এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গোর্খাল্যান্ড ???

    Ananyo
    অন্যান্য | ০৪ আগস্ট ২০১৩ | ২৭৯০৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ungoliant | 131.241.218.132 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৪৫615823
  • রঞ্জনদা - আফরীন, আফরীন
  • কল্লোল | 111.63.166.206 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৪৫615822
  • উনি বোধহয় রতনলাল ব্রাহ্মণ, রতন ব্রহ্মচারী নন।
  • h | 213.99.212.53 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৫৯615824
  • রঞ্জন দা র মিনিট্স টেকিং স্কিল্স, যাকে বলে, নিড্স ইমপ্রুভমেন্ট।
  • h | 213.99.212.53 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ১৬:০৩615825
  • তা এই সব কথা, তাহাদের কথা হিসেবে না ছেপে, আমাদের কথা বলে ছাপলেই হত ;-)
  • h | 213.99.212.53 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ১৬:০৭615826
  • এই এক টা জিনিস সকলেই করছেন, দেশ ভাগ, রাজ্যের দাবী, শিডিউল এর দাবী, এরিয়া অথরিটির দাবী ইত্যাদি, ফেডেরাল ইউনিয়ন অফ স্টেট্স এর দাবী, সব কটাকেই এক জায়গায় এনে দেখছেন। স্পেসিফিকালি আলাদা করে দেখাই উচিত।
  • PT | 213.110.243.23 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ১৬:২৭615827
  • "আমি খুব সচেতনভাবে পিটিদাকে ডিস্টার্ব করা শুরু করি"

    আমি আপনার কথায় ডিস্টার্বড হইনি তো-শুধু আপনার কথার জবাব আপনার প্রাপ্য তীব্রতার সঙ্গেই দিয়েছি। মুখে তেতো স্বাদ লেগেছে যখন দেখলাম যে অন্যের হয়ে কালো কোট গায়ে চড়িয়েছেন।
  • h | 213.99.212.54 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ১৬:৫৩615828
  • তদুপরি উষ্মার সংগে। ঃ-)
  • PT | 213.110.243.23 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ১৭:০০615829
  • "একই জাতির মধ্যে বৈরীতা থাকবে না এমন কথা কে কোথায় বল্লে??"

    তাহলে ঠিক কোন কোন সমস্যা সমাধানের জন্য একই ভাষা/জাতির ভিত্তিতে আলাদা রাজ্য তৈরি করা হবে?

    "বাংলাদেশই তো আছে হাতের সামনে। সেখানে খুনোখুনি হচ্ছে না?"

    আরে সেটাই তো বোঝার চেষ্টা করছি-আর অর্থনীতিতাকে সম্পুর্ণ বাদ দিয়েই বোঝার চেষ্টা করছি। পাকিস্তান হওয়ার পরে পাকিস্তান আর ভারতের মধ্যে "শান্তি" প্রতিষ্ঠা হওয়ার কথা ছিল না ৬৬ বছর বাদে পরস্পরকে নিউক দেখানোর কথা ছিল? নাকি শান্তি-ফান্তি দেশ ভাগের সেরকম কোন উদ্দেশ্য ছিল না?

    আর বাংলাদেশ সম্পর্কে এই প্রশ্নটা তো আমিও করে চলেছি-ধর্মের ভিত্তিতে ও তার পরে ভাষার ভিত্তিতে (নাকি উল্টোঃ আগে ভাষা পরে ধর্ম?) ভাগ হয়েও বাংলাদেশীদের নিজেদের মধ্যেও শান্তি এল না। এটাও ধাপে ধাপে কোন একদিন হবে বা কোনদিনই নাও হতে পারে?

    নাকি একদমই বুঝছি না-যারা রাজ্য ভাগ বা দেশ ভাগের পক্ষে সওয়াল করছে তাদের কাছে শান্তি ব্যাপারটা কোন জরুরী বিষয়ই নয়? এমনকি একই ভাষাভাষী একই জাতির দুই বর্ণের মানুষ পরস্পরকে শ্রদ্ধা করে পাশাপাশি থাকবে তাদের জন্যে তৈরি রাজ্যে-সেটাও বেশী চাওয়া?

    নাকি গান্ধীজির সেই কথার সারাংশটাই ফিরে ফিরে আসছেঃ কেটে কেটে যত ছোট রাজ্য/দেশ বানানো হোক না কেন, এক একটা ধর্ম-জাতি-ভাষা গোষ্ঠীর....the rich and the powerful wants to take over from the British (=the "oppressor") in the name of freedom" - বাকিটা সাধারণ মানুষের ভবিতব্য?
  • h | 213.99.212.54 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ১৭:১৬615830
  • দেশভাগের তো নয় ই, সম্ভাব্য দেশ ভাগের দায়িত্ত্ব বিমল গুরুং দের নিতে হলে মুশকিল।

    তাইলে কি ওয়ান ওয়ার্ল্ড?
  • | 24.97.96.36 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ১৮:৩৯615833
  • রঞ্জনদার 3:35 এ ট্যু থাম্বস আপ।
  • h | 213.132.214.155 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ১৯:১৯615834
  • কংগ্রেস চোদ্দটা লোক সভা সিটের জন্য এই কাজ করছে এটা ঠিক ইত্যাদি ফাইন, তবে মমতা আবার আরো কম অ্যাসেমব্লি সিটের জন্য বিমল গুরুং দের হাসির কথা বলেছিলেন। যার যেখানে স্টেক।
  • কল্লোল | 125.242.211.202 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২০:২৩615835
  • পিটি। তোমার বিস্ময়গুলো আমি ঠিক বুঝতে পারি না - এগুলো তোমার অজ্ঞানতা না সরলতা।
    ইউএসএ ঝাড়পিট করে ব্রিটেনের কব্জা থেকে স্বাধীন হলো। কেন? কেন আজও হোমলেসরা রাস্তায় থাকে। কালোদের মুক্তি নিয়ে এতো ঝামেলা এতো মারপিট। কেন? তাতে কালোদের উপর অত্যাচার অবিচার শেষ হয়ে গেছে কি?
    চিরকাল ক্ষমতা তার দাদাগিরি চালিয়েই যাবে, যতদিন রাষ্ট্র ব্যবস্থা থাকবে। একদিন হয়তো এই রাষ্ট্র উবে যাবে মার্ক্স বা বার্ণস্টাইন যার রাস্তায়্তেই হোক, সেদিন হয়তো ক্ষমতাও থাকবে না, আর সেই অসাম্যও থাকবে না। সে সব এখনো স্বপ্ন। হয়তো একদিন............
  • PT | 213.110.240.200 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২০:৪১615836
  • অত্যাচার তো শেষ হয়নি সেটার জন্য আমেরিকায় যাওয়ার দরকার নেই। নিজের দেশে শুধু শিশুশ্রমিকের সংখ্যা দেখলেই বোঝা যাচ্ছে।

    তাহলে এই অসাম্য অবিচার যখন দূর করাই যাবে না তাহলে আলাদা রাজ্য গঠন করেই কি সেই অসাম্য অবিচার শেষ করা যাবে? তা যদি নাই হল তাহলে ভাষ-জাতি-ধর্মের গাজর দেখিয়ে রাজ্যভাগ কিসের জন্য?

    তাই আবার জিগাই, তাহলে ঠিক কোন কোন সমস্যা সমাধানের জন্য একই ভাষা/জাতির ভিত্তিতে আলাদা রাজ্য তৈরি করা হবে? মানে বিমল গুরুং মূখ্যমন্ত্রী হয়ে দার্জিলিং-এর মানুষদের ঠিক কি দিতে পারবেন যেটা বিধান রায় থেকে মমতা দিতে পারেন নি?

    তার চাইতে অসাম্য দুরীকরণকেই সরাসরি address করলে ভাল হত না?
  • cm | 127.208.211.28 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২০:৪৩615837
  • রঞ্জনদা গোটা আলোচনাটা সামারাইজ করার ভালো চেষ্টা করেছেন তবে আমার বক্তব্য ঠিক প্রতিফলিত হয়নি তাই আমিই করে দি।

    ১) আমি শুরু থেকেই বি গু এন্ড কোং কে ধান্ধাবাজ বলেছি তার কারণ আমি গোর্খাদের জন্য গোর্খাল্যান্ড বা সাঁওতালদের জন্য ঝাড়খন্ড গোছের কথার কোন মানে বুঝতে পারিনা। কেন? বুঝিয়ে বলে দি।

    অ) প্রস্তাবিত গোর্খাল্যান্ডে কি ভারতের সব গোর্খারা থাকবে? (খুব সম্ভবত উত্তর না)

    আ) প্রস্তাবিত গোর্খাল্যান্ডে কি শুধু গোর্খারা থাকবে? (খুব সম্ভবত এর ও উত্তর না)

    ই) গোর্খাল্যান্ডে কি গোর্খারা কোন বাড়তি সুবিধে পাবে এই যেমন ভাতা ইত্যাদি? (এর ও উত্তর খুব সম্ভবত না)

    তাহলে গোর্খাদের জন্য গোর্খাল্যান্ড চাইবার মানেটা ঠিক ঠিক কি বলুন তো? কেউ কেউ বলছেন এর মানে এমন এক রাজ্য যেখানকার ভাষা নেপালি। PT দা বলছেন সিকিমের সরকারি ভাষা নেপালি। তাহলে দাবী টা ঠিক কিসের? বি গু-র মুখ্যমন্ত্রীত্ব ছাড়া অন্য কোন এজেন্ডা নজরে আসছেনা।

    ২) গোর্খাদের বিকাশ বলতে কি বোঝানো হচ্ছে? পশ্চিমবঙ্গে থাকার দরুণ ঠিক কি ভাবে ওদের বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে? (না এর উত্তর পরিষ্কার ভাবে পাই নি)

    ৩) খালি আমি নয় আরো অনেকেই এই গোছের প্রশ্ন রেখেছেন। যেমন
    ম্যাক্সিমিন Date:18 Aug 2013 -- 01:55 PM
    "পিনাকী, আলাদা রাজ্য না হওয়ায় ওখানে কি ভাষা ও সংস্কৃতির অবদমন হচ্ছে? কীভাবে? নাকি যুক্তিটা এই যে ভবিষ্যতে ভাষা ও সংস্কৃতির অবদমন হতে পারে? ও সেই ভয়ে আলাদা রাজ্য করে রাখা নিরাপদ?"

    এ প্রশ্নের উত্তরটিও লক্ষ্যণীয়,
    pinaki Date:18 Aug 2013 -- 02:04 PM
    "হচ্ছে বলেই তো আলাদা হওয়ার দাবীটা উঠছে। কিন্তু কিভাবে হচ্ছে সেটা বোঝার সেরা উপায় ওখানকার লোকেদের সাথে কথা বলা।"

    ৪) এই উত্তরে আমি সঙ্কিত বোধ করছি যে অবদমন হচ্ছে অতএব পরিবর্তন চাই বলে যারা সওয়াল করছেন তারা মনে হয় আসলে অবদমনের চরিত্র সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন। কাজেই এই প্রস্তাবিত পরিবর্তনের পরে কি হবে সে বিষয়েও তারা স্বচ্ছ ধারণা রাখেন এমন প্রত্যাশা রাখতে পারছিনা। অসুখের চরিত্রই যে জানেনা সে কি চিকিৎসা করতে পারে? আপনি কি বলেন? আমি এর মাঝে যে আসে আসুক পরিবর্তন চাই গোছের সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি।

    ৫) বিহার এবং উড়িষ্যার উদাহরণ দিয়ে PTদা দেখাতে চেয়েছেন জাতির নামে রাজ্য আর তাদের উন্নতি কোন মতেই সমার্থক নয়। প্রকৃতপক্ষে এদুটি সম্পূর্ণ সম্পর্ক রহিত। হয়ত বা ঋণাত্মক সম্পর্কযুক্ত।

    ৬)যেই আন্দোলনের দাবী পরিষ্কার ভাবে ব্যক্ত করা যায় না আমি সে গোছের আন্দোলন সম্পর্কে সন্দিহান। খালি আবেগের রথে চড়ে কার্যসিদ্ধি হয় না বলেই মনে করি। সেটা দেখাবার জন্যই আজ সকালে জাতিসত্ত্বা, ভাষার বিকাশ কি ভাবে মাপে জানতে চেয়েছি। মনে হয়েছে জাতির স্বাস্থ্য মাপা যেতে পারে তাদের দৈহিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের মাধ্যমে (কেউ এখনো স্বচ্ছ ভাবে বললেননা দেখে আমিই বলে দি, ভাষা ওসংষ্কৃতি মানসিক স্বাস্থ্যের বিকাশের লক্ষণ। আর দৈহিক স্বাস্থ্যের বিকাশ না ঘটলে সাধারণ ভাবে মানসিক স্বাস্থ্যের বিকাশ ঘটেনা। দু চারজন ব্যতিক্রমী উদাহরণ হাজির করবেন না। )। তাই কোন জাতিসত্ত্বার বিকাশের জন্য যদি লড়তে হয় সেই সব দাবী সামনে রেখে লড়া উচিত যাদের অন্তত পরিষ্কার ভাবে বলতে পারি। জাতিসত্ত্বা গোছের ধোঁয়াটে এজেন্ডা নিয়ে নয়। আর ঐ দাবীগুলি খালি গোর্খাদের নয় সকলেরই তাই আরো ব্যাপকতর আন্দোলন হতে পারে।

    ৭) এই পরিপ্রেক্ষিতে মনে হয়েছে শুধুমাত্র ব্যক্তির স্বার্থসিদ্ধির উদ্দেশ্যে পরিচালিত এই ধরনের আন্দোলনের (যে উদাহরণটি চোখের সামনে রয়েছে তা আর খেয়াল করাতে চাইনা) বদলে গোটা দেশব্যাপী যে সীমাহীন অসাম্য তার বিরুদ্ধে অর্থবহ আন্দোলন হতে পারে কিন্তু দুঃখ সে বিষয়ে আমরা উদাসীন। গুরুর পাতায় বিশেষ কিছু দেখছিনা তাই হতাশাও ব্যক্ত করেছি একাধিকবার।
  • cm | 127.208.211.28 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২০:৫৫615838
  • PTদার প্রশ্নের উত্তর আমিই দিয়ে দি, ভাষা-জাতি-ধর্মের গাজর দেখিয়ে রাজ্যভাগ যাতে অসাম্য অবিচার দূর করার আন্দোলনটা শুরুই না হতে পারে। এখানে আমরা এত লড়ছি কই সে ধরণের আন্দোলন নিয়েতো কেউ কোন কথা বলেনা। সে প্রসঙ্গ উত্থাপন করলেই আবার ফস্কে গিয়ে কোন একটা মাইক্রো মিনি ইস্যুতে। সেটা উদ্দেশ্য প্রণোদিত কিনা বলতে পারবনা।
  • pi | 118.22.237.164 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২১:০১615839
  • রঞ্জনদার সামারিটা ভালো লাগল।

    একটু অন্য কথা, ফেবুকে একজন বলেছিল, এই ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, উত্তরাখণ্ড , এই রাজ্যগুলি উন্নয়নের নানা সূচকের হিসেবে তাদের পেরেণ্ট রাজ্যগুলি থেকে ভাল ফল করছে। রাজ্যভিত্তিক সূচক তুলনা করে দেখিয়েছিল। দেখি, এখানে যদি ডেটাগুলো দ্যায়, তো ভাল হয়।
  • PT | 213.110.240.200 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২১:১৪615840
  • এমনকি পেঁয়াজের দাম কিলোপ্রতি ৬০/৭০ টাকা ছাড়ালেও সেটা কোন আলোচনার বিষয় নয়। বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা ও সম্ভাব্য গোর্খাল্যন্ডের গরীব মানুষেরা পেঁয়াজ খাক বা না খাক তাতে কিস্যু আসে যায় না-শুধু তারা নিজ নিজ ভাষায় বক ব্ক করতে পারলেই হল।

    এমনকি হাওয়াই চটি পায়ে কেউ আর বাজারে বাজারে ঝটিকা সফরে যেতেও উৎসাহী নন!! ক্ষমতা তো হাতে এসেই গিয়েছে-তা সুদৃঢ়ও হয়েছে সাম্প্রতিক ভোটের পরে।

    এই ঘটনাগুলো বা অন্য রাজ্যের শাসকদের সাধারণ মানুষকে ignore করে রাজ্য চালানোর জানা ঘটনাগুলো কি এই ঈঙ্গিতই দেয় না যে বিমল গুরুংও একবার রাজ্য পেলে ঠিক এইভাবেই চালাবে?
  • Ishan | 214.54.36.245 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২১:৩৩615841
  • হ্যাঁ, এবার একটু গুছিয়ে লিখি। তুডি পয়েন্ট লিখছিনা। কারণ বিতর্কটা নতুন নয়। "অর্থনীতির বিষয়গুলি হল প্রায়োরিটি। এবং বাকি গুলি কম প্রায়োরিটি।" বা "স্ট্রাকচারই আসল, সুপারস্ট্রাকচার নয়"। এইগুলো হচ্ছে চান্দুমিয়ার অবস্থানের ভিত্তি। এর অনেকগুলি অনুসিদ্ধান্ত হতে পারে। তার অনেকগুলি চরম, মানে এক্সট্রিম। তার একটিতে চান্দুবাবু বিলং করছেন। অর্থাৎ, "অর্থঐতিক উন্নয়ন বাদ দিয়ে বাকি যা কিছু সবই মূল সমস্যাটাকে ঘুলিয়ে দেবার চেষ্টা।" প্যারাফ্রেজ করলাম। কিন্তু মূল বক্তব্যটা এরকমই।

    এবার, অনেকগুলো পয়েন্টে এর কাউন্টার হয়। প্রথমে ছোটো স্কেলে বলি। "উন্নয়ন" কেন ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে অচ্ছেদ্য। গরীবি ও উচ্ছেদ কি কারণে ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। "ভাষা ও সংস্কৃতি" বস্তুটাকে এখানে অবশ্যই চান্দুবাবু যেভাবে দেখছেন, অর্থাৎ ধুতি-পাঞ্জাবি পরে সাহিত্যসভা করা -- বিষয়টা অত ট্রিভিয়াল না। একটা অঞ্চলের ভাষা ও সংস্কৃতির গপ্পোটা অনেক অনেক গভীর। পুঁজিবাদী উৎপাদন ব্যবস্থা, "উন্নয়ন"এর ধারণা, এসব আর কদ্দিনের। একেকটি ভাষা ও সংস্কৃতি তার চেয়ে অনেক অনেক পুরোনো। প্রাচীন। এবং এরা মানুষের জীবন-যাপনের সঙ্গে অনেক গভীর ভাবে জড়িয়ে আছে।

    উদাহরণ দিই। পরিবেশ নিয়ে যাঁরা কাজ করছেন, তাঁদের থেকে। ধরুন জলসমস্যা। প্রত্যেকের জন্য চাই বিশুদ্ধ পানীয় জল। এ একটা মৌলিক চাহিদা। এই চাহিদাটি "উন্নয়ন"এর ধারণার চেয়ে অনেক অনেক আগে এসেছে। এবং মানুষ বিভিন্নভাবে এটাকে ডিল করার চেষ্টা করেছে। সংস্কৃতির নিরিখে এই পদ্ধতিটি বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নরকম। পশ্চিমবঙ্গে পুকুর কেটে, বৃষ্টির জল জমিয়ে পানীয় জলের সমস্যাটি দূর করার চেষ্টা করা হয়েছে। নদীমাতৃক এলাকা, নদীর সঙ্গে জড়িয়ে থেকে বাঁচা, ভাটিয়ালি, আর জলকে নিজের মতো করে ব্যবহার করা -- এসবই পাশাপাশি এসেছে। দীর্ঘদিন ধরে।

    এবার, এগুলো নিখুঁত একেবারেই নয়। কিন্তু একটি জনগোষ্ঠীর দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। এটাকে বাদ দিয়ে "উন্নয়ন" করতে গেলে হিতে বিপরীত হয়। যেমন ধরুন সকলকে পানীয় জল দিতে হবে বলে বঙ্গে গাদা-গাদা ডিপ টিউবওয়েল হচ্ছে, যাতে লাভের চেয়ে ক্ষতি বেশি হচ্ছে। "কেন্দ্রীয়" একটি উন্নয়নের ধারণা থেকে এটি করা হচ্ছে। কিন্তু তাতে জলস্তর নামছে, আর্সেনিকের প্রাবল্য বড়ছে ইত্যাদি। "স্থানীয়" বা "জনগোষ্ঠীগত" ধারণাকে গুরুত্ব না দেবার জন্য এখানে "উন্নয়ন" হচ্ছে না।

    একই গপ্পো বৃহৎ ড্যাম বা বন্যাপ্রতিরোধ সম্পর্কেও। বিশদে লিখলাম না। কিন্তু "কেন্দ্রীয়" একটি উন্নয়নের ধারণার ফলে আদতে বন্যা আটকানো যাচ্ছেনা। এবং আনুষঙ্গিক উচ্ছেদ তো ঘটছেই।

    যা যা বললাম, প্রতিটিই পরিমাপযোগ্য। বন্যার প্রকোপ বৃদ্ধি, জলস্তর নেমে যাওয়া, আর্সেনিকের প্রাবল্য, উচ্ছ্দে। সবকটা। কিন্তু এর কারণটা, যে অর্থে পরিমাপ শব্দটা বলছেন, সেটা পরিমাপযোগ্য নয়। কারণ সমস্যাটা ধারণাগত। "গোষ্টীগত", "জাতিগত" প্রজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে "অর্থনৈতিক উন্নয়ন" নামক একটি ফ্যাশানেবল বস্তুর স্টিমরোলার চালানো। এই ধারণাটাতেই আমার আপত্তি। "স্ট্রকচার" আর "সুপারস্ট্রাকচার" এখানে আঞ্চলিক সংস্কৃতির সঙ্গে অচ্ছেদ্য। কোনোটাকে বাদ দিয়েই অন্যটাকে ভাবা যায়না।

    এখানেই আঞ্চলিকতা বা জতিগত সত্ত্বার গুরুত্ব। সায়ত্বশাসনেরও গুরুত্ব। দিল্লীবাসীর "উন্নয়ন" আর ছত্তিশগড়ের "উন্নয়ন" এক নয়। সে জন্যই এদের আলাদা বিকেন্দ্রিক ছাতা দরকার। সেটা "রাজ্য" নামক একটি বর্গ দিয়ে হতে পারে। বা অন্য কোনো বর্গ দিয়েও হতে পারে। অসুবিধে নেই।
  • Ishan | 202.43.65.245 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২১:৫৮615843
  • তো এর থেকে চান্দুবাবু নিজের কিছু না জানা কোচ্চেনের উত্তর পাবেন। ক গোষ্ঠীর লোকেদের জন্য কভূমি হয়ে লাভ কি?

    ১। সব ক'রাই কি কভূমি তে থাকবে? না।
    ২। ক'ভূমিতে তে কি শুধুই ক'রা থাকবে? না।
    ৩। কভূমিতে কি ক'রা কোনো ভাতা-টাতা পাবে? না।
    ৪। এতে করে কি পেঁয়াজের দাম কমবে? না।
    ৫। ক'ভূমিতে কি ক'দের সর্বসুখ হবে? না।

    তাহলে? কভূমি করে কী হবে? যেটা হবার কথা, সেটা হল, কভূমিতে "উন্নয়ন" এর একটা নতুন ধারণা হবে। আইডিয়ালি। যেটা ক দের বেঁচে থাকার ধরণের সঙ্গে খাপ খায়। তাদের সংস্কৃতির সঙ্গে খাপ খায়। (এই গোর্খাদের হিটিং এর সমস্যাটা ধরুন। হিটিং বলতে আমরা বুঝি ইলেকট্রিক হিটার। কিন্তু এমন কিছু থাকতে পারে, যা আরও সহজে ও ইকনমিকালি তাদের হিটিং এর ব্যবস্থা করবে, নেহাৎই হাইপথেটিকাল কথা, কিন্তু হতে পারে কিনা সেটা গোর্খারা জানবে।) সেটা তৈরি হবে।

    মর্যাদা-টর্যাদার কথা আপাততঃ বাদ রাখলাম।
  • Ishan | 202.43.65.245 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২২:০১615844
  • আহ। আরেকটা জিনিস বাদ গেছে। এই জন্যই বেয়ালাল্যান্ড করে কোনো লাভ নেই। কারণ বেয়ালাল্যন্ড কোনো বিকেন্দ্রিত আলাদা জনগোষ্ঠী নয়। তাদের বেঁচে থাকার "আলাদা" কোনো ধারণা নেই। "আলাদা" কোনো সংস্কৃতি নেই।

    এবার আলাদা জনগোষ্টী/সংস্কৃতি চিনব কিকরে? তার একটা প্রধান মাপকাঠি ভাষা। বাকিগুলো ওই পুনর্গঠন পর্ষদের গাইডলাইনে দেওয়া হয়েছে। ব্যস।
  • হিটিং | 208.7.62.204 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২২:৩৪615845
  • '(এই গোর্খাদের হিটিং এর সমস্যাটা ধরুন। হিটিং বলতে আমরা বুঝি ইলেকট্রিক হিটার। কিন্তু এমন কিছু থাকতে পারে, যা আরও সহজে ও ইকনমিকালি তাদের হিটিং এর ব্যবস্থা করবে, নেহাৎই হাইপথেটিকাল কথা, কিন্তু হতে পারে কিনা সেটা গোর্খারা জানবে।)'

    এটা কি গোর্খারা পবতে থেকে জানাতে পারছে না? গোর্খারা, বা কোন জনগোষ্ঠি কি নিজেদের মতো করে উন্নয়ন নিজেদের রাজ্য পেলেই শুধু করতে পারে?

    উল্টোদিকে, গোর্খারা কি নিজেদের রাজ্য পেলেই নিজেদের মতো করে উন্নয়ন করার স্বাধীনতা পেয়ে যাবে? কেন্দ্র পবর ওপর উন্নয়নের যে মডেল চাপিয়ে দিচ্ছে, যেমন ডিপ টিউবওয়েল, সেরকম কোন মডেল কি গোর্খাল্যন্ডের ওপরেও চাপিয়ে দেবেনা?
  • cm | 127.97.240.204 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২২:৫৩615846
  • ঈশানবাবুর উত্তরে যুগপৎ বাকরহিত এবং আহ্লাদিত হইয়াছি। কোনরূপেই ধরিবেননা আহ্লাদে বাকরহিত হইয়াছে। কেন কল্য প্রাতে প্রাঞ্জল করিবার আশা রাখি।
  • Ishan | 214.54.36.245 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২২:৫৬615847
  • এই জন্যই "কাউন্টার ব্যালেন্স" কথাটা গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো স্বায়ত্বশাসনের জন্যই। এমনকি পঞ্চায়েতেও। ধরুন আপনার গ্রামের পাশ দিয়ে একটা হাইওয়ে হবে। তার উপযোগিতা কি হবে, ফল কতটা সুদূরপ্রসারী হবে, সেটা আঞ্চলিক স্তরে বসে বোঝা সম্ভব নয়। আবার গ্রামে কটা পুকুর কাটা হবে, পুকুর হবে না কুয়ো, সেটা গ্রামের লোকের প্রজ্ঞা ছাড়া বোঝা সম্ভব নয়। এই দুটো দুটো চরম উদাহরণ। মাঝামাঝি জায়গায় আরও অনেক কিছু আসবে। যেমন ধরুন নদীবাঁধ। সেটার জন্য কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা আর আঞ্চলিক প্রজ্ঞা দুটোই দরকার। কে কতটা করবে, এবং কার কতটা দায়িত্ব, তার ব্যালান্স দরকার।

    এই কাউন্টার ব্যালান্স জিনিসটা সেজন্য খুব খুবই জরুরি। সেটা না থাকলে যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো মুখ থুবড়ে পড়তে বাধ্য। এবার সেটা ঠিকঠাক রাখা হচ্ছে কিনা, বা কিভাবে রাখা যায়, সে অন্য প্রশ্ন।

    পুঃ এইসব হিটিং ফিটিং নাম দিয়ে লেখার কী দরকার?
  • Ishan | 214.54.36.245 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২২:৫৮615848
  • চান্দুবাবু, সময় নিয়েই লিখুন। তবে বিস্মিত হবার কিছু নেই। এমন নয়, যে, মৌলিক কিছু বলছি। এ নিয়ে দার্শনিক, রাজনৈতিক বিভিন্ন স্তরেই নানাবিধ আলোচনা হয়ে গেছে ইতিপূর্বে। দরকার পড়লে সেসবও বিস্তারিত লেখা যাবে।
  • PT | 213.110.240.200 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২৩:০৯615849
  • পাটনা ডেইলি মনে করে যে বিহারিদের ভাষা যথেষ্ট আধুনিক নয় এবং সেই ভাষাই, তিনটি কারণের একটি হয়ে বিহারের উন্নতিতে বাধা সৃষ্টি করছেঃ

    And, no second opinion to accept this fact that though we are Hindi state, our Hindi is very much mixed, influenced and deteriorated by local languages. I agree, language can never be bad or good, but in this high competitive world one should be in sync with the modern world. And, so standardization is desired. For example, the sentence “Hum ye kahe karenge?” should be corrected as “Mai ye kyun karoonga?” in plain tone.
    http://www.patnadaily.com/index.php/opinions/readers-write/7246-three-ways-we-can-improve-bihar.html

    কিন্তু “Hum ye kahe karenge?” বদলে “Mai ye kyun karoonga?” যে রাজ্যে বলা হবে সেটা কি আর বিহার থাকবে?
  • Ishan | 202.43.65.245 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২৩:১৬615850
  • পিটির কি বক্তব্য পরিষ্কার করে লিখুন।
    ১।পাটনা ডেইলি নামক একটা ইংরিজি দৈনিকের এক পাঠকের চিঠিকে "পাটনা ডেইলি মনে করে" বলে দেওয়া হল কেন?
    ২। এই একটি লেখা বা চিঠি যাই বলুন, এ দিয়ে কী প্রমাণ করার চেষ্টা হচ্ছে?
  • h | 127.194.236.250 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২৩:২৮615851
  • উন্নয়ন এর বিকল্প ধারণা না থাকলে রাজ্য পাওয়া যাবে না, এই মাপকাঠি টা একটু চাপের হয়ে গেল। মানে এই মাপকাঠি তে তো গ জ মু ডাঁহা ফেল করার চান্স ঃ-) সবাই তো আসামের কৃষক নেতা গোগৈ না। ঐরকম আর্টিকুলেট নেতা ভারতবর্ষে বেশি জন্মায় নি।

    জিওগ্রাফিকাল ডিসপারিটি, পপুলেশন, ভাষাভিত্তিক জাতি সত্ত্বা এইগুলির এভিডেন্স , রাজ্যের বা নোটিফায়েড এরিয়া অথরিটির দাবী র পক্ষে যথেষ্ট হওয়া উচিত।

    একটা জিনিস ইশান এখনো অ্যাড্রেস করে নি, সেটা হচ্ছে, রাজ্য চাইবার একটা বড় কারণ হল, পাবলিক সেক্টর চাকরি তৈরি করা। এবং আমার মতে এটা বেকারীর দেশে লেজিটিমেট দাবী। এবম মন্টেক দের জমানায়, হয়তো দ্য পাবলিক সেকটর ইজ আ কাইন্ড অফ অলটারনেটিভ, মে নট বি ফ্যাশনেবল অর পশ লেফ্ট।

    এছাড়াও তার মধ্যে একটা অ্যাকসেপ্টান্স লুকিয়ে আছে, আর্বানাইজেশন এর যে মডেল, তাতে প্রাইভেট সেকটর ইনভেস্টমেন্ট , লো লেভেল পাবলিক ওয়ার্ক্স ছাড়া, আর কিসু আসবে না। এবং টু বি হনেস্ট এই জায়গাটায় এম্ফাসাইজ করে, কর্পোরেট গভরনেন্স বাদী, পিপিপি বাদী দের প্যাঁক দেওয়া উচিত। তারা তো তৈরী করে দেওয়া জমি ছাড়া চাষ করতেই প্রস্তুত না, পুরোনো কলোনিয়াল সেন্টার গুলো ছাড়া তারা এক ধরণের জায়গাতে আগ্রহ দেখাতে পারছে, সেটা হল, নতুন পোলিটিকাল পাওয়ার সেন্টার। তার বাইরে তারা এক ইঞ্চি নড়ছে না। আর্বানাইজেশন এর এই ট্রেন্ড আটকানোর ক্ষমতা সরকার নিজেই বিসর্জন দিচ্ছে। সেটা গ জ মু র মত ছোটো দল আটকাবেই বা কি করে?

    প্লাস অ্যাসপিরান্ট লোকজনের সমর্থন এটাকে এনশিয়োর করতে গেলে, এই দাবী ইনক্লুড করতেই হবে।

    সর্বোপোরি, এই আন্দোলন গুলো, অনেক ক্ষেত্রে প্রাথমিক ভাবে লেজিটিমেট হলেও পরে কিন্তু পপুলার থাকছে না, ঝাড়খন্ডে আপদ বিজেপি স্ট্রং হয়ে গেল, তার মেন কারণ চলতি ক্যাপিটাল লেড ডেভেলপমেন্ট কেই ইনক্লুসিভ করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলে।

    আমার বক্তব্য পরিষ্কার। বিকল্প উন্নয়নের আন্দোলন, আলাদা রাজ্যের আন্দোলন, দলিত অধিকারের আন্দোলন, আলাদা রাষ্ট্রের আন্দোলন, ভাষার সাংবিধানিক রেকগনিশন এর আন্দোলন, এগুলো আলাদা আলাদা যুক্তি পরম্পরা দিয়ে তৈরী। ইতিহাস দিয়ে তৈরী। অধিকাংশটাই স্থানীয়।

    অরুন্ধুতি রায় রা অ্যানালিসিসে এই ভুল টাই করেন, সব কিছুকেই গোল করে গ্লোবালাইজেশন এর রেজিস্টান্স হিসেবে দেখাতে যান। এইখানে অবশ্য গোর্খাল্যান্ডের পক্ষ ও বিপক্ষ দু দলের লোকেরাই এই ভুলটা করছেন এই যা বাঁচোয়া। স্পেসিফিসিটি না থাকলে আর যাই হোক আলোচনায় কোন নতুন দিক বেরোয় না। প্লাস রঞ্জনদার সামারি করা সোজা হয়ে যায়, ভদ্রলোক তো এবার বোর হয়ে যাবেন ;-)
  • PT | 213.110.240.200 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২৩:৩০615852
  • সেরকম বিশেষ কিছু না। গুরুর টইতে সবাই "এক লেখক" হিসেবে লেখে। তারা (বোধহয়) কেউই প্রতিষ্ঠিত ঐতিহাসিক, সমাজতত্ববিদ বা ভাষবিদ নয়। তাই "এক পাঠকের" বক্তব্যই বা "কোট" করা যাবে না কেন? বিশেষতঃ সেটা যদি বিহারের রাজধানীর সঙ্গে কোন না কোন ভাবে যুক্ত লোকেদের কাগজ থেকে হয়।
  • h | 127.194.236.250 | ১৯ আগস্ট ২০১৩ ২৩:৪৪615855
  • বিহারের লোকেরা রাস্তায় থুতু ফেলে, তাদের মরাল স্ট্যান্ডার্ড ভালো না, আর হিন্দী ভাষা যথেষ্ট বিশুদ্ধ থাকছে না। এই মোটামুটি অ্যানালিসিস, এক পাঠকের। তো সেটা আপনার রাজ্য কাদের দাবী করা উচিত আর কাদের উচিত না, এই আলোচনায়, কি কাজে লাগলো বুঝলাম না মাইরি পিটি দা ;-)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন