো পত্রিকা বা সাময়িক প্রকাশনার সবচেয়ে বড় সমস্যা হল কাদের সে ক্যাটার করবে সেটা ঠিক করা! আমি যদ্দূর বুঝেছি গুরু যখন শুরু হয় তখন যাঁরা ছিলেন যে উদ্দেশ্যে ছিলেন এখন যাঁরা আছেন তার চেয়ে তা কিছু পৃথক ছিল। সে খুবই স্বাভাবিক। এমনকি একই মানুষরা সকলেই এখনো থেকে থাকলে তাঁদেরও কিছু বিবর্তনতো হোতোই। কথা হচ্ছে বিবর্তন কোনদিকে? সোমনাথের কথা থেকে পেলাম অ্যানার্কির কথা। আমি অ্যানার্কি বলবো কি না ঠিক ভেবে পাচ্ছি না। কেন না আমি আগের সব লেখা পড়িনি। তবে যে সব লেখা পড়েছি তাতে আমার অন্তত অ্যানার্কিক ধাঁচার চেয়ে সাবভার্সিভ বেশী বলে মনে হয়েছে। এখন সেই সাবভার্সনের ক্ষেত্রটায় আরো একটা প্রকট বৈশিষ্ট্য আসছে। সেটা হল সরাসরি রাজনৈতিক বক্তব্যের বৈশিষ্ট্য।

    এখানে একটা কথা বলা খুবই প্রয়োজনীয় বলে আমার মনে হয়। যে কোনো যাত্রা যখন কিছু সচেতন মানুষ শুরু করেন তখন সেই যাত্রা একটা নির্দেশ খোঁজে। ধরুণ আমার একটি সমাজব্যবস্থা পছন্দ হচ্ছে না। তাহলে কি করা? আমি সেই ব্যবস্থাকে সমালোচনা করবো, তাকে বিদ্ধ করবো। কিন্তু সেই অব্দিই কি? হতে পারে সেই অব্দিই আমি করলাম। হতেই পারে সেই অব্দিই আমি দেখলাম ও দেখালাম। আবার এও হতে পারে যে আমি তার বিকল্প চাইলাম। তখন? আমাকে একটা সঙ্গত ধারণা দিতে হবে যে কেমন চাই আমি সমাজ! এমন কি আমি যখন শুধু সমালোচনা করছি তখনও দুটি উদ্দেশ্যে। এক, আমি তাকে সংশোধন করার জন্য বলছি। দুই, আমি তাকে খারিজ করার জন্য বলছি। আমি যদি সংশোধন করার জন্য বলি তাহলে সেটা কন্সট্রাকশনের মধ্যেই আছে। আর আমি যদি খারিজ করার জন্য বলি, তাহলে আমার কাছে অন্য কিছুর হদিশ থাকলে ভাল, কেন না আমি তাকে ধ্বসিয়ে দিচ্ছি। এবারে কোনো কিছুই তো শূণ্য থাকতে পারে না। আমি না নির্মাণ করলেও কিছু না কিছু নির্মিত হবেই। সেক্ষেত্রে নির্মাণ পছন্দ না হলে আবার কেঁচে-গন্ডুষ। তবে, সে সব-ই মূলত ব্যাক্তি বা গোষ্ঠী ইচ্ছের কথা। কেউ না চাইলে শুধুই বিরোধী শিবিরে থাকবেন এমনও হয়। আর তার ভূমিকাও কিছু কম নয়।

    তো, যাঁরা পত্রিকা শুরু করেছেন নানা মতকে সামনে রেখে তাঁরা অনেকদিন চলে ফেলেছেন। অনেক সমালোচনা, অনেক সওয়াল-জবাবের পরে এবারে আসছে অন্য সময়। যখন কোন দিকে কি যেতে পারে তার সম্পর্কে একটা ধারণা তাঁরাও হয়তো পেতে চাইছেন। হয়তো বলছি এবং দিতে চাইছেনই বলছি না। কেন না লেখকের লেখা বাছাই করার ক্ষেত্রে তাঁদের সচেতন বা অসচেতন চাহিদা কাজ করবে ঠিকই, কিন্তু সেই সঙ্গে যেহেতু এটা ইন্টারঅ্যাকটিভ স্পেস সেহেতু এখানে লেখকের মতের বিরুদ্ধে কিছু হলেও যে কেউ লিখে যেতেই পারেন। কাজেই সেক্ষেত্রে কেউই কিন্তু আটকাতে পারছে না একই সঙ্গে দুটি বা ততোধিক বিরুদ্ধ মতের সহাবস্থানের সম্ভাবনা। এমনকি যাঁরা এই সাইট বানিয়েছেন তাঁরা সামগ্রিক ভাবে ডিলিট বিষয়টিকেই মুছে দেওয়াতে একটা বড় কাজ হয়েছে। সেটা হল এই নিয়ন্ত্রণকে অকেজো করে দেওয়া। স্পেসটা কিন্তু যথেষ্ট গণতান্ত্রিক। আমি চাইলেই যে কোন লেখার বিরুদ্ধে কলম ধরতে পারি।

    প্রশ্নটা হচ্ছে মনোনীত লেখা ছাড়িয়ে অন্য লেখা আনতে পারি কি? পারি। টইও আছে সেই কারণে। এবং এটা কোনোভাবেই বলা যাবে না যে টই-এর গুরুত্ব কিছু কম। আমি অনেক নীরব পাঠককে জানি যাঁরা খুব গুরুত্ব দিয়ে টই পড়েন। বলেন। কিন্তু লিখলে সত্যি ভাল হয়। কেন লেখেন না কে জানে? আমি অন্তত তাঁদের বহুবার বলেছি লেখার জন্য। কেন না, লেখা ভাল লাগা বা না লাগা ছাড়াও, লেখার প্রসঙ্গে আলোচনা চললে লেখকের সুবিধে, পাঠকের সুবিধে, জ্ঞানচর্চার সুবিধে। আমি দু ধরণের পাঠক মূলতঃ দেখেছি। এক ধরণ, যাঁরা বলেন গুরুর পরিবেশ বড়ই রাজনৈতিক। আরেক ধরণ এই পরিবেশের জন্যই আসেন। তাঁরা আমার ব্যাক্তিগত পরিচিত। এই লেখাও তাঁরা পড়বেন একথা জেনেই লিখছি, আমি সাধারণভাবে তাঁদের বলি যে অ-রাজনৈতিক কিছু তো আমি আমার জীবনে দেখিনি। এমনকি সকালের প্রাতঃকৃত্য করতে যাবার জায়গাটিও শ্রেণীসমাজের জায়গা থেকে নির্দিষ্ট। এবং রাষ্ট্র থেকে শুরু করে ব্যাক্তি রাজনীতিবিদ সকলেই সেই জায়গাটা নিয়েও রাজনীতির চর্চা করে থাকে। কিছু গ্রাম নির্মল হয় বাকীরা অত্যন্ত নোংরা। অসুখ বিসুখের ডিপো হয়ে পড়ে থাকে। কোনটা কেমন হবে তাও নির্ভর করে আন্তর্জাতিক-জাতীয় ও স্থানীয় রাজনীতির সম্পর্কসুতো কেমন তার উপরে। আন্তর্জাতিক ঋণ, রাষ্ট্রীয় অনুদান হয়ে স্থানীয় কুমীর হাঙরদের হাত এড়িয়ে এলেই আমার বাড়িতেও পায়খানা হবে। খাটা অন্তত হলেও হবে। আর নইলে গ্রামের মাঠে, নদীর ধারেই চিরকাল ও কাজ করতে হবে। রোগ ছড়াবে। রাষ্ট্রের ঋণ বাড়বে। রাষ্ট্র সে ঋণ শোধ করতে মধ্যবিত্তর উপরে কর বসাবে আরো। আর উচ্চবিত্ত শিল্পপতিকে একটাকার জমি থেকে শুরু করে নানা ঘুর পথে কর ছাড় দিয়ে সাবসিডি দিয়েই যাবে, যাতে তারা সারাক্ষণ চেঁচাতে পারে যে চাষী-টাষিদের বড্ড বেশী দেওয়া হয়। আর নিজেরা সেই টাকায় ডিজেল বড় গাড়ি ছোটাবেন নির্লজ্জের মতন।

    আর যাঁরা শুধু রাজনীতির উত্তাপ নিতে আসেন তাঁরা না লিখলেও বলি, আজ্ঞে রাজনীতি সমাজে প্রধান বটে, তবে কি না সমাজটা রাজনীতিরও আগের ব্যাপার। পাশের বাড়ির ছেলেটি বা মেয়েটি সিপিএম কি তৃণমূল দেখে নিয়ে তাকে পাড়ায় কাঠি দিয়ে আনন্দ পাবার আগে ভেবে নিন যে সে আপনার শত্রু হয়ে জন্মায়নি। শত্রু হয়ে থাকলেও সেও অবিনশ্বর কিছু না। কালকের পরিবেশ কেমন হবে তা আপনি জানেন না! কাজেই কালকে যে তারই বন্ধুত্ব্ব আপনাকে রক্ষা করবে না, সমৃদ্ধ করবে না এমন ভাবার কারণ নেই। সোজা কথায় দল করে গোল দিলেই ফুটবল হয়, রাজনীতি হয় না। কাজেই এখানে এ পক্ষ ও পক্ষকে কেমন গোল দিল সেটা না দেখে শুধু একটু দেখুন গোলটা আসলেই সেমসাইড হয়ে যাচ্ছে কিনা! যেমন জমি দেব কি দেব না-র নীতিটা এতই আপেক্ষিক যে সেখানে কোনো একটা স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে গেলে সেটাই বুম্যেরাং হতে পারে। তা যাই হোক, এ সব আলোচনা সবই হয় টই-এর সূত্র ধরেই। সেই জন্যই টই-এর গুরুত্ব-ও এত। এবং সত্যি ভাল আলোচনা সমৃদ্ধ টই (ব্যাক্তি আক্রমণ বা গালিগালাজ আমি দেখেছি এঁদের অনেককেই বিরূপ করে তোলে) গুরু-র পক্ষে অত্যন্ত ভাল।

    তাহলে কি দাঁড়ালো? একটু মজা করে বলি, একটি বাংলা কাগজের সম্পাদকীয় নীতি আমাদের দীর্ঘ্যদিনের রসিকতার বিষয়। সেখানে সম্পাদকীয়তে যা থাকে, উত্তর সম্পাদকীয়তে তার বিরোধিতা করে একটি লেখা সেই সংখ্যায় হোক কি পরের সংখ্যায় বেরোবেই। অর্থাৎ এই করে তাঁরা নিরপেক্ষতা বজায় রাখেন। এখানেও সেই কাজটি করাই যায়। ধরুণ কেউ বাঁধ নিয়ে লিখছে এটা জরুরী নয়, আমি টই খুলে লিখে দিতে পারি এটাই জরুরী। চলুক না, সমস্যা কি? কথা যখন লেখক-পাঠক অন্তরায় ঘোচানোর তখন পাঠকেরও দায়িত্ব আছেই লিখে সেই দূরত্ব ঘোচাতে সাহায্য করার। সেখানে সাবভার্সন বা অ্যানার্কি জায়গা নিলেও কারোর কিচ্ছু বলার নেই, করারও নেই। সবচেয়ে বড় কথা তার প্রয়োজনীয়তার জায়গা থেকেই সে অবশ্য সমাদৃত।

    সামান্য দু কথা জানার থেকে এত বড় বড় কথা লিখে ফেললাম। যদি কোনো কাজে লাগে কারো এই আশায়। সকলে ভাল থাকুন।
  • ranjan roy | 24.97.232.13 | ১৩ অক্টোবর ২০১২ ০৮:৩৬572093
  • আমি একটু অবাক হচ্ছি যে হনু আমার আপত্তি খারিজ করুক, কিন্তু আমার আপত্তির জায়গাটা কেন ধরতে পারছে না?
    -- প্যারিসের রাস্তায় বেশ্যারা লে' উমানিতে বিক্রি করছে আর লে' উমানিতে প্যারিসের বেশ্যাদের বিক্রি করছে( মানে ওদের ঠিহা, নাম , ছবি, ফোন নং, দিয়ে পিম্পসের কাজ করছে), দুটো এক হল? ঘর থেকে জানলা দিয়ে রাস্তায় থুতু ফেলা আর রাস্তা থেকে জানলা দিয়ে ঘরের ভেতরে থুতু ফেলা কি এক?

    -- আমার পছন্দ ষাটের দশক, চল্লিশের দশকে জন্মাইনি।
    আর যৌনকর্মীদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে, ঘরে ডাকতে, স্ত্রীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে( দিয়েছি), বা প্রেমে পড়তে (সুযোগ পাইনি) আমার কোন সমস্যা নেই।
    কিন্তু কমিউনিস্ট পার্টির পত্রিকায় টাকার জন্যে 'কয়েক ইঞ্চি লিঙ্গ বৃদ্ধির যন্ত্র' নিয়ে অ্যাড বেরোবে এতে তীব্র আপত্তি আছে। কারণটা কোন ছুঁৎমার্গজনিত নয়। কারণটা ওটা অসত্য, অবৈজ্ঞানিক বলে। আর সিপিএম বলে মার্কসবাদ অমর কারণ উহা বৈজ্ঞানিক সত্য। (এই প্রয়াসের আদৌ আবশ্যকতা আছে কি না সেটা অবান্তর।)
    যদি হনু ওই অ্যাডটিকে সত্য(!) মনে করে তাহা হইলে আমি মুখে কুলুপ আঁটিলাম।
  • h | 24.99.32.48 | ১৩ অক্টোবর ২০১২ ১২:৩৬572094
  • লিংগ বর্ধনে যদি মানুষের উৎসাহ ও বিশ্বাস ক্রমশঃ বাড়ে, তাইলে শুধু মুখে কুলুপ এঁটে কি আর সব্টা রক্ষা করা যাবে? ;-)

    ষাটের দশক? হ্যাঁ লিখেই মনে হয়েছিল, সেই জন্য ছেলেমানুষী টা যায় নি ;-)

    অবৈজ্ঞাণিক বক্তব্য পেশ করার অধিকার মানুষের যদি থাকে, তাইলে বিজ্ঞাপণ দেবার অধিকার ও থাকা উচিত। বিজ্ঞানের ভূমিকার ও শেষ পরীক্ষা হওয়া উচিত এঙ্গেজমেন্ট, এবং এক্সক্লুশন না। তবে গণশক্তি এই সবে চিন্তিত আদৌ নয় বলেই মনে হয়, মানে কিসে চিন্তিত সেটা পরিষ্কার না থাকলেও, , তার কাজ হল, বাংলায় পার্টির বক্তব্য বলে একটা কিসু চালানো। আর পার্টির প্রাক্তন বক্তব্য ও অবস্থান কে জাস্টিফাই করা। আর নানা ধরণে ইনকন্সিস্টেন্সি কে এডিটোরিয়াল ম্যানেজমেন্ট দিয়ে গ্যাস দিয়ে চালানো। যেমনটি প্রতি ছোটো বড় পত্রিকায় হয়ে থাকে, প্রতিনিধিত্ত্ব টা বিভিন্ন ইন্টারেস্ট এর। বিজ্ঞাপণ শুধু পয়সার জন্যই নেওয়া হয়ে থাকে, এইটাই বিজনেস মডেল, ছাপার জগতে।

    আর কোন মহত উদ্দেশ্যে কোনো কাগজ বিজ্ঞাপণ নেয় বলে শুনি নি। সেক্ষেত্রে আপনি গণশক্তি কে আনস্মার্ট আনন্দবাজার বলতে পারেন, জ্যোতিষ বা জাত পাতের হিসাব সম্বলিত পাত্র-পাত্রী চাই এর ক্লাসিফায়েড করে না বলে। কিন্তু কমিউনিস্ট পার্টির পত্রিকা তে শুধু বৈজ্ঞাণিক প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের বিজ্ঞাপনে উৎসাহ যখন এত, যত তত্র সিভিল এঞ্জিনিয়ারিং
    মহান জয়যাত্রা হিসেবে হাউজিং কম্প্লেক্স এর বিজ্ঞাপণে আপত্তি থাকে কেন?

    বিষয় টা হল পরিষ্কার, প্রিন্টে র জগতে বিজনেস মডেল হল পুরোনো, যাই ক্রিয়েট করা হোক, মানুষের সামনে আনতে গেলে গাঁটের পয়সা লাগে, তার জন্য চুড়ান্ত কমার্শিয়াল স্পিরিটেই এইসব সংস্থা চলে থাকে। যে কোনো কাগজ ই, সেল্ফ ইম্পোজ্ড কনস্ট্রেন্ট যদি মহত্ত্বের প্রতীক হয়, তাইলে গণশক্তি নিজের মত করে মহত। সে এই বাজারে । টি এম সি, কংগ্রেস আর বিজেপি কে সমর্থন না করে দিনে লাখ খানেক কপি বিক্রি করছে। এবং নকু বা এন জি ও দের সর্বর্ত্র সমর্থন না করেও মরাল ক্রাইসিসে মারা যাচ্ছে না।
    ইন্টারনেট কানেকশন অয়্ফোর্ড না করতে পরলে, পাড়ায় কাফে না থাকলে আপ্নিও সমস্যাটা বুঝতেন। ইন্টারনেট ইন্ফ্রাস্ট্রাকচারে সারা পৃথিবীর সরকার গুলো প্রচুর খরচ না করলে এই মহত্ত্ব দেখানো আরো কঠিন হত। যেমন গণহ্সক্তির ইন্টারনেটের ইউনিকোড এডিশন টায় বোধ হয় বিজ্ঞাপণ থাকে না।
    আবার ইন্টার্নেটে যদি অ্যাকসেস কন্স্ট্রেন্ট ভবিষ্যতে বাড়ে, ও পে পার ইউজ মডেল আসে, পপুলার জায়্গা গুলোতে, যেমন এখনি অনেক নিউ জ পোর্টাল তাই, তখন সেরকম মডেলে ইন্টারনেটে জর্নালিজম করতে গেলে আপনাকে ডেটিং এজেন্সীর বিজ্ঞাপন নিতে হবে, সামাজিক বিপদের সম্ভাবনা থাকলেও।
    প্রশ্ন করতে পারেন, গণশক্তি শালা কমারশিয়াল এন্টারপ্রাইজ কেন, কেন লাভ করবে গণশক্তি, ক পার কেন একটা টাকা বানাব্র কল লাগবে, শুধু লেখা লিখির কল থাকলেই তো হত।
    সেই প্রহ্ন টা তবু মানা যায়, কিন্তু বিজনেস মডেল ও মানব, অর্থবহ সংবেদনশীলতার টিঁকে থাকার জন্য অর্থকরী প্রস্তাব অন্য সকলের বেলায় মানব, গণশক্তির বেলায় মানব না, এটা হয় না।
    আশা করা যায় আপনার শাটের দশকের শিশু সুলভ ভ্যালু দেশে জাঁকিয়ে বসতে পারলে, দেশে র সমস্ত লোকের যখন ইন্টারনেট কানেকশন হয়ে যাবে, পে পার ইউজ মডেল কে যখন ইন্ফ্রাস্ট্রাকচার কোং রাও ঘৃণা করতে শুধু করবে, তখন গণশক্তি মহান হবে, ও বৈজ্ঞানিক হবে আশা করা যায়।

    আর এটা প্লিজ অস্বীকার করবেন না, আমাদের দেশে বিশেষতঃ বামপন্থীরা জেনেরালি যৌনতা নিয়ে একটু কিন্তু কিন্তু। ইউরোপের ষাটের দশকের যে সেক্সুয়ালিটি সংক্রান্ত বক্তব্য যেটা অয়্কচুয়ালি ইউনিক, সেটার সঙ্গে আমাদের দেশের শাটের দশকের বিশুদ্দ্ধতাবাদী বামপন্থীদের স্বাচ্ছ্যন্দ কতটা?দল নিরপেক্ষে?

    আপনার ব্যক্তিগত মহত্ত্ব নিয়ে কোন প্রশ্ন ছিল না এবং নেই। আমার পার্সোনাল স্কেলে অসাধারণ বললেও কম বলা হয়, কিন্তু তাতে তো আমি ইন্টারেস্টেড নই।
  • ranjan roy | 24.97.216.251 | ১৪ অক্টোবর ২০১২ ১১:৫২572095
  • হনু,
    ব্যক্তিগত মহত্বের কথা কেং করে এলো?
    আমি কথা বলছি গণশক্তি নিয়ে।
    তুমি জিগাইলে -রঞ্জনদার কি অমুকটায় পছন্দ/ অপছন্দ? তাই আমার পছন্দ জানিয়ে দিলাম।

    আসলে বলছি কন্সিস্টেন্সির কথা। বলছি আবাপ আর গণশক্তিকে একসারিতে রাখতে রাজি নই বলে। গণশক্তি পাব্লিক থেকে চাঁদা তোলে আর সেটা গর্বের সঙ্গে বলে। তাই তোমার লাভ করার যুক্তি মানতে পারা গেল না।
    তাই কোন বিজনেসম্যান এমপি'র কোশ্চেন করতে পয়সা খাওয়া শুনলে অবাক হব্না, শকড তো নয়ই। কিন্তু বাম রাজনীতির এমপি এমনটি করলে খিস্তি করব, নিজেকে প্রতারিত মনে করব।
    পয়সা দরকার, লাভ দরকার মানলেই কি যা-খুশি-করে লাভ করার কথা হবে? ধরো ড্রাগের বিজনেস!
    তাই বলছি, ঘরের থেকে জানলা দিয়ে রাস্তায় থুতু ফেলা আর রাস্তা থেকে জানলা দিয়ে ঘরে থুতু ফেলা কোন যুক্তিতেই এক হতে পারে না।
  • ranjan roy | 24.97.216.251 | ১৪ অক্টোবর ২০১২ ১১:৫৪572097
  • হ্যাঁ, যৌনতা নিয়ে পুরনো কমিউনিস্টদের ছুঁৎমার্গ সম্বন্ধে তোমার সঙ্গে একমত।
    এটা নিয়ে শিগ্গিরই গুরুতে লিখবো-- "বিপ্লব ও যৌনতা'' , বা অমনি কিছু।ঃ)))))
  • h | 127.194.233.211 | ১৪ অক্টোবর ২০১২ ১৪:৫০572098
  • গণশক্তি শুধু গণশক্তি বলেই, বিজ্ঞাপণ না পেলে , ডিস্ট্রিউবিউশনে ঝামেলা হলে, সেল্স ম্যান রা ক্যাল খেলে, আশা করি আপনি একই রকম সরব হবেন। এরকম ঘটনা খুব অপরিচিত নয়। হ্যাঁ এটা বলতে পারেন, গণশক্তি যখন সরকারের মুখপত্র হয়ে উঠেছিল তখন তাকে সমর্থনের প্রশ্ন ছিল না, আপনার কাছে। ফাইন, তাহলে এখন যদি নতুন অসুবিধে থেকে থাকে সেটাও ফাইন, তবে লজিকাল কনসিস্টেন্সি তৈরী করার জন্য আপনাকে আরেকটু পরিশ্রম করতে হবে। আমাদের মত বাজে সিপিএম এর কাছে না, নিজের কাছেই।

    নিজের যুক্তির জালে নিজেই জড়াচ্ছেন। আপনার যুক্তি যদি হয়, গণশক্তি যতদিন না সম্পূর্ণ বিজ্ঞাপণ নেওয়া বন্ধ করবে, তদ্দিন চাঁদা দেব না বা না দেওয়ার জন্য লোকের কাছে আবেদন রাখবো, সেটা ফেয়ার পয়েন্ট, তাইলে আর কিসের বিজ্ঞাপণ নিয়ে সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। শ্রমিক হাসপাতালের বিজ্ঞাপণে তো কাগজ চলবে না, আর লিটল ম্যাগ এর যেটা মডেল, পাবলিক সেক্টর সংস্থা আর মিউনিসিপালিটি পঞ্চায়েত থেকে মূলতঃ বড় বিজ্ঞাপণ নেওআ, পার্সোনাল যোগাযোগ এর বাইরে, সেটাতেও আপনার আপত্তি থাকা উচিত, কারণ বিপ্লবী বা বিকল্প সাহিত্য সরকারের এনডোর্সমেন্ট এ চললে, যাকে বলে আপনার কাছেই তার প্রেস্টিজ ঢিলে হওয়া উচিত। এটা অনেকটএন জি ও র ইন্ডিপেন্ডেন্স এর লজিক এর মত, সর্কারী কমিটি তে না থাকলে এন জি ও র পলিসি মেকার হিসেবে খাতির বাড়ে না, কন্ট্রিবিউট করার জায়্গাও কমে, কিন্তু তারা স্বাধীনতার জন্য কর্পোরেটে জায়্গা খোঁজে না। (কারণ লজিক অফ প্রফিট যেটা সেটা আশচর্যয় জনক ভাবে সর্বত্র মান্যতা পেয়েছে, উদাঃ সব দায় সর্কারের এই মত যারা পোষণ করেন, আর কর্পোরেট গভরনেন্সের ঢপ যারা বেচেন, তাঁরা এন্ডোর্সমেন্টের প্লাট ফর্মে এক জায়্গায় আসেন, ধরুন বেদান্ত ও বিপি দুজনেই হয়তো গ্রীন পীস কে পয়সা দেয় বা সোশাল মেসেজ করে, কিন্তু আবার একই সাথে পোলিটিকাল পার্টির সংগে সম্বন্ধ যুক্ত ইউনিয়নে চিন্তিত হয়ে পড়ে, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিয়ন পসন্দ করে, যাতে একলা ডিসক্রেডিট করা যায়, মারা যায়, চাপ না আসে, পোলিটিকাল কন্ট্রো ভার্সি না হয়, লেগিসলেশনের চাপ না আসে। তবে এটা উদা মাত্র।) ইন ফ্যাক্ট বিশুদ্ধতার দাবীতে, এই যে সরকারের টেন্ডার সব বড় সার্কুলেশন এর কাগজে আর মনোনীত ছোটো সারকুলেশন এর কাগজে নিতে হবে, এই ব্যবস্থা র বিরোধিতা করা উচিত। বিজ্ঞাপণ দিলে সরকার শুধু নিজের পাবলিকেশনে দিক, অন্যের পাবলিকেশনে কেন দেবে? এতে অন্তত সরস্বতী প্রেস টা বাঁচে আর বসুমতি প্রেস এর অধিগ্রহন সাফল্য পায়?

    হ্যাঁ যদি বলেন কমিউসিট পার্টির কাগজের ব্যাপক প্রচার থাকলেও, ব্রডশিট কলেবর বা ট্যাবল্যেড কিম্বা বার্লিনার ফর্মাট বা ভালো মাল্টিকালার ছাপা দরকার নেই, খেলার পাতা কিম্বা মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী দের সাহায্যের পাতা দরকার নেই, জেটা অবভিয়াসলি পোলিটিকাল নয় সেরকম নিউ এর আদৌ দরকার নেই, নিউজ এজেন্সীর সাবস্ক্রিপশন দরকার নেই, কমরেড রা ফোন করলেই হবে, হাতে গরম রুটির মত, প্যাম্ফ্লেটিং হলেই চলবে, তাইলে আলাদা কথা। কোন অসুইধে নেই, একমত হয়ে যাব, শুধু বিকল্প সাংবাদিকতা বিকল্প সাহিত্য ইত্যাদির বেলাতেও একই কথা বলবেন প্লিজ, গর্ব না করেই, ধরুন অনুরোধের ফর্মে? হাজার খানেক হাতে লেখা চিঠি লিখে ? বিকল্প তো আবার একটা না। আর প্রকরণ নিয়ে দুশ্চিন্তা আমি পসন্দ করিও, তবে কোন কাঁটা কেন বেছে খাবেন, আপনাকেই পরিষ্কার করতে হবে।
  • h | 127.194.233.211 | ১৪ অক্টোবর ২০১২ ১৪:৫৫572099
  • লেখার প্রস্তাব তো খুব ই ভালো, দরকার ও, তো প্রথম পুরুষে না তৃতীয়? লিখলেই হল অবশ্য। ট্যাবলয়েড ফর্মাটিং টা আমরাই করে নোবো;-)
  • aranya | 78.38.243.161 | ১৪ অক্টোবর ২০১২ ২৩:২৮572100
  • রঞ্জন-দা শুধু বলেছেন, আজগুবী, মিথ্যা প্রডাক্টের - যেমন লিঙ্গবর্ধক যন্ত্র (মারণ-উচাটন, বশীকরণ এমন অনেক কিছুই এর আওতায় পড়তে পারে) - বিজ্ঞাপন যেন একটা কম্যুনিস্ট পার্টির মুখপত্র না ছাপে।
    এর থেকে বড়জোর গোটা দুই পয়েন্টে রঞ্জন-দা সাবস্ক্রাইব করেন বলে কনক্লুড করা গেলেও যেতে পারে -

    ১। এইসব ভূয়ো, আজগুবী প্রডাক্টের বিজ্ঞাপন না ছেপেও গণশক্তি এনাফ অন্য বিজ্ঞাপন পেতে পারে সার্ভাইভ করার জন্য
    ২। আবাপ-র মত বাজারী পত্রিকাতে জ্যোতিষ থেকে তন্ত্র - যত ইচ্ছে অবৈজ্ঞানিক জিনিসের বিজ্ঞাপন ছাপা হতে পারে, কিন্তু একটা বামপন্থী দলের মুখপত্রের কাছে মানুষের অন্য প্রত্যাশা থাকে।

    দুটো কেন, হয়ত আরও চারটে পয়েন্টও কনক্লুড করা যায়। কিন্তু, অবৈজ্ঞানিক প্রডাক্টের অ্যাড সমর্থন করছেন না বলে 'পাবলিক সেক্টর সংস্থা আর মিউনিসিপালিটি পঞ্চায়েত থেকে মূলতঃ বড় বিজ্ঞাপণ নেওআ, পার্সোনাল যোগাযোগ এর বাইরে' সেটাতেও রঞ্জন-দার আপত্তি থাকা উচিত - এটা কেমন একস্ট্রাপোলেশন হল?
  • ranjan roy | 69.161.25.216 | ১৫ অক্টোবর ২০১২ ০০:৫২572101
  • অরণ্য,
    আমি নাকে খ`ৎ দিচ্ছি।
    আমার যা বলার তা আপনি বলেই দিয়েছেন। আমি ওর বেশি কিছুই কই নাই।
    আমি হয়তো-নয়তো -যদি-কিন্তু-পরন্তু ইত্যাদি বলে একগাদা আমার অব্স্থান ধরে ভবিষ্যতে কি কি স্ট্যান্ড নেয়া উচিত সেইনিয়ে শর্ত আরোপ করে , প্যারিসে চল্ল্লিশের দশকে লুমানিতের কারা বিক্রি করেছেন , সবি হল। আসল কথাটাই হল না।
    গণশক্তি চাঁদাও তুলছে, ভারত সরকারের বিজ্ঞাপনও পাচ্ছে, তাহলে কিসের দায় আজেবাজে বিজ্ঞাপন ছাপার? ওতে ক'পয়সা পাচ্ছে, যে অস্তিত্ব রক্ষার জন্যে হনু সেটাকে জাস্টিফাই করছেন? এইটুকুই প্রশ্ন।
    এতে যৌনতা নিয়ে পুরনো কমিউনিস্টদের ছুঁৎমার্গও এসে গেল!!!
    যৌনতা আর ছ্যঁচড়া বিজ্ঞাপনের মধ্যে তফাৎ থাকবে না। এরপর বামপন্থী পত্রিকায় বশীকরণের আংটির বিজ্ঞাপনের বিরোধিতা করলে শুনতে হবে বুড়োগুলো মুক্তপ্রেমের ব্যাপারে শুচিবায়ু গ্রস্ত।
    কিন্তু জানলা দিয়ে রাস্তায় থুতু ফেলা আর রাস্তা থেকে ঘরের ভেতরে থুতু ফেলা এক কিনা সেটাই জানা হল না।

    এ নিয়ে আর কোন পোস্ট করব না।
  • h | 213.99.212.53 | ১৫ অক্টোবর ২০১২ ১৭:০৬572102
  • আমি গণশক্তির অ্যাকাউন্টান্ট নই, অতএব, শুধু 'কটা টাকার' হিসেবে ইন্টারেস্ট থাকলে লিখে দিলে ভাল করতেন, বুঝি নি। অন্যথা আর টি আই করে কোর্ট কে বলে দেখতে পারেন, গণশক্তির স্টেটমেন্ট অফ অ্যাকাউন্ট্স পাবলিক করতে, কোম্পানি রেজিস্ট্রি তে অলরেডি থাকার কথা, যদিও।

    আর যেটা বুঝি নি, সেটা হল থুতুর সংগে বিজ্ঞাপনের প্রাসংগিক নৈকট্য।

    গণশক্তি একটা কমারশিয়ালাইজ্ড এন্টিটি। এইবার কমারশিয়াল এন্টিটি, কি বিজ্ঞাপন নেবে কি নেবে না এটা র থেকেও বড় প্রশ্ন হল, একটা কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র আদৌ বিজ্ঞাপন গ্রহন করে তার কাগজ চালাবে কেন, ধরা যাক মরাল আর ঐতিহাসিক কারণে যাদি শুধু বামপন্থী বই পত্রের বিজ্ঞাপণ কে ছাড় ও দেই। বাজে উদা হরণ দিয়েছিলেন রঞ্জন দা, ড্রাগের বিজনেসের সংগে লিংগবর্ধক যন্ত্রের পার্থক্য হল, একটি বেআইনি, আরেকটি অ-বৈজ্ঞানিক। সুতরাং যে নিজেকে পার্লামেন্টারি পার্টি হিসেবে দাবী করেছে, ও করে গাল খেয়েছে, অপরাপর বিশুদ্ধতাবাদী দলের কাছে , সে অবৈজ্ঞাণিক কাজ করতে পারে চিপ পপুলারিটির জন্য, যেমন পুজো উদ্বোধন বা তারাপীঠ ভ্রমণ, তবে, বে আইনি কজ করার রিস্ক নেবে না, অন্তত বিজ্ঞাপন দিয়ে নেবে না।

    রঞ্জনদা বিজ্ঞাপণ নেওয়া কে মেনে নিয়ে বলছেন, যদি সেটা নিয়েই চালাবে তাইলে আর তহবিলে সাহায্য গ্রহণ করবে কেন?

    ফেয়ার পয়েন্ট। আমার বক্তব্য ছিল , গণশক্তির তহবিলে অনুদান দেওয়ার বিরুদ্ধে রঞ্জন দা প্রচার করতে পারেন স্বচ্ছন্দে। অনেকেই করছেন। তবে মূল আপত্তি টা তো বামপন্থার বিশুদ্ধতা, তাহলে বিশুদ্ধ লিটল ম্যাগ গুলো বিপ্লবী বিকল্পের প্রকল্প চালাচ্ছে সরাসরি সরকারী সাহায্য নিয়ে, কুটির শিল্প হিসেবে প্রিন্ট ইন্ডাস্ট্রি সাহায্য পাচ্চে টেন্ডার ছাপিয়ে, এই গুলোর বিরোধিতা করা উচিত। কারণ বিকল্প চর্চা চলছে রাষ্ট্রের সাহাজ্যে এতো খুব ই নজ্জার ব্যাপার।

    এই বার দেখলাম এই সু প্রস্তাবে রঞজন দার সাড়া নেই, কু প্রস্তাব তো আর দিতে পারি না, মরালিটির চাপ তো আছে। ;-)

    অন্যত্র তর্ক করতে গিয়ে, আমার যেগুলো এক্সট্রাপোলেশন মনে হবে, সেগুলো দেখলে মনে করিয়ে দোবো এবার থেকে, যে আপনাদের কিন্তু সেটা ধরা একট দায়িত্ত্ব ছিল।
  • n | 24.99.13.121 | ১৫ অক্টোবর ২০১২ ২১:৪০572103
  • যাচ্ছে।
  • ranjan roy | 24.97.47.13 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ০৮:৪২572104
  • বাপরে! এত আরব্যোপন্যাস! একটা সুতোর গুলি খুলতে খুলতে আরো কতদূর! নদী-নালা পেরিয়ে যাওয়া।
    সোজা কথাটা হল-- গণশক্তি এবং আবাপ' জাতীয় পত্রিকার মধ্যে মৌলিক তফাৎ আছে। যাঁরা গণশক্তি নিয়মিত পড়েন(যেমন আমি) তাঁরা বর্তমান, প্রতিদিন স্টেস্টসম্যানের থেকে আলাদা কিছু আশা করেন।
    কারণ গণশক্তি কমিউনিস্ট পার্টির মাস পেপার। এর পলিসি নিয়ন্ত্রণ করে একটি রাজনৈতিক দল, কোন বিজনেস ফ্যামিলি নয়। কমিউনিস্ট পার্টি শুধু রাজনীতি নয় এক স্বতন্ত্র সংস্কৃতি কেও রিপ্রেজেন্ট করে। তার মাস পেপারেও পাঠক তার প্রতিফলন আশা করে। হনুর লেখা পড়ে মনে হচ্ছে অন্ততঃ বিজ্ঞাপনে সেই আশা করাটা অন্যায়।
    এক, আমি আদৌ চাঁদা তোলার বা বিজ্ঞাপন নেয়ার বিরোধিতা করিনি।কিন্তু তাতে একটি সংস্কৃতি বা রু্চির প্রতিফলন দেখতে চেয়েছি।
    দুই, ওই সংখ্যাটিতেই দেখা যাচ্ছে গণশক্তি কেন্দ্রীয় সরকারের ভাল বিজ্ঞাপন পেয়েছে, তায় আছে জনগণের চাঁদা। সেখানে ওই একটি নিম্নরুচির বিজ্ঞাপনে কতটুকু মার্জিনাল আয় বৃদ্ধি হবে, অর্থাৎ ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ হচ্ছে এটাই বলার ছিল।
    তিন, হনুর আর টি আই ইত্যাদির সু-পরামর্শ অপ্রয়োজনীয়, কারণ গণশক্তি আর টি আইয়ের আওতায় আসে না। তেমনি অপ্রয়োজনীয় লিটল ম্যাগের উদাহরণ। কারণ গণশক্তি লিটল ম্যাগ নয়। আর আমি কোন লিটল ম্যাগ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত নই।
    চার, হনুর ড্রাগের উদাহরণ একেবারে ভুল। যৌনশক্তি বর্ধক ড্রাগ বা জাপানী তেল বা সম্মোহনকারী আংটি বে-আইনী নয়। তাহলে সেগুলূ আসুক। আমি গণশক্তির বিরুদ্ধে , per se, কোন ক্যাম্পেন করছি না। তাহলে সবচেয়ে আগে সেটা নেয়া বন্ধ করতাম।কিন্তু বাম রাজনীতির পত্রিকায় এইজাতীয় অ্যাড ছাপার পোবল পিতিবাদ করছি। পসন্দ আপনা আপনা।
  • Ishan | 60.82.180.165 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ০৯:১৬572105
  • আমার একটা সূক্ষ্ম প্রশ্ন আছে। "মমতাকে ভোট দিন" বিজ্ঞাপন গণশক্তির মতো কাগজ ছাপবে তো? পয়সা দিলে? যদি ছাপে তো আমি রগড় দেখার জন্য একটা স্পনসর করতে রাজি আছি। :)
  • h | 213.99.212.53 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ১২:১২572106
  • এইটা স্থূল ভাবে গণশক্তি র বিজ্ঞাপন সম্ক্রান্ত যোগাযোগের দপ্তরে ইমেল করে বা চিঠি লিখে কে জিজ্ঞাসা করাই ভালো।

    রঞ্জন দা, আরোব্যপন্যাস হাহা, আমাকে এই বয়সে বাই ইম্প্লিকেশন যুবতী শাহরাজাদের সংগে তুলনা করলেন বলে ভালো লাগলো, আহা এমন করে তো কেউ বলে না।

    এক - রুচি টুচি তো ভাল কথা, তো রুচির ছুৎমার্গ আপনি শুধু গণশক্তির বেলাতেই মনে রাখেন কেন এটা পরিষ্কার নয়। ফেয়ার্নেস ক্রীম এর বেলাতেই বা রুচির কথা মনে পড়ে না কেন সেটাও পরিষ্কার না। প্রশ্ন আপনি তুলুন, ভালো, পাল্ট প্রশ্ন উঠলে, উপন্যাস বললে হবে?
    গণশক্তির কাছে বেশি আশা করেন ভালো কথা, আমি আবার আপনার কাছে আরেকটু বেশি আশা করি, আবদারের সম্পর্কে এমন হয়েই থাকে।
    দুই - মাস এর অনেকাংশই যে স্বাস্থ্য পরিষেবার আলোক বৃত্তে না আসতে পেরে, সংস্কারের কারণে লিংগ বর্ধন বা অন্যান্য যৌনতা সংক্রান্ত কাউন্সেলিং এই সব অঞ্চলে করে থাকেন, ছুঁচো ইত্যাদি শব্দ ব্যবহারের সময়ে সেট খেয়াল রাখবেন।
    তিন- গণশক্তি আর টি আই এর আওতায় আসে না এটুকু খবর বিশুদ্ধ কমিউনিস্ট না হয়েও জানি, আমি বলেছিলাম আর টি আই করে কাগজের সরকারি ফাইনান্সিং এর খবর নিতে। আর বিচার ব্যবস্থা র মাধ্যমে খবর নিতে যে বিজ্ঞাপনের আয় সংক্রান্ত তথ্য স্টেটমেন্ট অফ আকাউন্ট্স বের করতে। আর টি আই এর বিকল্প হিসেবে কোম্পনি রেজিস্টার এর কথাও বলেছিলাম। আপনি নিজেই বার বর টাকার অংকে আগ্রহ দেখাচ্ছিলেন তাই।
    চার - ড্রাগ্স এর উদা আমার দেওয়া না, একটু পুরো পোস্ট দেখে নিলে ভালো হয়, আপনারি দেওয়া। উদা কম পড়তে পারে বলে অরণ্য আপনাকে আরো কিছু উদা সাপ্লাই করেছেন, সেগুলো ও দেখে নেবেন।
    প্রতিবাদ তো করতেই পারেন, তবে তার প্রতিবাদ টাও করাই যেতে পারে। সে যে গাল ই দিন না কেন। আপনার বিশুদ্ধতার মাপকাঠি যে একেক জায়্গায় একেক রকম ভাবে প্রযোজ্য, একেক কাগজের বেলায় একেক রকম, একেক প্রোডাক্টের বেলায় একেক রকম সেইটা একটু লক্ষ্য করা গেল।
  • ডিডি | 120.234.159.216 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ১২:২৫572108
  • সেদিন একটা খবর দেখছিলাম। (লিং টুকে রাখি নি)।

    দেশের পলিটিক্যাল পার্টিগুলির মধ্যে সি পিএম থার্ড মোস্ট বড়োলোক পার্টি। প্রথমে অবশ্যই কংরেস, ফলোড বাই বিজেপি। থার্ড পসিসনে সিপিএম। প্রায় ৪৫০+কোটি টাকার আয় ও সম্পত্তি।

    গণশক্তির তাই টাকার জন্য বিজ্ঞাপনে খুব উতলা হবার দরকার নেই,অবশ্য যদি না প্রফিট ম্যাক্সিমাইজেসনটা উদ্দেশ্য হয়ে থাকে।
  • ডিডি | 120.234.159.216 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ১২:৩৮572109
  • আর এও ঠিক।

    আমি গণশক্তিতে লিংগ বর্ধক বা জ্যোতিষীইঃ এসবের বিজ্ঞাপন দিলে নাক কুঁচকাবো না। ঐ কমুনিস ছুৎমার্গটা আমাদের শৈশব (বা আর্ল্লি যৈবনের) অবদান। তখন ওরকম মিথকথা চালু ছিলো।

    পুজো মন্ডপে লাল বইএর স্টল বসানোতেও প্রথম দিকে আপত্তি ছিলো। নানান সামাজিক অনুষ্ঠান পালনে একটা কনসেনট্রেশন ক্যাম্প জাতীয় কলচর ছিলো।

    এখন ক্রমশঃই কমছে। সেটাই ভালো।

    আসলে এটা যেমনই ব্যাপোক তেমনই গভীর ব্যাপার। আমার ফুট কাটা স্বভাব, তাই না লিখেও পারি না।
  • নেতাই | 131.241.98.225 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ১৩:২২572110
  • থার্ড মোস্ট নয়। ফোর্থ মোস্ট। ৪৫০+ নয়, ৪১৭ কোটি।
    কংগ্রেস ২০০৮ কোটি
    বিজেপি ৯৯৪ কোটি
    বিএসপি ৪৮৪ কোটি
    তারপরেই সিপিয়েম ৪১৭ কোটি
    ফিফ্থ এসপি ২৭৯ কোটি

    অ্যাকাডেমিক ইন্টারেস্টের জন্য বললাম। ঃ)
  • kc | 204.126.37.78 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ১৩:২৭572111
  • অয়কাডেমিক ইন্টারেস্টে যদি আরওএকটু আগ্রহ থাকে, তাইলে এটাও মনে রাখুন, তৃণমূল হিসাবই দেয়নি। ঐ একই খপরেই ছিল।
  • নেতাই | 131.241.98.225 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ১৩:২৮572113
  • অসম্পূর্ণ রয়ে গেল লিস্ট
    টিএমসি আনলাকি ১৩ নম্বরে আছে উইথ ৯ কোটি।
  • h | 213.132.214.155 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ১৩:২৮572112
  • এই তথ্যটা দিয়ে ভালো করেছো। অন্তত তথ্য তো।
  • Ishan | 202.43.65.245 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ১৯:৩০572114
  • তাহলে এই টইতে অনেক দীর্ঘ ও সুচিন্তিত প্রবন্ধের পর জানতে পারলাম, যে, গণশক্তির ব্যাপার গণশক্তিকে চিঠি লিখে জানাই ভালো। :)
  • h | 213.99.212.53 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ২০:১৮572115
  • ইয়েস। গম্ভীর ভাবে ঃ-))))
  • h | 213.99.212.53 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ২০:২০572116
  • এইটা হেবি দিল... ঃ-))) হাহাহাহাহাহাহাহা ঃ-)))
  • aranya | 154.160.226.53 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ২০:৪৬572117
  • ওয়েল, অনেক দীর্ঘ ও সুচিন্তিত প্রবন্ধের পর আমি যা বুঝলাম তা এই -

    ১। রঞ্জন-দার বিশুদ্ধতার মাপকাঠি একেক জায়্গায় একেক রকম ভাবে প্রযোজ্য, একেক কাগজের বেলায় একেক রকম, একেক প্রোডাক্টের বেলায় একেক রকম

    ২। ওপরের পয়েন্ট-টা প্রুভ করার কোন দরকার ছিল না।
    কারণ, রঞ্জন দা নিজেই বলেছেন - 'গণশক্তি এবং আবাপ' জাতীয় পত্রিকার মধ্যে মৌলিক তফাৎ আছে। যাঁরা গণশক্তি নিয়মিত পড়েন(যেমন আমি) তাঁরা বর্তমান, প্রতিদিন স্টেস্টসম্যানের থেকে আলাদা কিছু আশা করেন।'

    বাইটের কি অপচয় :-(
  • h | 213.132.214.156 | ১৬ অক্টোবর ২০১২ ২১:৩৭572119
  • একেক অপচয় সম্পর্কে একেক টি মাপকাঠি সেটা বুঝতে পারা গেল অন্তত ঃ-)
    আর আলাদা আশাটি শুধু লিংগবর্ধনে এসে থামলো কেন, তার কারণ সাংস্কৃতিক সংরক্ষণশীলতার ঐতিহ্য কিনা, কি অর্থে, মাধ্যমিকের নোটবই বা ফেয়ারনেস ক্রীম আর রিয়েল এস্টেট কি অর্থে বেশি রুচি সম্পন্ন সেটাও জিগ্যেস করতে পারার অধিকার আমার আছে। গুরুচন্ডালির গোটাটাই তো অপচয়, 'ব্যক্তিগত সমৃদ্ধি' তো আর আর্থিক বা পরলৌকিক উন্নতি বা স্পেকুলেশন ইনভেস্টমেন্ট কিসু না। আলোচনা টাই যখন মুখোস।
    এই সব ও অন্যান্য প্রশ্ন করার অধিকার খোলাপাতায় কমেন্ট করলে মানুষকে দিতে হবে। নইলে ঐ আর কি, গণশক্তি কে সিল্ড চিঠি ই প্রকৃত পথ। কারণ বিভিন্ন কমেন্টের পরে গায়ে পড়ে কমেন্ট করা তো নতুন কিসু না, আপনেও করেন, আমিও করি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন