এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ভাগাড়পাড়া স্কুল থেকে বলছি


    অন্যান্য | ২৫ নভেম্বর ২০১২ | ৭৯৫০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Suhasini | 212.62.70.2 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ১১:১২576315
  • মোক্তারদাদুর কেতুবধ... কোন দূরের ছোটোবেলা থেকে উঠে এল এই নামটা... চেয়ারের উপরে নড়বড়ে কাঠের টুল রেখে চুপি সাড়ে পাড়া বাবার বইয়ের তাকের মাথায় রাখ বাঁধানো শারদীয়া আনন্দমেলা... বইটা পাওয়া যায় এখনও?
  • ঐশিক | 133.252.160.213 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ১৪:৩০576316
  • ম্যাজিক লেখা !!!!
  • Lama | 213.132.214.155 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ১৮:০৬576317
  • মোক্তারদাদুর কেতুবধ যেটায় বেরিয়েছিল সেই পূজোসংখ্যা আনন্দমেলাটা আমার কাছে আছে
  • byaang | 94.64.60.78 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ১৮:১৬576318
  • কিন্তু আর কতদিন থাকবে, সেটাই দেখার।
  • | ১৭ মার্চ ২০১৪ ১৮:২৭576319
  • তুশ্টুর থেকে কেড়ে আনবে ব্যাঙ? :-(
  • | ১৭ মার্চ ২০১৪ ১৯:১৭576320
  • দীর্ঘ তিন চারমাসের অবকাশ গল্পে গল্পে ম্যাজিকে স্বপ্নে মিলেমিশে দিব্বি কেটে যায়| মনাইকে আমি কিকিরার গল্প বলি, কাপালিকদের কথা বলি, তারানাথ তান্ত্রিক আর সই মৌরীফুলের কথাও| ভাগ্যিস মনাই তখন বইয়ের সাথে গপ্পগুলো মিলিয়ে দেখতে পারে নি, গল্পের সাথে মিশে যায় আমার ইচ্ছে, কল্পনা| সারাবিকেল , সন্ধ্যে পার করে বসে বসে আমরা পরিকল্পনা করি বড় হয়ে কোথায় কোথায় বেড়াতে যাব, অরোরা বোরিয়ালিস দেখতে তো যেতেই হবে আর কিলিমাঞ্জোরোতেও| আর হ্যাঁ শার্লক হোমসের বাড়ীটাও একবার দেখে আসতেই হবে| এদিকে স্কুলেরই কোন দিদিমণির পরামর্শে যেন মা এগারো ক্লাসের একটা ইয়াম্মোটা অঙ্কের বই কিনে এনে আবার গোপালবাবুর কাছে ভর্তি করে দিয়ে এল| সপ্তাহে দুদিন| আমার তো একেবারেই ভাল লাগে না যেতে, এদিকে ওঁরও একটু অসুবিধেই হয় বুঝতে পারি| এগারো ক্লাসের আর কেউই পড়ে না, ফলে ওঁকে আমার অঙ্কগুলোর জন্য আলাদা করে প্রস্তুতি নিতে হয়, সেই সময়ও ওঁর খুব একটা থাকে না| অতএব কিছুদিন পরে কোত্থ্যেকে যেন খবর নিয়ে মা আবার গিয়ে নবগ্রামের শেষপ্রান্তে জামতলায় স্বরূপস্যারের কাছে ভর্তি করে দিয়ে এল| তাও ভাল, ইনিন সেই সাত সক্কালে ভোর ছ'টা থেকে পড়ান, ফলে বিকেলের গল্প মাটি হওয়ার, দুপুরের গপ্পবই পড়া মাটি হওয়ার সম্ভাবনা তেমন নেই| আর ইনি বলেও দিলেন রেজাল্ট বেরোলে, তারপর পড়াতে শুরু করবেন, ফলে ক্ষয়ে যাওয়া স্বাধীন দিনরাত্রি আবার ফেরত| তা এমনই সব উড়োপাতার দিনে সবে যখন আকাশ কালো করে মেঘ জমতে শুরু হয়েছে, কাগজে বেরোল মাধ্যমিকের ফল বেরোনোর সম্ভাবনা| তখন আবার গেজেট বেরোত, সে আসত স্টেশানে আর ভাগ্যলক্ষ্মী বস্ত্রালয়ের মোড়ে| সারা কোন্নগর নবগ্রাম ভেঙে পড়ত সেখানে রেজাল্ট জানতে| সুধু বিভাগ আর সর্বমোট নম্বর দেওয়া থাকত রোল নাম্বারের পাশে| বিকেল সাড়ে তিনটে নাগাদ খবর এল স্টেশানে গেজেট এসে গেছে, মা তাড়াতাড়ি শাড়ি বদলিয়ে দৌড়াল জানতে| আমাকে আবার ঘিরে ধরল সেই ছাই ছাই ভয়টা, যাদি না পারি এদের র্প্ত্যাশা পূরণ করতে? যদি এই অঙ্কবইটা আর কোনও কাজে না লাগে? স্বরূপস্যারের কাছে আর না যেতে হয়! আমি জোর করে মনে জোর আনার চেষ্টা করি, না না ঙ্কবই কাজে লাগবে না কেন --- ঠিক লাগবে ---- ততকিছু ভাল না হলেও খুব খারাপ নিশ্চয় হবে না| আরো ভাবতে থাকি বাড়ী থেকে চুপ করে পালিয়ে যেতে গেলে সঙ্গে ন্যুনতম কী কী নিতে হবে? কিন্তু ---- কিন্তু কোনদিকে পালাব? কোথাও না পালিয়ে আমি রঙ্গনগাছের দিকে তাকিয়ে পোস্তার ওপরে থাপু হয়ে বসে থাকি --- পোস্তাটা রোদের তাতে একদম আগুনগরম হয়ে আছে --- কিন্তু তাও উঠে যেতে পারি না --- চুপ করে দেখতে থাকি থোকাভরা হলদে রঙ্গনের উজ্জ্বল বাসন্তী রঙের ছোট্ট ছোট্ট ফুলগুলো, একটা লম্বাটে নীলকালো মেশানো পোকা ফুলগুলোর মধ্যে দিয়ে দ্রুত যাতায়াত করে আর আমার কেমন ঘুম পেতে থাকে| আর অমনি মা এসে গেট খুলতে খুলতে বলে 'তোর তো টেস্টের থেকেও নম্বর কমে গেছে রে|'
  • sosen | 111.63.209.170 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২০:১৫576321
  • তাপ্পর, তাপ্পর!
  • | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২০:৩৩576322
  • আমার সব ভয় মিথ্যে করে দিয়ে সবাই দেখলাম বেশ খুশী হয়ে গেল, কেউই এমনকি মা'ও বিশেষ বকাঝকা কিচ্ছু করল না| সে কি বড়মামা বলল বলে যে 'ভালাই তো হইসে, বেশ ভালা' সেইজন্য? নাকি আমার ওপরে এত আশা আসলে সত্যি সত্যিই কেউ করে নি, এমনিই চাপে রাখতে বলত? নাকি আমাকেও ছোটদিরই মতন ভাবত? কে জানে! ঠিক করে বুঝতে পারি না, তবে স্বস্তি পাই, অন্তত আরও কিছুদিন বাড়ীতে থেকে যাওয়া যাবে, বাড়ী থেকেই পড়াশোনা চালানো যাবে| সবচেয়ে খুশী হল জিজি, মস্তবড় একহাঁড়ি পান্তুয়া নিয়ে সেদিন সন্ধ্যেবেলাই এল, মা'ও আবার বেরিয়ে গিয়ে রসগোল্লা আর ছানার জিলিপী নিয়ে এল| আমার বেশ ভাল লাগে, হাল্কা একটু দুঃখ থেকে যায় অবশ্য যে আরো একটু ভাল হলে, এক আধটা লেটার টেটার পেলে, স্টারফার পেলে এরা সবাই আরো খুশী হত নিশ্চয়| স্কুলে মার্কশিট আনতে গিয়ে শেষবারের মত দেখা হয় সবার সাথে| এরপরে বার দুই তিন রীমার সাথে আর একবার শীলাবলের সাথে দেখা হয়েছিল, বাকী সবাই কোথায় যে টুপটাপ হারিয়ে গেল| সমাপ্তি জানায় ও রবীন্দ্রভারতীতে ভরতি হবে, কারণ ওখানেই একমাত্র গান নিয়ে পড়াশোনা করা যায়, গোধুলিও বলে ও-ও চেষ্টা করবে ভরতনাট্যম নাচ নিয়ে পড়ার| ছায়াবীথিদি ভারী রাগ করেন আমি আর্টস নিয়ে পড়তে চাই না শুনে| আমার নাকি বাংলা নিয়েই সর্বোচ্চশিক্ষা নেওয়া উচিৎ| মণীষাদি জিগ্যেস করেন কোথায় ভর্তি হতে চাও? জানাই শ্রীরামপুর আকনাগার্লসে| এরপরে শুরু হয় সব জায়গা থেকে ফর্ম আনা, গাদা গাদা অ্যাদমিট কার্ড আর মার্কশিটের কপি কিনে এনে নিজের তথ্যাদি পূরণ করে গেজেটেড অফিসার বা স্কুলের বড়দিকে দিয়ে 'অ্যাটেস্ট' করিয়ে আনা| গলিঘুঁজিতে কেন এমনকি কলকাতার বড় বড় রাস্তায়ও জেরক্সের দোকান তখনও গজিয়ে ওঠে নি| বাড়ীতে প্রচুর আলোচনা হয়, স্কুলে না কলেজে কোথায় ভর্তি করা হবে এই নিয়ে| কলেজে গেলেই যে ফাঁকি দিতে শিখবে এবং পড়াশোনা বিশেষ হবে না, এই নিয়ে মোটামুটি একমত হয়ে সিদ্ধান্ত হয় স্কুলেই ভর্তি হতে হবে| আকনাস্কুলের সায়েন্সগ্রুপে যে প্রথম লিস্ট বেরোয় তাতে আমার নাম থাকে না, আরো অনেক বেশী বেশী নম্বরেরা থাকে সেখানে| অতএব ছুটোছুটি শুরু হয় উত্তরপাড়ার একটি স্কুলের জন্য| এরমধ্যে মা'র কাছে মণীষাদি খোঁজ নেন এবং সব শুনে বলেন আকনার প্রথমলিস্টের অনেকেই ভর্তি হয় না, কলকাতার বেথুন , ব্রেবোর্ন ইত্যাদিতে পেয়ে চলে যায়| কাজেই সেকেন্ড লিস্টে হয়ে যাওয়ার চান্সই বেশী| উনি আবার মার্কশিটের একটা অ্যাটেস্টেড কপি চেয়েও নেন কল্পনাদি, আকনাগার্লসের বড়দির সাথে কথা বলবেন বলে| আর সেকেন্ড লিস্টের একদম শেষের আগের নামটা আমারই| জানি না মণীষাদি বলেছিলেন বলেই নাকি এমনিই দ্বিতীয় তালিকার শেষের দিকে নম্বর অনুযায়ীই আমার নামটা এসে গেছিল, তবে এইবার নিজের পছন্দের স্কুলে যেতে পারব ভেবে আমি ভারী খুশী হয়ে যাই| আর অঙ্কে তেমন ভাল না হয়েও মণীষাদির, সেই প্রচন্ড রাগী মণীষাদির এই অযাচিত ভালবাসা আমাকে হতভম্ব করে দেয়|

    মাধ্যমিক পাশ করার জন্য মা আমাকে কিনে দেয় একটা ঘড়ি, মা আর বড়মামার সাথে গিয়ে লিন্ডসে স্ট্রীটের একটা দোকান থেকে কেনা হয় কালো ডায়ালের স্টীলের ব্যান্ডওয়ালা এইচ এম টি ঘড়ি| আমার ইচ্ছে ছিল কালো চৌকো ডায়ালের, কিন্তু চৌকো ডায়াল কালো রঙে পাওয়া যায় না, একটা ছয়কোণা কালো ডায়ালের ঘড়ি কেনা হয়| বড়মাইমা কিনে দেয় একটা ফোল্ডিং ছাতা, ছেয়েমত নীলরঙের মধ্যে সাদা রঙ দিয়ে ফুল পাতা আর ফড়িং আঁকা| জিজি একটা শাড়ী কিনে দেয় আর কতগুলো যেন গল্পের বই| স্কুলে নেবার নতুন ব্যাগ হয় আর মান্থলি টিকিট| ট্রেনে করে শ্রীরামপুরে যেতে হবে, সেখানে স্টেশানে নেমে ৩ নম্বর বাসে চেপে যেতে হবে বটতলা, ভাড়া ২৫ পয়সা| এতদিনে তাহলে ভাগাড়পাড়া স্কুল থেকে একেবারে ছুটি| আর যেতে হবে না ঐ গন্ধের মধ্যে দিয়ে, আর পশ্চিম থেকে হাওয়া বইলে দম আটকে বসে থাকতে হবে না, আর দেখা হবে না ধোপার পুকুরভর্তি বেগুনী রঙের চুড়োমত কচুরিপানার ফুল, মিনুদির মস্ত মস্ত দাঁত আর মস্ত চওড়া সিঁথি, শোনা হবে না টীচার্সরুমের বড় বড় জানলার লোহার রডের ফাঁক দিয়ে কাক ঢুকে দিদিমণিদের কারোর রসগোল্লা বা শিঙাড়া নিয়ে গেলে সমবেত হইহই চীৎকার, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আগে ক্লাস নাইনের ঘরে শান্তিদির রিহার্সাল করানো, ভাঁটফুল আর আশশেওড়া পাতার জংলা গন্ধ| মনাই আর আমার স্কুল আলাদা হয়ে গেল, আর ক্লাসের ফাঁকে, টিফিনের সময়, রাস্তায় যেতে আসতে গল্প হবে না, অপেক্ষা করে থাকতে হবে সেই দুজনে বাড়ী ফেরার পর বিকেলের একটু টুকরো যদি পাওয়া যায় সেইটুকুর জন্য| আকনাস্কুলের বাড়ীটা কেমন দুর্গের মত, লাল রঙের দুর্গ| ভেতরে একটা ছোট্ট মাঠের মত আছে, তাতে ছোটক্লাসের মেয়েরা খেলে, এগারো বারোর আমরা কি আর খেলার সময় পাব! কতসব অচেনা মেয়েরা আসবে আমার ক্লাসে, ওরা কি জানবে আমি ওদের থেকে অনেক কম নম্বর পেয়েছি? আরো একজন অবশ্য আমার থেকেও একটু কম পেয়েছে, তাও| একসময় যে স্কুল প্রাণপণে ছেড়ে যেতে চেয়েছিলাম, কবে যেন সে আস্তে করে সরু সরু কটা শিকড় চারিয়ে দিয়েছিল আমার ভেতরে| হাল্কা টানে তাকে ছিঁড়তে উসুম কুসুম ব্যথা জাগে বুকে| ইচ্ছে করে না নতুন স্কুলে যেতে, কিন্তু এখন তো জানিই যে যেতে আমাকে হবেই| সামনে যা আসবে যেমন যেমন আসবে তেমনি তেমনি দেখে দেখে যেতে হবে| এই ঘড়ি, এই ছাতা, এই নতুন কড়মড়ে লালপাড় সাদা শাড়ি, মা'র কিছুটা উদ্বেগ, ভরসা, আশা মেশানো ভুঁরুর তিনটে খাঁজ, মণীষাদি, অঞ্জলীদি, ইরাদি, মীরাদি, শান্তিদি, পদ্মাদির সস্নেহ হাসি, মনাইয়ের অগাধ ভরসা 'তুই ঠিক দারুণ কিছু একটা হবি' --- এইসব দুইহাতে সাপটে ধরে আমাকে এগিয়ে যেতে হবে|
  • | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২০:৩৪576323
  • (আপাতত শেষ)
  • sosen | 111.63.209.170 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২১:০০576326
  • আপাতত তো? একেবারে নয় নিশ্চয়ই :)
  • rabaahuta | 172.136.192.1 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২১:৪৮576327
  • শেষ প্যারাগ্রাফটা বারবার পড়ছি, আর মনে হচ্ছে কিছু অক্ষর, শব্দ, কোন কিছু পড়া বাদ থেকে গেল না তো।
  • byaang | 94.64.63.31 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২২:০৩576328
  • কেন এত তাড়াতাড়ি শেষ হবে? তেষ্টা মিটল না যে। ঃ( ও দমু , ভাগাড়পাড়ার ইস্কুলের চলা এখনি ফুরোবে কেন? তার চলার গল্প, তার জিতে যাওয়ার গল্প যে এখনো শোনা হল না? স্কুলবাড়িটা ছেড়ে এলেই কি তার গল্প ফুরিয়ে যায়?

    আসলে মনখারাপ লাগছে, এই টইটা যে বারে বারে রিফ্রেশ করতে থাকতাম পরের কিস্তির জন্য সেই অপেক্ষা এত তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে ভেবে।

    নাহয় কটা দিন জিরিয়ে নিয়ে পরের দিনগুলোর কথা লিখো।
  • byaang | 94.64.63.31 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২২:০৭576329
  • এই লেখাটা কেউ গুছিয়ে নিয়ে আমাকে পিডিএফ করে দেবে? অনেককে পড়ানোর আছে। যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে জানে না, অথচ এই লেখাটা র কথা শুধু মুখেই শুনেছে, আসল লেখাটা পড়ার সুযোগ পায় নি, তাদের পড়াব।
  • | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২২:০৮576330
  • ধুসস জেতা এখনও অনে-এ-এক বাকী। তার আগে কত হোঁচট, উল্টে পড়া ....:-)

    লিখব তবে কবে জানি না।
  • | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২২:০৮576331
  • ফেবুতে ইনবক্স দেখো
  • byaang | 132.167.226.198 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২২:১৬576332
  • সেই চলার গল্পটাই শোনার জন্য বসে রইলাম।
  • byaang | 132.167.226.198 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২২:১৬576333
  • সেই চলার গল্পটাই শোনার জন্য বসে রইলাম।
  • 00 | 181.64.40.104 | ১৭ মার্চ ২০১৪ ২২:৪১576334
  • @ দ, চোট লাগা তারপর আবার ধুলো ঝেRে উঠে দাRানো -- এই গল্প গুলো শুনতে চাই । নিরাশ করবেন না প্লিজ।
  • Suhasini | 212.62.70.2 | ১৮ মার্চ ২০১৪ ১৩:৩৬576335
  • লামা, পিডিএফ করে একটু আপলোডিয়ে দেবে?
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১৯ মার্চ ২০১৪ ০৪:২১576337
  • এই পড়ে উঠলাম। দমুদি, ভালো হয়েছে। বই হবে না?
  • nina | 78.37.233.36 | ১৯ মার্চ ২০১৪ ০৮:২৭576338
  • দমু---
    থেমোনা--আরও লেখ---উপন্যাসের অপেক্ষায় থাকব আর সেই সঙ্গে একসঙ্গে এটা ও পুরোটা ঘুরেফিরে বারবার পড়তে চাই--PDF প্লিজ!
  • hu | 188.91.253.21 | ১৯ মার্চ ২০১৪ ০৯:৫৯576339
  • দমদির এই লেখাটা একটা বিরল লেখা। এইরকম করে গল্প বলা, এত ব্যক্তিগত গল্প - অথচ একটুও স্যাঁতস্যাতে নয়, দৃষ্টিকটু নয়। নিজে কয়েকবার লিখব ভেবেও পাতা ছিঁড়ে ফেলেছি বলে জানি কাজটা কত কঠিন। এমন নির্লিপ্তি, এমন প্রশান্তি না থাকলে মহৎ সাহিত্য হয়না। এই লেখাটা আমার পড়া মহৎ সাহিত্যের অন্যতম হয়ে থাকবে।
  • Bhagidaar | 218.107.71.70 | ১৯ মার্চ ২০১৪ ১০:১৫576340
  • পিডিএফ কি বানানো হলো? অবশ্যই দমুদির আপত্তি না থাকলে।
  • | ১৯ মার্চ ২০১৪ ১০:১৯576341
  • iye, aami nijei i-buk baaniye deb. ekaTu samay chaai. ekaTu nerheghe`nTe keTejurhe debaar ichchhe aachhe.

    dhanyabaad sakalake.

    oo - likhab. tabe kabe se jaani naa. hayat aaro kay bachhar pare.
  • | ১৯ মার্চ ২০১৪ ১০:১৯576342
  • ইয়ে, আমি নিজেই ই-বুক বানিয়ে দেব। একটু সময় চাই। একটু নেড়েঘেঁটে কেটেজুড়ে দেবার ইচ্ছে আছে।

    ধন্যবাদ সকলকে।

    00 - লিখব। তবে কবে সে জানি না। হয়ত আরো কয় বছর পরে।
  • de | 190.149.51.67 | ১৯ মার্চ ২০১৪ ১১:৪৫576343
  • খুউব ভালো! হুচিকে এক্কেবারে ক'! বড়ো শান্তি, নির্লিপ্তি নিয়ে পিছনে ফিরে দেখা --

    পরের এপিসোডের জন্য অপেক্ষায় থাকবো। এখন এটা তো আগে বই হয়ে বেরোক। আমি আমার মেয়েকে পড়াতে চাই।
  • pragati | 126.68.75.199 | ১৯ মার্চ ২০১৪ ১৭:১৮576344
  • লিখতেই হবে দময়ন্তী!
  • kk | 81.236.62.176 | ১৯ মার্চ ২০১৪ ২০:০০576345
  • যাঃ, শেষ হয়ে গেলো?
  • pipi | 139.74.191.152 | ১৯ মার্চ ২০১৪ ২০:৪১576346
  • এই প্রশ্নটা আমারও - শেষ হয়ে গেল মানেই? এতো সবে সূত্রপাত, এরপরে যে চড়াই উৎরাই, ঝড় ঝাপটার প্রতিকূলতা - সে গল্প লেখা হবে না আর?
  • a x | 138.249.1.194 | ২০ মার্চ ২০১৪ ০০:৪৮576348
  • নতুন কিছু বলার নেই। একদম অন্য পরিবেশ, অন্য জগতে বড় হয়েও এত কিছুর প্রতিধ্বনি হল শুধুর লেখার শক্তিতে।

    আর চাই এখানেই এটা শেষ হোক। এই রেশটা থাকুক। অন্য গল্প অন্য সময়ে। সেই ভালো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন