এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সে | ২৫ জুন ২০১৫ ২২:৪০680554
  • এখন আছে। এটা ২০১৫।
  • PT | 213.110.243.21 | ২৫ জুন ২০১৫ ২২:৪৪680555
  • ঠিক।
    আমি জানতে চাইছিলাম যে ১৯৭১ পর্যন্ত কি ওদেশে ক্যাপিটালিস্ট সিস্টেম ছিল?
  • সে | ২৫ জুন ২০১৫ ২২:৪৫680556
  • Introduction of Women's Suffrage at the Cantonal Level
    Date Canton
    1 February 1959 Vaud
    27 September 1959 Neuchâtel
    6 March 1960 Geneva
    26 June 1966 Basel-Stadt
    23 June 1968 Basel-Landschaft
    19 October 1969 Ticino
    12 April 1970 Valais
    25 October 1970 Lucerne
    15 November 1970 Zurich
    7 February 1971 Aargau, Fribourg, Schaffhausen and Zug
    2 May 1971 Glarus
    6 June 1971 Solothurn
    12 December 1971 Bern, Thurgau
    23 January 1972 St. Gallen
    30 January 1972 Uri
    5 March 1972 Schwyz and Graubünden
    30 April 1972 Nidwalden
    24 September 1972 Obwalden
    30 April 1989 Appenzell Ausserrhoden
    27 November 1990 Appenzell Innerrhoden (by decision of the federal court)
    The Jura, created by secession from Berne on 20 March 1977, has always had women's suffrage.
  • সে | ২৫ জুন ২০১৫ ২২:৪৫680557
  • আপনার কী মনে হয়? ছিলো কি ছিলো না?
  • PT | 213.110.246.23 | ২৫ জুন ২০১৫ ২২:৫০680558
  • আপনি বাক স্বাধীনতা দিয়ে তুলনা করছিলেন দুটো দেশের মধ্যে তাই confused হয়ে ভাবছি ক্যাপটালিস্ট সিস্টেমেও বাক স্বাধীনতা থাকেনা কিনা?
    তাহলে ঐ প্যারামিটারতা বাদ দিয়ে তুলনা করতে হবে কিনা?
  • সে | ২৫ জুন ২০১৫ ২২:৫২680559
  • সোশালিস্ট সিস্টেমে বহুপার্টি ব্যবস্থা নেই। ভোট ব্যবস্থাই অনুপস্থিত। হ্যাঁ, মেয়েদের ভোট এদেশে ছিলো না সেটা খারাপ ছিলো, ক্রমশঃ এসেছে সেটা ভালো হয়েছে। এটা মানেন কি?
  • সে | ২৫ জুন ২০১৫ ২২:৫৩680560
  • এখন কনফিউশন আছে কি?
  • সে | ২৫ জুন ২০১৫ ২৩:০৩680561
  • ভোটতো অনেক দূরের ব্যাপার। ট্রলিবাসে বসে একজন ভদ্রমহিলা কারো সঙ্গে কথা বলছিলেন, রাষ্ট্রবিরোধী কিছু বক্তব্য নয়, তবে সামান্য ক্রিটিসিজম। পাশের সবাই শুনতে পাচ্ছিলাম। হঠাৎ অচেনা এক ব্যক্তি কোত্থেকে উদয় হয়ে ওঁকে চুপ করতে বলেন। ট্রলিবাস থেমে যায়, দরজা খুলে দেওয়া হয়, মহিলাকে নামিয়ে নিয়ে যায় সেই ব্যক্তি। তারপরে কী হয়েছে জানিনা। এটা গর্বাচভের আমলে। যখন গ্লাসনস্ত নিয়ে খুব প্রোপাগান্ডা হচ্ছে দুনিয়া জুড়ে।
  • PT | 213.110.247.221 | ২৫ জুন ২০১৫ ২৩:০৪680562
  • না মানার কিছু নেই কিন্তু কনফিউশন আছে?
    কিন্তু ভোটটা এত জরুরী প্যারামিটার কেন কে জানে। যে ২০০ মিলিয়ন ভারতীয় খালি পেটে শুতে যায়, ভোট না থাকলে তাদের জীবনে কি ফারাক হত জানতে ইচ্ছে করে।

    অবিশ্যি আমি একাই কনফিউসড এমনটা নয়ঃ
    young people do not feel that there is anyone worth voting for. A long-running European survey found that in 2008, 22% of French 15- to 24-year-olds said they believed society’s problems could be fixed only by revolutionary action.
    http://www.economist.com/blogs/economist-explains/2014/10/economist-explains-24
  • PT | 213.110.246.23 | ২৫ জুন ২০১৫ ২৩:০৭680564
  • "ট্রলিবাস থেমে যায়, দরজা খুলে দেওয়া হয়, মহিলাকে নামিয়ে নিয়ে যায় সেই ব্যক্তি। "
    এটা কত সালের কথা?
    আপনি ২০১৫-র পবতে-যেখানে ইতু পূজোর মত নিয়ম করে ভোট হয়- এসে অম্বিকেশ মহাপাত্রর সঙ্গে একটু গপ্প করে যাবেন। ভোট দানের উপকারিতা সম্পর্কে কোন কন্ফিউশন থাকবে না।
  • সে | ২৫ জুন ২০১৫ ২৩:০৯680565
  • ভোটটা জরুরী। খুব জরুরী। ডেমোক্র্যাসীতে জরুরী। ক্ষমতার শীর্ষে বসে মাত্র কজন লোক সবার ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারে না। একবার নাহয় বিপ্লব করে পছন্দের পার্টি কায়েম করলেন। তারপরে সিংহাসনে বসে তারা যদি রাবণ হয়ে ওঠে, তখন কতবার বিপ্লব করবেন? প্রতিবার প্রতিনিধি বদলানোর জন্যে বিপ্লব? তার চেয়ে গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে পার্টি ও প্রতিনিধি নির্বাচন অনেক সহজ ও কম রক্তক্ষয়ী নয় কি? ভেবে বলুন।
  • ranjan roy | 132.180.215.190 | ২৫ জুন ২০১৫ ২৩:১১680566
  • শুধু ভোট থাকাই যথেষ্ট নয় --এটা একটা কথা।
    কিন্তু ভোট থাকা গণতন্ত্রের একতি নেসাসারি কন্ডিশন, প্রাথমিক শর্ত--সেটা আরেকটা কথা।
    সোশ্যালিস্ত কান্ট্রিতে মাল্টি পার্টি সিস্টেম নেই।কমন ক্যাপিটালিস্ট কান্ট্রিতে আছে, সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটরা বহুদলীয় বুর্জোয়া গনতন্ত্রের অংগ।।
    ভারতে সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট পার্টি হল লোহিয়া প্রতিষ্ঠিত দলটি, যার আজকের প্রতিনিধি লালু-শরদ-মুলায়েম-নীতীশ-দেবগৌড়া ইত্যাদি
  • PT | 213.110.243.21 | ২৫ জুন ২০১৫ ২৩:১৬680567
  • কি জানি সেই কনফিউশন।
    যে খেতে পায় না তার সরকার বদলে কি আসে যায়?
  • ranjan roy | 132.180.215.190 | ২৫ জুন ২০১৫ ২৩:১৭680568
  • ভোট নেসাসারি কন্ডিশন, কিন্তু সাফিশিয়েন্ট নয়--এর মধ্যে কোন বিরোধ নেই।
    কোথাও ব্যব্স্থার অপপ্রয়োগ হয়েছে বলেই সেটাকে দোষ দেওয়া থ্রোয়িং দ্য বেবি উইথ বার্থওয়াটারের মত।
    কোন সার্জারি ফেইল হলেই কি আমরা সার্জারিকে খারাপ বলি?
    ইমার্জেন্সিকে পরাস্ত করা গেছল ভোট দিয়েই।
    আর সিপিএম ও আগামী ভোটের মাধ্যমেই 'কুশাসন' হটানোর চেষ্টা করছে, কষে কোমর বাঁধছে।
  • সে | ২৫ জুন ২০১৫ ২৩:২২680569
  • ঠিক বলেছেন। সোশালিস্ট সিস্টেমে, মুখের একটার বেশি ইউসেজ নেই। হয় কথা বল, নয়ত খাও। দুটো একসাথে হবে না।
  • PT | 213.110.243.21 | ২৫ জুন ২০১৫ ২৩:৩৩680570
  • খাওয়ার সময়ে কথা না বলাই ভাল। বিষম খাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।।
  • সে | ২৬ জুন ২০১৫ ০০:১০680571
  • দূর্নীতিহীন ভোট হলে তো অসুবিধের কিছু নেই। ইয়োরোপের দেশগুলোয় ভোট হয়না? হচ্ছে তো। দূর্নীতিহীন ভোট। ভালো পার্টিকে আনবে কি খারাপ পার্টিকে, সেটা দেশের মানুষ ঠিক করবে। মাথাপিছু ভোটের গুরুত্ব সমান। (অ্যামেরিকার ইলেক্টোরাল কলেজের মতো জটিলতা নেই)।
    আমার এই দেশে সমস্ত কিছু দরকারি ডিসিশান সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নেওয়া হয়, কেবল পার্টি বা প্রতিনিধি নির্বাচনই নয়, সমস্ত রকমের ডিসিশান নেয় জনতা। এটা বড্ড বেশি ডেমোক্র্যাসী। ডিরেক্ট ডেমোক্র্যাসী। কই? এখানে তো ভোটে চুরি হয় না! কোনো কারচুপি হয় না। বাড়ী বাড়ী ভোটের ব্যালট আসে পোস্টে। আবার সেই ব্যালট ভরে নিয়ে বাই পোস্ট ভোট জমা পড়ে যায়।
    সবার আগে কারচুপি, ক্ষমতায় আসবার জন্যে গুন্ডামি, খুনোখুনি এসমস্ত করাপশান বন্ধ হওয়া দরকার। সেসব না থাকলে ভোট জিনিসটারই তো গুরুত্ব কমে যায়।
    সোশালিস্ট দেশে অবশ্য সেসব সুযোগ থাকছে না। ক্ষমতাসীনদের জন্যে বিশেষ সুবিধে, সাধারণ জনগনের জন্যে অন্য ব্যবস্থা। সবই তো জানেন। নর্থ কোরিয়ায় যে সিস্টেম চলছে, সেটা কী? এই সোশালিজম আর রাজতন্ত্রের মধ্যে কোনো তফাৎ আছে কি? এখন যিনি রাজা, তিনি ইস্কুলে পড়েছেন আমাদের এই দেশের প্রাইভেট স্কুলে। লক্ষ লক্ষ টাকা লাগে সেইসমস্ত ইস্কুলের টিউশন ফি দিতে। তারপরে এখান থেকে ইস্কুল শেষ করে তিনি নিজের দেশে ফেরৎ গেলেন রাজা হতে। আজ এর গর্দান নেন, কাল অপছন্দের মানুষকে শূলে চড়ান। এই ই তো হাতে গরম উদাহরণ। কে করবে বিপ্লব ঐ দেশে এখন ঐ রাজাকে তাড়াতে? ডেমোক্র্যটিক সিস্টেম থাকলে নাহয় নির্বাচনের ব্যবস্থা হোতো। সে সমস্ত পথ বন্ধ।
  • দেব | 111.221.131.155 | ২৬ জুন ২০১৫ ০০:৪০680572
  • তুলনাগুলো আপেল আর কমলালেবুর মধ্যে হয়ে যাচ্ছে। সোশ্যাল ডেমোক্রেসি নামক পদার্থটি মোটের উপর ধনতন্ত্রই, কিন্তু উইথ এ নাম্বার অব কোয়ালিফিকেশনস। যেকোন 'সাধারণ' ধনতন্ত্রে কয়েকটি আইটেম এমন থাকে যেখানে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে একট প্রবল অসাম্য থাকে। হাউসিং, বাচ্চার লেখাপড়া এবং চিকিৎসা এই তিনটে এর মধ্যে প্রধান। যে দেশগুলোকে সোশ্যাল ডেমোক্রেসী বলা হয় এবং যেগুলো এইচডিআইতে খুবই ওপরের দিকে থাকে সেগুলোতে এই তিনটের মধ্যে অন্তত শেষ দুটো জিনিসই সরকার চালায়, অর্থাৎ কালেকটিভ রেসপনসিবিলিটি থাকে। ব্রিটেনের এনএইচএস যেমন। এই ব্যবস্থা না থাকলে (যেমন আমেরিকায়), এইচডিআই আদৌ এত ভালো হত না।

    উপরোক্ত তিনটি জিনিস বাদে আরেকটি 'আইটেম' আছে যেখানে সরকারের বা কালেকটিভ প্রচেষ্টা ছাড়া কিছু এচিভ করার চিন্তাও করা যায়্না। সেটা হচ্ছে পরিকাঠামো। আমেরিকার ইন্টারস্টেট হাইওয়ে সিস্টেম, ফ্রান্স, জাপান, চিনের হাইস্পিড রেল বা ভারতের এনএইচ সিস্টেম, কোন কোম্পানীর ক্ষমতা আছে একার নামানোর?

    আর আজকের চিন, আফ্রিকা বা ভারতের সাথে আজকের আমেরিকা ইউরোপের তুলনা টানার কি মানে হয় বুঝিনা। একদল শুরু করেছে আরেকদলের ১৩০-১৫০ বছর বাদে। কোত্থেকে সমান হবে? স্লেভারি আর কলোনি তো ছেড়েই দিলাম।

    যাকগে টই কোথা থেকে কোথায় চলে এসেছে।
  • PT | 213.110.247.221 | ২৬ জুন ২০১৫ ০৮:৪৭680573
  • "একদল শুরু করেছে আরেকদলের ১৩০-১৫০ বছর বাদে। কোত্থেকে সমান হবে? স্লেভারি আর কলোনি তো ছেড়েই দিলাম।"
    চমৎকার বলেছেন।
  • S | 139.115.2.75 | ২৬ জুন ২০১৫ ০৯:০৩680575
  • আবার ছোটো মুখে বড় কথা বলি। আসলে ডেমোক্রাসির একটা বড় কন্ডিশন হোলো সাইমলটেনাস এক্জিসটেন্স অব/ মাল্টিটুড অব আইডিয়াস। এইবারে পলিটিকাল স্পেসে তার মানে হোলো মাল্টিপার্টি সিস্টেম। এখন যেহেতু প্রাইম মিনিস্টার বা প্রেসিডেন্ট বা যেকোনো পজিশনে একজন লোকই থাকতে পারে, তার জন্যে ইলেকশনের দরকার। কারণ এই ভোট প্রদানের বিভিন্ন রুপ রকম আছে। অনেক দেশেই ঘন ঘন রেফারন্ডাম হয়। অনেক দেশে কম। অনেক দেশে হয়ই না। চিনেও নাকি ভোট হয় - চীনারা দাবি করে, কিন্তু তার প্রকারভেদ নিস্চই আলাদা। ইরাকেও হোতো। তার মানেই এগুলো গণতন্ত্র হয় যায় না।
  • S | 139.115.2.75 | ২৬ জুন ২০১৫ ০৯:০৫680576
  • দেব বাবুর কথাটা ক্লিন্টন আর ওবামা দুজনেই মনে হয় ভারত ভ্রমনের সময় বলেছিলেন।
  • ranjan roy | 132.180.215.190 | ২৬ জুন ২০১৫ ১০:৩৮680577
  • দেব,
    অবশ্যই। তুলনা হবে ক্যাপিটালিস্ট কান্ট্রিগুলোর মধ্যে , যেখানে ওপেন মার্কেট বা লেসেজ ফেয়র এর প্রাবল্য এবং ওয়েলফেয়ার স্টেট গুলোর মধ্যে। যেখানে সরকারের দায়িত্ব অনেক বেশি, আর কলেক্টিভ ডিসিশন মেকিং অনেক বেশি। এটাই সোশ্যাল ডেমোক্র্যাসির দর্শন ও ইকনমিক্স এবং পলিটিক্স।
    কেইন্সের পর থেকেই লাইনটা বেশি ডেভেলপ করেছে এবং লেনিন ও সহযোগী বাম দলগুলোর সুইজারল্যান্ড, ফিনল্যান্ড ইত্যাদি দেশে ক্রমাগত আশ্রয় নেওয়া ও শক্তিশালী লেবার/সোশ্যালিস্ট আন্দোলন এর ওপর পরোক্ষ প্রভাব ফেলেছে। শুরুতে ফ্রান্সের ব্লাঁ পরে ইংল্যান্ডের প্রফেসর কোল ও হ্যারল্ড ল্যাস্কি এর আর্থিক দর্শন তৈরি করেছেন। বৃটিশ লেবার পার্টিও এই সোশ্যাল ডেমোক্র্যাসির দর্শনই কম বেশি ফলো করে।
    সামগ্রিক ভাবে সোশ্যাল ডেমোক্র্যাসি হল উন্নত ধনতন্ত্রেরই লিব্যারাল পক্ষ, আদৌ সোশ্যালিস্ট ক্যাম্পের নয়। ভারতে লোহিয়াপন্থী সোশ্যালিস্ট পার্টির অনুগামীরা জর্জ ফার্নান্ডেজ, লালু/নীতীশ, শরদ/মুলায়েম এবং দেবগৌড়া এই আন্দোলনের প্রতিনিধি। কাজে কি করছেন সেটা অন্য প্রশ্ন।
    পরিশেষে সোশ্যাল ডেমোক্র্যাসি আদৌ সোশ্যালিজমের মাঝের স্টেশন নয়। বরং সোশ্যালিজমই ক্যাপিটালিজম থেকে কমিউনিজমে উত্তরণের মাঝের স্টেশন।
  • সে | ২৬ জুন ২০১৫ ১১:৪১680578
  • ইম্পেরিয়ালিজম বলে একটা কী যেন আছে না? সেটা মনে হয় ক্যাপিটালিজমের সর্ব্বোচ্য স্তর গোছের কিছু। যেটার পরে নাকি আসে সোশালিজম। কিন্তু চালু সোশালিস্ট দেশগুলোতে ঐ ইম্পেরিয়ালিজম ফেজটা স্কীপ করে গেছে। কোথাও আরো ভয়ঙ্কর, ক্যপিটালিজম ও ছিলো না সম্ভবতঃ , সোজা ফিউডালিজম থেকে সরাসরি সোশালিজমে জাম্প করতে গিয়ে গড়বড়।
  • PT | 213.110.246.25 | ২৬ জুন ২০১৫ ১৬:২৯680580
  • কোথায় পালাবে তুমি?
  • 0 | 123.21.65.103 | ২৬ জুন ২০১৫ ২১:৪৪680582
  • PTর লাস্ট্‌ পোস্ট্‌ প্রায় হুমকির মতো শোনাচ্ছে :-))
    বামপন্থার শরণেই কি বাঁচা যাবে?

    চীনের জিঞ্জিয়াঙে - পরশু দিনের ঘটনা - 'China police checkpoint attack 'kills 18' in Xinjiang'

    ...Hospital workers in Kashgar told the BBC several injured police received medical treatment. Radio Free Asia reports the attackers killed police officers using bombs and knives after speeding through the checkpoint at night.

    One possible motive could be the tight restrictions placed on Muslim Uighurs during Ramadan.

    Muslim party members, civil servants, students and teachers are stopped from observing the period when Muslims fast - one of the five pillars of Islam.

    There is frequent unrest in Xinjiang between the Chinese authorities and the Uighurs, and hundreds have died in attacks over the past three years.

    Uighurs say Beijing's repression of their religious and cultural customs is provoking the violence.
    But China insists the attacks are being carried out by what it calls Islamic terrorists supported by overseas groups...

    more - http://www.bbc.com/news/world-asia-china-33251572
  • ranjan roy | 132.180.215.190 | ২৭ জুন ২০১৫ ১৬:৩৯680583
  • সে,
    চিড়িয়াখানায় জন্তুদের খাদ্য, পানীয়,চিকিৎসা পাওয়ার গ্যারান্টি আছে। কিন্তু খাঁচার মধ্যে আবদ্ধ থাকতে হবে।

    জঙ্গলে প্রাণীরা মুক্ত।
    কিন্তু খাদ্য, পানীয় ও সুরক্ষা নিশ্চিত নয়।
    পশুদের কাছে অপশন চাইলে কী হবে মনে হয়?
    একই ভাবে মানুষের কাছে অপশন চাইলে?

    ইস্লামোফোবিয়ার সঙ্গে এইসব কথার কী সম্পর্ক?
    আছে, কয়েক পাতা আগে তাতিনের পোস্ট দেখুন।
    ১) জঙ্গী ইসলাম ও জঙ্গী বামপন্থা দুটোই সাদা চামড়ার সাম্রাজ্যবাদ, ভোগবাদ ও শোষণের বিরুদ্ধে কথা বলে।
    ২) দুটোই গরীব মানুষের রোটি-কাপড়া ও "নৈতিক" ভাবে উন্নত জীবন দেবার প্রতিশ্রুতি দেয়।
    ৩) দুটোই এর পরিবর্তে নিঃশর্ত আনুগত্য চায়। ডিসেন্ট মানেই রেনেগেড।
  • শাক্যজিৎ | 116.51.132.203 | ৩০ জুন ২০১৫ ১৩:১৯680584
  • কয়েকদিন ব্যাস্ত ছিলাম নানা কাজে। ফিরে এসে এই টই দেখে ব্যোমকে গেলাম। এটা আমারি খোলা টই ছিল তো?
  • শাক্যজিৎ | 116.51.132.203 | ৩০ জুন ২০১৫ ১৩:২২680586
  • রঞ্জনদা, এই মুহুর্তের পলিটিকাল ইসলাম নানা কারণের জন্যই মার্ক্সিস্ট--লেনিনিস্ট রেটরিকের অনেক এলিমেন্ট ব্যবহার করছে। সবথেকে আদর্শ এক্সাম্পল আল কায়দা। ওয়াহাবীজম যেরকমভাবে কো-অপ্ট করছে চারপাশের সমস্ত রেটরিক, তাতে কিছুদিন বাদে কে যে কি বোঝাই প্রব্লেম হয়ে না যায় !

    এই নিয়ে বিস্তারে লেখার ইচ্ছে রইল। কিন্তু টই অলরেডি বালিফায়েড হয়ে গেছে মনে হচ্ছে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন